Inside Sujit

Inside Sujit "Knowledge is Power" "Hey I'm Sujit
Here to help you live your Best Life.

I'm passionate about Motivation, Storytelling, and Financial Freedom, and I want to share everything I know with you. On this channel, you'll find videos about a variety of topics, including :

• How to set and Achieve your Goals
• How to Overcome Challenges and Setbacks
• How to stay Motivated and Inspired
• How to Live a Financially free Life

চলুন নতুন কিছু শিখি যেটা দিয়ে Successful হওয়া সম্ভব

চেন্নাইয়ের একটি মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানির পিকনিক চলছিল। আয়োজন চমৎকার আর সবাই খুব উপভোগ করছিল। আনন্দ, হাসি-ঠাট্টা, আর কিছু...
06/07/2025

চেন্নাইয়ের একটি মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানির পিকনিক চলছিল। আয়োজন চমৎকার আর সবাই খুব উপভোগ করছিল। আনন্দ, হাসি-ঠাট্টা, আর কিছুটা খেয়ালিপনায় কেটে যাচ্ছিল সময়। ঠিক তখনই কোম্পানির এমডি এক অভিনব ঘোষণা করলেন:

"এই কুমিরে ভরা পুকুর যদি কেউ জীবিত অবস্থায় সাঁতরে পার হতে পারে, তবে তাকে ৫ মিলিয়ন ডলার পুরস্কার দেওয়া হবে। আর যদি সে প্রাণ হারায়, তবে তার পরিবার পাবে ২ মিলিয়ন!"

ঘটনাটি নিছক রসিকতা মনে হলেও পুকুরের পাশে দাঁড়িয়ে থাকা সবাই হঠাৎ স্তব্ধ হয়ে গেল। জীবন বাজি রেখে কেউ কি নামবে ওই কুমির ভরা পুকুরে? কার আছে সেই সাহস? দীর্ঘক্ষণ কেটে গেলেও কেউই এগিয়ে এল না।

কিন্তু হঠাৎই, একজন পুকুরে ঝাঁপিয়ে পড়ল! পেছন থেকে সবাই বিস্ময় আর আতঙ্কে চিৎকার করে উঠল। মনে হচ্ছিল, এই বুঝি কুমিরের চোয়ালে ছিন্নভিন্ন হয়ে যাবে লোকটির দেহ। এ যে স্বেচ্ছায় নিশ্চিত মৃত্যুকে আলিঙ্গন করে নেওয়া!

কিন্তু তখন এক অলৌকিক ঘটনা ঘটল। মরণপণ চেষ্টায় পুকুর সাঁতরে পার হয়ে গেল লোকটি! সাথে সাথে দম বন্ধ করা মুহূর্তগুলো ভেঙে উল্লাসে ফেটে পড়ল সবাই।

কোম্পানির এমডি নিজে এগিয়ে এসে ৫ মিলিয়ন ডলারের চেক লোকটির হাতে তুলে দিলেন। কলিগরা পিঠ চাপড়ে অভিনন্দন জানাতে লাগল। সবাই বিজয়ীকে প্রশংসায় ভাসাচ্ছে।

শিক্ষা: আমরা কোন কাজ শুরু করার আগেই অন্যের কথায় ভয়ে পিছিয়ে যাই, যার দরুণ সেই কাজ আর শুরু করাই হয় না। সুতরাং ভয় নয় সাহস নিয়ে এগিয়ে চলো, দেখবে জয় নিশ্চিত কারণ ঐ পুকুরের মতো সব পুকুরে কুমির নাও থাকতে পারে, ভালো থেকো।

👉 Inside Sujit

⛑️ কথায় আছে স্বাস্থ্যই সম্পদ, তাই এই International Doctor's Day তে  আসুন আমরা সবাই সেই সাদা কোট পরিহিত বীরদের সম্মান জান...
01/07/2025

⛑️ কথায় আছে স্বাস্থ্যই সম্পদ, তাই এই International Doctor's Day তে আসুন আমরা সবাই সেই সাদা কোট পরিহিত বীরদের সম্মান জানাই - যারা আমাদের স্বাস্থ্যসেবা সুরক্ষার মেরুদণ্ড হিসেবে কাজ করে চলেছেন। তাদের অক্লান্ত নিষ্ঠা, করুণা এবং সাহস কেবল ব্যক্তি নয়, সমগ্র সম্প্রদায়কে উন্নীত করে। So Respected Doctor বাবু please Take Care of yourself. Because your ♥ is precious.

