Deep Prakashan

Deep Prakashan We Are Here To Enrich The World Of Bengali Literature.
(1)

ফিনফিনে রাত পোশাকে মোহময়ী দেখাচ্ছে মহিলাকে। একবার দেখলে চোখ ফেরানো দায়।চারতলার ওই দরজার ভেতরে চোখ রাখার বদ অভ্যাস মাথায় ...
09/06/2025

ফিনফিনে রাত পোশাকে মোহময়ী দেখাচ্ছে মহিলাকে। একবার দেখলে চোখ ফেরানো দায়।

চারতলার ওই দরজার ভেতরে চোখ রাখার বদ অভ্যাস মাথায় চেপে বসে প্রতীকের। সারাদিন ধরেই মনে পড়ে, অপেক্ষা অসহ্য মনে হয় তার। কখন রাত আসবে কখন দেখা পাব, অফিসে কাজের ফাঁকে, স্নানের ঘরে, রান্নাঘরে ছেঁড়া ছেঁড়া মেঘের মত স্মৃতি।

অফিস থেকে ফেরার পথে তাকাবে না সংকল্প মনে মনে করে নিয়েই চারতলার দরজাটা পেরোয় প্রতীক। কিন্তু অস্বস্তি কাটে না।। নিজের ঘরে ঢুকেও শরীরে মনে তীব্র অস্বস্তি। এই অস্বস্তি নিয়ে সারারাত কাটাতে পারবে না প্রতীক। দ্রুত ঘর থেকে বেরিয়ে যায় চায়ের দোকানের উদ্দেশ্যে। ওখানে বন্ধু বান্ধবদের সঙ্গে সময়টা কাটবে কিছুটা। আড্ডা মিটলে সবাই বাড়ি ফেরে। ফেরার পথে প্রতীক ফোন খুঁজে পায়না। নিশ্চয়ই হারিয়েছে কোথাও। অন্য এক বন্ধুর ফোন থেকে ফোন করলে দুটো রিং হওয়ার পর এক মহিলা ফোন ধরে জানান বাড়ি ফিরে যেতে!

ঘরে ফিরতেই সেই চেনা গলার আওয়াজ, সেই গন্ধ নাকে আসে প্রতীকের। ঘরের উজ্জ্বল আলোটা যেন কমে আসে আপনা থেকেই। বাইরের দিকে তাকাতেই প্রতীক দেখে মণিহীন সাদা চোখের সেই ভদ্রমহিলা জানলা দিয়ে তাকিয়ে আছেন ওর দিকে। আর থাকতে পারে না প্রতীক। মনে পড়ে যায় সে থাকে পাঁচতলায়! বাইরে থেকে কারোর পক্ষে জানলায় দাঁড়িয়ে থাকা সম্ভব নয়। এদিকে ভদ্রমহিলার শরীর বেড়ে চলেছে। আরো বড় আরো ভয়ংকর! গোটা জানলা জুড়ে শুধু মুখ টুকু দেখা যাচ্ছে মহিলার।

আর থাকতে না পেরে জানলা দিয়ে নীচে নামতেই একটা জটলা চোখে পড়ে প্রতীকের। নিজের নিস্পন্দ রক্তাক্ত দেহটা ও নজরে পড়ে তার। রাস্তার ওপারে দাঁড়িয়ে সেই মহিলা। ধীরে ধীরে মিলিয়ে যাচ্ছেন অন্ধকারের বুকে। প্রতীক ও হাঁটা দেয়। যে প্রতীককে পৃথিবীর কেউ দেখতে পায়না।

( আসামের লোককথায় চেকামা বলে কুখ্যাত এই প্রেতিনী বড় ভয়ংকর। এদের কেউ দেখে ফেললে এরা আকৃতিতে লম্বা হতে থাকে। এদের চোখে চোখ রেখে তাকালে এরা মৃত্যু পর্যন্ত তাড়া করে নিয়ে যায়)

