Star News Bangla

Star News Bangla Official Page of Star News Bangla . Keep watching

সব খবর সবার আগে
(1)

05/11/2025

রাস উৎসব পরিক্রমা

শান্তিপুর: শান্তিপুরের অতি পরিচিত সামাজিক সংগঠন সূর্য পরিবার ফাউন্ডেশন-এর উদ্যোগে আজ বৃহৎ ধুমধাম করেই অনুষ্ঠিত হল রাস পরিক্রমা। এই পরিক্রমায় উপস্থিত ছিলেন টলিগঞ্জের বিশিষ্ট অভিনেতা সঞ্জীব সরকার। এই পুরো কর্মসূচিকে বিশেষ সহযোগিতা করেছেন গরিবের সূর্য।

সূত্রের খবর, আজ শান্তিপুর শহরের বিভিন্ন পুজো মণ্ডপ পরিদর্শন করেন সংগঠনের সদস্যরা ও সঞ্জীব সরকার। তবে সময়ের সীমাবদ্ধতার কারণে এলাকার প্রতিটি মণ্ডপে তারা পৌঁছাতে পারেননি। এই বিষয়ে সংগঠনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে— আজ যেসব রাস পুজো মণ্ডপে পৌঁছানো সম্ভব হয়নি, আজ রাতে তারা সেই সমস্ত মণ্ডপ পরিদর্শন করবেন। এরপর বিচারকরা সিদ্ধান্ত নেবেন কোন কোন বারোয়ারি পুজো এবং কোন কোন প্যান্ডেল-প্রতিমা পুরস্কৃত হতে পারে।

পরিক্রমা শেষে অভিনেতা সঞ্জীব সরকার জানান— “শান্তিপুরের রাস উৎসবের পরিবেশ, মানুষের উচ্ছ্বাস, ভক্তির আবহ— সব মিলিয়ে আমার অসাধারণ লেগেছে। আগামী দিনেও সুযোগ পেলে আসার চেষ্টা করব।”

চলুন এবার দেখে নেওয়া যাক — এই প্রসঙ্গে সঞ্জীব সরকার ও সংগঠনের সদস্যরা কি বলছেন…

05/11/2025

শান্তিপুর থানা মাঠে রাস পুজোর উদ্বোধন, প্রশাসনিক জটিলতা কাটিয়ে মেলা শুরু

শান্তিপুর :
গতকাল শান্তিপুর থানার মাঠে রাস কমিটির উদ্যোগে অনুষ্ঠিত হল রাস পূজোর উদ্বোধন। উদ্বোধনী মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন বিধাননগরের তৃণমূল কংগ্রেসের বিধায়ক সব্যসাচী দত্ত, শান্তিপুর পৌরসভার উপপৌরপতি কৌশিক প্রামানিক, নদীয়া জেলার INTTUC সভাপতি সনদ চক্রবর্তী, শান্তিপুর শহর তৃণমূল কংগ্রেসের প্রাক্তন শহর সভাপতি বৃন্দাবন প্রামানিক সহ তৃণমূল কংগ্রেসের একাধিক নেতৃত্ববৃন্দ।

এবছর প্রশাসনিক জটিলতার কারণে সামাজিক মাধ্যমে গুজব ছড়িয়ে পড়েছিল যে শান্তিপুর থানার মাঠের রাস মেলা বাতিল হয়ে যেতে পারে। কিন্তু সেই জটিলতা কেটে গিয়ে পুনরায় স্বাভাবিক ভাবেই শুরু হয়েছে রাস পূজা ও মেলা।

মেলা কমিটি এবং রাজনৈতিক নেতৃত্ব স্পষ্ট জানিয়ে দেন — মেলা বন্ধ হয়নি, চলছে পূর্ণ উদ্দীপনায়। সাধারণ মানুষকে মেলা প্রাঙ্গণে এসে আনন্দ উপভোগ করার জন্য আহ্বান জানান তারা।

রাস পুজো ঘিরে ইতিমধ্যেই ভিড় বাড়তে শুরু করেছে, বিভিন্ন দোকানপাট, ঝুপড়ি থেকে শুরু করে নাগরদোলা — সব মিলিয়ে উৎসবের আমেজে জমে উঠেছে শান্তিপুর থানার মাঠ এলাকা।

03/11/2025

“রাসে লক্ষীর ভান্ডারের নিঃশব্দ বিপ্লব — মহিলাদের ছোট সঞ্চয়ে বড় সামাজিক বার্তা” শান্তিপুর কলেজ মোড় আমলা কজন পুজো কমিটি।