👉 Inside Sujit

যেখানে আপনার চিন্তা থেমে যায়,তখনই আসলে আপনার  সম্ভবনার দরজা খুলে যায়।শুধু দরকার সেই দরজায় শক্তভাবে আঘাত করা। টিকে থাকলেই...
29/06/2025

যেখানে আপনার চিন্তা থেমে যায়,
তখনই আসলে আপনার সম্ভবনার দরজা খুলে যায়।

শুধু দরকার সেই দরজায় শক্তভাবে আঘাত করা। টিকে থাকলেই জেতা যায়। দরকার শুধু সঠিক গাইডেন্সের ।।

পবিত্র রথযাত্রা উপলক্ষ্যে আমার সকল গুরুজন ও বন্ধুকে  জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা, অভিনন্দন ও ভালোবাসা। কেটে যাক সব অন্ধকার ও ...
27/06/2025

পবিত্র রথযাত্রা উপলক্ষ্যে আমার সকল গুরুজন ও বন্ধুকে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা, অভিনন্দন ও ভালোবাসা। কেটে যাক সব অন্ধকার ও দূর হোক সব অশুভ শক্তি, সবার ভালো হোক! জগথের নাথ শ্রী শ্রী জগন্নাথ দেবের রাতুল চরণে প্রার্থনা জানাই আজ ও আগামী দিন গুলো আপনার ও আপনার পরিবারের ভালো কাটুক। সুস্থ ও সচেতন থাকবেন।।

_সুজিত

শচীন টেন্ডুলকার, যাকে ক্রিকেট ঈশ্বর বলা হয়, তিনি আউট হয়েছেন যতবার, আপনি হয়তো জীবনে ততবার ব্যাটও ধরেননি। কিন্তু তিনিই হয়ে...
24/06/2025

শচীন টেন্ডুলকার, যাকে ক্রিকেট ঈশ্বর বলা হয়, তিনি আউট হয়েছেন যতবার, আপনি হয়তো জীবনে ততবার ব্যাটও ধরেননি। কিন্তু তিনিই হয়েছেন বিশ্ব ক্রিকেটের এক নক্ষত্র—কারণ তিনি হার মানেননি। তাই প্রশ্ন নয়, অনুপ্রেরণা খুঁজুন।

মার্ক জুকারবার্গ যখন প্রেমিকাকে হারালেন, তখন তিনি ভেঙে পড়েননি। বরং সেই কষ্টকে রূপ দিলেন এক বিশাল আবিষ্কারে—ফেসবুক। আজ তিনি শুধু একজন টেক উদ্যোক্তা নন, তিনি বিশ্বের শীর্ষ ধনীদের একজন। আপনি হলে হয়তো হতাশায় নিজেকে নিঃশেষ করতেন। কিন্তু সফলতার পথ তৈরি হয় এমনই অদ্ভুত ঘটনাগুলো থেকেই।

টমাস আলভা এডিসন, বৈদ্যুতিক বাল্ব আবিষ্কারের আগে ৯৯৯ বার ব্যর্থ হন। কিন্তু তিনি থেমে যাননি। কারণ তিনি জানতেন, একদিন ঠিকই আলো জ্বলবে। যদি এডিসন ব্যর্থতাকে ভয় পেতেন, তাহলে আজ হয়তো পৃথিবী অন্ধকারেই থাকত। অথচ আপনি একটি পরীক্ষায় ফেল করলেই ভাবেন, ‘আমার দ্বারা আর হবে না!’ এটা নয়, নিজেকে জিজ্ঞেস করুন—"আমি আবার চেষ্টা করব তো?"

