BIVA Publication

BIVA Publication BIVA Publications adds another feather to the Indian Literature. As the name suggests, 'The Spark Wit'

All and sundry have heard the adage " A pen is mightier than the sword ." With this in mind BIVA Publications has been incubated to contribute to the society in our own style . Through this organization we would like to appeal all the potential writers, painters and creative think-tanks to come forward and contribute to help us in this noble venture .BIVA Publications plans to introduce unearthed

talents through various programs like Book Publication, Painting Exhibition etc. We request you to join our hands in this cause and let us together create a win win situation. Just Friends call you a miracle, Here is the opportunity to prove to the country what you are."If there is a spark in you, you will be the next face to represent the Indian Literature ,its a promise "

বিভা পরিবারের সকলকে জানাই শুভ মহাষষ্ঠীর আন্তরিক শুভেচ্ছা। সবার পুজো খুব ভালো কাটুক ❤️
27/09/2025

বিভা পরিবারের সকলকে জানাই শুভ মহাষষ্ঠীর আন্তরিক শুভেচ্ছা। সবার পুজো খুব ভালো কাটুক ❤️

শারদীয় সহজ সম্পূর্ণ লেখক সূচি ❤️🙏🏻
22/09/2025

শারদীয় সহজ সম্পূর্ণ লেখক সূচি ❤️🙏🏻

বলুন তো বন্ধুরা, কোন গল্প আসছে বিভা ক্যাফে তে? 😈
22/09/2025

বলুন তো বন্ধুরা, কোন গল্প আসছে বিভা ক্যাফে তে? 😈

আগামীকাল প্রকাশিত হবে সম্পূর্ণ লেখক সূচি 🙏🏻
21/09/2025

আগামীকাল প্রকাশিত হবে সম্পূর্ণ লেখক সূচি 🙏🏻

বিভা পরিবারের সকলকে জানাই শারদ শুভেচ্ছা ❤️🙏🏻সকলের পুজো খুব ভালো কাটুক, বিভার বইয়ের সঙ্গে কাটুক ❤️📖
21/09/2025

বিভা পরিবারের সকলকে জানাই শারদ শুভেচ্ছা ❤️🙏🏻

সকলের পুজো খুব ভালো কাটুক, বিভার বইয়ের সঙ্গে কাটুক ❤️📖

লেখক তুষার কান্তি মাহাতোর "দ্য ম্যাজিশিয়ান" উপন্যাসটি পড়ে মতামত জানিয়েছেন পাঠক সৌরভ মাহান্তী মহাশয়। লেখকের কৃতজ্ঞতা ও পা...
20/09/2025

লেখক তুষার কান্তি মাহাতোর "দ্য ম্যাজিশিয়ান" উপন্যাসটি পড়ে মতামত জানিয়েছেন পাঠক সৌরভ মাহান্তী মহাশয়। লেখকের কৃতজ্ঞতা ও পাঠকের মূল আলোচনার অংশটুকু নিচে দেওয়া রইলো। কমেন্ট বক্সে দেওয়া রইলো বইটির অনলাইন অর্ডার লিংক। মনোযোগী ও আগ্রহী পাঠকরা অবশ্যই একবার হাতে তুলে নিন বইটা।

***************************************

#দ্য_ম্যাজিশিয়ান' উপন্যাস পড়ে অসাধারণ #পাঠ_প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে সৌরভ মাহান্তী Sourav Mahanty ভাই। একরাশ ভালোবাসা ও শুভেচ্ছা জানাই সৌরভকে। সত্যি কথা বলতে কি, এই উপন্যাসটি লেখার পর পরই বেশ ধন্ধে ছিলাম। সম্পূর্ন ভিন্ন, অনালোকিত ও নিষিদ্ধ এক জগৎকে নিয়ে লেখালেখি পাঠক ঠিক কী ভাবে গ্রহণ করবে তা নিয়ে সংশয় ছিল বৈকি ! কিন্তু সব আশঙ্কার অবসান ঘটে যখন পাঠক বইটি সম্পর্কে তাঁদের মতামত জানান। শ্রম সার্থক। তাঁদের ভালোলাগায় উৎসাহ যোগায়, নতুন কিছু সৃষ্টিতে ঝাঁপিয়ে পড়তে ইচ্ছে জাগে। আর ঠিক এই কারণেই ভীষণ কঠিন ইমারজেন্সি ডিউটির মাঝে লেখালেখি করার রসদটুকুটা আপনা থেকেই পেয়ে যাই। আপনারা পাশে আছেন বলেই সব সম্ভব হচ্ছে এটা নিশ্চিত।
যাই হোক, সৌরভ মাহান্তী ভাইয়ের লেখা রিভিউ নীচে দিলাম। পড়ে দেখতে পারেন।