31/10/2025

একই পরিবারের দুই ভাইয়ের মর্মান্তিক পরিণতি, পুকুরে ডুবে এক মৃত — অন্য লড়ছে জীবন-মৃত্যুর সঙ্গে

30/10/2025

১৬৬ বছরের ঐতিহ্য আজও অটুট — শান্তিপুর সূত্রাগড় তামিলিপাড়ার “ডাকের সাজে” জগদ্ধাত্রী প্রতিমা প্রস্তুতিতে ব্যস্ত এলাকার মানুষ

শান্তিপুর, নদীয়া: জগদ্ধাত্রী পূজোর আবহে মুখর শান্তিপুর শহর। সেই উৎসবের অন্যতম ঐতিহ্যবাহী কেন্দ্র সূত্রাগড় তামিলিপাড়া বারোয়ারি জগদ্ধাত্রী পূজা, যার ইতিহাস আজ ১৬৬ বছরের পুরনো। এখানকার জগদ্ধাত্রী প্রতিমার বিশেষ আকর্ষণ — “ডাকের সাজ”, যা আজও তৈরি হয় এলাকার মানুষদের ভালোবাসা ও পরম যত্নে।

পুজো কমিটির সূত্রে জানা যায়, এই ঐতিহ্যের সূচনা হয়েছিল প্রায় দেড়শ বছর আগে রজনীকান্ত মালাকার নামে এক দক্ষ শিল্পীর হাত ধরে। তাঁর হাতেই প্রথম শুরু হয়েছিল প্রতিমার ‘ডাকের সাজ’। পরবর্তীকালে তাঁর পথ অনুসরণ করে এলাকাবাসী ডাকযোগে কলকাতা থেকে সাজসজ্জার সরঞ্জাম আনতে শুরু করেন। সেই থেকেই নাম হয় — “তামিলিপাড়া বারোয়ারি জগদ্ধাত্রী মূর্তির ডাকের সাজ”।

বর্তমানে এই ঐতিহ্যকে টিকিয়ে রাখতে রমেশ হাজরা ও মিলন হাজরা নিষ্ঠার সঙ্গে প্রতিমা সাজানোর দায়িত্ব সামলাচ্ছেন। তাঁদের নেতৃত্বে এলাকার যুবকেরা তিন মাস ধরে প্রতিমা সাজানোর কাজে ব্যস্ত থাকেন। যদিও আগের মতো ডাকযোগে সরঞ্জাম না এলেও, এখন তাঁরা কলকাতা ও কৃষ্ণনগর থেকে সাজসজ্জার উপকরণ ও পরামর্শ সংগ্রহ করেন। নতুন প্রজন্মের ছেলেদেরও হাতে ধরে শেখানো হচ্ছে প্রতিমা সাজানোর শিল্পকলা।

আজ আমাদের ক্যামেরার মুখোমুখি হয়ে সম্পূর্ণ বিষয়টি জানালেন এলাকারই যুবক চন্দন প্রামানিক ও রমেশ হাজরা। তাঁরা জানিয়েছেন, “এই সাজ আমাদের গর্ব। আমরা চাই, আগামী প্রজন্মও যেন নিজেদের হাতে এই ঐতিহ্য ধরে রাখে।”

তাই শান্তিপুর সূত্রাগড় তামিলিপাড়ার জগদ্ধাত্রী পূজা আজও এক জীবন্ত ইতিহাস — ঐতিহ্য, পরিশ্রম, শিল্প ও ভক্তির অনন্য সমন্বয়। নদীয়া থেকে জগন্নাথ মন্ডলের রিপোর্ট

28/10/2025

মগরা থানা পুলিশের দ্রুততা ও দক্ষতায় চুরির দুটি বড় ঘটনায় সাফল্য। চোরাই মাল উদ্ধার, আসামিরা গ্রেপ্তার।

27/10/2025

কলেজ মোড়ে ‘আমরা কজন’-এর উদ্যোগে শুরু হলো রাস উৎসবের খুঁটি পূজা
Ras Festival begins with Khuti Puja organized by ‘Amra Kojon’ at College More

25/10/2025

শান্তিপুর মতিগঞ্জ মোড়ে পাঁচতলা বিল্ডিং এর উপরে টিনের অস্থায়ী চালায় আটকে থাকা বনবিড়াল উদ্ধারে তৎপর দমকল কর্মীরা