ভারতের অসংখ্য জানা অজানা প্রেত পিশাচ অপদেবতা অপদেবীদের নিয়েই এই বই ছায়ার গল্প।

সংগ্রহে রাখুন এই লিঙ্কে ক্লিক করে

https://boichitro.in/?product=chayar-galpa

হোয়াটস আপ অর্ডার -9674480588
Mrp 275

আজই আপনার কপিটি অর্ডার দিন।

*** সুইফট বুকস-এ EXCLUSIVE ***স্টিফেন ম্যানসান | রূপক সাহা | দীপ প্রকাশন আমার এই উপন্যাসে কেন্দ্রীয় দুটো চরিত্রে আছে দে...
09/06/2025

*** সুইফট বুকস-এ EXCLUSIVE ***

স্টিফেন ম্যানসান | রূপক সাহা | দীপ প্রকাশন

আমার এই উপন্যাসে কেন্দ্রীয় দুটো চরিত্রে আছে দেবদূত ও মিলেনা। দেব একজন নামী বডি বিল্ডার এবং পার্ক স্ট্রিটের একটা জিমের চিফ ট্রেনার। তার প্রেমিকা মিলেনা যে বাড়িতে থাকে, পার্ক স্ট্রিটেই সেই স্টিফেন ম্যানসনের ওপর নজর পড়েছে কুখ্যাত মাস্তান রুস্তমের। মিলেনাকে সে ফ্ল্যাট থেকে উৎখাত করতে চায়। সুপারি নিয়ে সেই স্টিফেন ম্যানসনে এমন একটা দিনে আগুন লাগিয়ে দেয়, যেদিন দেবদূতের ব্যাঙ্কক যাওয়ার কথা কম্পিটিশনে নামার জন্য। সে মিলেনার সঙ্গে দেখা করতে এসেছে। আগুন নেভাতে আসেন ফায়ার সার্ভিসের অফিসার শিখিন, যিনি অগ্নিদেবের ভীষণ ভক্ত। তিনি কি দেব-মিলেনাকে উদ্ধার করতে পারবেন? দেব কি শেষ পর্যন্ত যেতে পারবে ব্যাঙ্ককে? রুস্তমেরই বা পরিণতি কি হবে? অগ্নিকাণ্ডের ঘটনাকে মাঝে রেখে টান টান থ্রিলার।

ডাইরেক্ট লিঙ্ক - https://swiftboox.app/?book_id=1136

রিডিং অ্যাপের লিঙ্ক :
Android অ্যাপ ডাউনলোড লিঙ্ক - https://tinyurl.com/swiftboox
iPhone / iPad অ্যাপ ডাউনলোড লিঙ্ক - https://tinyurl.com/swiftboox-ios-download

পড়ুন শুধুমাত্র সুইফটবুকসে !!

*** এবার বই পড়া যত্রতত্র, হাতে থাকলেই মোবাইল যন্ত্র 😍😊 ***

পাঠ প্রতিক্রিয়ার জন্য সম্রাট চট্টোপাধ্যায় কে আন্তরিক ধন্যবাদ💐✨'সত্য' কি ধোঁয়া ? শীতের বিকেলে মাটির কাছে জমাট বেঁধে থাকে...
09/06/2025

