What are the opening hours?

Monday 12am - 7pm Tuesday 12am - 7pm Wednesday 12am - 7pm Thursday 12am - 7pm Friday 12am - 7pm Saturday 12am - 7pm

https://www.facebook.com/173205383368802/

Tramline Books India, 18 Chatterjee Street, KOLKATA (2025)

30/05/2025

📚 Introducing Our Self-Publishing Program at Tramline Books India! 🚉

Have a story to tell? A book in your heart waiting to be shared with the world?
Tramline Books India is proud to announce the launch of our Self-Publishing Program — your gateway to becoming a published author with full creative freedom and professional support.

✨ What We Offer:
✅ Complete Publishing Assistance
✅ Custom Cover Design & Interior Layout
✅ ISBN & Global Distribution
✅ Marketing Support & Royalty Transparency
✅ Author-Centric Packages for Every Budget

Whether you're a fiction writer, poet, academic, or first-time author, we’re here to walk beside you—page by page.

📞 Ready to publish your book? DM us or WhatsApp us to get started.
💬 WhatsApp: +919330982201
📧 Email: [email protected]

Let your voice be heard.
Publish with Tramline Books India.
Your story. Your way. 🚉✍️

25/04/2025

ছোট ছোট লেখাগুলো বন্দি হয়ে থাকে ডায়েরির পাতাগুলোয়। বা হয়ত ফোনের নোটপ্যাডে। কাজের ফাঁকে ফাঁকে, অবসরের সময়গুলোয় শব্দগুলো পরপর বসে বসে তৈরি করে এক একটা দৃশ্য। সেই সব দৃশ্যে কোন কাল্পনিক প্রেমিক ছুঁয়ে নেয় প্রেমিকার হাত, কোন বাবা ফিরে দেখেন তার শিশুর শৈশব, কোন যুবক আয়নার সামনে দাঁড় করান সমাজকে আবার কোন মা তার সন্তানের বড় হয়ে ওঠা ধরে ফেলেন। সেইসব লেখাগুলো, যেগুলো এখনও কারওর প্রশ্রয়ে বা উদ্যোগে প্রকাশিত হয়নি সবার সামনে, সেইসব লেখাগুলির খোঁজে ট্রামলাইন বুকস নিয়ে আসছে ওপেন মাইক। এই ওপেন মাইকে আপনারা অংশগ্রহণ করে পাঠ করতে পারেন আপনার স্বরচিত কবিতা বা লেখা। তিন মিনিটের মধ্যে পাঠযোগ্য যে কোন লেখা আপনারা এই অনুষ্ঠানে পাঠ করতে পারেন।

এই অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করার জন্য whatsapp করুন পোস্টারে দেওয়া নম্বরে, 'OpenMic27' লিখে। এই ওপেন মাইকে অংশগ্রহণ করার জন্য কোন চার্জ দিতে হবে না। সম্পূর্ণ বিনামূল্যে আপনার নামটি রেজিস্টার করুন আজই।

প্রত্যেক অংশগ্রহণকারী পাবেন ট্রামলাইনের পক্ষ থেকে একটি গিফট কুপন।

বি.দ্র.: এই ওপেন মাইকে কেবল ১৫ জন অংশগ্রহণ করতে পারবেন। ফলে তাড়াতাড়ি যোগাযোগ করুন।

রেজিস্টার করতে WhatsApp করুন এই নম্বরে
+91 93 3098 2201

23/04/2025

Big News!
We are thrilled to announce that "Wakil-e-Kalkatta" is now available in Amazon!

This gripping story, woven with the spirit and soul of Kolkata, is finally ready to find a place on your bookshelf. Whether you love courtroom drama, the pulse of old Kolkata, or powerful storytelling, this book is for you.

Grab your copy today!
Purchase Link: https://shorturl.at/Abm06

Thank you for supporting Tramline Books India and championing great stories.
Stay tuned — we have many more exciting releases coming your way!

20/04/2025

We at Tramline Books India are beyond thrilled to announce the grand launch of Wakil E Kalkatta, a gripping new novel by Debsenapati Nandi — a story that brings alive the intrigue, grit, and grace of old Kolkata through the lens of law, justice, and unforgettable Wakils.

