alien of india

alien of india About human, sci-fi, alien, science, God, song, culture.About everything except politics & porn...

21/01/2025

আচ্ছা কোনটা মিথ্যা,যেটা আমরা দেখি না দেখতে পাই? নাকি যেটা আমরা দেখতে পাইনা,অনুভব করতে পারি ?
পৃথিবীর সমান্তরাল পৃথিবী সত্যিই আছে? বলছে তো তাই।

20/01/2025

মন অস্থির,মাথা স্থির, কোথাও একটা যোগসূত্র অনাবিষ্কৃত রয়ে গেছে আমাদের কাছে।
আমাদের বেদ, পুরান এগুলো তো রয়েছে,শুধু এগুলোর সঠিক বর্ণনা উধাও হয়ে গেছে।সেখানে কোথাও কি আছেন তিনি,তার অস্তিত্ব,তার জ্ঞান....যাকে আমরা ঈশ্বর বলে ভেবে থাকি👽🇮🇳 নিজেরাই বিচার করুন।

23/08/2023CHANDRAJAN-3......can I ask you something??Is moon hollow?🌙Is any alien lab exist there?🚠🚡Is any light blink o...
23/08/2023

23/08/2023
CHANDRAJAN-3......can I ask you something??

Is moon hollow?🌙
Is any alien lab exist there?🚠🚡
Is any light blink on moon land?🏮🔦💡
Is any ufo seen during this moon orbiting period?🛸🛸🛸🛸
Is any dark knight satelite found on space???🗿🗿
Need answer....................👽

History will be written in........👽
23/08/2023

History will be written in........👽

ISRO থেকে শেষ খবর পাওয়া গেছে।চন্দ্রযান-৩ একদিন পরে ল্যান্ড করতে চলেছে।কিছুক্ষণ আগের পাঠানো ছবিতে দেখা যাচ্ছে চন্দ্রযান-...
21/08/2023

ISRO থেকে শেষ খবর পাওয়া গেছে।
চন্দ্রযান-৩ একদিন পরে ল্যান্ড করতে চলেছে।
কিছুক্ষণ আগের পাঠানো ছবিতে দেখা যাচ্ছে চন্দ্রযান-৩ চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে নামার আগে তার সঠিক অবতরণ স্থান খোঁজার চেষ্টা করছে,যাতে খুব ধীরে সফলভাবে কোনো ক্ষতি ছাড়াই ল্যান্ডিং করা যায়।এটা সকাল ৮:৫০ এর আপডেট।👽

খুবই দুঃখজনক ঘটনা, কিছুক্ষণ আগে ROSCOSMOS থেকে পাওয়া খবর:গত ২০শে আগস্ট ২০২৩ রবিবার সন্ধের সময় রাশিয়ান স্পেস রকেট LUNA...
20/08/2023

খুবই দুঃখজনক ঘটনা, কিছুক্ষণ আগে ROSCOSMOS থেকে পাওয়া খবর:
গত ২০শে আগস্ট ২০২৩ রবিবার সন্ধের সময় রাশিয়ান স্পেস রকেট LUNA25 চাঁদের দক্ষিণ দিকে অগ্রসর হবার সময় তার নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে চাঁদের বুকে ভেঙে পরে।
ROSCOSMOS মানে রাশিয়ান স্পেস এজেন্সি জানায় যে কLUNA25 এর কম্পিউটার এ কোনো যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে আর তার সাথে যোগাযোগ রাখা সম্ভব হয়নি। LUNA25 চাঁদের শেষ অরবিট থেকে অন্য অরবিট এ সরে যায় এবং ল্যান্ডিং পয়েন্ট মিস করে যায়। কোনো ভাবেই ROSKOSMOS এর বিজ্ঞানীরা LUNA25 কে আর কন্ট্রোল করতে পারছিল না।
বিগত ৪৭ বছর পর এটিই ছিল রাশিয়ার পক্ষ থেকে চাঁদের দিকে প্রথম কোনো মিশন।
স্পেস বা মহাকাশে সামান্য একটু ভুল হলেই সব শেষ হয়ে যায়, রাশিয়ার প্রতি সমবেদনা রইলো।

আমার এক প্রিয় ছোট্ট মনের মানুষের কবিতা, alien লাভার হিসাবে সে এটা আমায় পাঠিয়েছে।👽
18/08/2023