পাঠ প্রতিক্রিয়ার জন্য সম্রাট চট্টোপাধ্যায় কে আন্তরিক ধন্যবাদ💐

✨'সত্য' কি ধোঁয়া ? শীতের বিকেলে মাটির কাছে জমাট বেঁধে থাকে, সন্ধ্যার কুয়াশায় ভিজে ওঠে, রাত্রির শিশিরে ধুয়ে যায় ‌‌। সব মিলে হয়ে ওঠে ঘটনা । সমাজের কাছে একটি ঘটনা সত্য কিন্তু ঘটনা তো ঘটনাই ‌‌। প্রকৃত সত্য ঘটনার ব্যাখ্যা । একটি ঘটনায় তিনজন যুক্ত থাকলে সত্য তিনরূপে উপস্থাপিত হয় ‌। দেশপ্রেম‌ও সেরকম সত্য । একজন দেশপ্রেমিক খুনের দায়ে বন্দি জেলে । সে খুন করেছিল প্রেমের জন্য। তার আগে দেশের জন্য অসংখ্য হনন করেছিল কিন্তু আইনের চোখে সেগুলো ছিল হত্যা, শেষেরটা খুন । খুনী হিসেবে পরিচিত হ‌ওয়ার আগে সে ছিল রাষ্ট্রপ্রেমী গুপ্তঘাতক। শাষকযন্ত্র তাকে ব্যবহার করে সন্ত্রাসবাদীদের মারার জন্য । সন্ত্রাসবাদী নাকি বিরুদ্ধবাদী । পরাধীন দেশে শাষক কে খুন করলে হয় দেশপ্রেমী কিন্তু স্বাধীন দেশে একজন সম্পূর্ণ দুর্নীতি পরায়ণ নেতা বা শাসক কে খুন করলে বিপ্লবীরা হয়ে যায় রাষ্ট্রশত্রু, তাদের নিকেশ করার জন্য রাষ্ট্রযন্ত্র ব্যবহার করে এই উপন্যাসের বন্দির মত ট্রেনিং প্রাপ্ত ঘাতক দের । বন্দি তার জেলজীবনে ভাবতে থাকে সে দেশপ্রেমী নাকি হত্যাকারী ? নৈতিক নাকি অনৈতিক ? দেশের প্রতি ভালোবাসা নাকি রাষ্ট্রযন্ত্রের প্রতি ভালোবাসা ? এই দ্বন্দ্ব নিয়ে কারান্তরালে দিন কাটে তার । নিজের চোখে সে অপরাধী নয় । ভালোবাসার জন্য হত্যা করেছে সে । মুক্তির জন্য হত্যা করা যায় ‌। ভালোবাসাই মানুষের চূড়ান্ত মুক্তি । তার বিশ্বাস একদিন সে কারাগার ভেঙে পৌঁছে যাবে তার প্রেমিকার কাছে যার কাছে সে পেয়েছে আজীবন ভালোবাসার প্রতিশ্রুতি । কিন্তু সে বন্দি । সত্য-অসত্য , প্রেম-অপ্রেম, ন্যায়-অন্যায়ের অনন্ত কারাগারে। জীবনে হাজার রকমের কয়েদখানা, কিছু বাইরে আর কিছু অন্তরে । সে কি মুক্তি পাবে সকল রকমের কারাগার থেকে ? আদতে প্রকৃত ভালোবাসায় খুনের কোন জায়গা নেই । প্রকৃত ভালোবেসে কেউ খুনী হতে পারে‌‌ না, সেই ভালোবাসা মায়া ‌। সে কি উপলব্ধি‌ করতে পারবে ?

"...ভালোবাসা হল, মারিগুটিকায় আক্রান্ত বাসবদত্তাকে নিতে আসা সন্ন্যাসী উপগুপ্ত । কিম্বা কৃষ্ণ গোকুল ছেড়ে গেলে যমুনার পারে আজীবন অপেক্ষমাণ রাধারানি ।"

জেলবন্দি জীবনে একজন ঘাতকের উপলব্ধি‌ সুন্দরভাবে লেখিকা তুলে দিয়েছেন উপন্যাসে । একটু ভিন্ন স্বাদের উপন্যাস, একটু সিরিয়াস আলোচনা, মৌলিক কিছু প্রশ্নের‌ উত্তর অনুসন্ধান করেছেন লেখিকা । শেষ পর্যন্ত কে হতে পারে স্বাধীন ? কে মুক্তি পায় ? ভালোবাসার কাছে পৌঁছতে পারে কি কেউ ? জীবন মৃত্যুর মাঝে ক্ষতবিক্ষত হতে থাকা‌ প্রত্যেক মানুষ‌ই এক একজন বন্দি । অথচ এই কারাগার নিয়ে কেউ ভাবে না । পাঠকবৃন্দ পড়ে দেখুন নতুন এই উপন্যাস ।

কয়েদি 📖
তিলোত্তমা মজুমদার 🖋️
প্রচ্ছদ শিল্পী - ওঙ্কারনাথ ভট্টাচার্য 🎨
দীপ প্রকাশন
মুদ্রিত মূল্য - ২৫০ (প্রথম প্রকাশ, জানুয়ারি ২৩)

