Nidhisswaraam Energy Healing Centre

  • Home
  • Nidhisswaraam Energy Healing Centre

Nidhisswaraam Energy Healing Centre "We, Reiki Masters Koyel Chakraborty & Aabir Roy are providing various types of Spiritual Science, Energy Healing, Occult Science and WitchCrafts Courses.

✨ Clear Your Energy, Transform Your Life ✨

🙌🏼 Unlock the path to a beautiful, happy life by improving Physical, Mental & Spiritual states.

💫 We Offer:
🔮 Spiritual Healing Modalities
🌙 Occult Sciences Courses
🧠 Clinical Hypnotherapy Our aim is to help people with our knowledge and powerful courses. We provide so many courses like Reiki, Holy Fire Reiki, Angel Therapy, Lama Fera, Karuna Reiki, Ku

ndalini Reiki, Yogmaya & Salvik Mantra Rahasya, Humkara Haleam, Professional Tarot Card Reading, Numerology, Dice reading, Yantra Making, Spells, Different types of witchcrafts workshops ect.. Koyel Chakraborty and Aabir Roy have so many years of experiences in Occult, Energy Healing,Spiritual sciences and WitchCrafts Spells & Rituals. To know more about our courses contact us. Right Place, Right Teachers and Right Teaching Skills will help you to grow more and more.

।। হোলি ফায়ার রেইকি / HOLY FIRE REIKI ।।🕉️ রেইকি শব্দের অর্থ মহাজাগতিক বা বিশ্বব্রম্মাণ্ডীয় আধ্যাত্মিক শক্তি দ্বারা পরিচ...
22/08/2025

।। হোলি ফায়ার রেইকি / HOLY FIRE REIKI ।।

🕉️ রেইকি শব্দের অর্থ মহাজাগতিক বা বিশ্বব্রম্মাণ্ডীয় আধ্যাত্মিক শক্তি দ্বারা পরিচালিত বিশেষ প্রকার প্রাণ শক্তি। সেই শক্তিকে আমরা ব্যবহার করবো আমাদের শরীর, মন, চক্র সিস্টেম, সূক্ষ্ম শরীর ইত্যাদিকে সুস্থ বা হিলিং করার এবং আধ্যাত্মিক প্রগতির জন্য।

🕉️ এই পদ্ধতিতে আমরা আমাদের দুই হাতকে ব্যবহার করবো স্পর্শের মাধ্যমে চিকিৎসা করার ক্ষেত্রে।

🕉️ আমরা আজ যা কিছু করছি যেমন খাওয়া - দাওয়া, হেটে - চলে বেড়ানো, যে কোনো কাজ করা শারীরিক বা মানসিক দিক থেকে সবই প্রাণশক্তির জন্যই সম্ভব হয়ে উঠেছে।

🕉️ যেই মুহূর্তে এই প্রাণশক্তি ঘাটতি দেখা দেবে সেই মুহূর্ত থেকে নানা রকম সমস্যা আমাদের শারীরিক ও মানসিক স্তরে দেখা দেবে।

🕉️ আমরা এই প্রাণশক্তির জন্যই বেঁচে আছি, এই প্রাণশক্তির জন্যই যে কোনো কিছু করতে পারি।

🕉️ এই রেইকি পদ্ধতির সাহায্যে আমরা প্রাণশক্তিকে আমাদের সারা শরীর ও মনে সঞ্চার করতে পারি, যা আমাদেরকে শরীর ও মনের নানারকম অসুস্থতা দূর করতে, সার্বিকদিক থেকে সুস্থ রাখতে দারুণভাবে সাহায্য করে।

🕉️ হোলি ফায়ার রেইকি শক্তি সেই প্রাণশক্তিকে খুবই তীব্রতার সাথে আমাদের মধ্যে সঞ্চার এবং গভীরভাবে আরোগ্যকরণ করতে সাহায্য করে।

🕉️ শারীরিক বা মানসিক স্তরে যে সমস্ত সমস্যার সম্মুখীন আমরা হয় - সর্দি, জ্বর, মাথা ব্যাথা, গলা ও বুকে সমস্যা, হার্ট এর সমস্যা, নিঃশ্বাস-প্রশ্বাস এর সমস্যা, হজমের গন্ডগোল, গ্যাস, অ্যাসিডিটি, খিদে না পাওয়া, স্কিনের সমস্যা, চুল পড়ে যাওয়া, এলার্জি, চোখ জ্বালা করা, মাইগ্রেনের সমস্যা, নার্ভের সমস্যা, নিজের মধ্যে ভয় কাজ করা, যে কোনো কিছুতে ঘাবড়ে যাওয়া, রাগ, হিংসা, একটুতেই দুঃখ পাওয়া, হীনমন্যতায় ভুগতে থাকা, মানসিক স্তরে অভাব বোধ কাজ করা, একাগ্রতার অভাব, বুদ্ধিমত্তার অভাব, মানসিক দিক থেকে ভেঙে পড়া, রক্ত কমে যাওয়া, অল্পতেই অসুস্থ হয়ে যাওয়া ইত্যাদি।

🕉️ হোলি ফায়ার রেইকি শক্তির সাহায্যে উপরোক্ত সমস্ত সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব।

🕉️ এই হোলি ফায়ার রেইকি শক্তি 24x7 আপনি যখন খুশি যেখানে খুশী নির্ধিদায় ব্যবহার করতে পারবেন নিজের জন্য বা অন্যের জন্য।

🕉️ এই শক্তির সাহায্যে আপনি শারীরিক ও মানসিক স্তরে এক সুন্দর আরাম অনুভব করতে পারবেন, যা উপলব্ধি মাত্র।

🕉️ তাহলে আর দেরি না রে আজই হোলি ফায়ার রেইকি ক্লাসে যুক্ত হয়ে যান।

🕉️ আর সব থেকে বড় বিষয় একবার শেখার পর সারাজীবন আপনি এই শক্তিকে নিজের বা অন্যের জন্য ব্যবহার করতে পারবেন।

🕉️ এই হোলি ফায়ার রেইকি আমাদের জীবনে আধ্যাত্মিকতার এক নতুন অধ্যায়কে উন্মুক্ত করে, যারা বুঝতে পারছো না কিভাবে আধ্যাত্মিকতার যাত্রা শুরু করবো তাদের অবশ্যই হোলি ফায়ার রেইকি হিলিং শেখার মাধ্যমে শুরু করা দরকার।

🕉️ যত বেশী এই শক্তিকে নিজের মধ্যে নেওয়া যায় ততই এই শক্তি তার প্রভাব ফেলতে শুরু করে যা আমাদের মধ্যে সকল প্রকার শুভ পরিবর্তন আনতে সাহায্য করে শুধু তাই নয় আমাদের পরবর্তী জীবনকেও সুন্দর করে।

🕉️ যা বিশ্বব্রম্মান্ডে আছে তাই আমাদের মধ্যে আছে, এই হোলি ফায়ার রেইকি শক্তি আমাদের মধ্যেই আছে, আমরা কিছু বিশেষ পদ্ধতির মাধ্যমে সেই শক্তিকে ব্যবহার করতে শিখবো আমাদের সর্বোচ্চ ভালোর জন্য।

🌟🌟 USUI/HOLY FIRE® III REIKI
FIRST & SECOND DEGREE CLASS CONTENTS 🌟🌟 -----

এই 4 - 5 দিনের ক্লাসে কি কি সেখানো হবে ?

🌟USUI / HOLY FIRE® III REIKI I & II🌟

✡️ রেইকি কি?

✡️ এটা কিভাবে কাজ করে?

✡️ The Holy Love Experience যা আপনার হৃদয়ে ঐশ্বরিক প্রেম স্থাপন করবে।

✡️ রেইকির ইতিহাস এবং রেইকি আদর্শ।

✡️ Reiki hand Position নিজের জন্য এবং অন্যের হিলিং এর জন্য।

✡️ নিজের এবং অন্যদের জন্য একটি সম্পূর্ণ রেইকি চিকিৎসা পদ্ধতি।

✡️ গ্যাশো মেডিটেশন।

✡️ রেইজি-হো - নিজের অভ্যন্তরীণ গাইডেন্স এর সাহায্যে কিভাবে কোথায় রেইকি দেওয়া যায় ?

