Susmita Chakraborty Vlog

Susmita Chakraborty Vlog একদিনে না হোক, একদিন সব হবে।। 🙂

যখন আয়ুশের একটু স্টাইল মেরে ছবি তোলার ইচ্ছা হয়; 😊❤️🧿📸: me (Aayusher Mamma)
17/08/2025

যখন আয়ুশের একটু স্টাইল মেরে ছবি তোলার ইচ্ছা হয়; 😊❤️🧿
📸: me (Aayusher Mamma)

একজন বিবাহিত পুরুষকে প্রশ্ন করা হলো, আপনি বিয়ে করে কি কি পেয়েছেন ? তার উত্তরটা খুবই মজার ছিল তাও সত্য... -বিয়ে করে সর্বপ...
05/08/2025

একজন বিবাহিত পুরুষকে প্রশ্ন করা হলো, আপনি বিয়ে করে কি কি পেয়েছেন ?
তার উত্তরটা খুবই মজার ছিল তাও সত্য...

-বিয়ে করে সর্বপ্রথম একটা বউ পেয়েছি!
-পকেটে একটা মোবাইল থাকার পরও সারাদিনে যখন একটাও কল আসেনা তখন একটা কল করে ' তুমি এখন কোথায়? বলার মানুষ পেয়েছি! তখন নিজেকে খুব গুরুত্বপূর্ণ 'পাবলিক' মনে হয়।
- একজন কুকার/সেফ/পাঁচক/রাঁধুনি পেয়েছি। একটা ওয়াসিং মেশিন পেয়েছি। পাঞ্জাবীটা ময়লা হয়েছে বললেই, মেশিন অটো চলে!
-একটা অটো টেপরেকর্ডার পেয়েছি, মাঝে মাঝে 'কি-বোর্ড' টেপা ছাড়াই বাজতে থাকে! কখনো জোড়ে 'স্টপ' বললে বন্ধ হয়, কখনো শব্দ পরিবর্তন হয়ে 'বৃষ্টি' চালু হয়! কখনো 'হাইফাইভ' দেখালে অটো বন্ধ হয়ে যায়। বড় বিচিত্র এই রেকর্ডার!
-সপ্তাহ পাঁচ-সাত দিন পর পর অতি যত্ন সহকারে বাজার-সদায়ের লিস্ট ধরিয়ে দেয়ার জন্য একজন 'কেয়ারটেকার' পেয়েছি!
-আমার ঘরে রাত ১১টা সাড়ে ১১টার পর আমাকেই প্রবেশ নিষেধ বলে হুমকি দেয়ার 'দারোয়ান' পেয়েছি!
-ছোট একটা 'এলার্মক্লক' পেয়েছি!
-বাড়তি প্রাপ্তি হিসেবে শ্বশুড়-শ্বাশুড়ি, শালা-শালী, সম্বন্ধী পেয়েছি। সম্পূর্ণ অপরিচিত কিছু মানুষকে নিকটাত্মীয় হিসেবে পেয়েছি।
- একটা সন্তান পেয়েছি। সে যখন Baba বলে কোলে চড়ে বসে কিংবা গলা জড়িয়ে ধরে তখন বাগানে ফুল ফুটলে মালির যে অনুভুতি হয় তার চেয়েও বেশি মনটা শীতল হয়!
-এত এত প্রাপ্তির মাঝে কিছু হারিয়েছিও! প্রথমত, কুমারত্ব হারিয়েছি ! (যদিও কোন মেডিকেল রিপোর্ট নাই)
-অতপর, মানিব্যাগ আর রিমোর্টের একছত্র অধিকার হারিয়েছি। মাঝে মাঝে মোবাইলটাও বেদখল হয়ে যায়!
সর্বশেষ সুখে- দুখে একটা কথা বলার সঙ্গী পেয়েছ...!!
©

(সংগৃহীত)

আচ্ছা আমি যখন কোনও কিছু পোস্ট করি না, তখন কেউ কি আমার পোস্ট বা ভিডিও এর নোটিফিকেশন পাওয়ার জন্য অপেক্ষা করেন?? 🤔🤔Good Nig...
01/08/2025

