Bright Biplab

01/04/2025

Ghibli🌳🍂

01/04/2025

Ghibli🤗❤️ Ai koto kichui na pare!

08/03/2025

26/01/2025

ভারত ১৯৪৭ সালের ১৫ আগস্ট স্বাধীনতা অর্জন করলেও, তখনও আমাদের নিজস্ব সংবিধান ছিল না। ভারতের প্রজাতন্ত্র দিবস এবং গ্র্যান্ড প্যারেড সম্পর্কে কিছু কম পরিচিত তথ্য অনেকের কাছেই অজানা-

১. প্রজাতন্ত্র দিবসের কুচকাওয়াজের প্রস্তুতি প্রায় এক বছর আগে জুলাই মাসে শুরু হয়। অংশগ্রহণকারীরা আনুষ্ঠানিকভাবে তাদের অংশগ্রহণের বিষয়ে অবহিত হন এবং কুচকাওয়াজের দিন ভোর ৩টায় স্থানে উপস্থিত হন। ততক্ষণে তারা প্রায় ৬০০ ঘণ্টা অনুশীলন সম্পন্ন করেন।

২. প্রতি বছর একটি নির্দিষ্ট থিম নির্ধারণ করা হয়।

৩. ২০২৫ সালের প্রজাতন্ত্র দিবসের জন্য থিম নির্ধারণ করা হয়েছে 'স্বর্ণিম ভারত – বিরাসত ঔর বিকাশ' (সোনালী ভারত – ঐতিহ্য এবং উন্নয়ন), যা প্রযুক্তি, অবকাঠামো এবং সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের ক্ষেত্রে ভারতের অগ্রগতিকে প্রদর্শন করবে।

৪. প্রতি বছর, একটি দেশ থেকে প্রধানমন্ত্রী, রাষ্ট্রপতি বা শাসককে প্রজাতন্ত্র দিবসের কুচকাওয়াজের প্রধান অতিথি হিসেবে আমন্ত্রণ জানানো হয়। এই বছর, প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন ইন্দোনেশিয়ার রাষ্ট্রপতি প্রাবোও সুবিয়ান্তো।

৫. কুচকাওয়াজের সময়, গান স্যালুটের সময়সূচী জাতীয় সঙ্গীতের সাথে মিলিয়ে করা হয়। প্রথম গুলিটি সঙ্গীতের শুরুতে এবং পরবর্তীটি ৫২ সেকেন্ড পরে ছোড়া হয়। যে কামানগুলি থেকে এই গুলি ছোড়া হয়, সেগুলি ১৯৪১ সালে নির্মিত।

৬. প্রথম প্রজাতন্ত্র দিবস উদযাপন ১৯৫০ সালে নয়াদিল্লির ইরউইন স্টেডিয়ামে (বর্তমানে মেজর ধ্যান চাঁদ ন্যাশনাল স্টেডিয়াম) অনুষ্ঠিত হয়েছিল, যেখানে ১০০টিরও বেশি বিমান এবং ৩,০০০ সামরিক কর্মী অংশগ্রহণ করেছিলেন।

৭. প্রজাতন্ত্র দিবসে, জাতীয় বীরত্ব পুরস্কার ঘোষণা করা হয়, যা সেইসব শিশুদের সম্মানিত করে যারা অসাধারণ সাহস প্রদর্শন করে জীবন বাঁচিয়েছে বা অন্যায়ের বিরুদ্ধে দাঁড়িয়েছে।

৮. এছাড়াও, পদ্ম পুরস্কারগুলি প্রদান করা হয়, যা দেশের প্রতি উল্লেখযোগ্য অবদানের জন্য ব্যক্তিদের সম্মানিত করে।

৯. ২৬ জানুয়ারি ভারতের প্রজাতন্ত্র দিবস, এটি কেবলমাত্র একটি ছুটির দিন নয়, বরং আমাদের গণতন্ত্র, স্বাধীনতা এবং সংবিধানের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদনের দিন।