আমার এক প্রিয় ছোট্ট মনের মানুষের কবিতা, alien লাভার হিসাবে সে এটা আমায় পাঠিয়েছে।👽

চন্দ্রযান ৩ থেকে তোলা চাঁদের ছবি, ১৪ই অগস্ট।মাত্র ১৬৪ কিমি দূরে অবস্থিত ছিল চন্দ্রযান যখন এই ছবিটি তোলা হয়। চাঁদের প্রা...
15/08/2023

চন্দ্রযান ৩ থেকে তোলা চাঁদের ছবি, ১৪ই অগস্ট।
মাত্র ১৬৪ কিমি দূরে অবস্থিত ছিল চন্দ্রযান যখন এই ছবিটি তোলা হয়। চাঁদের প্রায় অন্ধকার দিকে নামতে চলেছে চন্দ্রযান ৩,যেটি প্রায় ১৪থেকে ১৫ দিন সূর্যের আলো পায় আবার বাকি ১৪/১৫দিন অন্ধকারে ঢেকে থাকে,ISRO প্রায় অসম্ভব কে সম্ভব করে দেখাতে চলেছে।রয়েছে অন্ধকার দিক নিয়ে অনেক প্রাচীন মহাকাশচারী তত্ত্ব,রয়েছে ভিনগ্রহী প্রাণীদের থাকার বিবাদপূর্ণ থিওরি, চাঁদ ফাঁপা কিনা সেটাও হয়তো জানার অপেক্ষায় রয়েছে আমাদের মত অনেকেই।apollo মিশনের (১৯৭২) নভোচারীরা পরে জানিয়েছিল যে চাঁদের বুকে কিছু ব্রীজ দেখা গেছে,কিছু উঁচু টাওয়ার ছিল,যেগুলি কোনো এলিয়েন টেকনোলজি দিয়েই বানানো সম্ভব।যদিও NASA সকল apollo মিশনের নভোচারীদের বন্ড এ সই করিয়ে নিয়েছিল যাতে চাঁদের কোনো গোপন কথা তারা পৃথিবীর সাধারণ মানুষকে না জানান।
চন্দ্রযান ১ চাঁদের বুকে জলের কঠিন অবস্থায় থাকার কথা জানিয়েছিল,চাঁদের সাউথ পোল এ তাপমাত্রা - ২৭০°। যেখানে স্পেস সুট পড়া নভোচররা গেলে ঠান্ডায় জমে যাবে,মানুষ তো দূর স্পেস প্রোব কাজ করতে পারবে কিনা তাই নিয়ে সন্দেহ।তাই আমেরিকা বা রাশিয়া ১৯৭২ সালের পর থেকে আর চাঁদের বুকে কোনো অভিযান চালায়নি। গবেষণায় জানা যায় চাঁদের সাউথ পোল এ এমন বড়ো গর্ত আছে যা চাঁদ সৃষ্টির সময় থেকেই সূর্যের আলো পায়নি,সেখানেই জল কঠিন অবস্থায় -২৭০° তাপমাত্রায় রয়েছে,গর্তটি প্রায় ৮ কিমি গভীর ও ২,০০০ বর্গকিলোমিটার চওড়া... সৌরমণ্ডলের সমস্ত গ্রহ উপগ্রহর মধ্যে এটাই সব থেকে বড় গর্ত বলে ধরা হয়
Apollo mission করার পর অনেক কিছু চাঁদ সম্পর্কে গুজব রটেছিল,এখন দেখার ISRO কি তথ্য দেয়।

আমাদের পৃথিবীতে কিছু অত্যাশ্চর্য প্রাকৃতিক নির্মাণ শিল্প ১) দা গ্রেট ব্লু হোল:The great blue hole:  মধ্য আমেরিকার বেলিস ...
14/08/2023

আমাদের পৃথিবীতে কিছু অত্যাশ্চর্য প্রাকৃতিক নির্মাণ শিল্প

১) দা গ্রেট ব্লু হোল:
The great blue hole: মধ্য আমেরিকার বেলিস নামক স্থানে অবস্থিত এই হোল বা গর্ত সমুদ্রের জলের মধ্যে স্থিত ,ওপর থেকে দেখলে মনে হয় জলের মধ্যে এক প্রাকৃতিক গুহার রচনা হয়েছে,এটি চড়া তে ১,০৪০ ফুট,গভীরতা প্রায় ৪১০ ফুট।মনে করা হয় ১,৫ লাখ বছর আগে প্রাকৃতিক কারণে এটির নির্মাণ হয়েছিল।

