It's Palash

It's Palash আমারে ভুইলাই ভালো থাইকো 🌻🖤

18/04/2025

কেউ আপনাকে রিয়েল লাভ করে কিনা কিভাবে বুঝবেন?

সমস‍্যা একটাই…

ভালোবাসা চোখে দেখা যায় না, অনুভব করতে হয়।

কিন্তু অনুভূতি যদি ধোঁয়াশা হয়ে যায়?

যদি বোঝাই না যায়—সে কি সত্যিই ভালোবাসে, নাকি কেবল অভ্যাসে পরিণত হয়েছেন আপনি?

আপনার জন্য ভালোবাসার অভিনয় চলছে, নাকি ভালোবাসাটা আসলেই খাঁটি?

কিভাবে বুঝবেন এটা?

কিছু উপায় বলছি। মিলিয়ে দেখতে পারেন।

১. সে আপনাকে সম্মান করে কিনা?

ভালোবাসার প্রথম ও প্রধান শর্ত—সম্মান।
যে ভালোবাসে, সে কখনো আপনাকে ছোট করবে না, আপনাকে নিয়ে হাসাহাসি করবে না, আপনাকে গুরুত্বহীন মনে করবে না।

কীভাবে বুঝবেন?
• আপনার মতামত সে গুরুত্ব দিয়ে শোনে কিনা।
• আপনার স্বপ্নকে সে হাস্যকর মনে করে নাকি পাশে দাঁড়ায়।• তার কথাবার্তা ও আচরণে আপনাকে নিচু করে দেখানো হয় কিনা।

যদি কেউ ভালোবাসার নামে আপনাকে ছোট করে, বিশ্বাস করুন, সেটা ভালোবাসা নয়।

২. আপনাকে নিয়ে ফিউচার প্ল‍্যান করে কিনা?

সত্যিকারের ভালোবাসা শুধু বর্তমানের খেলা না, সেখানে ভবিষ্যতের রোডম্যাপ থাকে।

যে ভালোবাসে, সে শুধু আজকের নয়, আগামী দিনেরও পরিকল্পনা করবে আপনাকে নিয়ে।

কীভাবে বুঝবেন?
• সে ভবিষ্যতের কথা বলার সময় “আমি” নয়, “আমরা” বলে কিনা।
• আপনার মতামত ছাড়া সে কোনো বড় সিদ্ধান্ত নেয় কিনা।
• তার জীবনের প্ল্যানে আপনি আছেন কিনা, নাকি সে শুধুই নিজের কথা ভাবে।

যদি দেখেন, সে ভবিষ্যতে আপনাকে কোথাও কল্পনাই করে না—তাহলে বুঝতে হবে, সম্পর্কটা কেবল সময় কাটানোর জন্য।

৩. ঝগড়ার সময় সে কেমন আচরণ করে?

ভালোবাসা মানে কেবল সুখের দিনগুলো নয়, খারাপ দিনগুলোতেও একসঙ্গে থাকা।

যে সত্যিকারের ভালোবাসে, সে সম্পর্ক ধরে রাখার চেষ্টা করবে।

কীভাবে বুঝবেন?
• ঝগড়ার সময় আপনাকে অসম্মান ও গালিগালাজ করে কিনা।
• রাগের মাথায় সম্পর্ক শেষ করার হুমকি দেয় কিনা।
• সমস্যা মিটিয়ে সম্পর্ক বাঁচাতে চায়, নাকি সহজেই ছেড়ে দেয়ার কথা বলে।

সত্যিকারের ভালোবাসা কখনো ইগোর কাছে হার মানে না।

৪. আপনিই তার ‘প্রায়োরিটি’ কিনা?

