সংবাদ সারাদিন। Sangbad saradin 10

সংবাদ সারাদিন। Sangbad saradin 10 সব ধরনের খবর পেতে page টি follow করুন।

বন্ধ কামরায় খাটের মধ্যে শুয়েছিলেন তরুণ এবং তাঁর প্রেমিকা। হঠাৎ এক বান্ধবীকে সঙ্গে দিয়ে সেখানে হানা দিলেন সেই তরুণের স্ত্...
11/07/2025

বন্ধ কামরায় খাটের মধ্যে শুয়েছিলেন তরুণ এবং তাঁর প্রেমিকা। হঠাৎ এক বান্ধবীকে সঙ্গে দিয়ে সেখানে হানা দিলেন সেই তরুণের স্ত্রী। ঘরে ঢুকেই ঝড় তুলে দিলেন তিনি। টেবিল ফ্যান তুলে পেটালেন স্বামী এবং তাঁর প্রেমিকাকে। সেই ঘটনার একটি ভিডিয়ো ইতিমধ্যেই প্রকাশ্যে এসেছে। ভাইরাল হয়েছে ভিডিয়োটি। যদিও সেই ভিডিয়োর সত্যতা যাচাই করেনি HPR নিউজ নেটওয়ার্ক।

ভাইরাল সেই ভিডিয়োয় দেখা গিয়েছে, একটি ঘরে বিছানার উপর হেলান দিয়ে শুয়ে রয়েছেন এক যুবক। তাঁর পরনে লুঙ্গি এবং স্যান্ডো গেঞ্জি। বিছানার অন্য দিকে এক মহিলা উপুড় হয়ে শুয়ে রয়েছেন। এক মনে ফোন ঘাঁটছেন তিনি। এমন সময় এক বান্ধবীকে নিয়ে সেখানে পৌঁছে যান যুবকের স্ত্রী। ঘরে ঢুকেই চি'ৎ'কার করতে শুরু করেন তিনি। শুরু করেন গায়ে হাত তোলা। স্ত্রীকে আটকাতে চেষ্টা করেন স্বামী। কিন্তু ব্যর্থ হন। ঘরে থাকা একটি টেবিল ফ্যান তুলে স্বামী এবং তাঁর প্রেমিকাকে মা'রতে শুরু করেন। অনেক চেষ্টা করেও তাঁকে শান্ত করা যায়নি। সেই ভিডিয়োই প্রকাশ্যে এসেছে।

ভাইরাল ভিডিয়োটি পোস্ট করা হয়েছে ‘ঘর কা কলেশ’ নামের একটি এক্স হ্যান্ডল থেকে। ইতিমধ্যেই বহু মানুষ দেখেছেন সেই ভিডিয়ো। লাইক এবং কমেন্টের বন্যা বয়ে গিয়েছে। ভিডিয়ো দেখে নেটাগরিকদের অনেকেই যেমন মজার মজার মন্তব্য করেছেন, তেমন বিরক্তিও প্রকাশ করেছেন অনেকে। এক নেটাগরিক ভিডিয়ো দেখে লিখেছেন, ‘‘ঘোর কলিযুগ। হঠাৎ করে পর'কী'য়ার ঘটনা এত বেড়ে গেল কী করে?’’

08/07/2025

প্রেমিকের বউ ভাতে প্রেমিকার ধর্ণা
゚viralシ #নিউজ #খবর ゚

সংবাদ সারাদিন: বিয়ের অনেক বছর কেটে গেলেও মা হতে পারছিলেন না। চিকিৎসা করিয়েও কোনও লাভ হয়নি। তাই আধ্যাত্মিক উপায়ে গর্ভধার...
08/07/2025

সংবাদ সারাদিন: বিয়ের অনেক বছর কেটে গেলেও মা হতে পারছিলেন না। চিকিৎসা করিয়েও কোনও লাভ হয়নি। তাই আধ্যাত্মিক উপায়ে গর্ভধারণের (Conceive) আশায় এক স্থানীয় তান্ত্রিকের (Tantrik) দ্বারস্থ হয়েছিলেন এক মহিলা। কিন্তু সেই তান্ত্রিকের নৃশংস কর্মকাণ্ডের (Occult ritual) জেরে শেষ পর্যন্ত বেঘোরে প্রাণ হারাতে হল ওই মহিলাকে। মর্মান্তিক এই ঘটনাটি ঘটেছে উত্তরপ্রদেশের (Uttar Pradesh) আজমগড় জেলার পহেলওয়ানপুর গ্রামে৷

