পাপড়ির ভাবনা/Paprir Bhabna

পাপড়ির ভাবনা/Paprir Bhabna ভালো কিছু মুহূর্ত আর চোখের জলের দ্রবণ
তুমি বলছো বেঁচে থাকা, আমি বলছি জীবন

Good morning ♥️♥️
29/06/2025

Good morning ♥️♥️

Good evening friends
10/11/2024

Good evening friends

03/11/2024
29/10/2024

#পারলে ফিরিস

****************

পড়ন্ত বিকেলে তোর দীঘির মতো চোখে করেছিলাম অবগাহন

অবেলার আদরে সূর্য তখন ডুবছে একটু একটু করে

তোর এলোমেলো চুলে ছুঁয়ে যাচ্ছিলো দামাল হাওয়া

তোর ভেজা ঠোঁটে ছিলো আগামীর আমন্ত্রণ

সেদিন খুব ইচ্ছে করছিলো প্রেমিক হতে

শরীরের অলিগলি বাদ দিয়ে তোর মনের মালিক হতে লোভ হয়েছিলো খুব

তোর মনের উষ্ণতায় পুড়তে চেয়েছি বারবার

লিখতে চেয়েছি তোকে নিয়ে প্রেমের কবিতা৷

অসমাপ্ত গল্পটা আজও পড়ন্ত বিকেলে তোকে খোঁজে

ধোঁয়াওঠা কফিকাপ আবার ছুঁতে চায় তোর নরম ঠোঁট

আমার শীতল হৃদয় তোর হৃদয়ের আঁচে পুড়তে চায় বারবার

তোকে ফেরাই আমার কবিতার উষ্ণ আলিঙ্গনে

ফেরাই আমার একলা বাতায়নে

পারলে ফিরিস নাহয় বেনামী বন্দরে

আমার হৃদয়ে আবেগী স্মৃতির বাঁকে৷

30/06/2024

#বয়েই গেছে
#রিপোস্ট


নিয়মের বাইরে অন্য রকম কিছু হলেই আমরা সমালোচনায় মেতে উঠি৷ আরে বাবা নিয়ম গুলো যে মানুষেরই তৈরী, নিয়ম তো তৈরী হয় ভাঙার জন্যেই, তাহলে যে যেমন ভাবে ভালো আছে তাকে দিন না তার মতো থাকতে, জীবন তো একটাই, যার জীবন সে যদি "আমার আমি" কে নিয়ে খুশী থাকে তবে অন্যদের সমস্যা কোথায়!

#রীতমা কিছুতেই শ্বশুরবাড়ীতে অ্যাডজাস্ট করতে পারছে না, তাই বিয়ের একবছর পরেই ডিভোর্স কেস চলছে,,সবাই বলছে আর একটু অ্যাডজাস্ট করতে পারলি না, আরে মশাই জীবনটা কার? ভালোমন্দ বুঝে নিতে দিন না স্বাবলম্বী মেয়েটাকে৷

#দীর্ঘ পাঁচবছর রিলেশনশিপের পর ব্রেকআপ হয়েছে দীপ আর রাইয়ের৷ বাকীরা এমন হা হুতাশ করছে যেন ব্রেক আপ হয়েছে তাদের৷ আসলে বেশ মুখরোচক টপিকস তো৷

#বাষট্টি বছরের সুধীরবাবু মর্নিং ওয়াকে যান পাশের বাড়ীর সমবয়সী তুলি দেবীর সাথে৷ করেন সুখ দুঃখের গল্প, লোকেরা অবশ্য ইতিমধ্যেই সম্পর্কটার নাম দিয়েছে পরকীয়া, বন্ধুত্ব সেটাতো তাদের চেনা গন্ডীর বাইরে৷

#রাজু ছোট থেকে একটু মেয়েলী৷ তার বাবা ডাক্তারের সাথে কথা বলে সামলে নিয়েছেন সবটাই, মেধাবী রাজু এগিয়ে যাচ্ছে তার লক্ষ্যে, ভবিষ্যতে সে হরমোন চেঞ্জ করবে কিনা সেটা ছেড়ে দিননা তার ওপর..আপনাদের এত মাথা ব্যথা কেন মশাই, পেন কিলার কিন্তু স্বাস্থ্যের পক্ষে ক্ষতিকর৷