আচ্ছা আমি যখন কোনও কিছু পোস্ট করি না, তখন কেউ কি আমার পোস্ট বা ভিডিও এর নোটিফিকেশন পাওয়ার জন্য অপেক্ষা করেন?? 🤔🤔
Good Night everyone fans

28/07/2025

আগামীকাল একটি বড় দিন। এটা অফিসিয়াল। সকাল ৮:১০ মিনিটে স্বাক্ষর করা হয়েছে। এটা টিভিতেও দেখানো হয়েছে। ভুলে যাবেন না, আগামীকাল থেকে নতুন ফেসবুক নিয়ম (অর্থাৎ নতুন নাম, মেটা) চালু হচ্ছে, যার অধীনে কোম্পানি আপনার ছবিগুলো ব্যবহার করতে পারবে। মনে রাখবেন, এর সময়সীমা আজই শেষ।

এই বার্তার যেকোনো স্থানে আঙুল দিন, “কপি” দেখা যাবে। “কপি” তে ক্লিক করুন। এরপর নিজের পেজে যান, একটি নতুন পোস্ট তৈরি করুন এবং খালি স্থানে আঙুল দিন, “পেস্ট” দেখাবে – “পেস্ট” এ ক্লিক করুন। এটি সিস্টেমকে বাইপাস করতে সাহায্য করবে। যারা কিছু করেন না, তারা সম্মতি দিচ্ছেন বলে ধরে নেওয়া হবে।

৬০ মিনিটস শো অনুযায়ী: যদি আপনি এটি মিস করে থাকেন, তাহলে জানিয়ে রাখি যে একজন আইনজীবী আমাদের এই পোস্টটি করার পরামর্শ দিয়েছেন। গোপনীয়তা লঙ্ঘনের জন্য আইন অনুযায়ী শাস্তি হতে পারে।

নোট: ফেসবুক (মেটা) এখন একটি পাবলিক প্রতিষ্ঠান। প্রতিটি সদস্যকে এরকম একটি ঘোষণা পোস্ট করতে হবে। যদি আপনি অন্তত একবারও এরকম কোনো বিবৃতি প্রকাশ না করেন, তাহলে প্রযুক্তিগতভাবে এটি ধরে নেওয়া হবে যে আপনি আপনার ছবি এবং প্রোফাইল তথ্য ব্যবহারের অনুমতি দিয়েছেন।

আমি এই মর্মে ঘোষণা করছি যে আমি ফেসবুক বা মেটাকে আমার কোনো ব্যক্তিগত তথ্য বা ছবি ব্যবহারের অনুমতি দিচ্ছি না।

27/07/2025

অনেকদিন পর Mr. Chakraborty-র সাথে বিকালে একটু বাইরে গেলাম আয়ুশকে বাড়িতে রেখে।।

জাপানে পড়তে যাওয়া এক ছাত্রী একদিন দেশে ফোন করে বলল, খুব লজ্জায় আছি!- কেন কী হয়েছে?"- ড্রইং ক্লাসে ড্রইং বক্স নিয়ে যাইনি।...
26/07/2025

জাপানে পড়তে যাওয়া এক ছাত্রী একদিন দেশে ফোন করে বলল, খুব লজ্জায় আছি!
- কেন কী হয়েছে?"
- ড্রইং ক্লাসে ড্রইং বক্স নিয়ে যাইনি।
- তো?
- জাপানি স্যার একটা বড় শিক্ষা দিয়েছেন।
- কী করেছেন?
- আমার কাছে এসে ক্ষমা চেয়েছেন! বলেছেন, আজ যে ড্রইং বক্স নিয়ে আসতে হবে, তা স্মরণে রাখার মতো জোর দিয়ে তিনি আমাকে বলতে পারেননি। তাই তিনি দুঃখিত।
- হুম।
- আমি তো আর কোনদিন ড্রইং বক্স নিতে ভুলব না। আজ যদি তিনি আমাকে বকতেন বা অন্য কোনো শাস্তি দিতেন, আমি হয়ত কোনও একটা মিথ্যা অজুহাত দিয়ে বাঁচার চেষ্টা করতাম!