The event was graced by two powerhouse women — acclaimed author Debarati Mukhopadhyay, whose works have redefined Bengali fiction, and the ever-talented actor Rajnandini Paul, whose presence brought extra sparkle to the evening.

Swipe through to see moments from the launch — from insightful conversations to candid smiles and, of course, the unveiling of a book that’s bound to leave a mark.

📖 Wakil E Kalkatta is now available in stores and online. Get your copy and dive into the heart of a city that never forgets its stories.

17/05/2024

প্রকাশিত হয়েছে এই সময়ের অন্যতম পাঠকপ্রিয় লেখক অরিজিৎ বন্দোপাধ্যায়ের তিনটি থ্রিলার ঘরানার নভেলার সংকলন, "আগুন নেভে না"। অরিজিৎ তাঁর সৃষ্ট মধু মিত্তির চরিত্রটির জন্য ইতিমধ্যেই থ্রিলারপ্রিয় পাঠকদের মধ্যে যথেষ্ট জনপ্রিয়। এবারেও সেই ঘরানাতেই অন্য ধাঁচের কিছু লেখা নিয়ে হাজির হয়েছেন তিনি। আসুন দেখে নিই সেই তিনটি নভেলার এক ঝলক!

আগুন নেভে না
'আগুন নেভে না' এক ঐতিহাসিক থ্রিলার। এই কাহিনীর পটভূমি বাংলা আর সতীদাহের বিক্ষুব্ধ সময়কাল। সে যুগের এক সজল পটচিত্র অঙ্কিত আছে এ কাহিনীর প্রতি পাতায়। থ্রিলারের মোড়কে আবৃত এ এক অনাবিল সামাজিক আখ্যান।
সেকালের কুলিন ব্রাহ্মন চাটুজ্জে পরিবারের সনাতন প্রথা ‘সহমরণ’। পরিবারটিও সাবেকী। মুর্শিদাবাদের নবাব আর নদিয়ার রাজা কৃষ্ণচন্দ্রের সাথে চাটুজ্জেদের পূর্বপুরুষ ঈশ্বর অন্নদাশঙ্করের যোগাযোগ ছিল।
সেই পরিবারেরই আরেক হতভাগিনী কূলবধু কুসুমকুমারী। তার কথা...
তার কথা এখন থাক। সে কথা বলবে এই কাহিনী।
বাংলা চিত্র জগতের উঠতি তারকা মৈথিলী তার শুটিং টিমের সাথে চলেছে চলেছে রানাঘাটে। ওদের নতুন ওয়েব সিরিজের আউটডোর সেট পড়েছে রানাঘাটে। যাওয়ার পথে গঙ্গার ধার ঘেঁষে এক শতাব্দী প্রাচীন পরিত্যক্ত বাড়ি দৃষ্টি কাড়ে মৈথিলীর। প্যাকড শুটিং স্কেডিউলকে ভেস্তে দিয়ে মৈথিলী জানায় – এই সেই বাড়ি। একেবারেই তার গল্পের সাথে আইডিয়াল। শুট করলে সে এখানেই করবে, কৃত্রিম সেটের আর দরকার নেই।

মানুষ ধরার কল
বর্তমানের প্রেক্ষিতে রচিত এক প্রাপ্তমনস্ক থ্রিলার। মানব মনের বিভিন্ন গহন অন্ধকারের ছবি ফুটে উঠেছে এই কাহিনীর প্রতি পাতায়। জীবনে চরম অপ্রাপ্তি মানুষকে কোথা থেকে কোথায় নিয়ে যেতে পারে, এ কাহিনী তার প্রকৃষ্ট নিদর্শন।
অহনা আর অর্চিষ্মান- এই শহরের ভিড়ে মিশে থাকা অতি সাধারণ দুই চরিত্র, যারা একে অপরকে ভালোবাসে।
তাদের প্রেমময় সুস্থির জীবনে ঝোড়ো হাওয়া বয়ে নিয়ে আসে ‘মকবুল’, ‘রবি শর্মা’রা। আন্ডারওয়ার্ল্ডের কর্মকাণ্ডের সাথে কীভাবে জড়িয়ে পড়ে ওরা? ওদের গতে বাঁধা শান্তির জীবন কীভাবে এলোমেলো হয়ে যায়?
যান্ত্রিক ব্যাস্ত জীবনের ইদুর দৌড়ে কারা জিতে যায়, আর কারা ধরা পড়ে, মানুষ ধরার কলে, তা জানতে চোখ রাখতে হবে এই কাহিনীতে।

