SbT Memories

SbT Memories Drawing, Writing, Reading, etc.

17/08/2025
চমৎকার একটি শরবতের নাম কে বা না জানে! কিন্তু এটি কে, কবে, কেন  তৈরি করেছিলেন সেটি কি আমাদের জানা আছে ? চলুন জেনে নেই।রূহ...
17/04/2025

চমৎকার একটি শরবতের নাম কে বা না জানে! কিন্তু এটি কে, কবে, কেন তৈরি করেছিলেন সেটি কি আমাদের জানা আছে ? চলুন জেনে নেই।

রূহ আফজা (Rooh Afza) ১৯০৭ সালে দিল্লিতে তৈরি করেছিলেন হাকিম হাফিজ আব্দুল মজীদ। যদিও তিনি এটি তৈরি করেছিলেন ১৯০৭ খ্রিস্টাব্দে কিন্তু তার একটি ঠান্ডা পানির জন্য দোকান তিনি খুলেছিলেন ১৯০৬ খ্রিস্টাব্দে দিল্লিতে।

তিনি ছিলেন ইউনানি চিকিৎসা শাস্ত্রের একজন বিশিষ্ট বিশেষজ্ঞ এবং হামদর্দ নামক একটি প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠা করেছিলেন।

কে তৈরি করেছিলেন?

হাকিম হাফিজ আব্দুল মজীদ, হামদর্দ ল্যাবরেটরিজের প্রতিষ্ঠাতা।

কেন তৈরি করেছিলেন?

তিনি গ্রীষ্মকালে শরীরকে ঠাণ্ডা রাখতে এবং পানিশূন্যতা রোধে একটি প্রাকৃতিক, উপকারী এবং সুস্বাদু পানীয় তৈরির চিন্তা করেন। তার লক্ষ্য ছিল এমন একটি পানীয় তৈরি করা যা:

শরীরকে ঠান্ডা রাখে

তাপদাহ বা গরমের কষ্ট কমায়

হজমে সাহায্য করে

প্রাকৃতিক উপাদানে ভরপুর

এই উদ্দেশ্যেই রূহ আফজা তৈরি করা হয়েছিল, এবং এটি পরে ভারত, পাকিস্তান ও বাংলাদেশে খুবই জনপ্রিয় হয়ে ওঠে।

08/03/2025

পুরুষ বিয়ের পরে তার অর্ধাঙ্গিনীর কিছু তুচ্ছ বিষয়ের প্রেমে পড়ে যায়। যেমন─

০১. দৃষ্টিঃ
পুরুষ বাড়ি ফিরলে, তার দিকে সঙ্গিনীর তাকানোটা, পুরুষের কাছে ভীষণ সুখকর প্রাপ্তি। যতোই ব্যস্ত থাকুন ,এটুকু তাকান মুচকি হেসে.. একটু ঘাড় ফিরিয়ে তাকালে চুলার রান্না পুড়ে যাবে না, একটু চোখ তুলে তাকালে ফোনের মুভিটা চিরতরে মিস হয়ে যাবে না। আপনার এমন অপরূপ চোখ দুটির গাঢ় দৃষ্টির অপার্থিব সুখ তাকে দিন!বাহিরের সকল কষ্ট, গ্লানি, ক্লান্তি নিমিষেই দূর করে আপনিই তার মনটা প্রশান্ত করতে পারবেন।

০২. ধন্যবাদঃ
স্বামী স্ত্রীর প্রতি স্বাভাবিক দায়িত্বগুলোই পালন করে,তবুও,তার কাজটুকুকে ধন্যবাদ দিলে,তিনি অকল্পনীয় সুখ পান। একটি ফুল উপহার পেলে ধন্যবাদটুকু দিন..এই ধন্যবাদ তাকে বুঝিয়ে দেয় তার প্রেমটুকু মূল্যহীন নয়। সবসময় শব্দ দিয়ে ধন্যবাদ দিতে হয় না, মিষ্টি হাসির আভাতেই নিঃশব্দে জানিয়ে দিন─ 'থাঙ্কু।'

০৩. মানসিক আশ্রয়ঃ
পুরুষ স্ত্রীর কাছে আমৃত্যু একটি জিনিসই চায়─ মায়ের মতো আশ্রয়। তাকে অনুপ্রেরণা দিন,,,পজিটিভ আচরণের মাধ্যমে। আপনি তার স্বস্তি হোন। নিজের চাওয়া-পাওয়া নিয়ে বলতে থাকবেন না, তাকে বলেন ~ "এ মাসে আপনি একটি শার্ট কিনবেন।" এবং আমিই কিনে দিবো। এটি তার কাছে উপহার নয়, তার চেয়েও বেশিকিছু─ প্রেমময় আশ্রয়। আপনার স্বামী কি বৈধতম ভালোবাসার সাথে এটুকু যত্ন ও গুরুত্ব পাওয়ার যোগ্যতা রাখে না আপনার কাছ থেকে?