রাইট ভ্রাতৃদ্বয় আকাশ ছোঁয়ার স্বপ্ন দেখেছিলেন সাইকেলের গ্যারেজে বসে। হাজারবার ব্যর্থ হয়েছেন, কিন্তু একবার সফল হতেই বদলে গেছে মানব সভ্যতার গতি। আকাশে উড়ছে বিমান, উড়ছে মানুষের ইচ্ছাশক্তি। কারণ তারা হার মানেননি। আপনি হয়তো এখনও ভালো করে আকাশে পাখির উড়াও দেখা হয়ে ওঠেনি। কিন্তু তাও দোষ পাখির নয়—দোষ আপনার ইচ্ছার অভাবে।

জীবন কোনো সরলরেখা নয়। এখানে উত্থান আছে, পতন আছে। তবে পতনের পরও যারা উঠে দাঁড়ায়, তারাই জয়ী হয়। ছোটবেলায় আপনি হাঁটতে শেখার সময় বহুবার পড়ে গেছেন। কিন্তু দেয়াল ধরে উঠে দাঁড়িয়েছেন, হাঁটতে শিখেছেন। এখন কেন ভয়?

জীবন এমন এক যুদ্ধক্ষেত্র, যেখানে প্রতিনিয়ত আমাদের পরীক্ষার মুখোমুখি হতে হয়। কখনও সেই পরীক্ষা আসে ব্যর্থতার ছায়ায়, কখনও হতাশার অন্ধকারে। কিন্তু মনে রাখবেন, ইতিহাসের প্রতিটি সফল মানুষও একসময় ছিলেন অচেনা, উপহাসের পাত্র, কিংবা হার মানা এক সাধারণ মানুষ। পার্থক্য ছিল একটাই—তারা থেমে যাননি।

জীবনের সবচেয়ে বড় সত্য হলো, শুরুটা আপনাকেই করতে হবে। কেউ এসে আপনার হাত ধরে বলবে না, “চলো তুমি পারবে।” আপনাকেই নিজের মনে সেই প্রতিজ্ঞা করতে হবে—"আমি থামব না, যতদিন না জিতি।"

সফলতা কোনো যাদুর গল্প নয়, এটা কঠোর পরিশ্রম আর অদম্য ইচ্ছাশক্তির ফল। আপনার জন্ম জেতার জন্যই। তাই ব্যর্থতা আসবেই, কিন্তু সেটাই শেষ নয়। নিজেকে বলুন, “হারব না, থামব না, আমিও পারব।” একদিন ঠিকই জিতে যাবেন—কারণ আপনার রক্তে আছে সম্ভাবনা, আর মনে আছে আগুন!

👉 Inside Sujit

📌 আশাকরি এই শিশুটিকে কেও ভোলেননি  রানাঘাটের ছোট শিশু অস্মিকার কথা প্রায় সকলেরই জানা ছিল। বিরল রোগ স্পাইনাল মাসকিউলার এটর...
19/06/2025

📌 আশাকরি এই শিশুটিকে কেও ভোলেননি
রানাঘাটের ছোট শিশু অস্মিকার কথা প্রায় সকলেরই জানা ছিল। বিরল রোগ স্পাইনাল মাসকিউলার এটরোপি(SMA TYPE 1 ) চিকিৎসার জন্য প্রয়োজন ছিল একটি ইঞ্জেকশন, যার দাম ১৬ কোটি টাকা। সাধারণ পরিবারে সেই অর্থ জোগাড় করার জন্য সোশ্যাল মিডিয়ার সাহায্য নেয়।

- সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হতেই এই ছোট খুদের চিকিৎসার জন্য এগিয়ে আসেন সাধারণ মানবিক মানুষ থেকে অনেক ইউটিউবার তারকা এবং অভিনেতা-অভিনেত্রীরা। অবশেষে সেই অসম্ভবকে সম্ভব করতে পেরেছেন অস্মিকার বাবা মা। রানাঘাটের ছোট শিশুর চিকিৎসার জন্য সম্পূর্ণ হল প্রথম কিস্তির টাকা। প্রথম কিস্তিতে ৯ কোটি টাকা দিলে পাওয়া যাবে সেই ইনজেকশন।

- অবশেষে সব মিলিয়ে ৯ কোটি টাকার ইনজেকশন অস্মিকাকে দেওয়া সম্পূর্ণ হল। মেয়ের চিকিৎসার জন্য সোশ্যাল মিডিয়ায় সকলকে পাশে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ জানালেন অস্মিকার বাবা শুভঙ্কর দাস। অস্মিকার মতো আরোও তিনজন বোন আছে হৃদিকা ,অদৃতি ও অভিষিক্তা। চলুন আমরা সবাই মিলে এই শিশুদের ও পাশে দাঁড়াই, আর গড়ে তুলি সুন্দর এক মানবিক বন্ধন।। ভালো থাকুক অস্মিকা 🙏

👉 Inside Sujit

ধন্যবাদ
Sujit KG

13/06/2025

মর্মান্তিক দু*র্ঘ*টনার মধ্যেও জ্বলজ্বল করল মানবতার আলো

যেই মুহূর্তে এয়ার ইন্ডিয়া ফ্লাইট AI171-এর ভয়াবহ দুর্ঘটনার খবর ছড়িয়ে পড়ল, আহমেদাবাদের রক্তদানের কেন্দ্রগুলি সাহায্যের আবেদন জানাল।

আর আহমেদাবাদবাসী করল ঠিক সেটাই— নিঃশব্দে, নিঃস্বার্থভাবে এগিয়ে এলেন মানবতার ডাকে।

⏱ কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই ৭৫০-এর বেশি ব্লাড ইউনিট ডোনেট হল।
শুধু ইন্ডিয়ান রেড ক্রস-ই ৫০০ ইউনিট পাঠাল সিভিল হাসপাতালে।
মানুষ এত দ্রুত রক্ত দিতে ছুটে এলেন, ব্লাড স্টক আবার পূর্ণ হয়ে গেল!

এটা শুধু সাহায্য নয় —
এটা হৃদয়ের সেই ছবি,
যেখানে মন ভাঙলেও মানুষ অন্যের জন্য আরও জোরে বাঁচে। ❤️

ধন্যবাদ আহমেদাবাদ,
তুমি আবার প্রমাণ করলে —
মানবতা এখনো জীবিত।



🕊🩸

আজকাল সোশ্যাল মিডিয়া খুললেই চোখে পড়ে এমন সব হেডলাইন:👉 “চা বেচে দিনে ১০ হাজার!”👉 “বেগুনের খেতে মাসে ২ লাখ!”👉 “চাকরি ছেড...
13/06/2025

আজকাল সোশ্যাল মিডিয়া খুললেই চোখে পড়ে এমন সব হেডলাইন:

👉 “চা বেচে দিনে ১০ হাজার!”
👉 “বেগুনের খেতে মাসে ২ লাখ!”
👉 “চাকরি ছেড়ে গোবর ছেনে কোটিপতি!”

এই ধরনের কন্টেন্ট ভাইরাল হয়, মানুষ চমকে ওঠে, অনেকে উৎসাহিত হয়। কিন্তু ভাইরাল হওয়ার পেছনে আছে একটা ফাঁদ — “মোটিভেশন বিক্রি”।

আমার নিজের দেখা একটা ঘটনা বলি।
একজন পরিচিত, আমাদের বয়সী। ভালো একটা কোম্পানিতে চাকরি করতেন, বেতনও খারাপ না। সোশ্যাল মিডিয়ার এই “চটকদার সফলতার গল্পে” বিশ্বাস করে চাকরি ছেড়ে দিলেন। ভাবলেন, “আমিও চা বিক্রি করে লাখপতি হবো।” এখন কষ্টে কাঁদছেন, কারণ বাস্তবতা গল্পের মতো নয়।

