
01/05/2025
🪔 প্রিয় সাথি,
নতুন খাতায় কে কি লিখবে জানিনা
আমি পুরানো কিছুই লিখবো
এই যে বাতাস নিম পাতার ঝিলমিল ছুঁয়ে ছুটে এলো, রোদ্দুর বললো শুভেচ্ছা
গঙ্গার জলস্রোত এনে দিলো ছোট ডিঙিটার শরীরে
তোমার ঠোঁট থেকে ঝরে পড়লো একটা কবিতা
তোমার ভোরবেলার কাঁপন, তোমার ভেজা চুলের গন্ধ, তোমার ডুরে শাড়ির খসখস
প্রতিদিনের এই পুরানোগুলো, প্রতিদিনের নতুন
তাই, নতুন খাতায় কে কি লিখবে জানিনা
আমি পুরানো কিছুই লিখবো...
[আদর ১৪৩২✍️আশিস সরদার]
🪔 স্বভাবতঃই মনে প্রশ্ন আসে তবে কি নববর্ষ লেখক কবি বুদ্ধিজীবীদের মনে আর আলোড়ন তুলছে না? শিক্ষা, যুক্তিবোধ, সামাজিক অবস্থান, পরিবর্তিত ভাবনার জগৎ তথা রাজনৈতিক সাংস্কৃতিক পরিবেশ, প্রকৃতির বিবর্তনে মানসলোক থেকে ছুটি পেয়েছে কল্পনারা?
তবু দুঃখ ব্যথা অপ্রাপ্তি ভুলে ধরে রাখতে ভালোবাসি সেই ঐতিহ্য। গাছ পাখি ফুল ভোর সন্ধ্যে আকাশ বাতাস- ইন্দ্রিয়গ্রাহ্য সব কিছুকে ছুঁয়ে নতুন করে ভাবতে ভালোবাসি, আকাশে উড়িয়ে দিতে চাই একটা দিন আলোর ফানুস, ভাসতে চাই খুশির পাল উড়িয়ে বাতাসে। নেড়েচেড়ে দেখতে চাই অন্তরকোষে জমিয়ে রাখা বিশ্বজনের কাছ থেকে পাওয়া যা কিছু সুন্দর!!
এই একটি দিন ভুলে থাকবো যা কিছু অসুন্দর, বেদনাদায়ক, নির্মমতা সব। চলে যায় মরি হায় বসন্তের দিন--- সকল আঘাত অজান্তে যা দিয়েছি, তার তরে--- ক্ষমা চেয়ে নিই মনে মনে। এই পৃথিবীর আকাশ বাতাস আলো মৃত্তিকা জল ফল, জীব জগতের ভালোবাসা পারস্পরিক সহযোগিতা পেয়ে যে জীবন ধন্য এতে যদি তার কিছু ঋণ শোধ হয়!! তাই তো হিংসা, ঈর্ষা, দ্বেষ, ধর্মান্ধতা, সন্ত্রাস, নৃশংসতা- সব ভুলে শূচিতা, শুভ্রতা, স্বচ্ছতা সততা একতা ও প্রগতির দীপ জ্বালা বরণডালায় নতুন বছরকে বরে নিই নতুন সাজে।
বিগত ১৬৷০৪৷২০২৫ থেকে ৩০৷০৪৷২০২৫ এক পক্ষকাল জুড়ে নববর্ষ নিয়ে ভাবনার পাল উড়িয়ে দেবার এমনই একটি বিষয় ছিলো রানারের দৃষ্টিকোণে।
🪔 দেখে নিই সেই বিশেষ একপক্ষকাল ধরে চলা অনুষ্ঠানে আমাদের বিশিষ্ট দুইজন কবির লেখা, কি ভেবেছেন তাঁরা-
কে বলে গো নতুন দিন
নতুন সূর্য নতুন ভোর
সেই তো গেলো চৈত্রদিন
তপ্ত হাওয়া ধূলিধূসর
