The ANA

The ANA for business purpose contact :
email: [email protected]

"কাল থেকে সকাল বেলা আর কাউকে ডাকতে হবেনা, ওঠো স্কুলে দেরি হচ্ছে ", " হোমওয়ার্ক নিয়ে আর কোনো বায়না থাকবেনা", "মিসের কাছে...
23/07/2025

"কাল থেকে সকাল বেলা আর কাউকে ডাকতে হবেনা, ওঠো স্কুলে দেরি হচ্ছে ",

" হোমওয়ার্ক নিয়ে আর কোনো বায়না থাকবেনা", "মিসের কাছে ছুটে আসবেনা আর টিফিন বক্স নিয়ে",

" বাবা আর অফিস যাবার পথে সত গল্পে ভুলিয়ে ভালিয়ে স্কুলে নিয়ে আসবে না", "মা যত্ন করে আর টিফিন গুছিয়ে দিয়ে কপালে চুমু খেয়ে স্কুলে পাঠাবেনা"

" কখন স্কুল শেষে বাড়ি ফিরবে!, আর সেই উৎসুক মনে কোনো অপেক্ষা থাকবে না"

"স্কুল থেকে ফিরে কেউ আর খেলতে যাবার বায়না ধরবে না",,,,,,,,,, সকল আদর, আবদারের আজ অবসান ঘটেছে🙂
" আহা কতগুলো ঘর আজ নিশ্বব্দ ও নিস্তব্ধ হয়ে গেলো জানিনা",,,,,🙂

২১.০৭.২৫(উত্তরা মাইলস্টোন স্কুল এন্ড কলেজে বিমান দূর্ঘটনা)
Collect

Thanks for being a top engager and making it on to my weekly engagement list! 🎉 Khandu Shembade, Md Manik, Zeki Direk, S...
21/07/2025

Thanks for being a top engager and making it on to my weekly engagement list! 🎉 Khandu Shembade, Md Manik, Zeki Direk, Susmita Manna, Hasibur Gayen, Dharam Kolekar, Pappu Kumar, Umesh Kumar, Kurban Khan, ادم عمر, Shudanu Das, Ishak Ishak, Sk Sakil, Shashibabu, Sujan Adak, Bapi Debsarma, Dawood Ansari, Dodi Lados, Shyamal Biswas, Samim Biswas, Tepu Sultan, Sujitkumar Sujitkumar, Saraj Gazi, Riya Sarma, Shantha Shantha

21/07/2025

আজকে শ্রাবণ মাসের প্রথম সোমবার

জাপানে পড়তে যাওয়া এক ছাত্রী একদিন দেশে ফোন করে বলল, খুব লজ্জায় আছি!- কেন কী হয়েছে?"- ড্রইং ক্লাসে ড্রইং বক্স নিয়ে যাইনি।...
20/07/2025

জাপানে পড়তে যাওয়া এক ছাত্রী একদিন দেশে ফোন করে বলল, খুব লজ্জায় আছি!
- কেন কী হয়েছে?"
- ড্রইং ক্লাসে ড্রইং বক্স নিয়ে যাইনি।
- তো?
- জাপানি স্যার একটা বড় শিক্ষা দিয়েছেন।
- কী করেছেন?
- আমার কাছে এসে ক্ষমা চেয়েছেন! বলেছেন, আজ যে ড্রইং বক্স নিয়ে আসতে হবে, তা স্মরণে রাখার মতো জোর দিয়ে তিনি আমাকে বলতে পারেননি। তাই তিনি দুঃখিত।
- হুম।
- আমি তো আর কোনদিন ড্রইং বক্স নিতে ভুলব না। আজ যদি তিনি আমাকে বকতেন বা অন্য কোনো শাস্তি দিতেন, আমি হয়ত কোনও একটা মিথ্যা অজুহাত দিয়ে বাঁচার চেষ্টা করতাম!