---------------------------------------------------------------
দ্য ম্যাজিশিয়ান : হেরে যাওয়া মানে হেরে যাওয়া নয়, পর্দা উঠবেই...
—- সৌরভ মাহান্তী
ম্যাজিশিয়ান। হাজাররকম ম্যাজিক যার হাতে। ছোটবেলা থেকে ম্যাজিসিয়ান মানেই আমাদের কাছে যারা অন্য গ্রহের এক মানুষ। মানুষ নয় যেন দেবতা। মুহূর্তে শূন্য ঝোলা থেকে বেরিয়ে যাচ্ছে পায়রা, ভ্যানিশ হয়ে যাচ্ছে হাতের পয়সা। আবার ফিরেও আসছে কোন কোন সময়। এই ম্যাজিশিয়ানদের জীবন ঠিক কেমন হয়? কীভাবে বাঁচেন তারা? তাদের জীবনটাও কি এরকম ম্যাজিকের মতোই? এই সমস্ত প্রশ্ন মাথার মধ্যে নানান সময় ঘুরতে থাকে। তুষার কান্তি মাহাতোর দ্য ম্যাজিশিয়ান উপন্যাস পড়লাম।
উপন্যাসটির বিষয়বস্তু খানিকটা এরকমই। ম্যাজিশিয়ানের জীবন। জীবন মানেই শিল্প। উপন্যাসের প্রধান চরিত্র — দুই দম্পতি, আনন্দ এবং ছবি; অপরদিকে নবীন এবং রত্না।
লেখক দেখাতে চাননি, ঝাঁ চকচকে মঞ্চের আলোয় আলোকিত ম্যাজিশিয়ানকে। তাই তিনি পথ নিয়েছেন অন্য। নবীন আসলে হাতের জাদুকর। উপচে পড়া ভিড় বাসে কিংবা ট্রেনে অনায়াসে পকেট কাটতে পারে সে, এক কথায় পকেটমার। কিন্তু নাহ! পকেটমার বলে তাকে হেয় করা যাচ্ছে না মোটেই। নবীন, নবীন মাস্টার। জীবনে হতে চেয়েছিল অনেক কিছুই, কিন্তু শেষমেষ হতে পারল না তেমন কিছু তাই এই পথ। এই পথে প্রতিনিয়ত নানান বাধা, ঘাত প্রতিঘাত পেরিয়ে সে প্রতিনিয়ত পকেট মারে এবং একটা দ্বিধা কাজ করে তার মধ্যে তার কাজ সম্পর্কে তার অতীত সম্পর্কে। জীবনটাকে ঠিকমত গুছিয়ে নেওয়া হলো না তার। লেখক চমৎকারভাবে তার জীবনটাকে বর্ণনা করেছেন। সে আদর্শ প্রেমিক হতে পারেনি, হতে পারিনি আদর্শ পকেটমার কিংবা আদর্শ মানুষ। আর তাই বিবাহিত মহিলা রত্নার সঙ্গে প্রেম করার পরেও সে টুম্পা বৌদির প্রেমে পড়ে। প্রেম নাকি শরীরী মায়াজাল — এ বিষয়ে যথেষ্ট মতভেদ রয়েছে। পকেটমারি করে কারো গুরুত্বপূর্ণ সার্টিফিকেট পেলে সেই সার্টিফিকেট সে ফিরিয়ে দেয়। অপরদিকে মন খুলে কাঁদতে পারেনা সে। এই উপন্যাসের সবচাইতে নিখুঁত চরিত্র এই নবীন মাস্টার। কেন নিখুঁত বললাম তার পরিচয় অবশ্য পরে দেব। অন্যান্য চরিত্র গুলোর কথা বলা যাক।
