01/03/2024
ম্যাসের ভাইয়াটা দিল চুদে পুটকিটা
এই কনকনে শীতে পরপর দুইদিন বুয়ার দেখা নাই।কিন্তু পেট বাবাজী তো কোন অজুহাতে মানবে না।তাই আমরা আমরাই খুদে রাধুনী হয়ে টুকটাক কাজ চালাচ্ছি।আজ খিচুড়ি মাখায় গ্যাসে তুলে দিবো, সেই মুহূর্তে চেঁচামেচির বিকট আওয়াজ!
শোরগোল আসছে বাথরুম থেকে।অগত্যা কিসের হৈচৈ তাহা দেখতে বাথরুমের দিকে ছুটলাম।
আমাদের মেসে ওই একখানাই বাথরুম।
মামুন:ওই হ্লার পুত তুই কোন হিসাবে আমারে ওভাবে চাইপা ধরলি হ্যা?এখন দিবো তোর পোন্দে জোরসে লাথি?
শাকিল:তখন থেকে হো হো করছাতস!কি হইছে বলবি তো!
মামুন:আরে আমি গোছল করতাছি।এই ফরাজের বাচ্চা দরজায় আইসা কইল, ১০ টায় অর presentation আছে। shave করা লাগব। তাই আমি গায়ে তোয়ালা প্যাঁচাই ওরে দরজা খুইল্লা দিলাম আর হে কিছুক্ষণ পর হঠাত আমারে পেছন দিক থে চাইপা ধরল হ্লা সমকামির পো!
ফরাজ:ওই ব্যাটা মুখ সামলাই কথা ক!আমি কাল গাঞ্জা টানছিলাম।তাই ভুল কইরা মানে তরে মাইয়া ভাইবা গায়ে হাত দিয়া দিছি গা! sorry!
মামুন:ভোদার sorry!হুশে থাকতেই যখন পারোস না তয় নেশা করোস কির লাইগা?
ফরাজ:ওই শালা তুই কিন্তু বেশি পকপক করতাছস!আমার মাথা গরম করিস না।একদম কোপাই দি.........
মামুন:কি করবি রে তুই?আমি কি তরে ডরা.......
শাকিল:(উচ্চৈঃস্বরে) চোপ! বালগুলা যখন তখন ক্যাঁচক্যাঁচ লাগাই দেস!তোরা মানুষ না কুত্তা শালা বোঝাই দায়!দাড়ায় আছোস ক্যা?যার যার কাজে যা!ভাগ!
মামুন রাগে গজগজ করতে করতে বাথরুমে ঢুকে গেলো।
শাকিল:তুই কখন গাঞ্জা নিলি?আমরা না রাত ২ টা পন্তক chess খেললাম!
ফরাজ:(থতমত খেয়ে) হ্যা........
শাকিল:কি হ্যা?
ফরাজ:তোর ঘুমানোর পরে!
শাকিল:আচ্ছা! তুমি যখন লুকাই লুকাই গাজা চালাও, তখন শাকিলরে চিনো না!আর টাকা লাগলেই দোস্ত দোস্ত!এবার তোর দোস্তি তোর হোগায় দিমুনে!আসিস খালি!
ফরাজ:দোস্তো এভাবে বলিস না!একটুখানি ছিল।অনেক আগেকার।সিগারেটের খাপে রাখছিলাম।তাছাড়া তুই ঘুমাই গেছিলিস তাই...........
সেই থেকে আমার ঘোর সন্দেহ, ফরাজ ভাইয়া সমকামী!
কিন্তু আরো sure হওয়া আবশ্যক।তাই সুযোগ খুঁজতে লাগলাম।কিছুদিন পর পেয়েও গেলাম।
সেদিন হোটেল থেকে চিকেন গ্রিল আর বিয়ার আনা হলো।
ভুড়িভোজ শেষ।নেশাখোরেরা যে যার মতো টান মারা শুরু করে দিয়েছে।
প্রায় এক ঘন্টা হয়ে গেছে।সবকটা ঘুমে টুল!
আমি সুযোগ বুঝে ফরাজ ভাইয়ার ফোনটা হাতে নিলাম।কিন্তু সেখানেও আরেক গ্যাঞ্জাম!ফোনে ফিঙ্গার লক দেয়া!
একটুপর মনে পড়লো, ফরাজ ভাইয়া সম্ভবত ডানহাতের বৃদ্ধাঙ্গুলি দিয়ে লক খোলে।এর আগে দেখেছি।
সে অচেতনের মতো খাটের একপাশে হেলান দিয়ে শুয়ে আছে।
risk টা তো নিতেই হবে।বুক দুরুদুরু অবস্থা!
আলতো করে তার ডানহাত টা ধরে বৃদ্ধাঙ্গুল ফোনের স্ক্রিনে touch করালাম।
ব্যস লক খুলে গেলো!
এবার ঘাটাঘাটি শুরু!
আমাকে বেশিদূর যেতে হয়নি।গ্যালারিতে ঢোকামাত্র সব বুঝে গেলাম!
শ'য়ে শ'য়ে gay p**n!
আর কিছু দেখার দরকার নাই।ফোনটা যেখানে ছিল, সেখানে রেখে চুপচাপ আমার রুমে চলে আসলাম।
সারা রাত একবিন্দু ঘুম হলো না!
এই ভেবে যে, এই মেসে আসার প্রথমদিন থেকে আমি যার প্রতি crushed, সে gay!!