জানা গিয়েছে, মৃত মহিলার নাম অনুরাধা (৩৫)। বিয়ের দশ বছর হয়ে গেলেও তাঁর কোনও সন্তান ছিল না। তাই গর্ভধারণের আশায় তিনি তাঁর মায়ের সঙ্গে স্থানীয় এক তান্ত্রিকের কাছে যান। কারণ তিনি শুনেছিলেন, চাঁদু নামে ওই তান্ত্রিক আধ্যাত্মিক উপায়ে মহিলাদের গর্ভধারণে সাহায্য করেন। কিন্তু সেখানে যাওয়ার পর ওই তান্ত্রিক ও তাঁর সহযোগীরা দাবি করেছিলেন যে, অনুরাধার উপর একটি অশুভ আত্মা ভর করেছে। পরিবারের অভিযোগ, তান্ত্রিক রীতি পালনের সময় তান্ত্রিক ও তাঁর সহযোগীরা অনুরাধার উপর অত্যাচার শুরু করে। তাঁর চুলের মুঠি ধরে টেনে, জোর করে গলা ও মুখ চেপে ধরে ড্রেন ও শৌচাগারের জল খাওয়ানো হয়। এসব দেখে ঘটনাস্থলে উপস্থিত অনুরাধার মা আটকানোর চেষ্টা করলেও কোনও লাভ হয়নি তাতে। কিছুক্ষণ পরেই নির্মম অত্যাচারের জেরে অনুরাধার শারীরিক অবস্থা খারাপ হয়ে যায়। এরপর তান্ত্রিক ও তাঁর সহযোগীরা মিলে অনুরাধাকে হাসপাতালে নিয়ে যায়। কিন্তু সেখানে যাওয়ার পর চিকিৎসকরা তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করেন। এরপর দেহটি হাসপাতালে রেখেই সেখান থেকে পালিয়ে যান অভিযুক্ত তান্ত্রিক ও তাঁর সহযোগীরা।

মৃত মহিলার বাবার অভিযোগ, অনুরাধার গর্ভধারণের বিনিময়ে এক লক্ষ টাকা দাবি করেছিলেন অভিযুক্ত তান্ত্রিক। এমনকি অগ্রিম হিসেবে ২২ হাজার টাকাও দেওয়া হয়েছিল। অনুরাধার পরিবারের অভিযোগের ভিত্তিতে পুলিশ এফআইআর দায়ের করে দেহটি ময়নাতদন্তের জন্য পাঠিয়েছে। ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে। পরবর্তীতে যদিও অভিযুক্ত তান্ত্রিক থানায় আত্মসমর্পণ করেছে। তবে তাঁর সহযোগীদের খোঁজে তল্লাশি চালাচ্ছে পুলিশ

আরো নিউজ পেতে ফলো করুন
#নিউজ #খবর ゚viralシ

সংবাদ সারাদিন ডিজিটাল ডেস্ক : ‘অসমে ক্ষমতাসীন বিজেপি সরকার পশ্চিমবঙ্গে এনআরসি চাপিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে’, ফেসবুক পোস্ট...
08/07/2025

সংবাদ সারাদিন ডিজিটাল ডেস্ক : ‘
অসমে ক্ষমতাসীন বিজেপি সরকার পশ্চিমবঙ্গে এনআরসি চাপিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে’, ফেসবুক পোস্টে এমনই বিস্ফোরক অভিযোগ তুললেন বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। কোচবিহারের দিনহাটার বাসিন্দা উত্তমকুমার ব্রজবাসীকে অসমের ফরেনার্স ট্রাইব্যুনাল এনআরসি (জাতীয় নাগরিকপঞ্জি) নোটিশ দিয়েছে। সেই সূত্রেই মুখ্যমন্ত্রীর এই আক্রমণ।