আনন্দ। আনন্দ জাদুকর। জাদুকর বলতে যা বুঝি আমরা, আনন্দ ঠিক তাই। মেলার মাঠে জাদু দেখায় সে। জাদু দেখায় ট্রেনের কামরায়। তবে বর্তমান ব্যবস্থার সঙ্গে ঠিকমতো খাপ খাইয়ে নিতে পারছে না সে। এ পথে আরও অনেক নতুন নতুন জাদুকররা এসে যা চকচক মঞ্চ বানিয়ে আলো এবং শব্দের খেলাতে জাদুকে যেন হারিয়ে দেয়। তাদের কাছে জাদু নেই ভেলকি আছে, আর মানুষ সেই সবই দেখছে। আনন্দ এ জন্যই প্রতিযোগিতায় হেরে যাচ্ছে প্রতিদিন। তবে নিজেকে হেরো বলে মেনে নিতে সে রাজি নয়। তার জীবনের সঙ্গী হয়ে উঠলো চালচুলোহীন ছবিরানী। ছবিরানীকে ঠিক চালচুলাহীন বলা যেতে পারে না, কেননা তার বাপ রয়েছে। কিন্তু সে বাবা মাতাল। তাই এই পথ। পালিয়ে যাওয়ার পথ।
এই উপন্যাসটির অদ্ভুত এক বাস্তবতা হলো — উপন্যাসিক প্রতিটি পাতায় পাতায় জীবনের বাস্তবতা কে তুলে ধরতে চেয়েছেন। আর তাই আনন্দ কিংবা ছবি দুজনের জীবনের তুমুল বাস্তবতা উঠে এসেছে এই উপন্যাসে। জীবন সংগ্রামে কেউ হেরে যেতে রাজি নয়। নিজের সঙ্গে ‘হেরো’ ট্যাগ লাগাতে রাজি নয় কেউ। তাই দাঁতে দাঁত টিপে লড়ে যাওয়া। আনন্দ লড়তে চায়। কিন্তু শেষমেষ জীবন তাকে হারিয়ে দেয়।
উপন্যাসটি পাশাপাশি দুটি চরিত্রকে সামনে রেখে এগিয়েছে — নবীন এবং আনন্দ। একজন পকেটমার এবং একজন জাদুকর। আসলে দুজনেই ম্যাজিশিয়ান। দুজনের মধ্যেই রয়েছে চরম মেধা। হাতের খেলা জানে দুজনেই। এরা দুজন বন্ধু। জীবন তাদের আলাদা করে দিয়েছে। নবীনের ঘর বাঁধা হয়নি, আনন্দের হয়েছে। কিন্তু তা সত্ত্বেও হেরে গেছে তারা। আনন্দ অনেক দূরে চলে গেছে। নবীনকে একলা করে। নবীন ফিনিক্স পাখির মত তার জাদু দেখানোর প্রয়াস জারি রেখেছে।
অদেখাকে দেখা অচেনাকে চেনার আনন্দ অনেকখানি। যা পাইনি তা পাওয়ার আনন্দ অনেক খানি। যে আলো সবাই দেখে, তার অন্তরের অন্ধকারকে সবাই দেখেনা। উপন্যাসিক চেষ্টা করেছেন সেই অন্ধকারকে সামনে আনতে। তাই তৃতীয় শ্রেণীর মানুষদের কথা এই উপন্যাসে তুলে ধরেছেন। উপন্যাসের যে সমস্ত গৌণ চরিত্র রয়েছে, তারা প্রত্যেকেই গুরুত্বপূর্ণ। নবীনকে কেন্দ্র করে ঘিরে থাকা তার সাঙ্গোপাঙ্গ, কিংবা ভিখারি স্বপ্নাসুন্দরী, গনেশ কাকা, গবেষক চিত্তপাল, টুম্পা বৌদি, মলয় হাজরা — এরা প্রত্যেকে স্বতন্ত্র নায়ক। কেন স্বতন্ত্র বললাম? একটি উদাহরণ দিই।
গবেষক চিত্ত পাল পকেটমারদের নিয়ে গবেষণা করতে চায় আর সেই সূত্রেই তার পরিচয় নবীন মাস্টারের সঙ্গে। নবীন মাস্টার বিদেশি মালের পরিবর্তে পকেটমারি শিল্পের আপাদমস্তক জানায় তাকে। গবেষকের সঙ্গে তার বাড়ি যায় নবীন মাস্টার। গবেষকের এলাকাকে হাওর বলা হয়। এই হাওরে এসে নবীন যেন নিজেকে খুঁজে পায়। এখানকার পরিবেশ তাকে উতলা করে তোলে। একজন পকেট মারকে হিজল ছায়া বড় অদ্ভুতভাবে একলা এবং নিঃসঙ্গ করে তোলে। হিজল ছায়ায় তার অতীতকে খুঁজে পায় মনে করে সবকিছু ছেড়েছুড়ে একলা কাঁদে। এইখানেই গনেশ কাকা চরিত্রের আবির্ভাব। গণেশ কাকা একজন সন্তান হারা পিতা। সন্তান হারার শোক তার বুকে, এই শোক নিয়ে কাঁদতে থাকে সে। নবীনের ইচ্ছে হয় গণেশ কাকার মত প্রাণ খুলেছে সে যেন কাঁদতে পারে। আর এই গণেশ কাকার শোককে সে যেন বুকের মধ্যে সঙ্গী করে আজীবন ভেসে বেড়ায়।
লেখক বেশ কিছু চিত্রকল্পের ব্যবহার করেছেন উপন্যাসে। ম্যাজিক রিয়েলিজম ও সুরাইয়ালিজম এর নানান উপাদান এই উপন্যাসে লুকিয়ে রয়েছে। বউ কথা কও পাখির সঙ্গে নবীন মাস্টারের একাকীত্ব এবং যন্ত্রণাকে তিনি মিলিয়ে মিশিয়ে একাকার করে দিয়েছেন।
দ্য ম্যাজিসিয়ান আসলে একটি ক্লাসিক ধর্মী রচনা। যেখানে উপন্যাসিক জীবন সংগ্রামকে তুলে ধরেছেন। যে ছয়টি উপাদান নিয়ে উপন্যাস গড়ে ওঠে, সেই ছয়টি উপাদানের মধ্যে অন্যতম প্লট এবং লেখকের মনস্তত্ত্ব। প্লট নির্মাণের চমৎকার দক্ষতা দেখিয়েছেন লেখক, কিন্তু পাঠক হিসেবে একটি বিষয়ে আমার চোখে লেগেছে তা হল লেখক কাহিনীকে ক্লাসে নিয়ে যাওয়ার জন্য ব্যবহার করেছেন এমন একটি রীতি, যেখানে তিনি আগেকার ঘটনার টুকরো টুকরো অংশ পুনরায় ব্যবহার করেছেন। এই রীতিটি অবশ্য অমনোযোগী পাঠকের জন্য উপকারী কিন্তু কেউ কেউ বিরক্ত হতে পারেন। উপন্যাসের মধ্যে লেখক এর মনস্তত্ত্ব চমৎকারভাবে ফুটে উঠেছে। একটি চরিত্র নির্মাণে তিনি অদ্ভুত দক্ষতা দেখিয়েছেন। উপন্যাসটি আসলে আমাদের চোখের সামনে ঘটে যাওয়া নানান অদেখাকে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দেয়। দেখিয়ে দেয় নবীন মাস্টার আসলে আমাদেরই চারপাশে ঘুরে ফেরা হেরে যাওয়া মানুষের প্রতিনিধি। এই মানুষগুলো আমাদের পৃথিবীতে রয়েছে, আমাদের সমাজে রয়েছে। প্রতিযোগিতায় হারিয়ে গিয়েও হারিয়ে যায়নি তাঁরা। তাই নবীনকে সকলে ছেড়ে গেলেও সে নিজের রাস্তা ছাড়েনি সে আমাদের শিখিয়েছে — জীবন সংগ্রাম। আর তাই দ্য ম্যাজিশিয়ান আসলে জীবন সংগ্রামের উপন্যাস। লেখক কে অনেক শুভেচ্ছা রইল অপেক্ষা থাকলো পরবর্তী উপন্যাসের…
_________________________________________________
◆বই : দ্য ম্যাজিশিয়ান ( উপন্যাস)
◆লেখক : তুষারকান্তি মাহাতো
◆জ্যঁর : সামাজিক- ক্ল্যাসিকধর্মী
◆প্রকাশক : বিভা পাবলিকেশন
◆মুদ্রিত মূল্য : ২৫৫/-