২) জায়েন্ট কসওয়ে:
Giant couseway: উত্তর আয়ারল্যান্ড এ অবস্থিত পাথরের দ্বারা নির্মিত একটি প্রাকৃতিক পাহাড় রচনা হয়েছে।যেটি U.K বা ব্রিটিশ ভূখণ্ডের চতুর্থ বড়ো প্রাকৃতিক নির্মাণ বলে মন হয়।বহু পর্যটক বছরের বিভিন্ন সময় এখানে আসেন এই সুন্দর নির্মাণকলা দেখার জন্য।পাথর গুলি এমন ভাবে সাজানো রয়েছে যে দেখলে মনে হবে সেগুলি হাওয়াতে ভাসমান,কোথাও আবার সিড়ির মত ওপরে উঠে গেছে,গবেষণায় জানা যায় এই পাথর গুলির আয়ু ৫০ থেকে ৬০ কোটি বছর।১৯৮৬ সালে এটিকে ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ ঘোষণা করা হয় UNESCO দ্বারা।

৩) স্টোন ফরেস্ট:
Stone forest: চিন দেশের ইউনান প্রদেশে অবস্থিত এই পাথরের জঙ্গল বা stone forest।এই জঙ্গলে গাছ কম পাথর বেশি।দেখে মনে হয় পুরো জঙ্গলটি পাথরের টিলায় ভর্তি,৩৫০কিমি বিস্তৃত প্রায় ২৮০ বছর আগে জল ও ভূমির চাপে এই প্রাকৃতিক নির্মাণ রচিত হয়েছিল।

৪) দর্ভাজা গ্যাস সেন্টার:
Darvaza gas center: তুরকিমিনিস্তান দেশের রাজধানী আশগাবাত (ashgabat) থেকে ২৫০কিমি দূরে স্থিত কারাকোরাম মরুভূমিতে এই জ্বলন্ত গ্যাস কেন্দ্র অবস্থিত।যেখানে ভূমির ওপর একটি বড়ো গর্তে অনবরত আগুন জ্বলে রয়েছে,১৯৭১ সাল থেকে এই আগুন জ্বলে রয়েছে। গবেষণায় প্রকাশ এই স্থানে মাটির নিচ থেকে ক্রমাগত মিথেন গ্যাস বেরিয়ে বায়ুর সংস্পর্শে এসে এই আগুনের নির্মাণ হয়েছে যা আজও নেভেনি।

৫) মার্বেল ক্যাথিড্রাল:
Marbel cathidral: উত্তর আমেরিকাতে অবস্থিত চিলি দেশে সমুদ্রের পাড়ে এই অদ্ভুত মার্বেল পাথরের গুহাটি নির্মিত হয়েছে প্রকৃতির খেয়ালে।প্রায় ৬,০০০ বছর পুরানো এই প্রাকৃতিক গুহার ভেতরে অনেক রাস্তা আছে যা প্রাকৃতিক ভাবেই নির্মিত,বহু পর্যটক এই গুহা পরিদর্শনে আসেন। এই গুহা অন্ধকারে আরো বেশি আকর্ষণীয় হয়ে ওঠে যখন গুহার ভেতরে সমুদ্রের জল ঢুকে গিয়ে ক্রিস্টালের মত চক চক করে।

৬) ব্রায়েস ক্যানিয়ন:
Bryce canyon: আমেরিকা দেশের এই জায়গাটি লাল পাহাড়ের জন্যে বিখ্যাত,এখানে লাল পাথর ছাড়াও আরো রঙিন পাথর দেখা যায়,পাথরের ওপর শীতকালে বরফ পড়ে এই রকম লাল পাহাড়ি উপত্যকার নির্মাণ হয়েছে যা সময় সময় কখনও লাল বা বেগুনি বা সাদা রঙে পরিবর্তিত হয়ে আমাদের কাছে ধরা দেয়,যা পর্যটকদের কাছে খুবই আকর্ষনীয়।রাতের সময় এই স্থানে দাড়ালে আকাশের সব থেকে বেশি তারা দেখা যায়।

