পশ্চিম বাঙালী

পশ্চিম বাঙালী আপনি আপনার যে কোনো মতামত আমাদের গ্রুপ?

আইআইটি মাদ্রাজ এবং তীর্থ 'নিরো' নামে একটি মেশিন তৈরি করেছে যা কেবল সূর্যের আলো এবং বাতাসের আর্দ্রতার মাধ্যমে বিদ্যুৎ ছাড...
08/06/2025

আইআইটি মাদ্রাজ এবং তীর্থ 'নিরো' নামে একটি মেশিন তৈরি করেছে যা কেবল সূর্যের আলো এবং বাতাসের আর্দ্রতার মাধ্যমে বিদ্যুৎ ছাড়াই ৫-১০ লিটার পরিষ্কার জল দেয় - জল সংকটের সমাধান!

নেটওয়ার্ক ছাড়া কল! নামিবিয়ার ২৯ বছর বয়সী এক প্রতিভাবান উদ্ভাবক সম্প্রতি এমন একটি মোবাইল ফোন তৈরি করেছেন যা কোনো সিম কার্...
07/06/2025

নেটওয়ার্ক ছাড়া কল! নামিবিয়ার ২৯ বছর বয়সী এক প্রতিভাবান উদ্ভাবক সম্প্রতি এমন একটি মোবাইল ফোন তৈরি করেছেন যা কোনো সিম কার্ড বা মোবাইল নেটওয়ার্ক ছাড়াই কল করতে পারে। তার তৈরি এই ব্যতিক্রমধর্মী ফোনটি শুধুমাত্র রেডিও ফ্রিকোয়েন্সি ব্যবহার করে যোগাযোগ স্থাপন করে। প্রযুক্তির জগতে এটি এক অভিনব ও যুগান্তকারী পদক্ষেপ।

এই ফোনটি তৈরি করেছেন নামিবিয়ার যুবক সাইমন পেত্রুস, যিনি প্রকৌশল বা তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ে কোনো আনুষ্ঠানিক ডিগ্রি ছাড়াই শুধুমাত্র নিজের আগ্রহ ও কৌতূহল থেকে এটি তৈরি করেছেন। প্রায় দুই বছর ধরে পরিশ্রম করে, পুরনো ইলেকট্রনিক যন্ত্রপাতি এবং নিজ হাতে বানানো যন্ত্রাংশ দিয়ে তিনি ফোনটি নির্মাণ করেন। এতে ব্যবহার করা হয়েছে একটি রেডিও ট্রান্সমিটার, যার মাধ্যমে অন্য রেডিও-ভিত্তিক ফোনের সঙ্গে যোগাযোগ স্থাপন করা সম্ভব হয়।

এই ফোনের সবচেয়ে বড় বৈশিষ্ট্য হলো — এটি কোনো মোবাইল টাওয়ার বা স্যাটেলাইটের সাহায্য ছাড়াই কাজ করতে পারে। ফলে দুর্গম অঞ্চলে, যেখানে সাধারণ নেটওয়ার্ক পৌঁছায় না, সেখানে এটি হতে পারে একটি কার্যকর বিকল্প। সাইমনের এই আবিষ্কার ইতিমধ্যেই স্থানীয় পর্যায়ে প্রশংসা কুড়িয়েছে এবং প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞদের মধ্যে কৌতূহলের জন্ম দিয়েছে।

তার আবিষ্কার প্রমাণ করে, বড় কোনো ল্যাব বা বিদেশি প্রযুক্তি ছাড়াও সৃজনশীল চিন্তা ও অধ্যবসায়ের মাধ্যমে বড় উদ্ভাবন সম্ভব। সাইমনের এই ফোন ভবিষ্যতে দুর্যোগকালীন পরিস্থিতি কিংবা সশস্ত্র বাহিনীর নিরাপদ যোগাযোগে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে।

প্রযুক্তির এই অপ্রচলিত পথচলা নতুনদের জন্য অনুপ্রেরণার বাতিঘর হয়ে উঠেছে।

বিশ্রাম নেওয়ার বয়সে কাঁঠফাটা রৌদ্রের দুপুরের ট্রেনে কিছু লজেন্স নিয়ে  বিক্রির আশায় চিৎকার করছেন! কিন্তু কেউ কিনছেন না, অ...
05/06/2025

বিশ্রাম নেওয়ার বয়সে কাঁঠফাটা রৌদ্রের দুপুরের ট্রেনে কিছু লজেন্স নিয়ে বিক্রির আশায় চিৎকার করছেন!