১০. ভারত ১৯৪৭ সালের ১৫ আগস্ট স্বাধীনতা অর্জন করলেও, তখনও আমাদের নিজস্ব সংবিধান ছিল না। স্বাধীনতার পর, ভারতীয় সংবিধান তৈরির কাজ শুরু হয়। ১৯৪৭ সালের ২৯ আগস্ট ড. বি. আর. আম্বেদকরের নেতৃত্বে একটি খসড়া কমিটি গঠন করা হয়। দীর্ঘ তিন বছর পর, ১৯৪৯ সালের ২৬ নভেম্বর ভারতের সংবিধান গৃহীত হয়।

১১. কিন্তু এটি কার্যকর করার জন্য একটি বিশেষ দিন নির্ধারণ করা হয়েছিল, যা ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামের সাথে যুক্ত। ১৯৩০ সালের ২৬ জানুয়ারি কংগ্রেস লাহোর অধিবেশনে "পূর্ণ স্বরাজ দিবস" বা স্বাধীনতার প্রথম আহ্বান জানানো হয়। এই স্মৃতিকে সম্মান জানিয়ে ১৯৫০ সালের ২৬ জানুয়ারি ভারতীয় সংবিধান কার্যকর হয়। এভাবেই ভারত একটি প্রজাতন্ত্রে পরিণত হয়।

১২. ২৬ জানুয়ারি আমাদের সংবিধানের আনুষ্ঠানিক কার্যকরীর দিন। এই সংবিধান ভারতকে গণতান্ত্রিক, ধর্মনিরপেক্ষ ও সার্বভৌম প্রজাতন্ত্র হিসেবে ঘোষণা করে।

১৩. প্রতিবছর দিল্লির রাজপথে আয়োজিত হয় বিশাল কুচকাওয়াজ। এতে সামরিক বাহিনীর শৌর্য প্রদর্শন, ঐতিহ্যবাহী নৃত্য, এবং বিভিন্ন রাজ্যের সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্য তুলে ধরা হয়। রাষ্ট্রপতি তেরঙ্গা উত্তোলন করেন এবং জাতীয় সঙ্গীতের সাথে শুরু হয় অনুষ্ঠান।

আজ ৭৬ তম প্রজাতন্ত্র দিবস। আজকের এই বিশেষ দিনে আসুন আমরা সকলে একত্রিত হয়ে ভারতকে আরও শক্তিশালী এবং উন্নত দেশ হিসেবে গড়ে তোলার প্রতিজ্ঞা করি। জয় হিন্দ!

25/01/2025

সাল ১৯৭৭ পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের শিল্পকে গলা টিপে হত্যা করার কাজ শুরু এখান থেকেই। কীভাবে? তার ১০ টি কারন তুলে ধরা হল-

১. ২০১১ তে পশ্চিমবঙ্গের ঋণের পরিমানটা ছিল: ১.৯৭ লক্ষ কোটি। ২০২৫ এ দাঁড়িয়ে পশ্চিমবঙ্গের ঋণের পরিমানটা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫.৮৬ লক্ষ কোটিতে। বিগত ১৩ বছরে রাজ্যের ঋণের পরিমানটা বেড়েছে প্রায় ৩ গুণ।

২. পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের মাথাপিছু ঋণের পরিমাণ ৬০ হাজার টাকা। অর্থাৎ রাজ্যের প্রত্যেকটি মানুষের মাথার উপর ৬০ হাজার টাকার ঋণ চাপিয়ে ফেলেছে রাজ্য সরকার।

৩. আজ একজন ভারতবাসী যদি ১০০ টাকা উপার্জন করে তবে একজন পশ্চিমবঙ্গবাসী ৮৩ টাকা আয় করতে পারছে। অর্থাৎ ১০০ টাকায় ২৩ টাকা কম উপার্জন হয় পশ্চিমবঙ্গে।

৪.সাল ১৯৬০ একসময় ভারতের বস্ত্র উৎপাদন শিল্পের কেন্দ্র ছিল পশ্চিমবাংলা। বাংলায় তৈরি তাঁত বস্ত্র রপ্তানি করা হত বিদেশে। পুরো দেশের ১০% জিডিপি আসত পশ্চিমবাংলা থেকেই । আজ পশ্চিমবাংলার জিডিপিতে অংশ ৫.২%। অর্থাৎ কমে অর্ধেকে নেমে এসেছে।