✡️ বায়োসেন স্ক্যানিং - কোথায় রেকি প্রয়োজন তা সনাক্ত করা।

✡️ Gyoshi হো – চোখ দিয়ে Reiki পাঠানো।

✡️ কোকি হো – শ্বাস ব্যবহার করে রেইকি পাঠানো।

✡️ কেনোকু - নিজের Aura বা সূক্ষ্মশরীরের নেগেটিভিটি পরিষ্কার করা।

✡️ নির্দিষ্ট কোনো স্থানের বা পরিস্থিতির জন্য ডাঃ হায়াশি হিলিং গাইড।

✡️ পোষা প্রাণী, গাছপালা, খাদ্য, ক্রিস্টাল এবং আরও অনেক কিছুর জন্য রেকি ব্যবহার করা।

✡️ রেইকি II চিহ্ন এবং অনুশীলনের সময় কীভাবে সেগুলি ব্যবহার করবেন।

✡️ অবাঞ্ছিত অভ্যাস হিলিং বা নতুন, স্বাস্থ্যকর অভ্যাস তৈরি করতে রেইকি ব্যবহার করা।

✡️ পরিবার, বন্ধুবান্ধব এবং বিশ্বের বিভিন্ন পরিস্থিতিতে রেইকি পাঠানোর জন্য দূরবর্তী হিলিং।

✡️ আপনার এনার্জি ফিল্ড বা শক্তি ক্ষেত্রকে নেতিবাচকতা থেকে রক্ষা করা।

✡️ সহানুভূতিশীল এবং অত্যন্ত সংবেদনশীল ব্যক্তিদের জন্য রেইকি

✡️ রেইকি I এবং II, প্লেসমেন্ট (এটিউনমেন্ট)

✡️ (হিলিং টাচ বই এবং সার্টিফিকেট সহ)

CONTACT -

9️⃣2️⃣3️⃣9️⃣0️⃣4️⃣6️⃣5️⃣3️⃣1️⃣ ( Calling No. )

9️⃣6️⃣7️⃣4️⃣7️⃣3️⃣3️⃣5️⃣8️⃣0️⃣ ( Whatsapp )

ঈশ্বরদর্শন — সাকার না নিরাকার?একজন ব্রাহ্মভক্ত  শ্রী শ্রী রামকৃষ্ণ পরোমহংসদেবকে জিজ্ঞাসা করিলেন, মহাশয় ঈশ্বরকে কি দেখা ...
20/08/2025

ঈশ্বরদর্শন — সাকার না নিরাকার?

একজন ব্রাহ্মভক্ত শ্রী শ্রী রামকৃষ্ণ পরোমহংসদেবকে জিজ্ঞাসা করিলেন, মহাশয় ঈশ্বরকে কি দেখা যায়? যদি দেখা যায়, দেখতে পাই না কেন?

শ্রীরামকৃষ্ণ — হাঁ, অবশ্য দেখা যায় — সাকাররূপ দেখা যায়, আবার অরূপও দেখা যায়। তা তোমায় বুঝাব কেমন করে?

ব্রাহ্মভক্ত — কি উপায়ে দেখা যেতে পারে?

শ্রীরামকৃষ্ণ — ব্যাকুল হয়ে তাঁর জন্য কাঁদতে পার?

“লোকে ছেলের জন্য, স্ত্রীর জন্য, টাকার জন্য, একঘটি কাঁদে। কিন্তু ঈশ্বরের জন্য কে কাঁদছে? যতক্ষণ ছেলে চুষি নিয়ে ভুলে থাকে, মা রান্নাবান্না বাড়ির কাজ সব করে। ছেলের যখন চুষি আর ভাল লাগে না — চুষি ফেলে চিৎকার করে কাঁদে, তখন মা ভাতের হাঁড়ি নামিয়ে দুড়দুড় করে এসে ছেলেকে কোলে লয়।”

“ব্রাহ্মভক্ত — মহাশয়! ইশ্বরের স্বরূপ নিয়ে এত মত কেন? কেউ বলে সাকার — কেউ বলে নিরাকার — আবার সাকারবাদীদের নিকট নানারূপের কথা শুনতে পাই। এত গণ্ডগোল কেন?

“শ্রীরামকৃষ্ণ — যে ভক্ত যেরূপ দেখে, সে সেইরূপ মনে করে। বাস্তবিক কোনও গণ্ডগোল নাই। তাঁকে কোনরকমে যদি একবার লাভ করতে পারা যায়, তাহলে তিনি সব বুঝিয়ে দেন। সে পাড়াতেই গেলে না — সব খবর পাবে কেমন করে?

“একটা গল্প শোন:

“একজন বাহ্যে গিছিল। সে দেখলে যে গাছের উপর একটি জানোয়ার রয়েছে। সে এসে আর একজনকে বললে, ‘দেখ, অমুক গাছে একটি সুন্দর লাল রঙের জানোয়ার দেখে এলাম।’ লোকটি উত্তর করলে, ‘আমি যখন বাহ্যে গিছিলাম আমিও দেখেছি — তা সে লাল রঙ হতে যাবে কেন? সে যে সবুজ রঙ!’ আর-একজন বললে, ‘না না — আমি দেখেছি, হলদে!’ এইরূপে আরও কেউ কেউ বললে, ‘না জরদা, বেগুনী, নীল’ ইত্যাদি। শেষে ঝগড়া। তখন তারা গাছতলায় গিয়ে দেখে, একজন লোক বসে আছে। তাকে জিজ্ঞাসা করাতে সে বললে, ‘আমি এই গাছতলায় থাকি, আমি সে জানোয়ারটিকে বেশ জানি — তোমরা যা যা বলছ, সব সত্য — সে কখন লাল, কখন সবুজ, কখন হলদে, কখন নীল আরও সব কত কি হয়! বহুরূপী। আবার কখন দেখি, কোন রঙই নাই। কখন সগুণ, কখন নির্গুণ।’

“অর্থাৎ যে ব্যক্তি সদা-সর্বদা ঈশ্বরচিন্তা করে সেই জানতে পারে তাঁর স্বরূপ কি? সে ব্যক্তিই জানে যে, তিনি নানারূপে দেখা দেন, নানাভাবে দেখা দেন — তিনি সগুণ, আবার তিনি নির্গুণ। যে গাছতলায় থাকে, সেই জানে যে, বহুরূপীর নানা রঙ — আবার কখন কখন কোন রঙই থাকে না। অন্য লোক কেবল তর্ক ঝগড়া করে কষ্ট পায়।

“কবীর বলত, ‘নিরাকার আমার বাপ, সাকার আমার মা।’

“ভক্ত যে রূপটি ভালবাসে, সেইরূপে তিনি দেখা দেন — তিনি যে ভক্তবৎসল।

“পুরাণে আছে, বীরভক্ত হনুমানের জন্য তিনি রামরূপ ধরেছিলেন।”

[কালীরূপ ও শ্যামরূপের ব্যাখ্যা — ‘অনন্ত’কে জানা যায় না ]

“বেদান্ত-বিচারের কাছে রূপ-টুপ উড়ে যায়। সে-বিচারের শেষ সিদ্ধান্ত এই — ব্রহ্ম সত্য, আর নামরূপযুক্ত জগৎ মিথ্যা। যতক্ষণ ‘আমি ভক্ত’ এই অভিমান থাকে, ততক্ষণই ঈশ্বরের রূপদর্শন আর ঈশ্বরকে ব্যক্তি (Person) বলে বোধ সম্ভব হয়। বিচারের চক্ষে দেখলে, ভক্তের ‘আমি’ অভিমান, ভক্তকে একটু দূরে রেখেছে।

“কালীরূপ কি শ্যামরূপ চৌদ্দ পোয়া কেন? দূরে বলে। দূরে বলে সূর্য ছোট দেখায়। কাছে যাও তখন এত বৃহৎ দেখাবে যে, ধারণা করতে পারবে না। আবার কালীরূপ কি শ্যামরূপ শ্যামবর্ণ কেন? সেও দূর বলে। যেমন দীঘির জল দূরে থেকে সবুজ, নীল বা কালোবর্ণ দেখায়, কাছে গিয়ে হাতে করে জল তুলে দেখ, কোন রঙই নাই। আকাশ দূরে দেখলে নীলবর্ণ, কাছে দেখ, কোন রঙ নাই।

“তাই বলছি, বেদান্ত-দর্শনের বিচারে ব্রহ্ম নির্গুণ। তাঁর কি স্বরূপ, তা মুখে বলা যায় না। কিন্তু যতক্ষণ তুমি নিজে সত্য, ততক্ষণ জগৎও সত্য। ঈশ্বরের নানারূপও সত্য, ঈশ্বরকে ব্যক্তিবোধও সত্য।

“ভক্তিপথ তোমাদের পথ। এ খুব ভাল — এ সহজ পথ। অনন্ত ঈশ্বরকে কি জানা যায়? আর তাঁকে জানবারই বা কি দরকার? এই দুর্লভ মানুষ জনম পেয়ে আমার দরকার তাঁর পাদপদ্মে যেন ভক্তি হয়।

“যদি আমার একঘটি জলে তৃষ্ণা যায়, পুকুরে কত জল আছে, এ মাপবার আমার কি দরকার? আমি আধ বোতল মদে মাতাল হয়ে যাই — শুঁড়ির দোকানে কত মন মদ আছে, এ হিসাবে আমার কি দরকার? অনন্তকে জানার দরকারই বা কি?”

