Thebongsuspense

Thebongsuspense নমস্কার আপনারা শুনছেন TheBong Suspense যেখানে অলৌকিক ঘটনার জন্ম হয়! Youtube Link :- https://youtube.com/?si=R8945X0pi74UbAxR

বীরেন্দ্র কৃষ্ণ ভদ্র বাবুর!মহিষাসুর মর্দিনী কাল তো সবাই শুনবে.. আজ নাহয় ওনার লেখা একটা গল্প শুনে নাও.. comment এ জানিয়ো ...
20/09/2025

বীরেন্দ্র কৃষ্ণ ভদ্র বাবুর!
মহিষাসুর মর্দিনী কাল তো সবাই শুনবে.. আজ নাহয় ওনার লেখা একটা গল্প শুনে নাও.. comment এ জানিয়ো কেমন হয়েছে..

Hanabarir Khoppore | হানাবাড়ির খপ্পরে | Birendra Krishna Bhadra | HorrorSpecial | "Hanabarir Khoppore" একটি যেখানে ...

20/09/2025

বীরেন্দ্রকৃষ্ণ ভদ্রের মহিষাসুর মর্দিনী তোমরা শুনেছ! তবে ওনার লেখা গল্প কেউ শুনেছ? এই শনিবার আমাদের সাথে শুনতেই হবে কিন্তু...❤️
#ভৌতিকগল্প #ভয়ঙ্করগল্প

14/09/2025

অদৃশ্য ছায়া | Bengali Horror Audio Story | ভৌতিক রহস্য কাহিনী

অন্ধকারে লুকিয়ে থাকা “অদৃশ্য ছায়া”—এক ভৌতিক অডিও স্টোরি যা আপনাকে শিহরিত করবে রহস্য আর আতঙ্কে!
এই গল্পে রয়েছে অজানা শব্দ, অদেখা ছায়া আর এক অমোঘ অভিশাপের রহস্য। শেষ পর্যন্ত শোনার সাহস করবেন তো?

🔊 শুনুন এই ভৌতিক অডিও স্টোরি বাংলায়
👻 Genre: Horror | Mystery | Suspense
📌 Story Type: Bengali AudioStory

#অদৃশ্যছায়া #ভৌতিকগল্প

https://youtu.be/fn4KPKMDYO8?si=mkLSiVJn0k4Tf-PC
13/09/2025

https://youtu.be/fn4KPKMDYO8?si=mkLSiVJn0k4Tf-PC

"AtmarPratisodh" একটি যেখানে এক মিথ্যে ভালোবাসার ফাঁদে ফেলে! শেষ করা হয়েছে ফুট ফুটে এক জীবন. তবে পাপীর শেষ সবসময় হ....

12/09/2025

Thebongsuspense Originals Present's
"আত্মার প্রতিশোধ"...আসছে এই শনিবার ঠিক রাত ৮:৩০ টায়...

আসছে এই শনিবার ঠিক রাত ৮:৩০ টায়...কেউ শুনতে ভুলো না কিন্তু...❤️   #ভয়ঙ্করগল্প
11/09/2025

আসছে এই শনিবার ঠিক রাত ৮:৩০ টায়...কেউ শুনতে ভুলো না কিন্তু...❤️
#ভয়ঙ্করগল্প

❤️পুজোর আলোয় প্রেমের রঙ ❤️কলকাতার শরৎ মানেই এক অন্যরকম আবহ। আকাশে সাদা মেঘের ভেলা, কাশফুলের দোলা, বাতাসে সেই চেনা গন্ধ। ...
10/09/2025

❤️পুজোর আলোয় প্রেমের রঙ ❤️

কলকাতার শরৎ মানেই এক অন্যরকম আবহ। আকাশে সাদা মেঘের ভেলা, কাশফুলের দোলা, বাতাসে সেই চেনা গন্ধ। চারদিকে তখন মণ্ডপ সাজানোর ব্যস্ততা, লাইটিং-এর হুড়োহুড়ি—শহর যেন নতুন করে বাঁচতে শেখে। এই ভিড়ের মাঝেই থাকে ঈশানী আর তীর্থ। স্কুলজীবনের বন্ধু, বন্ধুত্ব থেকে আস্তে আস্তে অন্যরকম টানে বাঁধা। আর দুর্গাপুজো এলেই সেই টান আরও স্পষ্ট হয়ে ওঠে।

