Mr.Hindusthani

21/08/2025

20/08/2025

*ভারত সরকারের মাস্টার স্ট্রোক,*
* বিলুপ্ত হতে পারে অ্যাক্ট-30 !*
মোদীজী হিন্দুদের প্রতি করা নেহেরুর বিশ্বাসঘাতকতা কে সংশোধন করার জন্য পুরোপুরি প্রস্তুত।
*আপনি কি "আইন 30" র কথা শুনেছেন?*
আপনি কি জানেন ধারা *30* এর অর্থ কি?
আসুন জেনে নেওয়া যাক কী এই ধারা-30* !!

'ধারা 30 হচ্ছে নেহেরুর দ্বারা অন্যায় ভাবে সংবিধান সংশোধনের মাধ্যমে সংবিধানে সংযোজিত হিন্দুবিরোধী একটি আইন!
সংবিধান রচনা কালে নেহেরু এই আইনটিকে সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত করার চেষ্টা করলে সর্দার বল্লভভাই প্যাটেল এর তীব্র বিরোধিতা করেন।
সর্দার প্যাটেল বলেছিলেন, *"এই আইনটি হিন্দুদের সাথে বিশ্বাসঘাতকতা,* তাই যদি এই আইনটি যদি সংবিধানে আনা হয় তাহ'লে আমি এর বিরুদ্ধে মন্ত্রিসভা এবং কংগ্রেস পার্টি থেকে পদত্যাগ করব!
শেষ পর্যন্ত সর্দার প্যাটেলের প্রতিরোধের সামনে মাথা নত করতে বাধ্য হন নেহেরু।
কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত কিনা জানি না.. এই ঘটনার কিছু কাল পরেই হঠাৎ করে সর্দার বল্লভভাই প্যাটেল মারা গেলেন..!!
*সর্দার প্যাটেলের মৃত্যুর পর, নেহেরু অবিলম্বে সংবিধান সংশোধনের মাধ্যমে এই আইনটি সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত করেন!😡*

*ধারা 30 র বৈশিষ্ট্যগুলো আপনাদের বলি....*
এই আইন অনুসারে হিন্দুদের তাদের 'সনাতন ধর্ম' স্কুল ও কলেজে শেখানোর বা পড়ানোর অনুমতি নেই!
এটা খুব অদ্ভুত শোনাচ্ছে না?

এই "ধারা 30" অনুসারে মুসলিম ও খ্রীস্টানরা তাদের ধর্মীয় শিক্ষার জন্য ইসলামিক (মাদ্রাসা) ও খ্রীস্টান ধর্মীয় বিদ্যালয় (Convent) চালাতে পারে কিন্তু হিন্দুরা এ দেশের মূল সংস্কৃতি দেশের মূল ধর্ম সনাতন বা হিন্দুধর্ম ও সংস্কৃতি রক্ষা করার জন্য বৈদিক সিদ্ধান্ত ও শিক্ষা প্রণালীর ওপর আধারিত গুরুকূল বা সনাতনী বিদ্যালয় চালাতে পারবে না। চালালে আইন অনুসারে শাস্তি পাবে!

এছাড়াও মুসলমানদের মসজিদে এবং খ্রীষ্টানদের চার্চে চাঁদা বা দানের মাধ্যমে সংগৃহীত সমস্ত টাকা ও সোনা ইত্যাদির ওপর এক ছত্র অধিকার একমাত্র তাদেরই। তারা সেই সমস্ত ধনসম্পত্তি তাদের ধর্মাবলম্বীদের উন্নতি সাধনে ব্যবহার করতে পারবে ও অশিক্ষিত বা অল্পশিক্ষিত হিন্দুদের লোভ দেখিয়ে, টাকা দিয়ে ধর্মান্তরিত করার কাজে ব্যাবহার করে! অথচ হিন্দুদের মন্দির গুলিতে সংগৃহীত সমস্ত টাকাপয়সা ও সোনার ওপর অধিকার সরকারের! এটা নেহেরু দুরাত্মা গান্ধীর সঙ্গে পরামর্শ করে করেছিল যাতে মুসলমান ও খ্রীস্টানদের হিন্দুদেরকে ধর্মান্তরিত করতে সুবিধা হয়!
*"Act 30"* হল ভারতের মূল সংস্কৃতির বিরুদ্ধে এক নিঃশব্দ ষড়যন্ত্র বা হিন্দুদের বিরুদ্ধে একটি ইচ্ছাকৃত বৈষম্যযুক্ত বিশ্বাসঘাতকতা!