Next Holy Fire Reiki 1st and 2nd Degree Class For registration contact Now ....
19/08/2025

Next Holy Fire Reiki 1st and 2nd Degree Class

For registration contact Now ....

🔥 Usui/ Holy Fire® III Reiki 1st and 2nd Degree Class⚜️ DATES - 21ST to 24TH August ⚜️⚜️ Contact ⚜️9️⃣2️⃣3️⃣9️⃣0️⃣4️⃣6️⃣...
19/08/2025

🔥 Usui/ Holy Fire® III Reiki 1st and 2nd Degree Class

⚜️ DATES - 21ST to 24TH August ⚜️

⚜️ Contact ⚜️

9️⃣2️⃣3️⃣9️⃣0️⃣4️⃣6️⃣5️⃣3️⃣1️⃣ ( Calling No. )

9️⃣6️⃣7️⃣4️⃣7️⃣3️⃣3️⃣5️⃣8️⃣0️⃣ ( Whatsapp )

✴️ এই 4 - 6 দিনের ক্লাসে কি কি সেখানো হবে ?

🔥 USUI / HOLY FIRE® III REIKI I & II CLASSES 🔥

🔥 রেইকি কি?

🔥 এটা কিভাবে কাজ করে?

🔥 The Holy Love Experience যা আপনার হৃদয়ে ঐশ্বরিক প্রেম স্থাপন করবে।

🔥 রেইকির ইতিহাস এবং রেইকি আদর্শ।

🔥 Reiki hand Position নিজের জন্য এবং অন্যের হিলিং এর জন্য।

🔥 নিজের এবং অন্যদের জন্য একটি সম্পূর্ণ রেইকি চিকিৎসা পদ্ধতি।

🔥 গ্যাশো মেডিটেশন।

🔥 রেইজি-হো - নিজের অভ্যন্তরীণ গাইডেন্স এর সাহায্যে কিভাবে কোথায় রেইকি দেওয়া যায় ?

🔥 বায়োসেন স্ক্যানিং - কোথায় রেকি প্রয়োজন তা সনাক্ত করা।

🔥 Gyoshi হো – চোখ দিয়ে Reiki পাঠানো।

🔥 কোকি হো – শ্বাস ব্যবহার করে রেইকি পাঠানো।

🔥 কেনোকু - নিজের Aura বা সূক্ষ্মশরীরের নেগেটিভিটি পরিষ্কার করা।

🔥 নির্দিষ্ট কোনো স্থানের বা পরিস্থিতির জন্য ডাঃ হায়াশি হিলিং গাইড।

🔥 পোষা প্রাণী, গাছপালা, খাদ্য, ক্রিস্টাল এবং আরও অনেক কিছুর জন্য রেকি ব্যবহার করা।

🔥 রেইকি II চিহ্ন এবং অনুশীলনের সময় কীভাবে সেগুলি ব্যবহার করবেন।

🔥 অবাঞ্ছিত অভ্যাস হিলিং বা নতুন, স্বাস্থ্যকর অভ্যাস তৈরি করতে রেইকি ব্যবহার করা।

🔥 পরিবার, বন্ধুবান্ধব এবং বিশ্বের বিভিন্ন পরিস্থিতিতে রেইকি পাঠানোর জন্য দূরবর্তী হিলিং।

🔥 আপনার এনার্জি ফিল্ড বা শক্তি ক্ষেত্রকে নেতিবাচকতা থেকে রক্ষা করা।

🔥 সহানুভূতিশীল এবং অত্যন্ত সংবেদনশীল ব্যক্তিদের জন্য রেইকি

🔥 রেইকি I এবং II, প্লেসমেন্ট (এটিউনমেন্ট)