নাচুদা
নাচু সমাদ্দারের পুরো নামটা আজ আর জানা যায় না। পাড়ার ছেলেদের কাছে সে নাচুদা নামেই পরিচিত। উত্তর কলকাতার ব্রিডন স্ট্রীটের গলিতে নাচুদাদের বহু পুরনো সেকেলে বাড়ি। ইংরেজ আমলে নাচুদার ঠাকুরদা ব্যাবসা করে অনেক নাম আর টাকা কামিয়েছিলেন। সেই টাকার জোরে পায়ের উপর পা তুলে কাটাতে গিয়ে পরের দুই পুরুষের মধ্যেই সব যেতে বসেছে। একমাত্র সুবিশাল বাড়িটা আর দাপুটে গিন্নিটি ছাড়া নাচুদার এখন আর কিছুই অবশিষ্ট নেই।
বাড়ির এক তলায় সাইন বোর্ড টাঙ্গানো ‘ নাচু গোয়েন্দার আপিস’।
কিন্তু দুর্ভাগ্যের ব্যাপার হল এই – সেই অফিসে আজ পর্যন্ত একজন মক্কেলকেও ঢুকতে দেখা যায়নি।
নাচুদা মিশুকে মানুষ নন। কোন আত্মীয় বা বন্ধু বান্ধবকে বাড়ির ত্রিসীমানায় দেখা যায় না নাচুদার। সারাদিন নিজের ঘরে বসে ঘাড় গুঁজে বই পড়েন আর কী সব যেন লেখালিখি করেন।
পাড়ার ছেলেদের এই বেখাপ্পা বিদঘুটে চেহারার মানুষটার উপর নজর ছিল বহুদিন ধরে। সেই নজরদারীর ফল কী হল? নাচুদার সম্পর্কে কী জানতে পারল ওরা? নাচুদা কি সত্যিই রবীন্দ্রনাথের নোবেল চোরের হদিশ জানেন? আর কী কী জানেন লোকটা?
ওঁর ঘরে আলমারি ভর্তি বহু পুরনো পেটমোটা ফাইলগুলো কীসের নোটে ভর্তি? নাচুদা কি পারল নিজেকে গোয়েন্দা বলে প্রতিপন্ন করতে?
সব প্রশ্নের উত্তর লুকিয়ে আছে এই রুদ্ধশ্বাস অলৌকিক থ্রিলারের প্রতি পাতায়।"

Arijit Banerjee

13/05/2024

বাংলা ভাষায় ভালো থ্রিলার-সাহিত্য নেই – এই অপবাদ আজ আর কেউ দেবে না। বিশ্ব থ্রিলার সাহিত্যের সাথে এক আসনে মাথা তুলে দাঁড়ানোর মতো থ্রিলার আমাদের সাহিত্যেও আজ ভরপুর।
এই বইটিও নিখাদ তিনটি থ্রিলার কাহিনীর সংকলন। লেখকের অন্যান্য থ্রিলার সিরিজের মতো এই কাহিনীগুলোও একবার শুরু করলে শেষ না করে ওঠার উপায় নেই।
প্রতিটি কাহিনীর ধরন আলাদা রসদ আলাদা।
কিন্তু মিল এক জায়গায়। তা হলো ‘আগুন’। যে আগুন জিঘাংসার আগুন, প্রতিহিংসার আগুন। সময় বদলে যায়, ইতিহাসের রঙ্গমঞ্চে কত শত কুশীলব আসে, আবার চলেও যায়, শুধু থেকে যায় আগুনের তাপটুকু, যে আগুন নেভে না।