কালস্রোতে ঢেউএর চলন
ছন্দে ছন্দে কল্লোল-স্বর
সেই তো একই হুতাশ মনন
তপ্ত কপোল প্রলয় জ্বর
ডাকছে আকাশ, রোজই ডাকে
ভাসছে চিরন্তনী সুর
কে আসে গো নতুন বাঁকে
কে চলে যায় বহুদূর
কোর্ট কাছারী হামলা জখম
সংকটে যে বিশ্বভুবন
হাসছি দেখে রকমসকম
পুরণোটাই আজ নূতন।
[⛱️ নববর্ষ✍️আল্পি বিশ্বাস]
এক্সপ্রেস ট্রেনটা ছুটছিল আপন গতিতে
সাগর মহাসাগর উপসাগর ছুঁয়ে
অন্তরীপ থেকে পাহাড় মালভূমি নদী উপনদী পেরিয়ে
ফিরছিলাম আমার সবুজ বদ্বীপের গৃহকোণে।
প্রকৃতির দান যত সুখছবি স্বপ্নের মত চোখে ভাসছে,
তবু হৃদয়ের রক্তক্ষরণ চলছিল সদ্য পাওয়া মানবদেহধারী
অমানুষ কিছু প্রাণীর দেওয়া অপমানজনিত কারণে।
নির্ঘুম রাতের শেষে অবসন্ন চোখ রাখা ছিল
শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত কামরার জানালায়,
দেখছিলাম না কিছুই।
এখন যাত্রা সমতলের উপর দিয়ে,
বাইরে দিগন্তপ্রসারী মাঠ, শীত শেষে রিক্তফসল ক্ষেত
কুয়াশামুক্ত ভোরের আভাসে ক্রমশ স্পষ্ট হয়ে উঠছিল
আঁধারভাঙা তরুগুল্মগুলি।
পূব আকাশে ঈষৎ লালের ছোঁয়া লাগায় দৃষ্টি গেল সেই দিকে।
এমন সময় হঠাৎ যেন কোনো ক্রীড়ারত দেব শিশুর হাতের
বেলুনটির মতো লাল টুকটুকে সূর্য উঠে এসে আটকে রইল আকাশের গায়ে।
চিরন্তন তবু চির নূতন এই দৃশ্য
দেখলাম, যা ছিল আঁধার কালো
আলোকাঠির ছোঁয়া লেগে
আড়মোড়া ভেঙে চোখ কচলে উঠে বসলো।
গাছে পাতায় ঘাসে সবুজ
ফুলের কলিটি পিটপিট করে চোখ মেলতেই
হৈ হৈ করে রঙবাহারি প্রজাপতির দল এসে হাজির।
পুকুরের জল উঠলো চিকমিক করে,
এখুনি এসে যাবে কলস কাঁখে লক্ষ্মী বধূটি,
মুখ দেখবে জলআরশিতে।
হাঁসের দল হেলেদুলে এসে নেমে পড়লো জলে।
সমস্ত গ্লানি মুছে দিল একটি পুণ্য প্রভাত।
সেই আনন্দ চোখে ধরে বুকে করে
এগিয়ে চললাম রেলগাড়িতে চড়ে।
প্রতিদিনের ভোর এটাই শেখায়,
ক্যালেন্ডার মেনে বর্ষবরণ, বর্ষবিদায় সে জানে না,
তার ক্যালেন্ডার মহাকালের কাছে দায়বদ্ধ।
প্রতিটি ভোরই একটি নতুন যুগের সূচনা করে
সব দুঃখ বিসর্জন দিয়ে ভালোটুকু নিয়ে
এগিয়ে যাওয়ার বার্তা নিয়ে সে আসে।
[⛱️ বিমল আনন্দে ✍️সুনৃতা রায় চৌধুরী]