জাপানি দল বিশ্বকাপে হেরে গেলেও জাপানি দর্শকরা গ্যালারি পরিষ্কার করে তবেই স্টেডিয়াম ত্যাগ করে।

এ আবার কেমন কথা?
এটা কি কোনো পরাজয়ের ভাষা! হেরেছিস যখন রেফারির চৌদ্দ গুষ্টি তুলে গালি দে। বলে দে, পয়সা খেয়েছে। বিয়ারের ক্যান, কোকের ক্যান, চীনাবাদামের খোসা যা পাস ছুঁড়ে দে। দুই দিন হরতাল ডাক। অন্তত বুদ্ধিজীবীদের ভাষায় এটা তো বলতে পারিস যে, খেলোয়াড় নির্বাচন ঠিক হয়নি, এতে সরকার বা বিরোধী দলের হাত আছে।

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে হেরে গিয়ে জাপানের সম্রাট হিরোহিতো আমেরিকার প্রতিনিধি ম্যাক আর্থারের কাছে গেলেন। প্রতীক হিসেবে নিয়ে গেলেন এক ব্যাগ চাল। হারিকিরির ভঙ্গিতে হাঁটু গেড়ে মাথা পেতে দিয়ে বললেন, "আমার মাথা কেটে নিন আর এই চালটুকু গ্রহণ করুন। আমার প্রজাদের রক্ষা করুন। ওরা ভাত পছন্দ করে। ওদের যেন ভাতের অভাব না হয়!"

আরে ব্যাটা, তুই যুদ্ধে হেরেছিস, তোর আত্মীয়স্বজন নিয়ে পালিয়ে যা। তোর দেশের চারদিকেই তো জল। নৌপথে কিভাবে পালাতে হয় আমাদের ইতিহাস থেকে শিক্ষা নে। কোরিয়া বা তাইওয়ান যা। ওখানকার মীর জাফরদের সাথে হাত মেলা। সেখান থেকে হুঙ্কার দে।

সম্রাট হিরোহিতো এসব কিছুই করলেন না। তার এই আচরণ আমেরিকানদের পছন্দ হলো। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের কুখ্যাত মহানায়কদের মধ্যে কেবলমাত্র হিরোহিতোকেই বিনা আঘাতে বাঁচিয়ে রাখা হলো।

২০১১ সালের ১১ই মার্চ। সুনামির আগমন বার্তা শুনে এক ফিশারি কোম্পানির মালিক সাতো সান প্রথমেই বাঁচাতে গেলেন তার কর্মচারীদের। হাতে সময় আছে মাত্র ৩০ মিনিট। প্রায়োরিটি দিলেন বিদেশি চাইনিজদের। একে একে সব কর্মচারীদের অফিস থেকে বের করে পাশের উঁচু টিলায় নিজে পথ দেখিয়ে গিয়ে রেখে এলেন। সর্বশেষে গেলেন তার পরিবারের খোঁজ নিতে। ইতিমধ্যে সুনামি এসে হাজির। সাতো সানকে চোখের সামনে পরিবার সহ কোলে তুলে ভাসিয়ে নিয়ে গেল সুনামি! আজও খোঁজহীন হয়ে আছেন তার পরিবার। ইস! সাতো সান যদি একবার বাঙালিদের সাথে দেখা করার সুযোগ পেতেন। তাহলে শিখতে পারতেন নিজে বাঁচলে বাপের নাম!

সাতো সান অমর হলেন চায়নাতে। চাইনিজরা দেশে ফিরে গিয়ে শহরের চৌরাস্তায় ওনার প্রতিকৃতি বানিয়ে তার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করলেন।

নয় বছরের এক ছেলে স্কুলে ক্লাস করছিল। সুনামির সতর্ক সংকেত শুনে স্কুল কর্তৃপক্ষকে জানাল এবং সব ছাত্রদের নিয়ে তিন তলায় জড়ো করল। তিন তলার ব্যালকনি থেকে সে দেখল তার বাবা স্কুলে আসছে গাড়ি নিয়ে। গাড়িকে ধাওয়া করে আসছে প্রলয়ংকারী জলের সৈন্যদল। গাড়ির স্পিড জলের স্পিডের কাছে হার মেনে গেল। চোখের সামনে নেই হয়ে গেল বাবা! সৈকতের কাছেই ছিল তাদের বাড়ি। শুনলো, মা আর ছোট ভাই ভেসে গেছে আরো আগে।