অনলাইনে পাবেন

https://boichitro.in/product/koyedi-tilottama-majumder/

হোয়াটস আপ অর্ডার - 9674480588

কলেজ স্ট্রীটে আমাদের বিপণী সহ পাবেন সর্বত্র।

ব্রতঠাকুরানির হাট বইটিতে ভূতপেত্নীর কথা যেমন এসেছে তেমনি এসেছে অপদেবতা বা উপদেবতা প্রসঙ্গে প্রত্যন্ত লোক বিশ্বাসে নানারক...
09/06/2025

ব্রতঠাকুরানির হাট বইটিতে ভূতপেত্নীর কথা যেমন এসেছে তেমনি এসেছে অপদেবতা বা উপদেবতা প্রসঙ্গে প্রত্যন্ত লোক বিশ্বাসে নানারকম লোকায়ত দেবতার কথা। তাঁদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য বনঝাকরি, গদ্রবঙ্গা, হাড়ি ঝি চণ্ডী, আটেশ্বর, মাশান বাবা, যাখিন চন্ডী, রাঙাধর, বড় শিয়াল্যা, এঁটুঠাকুর, গোড়াভয় ঠাকুর, কাঁদুনেমাসি, বুড়াছা ও শিশি মাংজি, নিশিকান্ত, চণ, মগর, গঙ্গাসাগর, পৈরি ও পেত্তানি। এরা কেউ অসুখ বাধায়, কেউ শিশুদের ভয় দেখায় আবার এদের পুজো দিলে এরা খুশি হয়।শিশুর অসুখ সারে। কথায় কথায় অভিমান হয় যে এদের। তাদের সামনে দিয়ে কেউ ঠিকঠাক ভক্তি না দেখিয়ে হেঁটে চলে গেলে প্রতিশোধও নেয় তারা।
কালীপুজোর আগের দিন হয় ভূত চতুর্দশী। সেদিন ভূত তাড়াতে চোদ্দ পুরুষের উদ্দেশ্যে চোদ্দ রকমের শাক, ঘরের আনাচে কানাচে চোদ্দ প্রদীপ জ্বালানোর রীতি। অশুভ শক্তির বিনাশ ঘটিয়ে শুভ শক্তির বরণের উৎসব। অর্থাৎ নিজের ঘরের আত্মীয় প্রিয়জনেরা সেই আলো দেখে যাতে পথ চিনে যার যার নিজ আলয়ে ফিরে চলে যান মানে তাঁদের আত্মার শান্তিকামনায়। এসব তাহলে কিসের জন্য মানি আমরা?
ভূত আলপনার কথা পড়ে চমকে গেছি। মৃগাঙ্ক চক্রবর্তীর বইটি না পড়লে আমিও জানতাম না। ভূত চতুর্দশীর দিন ঘরের কোণায় পিটুলি গোলা দিয়ে আঁকা হয় ভূত দম্পতির পালকি করে আসার ছবি। স্ত্রী ভূতের কপালে আবার সিঁদুর ফোঁটা। অশরীরি ভূতেরাই সেই পালকি বয়।ওইদিন পূর্বপুরুষের আত্মারা তাদের আত্মীয়জনের কাছে আসেন পরলোক থেকে। এমন সব তথ্য যোগাড় করেছি পড়ে পড়ে।

তেমনি গোপেন্দ্রকৃষ্ণ বসু, অবনীন্দ্রনাথ নাথ ঠাকুর, স্বপন কুমার ঠাকুর, এদের বই আমাকে রীতিমত ভাবিয়েছে। প্রচুর ছড়া, গান সংগ্রহ করেছি। জ্বলদর্চি পত্রিকার নিয়মিত কলমে ভাস্করব্রত পতির সাহায্য নিয়েছি। এমন আরও অনেকে আছেন। বইতে তাঁদের নামও উল্লেখ করেছি।

যুগে যুগে অপদেবতারা মানুষজনের বিশ্বাসের আশ্রয়ে আশ্রিত হয়ে বেঁচে আছে অস্তিত্বের সন্ধানে। অপদেবতারা সত্যিই বাস করে কিনা এ তর্কে যাবো না। তবে অপদেবতার তাড়ানোর জন্য ওঝাদের ঝাড়ফুঁকের প্রয়োজনও ফুরিয়েছে। আসলে আমাদের প্রত্যেকের ভেতরে একটা করে অপদেবতা আর একটা করে দেবতার বসবাস। এখন সেই দেবতা আর অপদেবতার মধ্যে কার শক্তি বেশি হবে সেটাই হল আসল।

