Ash*t Chanda

Ash*t Chanda "সনাতন ধর্ম শান্তির ধর্ম"
আমি হিন্দুত্ববাদী,
দেশ প্রেমী ও দেশের সেবক।

১৯৯৯ সালে আজকের দিনে কারগিল যুদ্ধে চিরশত্রু পাকিস্তানকে পরাজিত করে জয়ী হয়েছিল আমাদের ভারত মাতা, তাই কারগিল যুদ্ধে যেই ...
26/07/2025

১৯৯৯ সালে আজকের দিনে কারগিল যুদ্ধে চিরশত্রু পাকিস্তানকে পরাজিত করে জয়ী হয়েছিল আমাদের ভারত মাতা, তাই কারগিল যুদ্ধে যেই সমস্ত ভারত মাতার বীর সন্তানরা শহীদ হয়েছিলেন কার্গিল বিজয় দিবসে তাদের প্রতি শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করি 🙏🙏🙏

ছবিতে ডান পাশের লোকটিকে চিনতে পারছেন তো...????আজ তিনি বিশ্বের ক্ষমতাধর ব্যক্তিদের একজন! সালটা ছিল ১৯৯০। রেলের পরীক্ষা দি...
11/07/2025

ছবিতে ডান পাশের লোকটিকে চিনতে পারছেন তো...????
আজ তিনি বিশ্বের ক্ষমতাধর ব্যক্তিদের একজন! সালটা ছিল ১৯৯০। রেলের পরীক্ষা দিতে লখনউ থেকে দিল্লি যাচ্ছিলেন দুই যুবতী। ট্রেনের কামরায় জনা ১২ ছেলে তাদের দিকে অস্বস্তিকর দৃষ্টিতে তাকাচ্ছিল। ওইসব ছেলেদের কাছে কোনও রিজার্ভেশন ছিল না।
তারা এই যুবতীদের সরিয়ে সেই জায়গায় ব্যাগ-পত্র রাখতে শুরু করে। শুধু তাই নয়, তাদের লক্ষ্য করে অশ্লীল ভাষাও ছুঁড়ে দিতে থাকে, যাতে রীতিমত অস্বস্তিতে পড়ে যান ওই দুই যুবতী। রাতটা কিভাবে কাটাবেন বুঝতে পারছিলেন না। অন্যান্য যাত্রীদেরও বিশেষ কোনও হেলদোল ছিল না। উধাও হয়ে যান টিটিও।
কোনও ভাবে রাতটা পার করেন তাঁরা। পরের দিন আরও একটা ট্রেন সফর। এবার দিল্লি থেকে গুজরাত। একজন ভয়ে দিল্লিতেই রয়ে গেলেন। অপর যুবতী ট্রেনে উঠলেন, তবে ছিল না কোনও রিজার্ভেশন। ওই যুবতীর সঙ্গে যোগ দেন আরও এক জন। টিকিট ওয়েটিং লিস্ট থাকার কারণে ভীষণ ভয় পাচ্ছিল তাঁরা। স্টেশনে পৌঁছে তারা ছুটল চার্ট দেখতে কিন্তু কিছুই লাভ হল না কারণ টিকিট কনফার্ম হয়নি। কর্মরত টিটিকে জানাল তাদের অসুবিধার কথা, টিটি বলল ট্রেনে উঠে বসতে, পরে যদি কিছু করা যায়।
রাতের সফর। তার উপরে আগের ট্রেনে তাদের ভীষণ খারাপ অভিজ্ঞতা হয়েছিল তাই ভয়ে ভয়ে একটা কামরায় উঠে বসল তারা,তাদের সামনের সিটে দুজন ব্যক্তি বসেছিল ওদের উপর চোখ পড়তে আরও ভয় করতে লাগল কে জানে এরাও সেই আগের ট্রেনের লোকেদের মত কিনা? ওই দুই ব্যক্তির চোখে ওদের অস্বস্তি ধরা পড়ল। অবশেষে টিটি এসে জানাল কোন সিট খালি নেই এই সিট দুটো ও পরের স্টেশনে ভরে যাবে। মাথায় আকাশ ভেঙে পড়ার মত অবস্থা তাঁদের তখন। কিন্তু কিছু করার কোন উপায় নেই।
এমন সময় ওই দুই ভদ্রলোক উঠেপড়ে সিট ছেড়ে দেন। কিছুক্ষণ পর তারা ফিরে এসে কামরার মেঝেতে একটা চাদর পেতে শুয়ে পড়ে। সকাল বেলা হকারদের শব্দে ওদের ঘুম ভাঙে। সেই সময় তাদের মধ্যে এক যুবক বলে ওঠেন, ‘বোন আপনাদের কোন অসুবিধা হয় নি তো? আর গুজরাতে কোন দরকার পড়লেও নির্দ্ধিধায় জানাবেন।’ এই কথা শোনার পর ওই দুই যুবতী আশ্বস্ত হন। এরপর একজন যুবতী তাঁর পেন ও ডাইরি দিয়ে সেই দুই সহযাত্রীকে বলে ওঁদের নাম ও ঠিকানা লিখে দিতে। ওই দুই যুবক ট্রেন থেকে নেমে যাওয়ার পর তাঁরা দেখেন দুই যুবকের নাম নরেন্দ্র মোদীজি ও শঙ্কর সিং বাঘেলা।
সেই যুবতী আজ ভারতীয় রেলের ইনফরমেশন সিস্টেমের জেনারেল ম্যানেজার। লীনা শর্মা। ঘটনার বছর পাঁচেক বাদে অসমের এক সংবাদপত্রে এই গল্পটি লিখেছিলেন তিনি। লীনার কাছে তখন মোদী কিংবা বাঘেলা, দুজনেই অপরিচিত মুখ।
এরপর বাঘেলা গুজরাতের মুখ্যমন্ত্রী হন, পরে নরেন্দ্র মোদীও মুখ্যমন্ত্রী হন।
তবে একদিন যে সেই নরেন্দ্র মোদীই দেশের প্রধানমন্ত্রী হবেন সেকথা ভাবেননি রেলের এই অফিসার। মোদী প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর ‘The Hindu’ পত্রিকায় এই গল্পটি লেখেন তিনি। শিরোনাম ছিল A train journey and two names to remember. আজও যতবার টিভি-তে দেখেন মোদীকে সেদিন রাতের সেই ব্যবহারের কথা ভুলতে পারিনি।
#মোদি Bharatiya Janata Party (BJP)