যে ভালোবাসে, সে আপনাকে তার জীবনের গুরুত্বপূর্ণ অংশ ভাববে— শুধু অপশন হিসেবে ট্রিট করবে না।

কীভাবে বুঝবেন?
• ব্যস্ততার মাঝেও আপনার জন্য সময় বের করে কিনা।
• আপনার সমস্যাকে নিজের সমস্যা মনে করে কিনা।
• আপনাকে সান্ত্বনা দেওয়া তার দায়িত্ব মনে করে কিনা।

যদি সে আপনাকে বারবার অগ্রাহ্য করে, আপনাকে সময় দিতে না পারে, আপনার কষ্টকে অবহেলা করে—তাহলে বুঝতে হবে, আপনি তার কাছে বিশেষ কেউ না।

৫. সে আপনাকে বদলে ফেলতে চায় কিনা?

ভালোবাসা মানে কি শুধু মনের মতো করে গড়ে নেওয়া?
না, ভালোবাসা মানে গ্রহণ করা—যেমন আছেন, ঠিক তেমনভাবেই।

যে সত্যিই ভালোবাসে, সে আপনাকে নিজের মতো করে ঢালাই করতে চাইবে না। বরং, আপনাকে আপনার মতো করেই মেনে নেবে।

কীভাবে বুঝবেন?
• আপনার চলাফেরা, পোশাক, কথা বলার ধরন—সবকিছুতে সে খুঁত ধরে?
• আপনাকে তার ‘পারফেক্ট’ মানদণ্ডের মধ্যে ফেলার চেষ্টা করে?
• আপনার স্বাভাবিক আচরণ নিয়ে সবসময় অভিযোগ করে, আপনাকে বদলানোর কথা বলে?

যদি দেখেন, সে আপনাকে এমন কিছু বানাতে চায় যা আপনি না।

তাহলে বুঝতে হবে—ঐটা ভালোবাসা না, একটা ‘প্রজেক্ট’।

৬. কঠিন সময়ে পাশে থাকে কিনা?

ভালোবাসা পরীক্ষার আসল সময় হলো কঠিন সময়।
ভালো সময়ে সবাই পাশে থাকে, কিন্তু কঠিন সময়ে যে মানুষটিকে পাবেন, সে-ই সত্যিকারের ভালোবাসে।

কীভাবে বুঝবেন?
• আপনি সমস্যায় পড়লে সে পাশে থাকে কিনা।
• কঠিন সময়ে সে পালিয়ে যায়, নাকি সমাধান খোঁজে।
• আপনার দুঃখ-কষ্ট তার কাছে গুরুত্ব পায় কিনা।

যে কেবল সুখের দিনের সঙ্গী, সে ভালোবাসার মানুষ না—সময় কাটানোর সঙ্গী।

তাহলে?

সত্যিকারের ভালোবাসা কেমন?

সত্যিকারের ভালোবাসা কোনো নাটক নয়, কোনো পারফরম্যান্স নয়।

এতে স্বার্থ থাকে না, অবহেলা থাকে না, অপমান থাকে না।

ভুল ভালোবাসা আপনাকে অবিশ্বাসী বানিয়ে ফেলবে, নিজেকে ছোট ভাবতে বাধ্য করবে।

সঠিক ভালোবাসা আপনাকে শক্তিশালী করবে, গর্বিত করবে, আত্মবিশ্বাসী করবে।

তাই, ভুল সম্পর্কের বোঝা টেনে চলবেন না।

অপেক্ষা করুন সেই ভালোবাসার জন‍্য~

যেটা আপনি ট্রুলি ডিজার্ভ করেন।

❤️❤️

বব মার্লে'র কথাগুলো মনে পড়ছেঃতুমি হয়তো তার প্রথম নও, শেষও নও, কিংবা একমাত্র নও। সে হয়তো আগেও প্রেমে পড়েছিলো, এবং হয়তো আব...
11/03/2025