---

চাকরি বনাম চা দোকান — একটা বাস্তব হিসাব:

✅ ধরুন, একজন রিকশাচালক।
মাসে ৩০ হাজার টাকা আয় করেন।
একজন এন্ট্রি লেভেল চাকরিজীবী হয়তো পান ১৫ হাজার টাকা।

এ পর্যন্ত ভিউবাজেরা আপনাকে বলবে,
“চাকরি ছেড়ে রিকশা চালান, ইনকাম ডাবল!”

কিন্তু একটু গভীরভাবে ভাবুন:

📌 রিকশাচালক ইনকাম বাড়াতে চাইলে কী করবেন?
— আরও বেশি ঘন্টা চালাতে হবে।
— দিনে ১০ ঘন্টার বদলে ২০ ঘন্টা!
এটা কি সম্ভব? শরীর কি দেবে? বৃষ্টি, রোদ, রোগ — সব সামলে কতদূর?

📌 অথচ একজন চাকরিজীবীর ইনকাম ৪-৫ বছরেই দ্বিগুণ হয়ে যেতে পারে, কোনো ওভারটাইম ছাড়াই।
স্কিল বাড়ে, পদবী বাড়ে, সুযোগ বাড়ে।

---

জীবন মানে শুধু টাকাই না — মানেও লাগে।

একজন চা-দোকানদার যদি প্রতিদিন ১২-১৪ ঘন্টা কেটলি আর কাপ পিরিচ নিয়ে বসে থাকেন, আপনি কি এই জীবন ৩০ বছর চালাতে পারবেন?

সোশ্যাল মিডিয়ার ফাঁদে পড়ে সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন?

তাহলে ভেবে দেখুন—এটা কি শুধু টাকা না, একটা লাইফস্টাইলও?

---

আপনার কাজটা এক্সপান্ডযোগ্য (expandable) হতে হবে।

👉 ধরুন আপনি এখন একটা ছোট কোম্পানির মার্কেটিংয়ে কাজ করছেন।
কালকে আপনি বড় কোম্পানিতে যাবেন। ক্লায়েন্ট মিট করবেন। পরিচয় হবে হাই-স্কিল মানুষের সাথে। এইসব পরিচয়ই একদিন বড় সুযোগ তৈরি করে দেয়।

অন্যদিকে, আপনি যদি চানাচুর বিক্রি করেন, আপনার নেটওয়ার্ক হবে পাশের ফুচকাওয়ালা, আইসক্রিমওয়ালা।
তাদের চিন্তা শুধু আজকের বিক্রি।
তারা আপনার মতো ভবিষ্যৎ, ডেভেলপমেন্ট, নেটওয়ার্ক—এইসব ভাবেন না।

💼 মনে রাখবেন:
Your network is your net-worth.

---

গল্পের পেছনের সত্যটা জানুন।

নিউজ হেডলাইন:
📢 “চাকরি ছেড়ে বেগুন চাষে লাখপতি!”

বাস্তবতা?
বছরে আয় ৩ লাখ টাকা।
মানে, মাসে মাত্র ২৫ হাজার।
এই জন্য আবার নিউজও হয়!

---👉 Inside Sujit

শেষ কথাঃ

✅ কোনো কাজ ছোট নয় — এটা ঠিক।
❌ কিন্তু সব কাজ আপনার জন্য ঠিক — এটা না।

আপনার যদি শক্ত প্ল্যান থাকে, বড় লক্ষ্য থাকে, তাহলে অস্থায়ীভাবে কিছু ইনকাম করতে চান, সেটা ঠিক আছে।
কিন্তু এসব “ভাইরাল গল্প” দেখে জীবনভর চানাচুর বেচার সিদ্ধান্ত নেয়া — এটা বাস্তবতা না, এটা ফাঁদ।