৭) চকোলেট হিল:
Chocolate hills: (philipines) ফিলিপাইন দ্বীপে অবস্থিত এই ছোটো ছোট টিলা পাহাড় গুলি দূর থেকে দেখতে একদম চকলেট চিপস্ এর মত।চুনা পাথর দিয়ে প্রাকৃতিক নিয়মে তৈরী এই টিলা পাহারগুলি ত্রিকোণ আকারের,প্রায় ১,২০০ সংখ্যক টিলা সব সময় সবুজ ঘাস দিয়ে ঢাকা থাকে কিন্তু গরমের সময় এই পাহাড়ের ঘাস গুলি পুড়ে গিয়ে বাদামি বা খয়েরী রঙের হয়ে যায়।তখন একদম ত্রিকোণ চকো চিপস্ এর মত দেখতে লাগে, এটাকে পৃথিবীর অষ্টম আশ্চর্য বলেও অনেকে মান্য করে।

৮) মাউন্ট রোরাইমা:
Mount roraima: (north America) দক্ষিণ আমেরিকাতে অবস্থিত এই প্রাকৃতিক পাহাড়টি সত্যিই স্বর্গীয় এক স্থান।তাইতো একে স্বর্গের দ্বার বলা হয়ে থাকে।৩০,০০০ বর্গ কিলোমিটার ব্যাপী ৪০০ মিটার উঁচু অনেক গুলি টিলা পাহাড় দিয়ে নির্মিত এই স্থান যখন কুয়াশা ও মেঘ দিয়ে ঢেকে যায় তখন স্বর্গীয় এক দৃশ্যের সৃষ্টি হয় যা পর্যটকদের দৃষ্টি আকর্ষণ করে।প্রায় দুই কোটি বছর আগে নির্মিত হওয়া প্রকৃতির এক সুন্দর নিদর্শন।

৯) পেইন্টেড হিল:
Painted hill: এই পাহাড়টি হুইলার দেশের ওরেগন শহর থেকে ১০মাইল উত্তর-পশ্চিমে অবস্থিত।পাহাড়টির বৈশিষ্ট্য হলো এটিকে কেউ যেনো তুলি দিয়ে লাল সবুজ রঙ করে দিয়েছে,দেখতে অতি মনোরম লাগে,যা সকলের দৃষ্টি আকর্ষন করে।প্রায় ৩ কোটি বছর আগে প্রাচীন জ্বালামুখি বিস্ফোরণ ঘটায় এই পাহাড়ের নির্মাণ হয় তখন এর চারপাশে শুধু জল ছিল,রায় পাহাড়টি আরো সুন্দর দেখার যখন এর ওপর বৃষ্টির জল পরে।

১০) ডেভিলস টাওয়ার:
Devils tower: এটিকে দেখতে একটি বড়ো বিল্ডিং এর মত,কিন্তু এটা কোনো বড়ো বিল্ডিং নয়,এটা বড়ো একটা পাথরের খন্ড। এই টাওয়ার টি এত উঁচু যে এতে প্রায় ৫০ তলা বাড়ি অনায়াসে থেকে যাবে।কেউ বলে এটা জ্বালামুখির বিস্ফোরণে তৈরী,কিন্তু ভুবৈজ্ঞানিকরা বলে যে এটি মাটির ভেতর থেকেই এইভাবে নির্মিত হয়েছে প্রকৃতির দ্বারা।

আপনারা কি জানেন :একটি পাইন গাছ ওপর একটি পাইন গাছের সাথে যোগাযোগ রাখতে পারে তাদের শিকড়ের সাহায্যে,ঠিক যেনো এক পাইন গাছ অ...
13/08/2023