- এখন প্রকাশিত

13/03/2024

আসছে এই সময়ের অন্যতম পাঠকপ্রিয় লেখক অরিজিৎ বন্দোপাধ্যায়ের তিনটি থ্রিলার ঘরানার নভেলার সংকলন, "আগুন নেভে না"। অরিজিৎ তাঁর সৃষ্ট মধু মিত্তির চরিত্রটির জন্য ইতিমধ্যেই থ্রিলারপ্রিয় পাঠকদের মধ্যে যথেষ্ট জনপ্রিয়। এবারেও সেই ঘরানাতেই অন্য ধাঁচের কিছু লেখা নিয়ে হাজির হচ্ছেন তিনি। আগামী পয়লা বৈশাখ বইটির শুভ উদ্বোধন। তার আগে চলুন দেখে নিই সেই তিনটি নভেলার এক ঝলক!

"আগুন নেভে না
'আগুন নেভে না' এক ঐতিহাসিক থ্রিলার। এই কাহিনীর পটভূমি বাংলা আর সতীদাহের বিক্ষুব্ধ সময়কাল। সে যুগের এক সজল পটচিত্র অঙ্কিত আছে এ কাহিনীর প্রতি পাতায়। থ্রিলারের মোড়কে আবৃত এ এক অনাবিল সামাজিক আখ্যান।
সেকালের কুলিন ব্রাহ্মন চাটুজ্জে পরিবারের সনাতন প্রথা ‘সহমরণ’। পরিবারটিও সাবেকী। মুর্শিদাবাদের নবাব আর নদিয়ার রাজা কৃষ্ণচন্দ্রের সাথে চাটুজ্জেদের পূর্বপুরুষ ঈশ্বর অন্নদাশঙ্করের যোগাযোগ ছিল।
সেই পরিবারেরই আরেক হতভাগিনী কূলবধু কুসুমকুমারী। তার কথা...
তার কথা এখন থাক। সে কথা বলবে এই কাহিনী।
বাংলা চিত্র জগতের উঠতি তারকা মৈথিলী তার শুটিং টিমের সাথে চলেছে চলেছে রানাঘাটে। ওদের নতুন ওয়েব সিরিজের আউটডোর সেট পড়েছে রানাঘাটে। যাওয়ার পথে গঙ্গার ধার ঘেঁষে এক শতাব্দী প্রাচীন পরিত্যক্ত বাড়ি দৃষ্টি কাড়ে মৈথিলীর। প্যাকড শুটিং স্কেডিউলকে ভেস্তে দিয়ে মৈথিলী জানায় – এই সেই বাড়ি। একেবারেই তার গল্পের সাথে আইডিয়াল। শুট করলে সে এখানেই করবে, কৃত্রিম সেটের আর দরকার নেই।

মানুষ ধরার কল
বর্তমানের প্রেক্ষিতে রচিত এক প্রাপ্তমনস্ক থ্রিলার। মানব মনের বিভিন্ন গহন অন্ধকারের ছবি ফুটে উঠেছে এই কাহিনীর প্রতি পাতায়। জীবনে চরম অপ্রাপ্তি মানুষকে কোথা থেকে কোথায় নিয়ে যেতে পারে, এ কাহিনী তার প্রকৃষ্ট নিদর্শন।
অহনা আর অর্চিষ্মান- এই শহরের ভিড়ে মিশে থাকা অতি সাধারণ দুই চরিত্র, যারা একে অপরকে ভালোবাসে।
তাদের প্রেমময় সুস্থির জীবনে ঝোড়ো হাওয়া বয়ে নিয়ে আসে ‘মকবুল’, ‘রবি শর্মা’রা। আন্ডারওয়ার্ল্ডের কর্মকাণ্ডের সাথে কীভাবে জড়িয়ে পড়ে ওরা? ওদের গতে বাঁধা শান্তির জীবন কীভাবে এলোমেলো হয়ে যায়?
যান্ত্রিক ব্যাস্ত জীবনের ইদুর দৌড়ে কারা জিতে যায়, আর কারা ধরা পড়ে, মানুষ ধরার কলে, তা জানতে চোখ রাখতে হবে এই কাহিনীতে।

