রুদ্ধ নারীর মুক্ত কথা

রুদ্ধ নারীর মুক্ত কথা কোনো কালে একা হয়নিকো জয়ী , পুরুষের তর? কোনো কালে একা হয়নিকো জয়ী , পুরুষের তরবারি ; প্রেরণা দিয়েছে, শক্তি দিয়েছে , বিজয়ালক্ষী নারী।

17/10/2025

#মূল্য দিতে হবে
সেরিনা বেগম

প্রতি ক্ষণে ক্ষুধা কাতর মুখ ভাসে
ফুটপাথে তারা অহরহ ফিরে আসে,
এই ফুটপাথবাসী পরিবারগুলো চেনো?
তাদের বড় বড় অট্টালিকা ছিল জেনো!

তাদের অনেকেই মাটিতে মিশেছে
বাকিদের কারসাজিতে জেল ভরেছে,
ওরা মূল্য কিস্যু আর বোঝেনা এখন
গরম ফ্যানভাত পায় বাবুরা দেয় তখন!

বিপুল বেদনা,পীড়নে অধীর দিন রাতে
নিদ্রা আসে না আর নীল নয়ন-পাতে,
বিরহী হৃদয় ভোলেনা স্বজনহারা ছবি
ফুটপাথেই বাস ওদের হারিয়েছে সবই!

10/10/2025
10/10/2025

উত্তরণের পথে -
প্রতিনিয়ত আমাদের উদ্দেশ্য নিয়ে পথ চলার পাথেয় সংগ্রহ করতে বদ্ধপরিকর হতে হবে। আমার রব আমদের উদ্দেশ্যহীনভাবে সৃষ্টি করেননি। তিনি মানুষকে সম্বোধন করে বলেন,হে লোকসকল! তোমরা কি একথা ভেবে রেখেছ যে আমি তোমাদেরকে উদ্দেশ্য ছাড়াই সৃষ্টি করেছি? এমন নয়, বরং আমি তোমাদেরকে আমার ইবাদতের জন্য সৃষ্টি করেছি, সুতরাং আমাদের উচিত যে, আমরা কখনো আল্লাহর ইবাদতে অলসতা না করি।(সুরা মুমিনুন,১১৫)
আমার রবের সান্নিধ্য পেতে তাঁর হুকুমের দাস হয়ে জীবনের প্রতিটি মূহুর্তকে কাজে লাগানোর জন্য নিজেকে উৎসর্গ করার নাম সফলতা। দুনিয়ার আসবাবে খুশি থেকে জীবনকে পন্ড করোনা। নারী জেগে উঠো!রবের দেওয়া সম্ভারকে জেনে নাও! রবের খুশিতে মানুষের জন্য নিজেকে উৎসর্গ করার নিয়ত খাড়া করো। নিজেদের অধিকার ও কর্তব্যের দরজাগুলো খুলে দেখো! আগামী প্রজন্মের জন্য অন্তত কিছু রেখে যাও। এই উলঙ্গ রাজার দেশে দ্বীনকে পরিপূর্ণ ভাবে বাঁচাতে অন্ততঃ কিছু করে যাও! অনেক কাজ বাকি আছে। জীবনের পাতাতে ভালো ভালো কাজের সূচীপত্র বানাও। আমার প্রকাশিত বই'ইসলামে নারী 'দ্বীনের আলোকে আলোকিত হয়ে এসেছে তোমাদের দুয়ারে । অন্ততঃ একটি বার পৃষ্ঠা উন্মোচন করে দেখো , কিছু রসদ মিলবে জীবনের সূচিপত্রে।
আমাদের গড়া'রুদ্ধনারীর মুক্ত কথা ' গ্রুপের মহিলাদের ও সকল মা বোনের জন্য রইল শুভকামনার পানপাত্র। আমরা এগিয়ে যাব আখিরাতের জীবনের প্রস্তুতি নেওয়ার জন্য পার্থিব জগতের মিলবন্ধনে। গুছিয়ে নেব ভালোভাবে বেঁচে থাকার রসদ যোগাতে।
সেরিনা বেগম
বসিরহাট
১৯/০৮/২৫

