ACID Joke's

ACID Joke's welcome to Acid Joke's

 #পদত্যাগ  West Bengal           NB: Part of Joke Don't Take Seriously.
15/08/2024

#পদত্যাগ
West Bengal

NB: Part of Joke Don't Take Seriously.

03/06/2023

ও বুঝতে পেরেছে

সারা রাত শ্রাবণীর(আমার গার্লফ্রেন্ড) সাথে কথা বলার পর শেষ রাতের দিকে একটু ঘুমিয়েছি। কিন্তু সকাল সকাল দাদী ডাকতে লাগলো।আম...
28/05/2023

সারা রাত শ্রাবণীর(আমার গার্লফ্রেন্ড) সাথে কথা বলার পর শেষ রাতের দিকে একটু ঘুমিয়েছি। কিন্তু সকাল সকাল দাদী ডাকতে লাগলো।আমি ঘুম ঘুম চোখে তাকিয়ে দাদীকে বললাম,
-- ঐ বুড়ি,, সমস্যা কি তোর?? এত সকাল সকাল ডাকছিস কেন?
দাদী মুখ বাকিয়ে বললো,
~এত বেলা পর্যন্ত ঘুমাস কেন? তোর তো বউ নাই যে সারারাত লুডু খেলেছিস তাই সকাল সকাল ঘুম থেকে উঠতে পারছিস না।

আমি দাদীকে বললাম,
-- দাদী তোমার বাবা যেন কি করতো??
দাদী চেহারাটা মলিন করে বললো,
~ আমার বাপ অন্যের জমি বর্গা দিতো। ইসসস বাপজান আমাদের নিয়ে ভোর সকাল থেকে রাত পর্যন্ত কি যে পরিশ্রম করতো

এইবার আমি দাদীকে বললাম,
~ বুড়ি,তোর বাপ ফকির ছিলো তাই তুই সকাল সকাল ঘুম থেকে উঠিস আর আমার বাপ বড়লোক তাই আমি ১২ টা বাজিয়ে ঘুম থেকে উঠবো। এখন আমার রুম থেকে যা, তা না হলে তোর সাথে লুডু খেলা শুরু করবো..

দাদী আমার কথা শুনে মুখ বাঁকিয়ে ভেংচি দিয়ে চলে গেলো....

ছোটবেলা থেকে আমি দাদীর কাছেই মানুষ হয়েছি। বাবা মা চাকরি করার কারণে আমায় তেমন সময় দিতে পারতো না। দাদী আমাকে কোলে পিঠে করে মানুষ করেছে।

দাদীর সাথে আমার সম্পর্কটা টম আর জেরির মত। সারাক্ষণ আমরা একজন আরেকজনের পিছনে লেগে থাকি। আমার বন্ধু বান্ধব মাঝে মাঝে অবাক হয়ে যায় আমার আর দাদীর ১৮+ কথা বার্তা শুনে।

রাতে দাদীর রুমে ঢুকে দেখি দাদী খাটটা পরিষ্কার করছে। এই খাটে দাদা থাকতো। ছোটবেলা থেকে দেখে এসেছি দাদী এইখানে না ঘুমিয়ে নিচে ফ্লোরে ঘুমায়। আমি দাদীকে অনেক বলেছি,
হয় তুমি এই খাটে ঘুমাও না হয় অন্য খাটে। তুমি শুধু শুধু ফ্লোরে ঘুমাও কেন?

দাদী কিছু বলতো না শুধু মুচকি মুচকি হাসতো। তাই আজ দাদীকে খুব চেপে ধরলাম।
দাদীকে বললাম,
-- তোমাকে আজ বলতেই হবে তুমি খাটে ঘুমাও না কেন?

