Bong comedy fatafati - বং কমেডি ফাটাফাটি

  • Home
  • India
  • KOLKATA
  • Bong comedy fatafati - বং কমেডি ফাটাফাটি

Bong comedy fatafati - বং কমেডি ফাটাফাটি নিয়মিত Love story গল্প পেতে পেইজটি ফলো করুন।
https://www.youtube.com/
(1)

প্রতিদিন নতুন গল্পে আপনাদের মন আবার ভরিয়ে দেবো।
https://yt.openinapp.co/crsxb

👆 এই লিংকে আমাদের শর্ট ফিল্ম আছে, লাইক কমেন্ট ও subscribe করে পাশে থাকবেন ।
Sushruta films entertainment
চ্যানেলে
খুব নতুন দের দিয়ে কাজ ,পাশে থাকুন ভালো কিছু চেষ্টা করব।

21/09/2025

মা আসছে

16/09/2025

Good night
বন্ধুরা

পূজো আসছে প্যান্ডেল বাঁধা শুরু
14/09/2025

পূজো আসছে প্যান্ডেল বাঁধা শুরু

14/09/2025

আজ ভারত জিতবে না হারবে??

পাথর কুঁদেই দিন কাটত সেই বুড়োর। একদিন পাথর নিতে গিয়ে বুড়ো দেখে পাথরের একটা ফোকরের মধ্যে ড্যাবড্যাবিয়ে তাকিয়ে আছে একটি সো...
14/09/2025