🪔 বিগত একপক্ষকাল (১৬৷০৪৷২০২৫ থেকে ৩০৷০৪৷২০২৫) এমনই একটি বিষয়ের ওপর দৃষ্টিকোণের আলোকপাত ঘটেছে রানারের সম্মানীয় সকল কবিসত্তার মননে। দৃষ্টিকোণের অবারিত দ্বারের মাধ্যমে এবারে পেয়েছি স্বতঃস্ফূর্ত ও অবিশ্বাস্য সাড়া। আমরা পেয়েছি ৭ জন কবি ও ৩ জন অ্যাডমিনকে যাঁরা নির্ধারিত সময়সীমার মধ্যে ভালোবেসে পরম যত্নে তাঁদের লেখায় তুলে ধরেছেন প্রদত্ত চিত্র ও চিত্রকথার ওপর অমূল্য ভাবনা-
ভালো হোক বত্রিশ, শুভ হোক মানুষের/খচখচানি রয়ে যায় পুরনোকে ছাড়ার/নতুন বছর শোভিত হোক পুরনোকে মনে রেখে/কোন নতুন কবি প্রাণ পেয়ে যাক/আপন কবিতা পড়ার/ভরে উঠুক আধবেলা খাওয়া পেট/দৃঢ় হোক মনুষ্যত্ব অল্প,/কোমল হোক ভালোবাসার গেট/আর সরল হোক আকাশ দেখার গল্প।/প্রকৃতি বাঁচুক সাথে/আমাদের মনটা কানায় পূর্ণ হোক/নানারকমের লোটাস লিলি ক্যাভেন্ডারে,/খুঁজবো কিছু নতুন হীরে/নতুনত্বের ছন্দে ঘিরে/পুরনো সব স্মৃতির ভিড়ে/শুধু চোখ যাবে না আমাদের আর/পুরোনো ক্যালেন্ডারে।
(⛱️ শুভ নববর্ষ ✍️উপমন্যু মুখার্জী)
দুয়ারে এসে অবশেষে দাঁড়ালেন কী অন্নপূর্না!!/নিরাশার আগুনে পোড়া/রুদ্র -কঙ্কালের চোখে/ আশার সঞ্চার/উপুড় করা হাঁড়িতে/পর্যাপ্ত সিদ্ধতন্ডুলকণা/আর তৃপ্তির উদগার/এর অধিক কতটুকু চাওয়া!!/খড়কুটো ছাওয়া/একঘর স্বস্তির ঘুম।/উজ্জ্বল বৈশাখী ওমে/তেতে ওঠা স্বরগমে/ধানের মড়াইই আঁকে,/এঁকেই চলে/বেহায়া ক্ষিদের আকালে---
(⛱️ এসো হে বৈশাখ ✍️ সুতপা সরকার)
নববর্ষের সুসকালে বিগত সকল/দুঃখ দুর্ভাবনা অপূর্ণতা সম্পর্কের/তিক্ততা--- গিয়েছো কি সব ভুলে?/তবে তো এ এক প্রাণবন্ত আলোর দিন,/যতই আবদ্ধ হোক ফুটিফাটা চৈতিদিনের/শেষের সাথে মেলবন্ধনে,/গাজনের বাজনার সাথে প্রতীকী প্রথায়/মিলে যাক্ আশাবিজড়িত/পূণ্য শঙ্খধ্বনি/নববস্ত্রআভরিত ভ্রান্তিবিলাসী মন/সব ভুলে সমৃদ্ধি আশায়/মাঙ্গলিক যত কাজে/কল্যাণব্রতী, শুভ কামনায়.../নতুনত্বের আস্বাদনে বেহিসাবী/মন বোঝে রসনারও পরিতৃপ্তি,/ভাবনার প্রকরণে জাগে নব উদ্দীপনা,/ব্যর্থতা গ্লানি জড়তা ভুলে/বরণ করে নেওয়া তাই/এ প্রত্যাশার আলোকিত দিন।
(⛱️ ১৪৩২ ✍️ডরোথী দাশ বিশ্বাস)