কিন্তু কেউ কিনছেন না,
অবশেষে অভিমানী হয়ে চিৎকার করতে লাগলেন-
কেউ না কিনলে আমি খাবো কী ?
হ্যাঁ...?

সমগ্র লজেন্সটুকু নিয়ে কিছু দিলাম!
কিন্তু লজেন্সের টাকা হিসাব করে অবশিষ্টটুকু রিটার্ন করলো, বললাম সবটুকু আপনাকে গিফট দিয়েছি, উনি একগাল হাসি নিয়ে বললেন লজেন্সের দামের থেকে বেশী নিতে পারবো না! 🙂

দেখে একটি প্রশ্ন মনে হচ্ছিলো -
যারা লক্ষ তারণ্যের স্বপ্ন বা চাকরি খেয়েও ক্ষুধা মেটাতে পারছেন না, তারা কী কক্ষনও বৃদ্ধ লজেন্সওয়ালার তৃপ্তির হাসিটুকু দেখেনি?

03/06/2025

১৮৫৯ সালের এক অন্ধকারময় রাত। ভারতের রাজপুতানার প্রান্তে অবস্থিত ঝোপঝাড়ে ঘেরা ছোট্ট এক দুর্গ, যার চারপাশে ঘন জঙ্গল আর পাহাড়ের ভাঁজে লুকিয়ে থাকা এক সাহসী যোদ্ধা – রামচন্দ্র পান্ডুরং ইয়েওয়ালকর। তিনি জানতেন, ব্রিটিশ সেনারা তাঁর পিছু নিয়েছে, কিন্তু তবুও অদম্য চিত্তে পরিকল্পনা করে চলেছিলেন এক নতুন আঘাতের।

তাঁর সঙ্গে ছিলেন অল্প কয়েকজন অনুগত যোদ্ধা। তাঁরা গোপন সঙ্কেত ও ছায়ার মতো চলাফেরা করতেন। দৃষ্টির আড়ালে থেকেও ব্রিটিশদের ঘুম হারাম করে দিয়েছিলেন তিনি।

কিন্তু এইবার খেলাটা ছিল অন্যরকম।

১৮৫৭ সালে যখন সিপাহী বিদ্রোহ শুরু হয়, তখন রামচন্দ্র পান্ডুরং, ঝাঁসির রানী লক্ষ্মীবাই, নানাসাহেব ও অন্যান্য বিদ্রোহীদের সঙ্গে একত্রিত হন। ব্রিটিশদের বিরুদ্ধে তিনি অসাধারণ গেরিলা কৌশল অবলম্বন করে বহু যুদ্ধে নেতৃত্ব দেন।

ঝাঁসির যুদ্ধে তিনি রানী লক্ষ্মীবাইয়ের পাশে থেকে ইংরেজ সেনাদের রীতিমতো নাকানিচোবানি খাইয়ে দেন। তাঁর কৌশল ছিল দ্রুত আক্রমণ করে স্থান পরিবর্তন, যাতে ব্রিটিশ বাহিনী বিভ্রান্ত হয়ে পড়ত। একবার তো তিনি ইংরেজদের সেনাঘাঁটিতে ভুয়া চিঠি পাঠিয়ে ভুল বার্তা ছড়িয়ে দেন, আর সেই ফাঁকে তিনি নিজে সৈন্য নিয়ে অন্য অঞ্চল দখল করে নেন। ব্রিটিশ বাহিনী এক বছরেরও বেশি সময় ধরে তাকে দমন করতে ব্যর্থ হয়।

বিদ্রোহের পর ব্রিটিশরা তাঁর ওপর পুরস্কার ঘোষণা করে। কিন্তু তিনি ছিলেন এক কৌশলী পালিয়ে বেড়ানোর মাস্টার। তিনি কখনও গোপনে বিদর্ভে, কখনও রাজপুতানায়, কখনও মধ্যপ্রদেশের গভীর অরণ্যে গেরিলা যুদ্ধ চালিয়ে যান।

রাজা মনসিংহ, যার সঙ্গে রামচন্দ্র পান্ডুরং যুদ্ধের সময় জোট বেঁধেছিলেন।
এক রাতে তাঁকে গোপনে আমন্ত্রণ জানান মনসিংহ।
বলেছিলেন—
"আসুন, এখানে নিরাপদে থাকুন। ব্রিটিশরা এখানে ঘেঁষতেও পারবে না। আমার দুর্গ আপনার জন্য খোলা।"

