Satsang Vihar Diphu

Satsang Vihar Diphu Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Satsang Vihar Diphu, Digital creator, Diphu.

The Holy 58th Abirbav Divas Of Param Pujyapada Sree Sree Acharyadeva, celebrated on 15th June,2025 at Satsang Vihar, Dip...
17/06/2025

The Holy 58th Abirbav Divas Of Param Pujyapada Sree Sree Acharyadeva, celebrated on 15th June,2025 at Satsang Vihar, Diphu

11/06/2025
11/06/2025
On Holy 58th Advent Tithi of of Parama Pujyapada Sree Sree Acharyadeva Our heartfelt humble obeisance
07/06/2025

On Holy 58th Advent Tithi of of Parama Pujyapada Sree Sree Acharyadeva
Our heartfelt humble obeisance

তার চরণের ছোঁয়া লেগে, বিশ্ব ভূবন উঠল জেগে রং লেগেছে অনুরাগের সবার অন্তরে।
03/06/2025

তার চরণের ছোঁয়া লেগে, বিশ্ব ভূবন উঠল জেগে
রং লেগেছে অনুরাগের সবার অন্তরে।

01/06/2025

IMPORTANT NOTICE - 01/06/2025

আচার্য্য-সান্নিধ্যে/৫৭২৪শে ফাল্গুন, ১৪৩০, শুক্রবার(ইং ০৮-০৩-২০২৪) সন্ধ্যায় ফিলানথ্রপি-সমুখস্থ মণ্ডপে আচার্য্যদেব। নানা আ...
23/05/2025