একেক সময় মনে হয় কেউ বলেন অপদেবতা নিয়ে বেশি চর্চার প্রয়োজন নেই। সমাজ পিছিয়ে পড়বে। কিন্তু সত্যিই কি তাই? সে প্রসঙ্গে মনে পড়ে গেল রবিঠাকুরের কথা। তিনি যে বলেছিলেন 'দেশের লোক-সংস্কৃতির মধ্যে অতীত যুগের সংস্কৃতির এমন বহু নিদর্শনাদি সংগুপ্ত আছে যেগুলি আমাদের জাতির পূর্ণাঙ্গ ইতিহাস রচনার মূল্যবান উপকরণ হতে পারে, ওই নিদর্শনগুলি গ্রামে গ্রামে ঘুরে ঘুরে সংগ্রহ করা প্রয়োজন।'
তাই আমাদের জানার কোনো শেষ নেই। এই জানা আর মানার মধ্যে কিন্তু বিস্তর ফারাক। তাই সম্ভব হলে অশিক্ষা আর কুশিক্ষার ভূত তাড়িয়ে অপদেবতার প্রচারে না মেতে ওঠাটাই হবে আমাদের শিক্ষিত সমাজের উদ্দেশ্য। এই বইতে তেমনি কিছু অপদেবতার গল্প রইল।
এছাড়াও ভারতের সামাজিক ও ধর্মীয় জীবনের লৌকিক স্তরে যেসব দেবদেবী অধিষ্ঠান করছেন তাঁদের আবির্ভাব, পুজোর প্রচার এবং ক্রমবিকাশের ক্ষেত্রে নানা অনুষঙ্গ জড়িত যেগুলি খুব জনপ্রিয়। যার পেছনে আছে, কোনও প্রাকৃতিক দুর্বিপাক হতে রক্ষা পাওয়া বা কোনও পশুপাখি, কীটপতঙ্গ হতে নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করা। ক্রমে ক্রমে এই লোকবিশ্বাস বিশেষত প্রত্যন্ত গ্রামাঞ্চলের জনগোষ্ঠীতে লোকাচারে পরিণত হয়েছে। পশ্চিমবঙ্গের দক্ষিণপ্রান্ত থেকে উত্তর এবং রাঢ়বঙ্গের কৃষিজীবী জঙ্গলবাসী, নৌজীবী, জেলে প্রভৃতি মানুষের জীবনযাত্রার সঙ্গে জড়িত এইসব লোকদেবতারা। এমন ৩৭জন লৌকিক দেবদেবীর কথাও রইল এই বইতে। এরা কেউই যেন সমাজের মূল স্রোতে আর হালে পানি পেয়েও পেলেন না। উত্তরবাংলা থেকে দক্ষিণ, রাঢ় বঙ্গের এমন সব দেবতাদের পুজো আজও আমাদের ভাবায়। কেনই বা এরা পুজো পান? কী সেই ধর্মীয় কারণ? এসব নিয়ে উত্তর খোঁজার চেষ্টা করেছন এহেন ব্রতঠাকুরানি।সেইসঙ্গে আদিবাসী অধ্যুষিত বাংলার বিখ্যাত পরবগুলিও রইল বিশদে আলোচিত। সর্বোপরি এইসব লোকাচার সর্ব ধর্ম-বর্ণ-জাতি নির্বিশেষে এক মিশ্র সংস্কৃতির ঐক্যতান। তথাকথিত যুক্তিবাদীদের প্রচলিত ধ্যানধারণায় দেবতা, লোকদেবতা, অপদেবতা এবং উপদেবতাদের এক ফুঁৎকারে উড়িয়ে দেওয়াই যায় হয়ত। কিন্তু তাহলে তো লোকসংস্কৃতির লোকায়ত ধ্যানধারণা নিয়ে বাকী সব চর্চাও তো মিথ্যে হয়ে যাবে। আপাততঃ যুক্তিবাদীদের উপেক্ষা করেই বিজ্ঞানমনস্ক ব্রতঠাকুরাণীর হাটের পসরা সাজানোর চেষ্টা।