দাদী মুচকি হেসে বললো,
~ তোর দাদা খুব সৌখিন মানুষ ছিলো। তোর দাদা যতদিন বেঁচে ছিলো ততদিন এই খাটে আমার জায়গা হয় নি।
আমি বললাম,
-- দাদী, দাদা তো বেঁচে নেই তাহলে এখন খাটে ঘুমালে সমস্যা কি?
দাদী বললো,
~ তোর দাদা বেঁচে থাকতেই যেহেতু আমার খাটে জায়গা হয় নি তাহলে এখন আর খাটে শুয়ে মায়া বাড়াতে চাই না।

দাদীর কথা শুনে মনে হচ্ছিলো দাদীর মনটা খুব খারাপ হয়ে গেছে। তাই দুষ্টামি করে দাদীকে বললাম,
-- আচ্ছা বুড়ি, দাদা তো তোমাকে খাটেই জায়গা দিতো না তারপরেও তুমি ৩ সন্তানের মা হলে কিভাবে? এজন্যই তো বলি আমার ছোট চাচার চেহারার সাথে আমার ছোট দাদা রহিম মিয়ার এত মিল কেন। বুড়ি তুই তলে তলে টেম্পো চালাতি আর দাদা জানতে চাইলে তুই বলতি হরতাল...

দাদী আমার কথা শুনে রাগে জর্দার কৌটা আমার দিকে ছুড়ে মারলো। আর আমি হাসতে হাসতে দৌড়ে রুম থেকে বের হয়ে আসলাম।
|
|

বেলা ১০ টা এখন পর্যন্ত দাদী আমায় ডাকতে আসলো না। আমার ২৫ বছর জীবনে এই প্রথম দাদী আমায় সকালে ডাকে নি। তারমানে দাদীর কিছু হয়েছে। শুয়ে থেকে আমি এইসব কি চিন্তা করছি। এক লাফে বিছানা থেকে উঠে দৌড়ে দাদীর রুমে গেলাম। রুমে গিয়ে দেখি দাদী কান্না করছে। আমি দাদীর কাছে গিয়ে বললাম,
-- দাদী কি হয়েছে তোমার? তুমি কাঁদছো কেন?
আমার কথা শুনে দাদী বললো,
~ কার জন্য আবার, আমার জামাইয়ের জন্য কাঁদি। ঐ বুইড়া জীবিত থাকার সময় আমায় শান্তি দেয় নি আর ম*রে গিয়েও আমায় শান্তি দিচ্ছে না।
আমি অবাক হয়ে দাদীকে বললাম,
-- দাদা আবার তোমায় কি করলো?
দাদী কাঁদতে কাঁদতে বললো,
~মাঝরাতে হঠাৎ করে আমার ঘুমটা ভেঙে যায়। মনে মনে ভাবলাম এইজীবনে তো কোনদিন তোর দাদার এই খাটে তে ঘুমালাম না। আজ না হয় একটু ঘুমায়। খাটে শুয়ে কখন যে ঘুমিয়ে পড়লাম জানি না। শেষ রাতের দিকে একটা স্বপ্ন দেখলাম। তোর দাদা এসে আমায় বলছে, "মা*গী ( আগের দিনে গ্রাম বাংলার মানুষ রেগে গিয়ে স্ত্রীকে এই নামে গা*লি দিতো) তোর এত বড় সাহস তুই আমার খাটে ঘুমিয়েছিস।" এই বলে তোর দাদা আমার পিছনে লা*থি মা*রে আর আমি সোজা খাট থেকে গড়িয়ে পড়ি। এখন আমার সারা শরীরে ব্যাথা...