৫. সাল ১৯৭৭ যে বছর বিধানসভা নির্বাচনে সরকার গঠন করে ভারতের কমিউনিস্ট পার্টি (মার্ক্সবাদী) বা বামফ্রন্ট। ১৯৭৭ থেকে ২০১১ টানা ৩৪ বছর পশ্চিমবঙ্গ ছিল বামফ্রন্টএর শাসনাধীন। আর এই ৩৪ বছরে বামফ্রন্ট সরকার রাজ্যের কতটা শিল্পে উন্নতি করতে পেরেছিল? নাকি ব্যর্থ হয়েছিল? তা জানতে হলে দেখতে পারেন কমেন্টে দেওয়া ভিডিও টি।

৬. তবে ১৯৬০ সালের মধ্যে ভারতের প্রধান শিল্প কেন্দ্রগুলির মধ্যে একটিতে পরিণত হয়েছিল পশ্চিমবঙ্গ। বস্ত্রপণ্য উৎপাদন থেকে চা উৎপাদন আর পাট চাষ থেকে শুরু করে স্টিল উৎপাদনের মতো দেশের মুখ্যভাগ উৎপাদন শিল্প গুলি চলছিল পশ্চিমবঙ্গের মাটিতেই। কোন সময় পশ্চিমবঙ্গের কোন শহরে কি কি শিল্প চলত তার বিস্তারিত তথ্য দেওয়া আছে ভিডিওতে।

৭. এই সময় পশ্চিমবঙ্গের অর্থনৈতিক ইকোসিস্টেম কতটা শক্তিশালী হয়ে উঠেছিল তার একটা অনুমান আপনি এই তথ্য থেকে বুঝতে পারেন যে ১৯৬০ এর মধ্যে শুধু মাত্র পশ্চিমবঙ্গে অবস্থিত বেঙ্গল জুট মিলস আর হাওড়া জুট মিলস থেকে পাটের উৎপাদন এত পরিমাণ বৃদ্ধি পেয়েছিল যে পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যকেই একমাত্র 'ভারতের পাটের রাজধানী' বলা হত।

৮. ১৯৪৫ থেকে ১৯৬০ অর্থাৎ স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ে ভারতের ৩ টি রাজ্য মহারাষ্ট্র, তামিলনাড়ু আর পশ্চিমবঙ্গ ভারতের শিল্প বিপ্লবকে নেতৃত্ব দিচ্ছিল।

৯. এই সময় পর্যন্ত পশ্চিমবাংলার শিল্প ও অর্থনৈতিক উন্নতিতে বড়ো ভুমিকা ছিল বাংলার রেল ইঞ্জিনিয়ারিং শিল্পের। শুধু মাত্র হাওড়া জেলা ই ভারতীয় রেলের বড়ো বড়ো রেল ইঞ্জিন, রেল বডি কোচ, রেলের পাত ইত্যাদি তৈরির একটা বিরাট শিল্পাঞ্চল হয়ে উঠেছিল।

১০. এরপর থেকে বিভিন্ন মুখ্যমন্ত্রীর সময়কালে এবং পশ্চিমবাংলায় বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের শাসন কালে ধীরে ধীরে পশ্চিমবঙ্গের শিল্পকে গলা টিপে হত্যা করা হয়েছে।

পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী ও শাসনকাল-
প্রফুল্লচন্দ্র ঘোষ (১৯৪৭-১৯৪৮)
ড.বিধানচন্দ্র রায় (১৯৪৮ -১৯৬২)
প্রফুল্লচন্দ্র সেন (১৯৬২ -১৯৬৭)
অজয়কুমার মুখোপাধ্যায় (১৯৬৭-১৯৬৭)
প্রফুল্লচন্দ্র ঘোষ (১৯৬৭-১৯৬৮)
রাষ্ট্রপতি শাসন (১৯৬৮ -১৯৬৯)
অজয়কুমার মুখোপাধ্যায় (১৯৬৯ -১৯৭০)
রাষ্ট্রপতি শাসন (১৯৭০-১৯৭১)
অজয়কুমার মুখোপাধ্যায় ১৯৭১
রাষ্ট্রপতি শাসন (১৯৭১-১৯৭২)
সিদ্ধার্থ শঙ্কর রায় (১৯৭২-১৯৭৭)
রাষ্ট্রপতি শাসন (১৯৭৭-১৯৭৭)
জ্যোতি বসু (১৯৭৭-২০০০)
বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য (২০০০-২০১১)
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (২০১১-বর্তমান)