০৪. বন্ধুতাঃ
আপনি নিজেকে স্বামীর পুরস্কার ভাববেন না।এই ভুলটি প্রায়ই করে নারীরা। মারাত্মক ভুল এটি! নারী ভেবে বসে থাকে─ 'আমি রূপবতী, আমি দেহসৌষ্ঠবে অতুলনীয়া, অতএব সে যে আমাকে পেয়েছে, এটাই বিশাল সৌভাগ্য তার।' না, সে আপনাকে পেয়েছে তার এতোটা যোগ্যতা আছে বলেই। আপনি তার তাকদিরে আছেন। নারীর ওই আচরণে পুরুষ মানসিকভাবে তীব্রভাবে আহত হয়। আপনি নিজেকে আপনার পুরুষের 'ট্রফি' ভাববেন না। একটি সুখী দাম্পত্যের পূর্বশর্ত হলো─ বন্ধুতা। বন্ধুতা তুচ্ছাতিতুচ্ছ আচরণেও প্রকাশ পায়: তার চুলে হাত রাখে তাকে মিষ্টি কটাক্ষে বলুন─ "আজকের চা আমি বানাবো না,,আপনি আমার জন্য বানাবেন।"!! 🥰

সম্পর্ককে জটিল করে তুলবেন না, ছোট্টছোট্ট কমপ্লিমেন্টে ভরিয়ে তুলুন। হ্যাঁ, এরকম তুচ্ছাতিতুচ্ছ বিষয়গুলোই পুরুষকে নারীর তীব্রতম প্রেমিক করে তোলে।
পরিশেষে মনে রাখবেন:- স্বামী-স্ত্রী একে অন্যের পরিপূরক.. প্রতিদ্বন্দ্বী নয়।
Collected

পায়ের তলায় তেল লাগানোর উপকারিতা১। একজন মহিলার নানার ৮৭ বছর বয়সে মৃত্যু হয়েছে, কিন্তু তার পিঠ বাঁকা হয়নি, গাঁটে ব্যথ...
01/02/2025

পায়ের তলায় তেল লাগানোর উপকারিতা

১। একজন মহিলার নানার ৮৭ বছর বয়সে মৃত্যু হয়েছে, কিন্তু তার পিঠ বাঁকা হয়নি, গাঁটে ব্যথা হয়নি, মাথা ব্যথা বা দাঁতের সমস্যা হয়নি। তিনি বলেছিলেন, "কলকাতায় রেললাইনের কাজ করার সময় একজন বুদ্ধিমান ব্যক্তি আমাকে শিখিয়েছিলেন যে, ঘুমানোর আগে পায়ের তলায় তেল লাগালে শারীরিক সুস্থতা বজায় থাকে।"

২। একজন ছাত্র জানিয়েছে, তার মায়ের পরামর্শে সে তেল লাগানোর অভ্যাস করেছিল। তার মায়ের দৃষ্টিশক্তি একসময় কমে গিয়েছিল, কিন্তু তেল লাগানোর মাধ্যমে ধীরে ধীরে তা স্বাভাবিক হয়ে যায়।

৩। এক ব্যবসায়ী চিত্রালে একবার ঘুমাতে না পারায় এক বৃদ্ধ রাত্রিকালীন প্রহরী তাকে পায়ের তলায় তেল লাগানোর পরামর্শ দেন। ফলস্বরূপ, তিনি গভীর ঘুমে ঢলে পড়েন।

৪। ঘুমানোর আগে পায়ের তলায় তেল লাগালে ক্লান্তি দূর হয় এবং গভীর ঘুম আসে।

৫। আমার পেটের সমস্যাও পায়ের তলায় তেল লাগানোর মাধ্যমে দুই দিনের মধ্যে সেরে গেছে।

৬। তেল লাগানোর এই অভ্যাসে সত্যিই জাদুর মতো কাজ করে!