শুনি ধ্বনি আজানের, স্নিগ্ধ প্রভাত,/মিলেমিশে তোমার প্রকাশ/নববর্ষ।/দূর হোক অশুভ শক্তি/কষ্টের বঞ্চনা।/নতুন বছরে আঁখিতে বুনি কতো/স্বপ্ন আশা/পহেলা বোশেখে সবার মুখে
শুভ বার্তা,/প্রেম, প্রীতি, আন্তরিক ভালবাসা।/দ্বিপ্রাহরিক ভুরিভোজ,/বাঙালির ভাত ঘুম/ কিংবা গড়িয়ে নেওয়া/মন্দ কি?/মহামিলনের উৎসবে স্ফুর্তির কলরব/কাব্যকথা/সুস্থ থাকার বারতা।
(⛱️ নতুন আলো ✍️অনিন্দিতা নাথ)
সোনারঙা রোদ্দুর, সাথে/কৃষ্ণচূড়া আর জারুল।/শিরীষ গাছের পাতার ফাঁকে/নতুন সূর্য মুখ মুচকে হাসে।/ঐ এলো রে নতুন দিনের ভোর।/খোল দুয়ার খোল।/পাখ পাখালির কুজন ভাসে,/সাথে ওড়ে প্রজাপতির দল/গ্লানি ঘুচুক, দূরে যাক সকল বাধা।/গন্ধরাজ বেলী করবীর/পাপড়ি মেলার পালা।/হর্ষে গীতে মুগ্ধ প্রাণের ডালা/সকলেরে করে আহ্বান।/যাক পুরাতন সকল,নব আশে প্রার্থনা--- সুদিন যেন গো আসে।/এইটুকুই তো মোদের চাওয়া।/ভেদ বিভেদ লুপ্ত হোক,/নির্মল করে জ্বালি মঙ্গলালোক/সকলের ভালো হোক।/সুখের চাবিটির স্থান হোক,/অন্তরের আনন্দলোকে।
(⛱️ নব আনন্দ ✍️সুলগ্না চৌধুরী)
ঘোমটা ঢাকা বৌটি'র মত/চৈতি শেষে বোশেখ আসে/নিয়ে তার কিশলয় সম্ভার,/নতুন দিনের বার্তা বয়ে,/নতুন আশার গান শুনিয়ে/উজাড় করে দেয় ডালায়/পুষ্প উপচার।/আহা কত বাহার।/ঝিলিক দেওয়া তীব্র আলোয়/হিরের কুচি জ্বলে/যেন অর্চিস্মান/তার দেদীপ্যমান মহিমায়,/সর্ব বিঘ্ন খন্ডিত হয়/বসুধা আহ্নিক গতির শেষে/নববধূ বেশে/আবার করে সৌরস্নান।/আজ পৃথিবীর আলো গেছে কমে/কালোর অপচ্ছায়া ঢাকছে দশদিক/গভীর পাঁকের জঞ্জাল,/চারদিকে শুধু নরকঙ্কাল/নববর্ষে থাক এইটুকু চাওয়া,/নিরন্ন প্রাণে জাগুক আশা,/ভালোবাসা/দিশা যেন পাই সঠিক।
(⛱️ এসো হে নবীনা ✍️রত্না দাস)
আসে ভোর নিত্যনতুন রূপে/আবীর রঙ ঢালা আকাশ হাসে/মেঘেরা আনমনে যায় ভেসে/সোনালী রোদ ধীরে নেমে আসে।/স্মৃতির পাতা উল্টে দিয়ে যখন/নতুন পাতা সম্মুখেতে খোলা/স্বপ্নসিঁড়ি বেয়ে এগিয়ে চলা/চৈতি দিনের আবর্জনা ঝেড়ে/সাজাই বৈশাখী বরণ ডালা।/নতুন দিনের আলোয় উদযাপন/ফিকে হতে ফিকে দুঃখ বেদন/যা কিছু সব অতীত পুরাতন/এগিয়ে শুধু শুভ চিন্তন মনন।