Sanjoy Kr dutta

Sanjoy Kr dutta https://www.youtube.com/channel/UC5bUHxd4MhKJxjru9M-X5Eg Professional Graphic Designer, Visual Editor & Creative Director ...

28/06/2025

'মৃত্যু” অবধারিত চিরন্তন পরিণতি| Ensure a Meaningful Life | Kosish - The Hospice | Khonj 24

Cinematography & Editing: Sanjoy Kr. Dutta
Creative Direction: Dr Soumen Pramanik
Special thanks to Dr Abhijit Dam, Founder, Medical Director, Kosish - The Hospice

Kosish - The Hospice

KOSISH ঝাড়খণ্ডের প্রথম সংগঠন, যা ২০০৬ সাল থেকে প্যালিয়েটিভ কেয়ার পরিষেবার অগ্রণী পথিকৃত হিসেবে কাজ করে চলেছে। আমাদের একটি দক্ষ ও নিবেদিত পেশাদার দলের পাশাপাশি অনেকেই অবৈতনিক স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে যুক্ত রয়েছেন, যারা সম্পূর্ণ বিনামূল্যে সমাজের প্রান্তিক মানুষের পাশে দাঁড়ান।

আমাদের প্রধান লক্ষ্য হল – স্থানীয়ভাবে সহজলভ্য, সাশ্রয়ী, গ্রহণযোগ্য ও টেকসই সম্পদের সর্বোত্তম ব্যবহার করে গুরুতর অসুস্থ রোগীদের জীবনের গুণগত মান উন্নত করা। Kosish-এর টিম এমন সব বয়স্ক এবং জীবনসীমাবদ্ধতাসম্পন্ন রোগীদের সহায়তা করে, যারা নিজ গৃহে থেকেই যতটা সম্ভব সম্মানজনক, স্বস্তিদায়ক ও পরিপূর্ণ জীবনযাপন করতে চান।

আমরা গ্রামের যুবসমাজকে প্যালিয়েটিভ নার্সিং এইড হিসেবে প্রশিক্ষণ দিয়ে একটি মানবিক ও দক্ষ সহায়ক শক্তি তৈরি করছি। পাশাপাশি, আশেপাশের গ্রামের শয্যাশায়ী এবং প্রতিবন্ধী বয়স্কদের জন্য বাড়িতে গিয়ে যত্ন প্রদান করছি, যার মাধ্যমে নিয়মিতভাবে প্রায় ২০০ জন প্রবীণ নাগরিকের প্রয়োজন মেটানো সম্ভব হচ্ছে।

আমাদের এই পথচলা মানবতার পাশে থাকার, যন্ত্রণার মাঝে সহানুভূতির স্পর্শ পৌঁছে দেওয়ার এক অনবদ্য প্রয়াস।

B**G 24 ইলোরা গুহা (Ellora Caves) ভারতের মহারাষ্ট্র রাজ্যের ঔরঙ্গাবাদ জেলার এক বিখ্যাত পুরাতাত্ত্বিক নিদর্শন। এটি UNESCO...
27/06/2025

B**G 24
ইলোরা গুহা (Ellora Caves) ভারতের মহারাষ্ট্র রাজ্যের ঔরঙ্গাবাদ জেলার এক বিখ্যাত পুরাতাত্ত্বিক নিদর্শন। এটি UNESCO ঘোষিত একটি বিশ্ব ঐতিহ্যস্থল (World Heritage Site)।

ইলোরা গুহা অবস্থিত মহারাষ্ট্রের ঔরঙ্গাবাদ শহর থেকে প্রায় ৩০ কিমি দক্ষিনে।

সবচেয়ে বিখ্যাত হিন্দু গুহা হলো কাইলাস মন্দির (গুহা ১৬)।এটি সম্পূর্ণভাবে একটিমাত্র পাথর কেটে নির্মিত (Rock-cut architecture)। কাইলাস মন্দির শিবের উদ্দেশ্যে উৎসর্গীকৃত এবং এটি ইলোরার সবচেয়ে চমকপ্রদ গঠন। এই গুহাগুলোতে বৌদ্ধ স্তূপ, চৈত্যগৃহ এবং বিহার দেখা যায়।

