https://x.com/itzoffical_boy, https://Instagram.com/beingalok.insta, https://Instagram.com/coolboyyalok97, https://aloks

𝐈𝐒𝐇𝐀𝐀𝐍 ヅ, NH 12 near Alok Sharma Trend, Karandighi (2025)

08/08/2025

চরম সত্য 🙏📌📌📌📌📌🥀🥀🥀🥀🥀✅✅
Follow me 𝐈𝐒𝐇𝐀𝐀𝐍 ヅ

07/08/2025

গল্পের নাম: "চালাক মা, তালাক কন্যা"
-----------------👇👇---------------

একটা ছোট শহরে রোজিনা বেগম নামে এক মহিলা থাকতেন। তিনি ছিলেন খুবই বুদ্ধিমতী, কথায় পাকা, আর সামান্য বিষয়েও নিজের মত চালিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করতেন। তার একমাত্র মেয়ে ছিল সানজিদা। মেয়েটি দেখতে সুন্দর, শিক্ষিত, তবে মা'র প্রভাবে একটু বেশি আত্মবিশ্বাসী আর অহংকারী হয়ে উঠেছিল।

রোজিনা বেগম সবসময় মেয়েকে বলতেন,
– "তোর শ্বশুরবাড়ির কেউ যদি তোকে একটু কষ্ট দেয়, সঙ্গে সঙ্গে প্রতিবাদ করবি! কোনোরকম ছাড় দিবি না। আমরা কি কেউ কম নাকি?"

সানজিদা বিয়ের পর শ্বশুরবাড়িতে যায়। স্বামী রাশেদ ছিল সহজ-সরল, ভালো মানুষ, কিন্তু খুব বেশি কথা বলতো না। শ্বশুর-শাশুড়িও ছিলেন শান্ত স্বভাবের। কিন্তু সানজিদা সেখানে একটু কিছু হলেই মায়ের শেখানো পথে প্রতিক্রিয়া দিতো।

একদিন শুধু ডাল পাতলা হয়েছে বলে সে রাগ করে নিজে রান্নাঘরে গিয়ে ডাল ফেলেই দিল। আরেকদিন স্বামী অফিস থেকে দেরি করে আসায় রেগে গিয়ে দরজা খুলতে দেয়নি। দিনদিন তার আচরণ এমন হয়ে উঠছিল যেন সবাই তার দাস।

রাশেদ অনেক চেষ্টা করেও শান্তি আনতে পারলো না। কথা বললে ঝগড়া, চুপ থাকলে অপমান। কয়েক মাস না যেতেই তালাক হয়ে গেল।

রোজিনা বেগম বললেন,
– "ওরা তোকে বুঝতে পারেনি, তুই তো ঠিকই ছিলি।"

তারপর দ্বিতীয় বিয়ে হলো। নতুন শ্বশুরবাড়ি, নতুন স্বামী। কিন্তু একই আচরণ, একই চিন্তাধারা। আবারও তালাক।

এভাবে একে একে তিনবার বিয়ে হলো সানজিদার। কিন্তু মায়ের শেখানো চালাকি, তর্ক, অহংকার, একচেটিয়া মনোভাব – সব কিছুই সম্পর্ক ভেঙে দিতে লাগলো।

শেষে যখন সানজিদা একা হয়ে গেল, তখন একদিন আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে ভাবল,
– "সব দোষ কি শুধু তাদেরই ছিল? না কি মা’র চালাকির চেয়ে একটু ভালোবাসা, ধৈর্য আর নম্রতা শিখলেই জীবনটা অন্যরকম হতো?"

গল্পের শেষে বলা যায়—
চালাকি দিয়ে সম্পর্ক টেকে না, টেকে সহনশীলতা, শ্রদ্ধা আর মনের মিল দিয়ে। মায়ের চাতুর্যের ছায়া যদি মেয়ের জীবনে অহংকার হয়ে দাঁড়ায়, তাহলে প্রেমের জায়গা করে নেয় তালাকের নোটিশ।

07/08/2025

সবাই দেখো কেমন লাগছে আমাকে? 😁🍀👀👀👀👀👀👀👀👀👀❤️🙏👈🐸

জয় হিন্দ 🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳💪

06/08/2025

🚧 হিরোশিমা দিবস: আধুনিক সভ্যতার কলঙ্ক ‘লিটল বয়’-এর নিষ্ঠুরতা...😢😢😢
📅 ৬ আগস্ট: একটি শোকের দিন