সংগ্রহে রাখুন এই লিঙ্কে ক্লিক করে

https://boichitro.in/?product=brotothakuranir-hat-indira-mukhopadhyay

হোয়াটস আপ করেও ছাড় সহ বই ডেলিভারি পেতে যোগাযোগ করুন 9674480588 নম্বরে। Mrp 275

এছাড়াও বই পাবেন কলেজ স্ট্রীটে দীপ প্রকাশন সহ সর্বত্র।

পাঠ প্রতিক্রিয়ার জন্য পুরুষোত্তম সিংহকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই 🙏🏻♥️এই হত্যার হাহাকারের বেলাই এই গ্রন্থপাঠের উপযুক্ত সময়।এ...
09/06/2025

পাঠ প্রতিক্রিয়ার জন্য পুরুষোত্তম সিংহকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই 🙏🏻♥️

এই হত্যার হাহাকারের বেলাই এই গ্রন্থপাঠের উপযুক্ত সময়।

একজন লেখকের পরিচ্ছন্ন রাজনৈতিক চেতনা, সময় সম্পর্কে সুস্পষ্ট বোধ, সময়ের বুকে ঘটে চলা রাজনীতির নারকীয় কুৎসা-কেলেঙ্কারি, ধন্দাবাজি ও মানুষকে প্রতারিত করার বহুবিধ প্রবণতা সম্পর্কে স্বচ্ছ ধারণা ও আখ্যানে উপস্থাপন করার দায়িত্ব-দায়বদ্ধতা না থাকলে আমি তাকে লেখক হিসেবে ভাবতে নারাজ। শুধু তাই নয় রাজনীতিকে সাপ লুডু খেলার মতো আড়ালে, প্রেমের জীবনচিত্রের মাঝে খুব আলতো ভাবে স্পর্শমাখা বডি স্প্রে হিসেবে ব্যবহার করে নিজেকে ধরি মাছ না ছুই পানির কায়দাবাজিকে অপরাধ বলেই মনে করি। আজকের সাধারণ মানুষকে সবচেয়ে বেশি প্রতারিত করেছে রাজনীতি ও রাজনীতির নেতারা। আজকের সাধারণ মানুষের জীবনকে দুর্বিষহ করে তুলেছে কোনো জমিদার বা মহাজন নয়, ঠিকাদার বা কোম্পানি নয় রাজনীতি ও নেতারা। একজন বাঙালি লেখকের কাছে আমি কী আশা করব? বা সাহিত্যের কাছে একজন পাঠক হিসেবে কী বা চাওয়ার থাকতে পারে আমার? আমার সময়ের বুকে ঘটে যাওয়া কুৎসা, অত্যাচার, হত্যালীলা, মানুষ ঠকানোর বড় আয়োজনের পাদটীকা আমি সাহিত্যে দেখে যেতে চাই।

সুপরিচ্ছন্ন সময়চেতনা, রাজনীতির দ্বন্দ্বচরিত, শ্রেণিশত্রু নিধনের যাবতীয় ফরমান, রাজনীতি-সরকারের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখা মিডিয়া, পাওয়া-না পাওয়ার সিস্টেম দ্বারা কীভাবে সব ধ্বংসের সমূহ আয়োজন ঘটে তা সম্পর্কে সচেতন অভিজ্ঞতা নিয়ে স্বপ্নময় চক্রবর্তী আখ্যানে প্রবেশ করেছিলেন বলেই গল্পগুলি এত জীবন্ত। ব্যক্তি মানুষের লোভ-আকাঙ্ক্ষা, নিজেকে সৎ করার প্রয়াস কোন স্রোতে ভেসে যায়, দ্বন্দ্বমানসে ভুগতে থাকা মিডিয়া কতটা পক্ষ-বিপক্ষে যাবে তার অনুপাত এবং সমস্ত কিছুর মধ্যে সম্পর্কসূত্র এত জটিল তার গভীর বলয়ে প্রবেশ করে লেখক দেখিয়ে দেন সবই পরিস্থিতিনির্ভর। সেই পরিস্থিতির সঙ্গে কেউ খাপ খাইয়ে টিকে থাকে, মুনফা লাভ করে, কেউ সিকি অংশভাগ পায়, কেউ তীব্র প্রতিবাদ করতে গিয়ে নিঃসঙ্গ হয়।