নিজের স্কিল বাড়ান।
সঠিক নেটওয়ার্কে থাকুন।
লং টার্ম প্ল্যান রাখুন।

ভুল পথে দ্রুত এগিয়ে যাওয়ার চেয়ে,
সঠিক পথে ধীরে এগোনোই শ্রেয়।

13/06/2025

মৃ*ত্যু যাকে ছুতে পারেনি। শুনুন তার অভিজ্ঞতা

👉 Inside Sujit

Video Courtesy: DD News

13/06/2025

🌑 একটি পরিবার, একটি স্বপ্ন… সবকিছু শেষ হয়ে গেল এয়ার ইন্ডিয়া দুর্ঘটনায় 😢

প্রতীক জোশী, গত ছয় বছর ধরে লন্ডনে বসবাসরত একজন সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার। বহুদিন ধরেই তিনি স্বপ্ন দেখছিলেন—স্ত্রী ও তিন সন্তানকে নিজের কাছে এনে বিদেশে একটি ভালো ভবিষ্যৎ গড়ে তুলবেন।

বছরের পর বছর অপেক্ষা, পরিকল্পনা আর কাগজপত্রের ঝামেলা কাটিয়ে অবশেষে সেই স্বপ্নটা বাস্তব হতে চলেছিল। মাত্র দু’দিন আগে, তার স্ত্রী, ডঃ কোমি ব্যাস, যিনি নিজেও একজন চিকিৎসক, ভারতে নিজের চাকরি থেকে ইস্তফা দিয়েছিলেন। ব্যাগ গোছানো শেষ, বিদায় জানানো হয়ে গেছে, ভবিষ্যতের অপেক্ষা ছিল মাত্র।

আজ সকালে, আশায় বুক বাঁধা সেই পরিবার—স্বামী, স্ত্রী আর তিনটি ছোট শিশু—এয়ার ইন্ডিয়া ফ্লাইট ১৭১-এ চেপে বসেছিলেন লন্ডনের উদ্দেশ্যে। যাত্রার আগে একসাথে একটি সেলফি তুলে আত্মীয়দের পাঠিয়েছিলেন। একমুখী যাত্রা, নতুন জীবনের শুরু।

কিন্তু… তারা আর পৌঁছাল না।
✈️ প্লেনটি ভেঙে পড়েছে। কেউই বেঁচে নেই। 😢😢

⛰️ মুহূর্তের মধ্যেই শেষ হয়ে গেল এক জীবনের সব আশা, স্বপ্ন, ভালোবাসা। এক নির্মম সত্য—জীবন ভীষণ অনিশ্চিত। আজ যেটা আছে, কাল তা নাও থাকতে পারে।

💔 তাই যতক্ষণ আছো, বাঁচো, ভালোবাসো, এবং অপেক্ষা করো না আগামীকালের সুখের জন্য। হয়তো আজই শেষ সুযোগ।

🕯️ প্রতীক জোশী, ডঃ কোমি, ও তাঁদের ছোট তিন শিশুর আত্মার শান্তি কামনা করি। 🙏💔

13/06/2025

আফ্রিকা মহাদেশের ছোট্ট একটা দেশ ইথিওপিয়া। কে তার খবর রাখত ! কিন্তু যেদিন কৃষ্ণাঙ্গ একটি মানুষ অলিম্পিকে সোনা জিতল সেদিন বিশ্ব মানচিত্রে উজ্জ্বল হয়ে উঠল ইথিওপিয়ার নাম। মানুষটির নাম বিকিলা। পর্তুগাল... ভাস্কো - ডা - গামা , পর্তুগিজ বণিক আর জলদস্যু এটুকুই তো ছিল পরিচয়।

খেলার জগৎ - এ ইউসেবিও কিম্বা ফিগোর আবির্ভাব হলেও ফুটবলে শক্তিশালী ইউরোপিয়ান দেশগুলোর সভায় এই দেশটি ছিল দুয়ো রানীর সন্তান। কেউ পাত্তা দিত না ।