পাথর কুঁদেই দিন কাটত সেই বুড়োর। একদিন পাথর নিতে গিয়ে বুড়ো দেখে পাথরের একটা ফোকরের মধ্যে ড্যাবড্যাবিয়ে তাকিয়ে আছে একটি সোনাব্যাঙ। ব্যাঙটার রঙ যেমন সোনালি সবুজ, ঠিক তেমনি তরতাজা সেই ব্যাঙটা।
ব্যাঙটাকে দেখেই বুড়োর বুকে উথাল-পাতাল করে উঠল পরিবর্তনের ঢেউ। বুড়ো ভাবে, শুকনো খটখটে এই নীরস পাথরের মধ্যে থেকেও ব্যাঙটা কেমন হৃষ্টপুষ্ট হয়ে উঠেছে। এই পাথরের ফোকরেও তার জন্য খাবারের ব্যবস্থা করে রেখেছেন বিধাতাপুরুষ।
আর সে-সে কিনা এই বুড়ো বয়সেও দুটো খাবার জোগাড়ের জন্য দিনরাত কুঁদে যাচ্ছে এই পাথরের চাঙর।
মনে মনেই ভাবে বুড়ো, ইস কি বোকা আমি। একবারও কেন মনে হয়নি, কপালে যা আছে তা জুটবেই। কেউ বঞ্চিত করতে পারবে না তা থেকে। তাই বুড়ো ঠিক করে ফেলে। আর কাজ নয়, এবার সে ঘরেই দিন কাটাবে শুয়ে বসে। দেখবে বিধাতাপুরুষ কি মেপে রেখেছেন তার জন্য।
যেমন ভাবা তেমন কাজ। বুড়ো সব কাজকর্ম ছেড়ে দিনরাত শুয়ে থাকে ঘরে। পাড়া প্রতিবেশী যারা তারা ভাবে, হল কি বুড়োর? কাজ ছেড়ে দিনরাত শুয়ে থাকে-ওর খাওয়া জোটে কোথা থেকে?
সত্যি কথা বলতে কি, সারা গাঁয়ের মানুষ বুড়োর কাজ ছাড়ার কারণটা জানার জন্য ছটফট করতে থাকে। কিন্তু জানতে পারে না কিছুই। এমন কি বুড়িকেও কিছু বলে না বুড়ো। তাই বুড়ির কাছ থেকেও শুনতে না পেয়ে পেট যেন ফুলতে থাকে গাঁয়ের মানুষের।
কিছু দুষ্টু লোক ঠিক করে নেয়, বুড়ো নিশ্চয় খোঁজ পেয়েছে কোনো গুপ্তধনের—সেই টাকাতেই কাটাচ্ছে দিন পায়ের ওপর পা তুলে। গাঁয়ের সেই দুষ্টুদের চারজন ঠিক করে, জানতে হবে রহস্যটা। চুরি করতে হবে বুড়োর টাকা।
চার চোর রাতের অন্ধকারে আড়ি পাতে বুড়োর ঘরে। বুড়ো তখন বিছানায় শুয়ে দেখছে একটা স্বপ্ন। বিড়বিড় করে বলে চলেছে বুড়ো তার স্বপ্নের কথাগুলো।
বুড়ি, ও বুড়ি, শোন না কেনে, কুয়োতলায় পাড়ে রয়েছে যে লেবুগাছটা—তার তলায় রয়েছে একটা কলসি। যেমন তেমন কলসি নয়, টাকা ভর্তি কলসি। কাল সকালেই লেবু গাছের গোড়াটা খুঁড়ে বের করে নিতে হবে টাকার কলসিটা।
চার চোর শোনে বুড়োর স্বপ্নের কথা। তারপর বলে, থাক বুড়ো এখন শুয়ে, সকালে উঠে দেখবে সব ভোঁ-ভোঁ।
বাড়ির কানাচ থেকে চার চোরে চলে যায় কুয়োতলায়। কুয়ো-তলার পাড়েই রয়েছে একটা লেবুগাছ। চারজনে এবার খুঁড়তে থাকে গাছের তলাটা। খানিকটা খোঁড়াখুঁড়ি করতেই ঠং করে শব্দ হয়। তারা টেনে তোলে সেটা—সেই কলসিটা।
লোভে চিকচিক করে ওঠে চার চোরের চোখ। তাড়াতাড়ি তারা কলসির ঢাকনাটা খোলে। তারপরেই যন্ত্রণায় চেঁচিয়ে ওঠে 'উফ' বলে। কলসির মুখে রয়েছে বোলতার চাক। নাড়া খেয়ে বেরিয়ে আসে বোলতা চাক ছেড়ে। হুল ফোটাতে থাকে চার চোরকে। বোলতার হুলে নাস্তানাবুদ চার চোর তাড়াতাড়ি বন্ধ করে দেয় ঢাকনা।
বোলতার হুলের জ্বালা বড় জ্বালা। চার চোর সেই জ্বালায় জ্বলতে জ্বলতে বলে, হতচ্ছাড়া বুড়ো, আমাদের নাকাল করা, দেখাচ্ছি তোমাকে মজা।
চার চোরে কলসিটা তুলে ছুঁড়ে ফেলে দেয় বুড়োর ঘরে। বোলতার হুলে প্রাণ যাচ্ছে বুড়োর এই ভেবে চার চোর যেই ফিরেছে অমনি তারা শোনে টাকার ঝনঝন শব্দ। বুড়োর ঘরে কলসি থেকে পড়ছে টাকা।
চার চোরের আক্কেল গুড়ুম। কোথায় বুড়োকে বোলতায় কামড়াবে, তা নয় মাটি খুঁড়ে তারা বের করল যে কলসি তার টাকা-গুলো পেয়ে গেল বুড়ো। আর তাদের ভাগ্যে জুটল কিনা লবডঙ্কা। বোলতার হুলে ফুলে ওঠা মুখে হাত বোলাতে বোলাতে তারা বলে, জেনে রাখ বুড়ো, ও টাকা তোমার ভোগে লাগতে দেব না কিছুতেই। কালকেই চুরি করে নেব তোমার ওই টাকা।