পরিবারের সবাইকে হারিয়ে ছেলেটি আশ্রয় শিবিরে উঠল। শিবিরের সবাই খিদে আর শীতে কাঁপছে। ভলান্টিয়াররা রুটি বিলি করছে। আশ্রিতরা লাইনে দাঁড়িয়ে আছে। ছেলেটিও আছে সবার সাথে। এক বিদেশী সাংবাদিক দেখলেন, যতখানি রুটি আছে তাতে লাইনের সবার হবে না। ছেলেটির কপালে খাবার জুটবে না। সাংবাদিক তার কোটের পকেটে রাখা নিজের ভাগের রুটি দুটো ছেলেটিকে দিলেন। ছেলেটি ধন্যবাদ জানিয়ে রুটি গ্রহণ করল, তারপর যেখান থেকে রুটি বিলি হচ্ছিল সেখানেই ফেরত দিয়ে আবার লাইনে এসে দাঁড়াল।

সাংবাদিক কৌতূহল চাপতে পারলেন না। ছেলেটিকে জিজ্ঞাস করলেন, "এ কাজ কেন করলে খোকা?"

খোকা উত্তর দিল, বন্টন তো ওখান থেকে হচ্ছে। ওদের হাতে থাকলে, বন্টনে সমতা আসবে।তাছাড়া লাইনে আমার চেয়েও বেশি ক্ষুধার্ত লোক থাকতে পারে!

সহানুভুতিশীল হতে গিয়ে বন্টনে অসমতা এনেছেন, এই ভেবে সাংবাদিকের পাপবোধ হলো। ওই ছেলের কাছে কী বলে ক্ষমা চাইবেন ভাষা হারালেন তিনি।

যাদের জাপান সম্পর্কে ধারণা আছে তারা সবাই জানেন, যদি ট্রেনে বা বাসে কোনো জিনিস হারিয়ে যায়, আপনি নিশ্চিন্ত থাকতে পারেন। ওই জিনিস আপনি অক্ষত অবস্থায় ফেরত পাবেন।

গভীর রাতে কোনো ট্রাফিক নেই, কিন্তু পথচারীরা ট্রাফিক বাতি সবুজ না হওয়া পর্যন্ত পথ পার হচ্ছেন না।

ট্রেনে বাসে টিকিট ফাঁকি দেওয়ার হার শূন্যের কোঠায়।

একবার ভুলে ঘরের দরজা লক না করে এক প্রবাসী দেশে গেলেন। মাস খানেক পর এসে দেখেন, যেমন ঘর রেখে গেছেন, ঠিক তেমনই আছে!

এই শিক্ষা জাপানিরা কোথায় পান?

সামাজিক শিক্ষা শুরু হয় কিন্ডারগার্টেন লেভেল থেকে।

সর্বপ্রথম যে তিনটি শব্দ এদের শেখানো হয় তা হলো:

*কননিচিওয়া* (হ্যালো): পরিচিত মানুষকে দেখা মাত্র হ্যালো বলবে।

*আরিগাতোউ* (ধন্যবাদ): সমাজে বাস করতে হলে একে অপরকে উপকার করবে। তুমি যদি বিন্দুমাত্র কারো দ্বারা উপকৃত হও তাহলে ধন্যবাদ দিয়ে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করবে।

*গোমেননাসাই* (দুঃখিত): মানুষ মাত্রই ভুল করে এবং সেই ভুলের জন্য ক্ষমা চাইবে।

এগুলো যে শুধু স্কুলে মুখস্ত করতে শেখানো হয় ব্যাপারটা তা নয়। বাস্তব জীবনেও শিক্ষকরা সুযোগ পেলেই এগুলো ব্যবহার করেন এবং শিক্ষার্থীদেরকেও করিয়ে ছাড়েন।