রামচন্দ্র পান্ডুরং কিছুটা দ্বিধায় পড়লেও নিজের পুরনো সম্পর্কের খাতিরে সেই আমন্ত্রণ গ্রহণ করেন। তাঁর সহযোদ্ধারা সন্দেহ করলেও, তিনি বিশ্বাসঘাতকতার গন্ধ পাননি।

মনসিংহের প্রাসাদে ঢোকার পর রামচন্দ্র একটি ছোট্ট কক্ষে বিশ্রাম নিতে যান। বাইরে পাহারা বসানো হয়েছে – কথিত “রক্ষীরা”। কিন্তু সেই পাহারার আড়ালেই লুকিয়ে ছিল ব্রিটিশ গোয়েন্দা।

রাত ঠিক তিনটা। হঠাৎই দরজায় প্রবল শব্দ। ঘরের জানালা দিয়ে আলোর ঝলকানি – ব্রিটিশ সেনারা হানা দিয়েছে। তিনি বুঝতে পারেন, তিনি ধরা পড়েছেন। ছুরি হাতে প্রতিরোধের চেষ্টা করেন, কিন্তু গায়ে ক্লান্তি, সৈন্য নেই পাশে। আধাঘণ্টার মাথায় তাঁকে জোরপূর্বক বন্দি করা হয়।

ব্রিটিশ অফিসার ক্যাপ্টেন হার্ডিং চিৎকার করে বলেন—
"Catch him alive! He is more dangerous than ten thousand men!"

রামচন্দ্র পান্ডুরং বন্দি অবস্থাতেও মাথা নিচু করেননি। ব্রিটিশদের মুখের দিকে তাকিয়ে কড়া ভাষায় বলেন—
"আমি ধরা পড়েছি, কিন্তু আমার বিশ্বাস ধরা পড়েনি। একদিন ভারত জেগে উঠবেই!"

মনসিংহ, মুখ ঘুরিয়ে দাঁড়িয়ে ছিলেন – চোখে লজ্জার ছায়া। কিন্তু খুব দেরি হয়ে গেছে। একজন ইতিহাসের নায়ক সেই রাতে বন্দি হয়েছিলেন, কিন্তু তাঁর কাহিনি রয়ে গেছে চির জাগরুক।

কয়েক সপ্তাহ পরে রামচন্দ্র কে বিচারে দাঁড় করানো হয়। আদালত তাঁকে দেশদ্রোহী হিসাবে আখ্যা দেয়।
১৮৫৯ সালের ১৮ এপ্রিল তাঁর ফাঁসি হয়।
কিন্তু ব্রিটিশরা বুঝতে পারেনি— তারা রামচন্দ্র পান্ডুরং তোপে কে ফাঁসিতে ঝোলালেও, তিনি আগামীর বিপ্লবীদের কাছে আদর্শ হয়ে আর ভারতের ইতিহাসে বীর সংগ্রামী তাঁতিয়া টোপে নামেই জীবিত থেকে যান।

An Animesh

03/06/2025

ছয়টা জিনিস যদি মেনে চলতে পারেন, মেন্টাল পিস আর ম্যাচুরিটি দুটোই বাড়বে।

1. সবকিছু সবাইরে বলবেন না।
আপনার গল্প সবার শুনতে ইচ্ছা করে না। এমনকি অনেকেই চায় আপনি ব্যর্থ হোন। তাই নিজেকে ফিল্টার করতে শিখেন।

2. বন্ধু ঠিকভাবে বাছাই করুন।
ভাল মানুষের সঙ্গে থাকলে নিজের মানসিকতা আপনা থেকেই উন্নতি হয়। বন্ধুরা আপনার ভবিষ্যৎ গড়ে, তাই বুদ্ধি খাটান।

3. কিছু আশা করবেন না, কিন্তু সবকিছুতে কৃতজ্ঞ থাকুন।
ছোট জিনিসগুলার জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করতে শিখেন। এতে আপনি একধরনের শান্তি পাবেন, যা অন্য কিছুতে সম্ভব না।

4. সেরা চেষ্টা করুন, আর প্রসেসে বিশ্বাস রাখুন।
পরিশ্রম করলে ভাগ্য ভালো হবেই। যে কাজ করছেন, সেটা মন দিয়ে করেন। ফল আসবেই।