বব মার্লে'র কথাগুলো মনে পড়ছেঃ

তুমি হয়তো তার প্রথম নও, শেষও নও, কিংবা একমাত্র নও। সে হয়তো আগেও প্রেমে পড়েছিলো, এবং হয়তো আবারও পড়বে। কিন্তু, এখন যদি সে তোমাকেই ভালোবাসে, বাকি সবে কী আসে-যায়? সে নিখুঁত নয়, তুমিও নও, এবং তোমাদের দু'জনের কেউই কখনোই নিখুঁত হতে পারবে না। কিন্তু, সে যদি অন্তত একবার তোমার মুখে হাসি আনে, যদি তাকে নিয়ে তোমাকে দুইবার ভাবায়, যদি তার কারণে তুমি খারাপ কিছু করা থেকে বিরত থাকো এবং যদি সে তার ভুলগুলো স্বীকার করে নেয়, তাকে যেতে দিয়ো না এবং তাকে তোমার সর্বোচ্চটুকু দিয়ো।

সে তোমাকে নিয়ে কবিতা আওড়ায় না, সে সারাক্ষণ তোমাকে নিয়ে ভাবে না, কিন্তু সে তোমাকে তার একটি অংশ দিয়ে দিয়েছে এ জেনেও যে, ওটাকে তুমি ভেঙে চুরমার করে দিতে পারো— হৃদয়।

দুঃখ দিয়ো না, পাল্টে দেওয়ার চেষ্টা কোরো না, তার যতোটুকু সাধ্য তা থেকে একটুও বেশি প্রত্যাশা কোরো না। সারাক্ষণ তার সমালোচনায় ব্যস্ত থেকো না। সে তোমাকে সুখী করলে, হাসিমুখ উপহার দিয়ো; কষ্ট দিলে, রাগ উপহার দিয়ো; এবং সে পাশে না-থাকলে তাকে মিস কোরো। হৃদয়ের পুরোটা দিয়ে ভালোবেসো তাকে, সে যখন তোমাকে ভালোবাসবে।

কারণ— পারফেক্ট মানুষ বলতে কিছু নেই; কিন্তু অবশ্যই একজন আছেই, যে তোমার জন্য পারফেক্ট।

যতটা শক্ত ভাবো আমি ততটা শক্ত নই, মাঝে মাঝে আমিও ভে"ঙ্গে যাই.!😓💔
11/02/2025

যতটা শক্ত ভাবো আমি ততটা শক্ত নই, মাঝে মাঝে আমিও ভে"ঙ্গে যাই.!😓💔

মায়াবতী,,ভবিষ্যৎ জেনে তোমায় আমি ভালোবাসি না।আমি জানিনা কোনো কালেই এক ছাদের নিচে আমাদের লাল নীল সংসার পাতা হবে কিনা, জানি...
08/02/2025

মায়াবতী,,
ভবিষ্যৎ জেনে তোমায় আমি ভালোবাসি না।

আমি জানিনা কোনো কালেই এক ছাদের নিচে আমাদের লাল নীল সংসার পাতা হবে কিনা, জানিনা একসাথে বৃদ্ধ হবার প্রার্থনারা ঠিক কতটুকু সত্যি হবে তবুও আমি ভালোবাসি। এখন, এই সময়ের জন্য, এই মূহুর্তে তোমায় ভালো না বেসে থাকা যায় না বলে ভালোবাসি। আমি ভালোবাসি ভালোবাসার জন্য।

ভবিষ্যৎ জেনে হয়তো সুন্দর ভবিষ্যতই মেলে,
প্রেমটা বোধহয় মেলে না প্রিয়🖤🖤

তাহসান দ্বিতীয় স্ত্রীর প্রেমিকের স্ট্যাটাস তুমি প্রতিষ্ঠিত কারো হাত ধরেছ। অথচ তুমি চাইলে আমিও প্রতিষ্ঠিত হতে পারতাম। তি...
29/01/2025