এ পৃথিবীতে বসবাসের অধিকার সমস্ত প্রাণী এবং উদ্ভিদকূলের। তাইতো নদীয়ার শান্তিপুর মতিগঞ্জ মোড়ে গতকাল রাত থেকে পাঁচ তলা বিল্ডিং এর ওপর টিনের ছাদে আটকে থাকা বনবিড়াল উদ্ধার করতে সাত সকালে ছুটে আসে অগ্নি নির্বাপন কেন্দ্রের কর্মীরা।
এলাকার বাসিন্দারা জানাচ্ছেন গতকাল রাতেই অন্ধকারে টিনের উপর কিছু একটা নড়াচড়া করতে দেখেন তারা ভেবেছিলেন পাখি বা অন্য কিছু হবে তবে সকাল হতেই প্রাথমিকভাবে তাদের মনে হয় একটি বিড়াল আটকে রয়েছে। এর পরেই হোক শান্তিপুর অগ্নি নির্বাপন কেন্দ্রের সাথে যোগাযোগ করেন তারা। খবর পাওয়ার মাত্রই ছুটে আসে দমকলের কর্মীরা তবে উচ্চতা এতটাই বেশি যে তাদের মই সেখানে পৌঁছানো সম্ভব নয় অপরদিকে টিনের ছাদ এতটাই পিচ্ছিল সেখানেও যাওয়া যথেষ্ট বিপদজনক এমতাবস্থায় তারা ওই বিল্ডিং কর্তৃপক্ষকে জানায় একটি অংশ কাটলে মিটবে সমস্যা। ওই টিনের ছাউনি করা মিস্ত্রিকে দেখে পাঠানো হয় তিনি এসে পরিস্থিতি দেখে নিজে হাতে উদ্ধারের ইচ্ছা প্রকাশ করেন, যদিও এ বিষয়ে দমকল কর্মীরা তাকে সমস্ত রকম সহযোগিতা করেন। তাদেরই দস্তানা ব্যবহার করে, ধরতে সক্ষম হন। যদিও উদ্ধার করার পর বোঝা যায় প্রাণীটি বন বিড়াল। পাশে ছোট একটি জঙ্গল থেকে ওই বিল্ডিংয়ে ঢোকার ছোট্ট একটি ফাঁক দিয়ে সে প্রায়্রসই হয়তো যাতায়াত করে বলে মনে করা হয়েছে তবে গতকাল দুর্ঘটনাবশত তার লেজ এবং পেছনের দুই পা টিনের ফাঁকে আটকে যায়। যদিও বন্যপ্রাণী উদ্ধারের কোন প্রয়োজন নেই তাই দমকল কর্মীরা সেখানেই তাকে ছেড়ে দিলে সে স্বাভাবিক বাসস্থান পাশের ওই কলা বাগানে চলে যায়। টিনের ছাদ মেরামতির ওই মিস্ত্রি এবং বনদপ্তরের কর্মীদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে এলাকাবাসীরা বলেন একটি প্রাণ বাঁচানো সম্ভব হয়েছে এটাই বড় কথা। অন্যদিকে কর্মীদের পক্ষ থেকে বিল্ডিং মালিককে জানানো হয়েছে তার আসা যাওয়ার পথ অবরুদ্ধ করে রাখতে। উদ্ধারকার্য দেখতে রাস্তায় পথ চলতি মানুষের এবং কচিকাঁচাদের ভিড় ছিল যথেষ্ট, তারাও শেষমেষ স্বস্তি প্রকাশ করে, কুর্নিশ জানায় সকলের মানবিক প্রচেষ্টাকে।

25/10/2025

নিখোঁজ বৃদ্ধা উদ্ধার: কৃষ্ণ রাহা ও সাংবাদিক জগন্নাথ মন্ডলের মানবিক উদ্যোগে পরিবারের কোলে ফিরলেন বৃদ্ধা

22/10/2025

ভাইফোঁটার আগের দিন উধাও সাত কুইন্টাল দই! তবু দামের দাপট নয়, মানুষের ভালোবাসাই আসল পুঁজি

ভাইফোঁটার আগের দিন সকাল থেকেই ভিড় ছিল উপচে পড়া। কেউ দই নিতে এসেছে, কেউ মিষ্টি, কেউ আবার শুধু দেখতে—এই দোকানে এমন দাম কীভাবে সম্ভব! চোখের নিমেষে উধাও হয়ে গেল সাত কুইন্টাল দই। অবিশ্বাস্য হলেও সত্যি—মাত্র ১১০ টাকায় কেজি দই! যেখানে অন্যত্র দাম গড়ে ১৫০ টাকার উপরে, সেখানে এত কম দামে খাঁটি দই বিক্রি করা যেন এক বিস্ময়।

