18/08/2024
পরিবর্তনের একটা মাধ্যম হলো প্রতিবাদ। যদি আমরা এই সমাজের পরিবর্তন চাই, সুস্থ্যতা কামনা করি তাহলে প্রতিটি মানুষকে হাতে হাত মিলিয়ে চলতে হবে। এককাথায় লড়তে হবে। হ্যাঁ ঠিকই লড়তে হবে আমাদের।। এই সমাজের চারিদিকে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা নোংরা মানুষ রুপী অমানুষ গুলোর মুখোশ ছিঁড়ে ফেলে তাদের প্রকৃত উলঙ্গ রূপটাকে সবার সামনে তুলে ধরতে হবে। এই লড়াই শুধু আমার হয়ে যেন আপনার কাছে দিয়ে থেমে না যায়। আমরা যে- যেখানে -যেভাবে আছি আমাদের মানসিক পরিবর্তনের খুব দরকার। আজ একটি মেয়ের সঙ্গে এটা হয়েছে কাল এই একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি ঘটতে পারে একটি ছেলের সঙ্গে। নৃশংসভাবে প্রাণটা চলে যেতে পারে। কেন হবে বলুন তো এগুলো?? বর্তনামে নিজেকে স্বগর্বে স্বাধীন বলতে পারছি না। একটা অস্বস্তি কাজ করছে শরীর - মন জুড়ে। না মন দিতে পারছি কর্মক্ষেত্রে, না ঘরে ফিরে। এভাবে যদি একের পর এক ধর্ষণ হতে থাকে আর তার সমাধান হয় ১০ লক্ষ টাকায় তাহলে এটা মেনে নেওয়া আপনার মনকেও প্রস্তুত রাখুন আপনার প্ৰিয় মানুষের ক্ষতবিক্ষত দেহটাকে কল্পনা করে। আর যদি মনে করেন না এটা ভুল তাহলে এই সমাজের অসুখকে সারিয়ে তুলুন। পৃথিবীতে এমন কোনো সরকার আছে কিনা আমার জানা নেই যেখানে খুনিকে আড়াল করে সরকার। তাই আবার দ্বিতীয় ভগবান বলে আমরা যাকে জানি সেই "ডাক্তার" এর খুনিকে। এখানে খুব ভালো করে ভাবতে হবে মমতা ( দিদি, বোন কিংবা মা কোনোটাই এই নামের পিছনে লাগাতে পারছিনা ক্ষমা করবেন) ঠিক কিসের বিরুদ্ধে পথে বিচার চাইতে মেনেছেন?? কার কাছে বিচার চাইছেন উনি? নির্লজ্জের চরম শিখরে বসে আছে এই অমানবিক মহিলাটা। সঙ্গে ওনার সিস্টেমের মাথায় বসে থাকা প্রতিটা সেগমেন্টের বিভাগীও প্রধান। কোন উন্নতি করেছেন বলুন তো আমাদের? শিক্ষা, শিল্প, সংরক্ষণ সব আজ ধ্বংসের পথে। প্রতিটা ধর্ষণ ওনার কাছে খুব স্বাভাবিক বলে মনে হচ্ছে। উনি ঠিক কতবার ধর্ষণ হয়েছেন আমার কিংবা আপনারও জানা নেই তাই হয়তো ওনার কাছে ধর্ষণ টাকায় রফা হয়ে যায়। কিন্তু শুনুন আপনাকে বলছি, সবাই আপনার মতো স্বভাবের নয় রাজপথ তার প্রমাণ দিয়ে যাচ্ছে প্রতিনিয়ত। আর এখনো যারা ভাবছেন কিছু ভাতা দিয়ে জীবন চলছে প্রতিবাদ করবো নাকি চুপ থাকবো তাদেরকে বলছি করুণ প্রতিবাদ। সত্যি একটা মৌমিতা মরে গিয়ে আমাদের সকলের বাঁচার উপায় বলে দিয়ে গেলো মেয়েটা। এ বলিদান বৃথা যেন না যায়। প্রতিবাদ করুণ, পথে নামুন, না নামতে পারলে যারা নামছে মানসিক ভাবে তাদেরকে সাহায্য করুণ। নিজের ভিতর থেকে পরিবর্তন আনুন যে, এই সরকার আর না। আজকে আমাদের এই অসুস্থ সমাজের মূল শিকড় হলো তৃণমূল সরকারের মমতা। ওনার পদত্যাগটা খুব দরকার। সঙ্গে আমাদের মানসিক পরিবর্তন।। পরিবর্তনটা খুব খুব দরকার।।