তাহসান দ্বিতীয় স্ত্রীর প্রেমিকের স্ট্যাটাস

তুমি প্রতিষ্ঠিত কারো হাত ধরেছ। অথচ তুমি চাইলে আমিও প্রতিষ্ঠিত হতে পারতাম।

তিনি আরও লেখেন, তুমি যার হাত ধরেছো, তাকেও কেউ একজন ছেড়ে চলে গেছে। আজ সে তোমাকে সঙ্গী করে পেয়েছে। আমি হয়তো নীল তিমি হতে পারলাম না, কিন্তু আমিও তোমার মতো সুন্দরী কোনো নীল পরীর হাত ধরবো।🥹🥹🥹💔💔

তুমি না হয় আমার সঙ্গে বেঁধো ঘরবাবুইপাখির ছোট্ট নীড়ে। 🖤
27/01/2025

তুমি না হয় আমার সঙ্গে বেঁধো ঘর
বাবুইপাখির ছোট্ট নীড়ে। 🖤

খুবই আজব ভালোবাসা ছিল তার। সে অন্য কারো হইতে চাইতো, আবার আমাকেও রাখতে চাইতো.!💔😅
25/01/2025

খুবই আজব ভালোবাসা ছিল তার।
সে অন্য কারো হইতে চাইতো, আবার আমাকেও রাখতে চাইতো.!💔😅

সত্যজিৎ রায় বলে গেছেন ১৯৬০ সালে।আজও কতটা প্রাসঙ্গিক এই কথাটা।
26/12/2024

সত্যজিৎ রায় বলে গেছেন ১৯৬০ সালে।
আজও কতটা প্রাসঙ্গিক এই কথাটা।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক ব্যক্তি কলকাতার সোনাগাছি বস্তিতে এক বেশ্যা মহিলার কাছে এসেছেন। ব্যক্তিটি জিঙ্গাসা করলেন নাম কি ত...
17/11/2024

