Advocate Pinki saha

28/07/2025

আমি adv pinki saha এই মর্মে ঘোষণা করছি যে আমি ফেসবুক বা মেটাকে আমার কোন ব্যক্তিগত তথ্য বা ছবি ব্যবহার করার অনুমতি দিচ্ছি না।
আগামীকাল একটি বড় দিন। এটা অফিসিয়াল। সকাল ৮:১০ মিনিটে স্বাক্ষর করা হয়েছে। এটা টিভিতেও দেখানো হয়েছে। ভুলে যাবেন না, আগামীকাল থেকে নতুন ফেসবুক নিয়ম (অর্থাৎ নতুন নাম, মেটা) চালু হচ্ছে, যার অধীনে কোম্পানি আপনার ছবিগুলো ব্যবহার করতে পারবে। মনে রাখবেন, এর সময়সীমা আজই শেষ।

এই বার্তার যেকোনো স্থানে আঙুল দিন, “কপি” দেখা যাবে। “কপি” তে ক্লিক করুন। এরপর নিজের পেজে যান, একটি নতুন পোস্ট তৈরি করুন এবং খালি স্থানে আঙুল দিন, “পেস্ট” দেখাবে – “পেস্ট” এ ক্লিক করুন। এটি সিস্টেমকে বাইপাস করতে সাহায্য করবে। যারা কিছু করেন না, তারা সম্মতি দিচ্ছেন বলে ধরে নেওয়া হবে।

৬০ মিনিটস শো অনুযায়ী: যদি আপনি এটি মিস করে থাকেন, তাহলে জানিয়ে রাখি যে একজন আইনজীবী আমাদের এই পোস্টটি করার পরামর্শ দিয়েছেন। গোপনীয়তা লঙ্ঘনের জন্য আইন অনুযায়ী শাস্তি হতে পারে।

নোট: ফেসবুক (মেটা) এখন একটি পাবলিক প্রতিষ্ঠান। প্রতিটি সদস্যকে এরকম একটি ঘোষণা পোস্ট করতে হবে। যদি আপনি অন্তত একবারও এরকম কোনো বিবৃতি প্রকাশ না করেন, তাহলে প্রযুক্তিগতভাবে এটি ধরে নেওয়া হবে যে আপনি আপনার ছবি এবং প্রোফাইল তথ্য ব্যবহারের অনুমতি দিয়েছেন।

আমি এই মর্মে ঘোষণা করছি যে আমি ফেসবুক বা মেটাকে আমার কোনো ব্যক্তিগত তথ্য বা ছবি ব্যবহারের অনুমতি দিচ্ছি না।

22/07/2025

নেশা করে গাড়ি চালালে




★★★তিন মাস কারাদন্ড★★★

জনসংখ্যার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে গাড়ির সংখ্যা। রাস্তার অসংখ্য মানুষ মোটরগাড়ি চালিয়ে যাতায়াত করেন। সুর্ঘটনার সংখ্যাও বাড়ছে। সেজন্য গাড়ির চালক ও পথচারীদের প্রত্যেকের মোটর ভেহিকেল আইন ১৯৩৯ সম্পর্কে সচেতন
থাকা দরকার।

♦♦♦১. মোটর গাড়ি চালাতে হলে চালকের লাইসেন্স থাকা দরকার। লাইসেন্স ছাড়া কেউ মোটর গাড়ি চালালে আইনত দন্ডনীয় হবে।

♦♦♦২. ৩ নং ধারায় মোটরগাড়ি চালাবার জন্য অনুমতি নিতে হবে। প্রশিক্ষনপ্রাপ্ত না হলে লাইসেন্স দেওয়া হয় না।

♦♦♦৩. ৪ নং ধারায় গাড়ি চালাতে হলে বয়স অন্তত ১৮ হওয়া উচিৎ। ২০ বছর বয়স না হলে রাজপথে গাড়ি চালাতে পারবে না।