মহালয়ার ভোর। রেডিওতে মহিষাসুরমর্দিনী বাজছে। আধো ঘুমে ফোন ধরতেই ঈশানী শুনল তীর্থর খুশি গলা—
“ঘুম ভাঙল? শুনছিস তো?”
ঈশানী হেসে বলল, “শুনছি রে, মা-কে নিয়ে বসেছি।”
“মা যেমন আসছেন, তুইও আমার কাছে আসিস,” তীর্থ খুনসুটি করে বলল।
কথাটা শুনে ঈশানীর গাল লাল হয়ে গেল। ফোন কেটে দিলেও মনে মনে খুশি হয়ে রইল।

ষষ্ঠীর বিকেল। আবার ফোন।
“আজ রেডি তো? সন্ধে থেকে প্যান্ডেল হপিং।”
ঈশানী মজা করে বলল, “হ্যাঁ, তবে আগে মাকে বলে দিস, আমি দেরি করব।”
“আচ্ছা বাবা, বলে দেব,” তীর্থ হেসে বলল।

সন্ধ্যা নামতেই তারা বেরোল। চেতলা অগ্রণীর মণ্ডপ দেখেই ঈশানী অবাক হয়ে দাঁড়িয়ে রইল—পুরো জাহাজের মতো সাজানো। আলো ঝলমল, মানুষদের ভিড়। তারপর সুরুচি সংঘে গিয়ে অবাক—গ্রামবাংলার থিম, খেজুরগাছ, কুঁড়েঘর, মাটির ঘ্রাণ, সব যেন জীবন্ত।
“দেখলি, আমি হলে গ্রামের কৃষক হতাম,” তীর্থ মজা করে বলল।
“আর আমি ধান কাটতে সাহায্য করতাম,” ঈশানী হেসে উত্তর দিল।

দেশপ্রিয় পার্কে প্রতিমার ভিড়ে ঈশানী হাত ছাড়াতে চাইছিল। তীর্থ শক্ত করে ধরে বলল, “হাত ছাড়লে হারিয়ে যাবি।”
ঈশানী মুচকি হেসে বলল, “হারালেও তোকে খুঁজে নেব।”

রাস্তার ধারে পুচকার দোকান। প্রতিযোগিতা শুরু হল। ঈশানী ছ’টা খেয়ে ফেলল, তীর্থ পাঁচটাতেই থেমে গেল।
“দেখলি, আমি জিতলাম,” ঈশানী খুশি হয়ে বলল।
“ঠিক আছে, রিভেঞ্জ নেব,” তীর্থ মুখ গোমড়া করে বলল।
ঈশানী হেসে বলল, “আগে আমাকে খাওয়াতে হবে।”

রাতে বাড়ি ফেরার সময় দেরি হয়ে গেল। দরজায় মা রাগী চোখে দাঁড়িয়ে। ঈশানী চুপ। তীর্থ এগিয়ে বলল, “আন্টি, আমি ছিলাম সঙ্গে। দোষটা আমার।” ঈশানীর মনটা হঠাৎ নরম হয়ে গেল।

সপ্তমীর সকালে নতুন জামায় সাজল দুজন। ঈশানীর লাল-সাদা সালোয়ার, তীর্থর নীল পাঞ্জাবি।
“আজ তোকে একেবারে নায়িকার মতো লাগছে,” তীর্থ বলল।
ঈশানী মুচকি হেসে বলল, “নায়িকা তো আছি, নায়ক কোথায়?”

অষ্টমীর অঞ্জলির ভিড়ে, ধূপের গন্ধে, ঢাকের তালে ঈশানী দেখল, তীর্থ শুধু তাকিয়ে আছে।
“কী হয়েছে, এত তাকাচ্ছিস?” ফিসফিস করে জিজ্ঞেস করল ঈশানী।
“প্রার্থনা করেছি—প্রতি বছর যেন তুই আমার সঙ্গেই পুজো কাটাস,” তীর্থ আস্তে বলল।

নবমীর মেলায় নাগরদোলা। উঠতে চাইছিল না ঈশানী। তীর্থ জোর করায় উঠতেই ভয়ে তার হাত শক্ত করে ধরল।
“দেখলি, হাত ধরতে বলার দরকার নেই, পরিস্থিতিই শেখায়,” তীর্থ হেসে বলল।

দশমীর সিঁদুর খেলায় হঠাৎ ভিড়ে তীর্থ ঈশানীর গালে সিঁদুর মেখে দিল। ফিসফিস করে বলল, “শুধু পুজো নয়, পুরো জীবনটা তোর সঙ্গে কাটাতে চাই।” ঈশানীর চোখে জল চিকচিক করল, ঠোঁটে লাজুক হাসি ফুটল।