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক ব্যক্তি কলকাতার সোনাগাছি বস্তিতে এক বেশ্যা মহিলার কাছে এসেছেন। ব্যক্তিটি জিঙ্গাসা করলেন নাম কি তোমার ?
মহিলাটি : কেন নাম দিয়ে ধুয়ে খাবেন,, স্বপ্না আমার নাম।
ব্যক্তিটি : বয়স কত ?
স্বপ্না : কেন বাবু, বয়স শুনলে ২০০ আরো বেশি দেবেন ?
ব্যক্তিটি : এমন ভাবে কথা বলছো কেন ?
স্বপ্না : ভালো ভাবে কথা বলার জন্য তো এক্সট্রা পয়সা দেননি বাবু !
ব্যক্তি : তা বলে এইভাবে কথা বলার জন্যও তো কম পয়সা নাওনি ?
স্বপ্না : বাবু, পয়সা তো শুধু শরীরের জন্যই, কেনোই বা সময় নষ্ট করছেন, শুরু করুন !
ব্যক্তি : সিগারেট খেতে পারি একটা ?
স্বপ্না : খান না, আমাকে জিজ্ঞেস করছেন কেন !
ব্যক্তি : না মানে, যদি সমস্যা থাকে .…
স্বপ্না : বাব্বা, পারি না গো পারিনা, ***তে এসে এতো ন্যাকামো আসে কিভাবে আপনার !
ব্যক্তি : এমন কেন বলছো ? সমস্যা তো থাকতেই পারে অনেকের সিগারেটে !
স্বপ্না : বাবু, সমস্যা তো প্রাণীর থাকে, আমরা তো জড়ো পদার্থ।
ব্যক্তি : একটু বেশিই বাজে বকছো, সমস্যা আছে কিনা তাই জিজ্ঞেস করলাম !
স্বপ্না : তবে রে, অনেকক্ষন ধরে বড্ডো ***চ্ছেন, এবার নিজের সমস্যা দূর করে বিদায় হন তো, শুরু করুন !
ব্যক্তি : হ্যাঁ ।
স্বপ্না : খুলবো ? না নিজেই খুলবেন ?
ব্যক্তি : হ্যাঁ ..না…হ্যাঁ আমিই..না…
স্বপ্না : ওহ বুঝেছি, সোনাগাছিতে প্রথমবার ?
ব্যক্তিটি : হ্যাঁ ।
স্বপ্না : কেনো ? গার্লফ্রেন্ড দেয়নি ?
ব্যক্তি : না না, গার্লফ্রেন্ড টালফ্রেন্ড নেই ।
স্বপ্না : এমন গা জ্বালানো পাবলিক হলে গার্লফ্রেন্ড হবেই বা কি করে !
ব্যক্তি : না না, আমি বিবাহিত !!
স্বপ্না : তো ? বউ কি রাতে ডিস্কো গেছে ? আর আপনি এলেন সোনাগাছি ? সত্যিই মাইরি, আপনারা বড়লোকরাই পারেন এমন নাটক ***তে !
ব্যক্তি : না না, আমি ওই জন্য আসিনি, বউ কে খুঁজতে এসেছি !
স্বপ্না : মানে ?
ব্যক্তি : হ্যাঁ, জানেন.... রাতে শপিং করে ফিরছিলাম দুজনেই, আমি আর আমার স্ত্রী উত্তরা , হঠাৎ ৪ জন এলো, আমাদের দুজনের মুখে রুমাল চেপে ধরলো, জ্ঞান ফিরলো যখন, পরদিন সকালে আমি স্থানীয় একটা হসপিটালে বেডে শুয়ে আছি , উত্তরা নেই, অনেক খুঁজেছি জানেন, কোথাও পাইনি
স্বপ্না : তা, হটাৎ আজ রাতে সোনাগাছিতে একরাতের জন্য বউ খুঁজতে এলেন বুঝি ?
ব্যক্তি : নাহঃ, বলছি, প্লিজ পুরোটা শুনুন, ওই রাতের ঘটনার ২৬ দিনের মাথায় মানে গতকাল স্ত্রীর ফোন আসে, শুধু বললো সোনাগাছিতে এসে আমাকে নিয়ে যেও, নাম আমার নিশা…. আমি কিছু বলার আগেই ফোন টা কেটে দিলো উত্তরা। বুঝতে পেরেছিলাম হয়তো ৫ সেকেন্ডের সুযোগটাই পেয়েছিলো আমাকে জানানোর জন্য। তারপর কাল থেকে যতবার ফোন করেছি ওই নম্বরে, ফোন লাগে নি আর.… তাই আমি খুঁজতে এসেছি উত্তরাকে !! জানি এতো বড় সোনাগাছিতে আমার স্ত্রীকে খোঁজা সম্ভব নয়, শুধু চাই তোমার মতো একজন বন্ধু যে আমার স্ত্রীকে খুঁজে বের করে দেবে এই নরক থেকে। প্লিজ তুমি খুঁজে দাও উত্তরাকে, যা লাগবে আমি তোমাকে দেবো !!
স্বপ্না : আমার কি লাগবে সে দাবি না হয় আপনাকে পরেই বলবো, তবে পারবেন নিজের স্ত্রীকে এখান থেকে ফিরিয়ে নিতে সব কিছু জেনেও ?
ব্যক্তি : কেনো পারবো না ? আমি তো বেশ্যা নিশাকে কিনতে আসিনি, স্ত্রী উত্তরা কে ফেরাতে এসেছি! তুমি তো কত দালাল, কত মাসি কে চেনো…. প্লিজ ফিরিয়ে দাও আমার উত্তরা কে !!
স্বপ্না : আচ্ছা, আপনার নম্বর টা দিয়ে যান, আমি আপনাকে জানাবো কথা দিলাম যত তাড়াতাড়ি সম্ভব।
(৩ দিন পর ব্যক্তিটিকে ফোন করে স্বপ্না)
স্বপ্না : শুনছেন ? নিশার খবর পেয়েছি.... আমার বিল্ডিঙের ডান দিকের ৩ নং বিল্ডিয়েই নিশা থাকে, এখানে নতুন তো তাই হাতে ফোন পায়না, আর হ্যাঁ, হয়তো কোনো বাবুর ফোন থেকেই আপনাকে সেদিন ৫ সেকেন্ডের জন্য ফোন করতে পেরেছিলো, নিয়ে যান আপনার নিশা কে !!
(সাথে পুলিশ নিয়ে গিয়েই ব্যক্তিটি উদ্ধার করলো নিশা ওরফে তার স্ত্রী উত্তরা কে এবং ফেরার পথে দেখা করতে যান ওই স্বপ্না নামক বেশ্যার সাথে)