#রীতা একটু লেখালিখি করে, সারাদিন কাজের পর এটাই তার বিনোদন, মাঝে মাঝে ফেসবুকে লেখা পোস্ট করে..সেদিন এক পরিচিত লোক ডেকে বললেন- এসব করে কি হবে, শুধু সময় নষ্ট৷ উফ..আপনারা পারেন ও৷

#বীথি রাস্তায় ওর বন্ধুর সাথে ফোনে কথা বলছিলো, আপনি ভেবেই নিলেন যে ফোনে বুঝি ওর বয়ফ্রেন্ড৷ ব্যাস ফোনে খবর চলে গেলো ওর মায়ের কাছে৷

#তিয়াসের মেয়ের যখন একমাস বয়স, ওর হ্যাসবেন্ড দুর্ঘটনায় মারা যায়,মেয়েকে আয়ার কাছে রেখেই কাজে যায় সে৷তাতেও পাড়ায় তার চরিত্র নিয়ে সমালোচনা শুরু হয়েছে৷আরে মশাই আপনারা কি মেয়েটার ভরণ পোষণের দায়িত্ব নেবেন?

অথচ পাশের বাড়ীর কেউ অসুস্থ হলে, বাড়ীর বৌএর ওপর অত্যাচার,কারো বৃদ্ধ বাবা মাকে অপমান করা হলে আপনারা একদম চুপ, বলেন ওটা তো ওদের পারসোনাল ব্যাপার!

তাহলে আপনাদের কৌতূহল একটু প্রশমিত করুন না, একজন সাবালক ছেলে বা মেয়েকে তাদের নিজেদের মত বাঁচতে দিন না, লোকে কি বলবে এই গন্ডীটা থেকে কিন্তু আজ ও অনেকেই বেরোতে পারেনা৷ নিজেদের অপ্রাপ্তি ভালোলাগা মন্দলাগা হোক না ব্যক্তিগত৷
এরপরও যদি আপনারা চুপ না করেন, আমি বলবো মানুষের একটাই জীবন, বাঁচবে ইচ্ছেমতন৷
ছিঃ ছিঃ করছেন তো..ধুর বয়েই গেছে...

20/06/2024

প্রিয়...
জানি না কিবলে সম্বোধন করবো, সে ভাবে কখনো ভাবিনি তোকে নিয়ে, অথচ তোকে ছাড়া যে আমার একপাও চলেনা৷ অথচ তুই কেমন আছিস সেটা তো কতদিন জানা হয়নি৷ আমার যন্ত্রণায় ডুকরে কেঁদে নীল হয়েছিস তুই, আর ভালোবাসায় ভাগ বসিয়ে আমাকেই জড়িয়ে ধরেছিস অবলীলায়৷ অথচ তোকে জাগাতে যে সোনার কাঠি রূপোর কাঠি লাগে, সাজাতে লাগে ছোট্ট একটা আয়না আর কাঠবিড়ালীর মতো ছটফটে মুহূর্ত৷
এতো লেপ্টে থাকিস আমার সাথে, রাতের আকাশের চাঁদের কলঙ্কের মতো৷ দূর দূর করে তাড়িয়েছি কতোবার, সবকাজে এতো ইমোশনাল হয়ে যাস! তোকে নিয়ে ভাববো, কবিতা লিখবো, আদর করবো ওতো সময় কোথায়?
অভিমানে তাই বুঝি তোর চোখের তলায় কালি পড়েছে,
যত অবহেলা তত বুঝি অচেনা হওয়া৷ চারপাশে এতো কোলাহল, ইঁদুর দৌড়ের লম্বা প্রতিযোগীতায় আর করোনার হুংকার ক্রমশ গ্রাস করছে অস্তিত্ব৷
রাতের বালিশের যে স্বপ্ন গুলো ভাগাভাগি করতাম তোর সাথে আজ তারাই ঘুমিয়ে পড়েছে৷ তোর সাথে একা থাকা হয়না আর, ঘর অন্ধকার করে রবিঠাকুরের গানও শোনা হয়না, শুধু ফোনের পর ফোন করে জেনেছি অন্যেরা কেমন আছে? কক্ষনো জিজ্ঞেস করিনি তুই কেমন আছিস? এলোমেলো চুল সরিয়ে বলিনি কিরে কি হয়েছে,এতো বিষণ্ণ? গভীর ঘুমে আছন্ন হয়ে দেখেছি অন্য কারো স্বপ্ন, তোর স্বপ্ন সেটার দরদাম তো করেছে অন্যরা৷
কতদিন বৃষ্টিতে ভিজিস নি, অভিমানে ঠোঁট ফুলাস নি, গলা তুলে ঝগড়াও করিসনি তাই না?
বিছানার টানটান চাদরে নিয়ম করে তোকে জড়িয়ে ধরে শোয়া, সকাল থেকে তোর অস্তিত্ব মাপতে মাপতে সূর্যাস্ত দেখা৷ অথচ জানি না, তুই কেমন আছিস, সত্যি কি ভালো আছিস? শুনেছিলাম অভিনয়টা আজকাল ভালই করছিস৷
তবু আজ জানতে বড় ইচ্ছে করছে ,কেমন আছিস "আমার আমি".... পারলে ক্ষমা করিস আমায়৷
আজ তাই নিজেকেই লিখলাম চিঠি, উত্তর পাবো না জেনেও.....
ইতি
ক্ষমাপ্রার্থী সেই আমিটা