বিষের জ্বালায় চোরগুলো বোধহয় একটু জোরেই বলেছিল কথাগুলো। তাই বুড়ো শুনে ফেলল তাদের কথা। সঙ্গে সঙ্গে চোখ মটকে বুড়োও ঠিক করে ফেলে মতলবটা। বুড়িকে ডেকে বলে, ও বুড়ি কাল আমি জিজ্ঞেস করলে যেমন শিখিয়ে দিচ্ছি—তেমনি উত্তর দিবি কিন্তু।
বুড়ি বলে, তা আর বলতে। কিন্তু জিজ্ঞেস করবে কি আর আমিই বা উত্তরটা দেব কি?
শোন, আমি বলব, ও বুড়ি টাকাগুলো কোথায় রেখেছিস? তুই বলবি খড়ের চালার নিচে মাচার ওপর, কেমন?
বুড়ি জোরে জোরে মাথা নাড়ে তিনবার। তারপর আবার ঘুমিয়ে পড়ে তারা।
পরদিন রাতে চার চোর বুড়োর বাড়ির কাছে আসতেই ঠিক টের পেয়ে যায় বুড়ো। তারপর চেঁচিয়েই বলে, ও বুড়ি, টাকাগুলো তুই কোথায় রেখেছিস?
বুড়িও বেশ জোরেই বলে, কেন, চালার নিচে ওই মাচাটার ওপর।
কথাটা শুনতে পেয়ে চার চোর বলে, বরাতটা আমাদের সত্যি ভাল। না হলে এত সহজে জানা যায় টাকাটা রয়েছে কোথায়?
এবার সলা করতে বসে চার চোরে। ঠিক করে ঘরের চালার খড় সরিয়ে একজন টুক করে নেবে পড়বে মাচার ওপর। তারপর টাকার কলসিটাকে ওপরে তুলে দিয়ে সরে পড়বে সেখান থেকে।
ফন্দি মাফিক ঘরের চাল ফাঁকা করে এক চোর তার পা-টাকে নামিয়ে দেয়; কিন্তু মাচার হদিশ পায় না। সে অন্যদের বলে, কই মাচা তো নেই! তার তিন সঙ্গী বলে, নিশ্চয় আছে—তুই দু-পা ঝুলিয়ে নেমে পড় ঝুপ করে।
সেই প্রথম চোর তাই করে। সতিই কিন্তু চালার নিচে মাচা ছিল না। তাই চোরটা গিয়ে ধপাস করে শক্ত মাটির মেঝেতে পড়ে যন্ত্রণায় চিৎকার করে ওঠে। বুড়ো তার পেছনে একটা লাথি মেরে বের করে দেয় ঘর থেকে। বলে, যথেষ্ট শিক্ষা হয়েছে—এইবার বাড়ি চাল যাও যাদু।
প্রথম চোর ল্যাংচাতে ল্যাংচাতে যায় তার সঙ্গীদের কাছে। চার চোরেই বলে, বেশ আজকের মতো রেহাই দিলাম। কালই দেখব, কেমন করে টাকা রাখ তুমি ঘরে।
বুড়ো কিন্তু শুনে ফেলে এই কথাগুলোও। তাই বুড়িকে বলে, কাল যখন জিজ্ঞেস করব, বুড়ি টাকাগুলো কোথায় রেখেছিস; তখন বলবি চাল রাখার ওই বেতের পাত্রটার মধ্যে।
পরদিন রাতে আবার আসে চার চোর। টের পেয়েই বুড়ো বলে, ও বুড়ি টাকাগুলো এবার কোথায় রেখেছিস? বুড়ি বলে, চাল রাখার ওই বেতের পাত্রটার মধ্যে।
চার চোরে এবার সিঁধ কেটে ঘরে ঢোকে। ঘরের কোণে দেখতে পায় চালের পাত্রটা। তারপর সেটাকে টেনে নিয়ে বেরিয়ে যায় সিধকাটা গর্ত দিয়ে।
এদিকে বুড়ো ছোট্ট একটা ধারালো দা নিয়ে আগে থেকেই ঢুকে ছিল ওই বেতের পাত্রে। তাই ওটা বেশ ভারি লাগে চোরদের। একজন বলে, এটা এত ভারি কেন বলত?
অন্যজন বলে, দূর মুখ্যু। শুনলি না, চাল রাখার পাত্র— চাল আছে তাই ভারি।
চোরেদের কথা শুনে মনে মনে হাসে বুড়ো। বেতের পাত্রে চোরদের কাঁধে চেপে বেশ আরামেই চলে বুড়ো। চলার পথে পড়ে একটা ছোট নদী। নদী পাড় হবার সময় জল ঢুকতে থাকে পাত্রে। সঙ্গে সঙ্গে বুড়ো চেঁচিয়ে বলে ওঠে, এই, হচ্ছেটা কি? আমি ভিজে গেলাম যে, তোল তোল ওপরে তোল।
চমকে ওঠে চার চোর। আওয়াজ আসে কোথা থেকে? বুঝতে না পেরে তারা বেতের পাত্রটা নিয়ে এগিয়ে যায়। ভারি পাত্রটা আবার নিচু হতেই আবার জল ঢোকে পাত্রে। বুড়ো আবার চেঁচিয়ে ওঠে, আরে আরে আমার পেছনটা যে একেবারে ভিজে গেল। শিগগির ওপরে তোল পাত্রটা।
চার চোর এবার বুঝতে পারে, আবার ঠকেছে তারা। বুড়োটা রয়েছে পাত্রের মধ্যে। আরাম করে সে চলেছে তাদের কাঁধে চড়ে। রেগেমেগে তারা পাত্রটা ফেলে দিয়ে রওনা হয়।
বুড়ো বেড়িয়ে আসে পাত্র থেকে। তারপর তার সেই ছোট্ট দা'টা তুলে তার সে কী তড়পানি। ওরে পালাচ্ছিস কেন, আয় নিয়ে যা টাকা। তোদের টাকা নেবার সাধ আমি একবারে মিটিয়ে দেব—আয়।
আর আয়—চার চোর তখন ছুট দিয়েছে জোরে তাই দেখে বুড়ো এবার হাসতে থাকে হি-হি করে।