ব্যক্তি : কি বলে ধন্যবাদ দেবো তোমায়, নিজেও জানিনা, এবার বলো তোমার কত টাকা লাগবে ?
স্বপ্না : টাকা লাগবে না, টাকার থেকেও অনেক বেশি কিছু আপনি আমাকে দিয়ে গেলেন বাবু !!
ব্যক্তি : মানে ? কি বলতে চাইছো ? কিছুই বুঝলাম না.…
স্বপ্না : জানেন বাবু ? আজ থেকে ৩ বছর আগে গ্রামেরই একটা ছেলে কে ভালোবেসে বিয়ে করেছিলাম, খুব ভালোবাসতাম !! বাবা মা মানে নি তাই পালিয়ে বিয়ে করেছিলাম…. জানেন বাবু ? বিয়ের ১৯ দিনের মাথায় আমাকে এই নরকে বিক্রি করে দিয়ে যায় ১৩ হাজার টাকায়..!! অনেকবার এখান থেকে পালিয়ে যাবার চান্স পেয়েছিলাম, কিন্তু কোথায় যাবো বলুন, বাবা-মার সামনে কোন মুখে দাঁড়াবো, রাস্তায় নামলেও তো সেই আমাকে ছিঁড়েই খাবে সমাজের বাবুরা রাতের অন্ধকারে , আর দিনের বেলায় খেপি সাজিয়ে রাখবে রেল স্টেশনের চাঁতালে..!! তার থেকে বরং এখানে দিব্যি খেতে বাঁচতে তো পারছি!! বিশ্বাস করুন বাবু, সেদিন থেকে কোনো পুরুষ কে মন থেকে সহ্য করতে পারি না, কোনো পুরুষ কে বিশ্বাস করতেও পারিনা, শুধু এটাই মনে হতো সব পুরুষ সমান…. ৩ দিন আগে আপনি আমার সেই ভুল ভাঙলেন। নতুন করে বিশ্বাস করতে শিখলাম, একটা পুরুষ যেমন তার স্ত্রীকে বিক্রি করতেও পারে সোনাগাছিতে, তেমন কোনো পুরুষ তার স্ত্রীকে ফিরিয়ে নিয়ে যেতেও পারে সোনাগাছি থেকে..!! গতর খাটিয়ে পয়সা তো ৩ বছরে অনেক রোজগার করেছি বাবু, তবে ৩ বছরে যে ভুল টা রোজ ভেবে এসেছি, সেই ভুল টা আপনি ৫ মিনিটেই ভেঙে দিলেন.. যেটা পয়সার থেকেও অনেক দামি..!! যান বাবু, ভালো থাকবেন আপনার উত্তরা কে নিয়ে..!! আর অনেক ধন্যবাদ এই সত্যিটা আমাকে বুঝিয়ে দিয়ে যাবার জন্য “সব পুরুষ সমান নয়”….. কেউ রেখে যায়, কেউ নিয়ে যায়….!! কেউ রাখতে আসে, কেউ ফেরাতে আসে….!!
সংগৃহীত
সত্য ঘটনা

লেখাটা ভালো লাগলে,নির্দ্বিধায় লাইক,কমেন্ট এবং শেয়ার করুন🙏🏻

সফল হতে চান ❓❓❓২৭ বছর বয়সে যখন হন্যে হয়ে ব্যাংকে চাকরি খুঁজছেন,তখন আপনারই বয়েসি কেউ একজন সেই ব্যাংকেরই ম্যানেজার হয়ে...
15/11/2024