📚 ভক্তকবি জয়দেব 🖋️ রাধামাধব মন্ডল 📍 বিভা পাবলিকেশন ( বিভা ক্লাসিকস )💸 ৩৩৩/-********************************************'...
20/09/2025

📚 ভক্তকবি জয়দেব
🖋️ রাধামাধব মন্ডল
📍 বিভা পাবলিকেশন ( বিভা ক্লাসিকস )
💸 ৩৩৩/-
********************************************

'চন্দনচর্চ্চিতনীলকলেবর পীতবসনবনমালী।

কেলিচলন্মণিকুণ্ডলমণ্ডিতগণ্ডযুগস্মিতশালী।।'



গীতগোবিন্দম্-র কবি জীবনকে নিয়ে লেখা বাংলা সাহিত্যে প্রথম এই উপন্যাস 'ভক্ত কবি জয়দেব'। ইতিহাসকে আশ্রয় করে, দীর্ঘ গবেষণাধর্মী এই উপন্যাসে লেখক তুলে ধরেছেন অজয়তীরের কেন্দুলী, মন্দিরা আর কাঁকসার সেনাপাহাড়ি অঞ্চলের ইতিবৃত্ত। নিরন্তর শ্রমদানে এবং গভীর গবেষণায় এই উপন্যাসের ভিত্তি রচিত হয়েছে। কেন্দুলি যা আজও বিখ্যাত কবি জয়দেবের নামমাহাত্যে। মকর মেলার প্রাচীন এই নদীতীরের ইতিহাসটিও কবি জয়দেবকে ঘিরেই আবর্তিত।

এই উপন্যাসের কেন্দ্রীয় চরিত্র জয়দেব হলেও উপন্যাসটি আসলে রাঢ়বঙ্গের একটি সময়ের সমাজ-জীবনের দলিল। এই উপন্যাসে সে সময়ের বঙ্গদেশের রাজা লক্ষণ সেন যেমন হাজির, তেমনই হাজির অন্ত্যজ শ্রেণির মানুষজনরাও। উপন্যাসের শুরুতেই দেখা মেলে ঢেকারো কামারদের। কাহিনিতে মিশে গিয়েছে ইতিহাস, পুরাণ, লোককথা। ঐতিহাসিক পটভূমিতে নির্মিত যে কোনো উত্তম উপন্যাস প্রশ্রয় দেয় কল্পনাকেও। এই উপন্যাসেও রাধামাধবের কল্পনা প্রয়োজন মতো উড়াল নিয়েছে। হয়তো এক কবির জীবনালেখ্য বলেই উপন্যাসটির কিছু কিছু অংশ প্রায় কবিতার মতো। রাজা লক্ষ্ণণ সেন, কবিবন্ধু পরাশর, ভোজদেব আর পদ্মাবতীর জীবনও এসে মিশেছে কবি জয়দেবের জীবনকে ঘিরে। বর্গিদের রাজত্বের পাশাপাশি বাংলাদেশ, কাশী আর জগন্নাথ দেবের পুরীর কথা রয়েছে। সময়, কাল আর এক মহাজীবনের গল্প, ভক্তকবির এই জীবনকে ঘিরেই আবর্তিত হয়েছে।

📌 আমাদের অফিশিয়াল অনলাইন মার্কেটপ্লেস 'বিভা মার্ট' থেকে বইটি সংগ্রহ করতে কমেন্টে দেওয়া লিঙ্কে ক্লিক করুন:- ⤵️

কলেজ স্ট্রীট প্রাপ্তিস্থান: বিভামার্ট কলেজস্ট্রিট আউটলেট, দাস বুক স্টল, দে'জ পাবলিশিং, বলাকা, ভারতী বুক স্টল, দে বুক স্টোর, রূপায়নী।
হোয়াটসঅ্যাপ অর্ডার নাম্বার: 9434343446

📚 সেরা প্রেম সেরা রহস্য🖋️ অভিজ্ঞান রায়চৌধুরীর 📍 বিভা পাবলিকেশন (রহস্য রোমাঞ্চ)💸 222/-***********************************...
20/09/2025

📚 সেরা প্রেম সেরা রহস্য

🖋️ অভিজ্ঞান রায়চৌধুরীর

📍 বিভা পাবলিকেশন (রহস্য রোমাঞ্চ)