🔥 (হিলিং টাচ বই এবং সার্টিফিকেট সহ)

~~~~~~~~~~~~~~~~~~

🔥 USUI / HOLY FIRE® III REIKI I & II CLASSES 🔥

🔥 What is Reiki?

🔥 How does it work?

🔥 The Holy Love experience that places Divine Love into your heart

🔥 The history of Reiki and the Reiki Ideals

🔥 The Reiki hand positions.

🔥 Giving a complete Reiki treatment for self and others.

🔥 Gassho meditation

🔥 Reiji-ho – using inner guidance to know how and where to treat

🔥 Byosen Scanning – detecting where Reiki is needed

🔥 Gyoshi ho – sending Reiki with the eyes

🔥 Koki ho – using the breath to send Reiki

🔥 Kenyoku – a method to cleanse one’s energy field

🔥 Dr. Hayashi Healing Guide for specific conditions

🔥 Using Reiki for pets, plants, food, crystals, and more.

🔥 The Reiki II symbols and how to use them with practice time.

🔥 Using Reiki to heal unwanted habits or create new, healthy ones.

🔥 Distant healing to send Reiki to family, friends, and world situations.

🔥 Protecting your energy field from negativity or picking up other’s energy

🔥 Intuitive methods of hand placement

🔥 Reiki for empaths and highly sensitive people

🔥 Reiki I & II, Placements (Attunements)

🔥 ( With The Healing Touch Book and Certificate )

🔥 Reiki Master Teacher - AABIR ROY & KOYEL CHAKRABORTY

⚜️ Contact -

9️⃣2️⃣3️⃣9️⃣0️⃣4️⃣6️⃣5️⃣3️⃣1️⃣ ( Calling No. )

9️⃣6️⃣7️⃣4️⃣7️⃣3️⃣3️⃣5️⃣8️⃣0️⃣ ( Whatsapp )

SWITCHWORDS & HEALING CODES - BASIC TO ADVANCE LEVEL WITH ITALIAN FOLKSHIRES🔮Be a SWITCHWORDS - HEALING CODE Specialist ...
19/08/2025

SWITCHWORDS & HEALING CODES - BASIC TO ADVANCE LEVEL WITH ITALIAN FOLKSHIRES

🔮Be a SWITCHWORDS - HEALING CODE Specialist 🔮

📌 Date - 21st to 23rd August

📌 Time - 09:01 P.M.

🔮🔮সুইচওয়ার্ড ( SWITCHWORDS ) কি?🔮🔮

📌সুইচওয়ার্ডগুলি হলো এমন শব্দ-শক্তি যা অর্থহীন শুধুমাত্র অভিপ্রায় মাত্র।

📌 সুইচওয়ার্ড শক্তিশালী ভারতীয় মন্ত্রের মত কাজ করে।

📌 এখন পর্যন্ত, হাজার হাজার ফলাফল-ভিত্তিক সুইচওয়ার্ড উদ্ভাবিত হয়েছে, এবং আরও অনেকগুলি বিশেষজ্ঞরা উদ্ভাবন করছেন।

📌 সুইচওয়ার্ডগুলি কার্যত জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রের কাছাকাছি ঠিকানা দেয় - তা অর্থ, স্বাস্থ্য, প্রেম, সম্পর্ক, শিক্ষা, সৌন্দর্য, সাফল্য বা আরও অনেক কিছু হোক না কেন।

📌 সুইচওয়ার্ডগুলি মনের সেই অবস্থা অর্জনের জন্য একটি মাধ্যম হিসাবে কাজ করে।

📌 কেউ কেউ সুইচওয়ার্ড কে একটি বিশুদ্ধ অবচেতন কৌশল বলে যেখানে কেউ কেউ এটিকে ঐশ্বরিক এবং জাদুকরী কিছু বিষয়ে বিবেচনা করে থাকেন।

📌 আমাদের মতে, সুইচওয়ার্ড হল অবচেতন মনের সাহায্যে দেবত্বকে (Divinity) ট্যাপ করার একটি মাধ্যম।

📌 সুইচওয়ার্ড, হিলিং কোড সমস্তই আমাদের অবচেতন মনের ভিতর গিয়ে ট্রিগার হিসেবে কাজ করে।

🔮🔮 হিলিং কোড কি ? 🔮🔮

📌 হিলিং কোড কিছু সংখ্যার সমন্বয় মাত্র অথচ খুবই শক্তিশালী ভাবে আমাদের অবচেতন মনের সেই সকল বিষয়কে সক্রিয় করে যে যে উদ্দেশ্যে আমরা হিলিং কোড ব্যবহার করছি।

📌 হিলিং কোড আসলে কিছু সংখ্যার ভাইব্রেশন যা খালি চোখে অনুভব করতে না পারলেও আমাদের জীবনে এই ভাইব্রেশন এর প্রভাব বিশেষভাবে পরিলক্ষিত হয়।

📌 আজকের দিনে এঞ্জেল নম্বর হিসেবে সকলে নানা ধরণের হিলিং কোড দিয়ে থাকে এঞ্জেল নম্বর বা হিলিং কোড একই।

🔮🔮 সুইচওয়ার্ড বা হিলিং কোড এর ব্যবহার 🔮🔮

সুইচওয়ার্ড, হিলিং কোড কার্যত জীবনের সমস্ত ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যায়, তার মধ্যে কিছু বিষয় উল্লেখ করা হলো যেমন -

📌আর্থিক উন্নতির জন্য,

📌পেশাগত বিষয়ে সমাধানের জন্য,

📌 শরীর স্বাস্থ্যের উন্নতি,

📌হতাশা থেকে মুক্তি,

📌উদ্বেগ এবং মানসিক সমস্যার সমাধানের উদ্দেশ্যে,

📌নিরাময় ক্ষমতা বৃদ্ধি,

📌প্রেমের বা ভালোবাসার সম্পর্কে উন্নতি,

📌শিক্ষার ক্ষেত্রে উন্নতি,

📌 আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধি করতে,

📌দ্রুত সমাধান খোঁজার জন্য,

📌বিভিন্ন ইচ্ছাকে পূরণ করার জন্য,

📌আধ্যাত্মিক উন্নতির জন্য,

📌শিক্ষার উন্নতি,

📌নিজের সার্বিক উন্নতি,

📌ব্যবসায়িক উন্নতির জন্য,

📌পারিবারিক শান্তি বৃদ্ধির জন্য,

📌প্রাচুর্য আকর্ষণ করার জন্য,

📌রাগ কন্ট্রোল করার জন্য,

📌বাচ্চাদের স্কুলে সাফল্য ও আনন্দ আনার উদ্দেশ্য

ইত্যাদি ......

🔮🔮 Course Content 🔮🔮

1. What is a Switch Words?

2. How Do Switch Word Work?

3. How To use Switch Word

4. Master , Universal Switchwords -125

5. Broad Switchwords

6. Switch Numbers

7. Healing Codes for all diseases

8. Healing codes for chakras

9. Energy circles

10. Switch Phrases

11. Italian switchwords

12. Switchwords Bay Leaf Ritual

13. Healing Code Frequency

14. How to Make Personal Healing Codes

15. Ready to Use Switch - Phrases

16. 7 Days Candle Ritual

17. Powerful Gratitude Book

18. Love Perfume

19. Abundance Wallet

20. Colours Associated with Healing

21. How to Get Faster Results

Etc ...............

📌📌 Teacher - Aabir Roy

📌 CONTACT INFORMATION

9️⃣2️⃣3️⃣9️⃣0️⃣4️⃣6️⃣5️⃣3️⃣1️⃣ ( CALLING NO. )

9️⃣6️⃣7️⃣4️⃣7️⃣3️⃣3️⃣5️⃣8️⃣0️⃣ ( WHATSAPP )

মা মনসার পূঁজা উপলক্ষে গতকাল আমরা একসাথে একটি ছবি তুললাম। 🙏🕉️🙏
18/08/2025

মা মনসার পূঁজা উপলক্ষে গতকাল আমরা একসাথে একটি ছবি তুললাম। 🙏🕉️🙏

অধ্যাপক ড. মিকাও উসুই ( Dr. Mikao Usui ) এবং তার সম্পূর্ণ ইতিহাস :::::: ডঃ মিকাও উসুই এর জন্মদিন উপলক্ষে রেইকি শক্তির যা...
16/08/2025