14/04/2024

চৈত্রের শেষে বেজে ওঠে গাজনের সুর, পাল্টাতে থাকে রোজনামচার গল্পটা। পিছু নেয় শেষবেলার নেশায় মোড়া আলো, আর মাদলের মায়াবী ছন্দ। তারপর একসময় একাকীত্বের ক্যালেন্ডারে হঠাৎ এসে আঙুল ছোঁয়ায় নতুন বৈশাখী হাওয়া। মনকেমনের খবরটাও বেজে ওঠে পাতার ফিসফিস আর আমের সোনালী মুকুলে। আটপৌরে জীবনে লাগে উৎসবের রঙ। চৈতালী রাতের চৌকাঠ পেরিয়ে আবার আসে একটা নতুন স্বপ্নভোর, আসে নতুন বছর...

28/02/2024

পরিচয়
*********

সকালবেলা চোখ খুলতে না খুলতেই কাজের এক অলিখিত ফর্দ সামনে এসে দাঁড়ায়
দু বছরের ছেলে আর স্বামী তখন ঘুমে কাদা
ঘড়িতে বাজছে পাঁচটার এর্লাম..
পাশের ঘর থেকে আসছে শ্বশুরের নাক ডাকার আওয়াজ
আরো একটু চোখটা বুজে শুয়ে থাকতে ইচ্ছে করছিলো অহনার..না না এরপর শুয়ে থাকলে অনেক দেরী হয়ে যাবে.
বাসি জামাকাপড় ছেড়ে রান্নাঘরে ঢুকতে হবে এটাই নাকি নিয়ম , ছেলেটার জন্য দুধ গরম করে ওকে ঘুমের মধ্যেই খাওয়াতে হয় অহনাকে, না হলে সাত সকালে খিদের চোটে উঠে পড়লে সকলের ঘুম ভাঙালে আর রক্ষে নেই, যা দুষ্টু হয়েছে !তারপর দোতলার জানলা দিয়ে ব্যাগ ঝুলিয়ে দেয় খবরের কাগজ আর দুধের জন্য, তারপর চা করা বাড়ির সবাইকে ডেকে তোলা,অসুস্থ শাশুড়ির সেবা মানে ধরে ধরে বাথরুমে নিয়ে যাওয়া ওষুধ দেওয়া..এসব করতে করতেই বাজে আটটা তারপর আবার নীলের অফিসের তাড়া, ছেলের বায়নাক্কা , রান্না সবই একা হাতে সামলায় অহনা, ঠিকে কাজের লোক অবশ্য একজন আছে, তবু কোথা দিয়ে যে সময় কেটে যায় নিজেও বুঝতে পারে না৷ নিজের দিকে তাকানোর অবকাশ আর হয় না তার আর ইচ্ছেটাও আস্তে আস্তে কমে আসছে৷
তাও নীল প্রায়ই বলে সারাদিন করটা কি? একটু সেজেগুজে থাকতে পারো না, দেখে মনে হয় ঘরের কাজের লোক, অথচ ঘরে তো কিছূ অভাব নেই৷