গুহা ১০ (বিশ্বকর্মা গুহা) একটি চমৎকার চৈত্যগৃহ, যেটিকে "কার্পেন্টারস কেভ" বলা হয়।

জৈন গুহা তুলনামূলকভাবে ছোট কিন্তু নিখুঁত খোদাই রয়েছে। গুহাগুলিতে তীর্থঙ্করদের মূর্তি ও জটিল অলংকরণ রয়েছে।এই গুহাগুলির নির্মাণকাল আনুমানিক ৫ম থেকে ১০ম শতাব্দীর মধ্যে।

বিভিন্ন রাজবংশ, যেমন রাষ্টকূট ও চালুক্যরা, এই স্থাপত্যকে পৃষ্ঠপোষকতা করেছিল। গুহাগুলিতে বহু দেবদেবীর মূর্তি, পৌরাণিক কাহিনির চিত্র, সূক্ষ্ম খোদাই ও অলঙ্করণ দেখা যায়। এক পাথর কেটে তৈরি বিশাল মন্দির স্থাপত্যবিশ্বে একটি বিস্ময়।

🧭 কিভাবে যাবেন?

নিকটবর্তী শহর: ঔরঙ্গাবাদ (Aurangabad)
রেল ও বিমান: ঔরঙ্গাবাদে রেল ও বিমানযোগে যাওয়া যায়, সেখান থেকে ট্যাক্সি বা বাসে ইলোরা পৌঁছানো যায়।

প্রতিদিন খোলা (সোমবার বন্ধ)
সকাল ৬:০০ – সন্ধ্যা ৬:০০

Photo : Maumita Guha Chakraborty

B**G 24
27/06/2025

B**G 24

25/06/2025

Kancha Lanka Rasgolla | কাঁচালঙ্কার রসগোল্লা |Rasulpur is a strange discovery in the world of sweets

:
নির্দিষ্ট উৎসব হোক বা নিত্যদিনের খাওয়ার পরের মুহূর্ত—একটা রসগোল্লা মুখে দিলে বাঙালির মন যেন একেবারে আনন্দে ভরে ওঠে। যে কোনো শুভক্ষণ, যে কোনো উদ্‌যাপন রসগোল্লা ছাড়া যেন ঠিক সম্পূর্ণ হয় না। মুখে যেন একরাশ অমৃতের স্বাদ, বাঙালির প্রিয়তম এই মিষ্টি খাবারটি মধ্যমণি হয়ে বসে থাকে পাতে।

কিন্তু এই চিরচেনা রসগোল্লা এবার একটু ব্যতিক্রমী রূপে ধরা দিয়েছে—কাঁচা লঙ্কা রসগোল্লা। শুনে একটু চমকে উঠতেই পারেন! কিন্তু এই চমকই এনে দিয়েছেন বর্ধমানের রসুলপুর বাজারের ‘গ্যারাবামুনের দোকান’-এর মিষ্টি ব্যবসায়ী জহর বন্দ্যোপাধ্যায়। যদিও রসগোল্লা নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা তাঁদের কাছে নতুন কিছু নয়।

এই দোকানে গেলে দেখা যাবে, স্তরে স্তরে সাজানো রয়েছে নানা রঙের, নানা স্বাদের রসগোল্লা। প্রায় কুড়ি রকমের রসগোল্লা পাওয়া যায় এখানে—চকোলেট বা আমের রসগোল্লা তো আগেই দেখেছেন শহর কলকাতার অনেক দোকানে। কিন্তু কাঁচা লঙ্কা রসগোল্লা? একেবারেই অভিনব ও অভিনবত্বে ভরপুর। মিষ্টির পাশাপাশি হালকা নোনতা স্বাদ যেন জিভে অন্যরকম তৃপ্তির ছোঁয়া দেয়।