অধ্যাপক ড. মিকাও উসুই ( Dr. Mikao Usui ) এবং তার সম্পূর্ণ ইতিহাস ::::::

ডঃ মিকাও উসুই এর জন্মদিন উপলক্ষে রেইকি শক্তির যাত্রা এবং তার জীবন কাহিনী তুলে ধরা হলো।

📌 ঊনবিংশ শতাব্দীর মাঝামাঝি সময়ে জাপানের (7 ফেব্রুয়ারি 1802 থেকে 11 অক্টোবর, 1883) কিয়োটো বিশ্ববিদ্যালয়ের এক অধ্যাপক ছিলেন ড. মিকাও উসুই। খ্রিষ্ট ধর্মালম্বী ড. মিকাও উসুই ব্যক্তিগত জীবনে ছিলেন অত্যান্ত ভাবুক, ধার্মিক, আদর্শবান মানুষ। ড. মিকাও উসুই বৌদ্ধ ছিলেন, না খ্রিস্টান, এ নিয়ে পরবর্তী সময়ে অনেক বিতর্ক হয়েছে। তবে অধিকাংশের অভিমত তিনি প্রথমে বৌদ্ধ ছিলেন এবং পরে খ্রিস্টান ধর্ম অবলম্বন করে ছাত্র-ছাত্রীদের খ্রিস্ট ধর্ম এবং ধর্মাচরণ নিয়ে ব্যাখ্যা করতেন।

📌 বাইবেল পরবার সময় জনৈক ছাত্র তাকে প্রশ্ন করে বলে যে ব্যক্তিগতভাবে তিনি বাইবেল এবং বাইবেলে বর্ণিত তথ্যাদির বিশ্বাস করেন কিনা। উত্তরে তিনি বলেন, তিনি অত্যন্ত শ্রদ্ধার সঙ্গে বিশ্বাস করেন।
পরবর্তী প্রশ্ন,'তাহলে বাইবেলে বর্ণিত বিবরণ ও তথ্যাদি আপনি সত্যি বলে মনে করেন?'

📌 ড. মিকাও উসুই একথা অত্যন্ত আন্তরিকতার সঙ্গে সত্য বলে স্বীকার করে নেন।

📌 'তাহলে আপনি একথাও নিশ্চয়ই সত্য বলে মনে করেন যে প্রভু যীশু খ্রীষ্ট স্পর্শ চিকিৎসা করতেন অর্থাৎ হাতের স্পর্শ দিয়ে রোগীর রোগ নির্মূল করতেন এবং সেই পদ্ধতিতে রোগীকে সুস্থ করে তোলার জন্য তার শিষ্যদের উৎসাহিত করতেন-তাও সত্যি?'
'হ্যাঁ আমি মনে করি তাও সর্বাংশে সত্য। প্রভু খ্রীষ্ট এ ধরনের শক্তি অর্জন করেছিলেন।'

📌 'আপনিও কি পারেন আমাদের এই অদ্ভুত বিদ্যা শেখাতে? যাতে আমরাও দ্রুত রোগীদের সুস্থ করে তুলতে পারি? আমরা আপনার কাছে এ বিদ্যা শিখতে চাই।'

📌 ড. মিকাও উসুই ছিলেন মহাত্মা যীশুর একনিষ্ঠ অনুগামী। স্বভাবতই তার ছাত্রদের তার কাছ থেকে এমন আশা করাটা খুব স্বাভাবিক ছিল। কিন্তু বাস্তব ঘটনা হলো ড. মিকাও উসুই এ ব্যাপারে বিশেষ কিছুই জানতেন না। যে জ্ঞান তার নিজের ছিল না, তা তিনি ছাত্রদের শেখান কি করে? কিন্তু যীশুর ওপর তার আস্থা ছিল অগাধ।অর্থাৎ স্পর্শ চিকিৎসার ব্যাপারটাকে তিনি কিছুতেই অলৌকিক বা অযৌক্তিক বলে মানতে পারছিলেন না।
ছাত্রের প্রশ্ন শুনে তিনি স্তম্ভিত হয়ে পড়লেন এবং অত্যন্ত বিনয়ের সঙ্গে তিনি তার অজ্ঞানতার কথা স্বীকার করে নিলেন।

📌 এখানে একটা ব্যাপারে বিভিন্ন জায়গায় দু'রকম মত পাওয়া যায়। এক পক্ষের বক্তব্য, যে মুহুর্তে তিনি অনুভব করলেন যে সত্য আছে, তাকে খুঁজে বের করতে হবে,সেই মুহূর্তে তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ে ইস্তফা দিয়ে এই সত্যান্বেষণে বেরিয়ে পড়লেন।

📌 অপর এক পক্ষের বক্তব্য, তার এই অজ্ঞানতার জন্য অর্থাৎ যা তিনি নিজে পড়ান বা তিনি বিশ্বাস করেন না তিনি ছাত্রদের শেখাতে পারেন না। জাপানের তৎকালীন নিয়ম অনুযায়ী এই অজ্ঞানতার জন্য তিনি ছাত্রদের শিক্ষা দেওয়ার অধিকার হারান। কারণ তিনি ছাত্রদের যা-কিছু পড়িয়েছিলেন সে সম্পর্কে তার সম্পূর্ণ জ্ঞান ছিল না।ছাত্রদের যীশুর মত স্পর্শ দ্বারা রোগ নির্মূলের বিদ্যা তিনি শেখাতে অসমর্থ হয়েছিলেন আর তা তার নিজের অজ্ঞতার জন্য।

📌 পরিনাম স্বরূপ ড. মিকাও উসুই পরেরদিন বিশ্ববিদ্যালয়ে ত্যাগপত্র দিয়ে যীশুর সেই অদ্ভুত বিদ্যা সম্পর্কে সম্যক জ্ঞানঅর্জন করতে বেরিয়ে পড়লেন। তার ভেতরে ওই একই প্রশ্ন বারবার অনুরণিত হচ্ছিল-'তাহলে আপনি কি পারেন আমাদের এই বিদ্যা শেখাতে?'

📌 মনে মনে তিনি দৃঢ় নিশ্চয় করে নেন যে ভাবে হোক, যেখান থেকে হোক তিনি এ বিদ্যা অর্জন করবেন।তার মনে হলো এই বিদ্যা মহাত্মা যিশুখ্রিস্টের যখন অধিগত ছিল তখন খ্রিষ্টধর্মের কোন না কোন গ্রন্থে তার বিস্তৃত বিবরণ মিলবেই। সে দিক থেকে আমেরিকা হল খ্রিস্ট ধর্মাবলম্বীদের দেশ। এ বিষয়ে প্রভূত সাহায্য আমেরিকা থেকে পাওয়া যেতে পারে। তিনি আমেরিকা গেলেন। শিকাগো বিশ্ববিদ্যালয়ে খ্রিস্ট এবং খ্রিস্টধর্মের ওপর যত বই ছিল তা তিনি পড়ে ফেললেন। কিন্তু কোন বইয়ের মধ্যেই তিনি সেই আধ্যাত্মিক শক্তির সন্ধান পেলেন না, যা দিয়ে যীশু রোগীদের নিমেষে রোগমুক্ত করতেন। আমেরিকায় যত পাদরি ও খ্রিস্টধর্মের পন্ডিত ছিলেন একে একে তাদের প্রায় সকলের সঙ্গেই দেখা করলেন। কিন্তু কেউই তাকে এ বিষয়ে সাহায্য করতে পারলেন না। তবে একটা জিনিস তার মাথায় এলো খ্রিস্টধর্ম ও বৌদ্ধ ধর্মের সিদ্ধান্তগুলোর মধ্যে বহুলাংশে মিল আছে। তাহলে তো ভগবান বুদ্ধ ও তার ধর্মমত সম্পর্কিত গ্রন্থাদি অধ্যয়ন করে দেখতে হয়। কারণ ভগবান বুদ্ধও রোগীদের প্রায় সঙ্গে সঙ্গে সুস্থ করে তোলার অদ্ভুত ও অলৌকিক শক্তি অর্জন করেছিলেন। এই বিদ্যা বলে তিনি বহু রোগীর রোগ নিরাময় করেছিলেন। এই ভাবনা থেকেই তিনি আবার বৌদ্ধ ধর্মের পীঠস্থান জাপানেই ফিরে আসার সিদ্ধান্ত নিলেন। জাপানে এসে তিনি বহু মঠাধিকারী, বৌদ্ধ, ভিক্ষু, বিদ্বান ও দার্শনিকদের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করলেন।

📌 ইতিমধ্যে ড. উসুইয়ের সঙ্গে সাক্ষাৎ হলো তার পরিচিত এক বৌদ্ধ ভিক্ষু ও মঠের অধ্যক্ষের সঙ্গে। তিনি ড. উসুইকে 'জাপানি কমল সূত্র' পড়ার জন্য তাকে পরামর্শ দিলেন।

📌 বৌদ্ধধর্মাচারীদের বক্তব্য মনের শক্তি বা ইচ্ছাশক্তির উপরই অধিক মনোযোগ দেওয়া উচিত,তাকে সুস্থ ও সবল রাখার জন্য সর্বতোভাবে সচেষ্ট হওয়া উচিত। শারীরিক শক্তি ততটা গুরুত্বপূর্ণ নয়।

📌 এভাবে চেষ্টা করতে করতেই তার সঙ্গে সাক্ষাৎ হলো এক জেন মঠে একজন প্রবীণ বৌদ্ধ ধর্মাচার্যের সঙ্গে। তিনিও তার অনুসন্ধিত্সু মনকে আরো উৎসাহিত করলেন এবং তার বিশ্বাসকে সুদৃঢ় করতে সাহায্য করলেন। বৃদ্ধ ধর্মাচার্য উসুইকে আশ্বস্থ করে বললেন,'যে অদ্ভুত ক্ষমতার প্রয়োগ ভগবান বুদ্ধ করেছেন তা সর্বাংশে সত্য। আর যেহেতু তিনি তা করেছেন সেহেতু তা আজও করা সম্ভব। কেমন করে বা কি করে সেটাই তোমাকে খুঁজে বের করতে হবে। তুমি তা পারবে। ধৈর্য হারিও না। তুমি তোমার অনুসন্ধান চালিয়ে যাও।'