নাচুদা
নাচু সমাদ্দারের পুরো নামটা আজ আর জানা যায় না। পাড়ার ছেলেদের কাছে সে নাচুদা নামেই পরিচিত। উত্তর কলকাতার ব্রিডন স্ট্রীটের গলিতে নাচুদাদের বহু পুরনো সেকেলে বাড়ি। ইংরেজ আমলে নাচুদার ঠাকুরদা ব্যাবসা করে অনেক নাম আর টাকা কামিয়েছিলেন। সেই টাকার জোরে পায়ের উপর পা তুলে কাটাতে গিয়ে পরের দুই পুরুষের মধ্যেই সব যেতে বসেছে। একমাত্র সুবিশাল বাড়িটা আর দাপুটে গিন্নিটি ছাড়া নাচুদার এখন আর কিছুই অবশিষ্ট নেই।
বাড়ির এক তলায় সাইন বোর্ড টাঙ্গানো ‘ নাচু গোয়েন্দার আপিস’।
কিন্তু দুর্ভাগ্যের ব্যাপার হল এই – সেই অফিসে আজ পর্যন্ত একজন মক্কেলকেও ঢুকতে দেখা যায়নি।
নাচুদা মিশুকে মানুষ নন। কোন আত্মীয় বা বন্ধু বান্ধবকে বাড়ির ত্রিসীমানায় দেখা যায় না নাচুদার। সারাদিন নিজের ঘরে বসে ঘাড় গুঁজে বই পড়েন আর কী সব যেন লেখালিখি করেন।
পাড়ার ছেলেদের এই বেখাপ্পা বিদঘুটে চেহারার মানুষটার উপর নজর ছিল বহুদিন ধরে। সেই নজরদারীর ফল কী হল? নাচুদার সম্পর্কে কী জানতে পারল ওরা? নাচুদা কি সত্যিই রবীন্দ্রনাথের নোবেল চোরের হদিশ জানেন? আর কী কী জানেন লোকটা?
ওঁর ঘরে আলমারি ভর্তি বহু পুরনো পেটমোটা ফাইলগুলো কীসের নোটে ভর্তি? নাচুদা কি পারল নিজেকে গোয়েন্দা বলে প্রতিপন্ন করতে?
সব প্রশ্নের উত্তর লুকিয়ে আছে এই রুদ্ধশ্বাস অলৌকিক থ্রিলারের প্রতি পাতায়।"

Arijit Banerjee

21/02/2024

We are delighted to receive review by Mr. Ratan Tata who never ceases to share his true interest about this project.

06/11/2023

SCAM - চার অক্ষরের এই নেহাতই মামুলি শব্দই যে কোন প্রতিষ্ঠান বা রাষ্ট্রের ঘুম উড়িয়ে দেওয়ার জন্য যথেষ্ট। ব্যক্তিগত ইমেজ থেকে সম্পত্তি - এক ধাক্কায় চুরমার হয়ে যায় যে শব্দের কাছে তাকে কেবলই শব্দ বললে ছোট করা হয়। আইন, প্রটোকল, সিস্টেম - সবকিছুর ছোট ছোট ফাঁক-ফোকড়গুলিকে ধরে একটা বিশাল বড় গর্ত তৈরি করে তার মাধ্যমে নিজের ঝুলি ভরার 'টেকনিক' বহুদিনের। কিন্তু কিছু কিছু ব্যক্তি এমনভাবেই সেই ফাঁকগুলিকে ব্যবহার করেছেন, তা জানলে চোখ আপনার কপালে উঠতে বাধ্য। সিস্টেমের লুপহোল তাদের কাছে হয়ে উঠেছে এক একটি ব্ল্যাংক চেক। যেখানে নিজের ইচ্ছে মতো কেউ লিখেছেন ২৫০০ কোটি, কেউ আবার ৫০০০। আবার কেউ কেউ নিজেও জানেন না তার আবিষ্কার করা লুপহোল ব্যবহার করে ঠিক কত জন কত কোটি ভরেছেন নিজের পকেটে।