জাপানি দল বিশ্বকাপে হেরে গেলেও জাপানি দর্শকরা গ্যালারি পরিষ্কার করে তবেই স্টেডিয়াম ত্যাগ করে।

এ আবার কেমন কথা?
এটা কি কোনো পরাজয়ের ভাষা! হেরেছিস যখন রেফারির চৌদ্দ গুষ্টি তুলে গালি দে। বলে দে, পয়সা খেয়েছে। বিয়ারের ক্যান, কোকের ক্যান, চীনাবাদামের খোসা যা পাস ছুঁড়ে দে। দুই দিন হরতাল ডাক। অন্তত বুদ্ধিজীবীদের ভাষায় এটা তো বলতে পারিস যে, খেলোয়াড় নির্বাচন ঠিক হয়নি, এতে সরকার বা বিরোধী দলের হাত আছে।

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে হেরে গিয়ে জাপানের সম্রাট হিরোহিতো আমেরিকার প্রতিনিধি ম্যাক আর্থারের কাছে গেলেন। প্রতীক হিসেবে নিয়ে গেলেন এক ব্যাগ চাল। হারিকিরির ভঙ্গিতে হাঁটু গেড়ে মাথা পেতে দিয়ে বললেন, "আমার মাথা কেটে নিন আর এই চালটুকু গ্রহণ করুন। আমার প্রজাদের রক্ষা করুন। ওরা ভাত পছন্দ করে। ওদের যেন ভাতের অভাব না হয়!"

আরে ব্যাটা, তুই যুদ্ধে হেরেছিস, তোর আত্মীয়স্বজন নিয়ে পালিয়ে যা। তোর দেশের চারদিকেই তো জল। নৌপথে কিভাবে পালাতে হয় আমাদের ইতিহাস থেকে শিক্ষা নে। কোরিয়া বা তাইওয়ান যা। ওখানকার মীর জাফরদের সাথে হাত মেলা। সেখান থেকে হুঙ্কার দে।

সম্রাট হিরোহিতো এসব কিছুই করলেন না। তার এই আচরণ আমেরিকানদের পছন্দ হলো। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের কুখ্যাত মহানায়কদের মধ্যে কেবলমাত্র হিরোহিতোকেই বিনা আঘাতে বাঁচিয়ে রাখা হলো।

২০১১ সালের ১১ই মার্চ। সুনামির আগমন বার্তা শুনে এক ফিশারি কোম্পানির মালিক সাতো সান প্রথমেই বাঁচাতে গেলেন তার কর্মচারীদের। হাতে সময় আছে মাত্র ৩০ মিনিট। প্রায়োরিটি দিলেন বিদেশি চাইনিজদের। একে একে সব কর্মচারীদের অফিস থেকে বের করে পাশের উঁচু টিলায় নিজে পথ দেখিয়ে গিয়ে রেখে এলেন। সর্বশেষে গেলেন তার পরিবারের খোঁজ নিতে। ইতিমধ্যে সুনামি এসে হাজির। সাতো সানকে চোখের সামনে পরিবার সহ কোলে তুলে ভাসিয়ে নিয়ে গেল সুনামি! আজও খোঁজহীন হয়ে আছেন তার পরিবার। ইস! সাতো সান যদি একবার বাঙালিদের সাথে দেখা করার সুযোগ পেতেন। তাহলে শিখতে পারতেন নিজে বাঁচলে বাপের নাম!

সাতো সান অমর হলেন চায়নাতে। চাইনিজরা দেশে ফিরে গিয়ে শহরের চৌরাস্তায় ওনার প্রতিকৃতি বানিয়ে তার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করলেন।

নয় বছরের এক ছেলে স্কুলে ক্লাস করছিল। সুনামির সতর্ক সংকেত শুনে স্কুল কর্তৃপক্ষকে জানাল এবং সব ছাত্রদের নিয়ে তিন তলায় জড়ো করল। তিন তলার ব্যালকনি থেকে সে দেখল তার বাবা স্কুলে আসছে গাড়ি নিয়ে। গাড়িকে ধাওয়া করে আসছে প্রলয়ংকারী জলের সৈন্যদল। গাড়ির স্পিড জলের স্পিডের কাছে হার মেনে গেল। চোখের সামনে নেই হয়ে গেল বাবা! সৈকতের কাছেই ছিল তাদের বাড়ি। শুনলো, মা আর ছোট ভাই ভেসে গেছে আরো আগে।