5. নিজেকে কন্ট্রোল করুন, অন্যকে নয়।
আপনি অন্যকে কন্ট্রোল করতে পারবেন না, কিন্তু নিজের ইমোশন আর আচরণ কন্ট্রোল করাটা সত্যিকারের শক্তি।

6. রিয়্যাক্ট কম করেন।
আপনার রিয়্যাকশন যদি কেউ কন্ট্রোল করতে না পারে, তখন কেউ আপনাকে ম্যানিপুলেটও করতে পারবে না।

An Animesh

03/06/2025
02/06/2025

মানলাম কিছুদিন পরে কোরবানি হয়ে যাবে। কিন্তু ওরা তো কোন বস্তুসামগ্রী না, ওদের মাঝে এখনো জীবন আছে।

এত যত্ন করে বড় করেছেন, কিন্তু জীবনের শেষ কয়েকটা দিন কি এতটা কষ্ট আর তাচ্ছিল্য কি ওদের প্রাপ্য ?

আদর করে গোয়াল ঘরে কয়েক বছর লালন পালন করেন। গোয়াল থেকে বের হওয়ার পর থেকেই অচেনা সব সারপ্রাইজ অপেক্ষা করে। গাড়িতে তোলা, গাড়িতে পরিবহন, গাড়ি থেকে নামানো, হাটের মধ্যে বাজে পরিবেশে ছোট্ট দড়ি দিয়ে এমন ভাবে বেঁধে রাখা যেন ঠিক মত নড়াচড়াও করতে না পারে।

দয়া করে এত অমানবিক হবেন না 🙏

02/06/2025

অরবিন্দুর জন্ম পশ্চিমবঙ্গের উত্তরে। জন্ম থেকে তার মেরুদন্ডের হাড়টি বাঁকানো। যার কারণে শারীরিক গঠন খুবই খাটো। নিজ এলাকার মানুষ ছোট থেকে তাকে তুচ্ছতাচ্ছিল্য করত। সবাই অবজ্ঞার চোখে দেখত। মেয়েরা তো আরো বেশি।

তবে সবার মধ্যে শায়েস্তা পাল ছিল অন্যরকম। ফেইসবুকে প্রথমেই সাহস করে শায়েস্তাকে ফ্রেন্ড রিকুয়েষ্ট পাঠিয়েছিল অরবিন্দু। তখন থেকে দুজনের মধ্য চ্যাট হত। অরবিন্দু ভেবেছিল তাকে হয়তো রিজেক্ট করে দিবে। হয়তো বা আকাশকুসুম কল্পনা। তাও সাহস করে কয়েকদিন পর তার ছবি শায়েস্তাকে দেখান। সবকিছু দেখে এবং বুঝে শায়েস্তা বলল, "তুমি যা আমার কাছে তাই। তোমার শারীরিক গঠন নিয়ে আমার কোন সমস্যা নেই।" এরপর থেকে দুজনের মধ্যে বেশ ঘনিষ্ঠতা তৈরি হয় এবং কিছুদিন পর বিয়েও করেন। বর্তমানে দুজনেই দাম্পত্য জীবনে বেশ সুখী।

সত্যিকারের ভালোবাসাগুলো হয়তো এমনি হয়।



An Animesh

02/06/2025

বাচ্চা মোবাইল দেখতে চাচ্ছে কিন্তু আপনি চান না এখন মোবাইল দেখুক। মোবাইল না দেওয়ার কারণে সে ফ্লোরে গড়াগড়ি করা শুরু করল, কান্নাকাটি করা শুরু করল। এক পর্যায়ে সহ্য করতে না পেরে আপনি মোবাইল দিয়ে দিলেন।

এই ঘটনা থেকে বাচ্চা শিখল, কোন কিছু পাওয়ার জন্য তাকে এই ধরনের আচরণ করতে হবে তাহলেই সে পাবে। বাচ্চা বড় হওয়ার সাথে সাথে এই জেদ করে আদায় করার প্রবণতা বাড়তে থাকবে।

একটু বড় হওয়ার পর তারা বাবা মাকে ব্ল্যাকমেইল করা শুরু করে। তাই ছোটবেলা থেকেই বাচ্চার জেদ কে প্রশ্রয় না দিয়ে তাকে বোঝাতে হবে, আপনি যখন কিছুতে না বলেছেন তা কখনোই কোন কিছুর বিনিময় হ্যাঁ হবে না।