গল্পঃ চালাক বুড়োর টাকাকড়ি
বইঃ আসামের লোককথা

মা আসছে
14/09/2025

মা আসছে

Queen of Universe 🌺♥️✨Photo Credit _ (Instagram)📌Dua Lipa - ACTRESSThe Hidden Secrets Behind Dua Lipa’s Stellar Success-...
14/09/2025

Queen of Universe 🌺♥️✨

Photo Credit _ (Instagram)📌
Dua Lipa - ACTRESS
The Hidden Secrets Behind Dua Lipa’s Stellar Success---------------
---------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
In the dazzling world of pop music, few stars shine as brightly as Dua Lipa. With a career that has seen meteoric rise, chart-topping hits, and a legion of adoring fans, the 28-year-old British-Albania singer-songwriter has become a global sensation. Yet behind the glitz and glamour lies a web of secrets that contribute to her phenomenal success. From hidden inspirations to strategic career moves, here’s an inside look at the untold facets of Dua Lipa’s journey to superstardom.
A Star is Born: The Early Struggles
Dua Lipa’s path to fame wasn’t paved with gold. Born in London to Alban
Dua Lipa - ACTRESS
The Hidden Secrets Behind Dua Lipa’s Stellar Success---------------
---------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
In the dazzling world of pop music, few stars shine as brightly as Dua Lipa. With a career that has seen meteoric rise, chart-topping hits, and a legion of adoring fans, the 28-year-old British-Albania singer-songwriter has become a global sensation. Yet behind the glitz and glamour lies a web of secrets that contribute to her phenomenal success. From hidden inspirations to strategic career moves, here’s an inside look at the untold facets of Dua Lipa’s journey to superstardom.
A Star is Born: The Early Struggles
Dua Lipa’s path to fame wasn’t paved with gold. Born in London to Alban
Dua Lipa - ACTRESS
The Hidden Secrets Behind Dua Lipa’s Stellar Success---------------
---------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
In the dazzling world of pop music, few stars shine as brightly as Dua Lipa. With a career that has seen meteoric rise, chart-topping hits, and a legion of adoring fans, the 28-year-old British-Albania singer-songwriter has become a global sensation. Yet behind the glitz and glamour lies a web of secrets that contribute to her phenomenal success. From hidden inspirations to strategic career moves, here’s an inside look at the untold facets of Dua Lipa’s journey to superstardom.
A Star is Born: The Early Struggles
Dua Lipa’s path to fame wasn’t paved with gold. Born in London to Alban