💸 222/-

*******************************************
"রোহণ আমার সঙ্গে আছে। আমার শর্ত না-মানা হলে রোহনকে আর ফিরে পাবেন না।"
লোকটির কন্ঠস্বর তেমন ভারী নয়, কিন্তু একটা অদ্ভুত কাঠিন্য আছে কথার মধ্যে।
"কোথায় রোহণ? ও কি আপনার সঙ্গে আছে?"
"হ্যাঁ, এই যে ওকে দিচ্ছি।"
"বাবা, বাবা।"
"হ্যাঁ, রোহণ। বলো। সব ঠিক আছে তো?"
"তুমি আমাকে এখনই এসে নিয়ে যাও। আমার খুব ভয় লাগছে। একটা অন্ধকার ঘরে আটকে রেখেছে। লোকটা বলছে, তুমি ওর কথা না শুনলে আমাকে মেরে ফেলবে। আমার খুব ভয় করছে, বাবা।"
"কিচ্ছু, কিচ্ছু হবে না। আমি আছি তো। কথা বলছি।"
উলটোদিকে ফের লোকটার গলা শোনা গেল, "হবে না, এটা বলবেন না। ওর ক্ষতি হতেই পারে। যদি আপনি আমার শর্ত অনুযায়ী কাজ করতে রাজি না হন, তখন ওর চরম কোনো ক্ষতিও হতে পারে।"
"কী চান। কত টাকা চান?"
উলটোদিকের লোকটা একটু ঘেমে বলে উঠল, "টাকার কথা কে বলল। আমি তো টাকা চাই না।"
"তবে?"

*******************************************
Online order link:
Biva Mart:
https://bivamart.in/product/sera-prem-sera-rahasya-romantic-suspense-thriller-short-stories-bengali--659d3acf330b9

কলেজ স্ট্রীট প্রাপ্তিস্থান: দাস বুক স্টল, দে'জ পাবলিশিং, বলাকা, ভারতী বুক স্টল, দে বুক স্টোর, রূপায়নী।
হোয়াটসঅ্যাপ অর্ডার নাম্বার: 9434343446
*******************************************

#আরোএকটুবইয়েরকাছাকাছি

একজন পাঠিকা ইনবক্সে ছবিটি পাঠালেন। ধন্যবাদ তাঁকে ❤️❤️
18/09/2025

একজন পাঠিকা ইনবক্সে ছবিটি পাঠালেন। ধন্যবাদ তাঁকে ❤️❤️

পাঠকের সংগ্রহ ❤️🙏🏻
17/09/2025

পাঠকের সংগ্রহ ❤️🙏🏻

Shreya Barman বিভাষিকা- তে প্রকাশিত দুটি প্রবন্ধ পড়ে নিজের মতামত জানিয়েছেন। ধন্যবাদ জানাই পাঠককে ❤️ #পাঠপ্রতিক্রিয়া  #ব...
17/09/2025

Shreya Barman বিভাষিকা- তে প্রকাশিত দুটি প্রবন্ধ পড়ে নিজের মতামত জানিয়েছেন। ধন্যবাদ জানাই পাঠককে ❤️

#পাঠপ্রতিক্রিয়া
#বিভাষিকা

শুরু করলাম বিভাষিকা পড়া দুটি প্রবন্ধ দিয়ে। কারণ, কালকে দুজন লেখকের সাথে আলাপ হয়েছিল Pallab Das স্যার এবং Bipra N Bhattacharyya স্যারের সাথে । পল্লব স্যার বললেন বিপ্র স্যারের প্রবন্ধ দিয়ে শুরু করতে, আবার বিপ্র স্যার বললেন পল্লব স্যারের প্রবন্ধ দিয়ে শুরু করতে। ভারী সমস্যায় ফেলে দিলেন দুজনে। তাই ঠিক করলাম, এই দুটো প্রবন্ধ দিয়েই শুরু করব এবং একসঙ্গেই একটা পাঠ প্রতিক্রিয়া লিখব।