মমতা লিখেছেন, ‘আমি হতবাক ও অত্যন্ত বিচলিত হয়েছি এটা জেনে যে, কোচবিহারের দিনহাটার বাসিন্দা উত্তমকুমার ব্রজবাসীর ক্ষেত্রে এনআরসি নোটিশ জারি করেছে অসমের ফরেনার্স ট্রাইব্যুনাল। অথচ গত ৫০ বছরেরও বেশি সময় ধরে তিনি এই বাংলার বাসিন্দা। তাঁর বৈধ পরিচয়পত্র থাকা সত্ত্বেও, তাঁকে বিদেশি বা অনুপ্রবেশকারী সন্দেহে হয়রানি করা হচ্ছে।’

তৃণমূল সুপ্রিমোর তোপ, ‘এটা গণতন্ত্রের উপর একটি পরিকল্পিত আক্রমণ ছাড়া আর কিছুই নয়। এই ঘটনাই প্রমাণ করে যে অসমে ক্ষমতাসীন বিজেপি সরকার পশ্চিমবঙ্গে এনআরসি চাপিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে। প্রান্তিক জনগোষ্ঠীকে ভয় দেখানো, ভোটাধিকার কেড়ে নেওয়ার নোংরা চক্রান্ত চলছে। এটা দিনের আলোর মত স্পষ্ট যে, বাংলার মানুষের পরিচয় মুছে ফেলার অপচেষ্টা চালাচ্ছে বিজেপি।’

এই পরিস্থিতিতে সমস্ত বিরোধী দলগুলির একজোট হওয়া এবং বিজেপির বিভাজনমূলক নীতি ও দমনপীড়নের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানো অত্যন্ত জরুরি বলে মনে করছেন বাংলার মুখ্যমন্ত্রী। দেশের সাংবিধানিক কাঠামোকে ধ্বংস করা হলে বাংলা চুপ করে থাকবে না বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন তিনি।
আরো নিউজ পেতে ফলো করুন

05/07/2025

বান্ধবীকে নিয়ে হোটেলে গিয়ে স্ত্রীর কাছে ধরা পড়লো স্বামী
#নিউজ #খবর

04/07/2025
27/06/2025

ধুপগুড়ীতে ভয়াবহ দুর্ঘটনা
゚viralシ #সংগৃহীত ゚

@*কোলেস্টেরল *@—- আমাদের শরীর যদি একটা ছোট্ট শহর হয় তবে এই শহরের প্রধান সমাজবিরোধী হচ্ছে কোলেষ্টেরল,★ ট্রাইগ্লিসারাইড —...
17/06/2025

@*কোলেস্টেরল *@
—- আমাদের শরীর যদি একটা ছোট্ট শহর হয় তবে এই শহরের প্রধান সমাজবিরোধী হচ্ছে কোলেষ্টেরল,

★ ট্রাইগ্লিসারাইড —-
কোলেস্টেরলের কিছু সাঙ্গ পাঙ্গ থাকে, তবে একেবারে ডান হাতের মস্তান হচ্ছে — ট্রাইগ্লিসারাইড, এদের কাজ হচ্ছে রাস্তায় মাস্তানি করে রাস্তা ব্লক করা , অর্থাৎ শহরকে অচল করার চেষ্টা করা ,

★ হৃৎপিন্ড হচ্ছে শরীর নামের শহরটির প্রাণকেন্দ্র বা মেন জায়গা। যেমন কলকাতার ধর্মতলা এলাকা, শহরের সব রাস্তাগুলি এসে মিশেছে এই হৃৎপিন্ড নামক প্রাণকেন্দ্রে ,

কিন্তু সমাজবিরোধীদের সংখ্যা বেশী হলে কি হয় আমরা সবাই জানি । এরা নিত্য নতুন হাঙ্গামা বাধিয়ে শহরের প্রাণকেন্দ্রকে অর্থাৎ হৃৎপিন্ডকে অচল করে দিতে চায় ।
তাহলে আমাদের শরীর নামক শহরে কি পুলিশ নেই ? যারা মাস্তানদের ক্রসফায়ার করবে , তাদের ছত্রভঙ্গ করে জেলে‌ ভরবে ?

হ্যাঁ, আছে, পুলিশ থাকবে না এমন জায়গা আছে?