পরিবারের সবাইকে হারিয়ে ছেলেটি আশ্রয় শিবিরে উঠল। শিবিরের সবাই খিদে আর শীতে কাঁপছে। ভলান্টিয়াররা রুটি বিলি করছে। আশ্রিতরা লাইনে দাঁড়িয়ে আছে। ছেলেটিও আছে সবার সাথে। এক বিদেশী সাংবাদিক দেখলেন, যতখানি রুটি আছে তাতে লাইনের সবার হবে না। ছেলেটির কপালে খাবার জুটবে না। সাংবাদিক তার কোটের পকেটে রাখা নিজের ভাগের রুটি দুটো ছেলেটিকে দিলেন। ছেলেটি ধন্যবাদ জানিয়ে রুটি গ্রহণ করল, তারপর যেখান থেকে রুটি বিলি হচ্ছিল সেখানেই ফেরত দিয়ে আবার লাইনে এসে দাঁড়াল।

সাংবাদিক কৌতূহল চাপতে পারলেন না। ছেলেটিকে জিজ্ঞাস করলেন, "এ কাজ কেন করলে খোকা?"

খোকা উত্তর দিল, বন্টন তো ওখান থেকে হচ্ছে। ওদের হাতে থাকলে, বন্টনে সমতা আসবে।তাছাড়া লাইনে আমার চেয়েও বেশি ক্ষুধার্ত লোক থাকতে পারে!

সহানুভুতিশীল হতে গিয়ে বন্টনে অসমতা এনেছেন, এই ভেবে সাংবাদিকের পাপবোধ হলো। ওই ছেলের কাছে কী বলে ক্ষমা চাইবেন ভাষা হারালেন তিনি।

যাদের জাপান সম্পর্কে ধারণা আছে তারা সবাই জানেন, যদি ট্রেনে বা বাসে কোনো জিনিস হারিয়ে যায়, আপনি নিশ্চিন্ত থাকতে পারেন। ওই জিনিস আপনি অক্ষত অবস্থায় ফেরত পাবেন।

গভীর রাতে কোনো ট্রাফিক নেই, কিন্তু পথচারীরা ট্রাফিক বাতি সবুজ না হওয়া পর্যন্ত পথ পার হচ্ছেন না।

ট্রেনে বাসে টিকিট ফাঁকি দেওয়ার হার শূন্যের কোঠায়।

একবার ভুলে ঘরের দরজা লক না করে এক প্রবাসী দেশে গেলেন। মাস খানেক পর এসে দেখেন, যেমন ঘর রেখে গেছেন, ঠিক তেমনই আছে!

এই শিক্ষা জাপানিরা কোথায় পান?

সামাজিক শিক্ষা শুরু হয় কিন্ডারগার্টেন লেভেল থেকে।

সর্বপ্রথম যে তিনটি শব্দ এদের শেখানো হয় তা হলো:

*কননিচিওয়া* (হ্যালো): পরিচিত মানুষকে দেখা মাত্র হ্যালো বলবে।

*আরিগাতোউ* (ধন্যবাদ): সমাজে বাস করতে হলে একে অপরকে উপকার করবে। তুমি যদি বিন্দুমাত্র কারো দ্বারা উপকৃত হও তাহলে ধন্যবাদ দিয়ে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করবে।

*গোমেননাসাই* (দুঃখিত): মানুষ মাত্রই ভুল করে এবং সেই ভুলের জন্য ক্ষমা চাইবে।

এগুলো যে শুধু স্কুলে মুখস্ত করতে শেখানো হয় ব্যাপারটা তা নয়। বাস্তব জীবনেও শিক্ষকরা সুযোগ পেলেই এগুলো ব্যবহার করেন এবং শিক্ষার্থীদেরকেও করিয়ে ছাড়েন।

সমাজে এই তিনটি শব্দের গুরুত্ব কতটা তা নিশ্চয়ই অনুধাবন করতে পারছেন। এই প্র্যাকটিসগুলি ওরা বাল্যকাল থেকে করতে শেখে। কিন্ডারগার্টেন থেকেই স্বনির্ভরতার ট্রেনিং দেওয়া হয়।

আমাদের দেশের দিক নির্দেশকরা তাদের শৈশব যদি কোনও রকমে জাপানের কিন্ডারগার্টেনে কাটিয়ে আসতে পারতেন তাহলে কী ভালোটাই না হতো!