সমাজে এই তিনটি শব্দের গুরুত্ব কতটা তা নিশ্চয়ই অনুধাবন করতে পারছেন। এই প্র্যাকটিসগুলি ওরা বাল্যকাল থেকে করতে শেখে। কিন্ডারগার্টেন থেকেই স্বনির্ভরতার ট্রেনিং দেওয়া হয়।

আমাদের দেশের দিক নির্দেশকরা তাদের শৈশব যদি কোনও রকমে জাপানের কিন্ডারগার্টেনে কাটিয়ে আসতে পারতেন তাহলে কী ভালোটাই না হতো!

একজন আত্মনির্ভরশীল মানুষ হিসেবে বসবাস করার জন্য যা যা দরকার অর্থাৎ নিজের বইখাতা, খেলনা, পোশাক, বিছানা সব নিজে গোছানো, টয়লেট ব্যবহার করে নিজেই পরিষ্কার করা, খাবার খেয়ে নিজের খাবারের প্লেট নিজেই ধুয়ে ফেলা ইত্যাদি।

প্রাইমারি স্কুল থেকে জাপানি ছেলেমেয়েরা নিজেরা দল বেঁধে স্কুলে যায়। দল ঠিক করে দেন স্কুল কর্তৃপক্ষ। ট্রাফিক আইন, বাস ট্রেনে চড়ার নিয়ম কানুন সবই শেখানো হয়।

আপনার গাড়ি আছে, বাচ্চাকে স্কুলে দিয়ে আসতে গেলেন, আপনার সম্মান তো বাড়বেই না, উল্টো আপনাকে লজ্জা পেয়ে আসতে হবে।

ক্লাস সেভেন থেকে সাইকেল চালিয়ে তারা স্কুলে যায়। ক্লাসে কে ধনী, কে গরীব, কে প্রথম, কে দ্বিতীয় এসব বৈষম্য যেন তৈরি না হয় সেজন্য যথেষ্ট সতর্ক থাকেন স্কুল কর্তৃপক্ষ।

ক্লাসে রোল নং ১ মানে এই নয় যে একাডেমিক পারফরম্যান্স সবচেয়ে ভাল। রোল তৈরি হয় নামের বানানের আদ্যাক্ষরের ক্রমানুসারে!

বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতার সমস্ত আইটেমগুলো থাকে গ্রুপ পারফরম্যান্স দেখার জন্য, ইন্ডিভিজুয়াল পারফরম্যান্সের জন্য নয়! ওখানে ব্যক্তিগত নৈপুণ্যের গুরুত্বের চেয়ে টিম ওয়ার্কের গুরুত্ব অনেক বেশি।

সারা স্কুলের ছেলেমেয়েদের ভাগ করা হয় কয়েকটি গ্রুপে। লাল দল, নীল দল, সবুজ দল, হলুদ দল ইত্যাদি। গ্রুপে কাজ করার ট্রেনিংটা ছাত্রছাত্রীরা পেয়ে যায় স্কুলের খেলাধুলা, ছবি আঁকা জাতীয় এক্সট্রা কারিকুলার এ্যাক্টিভিটি থেকে।

এই জন্যই হয়তো জাপানে তথাকথিত 'লিডার' তৈরি হয় না, কিন্তু এরা সবাই একত্রে পৃথিবীর সবচেয়ে বড় লিডার!