আচার্য্য-সান্নিধ্যে/৫৭
২৪শে ফাল্গুন, ১৪৩০, শুক্রবার(ইং ০৮-০৩-২০২৪)
সন্ধ্যায় ফিলানথ্রপি-সমুখস্থ মণ্ডপে আচার্য্যদেব। নানা আলাপ সূত্রে বলছেন, আজ সারাদিনে বেশ কয়েকটা positive খবর পেয়েছি। এক দাদা চোখে একেবারে কম দেখতেন, দিনে ঝাঁপসা, রাত্রে পুরো দৃষ্টিহীনতা, অনেক ডাক্তার দেখিয়েছেন, সবাই নিরাশ করেছেন, কয়েক বছর আগে এখানে এসে জানালে আমি তাকে তিল বাটা, বাদাম বাটা খেতে বলেছিলাম আর গৌরকে(নায়েক)কিছু exercise দেখিয়ে দিতে বলেছিলাম। সেগুলো করে এখন তিনি চোখে দেখছেন, সাইকেলও চালান, একটা পান দোকান করে ব্যবসাও করছেন, বাড়িও করেছেন।
দাদাটির এই সুখবর শুনে তাঁর চোখেও জল, বললেন—পরমপিতার কী দয়া!
আবার এক ঘটনা বলছেন—এক দাদা নানারকম অস্বাস্থ্যকর জীবনচলনায় অভ্যস্ত ছিলেন, কয়েক বছর আগে আমাকে বললে আমি তার সাথে কথা বলি, বর্তমানে সে ঐ চলন থেকে সরে এসে একটা কলেজে পড়ান, ঠাকুরের কাজও করেন। সবদিক দিয়ে তিনি খুশি আছেন।
আরও এক ঘটনা—এক মা-র বয়স ৫০, তার সন্তান ছিল না, ডাক্তাররাও নিরাশ করেন। আমাকে বললে আমি বলি, ঠাকুরের দয়া হলে হতে পারে। সেই মা-টি একটি কন্যা সন্তানের জননী হয়েছেন।
কাহিনিগুলি ব্যক্ত করে আমাদের প্রতি বলছেন—একবার এক ডাক্তারের chamber-এ গেছি, তিনি বলছেন, আপনি এলেই পরিবেশটা এমন positively charged হয়ে যায়! সবাই enrich হয়ে ওঠে।
একবার ডাক্তার সুব্রত চ্যাটার্জী বলছেন, আমরা তো আমাদের সমস্যার কথা আপনাকে বলি, আপনি আপনার সমস্যা কাকে জানান?
পরে এক দাদা তার বিষয় জানিয়ে বলছেন—আমি ঋণ নিয়ে শোধ করতে না পারায় উত্যক্ত পরিস্থিতিতে কয়েকমাস আগে এখানে এসে আপনাকে নিবেদন করি, আপনি বলেছিলেন এখান থেকে পেড়া নিয়ে যাবে, আর একটা পাতায় সিঁদুর লাগিয়ে নিয়ে গিয়ে তাকে দেবে।
আপনার নির্দেশমত তা করাতে তিনি(ঋণদাতা)প্রথমে ক্ষিপ্ত হলেও ডালা পেয়ে ও কথা শুনে খুশি হয়ে আসলটা নিয়েই রেহাই দিয়েছেন। সুদ নেন নি।
দাদাটির মুখে এ-কথা শুনে আচার্য্যদেব আরও বললেন—এখনও কাজ শেষ হয় নাই। আবার সস্তা দামের পেড়া আর পাতায় সিঁদুর লাগিয়ে নিয়ে যাবে, গিয়ে বলবে, শিবরাত্রির দিন গুরুবাড়ি গেছলাম, আপনার নামে পুজো দিয়ে এসেছি। এই প্রসাদ এনেছি আপনার জন্যে। এইভাবে ব’লে তাকে দীক্ষা দেওয়ানোর ব্যবস্থা করবে। (সহাস্যে)যতদিন না তাকে দীক্ষা দেওয়াতে পারছ আমি প্রার্থনা করব তোমার বিপদ আরো আসুক। যাও, তাকে দীক্ষা দেওয়ায়েই ছাড়া চাই! পারবে না?