♦♦♦৪. ৬ নং ধারার ১৪ ও ৯২ ধারায় বর্ণিত লাইসেন্স ছাড়া আর কোনো গাড়ি চালানোর লাইসেন্স রাখতে পারবে না। একজনের লাইসেন্স অন্য কেউ ব্যবহার করতে পারবে না।

♦♦♦৫. ৭ নং ধারা অনুসারে প্রাপ্ত লাইসেন্স অন্যের শামিল হবে না।

♦♦♦৬. ১২ নং ধারায় যিনি লাইসেন্স দিয়েছেন তিনি লাইসেন্স বাতিল করতে পারেন এবং সুস্থতার সার্টিফিকেট দাখিল করতে নির্দেশ দিতে পারেন।

♦♦♦৭. ১৩ নং ধারায় লাইসেন্স বাতিল করার বিপক্ষে আপিল করা চলে। বাতিল বা অগ্রাহ্য করতে হলে বা নবীকরন করতে চাইলে কারণ দেখা হবে। ২ নং উপধারায় ক্ষুব্ধ ব্যক্তি ৩০ দিনের মধ্যে আপিল করবেন নির্দিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে। কর্তৃপক্ষ উভয়কে শুনানির সুযোগ দেবেন।

♦♦♦৮. ২২ নং ধারায় মোটরগাড়ি চালাতে হলে রেজিস্ট্রেশন নং থাকতে হবে।

♦♦♦৯. ৮১ ধারায় গাড়ি এমনভাবে রাখতে হবে যেন অন্যের অসুবিধা না হয়।

♦♦♦১০. ৮০ নং ধারায় মোটর বাইক চালাতে হলে হেলমেট ব্যবহার করতে হবে।

♦♦♦১১. ৮৩ নং ধারায় যাতে ঠিকভাবে সবাই যাতায়াত করতে পারে তা অবশ্যই দেখতে হবে।

♦♦♦১২. ৮৭ নং ধারায় গাড়ি চালাতে গিয়ে কখন কোথায় কীভাবে দাঁড়াতে হবে তা জেনে নিতে হবে এবং জানাতে হবে। ইউনিফর্ম পরা পুলিশ নির্দেশ দিলে গাড়ি থামাতে হবে।

♦♦♦১৩. ৮৯ নং ধারায় কারোর শরীরে আঘাত লাগলে তাকে হাসপাতালে নিয়ে গিয়ে চিকিৎসা করাতে হবে এবং ২৪ ঘন্টার মধ্যে পুলিশকে খবর দিতে হবে।

♦♦♦১৪. ৯২ নং ধারায় কেউ যদি স্থায়ীভাবে পঙ্গু হয়ে পড়েন তাকে ৭৫০০ টাকা এবং মৃত্যু হলে তাকে ১৫০০০ টাকা ক্ষতিপূরণ দিতে হবে।

♦♦♦১৫. ১১০ নং ধারায় ক্ষতিপূরণ ব্যাক্তিগতভাবে বা প্রতিনিধী বা আইনজীবি দাবি করতে পারে ৬ মাসের মধ্যে। এলাকারট্রাইবুলানের কাছে এই দাবি করা যাবে।

♦♦♦১৬. ৩ নং ও ৪ নং ধারা অমান্য করলে অমান্যকারীর ৫০০ টাকা জরিমানা ও ৩ মাস পর্যন্ত জেল এমনকি জেল ও জরিমানা দুটোই হতে পারে। নবীকরণ না করে গাড়ি চালালে ৩(১) ধারায় দোষী সাব্যস্ত হবেন।

♦♦♦১৭. ১১২ নং ধারায় চেকিং কর্তৃপক্ষের নিকট চালক যদি কিছু দেখাতে না চায় তাহলে ১০০ টকা থেকে ৫০০ টাকা পর্যন্ত জরিমানা হতে পারে।

♦♦♦১৮. ১৬ নং ধারায় নিয়মের বাইরে লোক নিলে বা পন্য বোঝাই করলে এবং বিপজ্জনকভাবে গাড়ি চালালে ৬ মাস পর্যন্ত কারাদণ্ড অথবা ১০০০ টকা জরিমানা হতে পারে অথবা ৩ বছরে মধ্যে একই অপরাধ করলে ২ বছর কারাদণ্ড অথবা ২০০০ টাকা জরিমানা হতে পারে।