সফল হতে চান ❓❓❓
২৭ বছর বয়সে যখন হন্যে হয়ে ব্যাংকে চাকরি খুঁজছেন,তখন আপনারই বয়েসি কেউ একজন সেই ব্যাংকেরই ম্যানেজার হয়ে বসে আছেন। আপনার ক্যারিয়ার যখন শুরুই হয়নি,তখন কেউ কেউ নিজের টাকায় কেনা দামি গাড়ি হাঁকিয়ে আপনার সামনে দিয়েই চলে যাচ্ছে।

প্রথমেই আসে পরিশ্রমের ব্যাপারটা-
যারা আপনার চাইতে এগিয়ে,তারা আপনার চাইতে
বেশি পরিশ্রমী।এটা মেনে নিন। ঘুমানোর আনন্দ আর ভোর দেখার আনন্দ একসাথে পাওয়া যায় না।
শুধু পরিশ্রম করলেই সব হয় না।তা-ই যদি হত,তবে গাধা হত বনের রাজা।শুধু পরিশ্রম করা নয়,এর পুরস্কার পাওয়াটাই বড় কথা।
only your results are rewarded,not your efforts!!!!
আপনি এক্সট্রা আওয়ার না খাটলে এক্সট্রা মাইল এগিয়ে থাকবেন কীভাবে?সবার দিনই তো ২৪ ঘণ্টায়।আমার বন্ধুকে দেখেছি,অন্যরা যখন ঘুমিয়ে থাকে তখন সে রাত জেগে আউটসোর্সিং করে।ও রাত জাগার সুবিধা তো পাবেই!

আপনি বাড়তি কী করলেন,সেটাই ঠিক করে দেবে,আপনি বাড়তি কী পাবেন।আপনি ভিন্ন কিছু করতে না পারলে ভিন্ন কিছু পাবেন না।বিল গেটস রাতারাতি বিল গেটস হননি।শুধু ইউনিভার্সিটি ড্রপআউট হলেই স্টিভ জবস কিংবা জুকারবার্গ হওয়া যায় না।
আউটলায়ার্স বইটি পড়ে দেখুন।বড় মানুষের বড় প্রস্তুতি থাকে।
নজরুলের প্রবন্ধ গুলো পড়লে বুঝতে পারবেন,উনি কতটা স্বশিক্ষিত ছিলেন।শুধু রুটির দোকানে চাকরিতেই নজরুল হওয়া যায় না।কিংবা স্কুল কলেজে না গেলেই রবীন্দ্রনাথ হয়ে যাওয়া যাবে না।সবাই তো বই বাঁধাইয়ের দোকানে চাকরি করে মাইকেল ফ্যারাডে হতে পারে না,বেশিরভাগই তো সারাজীবন বই বাঁধাই করেই কাটিয়ে দেয়।

স্টুডেন্ট লাইফে কে কী বলল,সেটা নিয়ে মাথা ঘামাবেন না। যে ছেলেটা প্রোগ্রামিং করতেই পারত না,সে এখন একটা সফটওয়্যার ফার্মের মালিক।যাকে নিয়ে কেউ কোনদিন স্বপ্ন দেখেনি,সে এখন হাজার হাজার মানুষকে স্বপ্ন দেখতে শেখায়।কেরিয়ার নিয়ে যার তেমন কোন ভাবনা ছিল না,সে সবার আগে পিএইচডি করতে আমেরিকায় গেছে।সব পরীক্ষায় মহা উৎসাহে ফেল করা ছেলেটি এখন একজন সফল ব্যবসায়ী। আপনি কী পারেন,কী পারেন না,এটা অন্য কাউকে ঠিক করে দিতে দেবেন না।