আমি দাদীর কথা শুনে প্রচন্ড হাসতে লাগলাম আর দাদী বলতে লাগলো,
~আমি এই খাট আর আমার কাছে রাখবো না। তুই যেদিন বিয়ে করবি সেদিন তোকে এই খাট আমি উপহার হিসেবে দিয়ে দিবো..
|
|
তার বেশ কয়েকদিন পর আমার আর শ্রাবণীর বিয়ে হলো।
দাদীর ইচ্ছেতেই দাদার খাটের উপর আমাদের বাসর রাত হলো। শুনেছি বাসর রাত মানে মধুর রাত কিন্তু আমার বাসর রাত হয়েছিলো নিমপাতার চেয়েও তেতো।

খাটের উপর শ্রাবণী বসে ছিলো। আমি রুমে ঢুকে দরজা লাগিয়ে খাটের উপর বসা মাত্র খাট ভেঙে নিচে পরে গেছি। অনেক পুরাতন খাট। গুনে খেয়ে সব শেষ করে দিয়েছে। এখন যদি সকালে লোকজন দেখে খাট ভাঙা তাহলে কি না কি ভাববে তাছাড়া দাদী কান্না করে পুরো এলাকার মানুষকে জানাবে।

সারারাত আমি আর শ্রাবণী খাট ঠিক করতে করতে কাটিয়ে দিলাম কিন্তু খাট আর ঠিক হলো না। খাট যখন ঠিক করছিলাম তখন শ্রাবণীর কপালে বিন্দু বিন্দু ঘাম জমা হচ্ছিলো। ওর কপালে লেগে থাকা বিন্দু বিন্দু ঘাম দেখে আমি আবার ওর প্রেমে পড়ে গেলাম। খুব ইচ্ছে করছিলো ওর কপালে আমার আঙুল ছুঁয়ে দিতে। কিন্তু এখন যদি ওকে স্পর্শ করি তাহলে ও আমার মাথা ফাটিয়ে ফেলবে। এমনিতেই ও রাগে লাল হয়ে আছে।
|
|

৩০ মিনিট ধরে দাদী দরজার সামনে দাঁড়িয়ে ডাকছে কিন্তু আমি লজ্জায় দরজা খুলতে পারছি না। খুলবো কি করে খাট তো ভাঙা ঠিক করতে পারি নি।।

অবশেষে দরজা খুললাম। দাদী রুমে ঢুকে খাট দেখে যখনি চিৎকার দিবে তখনি দাদীর মুখ চেপে ধরে বললাম,
-- দাদী, খাট দাদা ভেঙেছে। স্বপ্নে দাদা এসেছিলো। দাদা এসে দেখে আমি আর তোমার নাত বউ খাটে শুয়ে আছি। তখন আমাদের খাট থেকে লাথি দিয়ে ফেলে দেয় আর রাগে নিজের খাট নিজে ভেঙে ফেলে।

দাদী আমার কথা শুনে অবাক হয়ে বললো,
~ বলেছিলাম না এই বুইড়া ম*রার পরেও আমার পিছন ছাড়ে নি। তুই তো বিশ্বাস করতি না এখন দেখলি তার প্রমাণ...

দাদী মনে হয় আমার কথা বিশ্বাস করেছে। আমি কোন রকমে লজ্জার হাত থেকে বাচলাম তাকিয়ে দেখি শ্রাবণী মাথা নিচু করে মুচকি মুচকি হাসছে...

দাদার_খাট
অদ্ভুত_জগৎ

বাড়ির সোফায় বসে টিভিতে খবর শুনছিলেন জাস্টিস চ্যাটার্জী। ঠিক তখনই একটা খবরে তিনি হতবাক হয়ে যান,- ' বাজারের মধ্যে উলঙ্গ...
28/05/2023

বাড়ির সোফায় বসে টিভিতে খবর শুনছিলেন জাস্টিস চ্যাটার্জী। ঠিক তখনই একটা খবরে তিনি হতবাক হয়ে যান,- ' বাজারের মধ্যে উলঙ্গ এক মহিলা নৃশংসভাবে খুন করলেন যুবককে। কারণ অনিশ্চিত... ' বাকি কথা আর শুনতে পেলেন না তিনি। একরকম ভুলেই গিয়েছিলেন কেসটার কথা ।এক সপ্তাহ পরে একদিন সকালে জাস্টিস চ্যাটার্জী কোর্টে পৌঁছেই জানতে পারলেন সেই নৃশংস ঘটনার বিচার তার এজলাসেই হবে।
-