🌿 দ্য কামোগাওয়া ফুড ডিটেকটিভস : সাহিত্যের নতুন সম্ভাবনা
✒️ পল্লব দাস

ইদানিং কিছুদিন ধরে আমার জাপান দেশ, সেই দেশের ইতিহাস এবং তাঁদের সংস্কৃতি-ঐতিহ্য জানার ইচ্ছে প্রবল হয়েছে। আমার মতে, কোনো দেশ বা জাতির ইতিহাস-সংস্কৃতি জানতে গেলে তাদের সাহিত্য পড়া উচিত। সেই হিসেবেই কয়েকদিন ধরে আমি জাপানি সাহিত্য নিয়ে ঘাঁটাঘাঁটি করতে করতে এই বইটির ব্যাপারে জানতে পারি। কনসেপ্টটা বেশ নতুনত্বপূর্ণ লেগেছিল আমার কাছে। পরে যখন জানতে পারি, হিসাশি কাশিওয়াইয়ের লেখা বহুল চর্চিত সেই দ্য কামোগাওয়া ফুড ডিটেকটিভস নিয়ে পল্লব দাস স্যারের একটি প্রবন্ধ বিভাষিকা-তে ছাপা হয়েছে, তখনই ঠিক করেছিলাম এটিই আগে পড়ব।

পল্লব স্যার এত সুন্দরভাবে বইটির সমস্ত দিক ফুটিয়ে তুলেছেন, তবে আবার বেশি স্পয়লারও দেননি। পাঠক যেন বইটি সম্পর্কে ধারণা পান, আবার গল্পের মজা নষ্ট না হয়—এমন সামঞ্জস্য বজায় রেখে তিনি লিখেছেন। আগে থেকেই এই বইটি আমার উইশলিস্টে ছিল, কিন্তু প্রবন্ধটি পড়ে এখন বইটি কেনার ইচ্ছে আরও প্রবল হলো। এমন প্রবন্ধ লেখার জন্য আমি ধন্যবাদ জানাই পল্লব দাস স্যারকে।

🌿 সত্যজিতের গল্পে অলৌকিক
✒️ বিপ্রনারায়ণ ভট্টাচার্য

কাল পল্লব স্যার বলছিলেন, বিপ্র স্যার পুরো সত্যজিৎ রায়কে “গুলে খেয়েছেন”—এবং আমি এই কথার সঙ্গে একমত। নয়তো এভাবে প্রবন্ধ লেখা সম্ভব নয়।

সত্যজিৎ রায়ের লেখনী বলতেই আমাদের সবার আগে মনে আসে ফেলুদা বা প্রফেসর শঙ্কুর কথা। কিন্তু তিনি যে অলৌকিক সাহিত্যের অন্যতম একজন লেখক ছিলেন, তা হয়তো এই প্রবন্ধটি না পড়লে জানতে পারতাম না। কতকিছুই জানা বাকি আছে আমার—এই ভেবেই বিস্মিত হচ্ছি। যদিও জানার কোনো নির্দিষ্ট বয়স হয় না।

এই প্রবন্ধটির মধ্যে আমার সবচেয়ে ভালো লেগেছে যে অংশটি, সেটি হলো—বিপ্র স্যার সত্যজিৎ রায়ের অলৌকিক গল্পগুলি নিয়ে আলোচনা করতে গিয়ে গথিক বা অলৌকিক সাহিত্যের আরও অনেক খ্যাতনামা লেখকের উদাহরণ টেনেছেন। যাদের লেখা পড়লে আমরা এখনও শিউরে উঠি, তাঁদের সঙ্গে সত্যজিৎ রায়ের অলৌকিক গল্পগুলির সামঞ্জস্য ফুটিয়ে তুলেছেন। এই দিকটা আমার খুব ভালো লেগেছে।

এই প্রবন্ধে সত্যজিৎ রায় ও তাঁর সৃষ্ট অলৌকিক গল্পের পাশাপাশি অন্যান্য লেখক ও তাঁদের অলৌকিক রচনাগুলিকেও গিলে খেয়েছেন বিপ্র স্যার। এই লেখা তৈরি করতে তিনি যে প্রচুর পরিশ্রম করেছেন, তা প্রতিটি লাইনে স্পষ্ট। এমন প্রবন্ধ লেখার জন্য আমি কৃতজ্ঞতা জানাই বিপ্রনারায়ণ ভট্টাচার্য স্যারকে।

আপনাদের কলম এইভাবে চলতে থাকুক 🌻।

এই পাঠ প্রতিক্রিয়া একান্তই আমার ব্যক্তিগত মতামত। কারও সাথে তা নাও মিলতে পারে।

Suraj Ghosh BIVA Publication

Address

T32, Teghoria Main Road, Near Teghoria Sporting Club
Kolkata
700157

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when BIVA Publication posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to BIVA Publication:

Share

Category