শান্তিপুরের এই জনপ্রিয় মিষ্টির দোকানটির নাম আজ প্রায় সকলের মুখে মুখে। দোকান মালিক জানালেন, প্রায় তিন বছর ধরে তিনি দইয়ের দাম ১১০ টাকাই রেখেছেন। তিন বছর আগে দাম ছিল ১০০ টাকা প্রতি কেজি। মাত্র ১০ টাকা বাড়িয়ে এতদিনেও তিনি দামের লাগাম টেনে রেখেছেন। বললেন, “আমি লাভের পরিমাণ কম রাখি। আমার উদ্দেশ্য মানুষের মুখে হাসি ফোটানো। ভালো মানের জিনিস কম দামে দেওয়াটাই আমার ব্যবসার মূলনীতি।”

দোকানের ইতিহাসও কম চমকপ্রদ নয়। একসময় এই দোকানদার ছিলেন চানাচুর কারখানার মালিক। তারপর চপের দোকান চালিয়েছেন। নানা প্রতিকূলতার কারণে আগের ব্যবসাগুলো বন্ধ করতে হলেও, হাল ছাড়েননি তিনি। নতুন করে মিষ্টির দোকান শুরু করেন, আর সেখান থেকেই শুরু তার সাফল্যের পথযাত্রা। বর্তমানে শুধু শান্তিপুর নয়, আশপাশের বাগআছড়া, রানাঘাট, কৃষ্ণনগর এমনকি দূর-দূরান্ত থেকেও মানুষ আসেন তার দোকানে দই-মিষ্টি কিনতে।

৫ টাকায় ৮ থেকে ১০ ধরনের মিষ্টি পাওয়া যায় দোকানে—এ যেন আজকের বাজারে রূপকথার মতোই কথা। দাম কম বলেই দোকানে ক্রেতাদের ভিড় প্রতিদিনই লেগে থাকে। মালিকের কথায়, “কম দামে মান বজায় রাখা কঠিন, কিন্তু অসম্ভব নয়। আমি যেভাবে কাজ করি, সেখানে ভেজালের কোনও প্রশ্নই ওঠে না।”

তবে অনেকেই অভিযোগ তোলেন, এত কম দামে বিক্রি মানেই নিশ্চয়ই ভেজাল উপকরণের ব্যবহার। এই অভিযোগের জবাবে দোকানদার স্পষ্ট জানান, “পুলিশ প্রশাসন থেকে শুরু করে সাংবাদিক, ফুড ইন্সপেক্টর—সবাই আমার কারখানায় এসেছেন, পরীক্ষা করেছেন। তারা নিজের চোখে দেখেছেন আমি কিভাবে দই পাতি। পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার জন্য তারা প্রশংসাও করেছেন।”

এই বক্তব্যের সঙ্গে একমত অনেক ক্রেতাও। তাদের মতে, এই দোকানের দই ও মিষ্টির মান অন্যদের থেকে আলাদা। দাম কম হলেও গুণমান নিয়ে কোনও অভিযোগ নেই। ক্রেতাদের একাধিকজন বলেন, “আজকের বাজারে সব কিছুর দাম বাড়ছে, কিন্তু এই দোকানে এলেই মনে হয় আমরা যেন দশ বছর পিছিয়ে গেছি। এমন দাম আর কোথাও নেই।”

ভাইফোঁটার দিনগুলিতে দোকানের সামনে দেখা যায় ভিড় সামলাতে হিমশিম খাওয়া অবস্থা। দোকানদার বলেন, “অনুষ্ঠানের দিনে কখনও কখনও দইয়ের চাহিদা এত বেড়ে যায় যে মিষ্টি বিক্রি কমে যায়। তাই বাধ্য হয়ে বলি, দই নিতে হলে সঙ্গে কিছু মিষ্টি নিতেই হবে। তবে সেটা একেবারেই উৎসবের বিশেষ দিনেই।”

প্রতিদিন গড়ে এক থেকে দুই কুইন্টাল দই বিক্রি হয় দোকানে, কিন্তু ভাইফোঁটার আগের দিন সেই পরিমাণ প্রায় সাত কুইন্টাল ছাড়িয়ে গিয়েছিল। এবং কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই সব বিক্রি হয়ে যায়। এই দৃশ্য দেখে এলাকার অন্য মিষ্টির দোকানদাররাও অবাক।