★ একজন কড়া পুলিস অফিসারের নাম –H D L, এই পুলিশ অফিসারটি পাড়ায় পাড়ায় মাস্তানী করা মাস্তানদের রাস্তা থেকে ধরে এনে জেলে পাঠিয়ে দেয় ।

★ জেলের মধ্যে থাকে জেল সুপারিন্টেন্ডেন্ট, তার নাম– লিভার বাবু, এই লিভার বাবু ট্রাইগ্লিসারাইড সমাজবিরোধীদের পিটিয়ে বাইল সল্ট বানায়, তারপর শহরের পয়োনিষ্কাশন পাইপ লাইনের মাধ্যমে পায়খানার সাথে শহর থেকে ঘাড় ধরে বের করে দেয়,
শাস্তি পায় মাস্তানরা,

★ কিন্তু সরষের মধ্যে ভূত থাকে, কিছু নেতারা আবার এই সব মাস্তানদের হাতছাড়া করতে চায় না, ভোটের সময় তো কাজে লাগে এদের!

★ এইরকম একজন নেতার নাম—L D L, তিনি ক্ষমতার জোরে নানান কায়দাকানুন করে এই সব মাস্তানদের কোর্ট থেকে জামিন করিয়ে আবার রাস্তায় নামিয়ে দেয়,

আবার মাস্তানদের মাতলামো আর বাঁদরামো আরম্ভ হয়, আবার রাস্তা ব্লক হয়, আবার পুরো শহরে জ্যাম লেগে যায়,

★ আবার সেই কড়া পুলিস অফিসার H D L বাবু পিস্তল উঁচিয়ে কিছু পুলিস নিয়ে দৌড়ে আসে।
কিন্তু তারা L D L নেতা, আর কোলেস্টেরল মাস্তানদের যৌথ শক্তির সাথে কখনও কখনও পেরে ওঠে না, বেশ কিছু পুলিশ মারাও পড়ে। পুলিশের সংখ্যা কমতে থাকে, কড়া অফিসার H D L ও এক সময় ম্রিয়মান হয়ে পড়ে, মাস্তানরা তখন আরও উল্লসিত হতে থাকে,

শহরের পরিবেশ অস্বাস্থ্যকর হতে থাকে,

শহরের প্রানকেন্দ্র হৃৎপিণ্ড ও অচল হয়ে পড়ে,

তাহলে উপায়?
উপায় হলো— মাস্তান মাফিয়াদের কমাতে কড়া পুলিশ অফিসার বাড়াতে হবে,

অনেক H D L , অর্থাৎ অনেক কড়া পুলিস অফিসার চাই,

এইসব কড়া পুলিশ অফিসার যত বাড়বে , ততই —

*. মাস্তানরা, মানে– Cholesterol,
* মাস্তানের চামচেরা — মানে– Triglycerides ,
* দুষ্টু নেতা— মানে L D L রা কমতে থাকবে, ।

শরীর শহর আবার প্রানচাঞ্চল্য ফিরে পাবে,

শহরের প্রানকেন্দ্র হার্ট আবার মাস্তানদের অবরোধ থেকে মুক্তি পাবে, হার্ট ব্লকও আর হবে না,

আর শহরের প্রানকেন্দ্র হার্ট সুস্থভাবে বাঁচা মানে শরীর শহরের সবাই সুস্থভাবে বাঁচতে পারবে ।

তাহলে এই থিওরি অনুযায়ী দুষ্টদের দমন করে ভালো কড়া পুলিস অফিসারদের বহাল রাখতে হলে কি
করতে হবে?

পুরো শহরের সবাইকে এ্যাকটিভ হতে হবে, সবাইকে নড়াচড়া করতে হবে, কঠোর পরিশ্রম করে ঘাম ঝরাতে হবে,

—- হাঁটতে হবে,
দিনের মধ্যে কিছুটা সময় বের করে পই পই করে দৌড়ানোর মতন করে হাঁটতে হবে,

হাতে হাত ধরে গল্প করতে করতে হাঁটা নয়,

জোরে জোরে দ্রুুতগতিতে কমপক্ষে আধঘন্টা হাঁটার শেষে সারা শরীর যেন ঘামে ভরে যায়!

” কদম কদম বাড়ায়ে যা ”
এই ছন্দের হাঁটা নয়!

তাহলেই শরীর নামক শহরের সবাই ঠিক থাকবে, কেউ ঝিমিয়ে পড়বে না,

শহরের প্রানকেন্দ্র হৃৎপিণ্ডও ঠিক থাকবে!