দাদাটি—আজ্ঞে।
তারপর স্মিতহেসে বলছেন—আমি ঠাকুরের দেওয়া পথেই মানুষকে নানা প্যাচের ফন্দী দিয়ে দিই। আমি এইরকমভাবে অনেক প্যাঁচ শিখেছি।
এক ২৫-২৬ বছরের মেয়ে ডাক্তারি পাশ করেছে, গ্রামে বাড়ি, সেখানে চেম্বার খুলেছে, কিন্তু রোগী আসে না। এই সব জানিয়ে মেয়েটি হতাশ হয়ে কাঁদতে থাকে।
আচার্য্যদেব তাকে বলছেন—কাঁদলে কি সমস্যার কোন সুরাহা হবে? তাহলে কাঁদছিস কেন? (সরসে)কোনদিন মাটিতে শুয়ে কেঁদেছিস্? কাঁদিস নি?(তিনি কেন এ-কথা বলছেন তা আমরাও বুঝতে পারিনি)পরে নিজেই সরসে বলছেন, মাটিতে শুয়ে কাঁদলে, তাও চোখের জলে water recharge-এর কাজ হয়ে কিছুটা সহযোগিতা হয়, যাক্, এতেও চোখটা পরিষ্কার হচ্ছে।
এভাবে কথার সৌকর্য্যে মেয়েটির মনটাকে অন্য আঙ্গিকে নিয়ে গেলেন।
পরে বলছেন—তুই বিষয়টার সমাধান চাস্ তো?আমি কয়েকটা কথা বলছি শোন্, তুই আগে survey কর্, কোন্ গ্রামে ডাক্তার নেই, সেই গ্রামে chamber খোল্। তুই যেখানে chamber খুলেছিস্, সেখানে আরো ডাক্তার আছে, তাই তুই হতাশায় ভুগছিস্। কিন্তু সেখানে তুইই একমাত্র। তারপর সেখানে তুই টাকার জন্যে রোগী দেখবি, তা না। তুই তাদের ভাল রাখার জন্যে যা করার করবি, তুই বাড়ি বাড়ি গিয়ে তাদের ছেলেমেয়েদের ডেকে কথা বলবি, মাদার টেরেসা যেমন করতেন। এই ক’রে ক’রেই তো তিনি মাদার টেরেসা হয়েছেন। প্রথমেই তোর কাছে রোগী আসবে না, কিন্তু এভাবে করলে তুই confidence-টা ফিরে পাবি। এখন তো তুই confidence-টা হারিয়েছিস্। সেটাকে এভাবে gain কর্। জানিস্! প্রথমে তো আমি একাই ছিলাম, কিন্তু আমি নিজে থেকে মানুষের সাথে মিশতাম, তাদের কথা শুনতাম, আড্ডা দিতাম, এই করতে করতে, আমি তো পুরুষ, মানে পূরণ-প্রকৃতিসম্পন্ন মানুষ, পূরণ করতে করতে আমার একটা বলয় সৃষ্টি হয়েছে, এখন এই যে দেখছিস্, চারদিকে আমাকে ঘিরে লোকজন, এটা কিন্তু আমার ঐ করা থেকেই ক্রমে ক্রমে বেড়েছে। তুইও পারবি। তোরা হচ্ছিস্ মায়ের জাত, তোদেরকে একটা বিন্দু দিলে তোরা সেটাই একটা সন্তান করে বাড়িয়ে দিস্। একটা ইঁট-কাঠ-সিমেন্টের বাড়ি দিলে তোরা সেটাইকেই সংসার করে তুলিস্। সবটাকে বাড়িয়ে তোলাই তোদের প্রকৃতি। তোদের পেটেই আমরা জন্মাই। তাই তোরা সব পারিস্। পারবি না? আমার কথা শুনে মনে হচ্ছে না যে এবার পারব?
ততক্ষণে মেয়েটির মুখে হাসি ও দৃঢ় প্রত্যয়ের আভা। সে বলে, আজ্ঞে পারব।
আচার্য্যদেব—এবার যখন আসবি, তখন বলবি, আজ্ঞে আমি পেরেছি।
মেয়েটি—আজ্ঞে।
✒️ Subhas Musib