🔸 বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির যুগে মানুষের অগ্রগতি যেমন বিস্ময়কর, তেমনই ভয়াবহ এর ধ্বংসাত্মক দিক। ১৯৪৫ সালের ৬ আগস্ট, আধুনিক ইতিহাসের এক কলঙ্কময় দিন, যেদিন ‘লিটল বয়’ নামক পারমাণবিক বোমাটি জাপানের হিরোশিমা শহরের উপর ফেলা হয়। এটি শুধু একটি বোমা বিস্ফোরণের ঘটনা ছিল না, বরং মানব সভ্যতার বিবেককে নাড়া দেওয়ার এক জঘন্য ইতিহাস। এই দিনটিকে আজও বিশ্বব্যাপী ‘হিরোশিমা দিবস’ হিসেবে পালন করা হয়—শান্তি, মানবতা ও যুদ্ধবিরোধী চেতনাকে জাগিয়ে রাখার প্রয়াসে।

🧨 ধ্বংসের সূচনা: 'লিটল বয়'

▪️দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের প্রায় শেষ পর্যায়ে, মার্কিন প্রেসিডেন্ট হ্যারি ট্রুম্যানের নির্দেশে 'ইনোলা গে' নামের একটি বি-২৯ বোমারু বিমান থেকে ফেলা হয় ইউরেনিয়াম-২৩৫ দ্বারা তৈরি পারমাণবিক বোমাটি। এর ওজন ছিল প্রায় ৯,০০০ পাউন্ড এবং ধ্বংসক্ষমতা ছিল ২০,০০০ টন টিএনটি’র সমান!
সময়: সকাল ৮:১৫ মিনিট
স্থান: হিরোশিমা শহর
অপারেশন অফিসার: মেজর জেমস হপকিন্স

▪️বোমাটি বিস্ফোরণের সাথে সাথেই শহরটি এক অগ্নিকুণ্ডে পরিণত হয়। মুহূর্তের মধ্যেই পুড়ে ছাই হয়ে যায় স্কুল, হাসপাতাল, বাড়িঘর, অফিস। বাতাসে ছড়িয়ে পড়ে তীব্র তাপ, ধোঁয়া ও তেজস্ক্রিয় বিকিরণ।

🔥 একটি শহরের শেষ আর্তনাদ:-

▪️হিরোশিমা শহরটি যেন একটি গবেষণাগারে পরিণত হয়েছিল, আর সেখানকার নিরীহ মানুষগুলো গিনিপিগ! বিস্ফোরণের কয়েক মিনিট পরই শহরের সব রেডিও, টেলিফোন ও রেল সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। কেউ বুঝতেই পারেনি ঠিক কী ঘটেছে। খবর পেয়ে জাপানি সদর দফতর একজন বিমান বাহিনীর অফিসারকে পাঠায় বাস্তব পরিস্থিতি যাচাইয়ের জন্য। তবে ততক্ষণে শহরটির উপর নেমে এসেছে এক মহা প্রলয়।

🧬 বিকিরণের বিভীষিকা ও দীর্ঘমেয়াদী ফলাফল:-

▪️প্রথমিক বিস্ফোরণে সঙ্গে সঙ্গে মারা যান প্রায় ৭০,০০০ মানুষ, কিন্তু এই দুঃস্বপ্ন এখানেই থেমে থাকেনি।
পরবর্তী মাসগুলোতে বিকিরণের কারণে আরও প্রায় ১০,০০০ জনের মৃত্যু ঘটে। যাঁরা বেঁচে ছিলেন, তাঁদের কারো পা নেই, কারো চোখ গলে পড়ে গেছে, আবার কেউ চিরতরে অন্ধ হয়ে গেছেন।

সবচেয়ে হৃদয়বিদারক দিক ছিল পরবর্তী প্রজন্মের উপর এই তেজস্ক্রিয়তার প্রভাব—অনেক শিশু জন্ম নিয়েছিল প্রতিবন্ধকতা বা জিনগত অসুস্থতা নিয়ে। এক নতুন প্রজন্ম জন্ম থেকেই যুদ্ধের অভিশাপ বহন করছিল!