একটা মুসলমান বাচ্চার জন্য তার ধর্মগ্ৰন্থ কোরান পড়া ও শেখা বাধ্যতামূলক, খ্রীস্টানদের ক্ষেত্রেও ঐ একই কথা খাটে! অথচ আমরা হিন্দুরা?! আমাদের এই এত পুরোনো বিজ্ঞানের ওপর আধারিত পৃথিবীর একমাত্র ধর্মকে ভালো করে জানিনা! আসুন আমরা সবাই সনাতন ধর্মকে রক্ষা করি। এই লেখাটি পড়ুন, জানুন এবং নেহেরু আর দুরাত্মা গান্ধীর করা এই শয়তানীর কথা চতুর্দিকে ছড়িয়ে দিন..
এই *অনুচ্ছেদ 30 এর কারণে আমরা আমাদের সনাতন ধর্মের দেশের স্কুলে কলেজে কোথাও বেদ, উপনিষদ ও ভগবদগীতা* শিখতে বা শেখাতে পারি না।

যদি আপনার এই লেখাটি ভালো লাগে ও সনাতন (হিন্দু) ধর্মের প্রতি আপনার যদি শ্রদ্ধা, আস্থা ও অনুরাগ থাকে তাহ'লে যত সম্ভব শেয়ার করুন!
🙏ধন্যবাদ🙏।🚩🕉️🚩

15/04/2025

25/03/2025

Mr.Hindusthani

25/03/2025

25/03/2025

23/03/2025

25/01/2025

22/01/2025

भारत का सबसे अधिक प्लेटफार्म वाला रेलवे स्टेशन पश्चिम बंगाल का हावड़ा रेलवे स्टेशन है, जहां कुल 23 प्लेटफार्म हैं।

22/01/2025

The Untold truth Of Bengal (West Bengal)
Credit:-

21/01/2025

🙏নমস্তে মিত্রগণ 🙏

এখনকার সময়ে পেটের পীড়া বা গ্যাসের সমস্যা প্রায় লোকেইর মধ্যেই দেখা যায়। কেউ কেউ তো নিয়ম করে এরজন্য ঔষধ সেবন করে যা শরীরের জন্য ক্ষতিকর।

আমারও হঠাৎ করে খাওয়া দাওয়ার একটু অনিয়মের জন্য পেটে পীড়া হচ্ছিল সেজন্য ঔষধ সেবন না করে সহজ প্রক্রিয়ায় তা নিরাময় করি। আর সেই প্রক্রিয়াটি হলো বমন ধৌতি।

ৌতি
পদ্ধতি : ভোর বেলা ঘুম থেকে উঠেই খালি পেটে হালকা কুসুম গরম জল ১ লিটার থেকে দেড় লিটার পরিমাণ পান করে ডান হাতের মধ্যমা আঙুল দিয়ে মুখ হা করে আল-জিহবার কাছে নাড়া দিলেই বমির উদ্রেক হবে। যে জল পান করেছেন তা বেরিয়ে আসবে। এভাবে জল পান করে গলায় আঙুল দিয়ে ইচ্ছাকৃত বমির মাধ্যমে ধৌত করাকে বমন ধৌতি বলে। এতে পাকস্থলীর ভেতর বাড়তি এসিড-পিত্ত বেরিয়ে আসে।
স্বাভাবিক বমি হওয়ার ফলে মানুষ যেমন দুর্বল হয়ে যায় এতে তা হয় না। বমন ধৌতি করার পর ১ গ্লাস জল পান করে ৫ মিনিট সহজ শিথিলায়ন বা শবাসন করবেন। তারপর খাবার খাবেন।

যখনই পেটের পীড়া বা গ্যাসের অনুভব হবে তখনই এটা করে সাথে সাথে আরাম পাবেন যা ঔষধ খেয়ে সম্ভব নয়। এছাড়া পাকস্থলী ভালো রাখতে সমস্যা নাহলেও সপ্তাহে একবার করা অত্যন্ত উপকারী এই প্রক্রিয়াটি।

উপকারিতা ১.যাদের পিত্তদোষ বা এসিডিটির দোষ রয়েছে তারা বিশেষ উপকৃত হবেন। ২.পাকস্থলীতে কোনো দূষিত পদার্থ জমতে পারে না। ৩.যাদের ঢেকুর ওঠে বা মুখ তিতা বা টক লাগে তাদের জন্যে এ প্রক্রিয়াটি বিশেষ উপকারী।

বি:দ্রা:- ইষৎ উষ্ণ জলে সামান্য হলুদ গুড়া আর লেবুর রস দিলে ভালো ভাবে পাকস্থলী পরিষ্কার হয়।