একজন আত্মনির্ভরশীল মানুষ হিসেবে বসবাস করার জন্য যা যা দরকার অর্থাৎ নিজের বইখাতা, খেলনা, পোশাক, বিছানা সব নিজে গোছানো, টয়লেট ব্যবহার করে নিজেই পরিষ্কার করা, খাবার খেয়ে নিজের খাবারের প্লেট নিজেই ধুয়ে ফেলা ইত্যাদি।

প্রাইমারি স্কুল থেকে জাপানি ছেলেমেয়েরা নিজেরা দল বেঁধে স্কুলে যায়। দল ঠিক করে দেন স্কুল কর্তৃপক্ষ। ট্রাফিক আইন, বাস ট্রেনে চড়ার নিয়ম কানুন সবই শেখানো হয়।

আপনার গাড়ি আছে, বাচ্চাকে স্কুলে দিয়ে আসতে গেলেন, আপনার সম্মান তো বাড়বেই না, উল্টো আপনাকে লজ্জা পেয়ে আসতে হবে।

ক্লাস সেভেন থেকে সাইকেল চালিয়ে তারা স্কুলে যায়। ক্লাসে কে ধনী, কে গরীব, কে প্রথম, কে দ্বিতীয় এসব বৈষম্য যেন তৈরি না হয় সেজন্য যথেষ্ট সতর্ক থাকেন স্কুল কর্তৃপক্ষ।

ক্লাসে রোল নং ১ মানে এই নয় যে একাডেমিক পারফরম্যান্স সবচেয়ে ভাল। রোল তৈরি হয় নামের বানানের আদ্যাক্ষরের ক্রমানুসারে!

বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতার সমস্ত আইটেমগুলো থাকে গ্রুপ পারফরম্যান্স দেখার জন্য, ইন্ডিভিজুয়াল পারফরম্যান্সের জন্য নয়! ওখানে ব্যক্তিগত নৈপুণ্যের গুরুত্বের চেয়ে টিম ওয়ার্কের গুরুত্ব অনেক বেশি।

সারা স্কুলের ছেলেমেয়েদের ভাগ করা হয় কয়েকটি গ্রুপে। লাল দল, নীল দল, সবুজ দল, হলুদ দল ইত্যাদি। গ্রুপে কাজ করার ট্রেনিংটা ছাত্রছাত্রীরা পেয়ে যায় স্কুলের খেলাধুলা, ছবি আঁকা জাতীয় এক্সট্রা কারিকুলার এ্যাক্টিভিটি থেকে।

এই জন্যই হয়তো জাপানে তথাকথিত 'লিডার' তৈরি হয় না, কিন্তু এরা সবাই একত্রে পৃথিবীর সবচেয়ে বড় লিডার!

(সংগৃহীত)
ভালো লাগলে অবশ্যই শেয়ার করবেন।।

©

স্ত্রীকে কেউ “প্রিয় নারী” বলেই না।কারণ তার প্রতিটা ভালোবাসা যেন দায়িত্বের ভিতর ঢাকা পড়ে যায়।সে যতটা দেয়, তার স্বীকৃতি যে...
24/07/2025

স্ত্রীকে কেউ “প্রিয় নারী” বলেই না।
কারণ তার প্রতিটা ভালোবাসা যেন দায়িত্বের ভিতর ঢাকা পড়ে যায়।
সে যতটা দেয়, তার স্বীকৃতি যেন ঠিক ততটাই অনুপস্থিত।