Sadi me gye the           ゚
18/07/2025

Sadi me gye the

𝐑𝐮𝐥𝐞 𝐨𝐟 𝟏𝟎𝟎 [ 𝘤𝘰𝘭𝘭𝘦𝘤𝘵𝘦𝘥 ] #সাপের_কামড়? ‘রুল অফ ১০০’ জানলেই বাঁচা সম্ভব   রাতে বিছানায় উঠে আসে বিষধর কালাচ৷ কেন ওঠে? গোখ...
18/07/2025

𝐑𝐮𝐥𝐞 𝐨𝐟 𝟏𝟎𝟎 [ 𝘤𝘰𝘭𝘭𝘦𝘤𝘵𝘦𝘥 ]
#সাপের_কামড়?
‘রুল অফ ১০০’ জানলেই বাঁচা সম্ভব
রাতে বিছানায় উঠে আসে বিষধর কালাচ৷ কেন ওঠে? গোখরো, কেউটের কামড়ে মৃত্যু হচ্ছে আকছার৷ আর যেন কারও প্রাণ না যায়৷ তবে সাপ মারবেন না৷ ওরা শত্রূ নয়৷ জেনে রাখুন বিষধরদের মতিগতি৷ সাপ কামড়ালে ঝাড়ফুঁক নয়, ‘রুল অফ ১০০’ জানলেই বাঁচা সম্ভব৷ কীভাবে?

পরিসংখ্যান বলছে, আমাদের দেশে(ভারতে) প্রতিবছর সাপের কামড়ে প্রায় ৫০ হাজার মানুষের মৃত্যু হয়৷ বেসরকারি মতে, সংখ্যাটা লক্ষাধিক৷ অথচ অস্ট্রেলিয়ায় আমাদের দেশে থেকে অনেক বেশি বিষধর সাপ থাকলেও মৃত্যু হয় পাঁচবছরে সাকুল্যে দুই থেকে তিন জনের৷ আসলে আমাদের দেশে এখনও বহু মানুষ সর্পদংশনের পর ডাক্তারদের তুলনায় ওঝা, ঝাড়ফুঁকের উপর বেশি ভরসা রাখে৷ ফলে রোগী গুরুত্বপূর্ণ প্রথম কয়েক ঘণ্টা (গোল্ডেন আওয়ার) বিনা চিকিৎসায় নষ্ট হয়ে যায়৷ সমীক্ষা অনুযায়ী সাপে কাটা রোগীদের মধ্যে মাত্র ২২ শতাংশ সরকারি হাসপাতালে আসেন৷ জনমানসে ভ্রান্ত ধারণার ফলেও অনেক সমস্যা সৃষ্টি হচ্ছে৷

ঘাতক
ভারতে প্রায় আড়াইশো প্রজাতির সাপ আছে, তার মধ্যে ৫২টি প্রজাতি বিষধর৷ এর মধ্যে ৪০টিরও বেশি প্রজাতির সাপ সামুদ্রিক৷ পশ্চিমবঙ্গে মাত্র ছটি বিষধর প্রজাতির সাপ পাওয়া যায়৷ এর মধ্যে চারটি সাপের কামড়েই বেশি মৃত্যু হয়৷

#গোখরো
ফণাধর ও নার্ভবিষযুক্ত৷ এদের ফণার পিছনে ইংরাজি ইউ অক্ষরের মতো একটি চিহ্ন� থাকে৷ যাকে খড়ম চিহ্নও বলা হয়৷ এদের কামড়ে ক্ষতস্থানে প্রচণ্ড ব্যথা হয় এবং ক্রমাগত ফুলতে থাকে৷ এদের স্থানীয় নাম খরিস৷ এক ছোবলে ১৫ মিলিগ্রাম পর্যন্ত বিষ ঢালতে পারে৷

#কেউটে
ফণাধর ও নার্ভবিষযুক্ত৷ এদের ফণার পিছনে থাকে পদ্মচিহ্ন�৷ এদের স্থানীয় নাম আলকেউটে, কালকেউটে, শামুকভাঙা৷ বিষের মারণডোজ ১৫ মিলিগ্রাম৷