♦♦♦১৯. ১১৭ নং ধারায় কেউ যদি মদ খেয়ে বা অন্য কোন নেশা করে গাড়ি চালায় তাহলে ৩ মাস কারাদণ্ড অথবা ৫০০ টাকা জরিমানা অথবা দুটোই হতে পারে।

♦♦♦২০. ১১৮ নং ধারায় অসুস্থ ও অসমর্থ লোক জেনেশুনে বিপজ্জনকভাবে গাড়ি চালালে ২০০ টাকা পর্যন্ত জরিমানা এবং দ্বিতীয় বারের জন্য একই অপরাধ করলে ৫০০ টকা পর্যন্ত জরিমানা হতে পারে।

♦♦♦২১. ১২১ নং ধারায় যে গাড়ি চালাবার উপযুক্ত নয় মালিক বা চালক জানে গাড়িটি বিপজ্জনক, সেই গাড়ির দুর্ঘটনা হলে ২৫০ তাকা পর্যন্ত জরিমানা হয়। যদি দুর্ঘটনায় কারোর আঘাত হয় তাহলে ১০০০ টাকা পর্যন্ত জরিমানা অথবা ৩ মাস কারাদণ্ড অথবা দুটোই হতে পারে।

♦♦♦২২. ১২৩ নং ধারায় বিনা পারমিটে গাড়ি চালালে ৪০০ টাকা পর্যন্ত জরিমানা এবং দ্বিতীয়বার হলে ১০০০ টাকা জরিমানা অথবা ৬ মাস কারাদণ্ড অথবা দুটোই হতে পারে।

♦♦♦২৩. ১২৫ নং ধারায় খুব জোরে গাড়ি চালালে ২০০০ টাকা পর্যন্ত জরিমানা এবং দ্বিতীয় বার হলে ৩০০০ টাকা জরিমানা অথবা ৬ মাস কারাদণ্ড অথবা দুটোই হতে পারে।

20/09/2024

20/09/2024

05/09/2024

We want justice, Justice for Tilottoma

প্রশ্ন করুন!
প্রশ্ন করুন!
প্রশ্ন করুন!
শুধু 'বিচার চাই' 'বিচার চাই' বললে তো কাজ হচ্ছে না! বিচার তো সন্দীপ ঘোষ, কুনাল ঘোষরাও চাইছে!
কোন কোন অনাচারের বিচার চাইছি সেটা তো স্পষ্ট করতে হবে! আমরা কেউ ফেলু মিত্তির নই। কিন্তু তোপসে হতে দোষ কোথায়?

একটা নারকীয় ঘটনা ঘটল ৯ই আগষ্ট, ভোররাতে। পুলিশ ও পোস্ট মর্টেমের রিপোর্ট অনুযায়ী ঘটনার সময়কাল ভোর ৩টৈ থেকে ৬টার মধ্যে।
পুলিশের এযাবৎ সমস্ত তদন্ত ও অনুসন্ধান মতে এক তাৎক্ষণিক লালসা ও হত্যার কেস। এক বিকৃত মানসিকতার আততায়ীর আচম্বিতে ঘটানো।
বেশ, তাহলে প্রশ্ন -

১) মৃতার দেহ আবিস্কৃত হওয়ার ঠিক আড়াইঘন্টার মাথায় অর্থাৎ সকাল ৯টায় ক্রাইমস্পটে পশ্চিমবঙ্গ মেডিক্যাল কাউন্সিলের ভাইস চেয়ারম্যান তথা উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল কলেজের প্রভাবশালী ডাক্তারবাবু কী করে পৌঁছে গেলেন? কাকতালীয়?

২) ঐ একই সময়ে মালদহ মেডিক্যাল কলেজের শাসক ঘনিষ্ঠ ডাক্তারবাবুও পৌঁছে গেলেন ঘটনাস্থলে? কাকতালীয়?