শিক্ষণীয়- একবার মহাত্মা বুদ্ধ এক গ্রামে গিয়েছিলেন। সেখানে এক নারী তাঁকে দেখে জিজ্ঞাসা করলেন, “আপনাকে তো একজন রাজপুত্রে...
14/09/2025

শিক্ষণীয়-

একবার মহাত্মা বুদ্ধ এক গ্রামে গিয়েছিলেন। সেখানে এক নারী তাঁকে দেখে জিজ্ঞাসা করলেন, “আপনাকে তো একজন রাজপুত্রের মতো দেখাচ্ছে, তাহলে এমন যৌবনে আপনি গেরুয়া বসন কেন পরেছেন?”

বুদ্ধ শান্তভাবে উত্তর দিলেন, “আমি তিনটি প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে সন্ন্যাস গ্রহণ করেছি।”

তিনি বললেন, “আমাদের দেহ এখন তরুণ এবং আকর্ষণীয়, কিন্তু একদিন তা বৃদ্ধ হবে, তারপর রোগগ্রস্ত হবে, এবং শেষে মৃত্যু আসবে। আমি জানতে চেয়েছি—বৃদ্ধাবস্থা, অসুস্থতা ও মৃত্যুর প্রকৃত কারণ কী।”

বুদ্ধের কথা শুনে সেই নারী গভীরভাবে প্রভাবিত হলেন এবং তাঁকে তাঁর বাড়িতে আহার করার আমন্ত্রণ জানালেন।

এই খবর যখন গ্রামের অন্যদের কানে পৌঁছাল, তখন গ্রামের লোকজন বুদ্ধকে সতর্ক করে বলল, “আপনি যেন ঐ নারীর বাড়িতে না যান, কারণ সে এক দুর্নাম কুড়ানো নারী।”

বুদ্ধ তখন গ্রামের প্রধানকে ডেকে জিজ্ঞেস করলেন, “এই কথাগুলি কি সত্যি?” প্রধান বললেন, “হ্যাঁ, গ্রামবাসীর মতে আমিও একমত।”

তখন বুদ্ধ প্রধানের একটি হাত ধরে বললেন, “এই একটি হাত দিয়ে এখন আপনি তালি বাজিয়ে দেখান।”

প্রধান বললেন, “তা তো অসম্ভব, এক হাতে কখনও তালি বাজে না।”

বুদ্ধ তখন বললেন, “ঠিক সেইভাবেই, একজন নারী একা কখনও চরিত্রহীন হতে পারে না। যদি এই গ্রামের পুরুষরা চরিত্রবান হতো, তাহলে ওই নারীকে চরিত্রহীন বলে দোষারোপ করার প্রশ্নই উঠত না।”

বুদ্ধের এই স্পষ্ট ও সত্য কথায় গ্রামের সব পুরুষ লজ্জায় মাথা নিচু করে নিল।

এইভাবে বুদ্ধ সমাজের অন্ধ দৃষ্টিভঙ্গিকে চ্যালেঞ্জ করে সকলকে আত্মসমালোচনার পথ দেখালেন।

আমাদের ফলো করুন ।

মন দিয়ে পড়ুন আশা করি ভালোই লাগবেলবণ যদি নষ্ট হয়ে যায়, কে করবে তার পরিশোধন?একজন তরুণ গ্রামের যুবক তাঁর সম্প্রদায়ের এ...
13/09/2025

মন দিয়ে পড়ুন আশা করি ভালোই লাগবে

লবণ যদি নষ্ট হয়ে যায়, কে করবে তার পরিশোধন?