আপনারা কি জানেন :
একটি পাইন গাছ ওপর একটি পাইন গাছের সাথে যোগাযোগ রাখতে পারে তাদের শিকড়ের সাহায্যে,ঠিক যেনো এক পাইন গাছ অন্য গাছকে সাহায্য করছে।
ঠিক যেমনটি অবতার ফিল্ম (ইংলিশ মুভি) তে দেখানো হয়েছিল,ইভা যেটি মাদার ট্রি হিসাবে সেই গ্রহের সমস্ত প্রাণীদের সাথে যোগাযোগ রক্ষা করে সমস্ত গ্রহের ভারসাম্য বজায় রাখত।ঠিক সেই ভাবে আমাদের পৃথিবীতে পাইন গাছ একে ওপরের সাথে কমিউনিকেট করে বা যোগাযোগ রক্ষা করতে পারে.........
১৯৮০ র দশকে কিছু বৈজ্ঞানিক পরীক্ষা করেন।
১} তারা পাশাপাশি দুইটি পাইন গাছ লাগিয়ে একটি গাছের শিকড়ে ইনজেকশন বা মেডিসিন দেন যাতে সেই গাছটি ব্যাকটিরিয়া সংক্রমণ থেকে নিজেকে বাঁচাতে পারে, অপর গাছটিতে কোনো ইনজেকশন দেন না... কিছুদিন পরে তারা লক্ষ্য করেন যে দুটি গাছের শিকড়ের মধ্যে অভাবনীয় ভাবে একটি সংযোগ স্থাপন হয়েছে বা বলা যেতে পারে দুটি পাইন গাছের শিকড় একে অপরের সাথে জুড়ে গিয়ে যোগাযোগ স্থাপন করে সেই গাছটিকে মেডিসিন সরবরাহ করে ভাইরাস থেকে বাঁচতে সাহায্য করেছে।

২} ওপর একটি পরীক্ষায় বৈজ্ঞানিকরা একটি পাইন গাছকে বেশিরভাগ চারদিক কালো পর্দা দিয়ে ওপর থেকে ঢেকে রাখে যাতে সূর্যের আলো না পায় আর অন্য একটি পাইন গাছকে তার পাশেই খোলা সূর্যালোকে রাখে.....কিছুদিন পর দেখা যায় খোলা সূর্যালোকে থাকা পাইন গাছটি ঢেকে রাখা পাইন গাছটির যতটা প্রয়োজন কার্বন১৪ উপাদান পরিমাণ মত ততটাই সরবরাহ করছে শিকড়ের সাথে জুড়ে গিয়ে,
যেনো দুটি গাছ একে ওপরের সাথে হাতে হাত মিলিয়ে কথা বলে চেয়ে নিচ্ছে পরিমাণ মাফিক কার্বন১৪।
এরপর প্রায় পুরো গাছটিকে ঢেকে দিলেও দেখা যায় অপর গাছটি আগের থেকে বেশি পরিমাণ কার্বন১৪ উপাদান প্রয়োজন মত ঠিক সরবরাহ করে যাচ্ছে শিকড়ের মাধ্যমে।

অবতার ফিল্মের ইভা মাদার ট্রি এর মত বাস্তবে পৃথিবীতে এই কাজটি সতিই করে থাকে সব থেকে বয়সে পুরানো পাইন গাছ বা মাদার ট্রি, যে মাদার ট্রি একসাথে ২০ থেকে ৩০ টি নতুন পাইন গাছকে কানেক্ট করে তাদের প্রয়োজনীয় উপাদান পরিমাণ মত সরবরাহ করে।
আজ আমরা নিজেদের প্রয়োজনে সেই মাদার ট্রি কেই কেটে ফেলছি সবার আগে ভালো কাঠ পাবার আশায়😔😔😔😔

12/08/2023
11/08/2023

পিরামিড ৫:
Pyramid 5:
---------------------
গিজার গ্রেট পিরামিড ৪৮০ ফুট লম্বা, ১৩ একর জুড়ে রয়েছে, সব থেকে ভারী পাথরের খন্ডর ওজন ৭০ টন, প্রায় ২৫ লাখ পাথরের খণ্ড দিয়ে তৈরি।বলা হয় ৮০০ কিলোমিটার দূর থেকে এই পাথর খন্ড বয়ে আনা হয়েছিল। কিছু প্রত্নতাত্ত্বিক অনুমান করেন যে এটি মিশরীয় ফারাও খুফুর সমাধি হিসাবে নির্মিত হয়েছিল, কিন্তু এই তত্ত্বকে সমর্থন করার জন্য কোন নিশ্চিত প্রমাণ নেই। আমরা মানছি যে এটা কোনো সমাধিস্থল,কিন্তু এত বিশাল ভাবে এই কাঠামো বানানো হলো কেনো? যদি এটা কোনো সমাধিস্থল না হয়ে থাকে তাহলে এই পিরামিড বানানোর কারণ কি হতে পারে?প্রশ্ন উঠবেই।