৩) বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজের ফরেন্সিকের সিনিয়র রেসিডেন্টও আড়াইঘন্টায় উড়ে এলেন ঘটনাস্থলে! কী কাকতালীয়! না?

৪) ন্যাশনাল মেডিক্যাল কলেজের ডাটা এন্ট্রি অপারেটর তথা মোবাইল এক্সপার্টও বলা নেই কওয়া নেই, মর্নিং ওয়াক করতে করতে ঐ সকাল ৯টাতেই সোজা সেমিনার হলে! এটা দাঁড়কাকতালীয়?

৫) সন্দীপ ঘোষের আইনজীবী, কী জানি কী কাজ পড়েছিল সাতসকালে, তিনিও ঐ ৯টার মধ্যেই হাজির হয়ে গেলেন "দুর্ঘটনা"র কেন্দ্রে?

৬) এসএসকেএম থেকে শাসক ঘনিষ্ঠ এক চিকিৎসক ছাত্রও পৌঁছে গেল ক্রাইমস্পটে, সকাল ৯টায়! কেন?

৭) সকাল ৯টা, পুলিশের বড়কর্তারা কেউ পৌঁছননি তখনও, মৃতার বাবা-মা তখনও জানেন মেয়ে ডিউটি করছে, প্রেস মিডিয়া কেউ কিচ্ছুটি জানে না তখনও!
অথচ দূরদূরান্ত থেকে বেশ কিছু মানুষ (?) ততক্ষণে পৌঁছে গেছেন সদ্যনিহত আমাদের মেয়েটার পাশে! ঘাঁটাঘাঁটি করছেন ক্রাইমস্পট! প্ল্যান করছেন নিঁখুত স্ক্রিপ্টের! তাঁদের একটাই পরিচয়, কমন পরিচয়, তাঁরা প্রত্যেকে এবং সবাই সন্দীপ ঘোষ তথা শাসকদলের ঘনিষ্ঠ!

৮) পুরোটাই কাকতালীয়? এতগুলো সন্দেহজনক উপস্থিতি, সবগুলো কাকতালীয়? নাকি এক দীর্ঘ পরিকল্পনার ফসল?

ভাবুন। ভাবান। প্রশ্ন ছুঁড়ে দিন সবাই মিলে। উত্তর বা সাফাই দিতে কেউ না কেউ এগিয়ে আসবেই।
তবু সবাই জানুক। মানুষ বোকা নয়। আমরা দলদাস নই!

15/08/2024

৭৮তম স্বাধীনতা দিবসের আন্তরিক শুভেচ্ছা সবাইকে 🙏 এই উৎসবের দিনে তাঁদের স্মরণ করে উদযাপন করি যাঁরা আত্ববলিদান দিয়েছেন দেশের জন্য।

14/08/2024

মহিলা চিকিৎসককে ধর্ষণ করে খুন করার প্রতিবাদে বাঙালি মেয়েদের রাত দখল

14/08/2024

মহিলা চিকিৎসককে অত্যাচার করে খুন করার বিরদ্ধে বিচার চাই
We want justice
We want justice
We want justice

03/08/2024

ব্যাবসা ও বাণিজ্য নতুন নিয়ম



♦ব্যাবসা ও বাণিজ্য

♦ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে আধার সংযুক্তিকরণ বাধ্যতামূলক

কেন্দ্রীয় সরকার আয়কর আইনের সংশোধন করে প্যান নম্বরের সঙ্গে আধার যোগ বাধ্যতামূলক করার পর এ বার নতুন ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট খোলা এবং ৫০,০০০ টাকা বা তার বেশি সমস্ত আর্থিক লেনদেনের ক্ষেত্রে গ্রাহকের আধার উল্লেখ আবশ্যিক করেছে।অন্যথায় সমস্ত ব্যাংক অ্যাকাউন্টে লেনদেন বন্ধ করে দেওয়া হবে, এক নির্দেশিকায় জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় রাজস্ব দপ্তর। কর ফাঁকি বন্ধ করতে জুলাই মাস থেকে গ্রাহকদের প্যান নম্বরের সঙ্গে আধার নম্বর যোগ করা বাধ্যতামূলক করেছে কেন্দ্র সরকার। করদাতার আধার থেকে থাকলে আয়কর রিটার্ন জমা দেওয়ার আগে সেটা প্যান নম্বরের সঙ্গে যোগ করতেই হবে।