06/10/2025

সঙ্কট হতে উত্তরণ-
বিপদের সময় একমাত্র তাঁকেই ডাকার কথা মনে পড়ে যায়। করুণ সুরে ডেকে যাও মালিককে। সমস্ত প্রতিকূল পরিস্থিতিকে অনুকূলে আনার ক্ষমতা রাখেন তিনিই। মনের বিষন্নতা দূর করে বারে বারে স্মরণ করো তাঁকে। কখনো হতাশ হয়ো না। অনেক ডাকার পর হয়তো বা নিরাশ হয়ে পড়বে। কিন্তু এমন করে হতাশ হয়ো না। এক সময় দুঃখের বিষয়গুলো তোমাকে অনেক কষ্ট দিতে থাকে। তখনো তুমি ধৈর্য্য হারিয়ে ফেলো না। জানো না কি নূহ আলাইহিস ওয়া সাল্লামের দাওয়াতের সময়গুলোর কথা ?এক বছর দুবছর নয় প্রায় এক হাজার বছর স্বজাতিকে আল্লাহর দিকে আহবান করেছেন। অনেক বার ব্যর্থ হয়ে ফিরে এসেছেন। তিনি বিষন্ন হয়ে পড়েছেন। তিনি আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করেছেন -
আমার রব তাঁর ডাকে সাড়া দিয়ে বলেন-
"আর নূহ (আ) আমাকে ডেকেছিল। আর কি চমৎকারভাবে আমি তাঁর ডাকে সাড়া দিয়েছিলাম। আমি তাঁকে ও তাঁর পরিবারবর্গকে এক মহাসঙ্কট থেকে রক্ষা করেছিলাম।"(সূরা:সফফাত:৭৫-৭৬)
এতো বছর ধরে এতো বার স্বজাতির কাছে দাওয়াত নিয়ে গেছেন, অল্পসংখ্যক মানুষ সাড়া দিয়েছে। বাকিরা বিদ্রূপ করেছে ,পাথর বৃষ্টি ছুড়েছে। পাথরের নীচে রক্তাক্ত অবস্থায় সময় কেটেছে। জীব্রাইল আলাইহিস সালাম এসে সাহায্য করেছেন। কতো নিঃসঙ্গতায় দিন কেটেছে। নৌকা বানিয়েছেন। তখনো তারা বিদ্রূপ করেছে । মরুভূমিতে প্লাবন আসবে কেমনে? শুধু উপহাসের পর উপহাসের কথার বৃষ্টি ঝরাতে থাকে তারা।
হযরত নূহ আলাইহিস সালাম বলেন -
"তোমরা যদি আমাদের উপহাস করে থাকো, তবে তোমরা যেমন উপহাস করছ আমরাও তদ্রূপ তোমাদের উপহাস করছি।"(সূরা হুদ:৩৮)
এক সময় ভূমি প্লাবিত হলো। আমার রব তাঁর পরিবারবর্গকে রক্ষা করলেন।ধৈর্য্য ধরে রবের দুয়ারে প্রার্থনা করেছেন তিনি। অনেক অনেক বছর ধরে। রব তাঁর বান্দার ডাকে সাড়া দিয়ে যান।
ধৈর্য্যের পর ধৈর্য্য ধরে যেতে হবে মহাসঙ্কটের সময়েও। কেউই চিরসুখী নয় আবার চিরদুখীও নয়। পরিস্থিতির পরিবর্তন হয়। পালাক্রমে তা বদলাতে থাকে।
আমার রব বলেন -
"আর এ দিনগুলোকে আমি মানুষের মধ্যে পালাক্রমে আবর্তন ঘটিয়ে থাকি।"(সূরা আল ইমরান:১৪০)
একসময় সঙ্কট হতে উত্তরণ হবে ইনশাআল্লাহ।
সেরিনা বেগম
০৬/১০/২৫