সরকারী ইউনিভার্সিটিতে চান্স পাননি? প্রাইভেটে পড়ছেন? সবাই বলছে,আপনার লাইফটা শেষ?আমি বলি,আরে!আপনার লাইফ তো এখনো শুরুই হয়নি।আপনি কতদূর যাবেন,এটা ঠিক করে দেয়ার অন্যরা কে?লাইফটা কি ওদের নাকি?
আপনাকে ডাক্তার- ইঞ্জিনিয়ার হতেই হবে কেন?যেখানেই পড়াশোনা করেন না কেন,আপনার এগিয়ে যাওয়া নির্ভর করে আপনার নিজের উপর।
শুধু 'ওহ শিট','সরি বেবি','চ্যাটিং ডেটিং' দিয়ে জীবন চলবেন না।আপনি যার উপর ডিপেনডেন্ট,তাকে বাদ দিয়ে নিজের অবস্থানটা কল্পনা করে দেখুন।যে গাড়িটা করে ইউনিভার্সিটিতে আসেন,ঘোরাঘুরি করেন,সেটি কি আপনার নিজের টাকায় কেনা?

একদিন আপনাকে পৃথিবীর পথে নামতে হবে।তখন আপনাকে যা যা করতে হবে,সেসব কাজ এখনই করা শুরু করুন। জীবনে বড় হতে হলে কিছু ভাল বই পড়তে হয়,কিছু ভাল মুভি দেখতে হয়,কিছু ভাল মিউজিক শুনতে হয়,কিছু ভাল জায়গায় ঘুরতে হয়,কিছু ভাল মানুষের সাথে কথা বলতে হয়,কিছু ভাল কাজ করতে হয়।জীবনটা শুধু হাহাহিহি করে কাটিয়ে দেয়ার জন্য নয়।একদিন যখন জীবনের মুখোমুখি দাঁড়াতে হবে,তখন দেখবেন,পায়ের নিচ থেকে মাটি সরে যাচ্ছে,মাথায় আকাশ ভেঙে পড়ছে। স্কিল ডেভেলাপমেন্টের জন্য সময় দিতে হয়। এসব একদিনে কিংবা রাতারাতি হয় না।"আপনার মত করে লিখতে হলে
আমাকে কী করতে হবে?আমি আপনার মত রেজাল্ট করতে চাই। আমাকে কী করতে হবে?"এটা আমি প্রায়ই শুনি।আমি
বলি,"অসম্ভব পরিশ্রম করতে হবে।নো শর্টকাটস্।সরি!"
রিপ্লাই আসে,"কিন্তু পড়তে যে ভাল লাগে না। কী করা যায়?"এর উত্তরটা একটু ভিন্ন ভাবে দিই।

আপনি যখন স্কুল কলেজে পড়তেন,তখন যে সময়ে আপনার ফার্স্ট বয় বন্ধুটি পড়ার টেবিলে মুখ থুবড়ে পড়ে থাকত,সে সময়ে আপনি তাকে দেখে হাসতেন।এখন সময় এসেছে, আপনি পড়ার টেবিলে বসে থাকবেন।
জীবনটাকে যে সময়ে চাবুক মারতে হয়,সে সময়ে জীবনটাকে উপভোগ করলেন,যে সময়ে জীবনটাকে উপভোগ করার কথা,সে সময়ে জীবনটাকে উপভোগ করতে পারবেন না,এটাই স্বাভাবিক।এটা মেনে নিন।
মেনে নিতে না পারলে ঘুরে দাঁড়ান।এখনই সময়!
কষ্ট করুন,লক্ষ্য ঠিক রাখুন,ব্যর্থ হবেন
কিন্তু থামবেন না,এগিয়ে যান--
১০০০ বার ব্যর্থ হলে তা থেকে ১০০০টা
শিক্ষা নিন,তারপর সফলতা পান।

11/11/2024

আমার থেকেও আমার ভবিষ্যৎ বেশি কালা🌚

Address

Kolkata

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when It's Palash posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to It's Palash:

Share

Category