🏛️ হিরোশিমা শান্তি স্মৃতি জাদুঘর:-

▪️আজ হিরোশিমায় নির্মিত হয়েছে একটি জাদুঘর, যেখানে সংরক্ষিত আছে সেদিনের ধ্বংসাবশেষ, পোড়া জামাকাপড়, গলিত বোতল, গলানো ঘড়ি, এবং মানুষকে স্মরণ করিয়ে দেয়া হচ্ছে, যুদ্ধ কখনোই শান্তির পথ হতে পারে না।

🕊️ একটি বার্তা: শান্তি ও মানবতার পক্ষে দাঁড়ান

▪️হিরোশিমার ইতিহাস শুধু একটি শহরের ধ্বংস নয়—এ এক মানবতার কান্না, বিজ্ঞানের বিপথগামিতার ফলাফল, আর যুদ্ধের নিষ্ঠুরতার চরম উদাহরণ। আজকের প্রজন্মের দায়িত্ব—এই ইতিহাসকে মনে রাখা, শিক্ষা নেওয়া এবং যুদ্ধ ও হিংসার বিরুদ্ধে সোচ্চার হওয়া।

🚧 হিরোশিমা দিবসে আমরা প্রতিজ্ঞা করি—পরমাণু বোমা আর নয়, যুদ্ধ নয়, হোক শান্তি ও সহমর্মিতার জয়।

📌 একটি সতর্কবার্তা — প্রযুক্তির ব্যবহার হোক মানবকল্যাণের জন্য, ধ্বংসের জন্য নয়।

06/08/2025

এশিয়া মহাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম পক্ষী নিবাস আমাদের রায়গঞ্জ, চলে এসো ঘুরতে📌👀🐦🐦‍⬛🕊️🦜🦜🦜🦅🦅🦅🦅🦅🐥🐥🐤🐤🐤

এশিয়া মহাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম Birds Forest হলো আমাদের Raiganj Kulik Sanctuary, Raiganj Kulik Sanctuary ভারতের আরি হল পশ্চিমবঙ্গের কুলিক (রায়গঞ্জ) পাখি অভয়ারণ্য। এটিকে কখনও কখনও রায়গঞ্জ বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্যও বলা হয়। এটি প্রায় ৪ কিমি উত্তরে অবস্থিত।

05/08/2025

ডিউটি করতে করতে একটু ঘুরাঘুরি 👀🤗

05/08/2025

কাক হচ্ছে পৃথিবীর একমাত্র পাখি যে ঈগলের পিঠের উপর উঠে, ঘাড়ে ঠোকর মেরে, তাকে বিরক্ত করার দুঃসাহস দেখায়। মজার বিষয় হচ্ছে, ঈগল কিন্তু কাকের সাথে যুদ্ধ করে তার সময় ও শক্তির অপচয় করে না।

ঈগল যেটা করে সেটা হচ্ছে, সে দ্রুত গতিতে উপরে উঠতে থাকে। অধিক উচ্চতায় অক্সিজেনের স্বল্পতা এবং ঈগলের প্রচন্ড গতির কারণে কাক দুর্বল হয়ে হাঁসফাঁস করতে করতে একসময় ঈগলের পিঠ থেকে খসে নিচে পড়ে যায়।

আপনার জীবনের চলার পথেও আত্মীয়-স্বজন, বন্ধু-বান্ধব ও সহকর্মী রূপী কিছু কাক চরিত্রের অধিকারী সমালোচক আপনাকে পিছন থেকে টেনে ধরার চেষ্টা করবে। ওদের সাথে লড়তে গিয়ে নিজের মূল্যবান সময় ও শক্তির অপচয় না করে আপনি শুধু তাদেরকে আপনার উচ্চতায় নিয়ে যান; দেখবেন তারা পালাবে। কারণ ওই উচ্চতায় তারা কখনোই টিকবে না – ওখানে পৌঁছানোর যোগ্যতাই তারা রাখে না!