১৮০০ সাল থেকে ২০২৫, যে পশ্চিমবঙ্গ একসময় পুরো দেশের শিল্প ও অর্থনীতির কেন্দ্র ছিল
১. কীভাবে পশ্চিমবঙ্গের শিল্প ও অর্থনীতি বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের শাসনকালে ধীরে ধীরে ভেঙে পড়ল?
২. রাজ্যের কোন মুখ্যমন্ত্রী রাজ্যের কতটা উন্নতি করতে পেরেছে?
৩. আজ পশ্চিমবঙ্গের মানুষ, চাকরি, ব্যবসা ও অর্থনীতি অন্য রাজ্যের তুলনায় কোন জায়গায় দাঁড়িয়ে?
৪. কীভাবে গুজরাট এত বড় একটি শিল্প কেন্দ্রিক রাজ্য হয়ে উঠলো?
৫. কীভাবে তামিলনাডু, তেলেঙ্গানার মতো রাজ্য দেশের শিল্প ও অর্থনীতির কেন্দ্র হয়ে উঠলো?

পশ্চিমবঙ্গের উত্থান ও পতন ১৯৬০ থেকে ২০২৫, রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক বিষয়ে সমস্ত তথ্য বিস্তারিত জানতে হলে দেখতে হবে এই ডকুমেন্টারি ভিডিওটি, 'পশ্চিমবঙ্গের পতন' The Rise and Fall of West Bengal 1960 to 2025 ভিডিও লিঙ্ক কমেন্টে দেওয়া রইলো।

16/01/2025

রাত ১২:৩৫- ডকুমেন্টারি ভিডিও "পশ্চিমবঙ্গের পতন" Youtube a upload Done। যার কাজ চলছিল Oct-Jan= 4 মাস লাগলো ভিডিও টা বানাতে। মোট ২০ মিনিটের ভিডিও । Shorts video বানাতাম প্রথমবার এরকম ডকুমেন্টারি উপস্থাপনা করলাম। এটা নতুন চ্যানেলে যাচ্ছে। YT- Biplab Kundu |

01/01/2025

কুম্ভ মেলা সম্পর্কে এই বিষয় গুলো জানেন ?

01/01/2025

Wishing Happy new year 2025🎊 সকলে সুস্থ থাকুন ভালো থাকুন 1/365.
সামনের রবিবার: ২মাস ধরে তৈরি করা একটি পরিশ্রমের ফল~ পশ্চিমবঙ্গের উপর একটি ফুল ডকুমেন্টারি ভিডিও আসছে YouTube এ। সময় মতো আপনাদের জানিয়ে দেবো।

01/11/2024

সকলকে জানাই কালী পুজো ও শুভ দীপাবলির শুভেচ্ছা🪔🙏
প্রিয় দর্শক বন্ধুরা, কাজ করছি একটি একটি বড় ডকুমেন্টারি ভিডিওর জন্য। কাজ চলছে দূর্গা পুজোর আগে থেকে ব্যাতিক্রম তাই সময় লাগবে হয়তো এখনও ২০থেকে ৩০ দিন। সম্পূর্ণ হলে তোমরা/ আপনারা অবশ্যই জানতে পারবেন।

21/10/2024

Must Watch. Delhi Akshardham Temple.

02/10/2024

28/09/2024

বন্ধুরা চিনতে পারছো?😁 ছবিটা: আজ থেকে ৬ বছর আগেকার। যেদিন থেকে ইউটিউবে ভিডিও বানাবো বলে ঠিক করেছিলাম।
ঐযে চালে ২টো লাইট খাটিয়েছি ভিডিও বানাবো বলে। বলা যেতে পারে সেদিন থেকেই শুরু।

সময়টা: অক্টোবর ২০১৮. স্থান: বরাকর, আসানসোল।
মোবাইলটা: ছিল Asus ব্র্যান্ড এর।
আরও অনেক স্মৃতি আছে, অনেক কথাই বলার ছিল বলব অন্য কোনো আর একদিন। #কিছুকথা