📌 'জাপানি কমল সূত্র' পড়ে উসুই হতাশ হলেন। তার রহস্যের সন্ধান তিনি সেখানেই পেলেন না। পড়লেন চীনের 'কমল সূত্র'। তার থেকেও তিনি তেমন কিছু পেলেন না। তবে একটা জিনিস তার মনে হলো তৎক্ষণাৎ রোগীর রোগ দূর করার অদ্ভুত পদ্ধতির ব্যাপারে তিব্বতের 'কমল সূত্র' থেকে তিনি কিছু সাহায্য পেতে পারেন অথবা তাঁকে উত্তর ভারতের কোন সিদ্ধ মহাযোগীর কাছে যেতে হবে। তারাই তাকে এ ব্যাপারে সাহায্য করতে পারবেন। এজন্য সংস্কৃত শেখার প্রয়োজন। সংস্কৃতের জ্ঞান না থাকলে এ বিদ্যার জ্ঞাতার কাছে পৌঁছানো যাবে না, জ্ঞান অর্জন সম্ভব হবে না। তিনি যথাসাধ্য সংস্কৃত শিখলেন এবং শেষমেষ উত্তর ভারতের পার্বত্য অঞ্চলে যাত্রা করার জন্য প্রস্তুতি নিলেন, উদ্দেশ্য কোন মহাযোগীর সন্ধান করা।

📌 এ পর্যন্ত ঠিক আছে।কিন্তু এর পরেই নানা জনের নানা মত বিষয়গুলো কেমন গুলিয়ে গেছে। ফলে কোন সঠিক সিদ্ধান্তে পৌঁছানো অসম্ভব হয়ে পড়ে।

📌 কোন কোন পন্ডিতের মতে তিব্বত দেশে এসে উসুই কোন মূল্যবান প্রাচীন পান্ডুলিপি পেয়েছিলেন যার থেকে তিনি লুপ্ত জ্ঞান ও বিদ্যাকে লোকসমক্ষে তুলে আনতে পেরেছিলেন। ওই পাণ্ডুলিপিতে নাকি মহাত্মা যীশুর যাত্রা বিবরণী ও রোগীদের স্পর্শমাত্র সুস্থ করে তোলার বিধি ও সাধনার উল্লেখ ছিল। আবার এমন কিছু পন্ডিত আছেন যারা তথ্য-প্রমাণসহ দেখাতে চান যে উসুই ভারতে এসেছিলেন এবং উত্তর ভারতের হিমালয় গিয়ে কোন সিদ্ধ যোগীর সংস্পর্শে এসে অদ্ভুত রোগ নিবারণ পদ্ধতি শিখে এসেছিলেন। কোন কোন জীবনী লেখক এর মতে এই পদ্ধতি তিনি তিব্বতের 'কমল সূত্র' অধ্যয়ন করে লাভ করেছিলেন।
আসল তথ্য যাইহোক, বাস্তব ঘটনা হলো ড. উসুই অক্লান্ত পরিশ্রম করে এই অদ্ভুত ও দিব্য জ্ঞান লাভ করেছিলেন।তাই এটা খুব একটা গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নয় যে তিনি ঠিক কোথা থেকে কিভাবে এই জ্ঞান অর্জন করেছিলেন।

📌 সাধনার এই অদ্ভুত পদ্ধতি সম্পর্কে জানার পর তিনি স্বভাবতই তৃপ্ত ও আনন্দিত হয়ে ওঠেন। তিনি জেন মঠের সেই ধর্মাচার্যের সঙ্গে আবার গিয়ে দেখা করেন যিনি তাকে এই বিদ্যা অর্জনের জন্য প্রথম উৎসাহিত করে তুলেছিলেন। উসুই ওই মঠের অধ্যক্ষকে সবিস্তারে এ বিষয়ে জ্ঞাত করলেন। উভয়ে দীর্ঘ আলাপ আলোচনা করলেন। এবারে প্রশ্ন উঠল কোথায় গিয়ে তিনি এ নিয়ে সাধনা ও গবেষণা করবেন। উভয়ের দীর্ঘ আলোচনার পর সিদ্ধান্ত নেওয়া হলো ড. উসুই জাপানের কিয়াত শহর থেকে 16-17 কিলোমিটার দূরে ক্যুরি ইয়িমা পাহাড়ে গিয়ে নির্জনে বসে সাধনা করবেন। সাধনা করবেন ধ্যান ও উপবাসের মাধ্যমে। ওই মাঠের এক যুবক ভিক্ষুকে এমন অনুরোধও করা হলো যে 27 দিন পর অর্থাৎ 27 তম দিনেও তিনি যদি ফিরে না আসেন তাহলে তার মৃতদেহ বা অস্থি যেন ক্যুরি ইয়ামা পাহাড় থেকে নিয়ে আসা হয়।

📌 ড. উসুই সাধনার জন্য ক্যুরি ইয়ামা পাহাড়ে গিয়ে তার সাধনা শুরু করলেন। তার কাছে সে সময় ঘড়ি ছিল না, কোন ক্যালেন্ডারও ছিল না। দিনের হিসাব রাখার জন্য তিনি একুশটা পাথর কুড়িয়ে নিয়েছিলেন। একটা করে দিন যায় আর তিনি একটা করে পাথর সরিয়ে রাখেন। সমস্ত মন প্রাণ দিয়ে তিনি তার সাধনায় ডুবে গেলেন। এক এক করে কুড়িটা দিন কেটে গেল।উপবাস ও ক্রমাগত ধ্যানমগ্ন থাকার ফলে তিনি ভীষণ ক্লান্ত ও অবসন্ন হয়ে পড়লেন।কিন্তু সিদ্ধিলাভ বলতে যা বোঝায় তা তিনি তখনও অর্জন করতে পারলেন না। ক্রমশ হতাশা তাকে ঘিরে ধরতে লাগল।

📌 পরের দিন সকালে যথারীতি তিনি পূর্ব দিকে আবার ধ্যানমগ্ন হলেন এবং পরমাত্মার কাছে সঠিক পথ নির্দেশের জন্য কায়মনোবাক্যে প্রার্থনা করতে লাগলেন। কিছুক্ষণ পর হঠাৎ তিনি অনুভব করলেন দূরে একটা শুভ্র আলোর জ্যোতি। রংবেরঙের রামধনু রঙের আলোর বুদবুদ যেন ক্রমশ এগিয়ে আসতে দেখলেন। যেমন যেমন আলোর ঐ ঝলকানি এগিয়ে আসতে লাগল তেমন তেমন তার আকারও বাড়তে লাগল। ড. উসুই কিংকর্তব্যবিমুঢ়ের মত বসেই রইলেন। কি করবেন বুঝতে পারছেন না। তার বেশ ভয়ও হতে লাগলো। একবার ভাবলেন উঠে পালাবেন কিনা। তারপরেই মনে হল এটা অন্যরকম কিছুও তো হতে পারে। হয়তো ওই আলোর দ্যুতি অশুভ নয়, কোন শুভ প্রতীক। হতে পারে তা কোন আধ্যাত্মিক শক্তি বা দিব্য আত্মা যা তার প্রার্থনা শুনে পরমাত্মা কর্তৃক প্রেরিত।

📌 ড. উসুই ভাবলেন দীর্ঘ সময়ের পর সাধনার শেষ মার্গে তিনি এসে পৌঁছেছেন, এখন তার ভয় পেলে চলবে না। পিছিয়ে পড়লেও চলবে না। আর তার ক্ষতি হলে খুব বেশি তার মৃত্যু হবে। মানুষ মাত্রেরই একদিন মৃত্যু হবে-দুদিন আগে আর দুদিন পরে। মৃত্যুভয়কে তিনি মুহূর্তে জয় করে ফেললেন এবং যা হতে যাচ্ছে তা ধারণ করার জন্য ভেতরে ভেতরে প্রস্তুত হয়ে গেলেন। দিব্য জ্যোতি আস্তে আস্তে নেমে এসে তার আজ্ঞা চক্রে এসে মিলিয়ে গেল। ড. মিকাও উসুই বিদ্যুতের মতো শিহরণ অনুভব করলেন। তার মনে হল তিনি যেন মূর্ছিত হয়ে পড়লেন। তার ভেতর থেকে কে যেন বলে উঠল, আজ তোর সাধনা সম্পূর্ণ হলো। তোর সাধনা ও উপলব্ধিকে তুই জনকল্যাণে নিয়োজিত কর।

📌 তার ক্লান্ত অবসন্ন দেহে যেন প্রাণের একটা জোয়ার বয়ে গেল। তার মনে হল তিনি যেন আকাশে ভর করে ভেসে যাচ্ছেন। একটা নতুন শক্তিতে তিনি তরতাজা হয়ে উঠেছেন। বেশকিছু সময় তিনি তন্দ্রাচ্ছন্ন হয়ে পড়ে রইলেন। তন্দ্রা যখন কাটলো তখন দুপুর গড়িয়ে এসেছে। তিনি উঠে দাঁড়াবার জন্য চেষ্টা করতেই একটা বিচিত্র স্মৃতি নিজের ভেতর অনুভব করলেন। দীর্ঘ উপবাস এবং সাধনার ধকল নিমেষে কোথায় যেন অপসৃত হয়ে গেছে। এটা তার কাছে প্রথম আশ্চর্য ঘটনা বলে মনে হল। খুশিতে আপ্লুত হয়ে তিনি তরতর করে পাহাড় থেকে নিচে নেমে যেতে লাগলেন। হঠাৎ একটা পাথরে আঘাত লেগে তার পায়ের আঙ্গুল দিয়ে রক্ত পড়তে লাগলো। খুব স্বাভাবিক ভাবেই তার হাত আঘাতপ্রাপ্ত আঙুলে চলে গেল। তিনি হাত দিয়ে ক্ষতস্থান চেপে ধরলেন। পরমুহুর্তেই আঙ্গুলের রক্তক্ষরণ বন্ধ হয়ে গেল এবং আঘাতের কষ্ট ও ক্ষত সেরে গেল। ব্যথাও সেরে গেল। এটা তার কাছে দ্বিতীয় আশ্চর্য ঘটনা।