01/10/2025

যে চারাগাছ তুমি দেখছ,জানো কি কে এমন করে পূর্ণ করে দিলো নতুন এক জীবন?কে গঠন করে দিলো এমন সুন্দর লকলকে তরতাজা নতুন এক সবুজ গাছ?এক রত্তি বীজ থেকে অঙ্কুরিত এই চারাটির জন্য কতজনের মেহনতের হাত ছিল? আলো, বাতাস, জলের প্রয়োজন ছিল তার প্রতিটি পর্বে। তারপরও তাকে জীবিত রাখার জন্য অফুরন্ত রহমত? ভেবেছো কি? কেমন করে তা হয়ে উঠে?
কোথা থেকে এলো এমন নয়নকাড়া শস্যের বাহার! আল্লাহ তায়ালা বলেছেন—

“তোমরা যে বীজ বপন কর সে সম্পর্কে চিন্তা করেছ কি? তোমরা কি তাকে অঙ্কুরিত কর, না আমি অঙ্কুরিত করি?”
[ওয়াকিয়াহ, ৬৩-৬৪]
সেরিনা বেগম
০১/১০/২৫

01/10/2025

তুমি যদি সত্যিই আল্লাহর দিকে হাঁটো, আগাও, তুমি নিজেই দেখবা আল্লাহ কিভাবে তোমার জন্য অজস্র পথ খুলে দেন, তোমাকে আরও কতো বেশি এগিয়ে দেন।
যে হাঁটে, শুধু সেই জানবে এটা। এর সাথে থাকবে আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালার রহমতের আশা। আর আশার কাননে ফুল কুড়াতে থাকো। ফোটা না ফোটা ফুল, সবই তো তোমার জীবনের অঙ্গ। তোমার রবের দেওয়া উপহার!
সেরিনা বেগম
০১/১০/২৫

14/09/2025

রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন,

“আল্লাহর বান্দাদের মধ্যে নিকৃষ্টতম তারা, যারা পরোক্ষ নিন্দা করে, বন্ধুদের মধ্যে বিচ্ছেদ সৃষ্টি করে এবং নিরপরাধ লোকদের দোষ খুঁজে ফিরে।"

সূরা: আল - হুমাযা, আয়াত সমূহ : ১

[মুসনাদে আহমাদ ৪/২২৭] [দেখুন, কুরতুবী হাদিস ]

13/09/2025

সান্নিধ্য -
প্রিয় রবের বিচ্ছেদের যন্ত্রনা মুমিনের কাছে সবচেয়ে কষ্টের হয়ে উঠে। কোনো কিছুতে তার ভালো লাগার অবশিষ্ট থাকে না। এক প্রবল ব্যাথা হৃদয়কে তছনছ করে দেয়। তুফান বয়ে যায় মনের অলিগলিতে। মুখে হাসি থাকলেও ভিতরটা কেমন অগোছালো হয়ে যায়। রবের সান্নিধ্য পেতে হৃদয় উদ্গ্রীব হয়ে উঠে। দুনিয়া দিয়ে, বাড়ি-ঘর বানিয়ে হৃদয় শান্তির খোঁজ পায়না, কেবল রবের স্মরণেই অন্তর সুখের নীড় খুঁজে পায়। শুধু সুখ মিশে আছে আমার রবের নামের সাথে। জীবনে যত বাধা আসুক,ঝড় তুফান আসুক একমাত্র আমার রবের স্মরণেই সব সবই কষ্টের নিরাসন হয়।
আমার রব বলেন -"জেনে রাখো, আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালার স্মরণেই অন্তরসমূহের প্রশান্তি জড়িয়ে আছে।"(সূরা র'দ:২৮)
হে আমার রব সকল সময় তোমাকে পাওয়ার
জন্য রহমতের চাদর বিছিয়ে দাও!
সেরিনা বেগম
১৩/০৯/২৫