সেই দেশ থেকেই উঠে এল একটি ছেলে। মাত্র 15 বছর বয়সে হার্টের বিরল সমস্যা দেখা দিল। হয় ফুটবল ছাড়তে হবে নয়তো জীবন বিপন্নতার ঝুঁকি নিয়ে অপারেশন করাতে হবে। কিন্তু ছেলেটি ফুটবলহীন জীবন চায়নি। তাই জীবন বাজি রেখে বন্ডে সই করে অপারেশন করাতে রাজি হয়ে গেল। ফুটবলদেবতা সেদিন অন্তরীক্ষ থেকে আশীর্বাদ করেছিল। অপারেশন সফল হলো। আবার মাঠে ফিরল সে।এর পরের ইতিহাস তো মোটামুটি ক্রীড়াপ্রেমী মানুষ সবাই জানেন।

যে দেশ বিশ্বকাপে ছিল অনিয়মিত , যে দেশে ফুটবলার হবার স্বপ্ন নিয়ে কেউ বড় হতো না , সেই দেশ বিশ্বকাপের আসরে হয়ে উঠল নিয়মিত সদস্য , ধীরে ধীরে সমীহ আদায় করে নিল ইউরোপীয় মহা শক্তিমান দেশ তথা সারা বিশ্বের ফুটবল মহাশক্তিগুলোর কাছে , যে দেশে ছেলেটিকে সামনে রেখে নতুন প্রজন্ম ফুটবলার হবার স্বপ্ন নিয়ে বেড়ে উঠতে লাগল , ' পর্তুগাল ' নামটা হয়ে উঠল ফুটবল জগতে অন্য শক্তিগুলোর সাথে উচ্চারিত নাম , ব্রাজিল - আর্জেন্টিনা - ইতালি - ফ্রান্স - জার্মানি - স্পেন .... এই দেশগুলির ফ্যান ক্লাবের পাশাপাশি পর্তুগালের ফ্যান ক্লাব তৈরি হলো। ট্রফির নিক্তিতে এই ঐতিহাসিক ভূমিকা মাপা যায় না।

একটা মানুষ চল্লিশ বছর বয়সে কুড়ি - বাইশ বছরের ছেলেদের সাথে পাল্লা দিয়ে সর্বোচ্চ পর্যায়ের ফুটবলে গোটা মাঠ দৌড়চ্ছে , গোল করে সেলিব্রেশন করছে,হতাশায় কাঁদছে , সতীর্থদের কাঁধে হাত রেখে উৎসাহিত করছে। ফুটবলের প্রতি এই অসম্ভব প্যাশন এবং সকলের অগোচরে নিজেকে নিঃশেষ করে নিংড়ে দেওয়া পরিশ্রম দিয়ে প্রতিদিন ছেলেটি ফুটবল ইতিহাসে একটি করে নতুন পৃষ্ঠা লিখছে। ক্রিশ্চিয়ানো রোনাল্ডো... এক আত্মত্যাগের নাম , প্যাশনের নাম , লড়াইয়ের নাম , মহাকাব্যিক বীরের নাম ।

'কমপ্লিট ফুটবলার ' বলে কিছু হয় না। পেলে , ম্যারাডোনা , ক্রুয়েফ, মেসি , রোনাল্ডো.. কেউই কমপ্লিট ফুটবলার নন। সকলের সীমাবদ্ধতা আছে। সেখান থেকেই তাঁরা ইতিহাস তৈরি করেছেন। রোনাল্ডোও সেই সারিতে একজন ইতিহাস - নির্মাতা ।

ম্যারাডোনা অলিম্পিকে সোনা পাননি, লেন্ডল উইম্বলডন জেতেননি ,পেলে ইউরোপীয় ফুটবলের কঠিন পরীক্ষায় কোনোদিন গা ভাসাননি । তার জন্য তাঁদের নাম অনুজ্জ্বল হয়ে যায়নি। মেসি বিশ্বকাপ না জিতলেও মেসিই থাকতেন , রোনাল্ডো বিশ্বকাপ না জিতলেও ইতিহাস তাঁকে অস্বীকার করার ধৃষ্টতা দেখাবে না কোনোদিন।