ঠিক বেলা এগারোটায় শুরু হল কোর্টের কার্যাবলী।
- কেস নম্বর ৩২০...
ডাক পড়তেই তাঁর সামনে হাজির হল গতসপ্তাহে টিভির পর্দায় দেখা সেই নারীমূর্তি। তবে অদ্ভুতভাবে তার চোখে অনুতাপের লেশমাত্র নেই, বরং চোখে জ্বলছে আগুন আর ঠোঁটের কোণে একচিলতে হাসি।
বলুন যাহা বলিব সত্য বলিব, সত্য বই মিথ্যা বলিব না।
- যা বলব সত্যি বলব,সত্যি ছাড়া মিথ্যে বলব না।
এরপর মহামান্য বিচারপতির আদেশে সরকার পক্ষের উকিল শুরু করলেন জিজ্ঞাসাবাদ।
- আপনার নাম?
- মালা।
- পুরো নাম বলুন!
- মালা দাস।
- আপনি কী করেন?
- আর কতবার এই একই প্রশ্নের উত্তর দেব? কী পেয়েচেন আমাকে?
বলাই বাহুল্য এই এক সপ্তাহে মালাকে প্রশ্নে প্রশ্নে জর্জরিত করে তুলেছে পুলিশ।
সরকার পক্ষের উকিল একটু বিরক্ত হয়ে বলেন
- যতবার প্রশ্ন করা হবে ততবার আপনি উত্তর দিতে বাধ্য, বুঝেছেন?
কথা শেষ হতে না হতেই চারদিকে চাপা গুঞ্জন শুরু হয়।
- অর্ডার, অর্ডার!
আবারও শুরু হয় প্রশ্নোত্তর পর্ব।
- আপনি কী করেন?
- লোকের বাড়ি কাজ করি।
- শেষ বাড়িতে কতবছর হল কাজ করছেন?
- তিন বছর হতে চলল।
- আপনার অভিযোগটা ঠিক কী ছিল?
- ওই বাড়ির একমাত্র ছেলে আমাকে একমাস ধরে ধর্ষণ করছিল!
- কী করে বিশ্বাস করব আপনাকে?
- এই উকিল বাবু শুনে রাখেন আপনি আমায় বিশ্বাস না করলেও আমার কিছু করতে পারবেননি। আমি আমার প্রতিশোধ নিয়ে নিয়েছি। আর যা করেছি বেশ করেছি, প্রয়োজন হলে আবার করব।
- মুখ সামলে কথা বলুন, এটা আদালত।
- কীসের আদালত এটা? হ্যাঁ? যেখানে দোষী কোনো শাস্তি না পেয়ে বাইরে ঘুরে বেড়ায় সেটা কীসের আদালত?
- আদালত অবমাননার দায়ে আপনার জেল হতে পারে জানেন!
- হোক!
বলে চুপ করে থাকে মালা আর রাগে ফুঁসতে থাকে।
জাস্টিস চ্যাটার্জি সরকার পক্ষের উকিলকে কথা এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার নির্দেশ করেন। উকিল তাতে সায় দিয়ে কাঠগড়ায় উপস্থিত মালার সামনে এসে দাঁড়ান।
- এবার আমার শেষ প্রশ্ন..
- আপনার প্রশ্ন এ জন্মে আর শেষ হবে না!
একটা তাচ্ছিল্যের হাসি ছুঁড়ে দেয় মালা। উকিল নিজেকে অতিকষ্টে নিজেকে সংযত করে প্রশ্ন করলেন।
- মহামান্য আদালতের কাছে ঠিক কী হয়েছিল খুলে বলুন!