✍️ ডা. রবিন বর্মন (কলকাতা)

জ্যোতি বসু (জন্ম: ৮ জুলাই, ১৯১৪ – মৃত্যু: ১৭ জানুয়ারী, ২০১০) ছিলেন ভারতের একজন বিশিষ্ট কমিউনিস্ট নেতা এবং পশ্চিমবঙ্গের ...
16/06/2025

জ্যোতি বসু
(জন্ম: ৮ জুলাই, ১৯১৪ – মৃত্যু: ১৭ জানুয়ারী, ২০১০) ছিলেন ভারতের একজন বিশিষ্ট কমিউনিস্ট নেতা এবং পশ্চিমবঙ্গের দীর্ঘতম সময় ধরে মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালনকারী ব্যক্তিত্ব। তিনি ১৯৭৭ থেকে ২০০০ সাল পর্যন্ত টানা ২৩ বছর পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন, যা ভারতের রাজনৈতিক ইতিহাসে একটি রেকর্ড।

প্রারম্ভিক জীবন ও শিক্ষা:

জ্যোতি বসু কলকাতায় জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা নিশিকান্ত বসু ছিলেন একজন চিকিৎসক এবং মাতা হেমন্তকুমারী দেবী। তিনি কলকাতার প্রেসিডেন্সি কলেজ থেকে ইতিহাসে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন এবং পরে লন্ডনের মিডল টেম্পল থেকে ব্যারিস্টারি পড়েন। লন্ডনে থাকাকালীন তিনি মার্কসবাদে আকৃষ্ট হন এবং কমিউনিস্ট আন্দোলনে যোগ দেন।

রাজনৈতিক জীবন:

জ্যোতি বসু ১৯৪০ সালে ভারতের কমিউনিস্ট পার্টিতে (CPI) যোগ দেন। পরবর্তীতে ১৯৬৪ সালে CPI বিভক্ত হলে তিনি CPI(M)-তে (ভারতের কমিউনিস্ট পার্টি (মার্ক্সবাদী)) যোগ দেন। তিনি ১৯৬৭ এবং ১৯৬৯ সালে পশ্চিমবঙ্গের যুক্তফ্রন্ট সরকারে উপ-মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।

১৯৭৭ সালে CPI(M)-নেতৃত্বাধীন বামফ্রন্ট পশ্চিমবঙ্গে নির্বাচনে জয়লাভ করলে জ্যোতি বসু মুখ্যমন্ত্রী হন। তার নেতৃত্বে পশ্চিমবঙ্গে ভূমি সংস্কার, পঞ্চায়েতি রাজ ব্যবস্থার বিকাশ এবং শিল্পায়নের পদক্ষেপ নেওয়া হয়। তার শাসনামলে রাজ্যে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা প্রতিষ্ঠিত হয়।

ব্যক্তিগত জীবন ও সম্মাননা:
জ্যোতি বসু ব্যক্তিগত জীবনে খুবই সাধারণ ও অনাড়ম্বর ছিলেন। তিনি কখনও বিয়ে করেননি। তার নিঃস্বার্থ নেতৃত্ব এবং জনসেবার জন্য তিনি ব্যাপক সম্মান অর্জন করেছিলেন। তিনি বিভিন্ন সময়ে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন।

মৃত্যু:
২০১০ সালের ১৭ জানুয়ারি দীর্ঘ রোগভোগের পর কলকাতায় তার মৃত্যু হয়। তার মৃত্যুতে ভারতের রাজনৈতিক অঙ্গনে এক বিশাল শূন্যতার সৃষ্টি হয়।

জ্যোতি বসু ভারতের কমিউনিস্ট আন্দোলনের এক কিংবদন্তি নেতা এবং একজন জনপ্রিয় প্রশাসক হিসেবে স্মরণীয় হয়ে আছেন।

Collected

হঠাৎ বৃষ্টি      ゚
16/06/2025

হঠাৎ বৃষ্টি

16/06/2025
14/06/2025

বিমান বাহিনীর ট্রেনিং

Address

Dhupguri

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when সংবাদ সারাদিন। Sangbad saradin 10 posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to সংবাদ সারাদিন। Sangbad saradin 10:

Share