স্বাধীনতা পরবর্তী ভারতে, সেরকমই কিছু চাঞ্চল্যকর 'স্ক্যাম'-এর একটি ছোটখাটো কেস ডায়েরি তৈরি করেছি আমরা। 'স্ক্যাম ইন্ডিয়া'। যেখানে আমরা দেখব হর্ষদ মেহতা স্ক্যাম থেকে পেন কোম্পানি রোটোম্যাকের স্ক্যাম, তেলগির স্ট্যাম্প কেলেঙ্কারি থেকে আইপিএল এর কেলেঙ্কারি। হালের পিএনবি-র সাথে যেখানে একই সাথে থাকছেন সাহারাশ্রীর সাধের সাহারা পরিবার। এরকম টানটান উত্তেজনায় ভরা বাছাই করা নয়টি স্ক্যামের খুঁটিনাটি গল্প নিয়ে উপস্থিত অভীক পোদ্দার, সঙ্গে তার নতুন বই 'স্ক্যাম ইন্ডিয়া'।

বইটি পাবেন কলেজ স্ট্রিটে:
● দে বুক স্টোর (দীপুদা)
● বিভা মার্ট
● বৈভাষিক

বিধান সরণি'তে পাবেন:
● ডি এম লাইব্রেরি

এছাড়া অনলাইনে পাবেন

●বইভূত: 6291190071
●Lazy lanes: 7439581774
●বইওয়ালা: 9073884747
●Boi bondhu: 9433780415

বিক্রেতা বন্ধুরা, যারা নিজেদের দোকানে বইটি কিনতে চাইছেন তারা যোগাযোগ করুন 7044302352 এই নম্বরে। বিক্রেতাদের জন্য বাল্ক অর্ডারে থাকছে বিশেষ ছাড় ও লট সিস্টেমে বিভিন্ন উপহার।

আজই আপনার কপিটি সংগ্রহ করুন।

17/08/2023

"SCAM ইন্ডিয়া"
Available in Bengali and English
Tramline Books India LLP

প্রথম খন্ডের পসরা:

১) ষাঁড় যখন ভাল্লুক
হরশদ মেহতাঃ ‘দ্য বিগ বুল’ স্ক্যাম ১৯৯২

২) পেন-আ-PENNY
বিক্রম কোঠারিঃ দ্য ‘রোটোম্যাক’ স্ক্যাম ২০০৮

৩) স্ট্যাম্প যখন বিপজ্জনক
আব্দুল করিম তেলগিঃ দ্য ‘স্ট্যাম্পপেপার’ স্ক্যাম

৪) সত্যম্ শিবম্ সুন্দরম্
রামালিঙ্গাঃ দ্য ‘সত্যম্’ স্ক্যাম ২০০৯

৫) শুন্য শুধু শূন্য যতো...
২-জিঃ স্ক্যাম? নাকি, চক্রান্ত!!!

৬) রসে ভরা আইপিএল
ললিত মোদীঃ ‘দ্য আইপিএল স্ক্যাম’ ২০০৯

৭) নীরবে লুটেছে যতো
দ্য পাঞ্জাব ন্যাশানাল ব্যাঙ্ক স্ক্যাম ২০১৮

৮) ডুবল টাকা সাহারায়!
সুব্রত রায়ঃ ‘দ্য সাহারা স্ক্যাম’ ২০১১

৯) লালু খেলো চারা!
লালু প্রসাদ যাদবঃ ‘দ্য ফডার স্ক্যাম’ ১৯৯৬

টেন নাইন এইট সেভেন... কাউন্টডাউন বিগিনস্❣️

Tramline Books India

30/05/2025

25/04/2025

23/04/2025

20/04/2025

17/05/2024

13/05/2024

13/03/2024

21/02/2024

06/11/2023

17/08/2023

Address

Opening Hours

Telephone

Website

Alerts

Contact The Business

Shortcuts

Share

Category

Monday	12am - 7pm
Tuesday	12am - 7pm
Wednesday	12am - 7pm
Thursday	12am - 7pm
Friday	12am - 7pm
Saturday	12am - 7pm