পৌরাণিক কাহিনী এবং কিংবদন্তি অনুসারে, মায়ান এবং মিশরীয় উভয়ই বিশ্বাস করত যে পিরামিড কীভাবে তৈরি করতে হয় তা শেখানোর জন্য দেবতারা স্বর্গ থেকে নেমে এসেছিলেন। মিশরীয় পৌরাণিক দেবতা থথ, যিনি "মহাবিশ্বের স্থপতি" হিসাবে পরিচিত, তিনি সমগ্র গিজা পিরামিড কমপ্লেক্সের দায়িত্বে ছিলেন বলে জানা যায়।

বিশ্বের প্রথম পিরামিডের নির্মাতা ইমহোটেপ দাবি করেছেন কিভাবে পিরামিড নির্মাণ করা যায় সে বিষয়ে দেবতাদের কাছ থেকে তিনি তথ্য পেয়েছিলেন,হতে পারে স্বপ্নে উনি এসব দেখে ছিলেন, দেবতারা নিশ্চয়ই ওনাকে দেখা দিয়ে তো এসব বলে যাননি।

এটা কি সম্ভব যে প্রাচীনকালে মিশরে আধুনিক প্রযুক্তির অভাব বিবেচনা করে এই পিরামিডগুলি তৈরি করার জন্য আমাদের পূর্বপুরুষদের ব্লুপ্রিন্ট দেওয়া হয়েছিল বা এলিয়েনদের দ্বারা শেখানো হয়েছিল?

সারা পৃথিবীতে বিভিন্ন দেশে পাওয়া শতাধিক পিরামিডগুলির সাথে কি তাহলে প্রাচীন এলিয়েন দের কোনো সম্পর্ক ছিল? তারা কি একই গ্রহ থেকে এসেছিল? নাকি তারা ভিন্ন ভিন্ন সময়ে এসে দেখা দিয়েছিল?

১৯৪০ খ্রিস্টাব্দ:গিজা মালভূমির উপর দিয়ে উড়ন্ত ব্রিটিশ বিমানবাহিনীর পাইলট হঠাৎ আবিষ্কার করেন যে গ্রেট পিরামিডের আসলে আটটি দিক রয়েছে, যেগুলি কেবল বসন্ত এবং শরৎ বিষুবকালে আকাশ থেকে দেখা যায়, অর্থাৎ যে দুদিন পৃথিবীর দিন ও রাত সমান সমান হয়।এটি ইঙ্গিত দেয় যে পিরামিড নির্মাতাদের সৌর চক্র এবং গণিত সম্পর্কে গভীর ধারণা ছিল। এতটা উন্নত সেসময় কোনো মানব সভ্যতা ছিল বলে মনে হয়না।

ওরায়ন বেল্টের সাথে মিশরের পিরামিডের খাদগুলির সারিবদ্ধতা এবং টিওটিহুয়াকান,যেখানে টেম্পল অফ সান ও টেম্পল অফ মুন ও টেম্পল অফ কোয়েটজাকটাল এই তিন পিরামিডের সাথে ওরায়ন বেল্টের অবস্থানগত মিল, পিরামিড নির্মাণে বহির্জাগতিক কোনো সভ্যতার প্রভাবের তত্ত্বকে আরও বেশি করে সমর্থন করে।কারণ এই দুই সভ্যতার মাঝে দূরত্ব অনেক ছিল, যোগাযোগ ব্যবস্থাও সেসময় এত উন্নত ছিলনা অথচ মিশর ও
টিওটিহুয়াকান সভ্যতার পিরামিডগুলো ওরায়ন বেল্ট কে হুবহু একইরকম ভাবে চিত্রিত করে,দুই সভ্যতার পিরামিড গুলো হুবহু একরকম ভাবে নির্মিত।
সেই সময় শুধুমাত্র নক্ষত্রর অনুকরণ করে এই পিরামিডগুলো কেনো বানানো হলো? আকাশ থেকে বা ওপর থেকে না দেখে এইভাবে পিরামিডগুলি বানানো কি সম্ভব ছিল? পৃথিবীর দুটি ভিন্ন সভ্যতা ভিন্ন সময়ে একই রকম নক্ষত্র মন্ডলী লক্ষ্য করে কেনই বা বানালো এই পিরামিড? কি ছিল তাদের উদ্দেশ্য? প্রশ্ন তো থাকবেই........

Address

India, Westbengal, Howrah
Howrah
7

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when alien of india posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to alien of india:

Share