Follow Now 𝐈𝐒𝐇𝐀𝐀𝐍 ヅ 👈✅📌📌📌📌📌❤️

04/08/2025

🚧 পশ্চিমবঙ্গের মাটির তলায় তেলের ভাণ্ডার: অর্থনীতিতে জোয়ারের সম্ভাবনা.😲😳

🔸 পশ্চিমবঙ্গের ভৌগোলিক মানচিত্রে নতুন করে লেখা হতে চলেছে শিল্প ও শক্তির ইতিহাস। রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে সম্প্রতি খনিজ তেল ও প্রাকৃতিক গ্যাসের সন্ধান পাওয়া গেছে, যা বাংলার অর্থনীতিকে এক নতুন দিশা দেখাতে পারে। কেন্দ্র ও রাজ্য সরকারের আলোচনার পরিপ্রেক্ষিতে অশোকনগর থেকে শুরু করে মেদিনীপুর পর্যন্ত বিস্তৃত অঞ্চলে ওএনজিসি (ONGC) বড়সড় খনন প্রকল্প হাতে নিয়েছে।

🛢️ অশোকনগরে তেলের খনি: একটি ঐতিহাসিক সন্ধান:-

▪️ ২০১৮ সালে উত্তর ২৪ পরগনার অশোকনগরে প্রথম তেলের সন্ধান মেলে। ওএনজিসি জানায়, প্রায় ৫.৮৮ বর্গ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে রয়েছে এই খনিজ সম্পদ। ২০২০ সালে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী ধর্মেন্দ্র প্রধান এই প্রকল্পের বাণিজ্যিক সূচনা করেন। তবে দীর্ঘদিন ধরে রাজ্য সরকারের অনুমতির অপেক্ষায় থাকায় কাজ ধীরগতিতে চলছিল।

📨 কেন্দ্রীয় পেট্রোলিয়াম মন্ত্রী হরদীপ সিংহ পুরী সংসদে জানান, খননের অনুমতির জন্য রাজ্যকে অন্তত ১৯টি চিঠি পাঠানো হয়েছে। অবশেষে রাজ্য মন্ত্রিসভা সম্প্রতি ওএনজিসিকে প্রয়োজনীয় ছাড়পত্র দিয়েছে, ফলে এখন প্রকল্প বাস্তবায়নের পথ সুগম।

🛠️ বিস্তৃত খনন পরিকল্পনা ও সম্ভাব্য অর্থনৈতিক প্রভাব:-

▪️ ওএনজিসির তথ্য অনুযায়ী, উত্তর ২৪ পরগনার বাইগাছি, দেগঙ্গা, চাঁপাতলা-সহ ১৩টি, দক্ষিণ ২৪ পরগনার তিনটি, নদিয়ার একটি এবং পূর্ব ও পশ্চিম মেদিনীপুরের পাঁচটি জায়গায় খননকাজ শুরু করার পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। প্রতিটি জায়গায় প্রাথমিকভাবে গড়ে ৫ একর জমি লিজে নেওয়া হবে।

🔬 প্রযুক্তিগত পদ্ধতি:

▪️ উন্নত স্যাটেলাইট প্রযুক্তির সাহায্যে তেলের অবস্থান চিহ্নিত করার পর ভূতাত্ত্বিক বিশ্লেষণ চলছে। ২,৫০০ থেকে ৬,০০০ মিটার গভীরতায় মজুত এই সম্পদের সম্ভাব্য মজুত যাচাই করছেন বিশেষজ্ঞরা।

📈 অর্থনৈতিক ও কর্মসংস্থানের সম্ভাবনা:-

👉 কেন্দ্রীয় মন্ত্রীদের মতে, এই প্রকল্প থেকে বছরে প্রায় ₹৮,১২৬ কোটি আয় হতে পারে রাজ্যের।
👉 কেন্দ্র ইতিমধ্যে ₹১,০৪৫.৫ কোটি বিনিয়োগ করেছে।
👉 রাজ্যে বিপুল কর্মসংস্থানের সম্ভাবনাও তৈরি হবে, বিশেষত খনি, রক্ষণাবেক্ষণ, পরিবহণ ও সংশ্লিষ্ট পরিষেবা খাতে।