একজন তরুণ গ্রামের যুবক তাঁর সম্প্রদায়ের একজন শালীন, ধার্মিক ও সজ্জন মেয়েকে বিয়ে করেছিলেন। বিয়ের মাত্র এক বছর পার হয়েছে, হঠাৎ একদিন এক ঘনিষ্ঠ আত্মীয়ের সাথে তীব্র ঝগড়ায় জড়িয়ে পড়েন তিনি। রাগের বশে ঐ আত্মীয়কে মা*রধর করে ফেলেন।

গ্রামের রীতিনীতি অনুযায়ী, এর পর তাঁকে গ্রাম ছেড়ে চলে যেতে হয়। স্ত্রীকে সাথে নিয়ে তিনি দূরবর্তী এক অজানা অঞ্চলের গ্রামে গিয়ে বসবাস শুরু করেন। নতুন পরিবেশে তিনি জীবন গুছিয়ে নিতে থাকেন।

প্রতিদিনের মতো তিনি গ্রামের মোড়লের আসরে যেতেন, গল্প করতেন, পরামর্শ নিতেন। একদিন, হঠাৎ মোড়ল তাঁর বাড়ির পাশ দিয়ে যাওয়ার সময় প্রথমবারের মতো তাঁর স্ত্রীকে দেখতে পান—একজন শালীন, রূপবতী ও গম্ভীর নারীর সম্মোহনী দৃশ্য।

ঐ মুহূর্তেই মোড়লের অন্তরে কামনা জেগে ওঠে। লালসার শিকারে পরিণত হয়ে, এক অশুভ পরিকল্পনা আঁটেন—কীভাবে যুবককে কিছুদিনের জন্য দূরে পাঠিয়ে, সুযোগ বুঝে তাঁর স্ত্রীকে নিজের করে নেওয়া যায়।

কয়েকদিন পর আসরে মোড়ল এক আলোচনা তুললেন: "শুনেছি এক জায়গায় দারুণ চারণভূমি আছে। কিছু লোক পাঠিয়ে যাচাই করতে চাই।"

তিনি চারজন লোক বাছাই করলেন, যার মধ্যে যুবকও ছিল।

কয়েকদিনের যাত্রা নির্ধারিত হলো, আর তারা রওনা দিল।

রাতে, মোড়ল চুপিচুপি যুবকের বাড়ির দিকে এগোলেন। অন্ধকারে দেয়ালে ধাক্কা খেয়ে শব্দ করে ফেলেন। স্ত্রীর ঘুম ভেঙে যায়।

ভয় পেয়ে তিনি জিজ্ঞেস করলেন, "কে ওখানে?"

মোড়ল নিজের পরিচয় দিলেন। স্ত্রী বললেন, "এত রাতে? সব ঠিক আছে তো?"

মোড়ল নিজের আসল উদ্দেশ্য প্রকাশ করলেন:

"তোমায় দেখার পর থেকে মনে শান্তি নেই। তোমায় চাই; আমাকে সঙ্গ দাও।"

মহিলাটি অত্যন্ত ধীরস্থির কণ্ঠে বললেন:

"ভালবাসা চাইলে ঠিক আছে, তবে আগে আমার একটা প্রশ্নের উত্তর দিন। যদি ঠিক উত্তর দিতে পারেন, তবে আপনার ইচ্ছা পূর্ণ হবে।"

মোড়ল খুশি হয়ে বললেন, "বলুন!"