আমরা সেই ভাগ্যবান প্রজন্ম যারা একসাথে মেসি ও রোনাল্ডোকে দেখেছি , মুগ্ধ হয়েছি , ফুটবলের প্রতি প্যাশনেট হয়ে উঠেছি। আর তুলনা ! নেহাত বোকা বোকা একটা বিষয়, নীরস গর্দভপনার লক্ষণ । এই দলের লোকেরা ফুটবল - শিল্পের রূপ - রস - বর্ণ - গন্ধ থেকে বঞ্চিত।🙌🏽🇵🇹

বিমান দুর্ঘটনার পর পরই অনেক কিছুই পড়ছিলাম। তবে এই ঘটনাটি বেশ মনকে নাড়া দিয়ে উঠলো তাই তোমাদের সাথে ভাগ করে নিতে চাই।লোকটি...
13/06/2025

বিমান দুর্ঘটনার পর পরই অনেক কিছুই পড়ছিলাম। তবে এই ঘটনাটি বেশ মনকে নাড়া দিয়ে উঠলো তাই তোমাদের সাথে ভাগ করে নিতে চাই।

লোকটির নাম প্রতীক জোশি। কর্মসূত্রে একজন সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার। প্রায় ছয় বছর ধরে লন্ডন-এ থাকতো ছেলেটা। স্ত্রী এবং ছেলে মেয়েরা ইন্ডিয়াতে থাকতো। প্রায় ৩ বছরের বেশি ধরে সমস্ত প্ল্যানিং সেরে তারা আজকে লন্ডন যাবে এবং সেখানে গিয়েই থাকবে বলে বিমানে ওঠে।

তাঁর স্ত্রী কোমি ব্যাস পেশায় একজন ডাক্তার ছিলেন। দুজনেই রাজস্থানের বাঁশওয়াড়া এলাকার বাসিন্দা। তাঁদের এক মেয়ে এবং দুই ছেলে (যমজ)। পরিবার নিয়ে লন্ডন-এ গিয়ে থাকবে বলে মাত্র ২ দিন আগে তাঁর স্ত্রী কাজ থেকে ইস্তফা দেন।

নাহ তাঁদের আর লন্ডন যাওয়া হলো না। স্বপ্নের বাড়ি ফাঁকা হয়ে পড়ে রইলো...
ওপরের ছবিটা তারা বিমানে উঠে আত্মীয়দের পাঠিয়েছিলেন।
কে জানতো এটাই তাঁদের শেষ ছবি হবে?

রাজনীতির চোখে এই পরের লেখাটি দেখবেন না কারণ লেখাটি আমাদের নয়। সোশ্যাল মিডিয়া থেকেই পড়ছিলাম তাই সেটাও ভাগ করে নিচ্ছি।

জীবনটা বড়ো অনিশ্চিত
ঘুরতে গেলে, সেখানে সন্ত্রাসীরা এসে হা*মলা করে দিলো
প্রিয় দল জেতার পরে ভিকট্রি প্যারেড-এ গেলে সেখানে পদ*পিষ্ট হয়ে গেলে
কাজের সূত্রে বা ঘুরতে যাওয়ার জন্যে বিমানে উঠলে, সেটা ভে*ঙে পড়লো
কলেজের হোস্টেল-এ বসে খাবার খাচ্ছ, মাথার ওপর ছাদ ভে*ঙে পড়লো

--- Inside Sujit

কেউই বলতে পারে না কখন কী হতে চলেছে। তাই মানুষ হিসাবে আমাদের একটু সহানুভূতিশীল হলে কি খুব ক্ষতি হয়ে যাবে?

Address

Kolkata

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Inside Sujit posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share