সন্ধ্যায় ঢাকের শেষ আওয়াজ ভেসে আসছিল। ঈশানী বলল, “পুজো শেষ হয়ে গেল, মন খালি খালি লাগছে।”
“পুজো শেষ হতে পারে, কিন্তু আমাদের সময় শেষ হবে না। তুই থাকলেই প্রতিটা দিন উৎসব,” তীর্থ হেসে বলল।

ঈশানী শুধু হেসে মাথা নাড়ল। চারপাশে আলো, ভিড়, কোলাহল—শহর উৎসবের রঙে ভরা। আর সেই রঙের মাঝেই তাদের প্রেম আরও গভীর হয়ে উঠল, আরও চিরন্তন হয়ে গেল।

লেখা - মেঘা দাস

07/09/2025

অভিশপ্ত প্ল্যাটফর্ম | Bengali Horror Audio Story | ভৌতিক গল্প ২০২৫

রাতের শেষ ট্রেন আর ফাঁকা রেলস্টেশন… কিন্তু অদ্ভুত সেই প্ল্যাটফর্মে কি শুধু যাত্রীরা ওঠানামা করে? নাকি আছে অজানা কোনো অশরীরী উপস্থিতি? শুনুন ভয়ঙ্কর বাংলা ভূতের গল্প – "অভিশপ্ত প্ল্যাটফর্ম"।

👻 Genre: Bengali Horror AudioStory
📌 গল্প: ভৌতিক, রহস্যে ভরা, শিউরে ওঠার মতন
🎧 শুনুন একা, অন্ধকার ঘরে, হেডফোনে…

👉 আরো ভয়ঙ্কর গল্প পেতে Follow করুন আমাদের পেজ।
#ভৌতিকগল্প #অভিশপ্তপ্ল্যাটফর্ম

06/09/2025

সময়ের ঘন্টা মেলাতে পারবে তো!!
Thebongsuspense Originals Present's
"THE Devil's Clock"
আসছে এই শনিবার ঠিক রাত ৮:৩০ টায়...

31/08/2025

শেষ ট্রেনের যাত্রী | Bengali Horror Audio Story | ভৌতিক গল্প | Bangla Audio Story

🚂🌙 “শেষ ট্রেনের যাত্রী” – এক অচেনা রাত, জনশূন্য স্টেশন আর শেষ ট্রেনের বগিতে এক ভয়ঙ্কর যাত্রা!
ভৌতিক ও রহস্যময় পরিবেশে বাঁধা এই বাংলা অডিওস্টোরি আপনাকে নিয়ে যাবে শিহরিত এক জগতে।

👉 শুনতে ভুলবেন না – আপনার কানে বাজবে ভয়, সাসপেন্স আর রোমহর্ষক অভিজ্ঞতার গল্প।

🎧 Category : Bengali Horror Story, Bangla Audio Story, ভৌতিক গল্প
🔎 Keywords : শেষ ট্রেনের যাত্রী, Bengali horror story, Bangla audio story, ভৌতিক গল্প, horror audio story, bangla ghost story

29/08/2025

Thebongsuspense Originals Present's
"অভিশপ্ত প্রাপ্তি"
আসছে এই শনিবার ঠিক রাত ৮:৩০ টায়...

🪔 “মান-অভিমান গোনুর সঙ্গে” 🪔আজ গণেশ চতুর্থী। ভোরবেলা থেকেই চারপাশে উৎসবের আমেজ। বাড়ি বাড়ি আলপনা আঁকা, ধূপকাঠির গন্ধ, ঢ...
27/08/2025

🪔 “মান-অভিমান গোনুর সঙ্গে” 🪔

আজ গণেশ চতুর্থী। ভোরবেলা থেকেই চারপাশে উৎসবের আমেজ। বাড়ি বাড়ি আলপনা আঁকা, ধূপকাঠির গন্ধ, ঢাকের মৃদু আওয়াজে যেন গোটা পাড়া ভরে উঠেছে। এই আনন্দের মাঝেই ছোট্ট শ্রীজিতা, সবার আদরের শ্রী, সকাল থেকেই ব্যস্ত। লাল ফ্রক পরে, খোঁপায় গুঁজে রাখা গন্ধরাজ ফুলে যেন সে আরও সুন্দর দেখাচ্ছে। হাতে ফুল নিয়ে বারবার দৌড়ে যাচ্ছে ঠাকুরঘরে।