10/09/2025

পথ নির্দেশ -
পবিত্র কুরআন ও হাদীসের আলোকে জীবন তরী বাইতে হলে দুটিতেই সমমর্যাদায় জীবনের প্রতিটি মুহূর্তকে আলোকিত করার নির্দেশ এসেছে । আর তা না হলে মন্দ কর্মের জন্য তার ফল পেতে হবে। আমার রব বলেন -"যে মন্দ কাজ করবে তার প্রতিফল দেয়া হবে।"(সূরা নিসা:১২৩)
মন্দ কাজের জন্য জাহান্নামের শান্তির ভয়াবহ তা হৃদয়কে খান খান করে দেয়। তাই ভয়ে কম্পিত হয়ে অশ্রু বিগলিত হৃদয়ে চেয়ে নেব"হে আমার প্রভু তুমি তো জানো আমি প্রবৃত্তির লালসায় ভুল করে ফেলেছি তবে কি তুমি আমাকে শুধরে নেবে না? আমাকে তোমার অনুগত দাস হওয়ার যোগ্যতা দান করবে না? তোমার রহমতের চাঁদর বিছিয়ে দেবে না কি? তুমি ক্ষমা করতে পছন্দ করো,তাই ক্ষমা করো মোরে!" নিরিবিলি সময়ে আঁচল ভিজিয়ে ফেল। আর কষ্টের সময়ে ধৈর্য্য ধরো। বিপদ আর অসুস্থতার কারণে গুনাহের কাফফারা হয়ে যায় আর মুছে যায় গুনাহের কালো দাগ। আমার রবের নির্দেশ এসেছে -
"আল্লাহর আয়াত ও জ্ঞানের(হাদীসের) কথা যা তোমাদের গৃহে পঠিত হয়,তা তোমরা স্মরণ রাখবে, নিশ্চয়ই আল্লাহ অতি সূক্ষ্মদর্শী, সর্ববিষয়ে অবহিত ।"(সুরা আহযাব:৩৪)
আল্লাহর রসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের বিবি-বেটিদের মধ্যে এতো এতো তাকওয়া ছিল, তবুও স্মরণ করিয়ে দেয়া হয়েছে এমন নির্দেশিকা। যাঁরা শুধু নেক কাজ করে গেছেন তাঁদের হৃদয়ে এমন রবের ভয় ছিল তা আবার স্মরণ করিয়ে দেয়া হয়েছে পবিত্র কুরআনের এমনই কত আলোকিত আয়াতে!
এই ভয় থাকুক যতক্ষণ না আমাদের মৃত্যু হয়।
আমরা মহিলারা আমাদের উপর গৃহে অবস্থানের যেমন নির্দেশ এসেছে তেমনই পর্দা র ব্যাপারে অনেক সতর্কতা আর খাহেশাতের প্রলোভন থেকে বাঁচার তাগিদ এসেছে। তাই বার বার পঠিত হোক কুরআনের আলোকিত আয়াত, স্মরণে আসুক উম্মুল মুমিনুনের জীবনের প্রতিটি পাতা।
সেরিনা বেগম
বসিরহাট
১০/০৯/২৫