-গত তিন বছর ধরে আমি ওই বাড়িতে কাজ করছি। দাদা-বৌদি দুজনেই বেশ ভালো মানুষ, কোনো অসুবিধা ছিল না। সকালে আসতাম, কাজ করে , রান্না করে , গুছিয়ে সন্ধ্যে নাগাদ বাড়ি চলে যেতাম, কিন্তু আসল সমস্যা শুরু ওনাদের একমাত্ত ছেলে বাড়ি আসার পর। প্রথম থেকেই ছোটোবাবুর চাউনি আমার ভালো লাগত না। নানা ছুতোয় উনি আমার গায়ে হাত দিতেন। শুরুতে মনের ভুল বলে মনে হলেও পরে দেখলাম আমার ভাবনাই ঠিক। এরপর একদিন দাদা-বৌদির ঘরে না থাকার সুযোগে ছোটোবাবু আমাকে ধর্ষণ করে। মুখ বন্ধ রাখার হুমকি দিয়েছিল ওই জানোয়ারটা। আমি ভয়ে, লজ্জায় কাউকে কিছু জানাতে পারি নি। দিনের পর দিন অত্যাচারের পরিমাণ বাড়তে থাকে। দিনরাত যোনি থেকে রক্ত পড়ত, ব্যাথা করত, যন্ত্রণা হত। এরপর আমি একদিন থাকতে না পেরে দাদা-বৌদিকে সবটা জানাতে তাদের আসল রূপ প্রকাশ পায়। টাকা দিয়ে আমার মুখ বন্ধ করতে চায়। দাদা বলে
-তোর এই শরীরের জন্যই তো আমার ছেলে তোর ওপর নজর দিয়েছে। তোর এত বড় বড় দুটো স্তন, সরু কোমর,- এসব তো ছেলেদের আকৃষ্ট করার ওষুধ, আর আমার ছেলেটা তোকে আদর করেছে তাতে তোর এত অসুবিধা? আরে তোর তো ভাগ্য ও তোর গায়ে হাত দিয়েছে।
- আমি অনেক বলার পরেও তারা আমার কথা শোনেনি । তখন আমি পুলিশে যাওয়ার কথা বললে ওই জানোয়ারটার বন্ধু ওই পুলিশবাবুকে (সামনে থাকা এক পুলিশের দিকে নির্দেশ করে) বাড়িতে ডেকে অন্য যুক্তি দেয়, বলে সে যখন আমার যোনিতে স্পর্শ করেছিল তখন আমার যোনি ভিজে গিয়েছিল, তাই এটাকে নাকি ধর্ষণ বলা যায় না। ওইদিন রাতে ওই পুলিশবাবু আর জানোয়ারটা আমাকে একসাথে ধর্ষণ করে। আমি যন্ত্রণায় অজ্ঞান হয়ে যাই । পরদিন ভোরে যখন জ্ঞান ফেরে তখন আমি সম্পূর্ণ উলঙ্গ অবস্থায় মেঝেতে পড়ে, আর বিছানায় জানোয়ারটা। অভিযোগ করে লাভ নেই জানতাম , তাই সবার সামনেই বঁটি দিয়ে ওর পুরুষাঙ্গ কেটে দিয়েছি। আর যা করেছি বেশ করেছি। আমাকে যা শাস্তি দেবেন দিন।

জাস্টিস চ্যাটার্জি কী বলবেন বুঝে উঠতে পারলেন না। পুরো আদালত যাকে বলে পিনড্রপ সাইলেন্ট। তিনি শুধু কামনা করলেন এমন প্রতিবাদী নারী যেন প্রতিবাড়িতে থাকে, তাহলে হয়তো এই সমাজ বদলালেও বদলাতে পারে।

কলমে: বিষ
ছবি: সংগৃহীত

27/05/2023

25/05/2023

Mammi Kasam

23/05/2023

পরকীয়া কে করো?
ফলো করুন আমাদের পেজ আরো মজাদার ভিডিও পেতে।

কে বড়?
22/05/2023

কে বড়?

PRICE ONLY 287₹
21/05/2023

PRICE ONLY 287₹

Address

Kolkata
700099

Telephone

+918295942417

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when ACID Joke's posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share