এখন সন্ধ্যে সাতটা, নীল অফিস থেকে ফিরে ল্যাপটপ খুলে বসে পড়েছে, অহনা ছেলেকে খাওয়াতে খাওয়াতে বকবক করছে নীল যেন শুনেও শুনছে না, খুব কান্না পাচ্ছে অহনার ,সারাদিন সবকিছু সামালোনোর পর নীলের ভালোবাসাও যেন ক্রমশঃ কমে যাচ্ছে! সংসারের সব দায়ভার যেন অহনার! কথায় কথায় শুধু একটাই কথা সারাদিন করটা কি! খাও দাও আর ঘুম ছাড়া আর কোন কাজই তো থাকে না একজন হাউস ওয়াইফের!
আগের কথা খুব বেশী করে মনে পড়ছে অহনার৷কতদিন রবিঠাকুরের কবিতা পড়েনা অহনা৷ কত ভালো আবৃত্তি করতো, লেখালিখি করতো সব এখন অতীত৷
ইঞ্জিনীয়ারিং পড়তে পড়তে ওদের দুজনের বন্ধুত্ব,পড়াশুনায় তুখোড় ছিলো অহনা আর যথেষ্ট সুন্দরীও৷ তারপর একসময় ওরা বুঝতে পারে কখন দুজন দুজনের মন জুড়ে বসেছে, তারপরে পাশ করার পর দুজনেই ভালো চাকরী পায়, অহনা খুব মেধাবী ছাত্রী ছিলো, নীলের থেকে ওর চাকরীটাও ছিলো মোটা মাইনের..দুবাড়ির সম্মতিতেই বেশ ধূমধাম করে ওদের বিয়ে হয়৷
তার কিছুদিন পরেই নীলের মা অসুস্থ হয়ে পড়ে, একটা মেজর হার্ট অ্যাটার্ক৷ নীল অহনাকে কাঁদতে কাঁদতে বলে তুমি চাকরীটা ছেড়ে দাও অনা, আমার মা কে কি করে আয়ার কাছে রেখে যাবো, তাছাড়া আমি যা রোজগার করি, তাতে তো ভালোই চলে যায়, আমি তো তোমার পাশে আছি সবসময়, পরে না হয় মা সুস্থ হলে..আর তাছাড়া বাবার শরীরটাও ঠিক থাকে না, মা বাবাকে কার ভরসায় রাখি বলো,
অহনা নীলের মাথায় হাত বুলিয়ে বলেছিলো আমি আছি তো, দেখো সব ঠিক হয়ে যাবে