#চন্দ্রবোড়া
এই সাপের বিষ রক্তকণিকা ধ্বংস করে৷ এটি বাংলার একমাত্র হিমোটক্সিক সাপ৷ এই সাপ সবথেকে বেশি প্রাণ কাড়ছে বাংলায়৷ সাপটি মোটা চেহারায়৷ বাদামি বা কাঠ রঙের৷ ফণাহীন সাপ৷ গায়ে চন্দন হলুদ চাকা চাকা দাগ৷ এরা কামড়ালে রোগীর রক্ততঞ্চনের গন্ডগোল হয়৷ চিকিৎসায় দেরি হলে রোগীর কিডনি নষ্ট হতে থাকে৷ মূত্রে রক্ত এসে যায়৷

#কালাচ
এটি ভয়ংকর বিষধর৷ রহস্যময় সাপ৷ ফণাহীন মাঝারি চেহারার এই সাপটির গায়ের রং কালো, তার উপর সরু সরু সাদা ব্যান্ড৷ দিনের বেলা এদের প্রায় দেখাই যায় না৷ রাতে এরা খোলা বিছানায় উঠে আসে৷ কেন ওঠে তা আজও অজানা৷
এছাড়া আছে মারাত্মক বিষধর শাঁখামুটি সাপ৷ চেহারায় বেশ বড়৷ গায়ের রং উজ্জ্বল হলুদ আর কালোর উপর ব্যান্ড৷ এরা খুবই শান্ত প্রকৃতির৷ সাধারণত মানুষকে কামড়ায় না৷

#বিষহীন_সাপ
ঘরচিতি, কালনাগিনী, দাঁড়াশ, লাউডগা, তুতুর, বেত আছড়া, অজগর, জলঢোঁড়া, মেটেলি, জলমেটেলি৷

#সামুদ্রিক_সাপ
চ্যাপ্টা লেজের সামুদ্রিক সাপ ভীষণ বিষধর৷ এই ধরনের সাপ কামড়ালে প্রাণে বাঁচানো মুশকিল৷ এএসভি ইঞ্জেকশন এই সাপের কামড়ে কাজ করে না৷

প্রাথমিক চিকিৎসা
‘RIGHT’ ফর্মুলা মাথায় রাখতে হবে৷ R(Reassurance)–প্রথমে রোগীকে আশ্বস্ত করতে হবে৷ কারণ রোগী খুবই আতঙ্কের মধ্যে থাকেন৷ আতঙ্ক মৃত্যু ডেকে আনতে পারে৷ রোগীকে বোঝান সাপের কামড়ে আক্রান্ত বহু মানুষ চিকিত্সার ফলে বেঁচে উঠেছে৷ আপনি নিশ্চিন্ত থাকুন৷

I(Immobilization)–যত কম নাড়াচাড়া হবে, তত কম হারে বিষ সারা শরীরে ছড়াবে৷ স্কেল বা বাঁশের টুকরো সহ হাতে বা পায়ে (যে অংশে কামড়াবে) কাপড় দিয়ে হাল্কা করে বেঁধে দিন৷ হাত বা পা যাতে তিনি ভাঁজ করতে না পারেন তাই এই ব্যবস্থা৷

GH(Go to Hospital)–ফোন করে জেনে নিন আপনার নিকটতম হাসপাতালে এভিএস, নিওস্টিগনিন, অ্যাট্রোপিন এবং অ্যাড্রিনালিন আছে কি না৷ মাথায় রাখবেন, সাপের কামড়ের সম্পূর্ণ চিকিৎসা একটি ব্লক প্রাইমারি হেল্থ সেণ্টারেই সম্ভব৷

T(Tell Doctor For Treatment)–হাসপাতালে গিয়ে চিকিৎসককে সাপের কামড়ের চিকিৎসা করতে বলুন৷ রোগীর কথা জড়িয়ে যাওয়া, নাকি সুরে কথা বলা, চোখের পাতা পড়ে আসা এগুলি লক্ষ্য করতে চিকিৎসককে জানান৷

#রুল_অফ_১০০
সাপে কামড়ানোর ১০০ মিনিটের মধ্যে ১০০ মিলিলিটার এএসভি শরীরে প্রবেশ করালে রোগী বেঁচে যাবে৷ AVS সমস্ত সাপের কামড়ে দেওয়া হয়না , শুধুমাএ বিষক্রিয়া দেখা যাচ্ছে এমন রোগীকেই দেওয়া হয়ত। কারণ প্রচুর ড্রাই বাইট হয়