ফরাজ ভাইয়া!!!
WoW!!!!
তার মানে, তাকে পাওয়ার বিরাট একটা possibility আছে! just perfect plan আর tactics apply করতে হবে!
জাগ্রত নয়নে স্বপ্ন দেখতে দেখতে রাত থেকে ভোর হলো।
ফরাজ ভাইয়া_^_
LLB পড়ছে।
বয়স ২৪/২৫ হবে।
শ্যামলা হলেও মুখশ্রী জুড়ে মারাত্মক charm!
রোজ ৪০ মিনিট করে হাটে।
চলাফেরায় চরম এক পুরুষালী attitude!
তার লিঙ্গকে নিয়ে আমার অন্তহীন জল্পনাকল্পনা!
আমি কিমন__
Inter 1st Year.
বয়স ১৮ বছর।
নিজেকে ফরসা বলা চলে।
আমি ছিমছাম দেহের অধিকারী।
সত্ত্বায় পুরুষপ্রেমের আড়ষ্টতা।
প্রতি সপ্তাহ রবিবারে দুপুর ৩ টায় ফরাজ ভাইয়ার economics class থাকে।
ভরদুপুরে মেস বেশ নির্জন থাকে তাই ওই সময়টাকে কাজে লাগানোর ছক বাধলাম।
পরের রবিবারে.........
আমি গোসলের ছুতো করে অনেকক্ষণ যাবত বাথরুমে আছি।
উলঙ্গ অবস্থায়!
একটুপরেই কেউ একজন দরজায় নক করলো।
আমি:কে?
ফরাজ:আমি। তোর আর কতক্ষণ লাগবে?আমার ৩ টায় ক্লাস আছে তো!
আমি:ভেতরে আসো।দরজা খোলা আছে!
ফরাজ ভাইয়া দরজা ঠেলে ভেতরে ঢুকতেই চমকে গেলো!!
ফরাজ:কি রে!! গায়ে একটা গামছাও দিলি না! আমি যে সব দেখে ফেললাম!
আমি:oppsss! আমি খেয়ালই করিনি! সমস্যা নাই! তুমিই তো!!
ফরাজ:হা হা। এত সাবান মাখতাছিস যে! কোনো ছুড়ির সাথে ডেটিং এ যাবি নাকি?
আমি:কি যে বলো!ছুড়ি পাবো কই!
ফরাজ:কেন তোর girlfriend নাই?
আমি:না।তোমার?
ফরাজ:আমারো........
আমি:তোমার নাই কেন?তুমি তো সেই handsome!
ফরাজ:কি লাভ handsome হইয়া!! যা চাই তাতো পাই না!!
আমি:কি চাও?
ফরাজ:তাড়াতাড়ি কর।আমিও গোসল দিমু।
আমি:নাও করো।আমি বালতির পানি দিয়ে সারছি।তুমি shower এ সারো।
ফরাজ:হুম।
কিছুক্ষণ পর.........
ফরাজ:কিমন.......
আমি:হ্যা.....
ফরাজ:তোর শরীর একদম মেয়েদের মত!
আমি:বুঝলাম না!
ফরাজ:একদমই লোম নাই আর সেই ফরসা!
আমি:ওউ! তুমি গোসল দিচ্ছো নাকি আমার শরীর দেখছো?কোনটা?
ফরাজ:না আমি ইয়ে মানে.........
আমি:এখন দেরি হচ্ছে না?
ফরাজ:হ্যা! আমার হয়ে গেছে!
আমি:তোমার ধোন ওভাবে ঠাটিয়ে আছে কেন? আমারটা দেখো, শীতের চুদনে পুঁটিমাছের মত হয়ে গেছে!
ফরাজ:হা হা! আমারটাও একটু আগে পুঁটিমাছ ছিল কিন্তু এখন তোকে...........
আমি:আমাকে কি?
ফরাজ:বকবক করিস না তো! কাপড় পড়!!
আমি:ভাইয়া.........
ফরাজ:বল।
আমি:তোমার ধোন একটু ধরি?
ফরাজ:(হতভম্ব দৃষ্টিতে) কি কস!! সত্যিই?
আমি:হুম!
ফরাজ:ok.
আমি ভাইয়ার কাছে গিয়ে ওর হোতকা ধোনটা চেপে ধরে ঠোঁটে দিলাম একটা instant kiss!
সে এইসবের জন্য কতটা অপ্রস্তুত ছিল, সেটা তার face expressions খুব সুক্ষ্মভাবে essay করছে!
কিস করার পর কয়েক সেকেন্ড মনে হয় দুজন দুজনের দিকে intensely তাকিয়ে ছিলাম।
তারপর আচমকা সে আমাকে তার বুকের সাথে চেপে ধরে আমার ঠোঁটে চুমু খেতে লাগল!
সেই চুমুর স্বাদ পৃথিবীপৃষ্ঠে আর কোথথাও নাই!
প্রায় ১০ মিনিট হয়ে গেছে তবুও আমরা কিস করে চলেছি।
হঠাত বাইরে হাটাচলার শব্দ হতেই দুজনে সংযত হলাম।
কনকনে শীতেও দুজনেই হাপাচ্ছি।
এবার আমি হাটুগেড়ে বসে ওর ভেজা লুঙ্গি খুলে ফেললাম।আর ওমনি কালো হোতকা ধোনটা লাফিয়ে বের হলো!
কমপক্ষে ৭ ইঞ্চি লম্বা আর ৩