— “মা, আজ গোনু আসবে তো?”
মা হেসে বললেন, “হ্যাঁ রে, আজই তো গোনুর পুজো।”

শ্রী কিছুক্ষণ চুপ করে দাঁড়িয়ে রইল, তারপর ঠোঁট ফুলিয়ে বলল—
— “গোনু তো শুধু মাটির মূর্তি হয়ে আসে! আমি চাই গোনু যেন সত্যি আমার বন্ধু হয়। আমি খেলব, গল্প করব, আবার রাগও করব। আর সব মান-অভিমান ওকেই বলব।”

মা মৃদু হেসে উত্তর দিলেন, “গোনু তোকে সবসময়ই শোনে, শ্রী। শুধু তুই বুঝতে পারিস না।”

শ্রী মায়ের কথা ঠিকমতো বিশ্বাস করতে পারল না। তার ছোট্ট মনটা ভরে গেল হাজারটা প্রশ্নে।

সন্ধ্যা নামতেই আলপনা দিয়ে সাজানো ঠাকুরঘরে নতুন মাটির গণেশঠাকুর বসানো হল। চারদিকে ফুল, প্রদীপ, ধূপে এক পবিত্র আবহ তৈরি হল। সবাই ভিড় করছে গোনুর সামনে প্রণাম জানাতে, কেউ কেউ প্রসাদ সাজাচ্ছে। কিন্তু শ্রী ভিড়ের মাঝেই এক কোণে দাঁড়িয়ে রইল। তার চোখ একদৃষ্টে গোনুর দিকে।

ফিসফিস করে বলল—
— “গোনু, তুমি কি সত্যিই আমাকে শোনো? আমি তো তোমাকে বন্ধু মনে করি। আমি যদি রাগ করি, তুমি কি আমায় মানাবে?”

তার কণ্ঠস্বর ভেঙে এল। ছোট্ট দু’চোখে জল চিকচিক করল।

হঠাৎ অদ্ভুত কিছু ঘটল। যেন এক ঝলক আলো পুরো ঘরটাকে ভরে দিল। শ্রীর মনে হল, গোনুর বড় বড় চোখ মিষ্টি করে হাসছে। আর শুঁড়টা নেড়ে যেন বলছে—
— “আমি আছি তোমার সঙ্গেই, শ্রী। তোর হাসি, কান্না, মান-অভিমান—সব আমি শুনি।”

শ্রীর ভেতরটা আনন্দে ভরে গেল। চোখের জল মুছে হেসে উঠল সে। ছোট্ট হাত জোড় করে বলল—
— “তুমি শুধু ঠাকুর নও, তুমি আমার গোনু, আমার সেরা বন্ধু।”

এরপর থেকে শ্রী আর কখনো একা বোধ করেনি। যখনই মন খারাপ হতো, গোনুর সামনে বসে সব কথা বলে দিত। কখনো বলত—“আজ আমি রাগ করেছি।” কখনো বলত—“আজ আমি খুব খুশি।” আবার কখনো ছোট্ট ছোট্ট ইচ্ছে জানাত—“আমাকে যেন সবাই ভালোবাসে, আমার বন্ধু যেন খারাপ না হয়, মাকে যেন কোনো দুঃখ না ছুঁয়ে যায়।”

গোনুর সামনে বসে সে কখনো গুনগুন করে গান গাইত, কখনো আঁকিবুঁকি আঁকত। আর শ্রী বিশ্বাস করত, গোনু চুপচাপ সব শুনছে, সব দেখছে, সব মনে রাখছে।

ধীরে ধীরে শ্রীর ছোট্ট মনটা শিখে গেল এক বড় সত্যি—গোনুর কাছে শুধু পূজা নয়, মান-অভিমানও নিরাপদ। কারণ গোনু শুধু দেবতা নন, তিনি তার সেরা বন্ধু, তার আপনজন।

✨ তাই তো সবাই বলে, গণেশ ঠাকুর যেখানে আছেন, সেখানে কোনো অভিমান দীর্ঘস্থায়ী হয় না। ভালোবাসাই হয়ে ওঠে সবচেয়ে বড় শক্তি।

লেখা - মেঘা দাস
শুভ গণেশ চতুর্থী ❤️🙏🏻

Address

Kolkata
700011

Telephone

+917439979567

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Thebongsuspense posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Thebongsuspense:

Share

Category