পশ্চিমবঙ্গের সৃষ্টিকর্তা, জনসংঘের প্রতিষ্ঠাতা, হিন্দু জাতীয়তাবাদী নেতা, মহান পন্ডিত ডঃ শ্যামাপ্রসাদ মুখার্জীর জন্মদিবসে...
06/07/2025

পশ্চিমবঙ্গের সৃষ্টিকর্তা, জনসংঘের প্রতিষ্ঠাতা, হিন্দু জাতীয়তাবাদী নেতা, মহান পন্ডিত ডঃ শ্যামাপ্রসাদ মুখার্জীর জন্মদিবসে আমাদের সশ্রদ্ধ প্রণাম।

Bharat Mata ki Jay
03/07/2025

Bharat Mata ki Jay

27/06/2025
১৯৭৫ সালের ২৫ জুন ইন্দিরা গান্ধী ভারতে জরুরি অবস্থা জারি করেছিলেন মূলত অভ্যন্তরীণ অস্থিরতা ও রাজনৈতিক বিশৃঙ্খলার কারণ দে...
25/06/2025

১৯৭৫ সালের ২৫ জুন ইন্দিরা গান্ধী ভারতে জরুরি অবস্থা জারি করেছিলেন মূলত অভ্যন্তরীণ অস্থিরতা ও রাজনৈতিক বিশৃঙ্খলার কারণ দেখিয়ে। এই জরুরি অবস্থা ২১ মাস ধরে চলেছিল, এবং এর মূল কারণ ছিল তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর বিরুদ্ধে ওঠা দুর্নীতি ও নির্বাচনী কারচুপির অভিযোগ।
আরও বিস্তারিতভাবে, জরুরি অবস্থা জারির প্রধান কারণগুলি ছিল:
(১) অভ্যন্তরীণ অস্থিরতা:
১৯৭০-এর দশকের গোড়ার দিকে, দেশে রাজনৈতিক অস্থিরতা ও বিক্ষোভ দেখা যাচ্ছিল, বিশেষ করে সরকারের দুর্নীতি ও অর্থনৈতিক অব্যবস্থাপনার বিরুদ্ধে।
(২) রাজনৈতিক সংকট:
১৯৭৫ সালের ১২ জুন, এলাহাবাদ হাইকোর্ট ইন্দিরা গান্ধীর নির্বাচনে জয়কে অবৈধ ঘোষণা করে। এই রায় তাঁর রাজনৈতিক জীবনে সংকট তৈরি করে এবং বিরোধীরা তাঁকে পদত্যাগের জন্য চাপ দিচ্ছিল।
(৩) সংবিধানের ৩৫২ অনুচ্ছেদ:
ভারতীয় সংবিধানের ৩৫২ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী, রাষ্ট্রপতি "অভ্যন্তরীণ গোলযোগ" এর কারণে জরুরি অবস্থা ঘোষণা করতে পারেন। ইন্দিরা গান্ধী এই অনুচ্ছেদ ব্যবহার করে জরুরি অবস্থা জারি করেন।
(৪) বিরোধী দলের কার্যকলাপ:
জরুরি অবস্থার সময়, বিরোধীদের কার্যকলাপকে দেশের নিরাপত্তার জন্য হুমকি হিসেবে দেখা হয় এবং তাঁদের গ্রেফতার করা হয়।
(৫) গণমাধ্যমের স্বাধীনতা হরণ:
জরুরি অবস্থার সময়, সংবাদপত্রের স্বাধীনতা সীমিত করা হয় এবং সরকারের সমালোচনার সুযোগ বন্ধ করে দেওয়া হয়।
এইসব কারণে, ইন্দিরা গান্ধী ২৫ জুন, ১৯৭৫ সালে জরুরি অবস্থা ঘোষণা করেন এবং ২১ মার্চ, ১৯৭৭ সাল পর্যন্ত এটি বলবৎ ছিল।

Address

Kalyani
Haringhata
741239

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Ash*t Chanda posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Ash*t Chanda:

Share