শান্তিপুর মিষ্টির জগতে এই দোকান যেন এক আলাদা অধ্যায়। শুধু দামের প্রতিযোগিতা নয়, সততা, মান বজায় রাখা এবং ক্রেতার সঙ্গে বিশ্বাসের সম্পর্কই আজ তার সাফল্যের মূল চাবিকাঠি। আজকের দিনে যেখানে ব্যবসা মানেই মুনাফার হিসাব, সেখানে এই দোকানদারের দই যেন এক মিষ্টি বার্তা দেয়—মানুষের ভালোবাসাই সবচেয়ে বড় লাভ।

ভাইফোঁটার উষ্ণতায় যখন বোনেরা ভাইয়ের কপালে ফোঁটা দিচ্ছে, তখন শান্তিপুরের এই মিষ্টির দোকানে চলছে অন্যরকম এক আনন্দ। সেখানে মিষ্টির স্বাদে, দইয়ের টানে, আর দোকানদারের আন্তরিকতায় মিশে রয়েছে এক অনন্য মিষ্টি গল্প—যার স্বাদ আজ সারা জেলা জুড়ে ছড়িয়ে পড়ছে ধীরে ধীরে।

22/10/2025

নদীয়া শান্তিপুর পৌরসভা পরিচালিত সাঁতার প্রশিক্ষণ কেন্দ্র ঝিলমিলে, পৌরসভার পক্ষ থেকে আয়োজন করা হলো সাঁতার প্রতিযোগিতার। এদিন শতাধিক প্রতিযোগী অংশগ্রহণ করেছিল এই প্রতিযোগিতায়। প্রায় ২২ টি বিভাগে অনুষ্ঠিত হয় এই প্রতিযোগিতা। শিক্ষার পাশাপাশি শারীরিকভাবে এলাকার ছেলেমেয়েদেরকে সুস্থ সবল রাখতে এই উদ্যোগ বলে জানা যায়। এদিন এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন শান্তিপুর পৌরসভার পৌরপতি সুব্রত ঘোষ সহ বিশিষ্ট ব্যক্তিরা। অনুষ্ঠান শেষে প্রতিটি বিভাগে প্রথম দ্বিতীয় এবং তৃতীয় স্থান অধিকারীদের হাতে তুলে দেয়া হয় পৌরসভার পক্ষ থেকে শংসাপত্র এবং মেমেন্টো।

22/10/2025

শান্তিপুরে আগুনে পুড়ে ছাই বাড়ি, দমকলের বিলম্বে ক্ষোভ এলাকাবাসীর

শান্তিপুর থানার অন্তর্গত বক্তারঘাট শিবতলা এলাকায় গতকাল রাতে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে সম্পূর্ণভাবে পুড়ে যায় উত্তম প্রামাণিকের বাড়ি। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, কালীপুজোর ভাসানের দিন ফানুসের আগুন থেকেই এই অগ্নিকাণ্ডের সূত্রপাত বলে প্রাথমিক অনুমান করা হচ্ছে।

ঘটনার পর এলাকাবাসীরা তৎক্ষণাৎ শান্তিপুর দমকল অফিসে ফোন করেন, কিন্তু অভিযোগ ওঠে—দমকলের গাড়ি আগুন নেভার পর ঘটনাস্থলে পৌঁছায়। অথচ ঘটনাস্থল দমকল অফিস থেকে মাত্র এক কিলোমিটার দূরে।

আগুনে বেশ কিছু কৃষিকাজের সরঞ্জাম পুড়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। বাড়ির ভেতরে থাকা একটি গরুকে স্থানীয়রা দড়ি কেটে বের করে প্রাণে রক্ষা করেন। খবর পেয়ে শান্তিপুর থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।

দমকল বিভাগের কর্তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলে তারা ক্যামেরার সামনে কোন মন্তব্য করতে চাননি।
এলাকাবাসীর প্রশ্ন, “যখন দমকল অফিস এত কাছেই, তাহলে আগুন লাগার প্রায় আধ ঘণ্টা পর কেন পৌঁছালো দমকল বাহিনী?”

পুরো ঘটনার জেরে বক্তারঘাট এলাকায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। এলাকাবাসী দমকলের এই গাফিলতির জন্য ক্ষোভে ফেটে পড়েছেন ।

Address

Guptipara

Telephone

+918927581339

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Star News Bangla posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Star News Bangla:

Share