📌 স্বভাবতই এবার তিনি ক্ষুধা অনুভব করলেন। কিছু খাওয়া দরকার। পাহাড় থেকে নেমে এসে তিনি একটি খাবারের দোকানে ঢুকলেন। কিছু খাবারের আদেশ দিলেন। দোকানদার তাকে দেখেই বুঝতে পারলেন তিনি কোন সাধু, পাহাড় থেকে ক্ষুধার্ত হয়ে এসেছেন। তাই তার অভিজ্ঞতা মত ড. উসুইকে শরীরের দিকে খেয়াল রেখে হালকা খাবার খাওয়ার পরামর্শ দিলেন। কিন্তু ড. উসুই সে কথা না শুনে তাকে আগের মতোই বেশ কিছু ভারী খাবার দেবার নির্দেশ দিলেন। এর কিছু পরেই খাবারের ট্রে নিয়ে একটা ছোট্ট মেয়ে তার কাছে এসে দাঁড়ালো। ড. উসুই মেয়েটির দিকে তাকালেন, মেয়েটার গাল ফুলেছিল। জিজ্ঞাসা করে তিনি জানতে পারলেন,দাঁতের ব্যথার জন্য মেয়েটা কষ্ট পাচ্ছে এবং তার জন্য তার দাঁতের মাড়ি ও গাল ভীষণভাবে ফুলে গেছে। তার বাবা-মা অত্যন্ত দরিদ্র, শহরে তাকে নিয়ে গিয়ে চিকিৎসা করানোর ক্ষমতা তাদের নেই। ড. উসুই মেয়েটির গালে হাত রাখলেন এবং কিছু সময় রেখে হাত সরিয়ে নিলেন ‌। দেখা গেল মেয়েটার গালের ফোলা একেবারেই কমে গেছে, কষ্টও নেই। ড. উসুইয়ের কাছে এটা তৃতীয় আশ্চর্য ঘটনা। তিনি এরপর পেট পুরে খাওয়া দাওয়া করলেন। কোন কষ্টই তার হলো না।

📌 কিয়াতো পৌঁছে তার প্রথম কর্তব্য জেন মঠের অধ্যক্ষের সঙ্গে দেখা করা। ড. উসুই তাই করলেন। মঠাধ্যক্ষ বাতের ব্যথায় কষ্ট পাচ্ছিলেন। ড. উসুই তোর নবলব্ধ জ্ঞান ও পদ্ধতি যোগে তার চিকিৎসা করলেন। চিকিৎসায় তিনি সেরেও উঠলেন। এটি তার কাছে চতুর্থ আশ্চর্য ঘটনা।

📌 পরপর তিন চারটি ঘটনা থেকে ড. উসুই এবং অন্য সকলেই জেনে গেলেন যে তিনি সত্যিই সেই অদ্ভুত ও দিব্য শক্তি অর্জন করেছেন; যার স্পর্শমাত্র অসুস্থ রোগীকে সুস্থ করে তোলা যায়।

📌 এবার তার পরবর্তী কর্মসূচি তৈরি করার পালা। ড. উসুই চাইছিলেন যে জ্ঞান ও শক্তি তিনি অর্জন করেছেন, তাকে দেশের দীন দরিদ্র অসহায় মানুষের সেবায় লাগানো। জেন মঠের অধ্যক্ষের সঙ্গেও কথাবার্তা হল। তিনিও এই একই মত পোষণ করলেন।

📌 ড. উসুই সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেললেন তিনি দীন-দরিদ্র ভিখারিদের মধ্যে গিয়ে সেবার কাজ করবেন। কোন কোন গ্রন্থে বা কোন কোন বিদ্বান এখানে ড. উসুয়ের ভিক্ষুকের কাছে যাওয়ার কথা বলেছেন। আমরা জানি বৌদ্ধ সাধুদের ভিক্ষু বলা হয়। এনারা সর্বত্যাগী সন্ন্যাসী। আর যাই হোক সে অর্থে তারা অসহায় বা দীন-দরিদ্র নয়। বরং তারাই ঈশ্বরের সাধনা ও দিন দুঃখীর সেবায় নিজেদের উৎসর্গ করেছেন। সুতরাং ড. উসুই ভিক্ষুকদের মধ্যে গিয়ে থাকতে পারেন ভিক্ষুদের মধ্যে নয়। ভিক্ষু ও ভিক্ষুক এ দুটি শব্দকে সমার্থক করে ফেলার জন্যই এই বিভ্রান্তির সৃষ্টি হয়েছে বলে আমাদের মনে হয়। যাইহোক ড. উসুইয়ের মনে হল ভিক্ষুদের মধ্যে সেবার কাজ করতে গেলে তাকে তাদের প্রধানের এর সঙ্গে দেখা করে কথা বলতে হবে। সেইসঙ্গে নিজের জীবনযাত্রা পোশাক-আশাক ইত্যাদিও বদলাতে হবে।

📌 সেই মত তিনি সাধারণ পোশাকে কিছু ফলমূল ইত্যাদি সঙ্গে নিয়ে ভিখারিদের বস্তিতে গেলেন এবং প্রধানের সঙ্গে দেখা করতে নিয়ে যাবার জন্য দুজন ভিখারিকে অনুরোধ করলেন। ড. উসুই সেখানে আসার প্রয়োজনের কথাও বললেন। প্রধানের জন্য কিছু উপহার এনেছেন তাও জানালেন। ভিখারি দুজন পরস্পর মুখ চাওয়াচাওয়ি করতে লাগলো।একজন অপরিচিত লোককে প্রধানের কাছে নিয়ে যাওয়াটা ঠিকও হতে পারে, বেঠিকও হতে পারে। উপহার ফিরে গেলেও প্রধান রাগ করতে পারে, আবার অচেনা একজন লোককে তার কাছে নিয়ে গেলেও সে রাগ করতে পারে। সাত-পাঁচ ভেবে তারা শেষ পর্যন্ত ড. উসুইকে প্রধানের কাছে নিয়ে গেল। ড. উসুই প্রধানকে তার আসার উদ্দেশ্য সম্পর্কে বুঝিয়ে বললেন, তিনি যে অসুস্থ রোগগ্রস্ত ভিখারিদের সেবা-শুশ্রুষা করার জন্যই এসেছেন তা জানালেন। শুনে প্রধান খানিকক্ষণ চিন্তা করে ড. উসুইয়ের প্রস্তাব মেনে নিল এবং শর্ত আরোপ করল যে, তার নিজস্ব যা আছে, কাপড়চোপড়, কোমরের মুদ্রার থলি ইত্যাদি তাদের ভান্ডারে জমা রাখতে হবে এবং তারা যা খেতে দেবে তাই খেতে হবে, যা পরতে দেবে তাই পরে থাকতে হবে।

📌 ড. উসুই মেনে নিলেন এবং সেভাবেই ভিখারিদের মধ্যে থেকে তাদের সেবা করতে লাগলেন। তার বিদ্যার প্রয়োগে অসুস্থ রোগীর সুস্থ হয়ে উঠতে লাগলো। কেটে গেল কয়েকটা বছর। কিন্তু একটা জিনিস দেখে ড. উসুই হতাশ ও বিমর্ষ হয়ে পড়লেন তা হচ্ছে যাদের তিনি চিকিৎসা করছেন তাদের অনেককেই আবার ওই বস্তিতে ফিরে আসতে দেখলেন। তিনি জিজ্ঞাসা করলেন, কেন তারা এই বস্তিতে ফিরে আসছে। উত্তরে তারা সকলেই জানালো তারা কেউ তাদের সামাজিক কর্তব্য ও দায়-দায়িত্ব পালন করতে সক্ষম নয়। তাদের মতে ভিক্ষাবৃত্তি অনেক সহজ। পরিশ্রম করতে হয় না। তাই তাদের এই বৃত্তিই পছন্দ।

📌 একথায় ড. উসুই ভীষণ ভাবে আঘাত পেলেন ও মর্মাহত হয়ে পড়লেন। নিজের ভুলও বুঝতে পারলেন। বুঝতে পারলেন, তিনি যা কিছু করেছেন তা শরীরের শুদ্ধির জন্য, তাদের আত্মার শুদ্ধির জন্য তিনি কিছুই করে উঠতে পারেন নি। তিনি উল্টো কাজ করেছেন, আত্মা শুদ্ধ না করে তিনি তাদের শরীর শরীর শুদ্ধির জন্য সচেষ্ট হয়েছেন।

📌 জেন মঠের অধ্যক্ষকে তিনি আন্তরিকভাবে শ্রদ্ধা করতেন। তার পরামর্শকে ড. উসুই যথেষ্ট মূল্য দিতেন। এক্ষেত্রে তিনি ছুটে গেলেন মঠে। রেইকি প্রয়োগের ব্যাপারে তিনি আবার নতুন করে ভাবতে শুরু করলেন। তিনি তার নিজের ভুলও স্বীকার করলেন। ভাবলেন রেইকি হল একটা শক্তি আর একটা শক্তির সঙ্গে অন্য একটা শক্তি আদান প্রদান প্রয়োজন। বিনামূল্যে রেইকি প্রদান করা বা শেখানো ভিক্ষাবৃত্তিরই একটা রূপ আর এই প্রবৃত্তি তাকে উৎসাহিত করত। কিন্তু তিনি পরে ভেবে দেখলেন সংসারে কোন জিনিসই খালি হাতে পাওয়া যায় না। পোষাক,খাবার দাবার, শিক্ষা-দীক্ষা ইত্যাদি সমস্ত কিছু লাভ করতে গেলে বিনিময় কিছু না কিছু দিতেই হয়। জমি থেকে ফসল নিতে গেলে তার যত্ন করতে হয়, জল দিতে হয়। একইভাবে গাছ থেকে ফল নিতে গেলেও তার গোড়াতে জল-সার ইত্যাদি দিতে হয়, নইলে গাছ শুকিয়ে যায়। এসব ভেবেই ড. উসুই ঠিক করলেন বিনা পারিশ্রমিকে তিনি রেইকি প্রদান করবেন না। বিনিময় কিছু দিতে হলে বস্তু সম্পর্কে গ্রহীতার মনে শ্রদ্ধা জন্মায় বা গুরুত্ব বজায় থাকে, বস্তুকে সম্মান করতে শেখে।