সত্যি ঠিক কি আর কিছু হয়, এরপর একবছর পর সে অন্তঃসত্ত্বা হয়, এবং কোল আলো করে জন্ম নেয় ওর স্বপ্ন ওর সন্তান,
প্রথমে প্রেমিকা, তারপর নীলের স্ত্রী তারপর বিট্টুর মা, আসতে অহনা পরিচয়ের গোলকধাঁধায় হারিয়ে যেতে থাকে৷ ততদিনে সে পুরোদস্তুর গিন্নী হয়ে উঠেছে৷
শাশুড়ি আগের থেকে অনেকটা সুস্থ, ছেলেও তো দেখতে দেখতে বছর দুয়েকের হলো,
তবে অহনা পাল্টে যাচ্ছে ক্রমশঃ, যে অহনা ঘন্টার পর ঘন্টা রূপচর্চায় ব্যস্ত থাকতো, বইপড়া, আড্ডায় জমিয়ে রাখতো প্রিয়জনদের, আজ সে আয়নার সামনে দাঁড়ায় না, গান শোনে না, ঝগড়া করে না,স্বপ্ন দেখে না শুধু কর্তব্য করে চলে নিষ্ঠার সাথে৷ কারণ সে যে গৃহবধূ, সে নারী৷ এযেন নারীর সাথে পুরুষের এক অলিখিত চুক্তি মানিয়ে নিতে হয়, প্রয়োজনে তুমি মা হবে, আবার কখনো হবে ঘরের বৌমা, আবার স্বামীর কাছে হবে আদুরে প্রেমিকা, তোমাকে হতেই হবে, ইচ্ছে অনিচ্ছের দায়ভার থেকে কবেই তোমাকে মুক্তি দেওয়া হয়েছে৷
অহনার মাতো সবসময় বলেন, ওরা যখন চাইছে না তখন কি দরকার বল চাকরি করার, তোর অভাব তো নেই কিছু৷
অহনা কিছুক্ষণ চুপ থেকে বলে পুরোটাই যে অভাব মা৷ আমি মেয়ে বলে, ওদের সংসারের বৌ বলে আমার নিজের পরিচয়টাই যে ওরা মুছে দিচ্ছে , নীলও তো চাকরীটা ছাড়তে পারতো ..
অহনার মা বলেন মাথা ঠান্ডা করতো, সংসারের জন্য মেয়েরা কতকিছু করে।

দেখতে দেখতে কেটে গেছে অনেকগুলো বছর৷
অহনা গাড়ী ড্রাইভ করতে করতে ভাবছিলো পুরোনো কথা, আজ সে অহনা, শুধুই অহনা! নীলের সাথে ডিভোর্স হয়েছে বেশ কিছু বছর যদিও শাশুড়ি মারা যাবার পর সে এই সিদ্ধান্তে এসেছিলো! কারণ সে বুঝেছিলো নীল তাকে কোনদিন চাকরী করতে দেবে না! একটা মেয়ে তার থেকে এগিয়ে যাবে এটাই তার ইগোতে বাঁধছিলো বাকীটা পুরোটাই অজুহাত!
ছেলে ও এখন বেশ বড়,সেও ইঞ্জিনীয়ার, ছেলে মা মিলে একটা ফার্ম ও খুলেছে!
বেশ ভালোই আছে তারা নিজের পরিচয়ে৷
ঝাপসা চশমাটা একবার মুছে নিয়ে সেই প্রিয় রবীন্দ্রসংগীতটা চালালেন " ভালোবেসে সখী নীরবে নিভৃতে ..আমার নামটি লিখো"
অহনা,হ্যাঁ শুধুই অহনা তার আজ কোন পদবীর দরকার নেই৷

31/12/2023

দুঃখগুলো থাকুক ভালো
বছর শেষে স্মৃতির ভিড়
নতুন ভোরে নতুন আলো
আমার আমি তবুও স্থির...

05/12/2023

#অনেকদিন বাদে দুচার লাইন হিজিবিজি ভাবনা

ঘরভর্তি ভেজা ইচ্ছারা
আর বাইরে অঝোরে বৃষ্টি
সঙ্গে একটা অচেনা তুমি
ধোঁয়াওঠা কফিকাপ আর স্মৃতির ফিরে আসা
দিনের গভীরে রাত
আর বৃষ্টির ভেতর দুটো ভেজা মনের কাছে আসা৷

সেই অতীতে নিজের আকাশে মেঘের গোঁসা হতো ভারী
আর চোখ থেকে টুপ টুপ করে ঝরতো অভিমান
আমার খোলাচুলে ঝেঁপে আসতো বৃষ্টি
আর শুধু আমার তুমি
সেই ব্যালকনি সেই হাসনুহানা আর সেই বৃষ্টি৷

শুধু গল্পটা আজ অনেক পুরোনো
বৃষ্টিটা শুধু আজও নবীন
আর ইচ্ছারা আজও ভেজে অজান্তে৷

Address

Kolkata

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when পাপড়ির ভাবনা/Paprir Bhabna posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Category