এই অদ্ভুত স্বাদের টানে প্রতিদিন বহু মানুষ ভিড় করেন ‘গ্যারাবামুনের দোকান’-এ। কেউ কেউ আবার কিনে পাঠিয়ে দেন দূরের আত্মীয়দের কাছেও। এত সুন্দর সুন্দর স্বাদ একা চেখে দেখা তো সম্ভব নয়! তাই স্বাদের ভাগ হয়ে ছড়িয়ে পড়ে নানা প্রান্তে। যেন এক নিমেষে পৌঁছে যায় এক অনন্য স্বাদের জগতে।

রসুলপুর বাজারের এই ছোট্ট দোকানটি একটি অনন্য ও সৃজনশীল ভাবনা সফলভাবে বাস্তবায়িত করেছে। বরাবরই তাঁরা মিষ্টির স্বাদে নতুনত্ব আনতে চেয়েছেন, আর সেই চেষ্টারই অনবদ্য ফল এই কাঁচা লঙ্কা রসগোল্লা ও অন্যান্য অভিনব রসগোল্লাগুলি।

Host : Biplob Chatterjee
Cinematography : Sanjoy Kr Dutta
Concept & Direction : Biplob Chatterjee & Sanjoy Kr Dutta

#কাঁচালঙ্কার_রসগোল্লা

P.C. Anthony Goldman Juvenile Glossy Ibis in flight at Wakodahatchee Wetlands,Delray Beach,Florida on 6/23.Clickart Phot...
25/06/2025

P.C. Anthony Goldman

Juvenile Glossy Ibis in flight at Wakodahatchee Wetlands,Delray Beach,Florida on 6/23.

Clickart Photographic Forum (CPF)

15/06/2025

বাবা কে I love you বলা হয় নি কখনো,, হাড়ভাঙা পরিশ্রম করে সংসারের হাল ধরে বড় করে তোলার মধ্যে বাবার মত কর্তব্য আমি শিখতে পারিনি।
Happy father's day

12/06/2025
🙏🙏🙏
12/06/2025

🙏🙏🙏

11/06/2025

যাদের নিজের কোন যোগ্যতা থাকে না তারাই অন্যদের নিয়ে বেশি সমালোচনা করে।

"নিজের মনটাকে অন্ধকার হতে দিও না ফেলু"।পর্দায় বলেছিলেন হরীন্দ্রনাথ চট্টোপাধ্যায়- জন্মসূত্রে সরোজিনী নাইডুর ভাই। হরি আর ই...
27/06/2024