এছাড়াও বাচ্চা জেদ সামলাতে যা করবেন -

👉জেদের সময় বাচ্চার প্রতি মনোযোগ কম দেবেন।
👉বাচ্চা কোন কিছুর জন্য কান্না করলে তার কান্না থামানোর জন্য সাথে সাথে ওই জিনিসটা দিয়ে দেবেন না।
👉যদি বাচ্চা ফ্লোরে গড়াগড়ি অথবা হাত-পা ছড়াছড়ি করে তাহলে বাচ্চাকে নিরাপদ স্থানে রেখে আপনি ওই স্থান ত্যাগ করুন।
👉যেকোনো ধরনের নেগেটিভ অ্যাটেনশন যেমন: বকাবকি, গায়ে হাত তোলা ইত্যাদি থেকে বিরত থাকুন।
👉দুই বছরের কম বাচ্চাদের ক্ষেত্রে, তাদেরকে জড়িয়ে ধরে, আদর করে, মনোযোগ অন্যদিকে নেওয়ার চেষ্টা করতে পারেন।

মনে রাখবেন, বাচ্চারা কিন্তু তাদের চাহিদা আদায়ের ক্ষেত্রে খুবই সচেতন। তারা যদি একবার বুঝে যায়, জেদের মাধ্যমে তারা তাদের অন্যায় চাহিদাগুলো আদায় করতে পারবে, তাহলে তারা তা বারবার যেকোনো পরিবেশে তা প্রয়োগ করতে থাকবে।

Happy Parenting❣️❣️



An Animesh

02/06/2025

প্রায় ৫,৩০০ বছর আগে এক ব্যক্তি বরফাচ্ছন্ন আল্পস পর্বতমালার পথে হাঁটছিলেন। তিনি হয়তো কল্পনাও করতে পারেননি যে হাজার বছর পর, বরফে আবৃত অবস্থায় তাকে আবিষ্কার করা হবে।

১৯৯১ সালে দুই পর্বতারোহী অস্ট্রিয়া ও ইতালির সীমান্তবর্তী ওটজতাল আল্পসের বরফের নিচে এক বিস্ময়কর আবিষ্কার করেন- একজন মানুষের সংরক্ষিত দেহ। ইতিহাসে তিনি পরিচিত হন 'ওটজি দ্য আইসম্যান' নামে। বরফে আটকে থাকার ফলে তার শরীর, পোশাক ও সরঞ্জাম প্রায় অক্ষত ছিল, যা বিজ্ঞানীদের প্রাগৈতিহাসিক যুগের জীবনযাত্রা সম্পর্কে অজানা সব তথ্য দিয়েছে।

ওটজি শুধুমাত্র একজন সাধারণ পথিক ছিলেন না। তার সঙ্গে ছিল তামার কুড়াল, চকমকি পাথরের ছুরি ও তীরের ঝুলি, যা প্রমাণ করে যে তার সময়ে ধাতব কারিগরি শুরু হয়ে গিয়েছিল। তার ঘাস দিয়ে তৈরি বিশেষ জুতা দেখায়, তিনি পর্বতের কঠিন পরিবেশের জন্য ভালোভাবেই প্রস্তুত ছিলেন। এমনকি তার শেষ খাবারের নমুনাও সংরক্ষিত ছিল, যেখানে পাওয়া গেছে শস্য ও বন্যপ্রাণীর মাংসের চিহ্ন।

তবে সবচেয়ে বড় রহস্য হলো তার মৃত্যু। আধুনিক সিটি স্ক্যান পরীক্ষায় দেখা গেছে, তার কাঁধে একটি তীরের ফলার টুকরো বিদ্ধ ছিল, এবং তার মাথায় গুরুতর আঘাতের চিহ্ন পাওয়া গেছে। এটি ইঙ্গিত করে যে হয়তো তাকে হ*/ত্যা করা হয়েছিল। কিন্তু কেন? তিনি কি শত্রুর হাতে আক্রান্ত হয়েছিলেন? নাকি ছিলেন একজন যোদ্ধা বা পলাতক ব্যক্তি? তার মৃত্যু এখনও রহস্য হয়ে রয়েছে।

An Animesh

Address

Jaynagar-Majilpur

Telephone

+919932207540

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when পশ্চিম বাঙালী posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to পশ্চিম বাঙালী:

Share