৭। আমি ১৫ বছর ধরে এটি করছি। আমার সন্তানদেরও পায়ের তলায় তেল লাগাই, এতে তারা সুস্থ থাকে।

৮। পায়ে ব্যথা ছিল, তেল লাগিয়ে ব্যথা দূর হয়েছে।

৯। পায়ের ফোলাভাবও মাত্র দুই দিনে কমে গেছে।

১০। এটি ঘুমের ওষুধের থেকে ভালো কাজ করে।

১১। একজন থাইরয়েড রোগী তেল লাগানোর অভ্যাসে ধীরে ধীরে সুস্থতা লাভ করেছেন।

১২। বয়স ৯০-এর এক হাকিম আমাকে বাওয়াসিরের চিকিৎসায় তেল লাগানোর পরামর্শ দিয়েছিলেন। এটি শুধু বাওয়াসিরই নয়, কোষ্ঠকাঠিন্য এবং শরীরের ক্লান্তিও দূর করেছে।

পদ্ধতি
রাতে ঘুমানোর আগে সরিষার তেল, জলপাই তেল বা যে কোনো তেল পায়ের তলায় ২-৩ মিনিট ধরে ভালোভাবে মালিশ করুন। শিশুদেরও এই অভ্যাস গড়ে তুলুন।

প্রাচীন চীনা চিকিৎসা মতে, পায়ের নিচে প্রায় ১০০টি এক্যুপ্রেশার পয়েন্ট রয়েছে, যেগুলো মালিশের মাধ্যমে শরীরকে সুস্থ রাখে।

শেয়ার করুন:
এই সহজ অথচ কার্যকর পদ্ধতিটি সবার সাথে শেয়ার করুন। এটি আপনার জন্য সওয়াবের কাজ হবে।

আল্লাহ আমাদের সবাইকে সুস্থ রাখুন।

মুফতী মুহাম্মাদ আলী কাসেমী
২৮/০১/২০২৫ ঈসায়ী

যার সামনে তুমি পুরোপুরিভাবে বস্ত্রমুক্ত হয়েছ, তার কাছে আবার কিসের ব্যক্তিত্ব?একজন স্বামী তার স্ত্রীকে কখন পাগলের মত ভালো...
13/12/2024