📌 মুনি-ঋষিরা সমাজের জন্য কাজ করতেন একজন সমাজসেবীর মত নয়, আধ্যাত্বিক রূপে সমাজবাসীর আধ্যাত্মিক বিকাশের সাহায্য করতেন, তার পরিবর্তে সমাজ তাকে দিত অন্নবস্ত্র এবং প্রয়োজনীয় অন্যান্য সামগ্রী।
রেইকি যে গ্রহণ করবে বা রেইকির সুযোগ যে নেবে, তাকে যে শুধু নগদ অর্থেই পারিশ্রমিক দিতে হবে তার কোনো মানে নেই। অন্যভাবে, অন্য জিনিসের মাধ্যমেও এই পারিশ্রমিক দেওয়া যেতে পারে।

📌 আধুনিক যুগ হলো ব্যস্ততার যুগ। মানুষ তার নিত্য প্রয়োজন মেটাতে তার বৌদ্ধিক ও ভৌতিক ক্ষমতা অনুসারে উপার্জন করেন। স্বভাবতই সে তার সময়ের মূল্য সম্পর্কে সচেতন। ঠিক তেমনই একজন রেইকি চিকিৎসকেরও সময়ের মূল্য আছে। সেই মূল্যের দাম না দেওয়ার অর্থ চিরদিনের মত ঋণী থেকে যাওয়া। কখনো কখনো রেইকি চিকিৎসকরা কোন অর্থ বা মূল্য নেন না। এটা এক ধরনের অহংকারের দ্যোতক। রেইকি চিকিৎসা বা দীক্ষার সামঞ্জস্য বজায় রাখার জন্য শক্তির আদান প্রদান অত্যন্ত আবশ্যক। এতে উভয় পক্ষেরই গুরুত্ব বজায় থাকে এবং একটা আনন্দদায়ক ও স্বাস্থ্যকর সম্পর্কও রয়ে যায়। রেইকির বিকাশ ও সম্মানের জন্য শক্তির আদান-প্রদান বজায় থাকাটা খুব জরুরি। এতে একটা সম্পর্ক তো থাকেই সেই সঙ্গে শ্রদ্ধা, বিশ্বাস এবং আশাও বল প্রাপ্ত হয়।

এর পরেই ড. উসুই অনেক চিন্তা ভাবনা করে রেইকির পাঁচটি সিদ্ধান্তের কথা চিন্তা করেন।

ধ্যান (Meditation) বহু প্রাচীন কাল থেকে প্রচলিত  মানসিক, শারীরিক ও আত্মিক উন্নতির অনুশীলন পদ্ধতি , যা মানসিক শারীরিক শান...
14/08/2025

ধ্যান (Meditation) বহু প্রাচীন কাল থেকে প্রচলিত মানসিক, শারীরিক ও আত্মিক উন্নতির অনুশীলন পদ্ধতি , যা মানসিক শারীরিক শান্তি, সুস্থতা এবং আত্ম ও চেতনা-উন্নয়নের পথে নিয়ে যায়। আমাদের সুক্ষ্ম শরীরকে সুস্থ ও শক্তিশালী করে ধ্যান।
ধ্যান এমন একটি আধ্যাত্মিক অনুশীলন যা বিশ্বব্রম্মান্ডের শক্তির সাথে পরিচয় করায় অর্থাৎ আমাদের ভাইব্রেশনকে সুক্ষ্মস্তরে সংযুক্ত হতে সাহায্য করে। শুধু তাই নয় এই দৃশ্যমান জগতের বাইরেও যে জগৎ রয়েছে তার সাথেও সংযুক্ত হতে ধ্যানের মাহাত্ম্য অনেক গুন বেশী।

প্রতিনিয়ত ধ্যানের উপকারিতা সম্পর্কে কয়েকটি বিষয় বলা হলো -
---

🧘‍♀️ ধ্যানের প্রয়োজনীয়তা:

1. মানসিক চাপ হ্রাস করে (Reduces Stress):
ধ্যান কর্টিসল হরমোনের মাত্রা কমায়, যা মানসিক চাপ কমাতে সাহায্য করে।

2. দুশ্চিন্তা ও উদ্বেগ কমায় (Reduces Anxiety):
নিয়মিত ধ্যান মানসিক প্রশান্তি এনে উদ্বেগের মাত্রা হ্রাস করে।

3. একাগ্রতা ও মনোযোগ বাড়ায় (Improves Focus & Concentration):
ধ্যান মনকে প্রশিক্ষণ দিয়ে কাজের প্রতি মনোযোগ বাড়াতে সাহায্য করে।

4. স্মৃতিশক্তি ও চিন্তাশক্তি উন্নত করে (Enhances Memory & Cognitive Skills):
মস্তিষ্কের সক্রিয়তা ও সচেতনতা বৃদ্ধি পায় ধ্যানের মাধ্যমে।

5. আত্মজ্ঞান ও আত্মবিশ্বাস বাড়ায় (Increases Self-awareness & Confidence):
ধ্যান নিজেকে গভীরভাবে জানার সুযোগ দেয়, যা আত্মবিশ্বাস গঠনে সহায়ক।

6. নেতিবাচক আবেগ নিয়ন্ত্রণ করে (Controls Negative Emotions):
ধ্যান রাগ, হতাশা, হিংসা ইত্যাদি আবেগকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে।

7. মনের স্থিরতা বাড়ায় (Brings Mental Stability):
চঞ্চলতা কমিয়ে মনের মধ্যে স্থিরতা ও প্রশান্তি আনে।

8. ঘুমের গুণমান উন্নত করে (Improves Sleep Quality):
ধ্যান অনিদ্রা দূর করে এবং ঘুমে যাবার প্রক্রিয়া সহজ করে তোলে।

9. শারীরিক সুস্থতা বজায় রাখে (Promotes Physical Health):
রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ, হৃদরোগের ঝুঁকি হ্রাস, এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।

10. সহানুভূতি ও মমত্ববোধ বৃদ্ধি করে (Enhances Compassion & Empathy):
ধ্যান মানুষকে আরও সহানুভূতিশীল ও সংবেদনশীল করে তোলে।

11. রাগ ও হতাশা কমাতে সহায়তা করে (Helps Manage Anger & Depression):
ধ্যান মানসিক ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে, যা হতাশা হ্রাস করে।

12. সৃজনশীলতা ও উদ্ভাবনী শক্তি বাড়ায় (Boosts Creativity & Innovation):
ধ্যান মানসিক বাধা দূর করে চিন্তায় নতুনত্ব আনতে সাহায্য করে।

13. দেহ ও মনের সংযোগ বৃদ্ধি করে (Strengthens Mind-Body Connection):
ধ্যানের ফলে মানুষ তার শরীর ও মনকে একত্রে বুঝতে শেখে।

14. জীবনের প্রতি ইতিবাচক মনোভাব তৈরি করে (Builds a Positive Outlook on Life):
ধ্যান মানুষকে কৃতজ্ঞ, উদার ও আশাবাদী করে তোলে।

15. সামগ্রিক জীবনমান উন্নত করে (Improves Overall Quality of Life):
ধ্যান ব্যক্তি জীবনে শান্তি, পরিতৃপ্তি ও সুখ এনে দেয়।

16. আধ্যাত্মিক যাত্রাকে উন্নত করতে (Improve Spiritual Journey of Life):
ধ্যান আধ্যাত্মিক যাত্রাকে আরও অনেক গভীরে নিয়ে যেতে এবং নানা ধরণের শক্তির সাথে সংযুক্ত হতে সাহায্য করে।

----
📌 ধ্যান শুধু মানসিক প্রশান্তির জন্য নয়, বরং এটি একটি সামগ্রিক জীবনধারা যা শরীর, মন এবং আত্মার মধ্যে ভারসাম্য রক্ষা করে।

ধ্যান যে কোনো ভাবে করা যায় যেমন রেইকি ধ্যান বা এঞ্জেল হিলিং এর ধ্যান বা সিম্বল মেডিটেশন, যা বিশেষ ভাবে সাহায্যে করে ধ্যানের গভীরতাকে স্পর্শ করতে।

প্রতিদিন মাত্র ১৫-২০ মিনিট ধ্যান চর্চা শুরু করলে বিশেষ বিশেষ ফলাফল লক্ষ্য করা যায়।

#ধ্যান

Address

Banipur, Gourbanga Road By Lane, Near Bidyut Sangha Club, North 24 Parganas

743233

Telephone

+916294585978

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Nidhisswaraam Energy Healing Centre posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Nidhisswaraam Energy Healing Centre:

  • Want your business to be the top-listed Media Company?

Share