09/09/2025

সেই সুরে ডাকো-
না পাওয়ার বেদনা, দীর্ঘ আশা দিনে দিনে তোমাকে কমজুরি করে দেবে। আমার রবের স্মরণে তাঁকে বার বার ডাকা আর সেই ডাকে তাঁর সাড়া মেলার যে আনন্দ তোমার জীবনকে নতুন সাজে সজ্জিত করবে। মুহাব্বতের ডাক এমনিভাবেই অনুরণিত হতে থাকে যা তোমার শিরায় শিরায় মুক্তির স্বাদ আনতে থাকে। আমার রব বান্দার ডাকে সাড়া দিয়ে আরো আরো কাছে টেনে নেন। মুহাব্বতের প্লাবনে হৃদয় শান্ত হয়ে যায়, আর কঠিন হৃদয় হতে অঝোরে ঝরতে থাকে অনুতাপের অশ্রু। আবার ছাপিয়ে উঠে রবের মিলনের শুকরিয়া ভরা পাত্রখানি। পার্থিব আশা আকাঙ্খা আমার রব থেকে অনেক দূরে সরিয়ে রাখে আর সেই অন্তরে আলোর রশ্মি আসতে বাধা হয়ে দাঁড়ায়। অন্ধকার হতে আলোর পথের যাত্রী হয়ে কৃতজ্ঞতা স্বীকার করে তাঁকে ডাকি বারে বারে। আল্লাহ আল্লাহ সুরে তাঁরে ডাকি করুণ সুরে। যে সুরের সুরধ্বণীতে হৃদয় ভিজে যায়। অনাবিল করুণার ধারা বয়ে যায়।
আমার রব বলেন -"তোমরা কৃতজ্ঞ হলে তোমাদেরকে অধিক দেব।"(সুরা ইবরাহীম:৭)
কিসুখের স্বাদ পেলাম আজ তোমাকে ডেকে। এতো শান্তি! এ শান্তির হিসাব মিলবে না কোনো পার্থিব চাওয়া পাওয়াতে।
সেরিনা বেগম
০৯/০৯/২৫

Address

Kolkata

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when রুদ্ধ নারীর মুক্ত কথা posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to রুদ্ধ নারীর মুক্ত কথা:

Share

Category

রুদ্ধ নারীর মুক্ত কথা

জন্ম লগ্ন থেকে বাস্তবতার হাত ধরে আর পাঁচটা মানুষের মতো স্বপ্নের সিঁড়ি বেয়ে পথ চলা শুরু হয়। সমাজের কঠিন অধ্যায়ের পথ চলতে চলতে কত নারীর স্বপ্ন ঝরে যায়। থেমে যায় তার স্বাভাবিক বিকাশ। নীরব হয়ে পড়ে প্রতিভা। ধর্মীয় কুসংস্কার, সমাজ, পুরুষতান্ত্রিকতায় রুদ্ধ নারী। ইতিহাস থেকে আজ প্রত্যেকের সুবিধা অনুযায়ী নারীকে তারা ব্যবহার করেছে একটি নির্জীব উপাদান হিসেবে। তার মনন সত্ত্বাকে তেমন কেউ যৌবনের মত গুরুত্ব দেয়নি। একদল নারীর অধিকার আর স্বাধীনতার কথা বলে, নারীকে পণ্য বানানোর কৌশলী চক্রান্তে লিপ্ত। আর অপর দল ধর্মের দোহাই দিয়ে স্তম্ভিত করতে চায় নারীর সৃজনশীলতা, রুদ্ধ করতে চায় তার পথ।

বর্তমান ধর্মীয় নেতাদের ফতোয়া যদি ধর্ম হয়ে থাকে তাহলে মনে হয় সত্যিই ইসলাম নারীদের বঞ্চিত করেছে। কিন্তু বাস্তবিক বিষয় হলো, ইসলাম কোন অজ্ঞ ধর্মীয় নেতা বা পীরের উপর নির্ভরশীল নয়। এটি স্বতন্ত্র ধর্ম যার নিয়মাবলি নিয়ে রচিত হয়েছে কুরআন এবং হাদিস। কুরআন এবং হাদিসের আলোকে নারীর অধিকার কোন সংক্ষিপ্ত পরিসরে নয়। বরং তার ব্যাপ্তি সুদূরপ্রসারী এবং নিয়ন্ত্রিত।

কিন্তু আজ তথাকথিত নারীবাদী বুদ্ধিজীবী (!) ও অজ্ঞ ধর্মীয় নেতাদের দলাদলিতে গিনিপিগ হয় নারীরাই। সমাজে নারী সর্বস্তরে সমান অধিকারীনি। কিন্তু একটু ভিন্ন ভূমিকায় (উদা:- কোন নারী কখনোই পিতা হওয়ার দাবী জানাতে পারে না)।