১ জানুয়ারি, ২০১৬ থেকে আয়কর আইনের ১১৪-বি ধারায় পরিবর্তন করে নিম্নলিখিত লেনদেনগুলিতে প্যান নম্বরের উল্লেখ বাধ্যতামূলক করা হয়েছিল। কেন্দ্রের নতুন নির্দেশে এ বার এগুলিতে আধার নম্বর উল্লেখ করাও বাধ্যতামূলক করা হল।

১০ লক্ষ টাকা বা তার বেশি মূল্যের অস্থাবর সম্পত্তি কেনা-বেচা।স্ট্যাম্প ভ্যালুয়েশন অথরিটি কর্তৃক নির্ধারিত ১০ লক্ষ টাকার বেশি মূল্যের সম্পত্তি কেনা-বেচা। দু’চাকার গাড়ি ছাড়া যে কোনো গাড়ি কেনা-বেচা। ব্যাঙ্ক, কো-অপারেটিভ ব্যাঙ্ক, পোস্ট অফিস, নিধি, নন ব্যাঙ্কিং ফিন্যান্সিয়াল কোম্পানিতে ৫০,০০০ বা তার বেশি মূল্যের মেয়াদি আমানত। এক বা একাধিক জায়গা মিলিয়ে অর্থবর্ষে ৫ লক্ষ টাকার বেশি মেয়াদি আমানত। ১ লক্ষ টাকার বেশি মূল্যের বন্ড-ঋণপত্র কেনা-বেচা। জনধন বাদে যে কোনো ব্যাঙ্ক (কো-অপারেটিভ ব্যাঙ্ক সহ) অ্যাকাউন্ট খোলা। হোটেল-রেষ্টুর‍্যান্টে ৫০,০০০ টাকার বেশি নগদে বিল মেটানো।
দিনে ৫০,০০০ টাকার বেশি ড্রাফট, পে-অর্ডার বা ব্যাঙ্কার্স চেক বানানো।
ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে দিনে ৫০,০০০ বা তার বেশি টাকা নগদে জমা দেওয়া। বিদেশ ভ্রমনের সময় বৈদেশিক মুদ্রায় ৫০,০০০ টাকার বেশি নগদে কেনাকাটা বা বিদেশি ভ্রমনের উদ্দেশ্যে ৫০,০০০ টাকার বেশি বৈদেশিক মুদ্রা কেনা। কো-অপারেটিভ ব্যাঙ্ক-সহ যে কোনো ব্যাঙ্ক-সংস্থার ক্রেডিট কার্ডের আবেদন। ৫০ হাজার টাকার বেশি মূল্যের মিউচুয়াল ফান্ড কেনা।
ডিম্যাট অ্যাকাউন্ট খোলা। শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত নয় এমন সংস্থার শেয়ার কেনাবেচার ক্ষেত্রে ১ লক্ষ টাকার বেশি লেনদেন।

৫০,০০০ টাকার বেশি ডিবেঞ্চার-বন্ড কেনা।
৫০,০০০ টাকার বেশি আরবিআই বন্ড কেনা।
এক অর্থবর্ষে ৫০,০০০ টাকার বেশি জীবনবিমা প্রিমিয়াম দেওয়া।
২ লক্ষ টাকার বেশি গয়নাগাটি-সহ যে কোনো পণ্য পরিষেবা কেনা-বেচা।
৫০,০০০ টাকার বেশি ক্যাশ কার্ড-প্রিপেড কার্ড নগদে কেনা।