আচার্য্য-সান্নিধ্যে/৫৩১১ই ফাল্গুন, ১৪৩০, শনিবার(ইং ২৪-০২-২০২৪)প্রাতে প্রার্থনান্তে অন্যদিনের মতো আচার্য্যদেব বড়নাটমণ্ডপ...
20/05/2025

আচার্য্য-সান্নিধ্যে/৫৩
১১ই ফাল্গুন, ১৪৩০, শনিবার(ইং ২৪-০২-২০২৪)
প্রাতে প্রার্থনান্তে অন্যদিনের মতো আচার্য্যদেব বড়নাটমণ্ডপে। কথায় কথায় তিনি নিজেই বলছেন—কাল(গতকাল সন্ধ্যায় ফিলানথ্রপি-সমুখস্থ মণ্ডপে বসে)একটা অদ্ভূত ভাল কথা বেরিয়ে এল। ঠাকুরের দয়ায় এক-এক সময় এমন এসে যায়। বলছি, ঘুটঘুটে অন্ধকার ঘর, তার মধ্যে কালো বেড়ালকে খুঁজে পেতে হলে একটুকরো ছানাই যথেষ্ট। ছানার লোভে সেই বিড়াল আপনি হাতের কাছে এসে যাবে।
বলছেন—আমি বলার আনন্দে যা মনে আসে বলে যাই, কখনও ভেবে বলি না। তাতে যা আসার এসে যায়।
আবেগসহ বলছেন—ঠাকুরের কাজে পূতও (পবিত্র) চাই, পুতিও (দুর্গন্ধযুক্ত বা অপাঙতেয়ও)চাই। পুতিরও কাজ আছে ঠাকুরের দুনিয়ায়। পাকের মধ্যেই পদ্ম ফোটে, পদ্ম পাককে উপভোগ করে, তেমনি সংসারে, পরিবেশে চলার ক্ষেত্রে খারাপগুলোকে উপভোগের সামগ্রী করে নিয়ে বাঁচার, বৃদ্ধির সহায়ক করে নিতে হবে।
মানসিক চিন্তাধারার যথার্থতায় সব সুন্দরে পর্য্যবসিত হয়। খালি অন্যের বিষয়ে নাক গলানো রকমটা বাদ দিয়ে নিজেকে সর্বাঙ্গসুন্দর করে তাঁর পূজার উপযোগী করে তোলা।
এক মা কাতরভাব নিয়ে জানালেন—স্বামী দীক্ষা নেন নি।
আচার্য্যদেব—তাতে অশান্তি কিসের? তিনি ওতেই স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করছেন!এক্ষেত্রে উপদেশ না দিয়ে নিজের করা দেখিয়ে উদ্বুদ্ধ করা। তাতেই তিনি ক্রমে নত হবেন।
আচার্য্যদেব তাঁর নিজের কথায় বলছেন—আমি বাইরে যেখানে গেছি, স্কুল, কলেজে পড়েছি, কিছুদিন আগে সিমলা গিয়ে কয়েকদিন থেকে এলাম, কখনও কোথাও আমার পরিচয় দিইনি, ঠাকুরের বংশধর বা সৎসঙ্গী কিছু। আমার ব্যবহার দিয়ে এমন মুগ্ধ করেছি যে তারা খুঁজে বের করেছে আমার পরিচয়। ঠাকুরময় হয়ে থাকলে তার চেহারায় একটা glaze বের হবেই। মানুষ দেখেই ধরে ফেলবে।
পরে আত্মবিশ্লেষণী সূক্ষতার একটি ঘটনা বলছেন—কাল খেতে বসেছি, আমি ভেবেছি মিষ্টিটা খাব না, extra calories কেন শরীরে ঢোকাব! কিন্তু মিষ্টির প্রতি আমার একটা লোভ আছে। তো, অবিনের মা বলল, একটা মিষ্টি খাও। খাও বলতে আমার না-খাওয়ার সিদ্ধান্তটা লোভের কাছে পরাস্ত হতে চলছে, আমি কিছু বলছি না, লোভের আওতায় থেকে যুক্তি সাজাচ্ছি, ‘বলছে যখন, নিমরাজী হয়েও কষ্ট করে খেয়ে নেব’ এই ভাব। তারপর দেখা গেল, already মিষ্টি পরিবেশন করা হয়ে গেছে (আরও যারা খাচ্ছিলেন তাদের দেওয়া হয়েছে),আর মিষ্টি নেই। তখন ভাবলাম, যাক্ এভাবে ঠাকুর আমার না-খাওয়াটাকে বজায় রাখলেন। খেতে হল না।(সহাস্যে)আমাকে ঠাকুরের মতন অড়হর গাছের গোড়া ধরে পড়ে থাকতে হল না। ভাবলাম, এটা ঠাকুরের দয়া আমার উপর।
পরে অপর এক মা অভিযোগের সুরে জানালেন স্বামী দীক্ষা নেননি, আবার বাপ আর ছেলের সাথে একটা বিষয় নিয়ে মনান্তর।