🧱 প্রশাসনিক জট ও সমাধান:-

▪️ রাজ্য সরকার প্রাথমিকভাবে খননের পুরো রূপরেখা স্পষ্ট না হওয়ায় অনুমতি দিতে দ্বিধা করেছিল। প্রকল্পের সুনির্দিষ্ট দিক যেমন কোথায় খনন শুরু ও শেষ হবে, তার নিরাপত্তা ও পরিবেশগত প্রভাব—এসব বিষয়ে পরিষ্কার না থাকায় কাজ থমকে ছিল। তবে এখন রাজ্যের তরফে ইতিবাচক সাড়া আসায় কেন্দ্র-রাজ্য যৌথভাবে এই প্রকল্প এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে।

🌍 বাংলার শক্তিশালী ভবিষ্যৎ:-

▪️পশ্চিমবঙ্গ দীর্ঘদিন ধরে শিল্পগত দিক থেকে পিছিয়ে ছিল বলে অভিযোগ ছিল। কিন্তু এই তেল ও গ্যাস উত্তোলনের মাধ্যমে নতুন শিল্পক্ষেত্র গড়ে উঠতে পারে, বিশেষ করে পূর্ব মেদিনীপুর, পশ্চিম মেদিনীপুর, নদিয়া, ও উত্তর-দক্ষিণ ২৪ পরগনার মতো জেলাগুলিতে।

🔰 বিশেষজ্ঞদের মতে, এই প্রকল্প সফল হলে বাংলার অর্থনৈতিক মানচিত্রে আমূল পরিবর্তন আসবে। শুধুমাত্র জ্বালানি খাতে নয়, এর প্রভাব পড়বে পরিবহণ, অবকাঠামো, কৃষি ও প্রযুক্তিখাতেও।

🚨 অন্যান্য প্রশাসনিক সিদ্ধান্ত:-

▪️এই বৈঠকে আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেয় রাজ্য সরকার—জলপাইগুড়ির নাগরাকাটায় আধা-সামরিক বাহিনী এসএসবি (সশস্ত্র সীমা বল)-এর জন্য ২ একর জমি বরাদ্দ করা হয়েছে। এর ফলে সীমান্ত এলাকায় নিরাপত্তা ব্যবস্থাও আরও মজবুত হবে।

🚧 বাংলার মাটির নিচে লুকিয়ে থাকা এই খনিজ সম্পদ একসময় শুধু গবেষণার বিষয় ছিল, আজ তা বাস্তব সম্ভাবনার দিক নির্দেশ করছে। কেন্দ্র ও রাজ্যের সমন্বয়ে এই প্রকল্প সঠিক পথে এগোলে পশ্চিমবঙ্গের অর্থনীতি ও কর্মসংস্থান—উভয়ক্ষেত্রেই বিপ্লব আসতে পারে। আগামী দিনে বাংলা শক্তি উৎপাদনের এক নতুন কেন্দ্র হিসেবে আত্মপ্রকাশ করবে—এই আশাই রাখছেন সবাই।

🔸 এ সম্পর্কে আপনার মতামত কি নিশ্চয়ই কমেন্ট করে জানাবেন।।।।

04/08/2025

জবাব দিতে হবে জবাব দিয়েছি 🇮🇳🇮🇳📌📌🙏👈💪💪💪💪💪💪💪
INDIA MY INDIA 🇮🇳🇮🇳❤️❤️

04/08/2025

উচিত জবাব দেওয়া খুব জরুরি ছিল, এবার মাথা নিচু নয় ভারত মাথা উঁচু করে চলবে চোখে চোখ রেখে চলবে🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳

জয় হিন্দ 👈🙏✅✅✅✅✅📌📌📌📌
আমদের ভারত || My India 🇮🇳🇮🇳

04/08/2025

Good night ❤️😴✅❤️

03/08/2025

সত্যিই এটা খুশির খবর, যাঁরা ট্রেডিং করে তারা বুজবে বাকিরা খুঁজবে 🩷💕🇮🇳❤️❤️❤️❤️❤️❤️😲🔥🔥🔥🔥🔥🔥🔥

𝐈𝐒𝐇𝐀𝐀𝐍 ヅ

08/08/2025

07/08/2025

07/08/2025

06/08/2025

06/08/2025

05/08/2025

05/08/2025

04/08/2025

04/08/2025

04/08/2025

04/08/2025

03/08/2025

Address

Telephone

Website

Alerts

Contact The Business

Shortcuts

Share

Category