ছোটবেলায় মানুষ যখন বলে— ‘মা পৃথিবীর সবচেয়ে প্রিয় নারী’,
বড় হয়ে বলে— ‘মেয়ে আমার প্রাণ’,
আর একটু পরিণত হয়ে বলে— ‘বোনের মত আপন কেউ নেই’।
তবু মুখের ভাষায়, শ্রদ্ধায় বা ভালোবাসায়,
কেউ বলে না— “আমার স্ত্রীই আমার সবচেয়ে প্রিয় নারী।”

স্ত্রীকে কেউ খুঁটিয়ে দেখে না,
কিন্তু তাকেই দিয়ে দেয় জীবনের সবচেয়ে কঠিন দায়িত্বটা।
তার কাছেই চায় নিঃশর্ত সহবাস, নিঃশব্দ সহ্য,
তার কাছেই আশা করে একফোঁটা অভিযোগহীন সংসার।

কেউ ভাবে না—
এই মেয়েটা একদিন মায়ের আঁচল ছেড়ে,
চিরচেনা ঘর-ছাদ, রান্নাঘরের গন্ধ,
ছোটবেলার সেই আয়নাটা রেখে চলে এসেছে একটা ভিন্ন বাড়িতে।

কেউ বোঝে না—
সেই মেয়েটা কীভাবে অভ্যাস পাল্টে নতুন পরিবেশে খাপ খাইয়ে নেয়,
অথচ তার হাসিতে, খাবারের স্বাদে বা চুলে পেঁচানো রোলারেই সবাই খোঁজে ভুল।
ভালো রান্না না করতে পারলে বলে “তুমি তো কিছুই পারো না”,
আর ভালো করলেও বলে “আমার মা এর থেকেও ভালো রান্না করতো।”

হাসপাতালের বেডে যখন স্বামী শুয়ে থাকে,
এই “অযোগ্য” স্ত্রীটাই নির্ঘুম থেকে পাশে বসে চুলে বিলি কেটে দেয়।
স্বামীর অফিস থেকে ফিরে ক্লান্ত মুখ দেখে এক কাপ চা বানায়,
তবুও সে প্রিয় হয়ে উঠতে পারে না, কারণ সে স্ত্রী!

কেন এমন হয়?
স্ত্রীকে ভালোবাসি বললে কি পুরুষত্ব কমে যায়?
নাকি মনে হয় অন্যরা হেসে বলবে— বউয়ের পায়ের নিচে?

আসলে, সমাজ কখনোই স্বীকার করে না,
একজন স্ত্রীও একসময় কারো আদরের মেয়ে ছিল,
যাকে ঘিরে ছিল স্বপ্ন, নিরাপত্তা আর ভালোবাসা।
সেই মেয়েটা একদিন সমস্ত কিছু ছেড়ে এক ছেলের জীবনে এসে
নিজেকে হারিয়ে দিয়ে, তাকে গড়ে তোলে এক রাজা।

তবুও সে রাজাকে বলতে শোনা যায়—
“আমার মা সবার আগে”, “আমার মেয়ে আমার জান”,
কিন্তু বউ? সে হয় দায়িত্ব, বোঝা, ভুলের খাতা।

হয়তো সেদিন, যেদিন কেউ বুক ফুলিয়ে বলবে—
“আমার স্ত্রীই আমার সবচেয়ে প্রিয় নারী”,
সেদিন সমাজ একটু সুন্দর হবে।
একটা মেয়ের আত্মত্যাগ শুধু দায়িত্বে নয়,
ভালোবাসার স্বীকৃতিতে ফিরবে।

(সংগৃহীত)
ভালো লাগল কথাগুলো তাই শেয়ার করলাম।







Aayush sona jokhon papar sathe beru beru giye ektu pose diye chobi tulte chai papa ki thakte pare chobi na tule??📸: Aayu...
23/07/2025

Aayush sona jokhon papar sathe beru beru giye ektu pose diye chobi tulte chai papa ki thakte pare chobi na tule??
📸: Aayush er Papa..
Aayush: আমাকে কেমন লাগছে বলো তো মিমিরা??
Good Night Everyone 🌆🥱

Address

Kamarpukur

Telephone

+919800075217

Website

https://youtube.com/@susmitasurajit?si=if2deCkp9-ameTlu

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Susmita Chakraborty Vlog posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share