পরিবর্তনের একটা মাধ্যম হলো প্রতিবাদ। যদি আমরা এই সমাজের পরিবর্তন চাই, সুস্থ্যতা কামনা করি তাহলে প্রতিটি মানুষকে হাতে হাত মিলিয়ে চলতে হবে। এককাথায় লড়তে হবে। হ্যাঁ ঠিকই লড়তে হবে আমাদের।। এই সমাজের চারিদিকে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা নোংরা মানুষ রুপী অমানুষ গুলোর মুখোশ ছিঁড়ে ফেলে তাদের প্রকৃত উলঙ্গ রূপটাকে সবার সামনে তুলে ধরতে হবে। এই লড়াই শুধু আমার হয়ে যেন আপনার কাছে দিয়ে থেমে না যায়। আমরা যে- যেখানে -যেভাবে আছি আমাদের মানসিক পরিবর্তনের খুব দরকার। আজ একটি মেয়ের সঙ্গে এটা হয়েছে কাল এই একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি ঘটতে পারে একটি ছেলের সঙ্গে। নৃশংসভাবে প্রাণটা চলে যেতে পারে। কেন হবে বলুন তো এগুলো?? বর্তনামে নিজেকে স্বগর্বে স্বাধীন বলতে পারছি না। একটা অস্বস্তি কাজ করছে শরীর - মন জুড়ে। না মন দিতে পারছি কর্মক্ষেত্রে, না ঘরে ফিরে। এভাবে যদি একের পর এক ধর্ষণ হতে থাকে আর তার সমাধান হয় ১০ লক্ষ টাকায় তাহলে এটা মেনে নেওয়া আপনার মনকেও প্রস্তুত রাখুন আপনার প্ৰিয় মানুষের ক্ষতবিক্ষত দেহটাকে কল্পনা করে। আর যদি মনে করেন না এটা ভুল তাহলে এই সমাজের অসুখকে সারিয়ে তুলুন। পৃথিবীতে এমন কোনো সরকার আছে কিনা আমার জানা নেই যেখানে খুনিকে আড়াল করে সরকার। তাই আবার দ্বিতীয় ভগবান বলে আমরা যাকে জানি সেই "ডাক্তার" এর খুনিকে। এখানে খুব ভালো করে ভাবতে হবে মমতা ( দিদি, বোন কিংবা মা কোনোটাই এই নামের পিছনে লাগাতে পারছিনা ক্ষমা করবেন) ঠিক কিসের বিরুদ্ধে পথে বিচার চাইতে মেনেছেন?? কার কাছে বিচার চাইছেন উনি? নির্লজ্জের চরম শিখরে বসে আছে এই অমানবিক মহিলাটা। সঙ্গে ওনার সিস্টেমের মাথায় বসে থাকা প্রতিটা সেগমেন্টের বিভাগীও প্রধান। কোন উন্নতি করেছেন বলুন তো আমাদের? শিক্ষা, শিল্প, সংরক্ষণ সব আজ ধ্বংসের পথে। প্রতিটা ধর্ষণ ওনার কাছে খুব স্বাভাবিক বলে মনে হচ্ছে। উনি ঠিক কতবার ধর্ষণ হয়েছেন আমার কিংবা আপনারও জানা নেই তাই হয়তো ওনার কাছে ধর্ষণ টাকায় রফা হয়ে যায়। কিন্তু শুনুন আপনাকে বলছি, সবাই আপনার মতো স্বভাবের নয় রাজপথ তার প্রমাণ দিয়ে যাচ্ছে প্রতিনিয়ত। আর এখনো যারা ভাবছেন কিছু ভাতা দিয়ে জীবন চলছে প্রতিবাদ করবো নাকি চুপ থাকবো তাদেরকে বলছি করুণ প্রতিবাদ। সত্যি একটা মৌমিতা মরে গিয়ে আমাদের সকলের বাঁচার উপায় বলে দিয়ে গেলো মেয়েটা। এ বলিদান বৃথা যেন না যায়। প্রতিবাদ করুণ, পথে নামুন, না নামতে পারলে যারা নামছে মানসিক ভাবে তাদেরকে সাহায্য করুণ। নিজের ভিতর থেকে পরিবর্তন আনুন যে, এই সরকার আর না। আজকে আমাদের এই অসুস্থ সমাজের মূল শিকড় হলো তৃণমূল সরকারের মমতা। ওনার পদত্যাগটা খুব দরকার। সঙ্গে আমাদের মানসিক পরিবর্তন।। পরিবর্তনটা খুব খুব দরকার।।
# পম্পা