/বৈশাখী ঝড় যখন অনর্থ ঘটায়/মেনে নিতে হয় ক্ষতি ও ক্ষয়।/বাস্তবকঠিন মাটিতে পা ফেলা দস্তুর/থমকে যাওয়া নয়।/সবুজ সুন্দর এই পৃথিবী/আরও সবুজ হোক কুসুম কলি/হাসুক অলির গুঞ্জনে,/আবীর রাঙা খোলা আকাশ/নীচে বৃক্ষ ছায়া ঘাস/মুক্ত হাওয়ায় বিচরণ করি হাতে হাত রেখে/মুক্ত মনে সম্প্রীতির পথে/আগত দিনে হোক সুস্থ যাপনে/সবার স্বপ্ন হোক পূরণ।
(⛱️ নিত্য নূতন ✍️নিভা চাকলাদার)
বসন্ত আজ নিয়েছে বিদায়,/সে এক বর্ষ দূর,/কোকিল এখন পুলকহারা/হারিয়ে ফেলেছে সুর।/মহুয়া এখনও সুবাস ছড়ায়/দূর থেকে পাই টের,/সাঁওতাল মেয়ে মাটি থেকে তোলে/ঝুড়ি ভরে কষ্টে।/তারি মাঝে এক নবীন বারতা/নতুন বছরে কাঠি,/শাল ফুল আজ পেয়েছে পাখনা/ঘূর্ণনে খোঁজে মাটি।/পাতাঝরা গাছ সেজেছে আজকে/কিশলয় এলো চুলে,/মস্ত দীঘির যৌবন গেছে/জানিনা কাহার ভুলে।/ন্যাড়া গাছে একা ছাদ হীন বাসা/ ঝড়ে দুরু দুরু বুক,/তবুও সবুজে মিলেছে আভাস/এই এলো বুঝি সুখ।/বাষ্পের মতো সুখ উড়ে যায়/ফাঁকা ফাঁকা সারা মাঠ,/আশার বাতাস কুড়াবে বলে/খোলা দখিনের চৌকাঠ।/পলাশ গিয়েছে অকালে শুকিয়ে/দিয়ে গেছে কালো বৃতি,/তোমার কাজল নয়নে আজও/লুকিয়ে হাজার স্মৃতি।/দিন চলে যায় পৃথিবীর পাকে/ফেরানো যায় না আর,/নবীন বর্ষ শুধু কি হর্ষ/বাড়ছে মনের ভার।/তবু পাখি সব করে কলরব/ফাঁকা ঐ কার্নিশে,/সকল দুঃখ উড়াবে হেলায়/কাল বৈশাখী মহাকাশে।
(⛱️ বৈশাখী✍️শ্যামল খাঁ)
🪔 আমরা সকলে ঋদ্ধ হয়েছি একই ভাবনার বহুমুখী প্রকাশে, উপভোগ করেছি কবিতার সৌন্দর্য... আপ্লুত হয়েছি নব নব ধ্যানধারণায়। এভাবেই আগামীতেও সমৃদ্ধ হবে রানারের সাহিত্য প্রাঙ্গণ- এই আশা রেখে উক্ত পাক্ষিক দৃষ্টিকোণে অংশগ্রহণকারী সম্মানীয় বন্ধুদের নাম ঘোষণা করছি ...
Upomonyu Mukherjee
Sutapa Sarkar
Anindita Nath
Choudhury Sulagna
Ratna Das
Niva Chakladar
Shyamal Khan
🪔 অ্যাডমিন, যাঁরা এ বিষয়ে কলম ধরেছেন, তাঁদের নাম ঘোষণা করছি-
ডরোথী দাশ বিশ্বাস
Sunrita Roy Chowdhury
Alpi Biswas
🪔 তাঁদের জন্য রইলো আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।
ধন্যবাদান্তে -
অ্যাডমিন প্যানেল
রা না র
০১/০৫/২০২৫