তিনি জিজ্ঞেস করলেন:

"যেমন মাংস নষ্ট না হয় বলে আমরা লবণ ব্যবহার করি, তবে যদি লবণ নিজেই নষ্ট হয়ে যায়… তাহলে কে তা পরিশোধন করবে?"

মোড়ল গভীর চিন্তায় ডুবে গেলেন। একদিন, একরাত পেরিয়ে গেল, কিন্তু তিনি কোনো উত্তর খুঁজে পেলেন না।

পরদিন আসরে তিনি সকলকে প্রশ্নটি করলেন, কিন্তু কারো কাছ থেকেই সন্তোষজনক উত্তর এল না।

এক কোণে বসে থাকা এক বৃদ্ধ নীরবে তাকিয়ে ছিলেন।

মোড়ল তাঁকে জিজ্ঞেস করলেন, "আপনি কিছু বলছেন না কেন?"

বৃদ্ধ উত্তর দিলেন: "কারণ, এটা কেবল একটা প্রশ্ন নয়; এটা যুগের যুগের জ্ঞানভাণ্ডার থেকে আসা একটি বার্তা।

তিনি আপনাকে অপমান করতে পারতেন, কিন্তু অপমানের বদলে আপনার বিবেক জাগিয়ে দিলেন।"

তারপর তিনি ব্যাখ্যা করলেন: "মাংস নষ্ট হলে লবণ তা রক্ষা করে। কিন্তু যদি লবণ নিজেই পচে যায়, তবে তাকে কে রক্ষা করবে?

অর্থাৎ, সাধারণ মানুষ ভুল করলে নেতারা তাদের সঠিক পথে ফেরান, কিন্তু যদি নেতা নিজেই বিপথগামী হয়, তবে জাতিকে কে রক্ষা করবে?"

মোড়ল লজ্জায় মাথা নিচু করলেন, চোখ ভরে এল অশ্রুতে।

যদি পিতা বিপথে যায়—কে সন্তানের পথ দেখাবে?

যদি শিক্ষক পথ হারায়—কে জ্ঞানের আলো ছড়াবে?

যদি নেতা পথভ্রষ্ট হয়—কে জাতিকে রক্ষা করবে?

স্মরণ রাখো—জ্ঞানীদের সঙ্গ গ্রহণ করো।

মূর্খদের সঙ্গ কেবল হৃদয় নষ্ট করে না,

পুরো প্রজন্মকেও ধ্বংস করে দেয়।

কেমন লাগলো শেয়ার করুন আর
আমাদের ফলো করে শেয়ার করে দিন।

চিনি যেমন ধীরে ধীরে শরীরকে ক্ষতিগ্রস্ত করে,তেমনি কিছু মুখোশধারী মানুষও আছে....যাদের আসল রূপের ইফেক্ট আমরা বুঝতে পারি অনে...
09/09/2025

চিনি যেমন ধীরে ধীরে শরীরকে ক্ষতিগ্রস্ত করে,
তেমনি কিছু মুখোশধারী মানুষও আছে....
যাদের আসল রূপের ইফেক্ট আমরা বুঝতে পারি অনেক দেরিতে!😊

দু’টোই সমান ক্ষতিকর…
তফাত শুধু এই যে, চিনির ক্ষতি আমরা জানি তবুও লোভ সামলাতে পারি না,
আর মুখোশধারীদের আমরা চিনতে পারি না,
যতক্ষণ না তারা আমাদের ভেতরটা ক্ষত করে দেয়।💔
#গল্পঃ #সংগৃহিত

Address

Kolkata
721152

Website

https://www.youtube.com/channel/UCJE6UYgiGkrqnry4Qjw4d-w

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Bong comedy fatafati - বং কমেডি ফাটাফাটি posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Bong comedy fatafati - বং কমেডি ফাটাফাটি:

Share