খেয়াল রাখুন, ডাক্তারকে বলুন
পথে আসার সময় কামড়ের জায়গায় ফোলা কতটা বৃদ্ধি পেয়েছে৷ ঠিক কত সময় আগে রোগী বলছেন যে চোখ বন্ধ হয়ে আসছে৷ কতক্ষণ পর্যন্ত রোগী কথা বলতে পেরেছেন৷

লোকের ধারনা কি সাপ না বললে চিকিৎসা শুরু অসুবিধা, তা ঠিক নয়।

কী করবেন
• শান্ত থাকবেন
• কাছাকাছির মানুষজনকে ডাকবেন৷
• হাতে ঘড়ি বা চুড়ি, বালা থাকলে খুলতে হবে৷
• ক্ষতস্থান যত সম্ভব স্থির রাখতে হবে৷
• যত তাড়াতাড়ি সম্ভব হাসপাতালে যেতে হবে৷

কী করবেন না
• কোনওরকম বাঁধন দেবেন না৷
• কামড়ের জায়গায় কোনও কেমিক্যাল লাগাবেন না৷
• কামড়ের স্থানে ঠান্ডা, গরম, বরফ জল দেবেন না৷
• কেটে চিরে বিষ বের করার চেষ্টা করবেন না৷
• মনে রাখবেন, সাপ যখন কামড়ায় তার বিষ দাঁতের মাধ্যমে ইঞ্জেকশনের মতো শরীরের ভিতরে চলে যায়৷ বিষ পাম্প বলে একরকম অবৈজ্ঞানিক বস্তু প্রয়োগ করে ভোজবাজি দেখানো হচ্ছে৷ এগুলি সব অর্থহীন৷ উল্টে চন্দ্রবোড়া সাপের কামড়ের পর ক্ষতস্থান চিরলে মারাত্মক রক্তপাত হতে পারে৷
• রোগী নিজে দৌড়ে বা সাইকেল চালিয়ে আসবেন না৷
• সাপ ধরে হাসপাতালে আনার দরকার নেই৷

সাপ ঠেকাবেন কীভাবে?
• বাড়ির চারপাশ পরিচছন্ন রাখুন৷ কার্বলিক অ্যাসিড শরীরে লাগলে ক্ষতি হয় তাই ব্যবহার না করাই ভাল৷ চুনের সঙ্গে ব্লিচিং পাউডার মিশিয়ে ছড়িয়ে দিন৷ এর ঝাঁঝালো গন্ধে সাপ আসে না৷
• রাতে অবশ্যই বিছানা ঝেড়ে মশারি টাঙিয়ে শোবেন৷ দরজা-জানলার নিচে ফাঁকা জায়গা কাপড় গুঁজে ভরাট করে রাখতে পারেন৷
• অন্ধকারে হাঁটাচলা করবেন না৷ হাতে লাঠি নিয়ে রাস্তা ঠুকে চলুন৷ হাততালি দিয়ে লাভ নেই, কারণ সাপের কান নেই৷
• জুতো পরার আগে সেটা ঝেড়ে নিন৷ মাটির বাড়িতে ইঁদুরের গর্ত থাকলে তা বুজিয়ে ফেলুন৷

18/07/2025

Rachana Pathak Das

🎉 Facebook recognized me for starting engaging conversations and producing inspiring content among my audience and peers...
17/07/2025

🎉 Facebook recognized me for starting engaging conversations and producing inspiring content among my audience and peers!

শুভ সকাল জানাই আমার প্রিয় বন্ধুদের Good morning pyare doston ❤️       ゚
17/07/2025

শুভ সকাল জানাই আমার প্রিয় বন্ধুদের
Good morning pyare doston ❤️

Address

Kolkata

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when The ANA posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to The ANA:

Share