সব শুনে আচার্য্যদেব মা-টিকে ধমকের সাথে বলছেন—আপনি বড্ড নাক গলান সব কিছুতে! সে যদি দীক্ষা না নিয়ে স্বচ্ছন্দে থাকতে পারে, সেক্ষেত্রে আপনার অসুবিধা কোথায়! দীক্ষা না নিয়ে তার তো কোন ঝামেলা হচ্ছে না! ঝামেলাটা আপনার। তাহলে সর্বাগ্রে আপনার মানসিকতার পরিবর্ত্তন করেন, আপনি নিজে ঠিকমত চলেন, তা দেখে উদ্বুদ্ধ হয়ে প্রেরণা পেয়ে তার যাতে দীক্ষা নেওয়ার আগ্রহ জন্মে। ব্যাপারটা আপনার চলার উপর নির্ভর করছে। আর, ছেলে বাপের মধ্যে যে ব্যাপারটা, সেটা তাদেরই বুঝতে দিন, আপনি ওর মধ্যে ঢুকছেন কেন? ছেলে বাবাকে ভালবাসে না?
বিষয়টি প্রাঞ্জল করতে নিজের এক কাহিনি বলছেন, বাবা (শ্রীশ্রীদাদা)যখন দুর্গাপুর মিশন হাসপাতালে ভর্ত্তি ছিলেন(অসুস্থাবস্থায়),আমি ওখানের একটা ঘর দখল করে নিয়ে সেখানে ছিলাম, তো, দেখলাম সেই রুমের বেসিনের পাইপটা ক্রটিপূর্ণ, মাঝে-মাঝেই jam হয়ে যায়, আমি সেটাকে খুঁচিয়ে পরিষ্কার করতাম। আমি দেখলাম, এই যে পাইপটা jam হয়, সেটা আমার problem, পাইপটার কোন problem নয়। আমারই মাথাব্যথা jam হলে সেটা পরিষ্কার করার। সেরকম আপনারই মনের যে জটিলতা সেটাকেই আগে suff করেন, তাহলেই কোন অসুবিধা নাই। সব ঠিক।
মা-টিকে উদ্বুদ্ধপ্রাণতায় সাথে আবারও বলছেন, আপনার বিপদটা নিয়ে যদি আপনিই ভাবেন, তাহলে ঠাকুরের আর ভাবার কোন প্রয়োজন থাকে না। তাঁকে ভাবতে দিন আপনারটা, আর আপনি তাঁরটা নিয়ে ভাবতে থাকুন। একটা জায়গায় কোন জিনিস আছে, সেটাকে না সরালে সেখানে অন্যটা রাখা যাবে?
প্রসঙ্গ পরিবর্ত্তনে বলছেন—পাণ্ডব গৌরব নাটকে শ্রীকৃষ্ণ-সম্পর্কে ভীমের উক্তি, ‘অতি ছল, অতি খল অতীব কুটীল’ মানে এক কথায় বেহায়া। তো, বেহায়াকে আর কিভাবে অপমান করা যায়!
যেমন, ঠাকুরকে হেমকবি বলছেন তার মদ ছাড়ার ব্যাপারে। ঠাকুর তাকে মদ ছাড়তে বারণ না করে বরং নিজের হাতে মদ খেতে দিয়ে এমন করলেন যে হেমকবি মদ ছাড়তে বাধ্য হলেন। তাই তিনি বলছেন—ঠাকুর! আপনি যে এত চতুর, তা বোঝা যায় না। আমাকে আশ্রয়ের সাথে প্রশ্রয় দিয়ে এমনটা করলেন যা দুনিয়ার কেউ দেয় না!
অপর প্রসঙ্গে আচার্য্যদেব বলছেন—আমি একটা সূত্র বের করেছি, সেটা হচ্ছে অনুরাগের সময় ‘তুমি তুমি’ করা, আর বীতরাগের সময় ‘আমি আমি’ করা। তাহলেই আর জটিলতা হয় না।
তিনি প্রেমের সংজ্ঞা হিসাবে আমাদের প্রতি বললেন—তুমিত্বে বা তাহাত্বে তীব্র, অপ্রত্যাশী আকর্ষণের মোলায়েম প্রকাশ হচ্ছে প্রেম।
একটি লক্ষ্যণীয় বিষয়, সেদিন তিনি কিছুটা ক্ষোভের সাথে বলছিলেন—আমাকে মানুষ ছেঁড়া ন্যাকড়ার মতন ব্যবহার করে, যখন ইচ্ছা হল হাতটা মুছে নিল।
তার একটি নজির দেখলাম, এদিন বেলা নটার দিকে বড়নাটমণ্ডপে সমবেত নামজপের ঠিক কয়েক সেকেণ্ড আগে এক দাদা তার কি একটা নিবেদন জানালে তিনি বললেন, শুনে খুশি হলাম।
প্রশ্ন আসে—পরিস্থিতি না বুঝে যখন-তখন নিবেদন কি তাঁকে যথার্থই খুশি করার বিষয়?

Address

Diphu

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Satsang Vihar Diphu posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Satsang Vihar Diphu:

Share