যার সামনে তুমি পুরোপুরিভাবে বস্ত্রমুক্ত হয়েছ, তার কাছে আবার কিসের ব্যক্তিত্ব?
একজন স্বামী তার স্ত্রীকে কখন পাগলের মত ভালোবাসে জানেন?
এক বৃদ্ধা মহিলার সাক্ষাৎকার। যিনি তাঁর স্বামীর সাথে সফলতার সাথে কাটিয়ে দিলেন দীর্ঘ পঞ্চাশটি বছর। তাদের জীবন শান্তিতে ভরপুর ছিল। ঝগড়া তো দুরের কথা, দাম্পত্য জীবনে কখনো কথা কাটাকাটি পর্যন্ত হয়নি।
একজন সাংবাদিক এই বৃদ্ধার কাছে তার পঞ্চাশ বছরের স্থায়ী সফলতার রহস্যের ব্যপারে জানতে চাইলেন।
কী ছিল সে রহস্য? মজার মজার খাবার বানানো? দৈহিক সৌন্দর্য? বেশী সন্তান জন্ম দেয়া? নাকি অন্যকিছু?
বৃদ্ধা বললেন, দাম্পত্য জীবনের সুখ শান্তি প্রথমত আল্লাহর ইচ্ছা অতপর স্ত্রীর হাতেই। একজন স্ত্রী চাইলে তার ঘরটাকে জান্নাতের টুকরো বানাতে পারেন আবার চাইলে এটাকে জাহান্নামেও পরিনত করতে পারেন।
কীভাবে? অর্থ দিয়ে? তা তো হতে পারে না। কেননা অনেক অর্থশালী মহিলা আছেন, যাদের জীবনে দুঃখ দুর্দশার শেষ নেই, যাদের স্বামী তাদের কাছেই ভিড়তে চান না।
সন্তান জন্ম দান? না, তাও নয়। কারণ, অনেক মহিলা আছেন, যাদের অনেক সন্তান আছে, অথচ স্বামী পছন্দ করেননা। এমনকি এ অবস্থায় তালাক দেওয়ার নজিরও কম নয়।
ভালো খাবার বানানো? এটাও না, কারণ অনেক মহিলা আছেন, যারা রান্না বান্নায় বেশ দক্ষ, সারা দিন রান্না ঘরে কাজ করে, অথচ স্বামীর দুর্ব্যবহারের সম্মুখীন হন।
তার কথায় সাংবাদিক বিস্মিত হয়ে গেলেন। বললেন, তাহলে আসল রহস্যটা কী?
বৃদ্ধা বললেন, যখনই আমার স্বামী রেগে গিয়ে আমাকে বকাবকি করতেন, আমি অত্যন্ত সম্মান দেখিয়ে নিরবতা অবলম্বন করতাম এবং অনুতপ্ত হয়ে মাথা দুলিয়ে তার প্রতিটি কথায় সায় দিতাম।
সাবধান! বিদ্রুপের দৃষ্টিতে কখনো চুপ হয়ে থেকো না, কেননা পুরুষ মানুষ বিচক্ষণ হয়ে থাকে, এটা সহজেই বুঝতে পারে।
সাংবাদিক: ঐ সময় আপনি ঘর থেকে বের হয়ে যান না কেন?
বৃদ্ধা: সাবধান! সেটা কখনো করবেননা। তখন তিনি মনে করবেন, আপনি তাঁর কথায় বিরক্ত হয়ে পালাতে চাচ্ছেন। আপনার উচিত, চুপ থেকে ওর প্রতিটি কথায় হা সুচক সায় দেওয়া, যতক্ষণ না তিনি শান্ত হন।
অতপর আমি তাকে বলি, আপনার শেষ হয়েছে? এবার আমি যেতে পারি? তারপর আমি চলে যাই, আর আপন কাজে লেগে যাই। কারন চিৎকার করে তিনি ক্লান্ত হয়ে পড়েছেন, তার বিশ্রাম প্রয়োজন।
সাংবাদিক: এরপর কি করেন? এক সপ্তাহ খানেক তার থেকে দূরে থাকেন, এবং কথা বলা বন্ধ রাখেন নিশ্চয়?
বৃদ্ধা: সাবধান! এধরনের বদভ্যাস থেকে দূরে থাকুন।
যা দুধারী তরবারির চেয়েও মারাত্মক। স্বামী যখন আপনার সাথে আপোষ করতে চান তখন যদি আপনি তার কাছে না যান, তখন তিনি একা থাকতে অভ্যস্ত হয়ে যাবেন। কখনো কখনো এ অবস্থা তাকে প্রচন্ড জিদের দিকে ঠেলে দেবে।
সাংবাদিক: তাহলে কি করবেন তখন?
বৃদ্ধা: দুই ঘন্টা পর এক গ্লাস দুধ বা এক কাপ গরম চা নিয়ে তার কাছে যাই, আর বলি, নিন, এগুলো খেয়ে নিন, আপনি খুব ক্লান্ত। এসময় তার সাথে অত্যন্ত স্বাভাবিক ভাবেই কথা বলি। তারপর তিনি বলেন, রাগ করেছো? আমি বলি, না।
তারপর, তার দূর্ব্যবহারে দুঃখ প্রকাশ করেন এবং স্নেহ ও ভালোবাসার কথা বলেন।
সাংবাদিক: আপনি কি তার কথা তখন বিশ্বাস করেন?
বৃদ্ধা: অবশ্যই। কেন নয়? শান্ত থাকা অবস্থায় যা বলেন তা বিশ্বাস না করে, রাগান্বিত অবস্থায় যা বলেন তা বিশ্বাস করব?
সাংবাদিক: তাহলে আপনার ব্যক্তিত্ব?
বৃদ্ধা: আমার স্বামীর সন্তুষ্টিই আমার ব্যক্তিত্ব। আমাদের স্বচ্ছ সম্পর্কই আমাদের ব্যক্তিত্ব। আর স্বামী স্ত্রীর মধ্যে কোন ব্যক্তিত্ব থাকে না। যার সামনে তুমি পুরোপুরি ভাবে বস্ত্রমুক্ত হয়েছ, তার কাছে আবার কিসের ব্যক্তিত্ব?
মহান রব আমাদের দুনিয়ার জীবন ও আখেরাতের জীবনে কল্যান দান করুন। আমীন সবাই কে বুঝার তৌফিক দান করুক।
আমিন।

Have a wonderful time with love and happiness with you my all friends.
18/11/2024

Have a wonderful time with love and happiness with you my all friends.

Good Morning friends 🌅 Have a Nice Day.
06/11/2024

Good Morning friends 🌅 Have a Nice Day.

05/11/2024

আমার মিষ্টি বউ
কখনো খুব কাছের তুমি
কখনো দূর থেকেও দূরে চলে যাও

দৃষ্টিতে ছুঁয়ে থাকো তুমি কখনো
কখনো আবার মেঘের আড়ালে হারাও

রোজ এ ভাবেই আসা যাওয়া তোমার
ভিতর বাহির তোমার বসবাস

বুকের বাঁপাশে আগলে রাখা
তুমি আমার এক টুকরো আকাশ.......
❤️❤️❤️

শুভ সকাল বন্ধুরা। কুল দেখেই মনে হচ্ছে শীত আর দূরে নয়।
04/11/2024

শুভ সকাল বন্ধুরা।
কুল দেখেই মনে হচ্ছে শীত আর দূরে নয়।

Good Morning friends ☀️ Cha khabe
28/10/2024

Good Morning friends ☀️ Cha khabe

27/10/2024

শুভ সকাল বন্ধুরা ।
সবাই কেমন আছেন ?

Address

Kadamtala
Dharmanagar
799250

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when SbT Memories posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share