"নিজের মনটাকে অন্ধকার হতে দিও না ফেলু"।
পর্দায় বলেছিলেন হরীন্দ্রনাথ চট্টোপাধ্যায়- জন্মসূত্রে সরোজিনী নাইডুর ভাই। হরি আর ইন্দ্র-র অসামান্য এই মেলবন্ধন তবু মুখে মুখে কেমন করে হারীন্দ্র হয়ে গেল কে জানে? বড়দি আজন্ম কংগ্রেসি আর দাদা বীরেন্দ্র জার্মান কম্যুউনিস্ট পার্টির সদস্য। এমন এক অদ্ভুত পরিবারে জন্ম তার।
মহাত্মা গান্ধীজির ডাকে অসহযোগ আন্দোলনে সাড়া দিয়ে গান লিখলেন "শুরু হুই জঙ্গ হামার"। ইংরেজ শাসক ভালভাবে নিল না ব্যাপারটা। তবু মাথা নোয়ালেন না হরীন্দ্র। বিয়ে করলেন বাল্য বিধবা কৃষ্ণা রাওকে। অন্যদিকে তখন প্রকাশিত হয়েছে তার প্রথম ইংরেজি কবিতার বই ‘The Feast of youth’, যার ভূমিকা লিখেছিলেন বিখ্যাত অ্যাংলো-আইরিশ কবি নাট্যকার সমালোচক জেমস হেনরি কাজিনস। যে বই পড়ে লরেন্স বিনিয়ন লিখেছিলেন ‘He has drunk from the same fount as Shelley and Keats.’ কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি সাহিত্যের অধ্যাপক কুইলার কাউচ চমকে গেছিলেন নতুন কবির প্রতিভায়। বিস্ময় গোপন না করে বলেই ফেলেন ‘We would have given Shelley and Keats a chance. Why not this young poet?’ স্বয়ং রবীন্দ্রনাথ তাঁর "দ্য ফ্লুট" কবিতা পড়ে তা অনুবাদের ইচ্ছে প্রকাশ করেছিলেন।
ধীরে ধীরে ঝুঁকছিলেন বামপন্থায়। যোগাযোগ রাখছিলেন গণনাট্য সংঘের সঙ্গে। হিন্দিতে দ্য ইন্টারন্যাশনাল- গানের অনুবাদ যে তারই সেটাই বা কজন জানি? যেমন জানি না রেডিওতে গাওয়া তাঁর গান "রেলগাড়ি" ফিল্মে গেয়েই তো নাম কুড়ালেন "গায়ক" অশোক কুমার। ‘সূর্য অস্ত্ হো গয়া/ গগন মস্ত্ হো গয়া’, ‘তরুণ অরুণ সে রঞ্জিত ধরণী’-র মতো গান লিখছেন একের পর এক। গেয়েছেন উদাত্ত গলায়।
কিন্তু চরিত্রাভিনেতা হিসেবে নিজেকে তুঙ্গস্পর্শী উচ্চতায় নিয়ে গেছেন তিনি। ১৯৬৩ সালে মার্চেন্ট আইভরি প্রোডাকশানের প্রথম ছবি ‘দ্য হাউজ়হোল্ডার’-এ অভিনয় করলেন হরীন্দ্রনাথ। সে ছবি তৈরিতে সাহায্য করছিলেন সত্যজিৎ রায়। সেখানেই হরীন্দ্রনাথের সঙ্গে তাঁর আলাপ। মুগ্ধ সত্যজিৎ ঠিক করলেন এমন অভিনেতাকে দিয়ে কাজ না করালেই নয়। গুগাবাবা-তে বরফির ভূমিকায় এলেন হরীন্দ্র।একটিও কথা নেই। তবু কি সাবলীল তাঁর অভিনয়। ডায়লগ বলতে-
ব্রররররর গুররররর ফিঁইইশশশশশ,
নিরুউউউশশশশ,
গুররররর গুশশশশ,
ফিমুশশশশ উশশশশ ভুশশশশ,
হিঁউশশশশ ভুশশশশ মুশশশশশ…
সঙ্গে সরু লাঠি মাটিতে ঠুকে খোঁচা খোঁচা দাঁত বের করে খ্যাঁক খ্যাঁক শব্দে হাসি। মাথার আজব মুকুট থেকে দুই সরু অ্যান্টেনা বেয়ে মুখের সামনে টুং টুং করে দুলছে দুখানা রুপোলি বল। সাহেব, বিবি গোলামের ঘড়িবাবু, বাবুর্চি-র দাদুজি কিংবা সীমাবদ্ধ- র স্যর বরেণ রায়। সবেতেই তিনি সমান সচ্ছন্দ। মাস্টার স্ট্রোকটা দিলেন সত্যজিৎ রায়- তাঁকে সিধু জ্যাঠা বানিয়ে।
১৯৭৪ সালে সোনার কেল্লা, তাঁর অভিনীত শেষ বাংলা সিনেমা। কয়েক মিনিটের রোল। আর তাতেই তিনি অমর। হরীন্দ্রনাথের জন্য এর চেয়ে ভাল পরিনতি আর কীই বা হতে পারত? সত্যিই তো! আর কি বিশেষণে ভূষিত করবেন এই স্বাধীনতা সংগ্রামী, কবি, গায়ক, আবৃত্তিকার, চিত্রকর, অভিনেতা, গীতিকার, প্রযোজক, গবেষককে।
তাই সবকিছু মিলেমিশে চিরন্তন সিধুজ্যাঠা হয়ে থেকে যান হরীন্দ্রনাথ। সিধুজ্যাঠাকে প্রণাম।🙏🙏🙏

#সংগৃহীত

Address

12/2, N. C. Mitra Road, Dumdum Cantonment
Kolkata
700028

Telephone

+917001835928

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Sanjoy Kr dutta posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Sanjoy Kr dutta:

Share