30/07/2024

With Grammy Awards 2020 – I'm on a streak! I've made it onto their weekly engagement list 2 weeks in a row. 🎉

28/07/2024

👇যাবজ্জীবন কারাদণ্ড👇👇👇👇👇



যাবজ্জীবন কারাদণ্ড কথাটার অর্থ জীবনের বাকি সময়টুকু কারাগারে কাটাবার হুকুম। এটা ১৪ বছর বা ২০ বছরের সাজা বলে যে ধারণা অনেকের রয়েছে, সেটা সত্য নয়। তবে ভারতীয় সংবিধানের ৭২ এবং ১৬১ অনুচ্ছেদে রাষ্ট্রপতি ও রাজ্যপালের হাতে অপরাধ ক্ষমা করা, শাস্তি মুলতবি রাখা, শাস্তির মেয়াদ কমানো বা দণ্ড মকুব করে দেবার ক্ষমতা রয়েছে। ভারতীয় দণ্ডবিধির ৫৪ এবং ৫৫ ধারাতে কেন্দ্রীয় ও রাজ্য সরকারকে মৃতু্যদণ্ড বা যাবজ্জীবন কারাদণ্ড লঘু করার ক্ষমতা অর্পণ করা হয়েছে। যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের বদলে সরকার ১৪ বছরের বেশী নয় এমন মেয়াদের কারাদণ্ড দিতে পারেন। ফৌজদারী বিধির ৪৩২ ধারায় বলা হয়েছে সংশ্লিষ্ট সরকারের দণ্ডাদেশের সাময়িক মুলতবি, পরিহার বা লঘুকরণের অধিকার কোনও কারণ না দর্শীয়েই থাকবে। তবে একটা শর্ত সেখানে আছে। ৪৩৩ ও ৪৩৩ক ধারায় বলা হয়েছে যে, যদি কোনও দোষী মৃতু্যদণ্ডে দণ্ডিত থাকে অথবা মৃতু্যদণ্ডকে লঘু করে সরকার তাকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়ে থাকে, অথবা সে এমন একটি অপরাধ করেছে যার জন্য তার প্রাপ্ত যাবজ্জীবন কারাদণ্ড মৃতু্য আইন কর্তৃক বিধিত দণ্ডগুলির একটি, সেক্ষেত্রে দোষীকে অন্ততঃ ১৪ বছর কারাবাস করতে হবে।

বন্দীদের শাস্তি কমানো হয়েছে - এমন অজস্র উদাহরণ রয়েছে। এগুলি করা হয়েছে অনেক সময়ে মানবিক কারণে। একদিক থেকে মনে হতে পারে যে, দণ্ডাদেশ পরিবর্তন করার ক্ষমতা ব্যবহার করে সরকার আদালতের অধিকারে হস্তক্ষেপ করছে। সুপ্রিম কোর্ট অবশ্য এটিকে সেই চোখে দেখেন না। সুপ্রিম কোর্টের মতে সরকারের সংবিধানদত্ত ক্ষমতা খর্ব করার কোনও প্রশ্ন নেই, তবে সরকার এটার অপব্যবহার যেন না করে। দণ্ডাদেশ কমবার একটা সুযোগ আছে জানলে দোষীদের মধ্যে নিজেদের সংশোধন করার একটা উদ্যোগ থাকবে। আর এটাও ঠিক যদিও সরকারকে কোনও কারণ দর্শাতে হবে না কেন দোষীর শাস্তি কমানোর আবেদন মঞ্জুর করা হচ্ছে, তবে সেই মঞ্জুর করাটা যেন উপযুক্ত কারণের জন্যেই হয়।ইচ্ছেমত শাস্তি মকুব যাতে রাজনৈতিক বা অন্য কারণে না ঘটে, সেইজন্য এই ধরণের অর্ডার বিচারকদের কাছে পর্যালোচনার জন্যে যায়। ক্ষেত্রবিশেষে এই অর্ডারকে অবৈধ বলে ঘোষণা করার অধিকার আইন অনুসারে থাকে।