সময়ের খুঁটিনাটি, জীবনের অলিগলি, অভিজ্ঞতার বয়ান ও জীবনকে দেখার দৃষ্টি এত সূক্ষ্ম যে গল্পগুলির সমাজতাত্ত্বিক বীক্ষণ বড় প্রখর। ঘটনার ভিতর ঘটনা, ঘটনার সঙ্গে সংযুক্ত পারিপার্শ্বিক বলয়, শ্রেণির সংকট কত প্রকার হতে পারে এবং তা উপস্থাপনে দ্বৈত অর্থসৃষ্টিকারী ব্যঞ্জনার প্রয়োগ গল্পগুলির শিল্পমূল্যকে নান্দনিক বৃত্তে নিয়ে গেছে।

স্বপ্নময় চক্রবর্তী’র আখ্যানে একটা সূক্ষ্ম ব্যঙ্গ আছে। বলা যেতে পারে সেটাই তাঁর আর্ট। গদ্যের একটা সুরেলা প্রবাহ আছে। কৌতুক, ব্যঙ্গ মিশিয়ে গদ্যের একটা অবিরাম চলমানতা আখ্যানকে গতিদান করে। তেমনি প্রান্তজনের কথাকে এমন ভঙ্গিতে স্পষ্ট করেন যার নৃতাত্ত্বিক ও সমাজতাত্ত্বিক বীক্ষণ বড় গভীর।

গল্পগুলিতে সময়চিত্র দুইভাবে এসেছে। একটি বিবর্তনশীল সময়, অন্যটি সরকার পোষিত সময়ের গলাধক্কা। চলমান জীবনের পরিবর্তনশীল ভাষ্য যেমন উঁকি দিয়েছে তেমনি রাষ্ট্রের মদতপুষ্ট নানা ধান্দাবাজি চিত্রিত হয়েছে। কাটমানি, বালি-কয়লা পাচার, চাকুরি চুরি, ধর্মীয় সন্ত্রাস, চাকরির নামে তোলাবাজি, সমস্ত জায়গায় হপ্তা দেওয়ার যে রেওয়াজ নির্মিত হয়েছে যা বাঙালি জীবনকে প্রায় পথে বসিয়ে দিয়েছে সেই চিত্র। আজকের পশ্চিমবঙ্গের সমস্তরকম সরকারি পরিসেবা বেহাল হয়ে গেছে। সেই বেহাল জীর্ণচিত্রই গল্পগুলির ধী কেন্দ্র। লাঙলের ফালার মতো সময়কে চাষাবাদ করে যে অন্ধকার উঠে এসেছে তাই গল্পগুলির পরিমণ্ডল।

এক ঘন অন্ধকার অমাবস্যার মধ্যে ভেসে যাচ্ছে আমাদের সময়। ক্ষণিক প্রতিবাদ হলেও তা যথেষ্ট নয়। ফলে কোথাও দুর্নীতি, মাফিয়াবাজ প্রক্রিয়া বন্ধ হয়নি। নেতারা তিহার জেলে গেলেও পঞ্চায়েত ভোটকে কেন্দ্র করে ঘটে যাচ্ছে ভয়ংকর সন্ত্রাস। পশ্চিমবঙ্গের আর্থসামাজিক প্রেক্ষাপটে আজ এক কালো সময়। সেই কালো সময়ের অক্ষরমালা সাজিয়েছেন স্বপ্নময় চক্রবর্তী। সাহিত্য এক দমের খেলা। রাষ্ট্র, শাসন, শোষকের বিরুদ্ধে নিজেকে বাজি ধরার খেলা। সেই খেলায় স্বপ্নময় চক্রবর্তী শুধু অংশগ্রহণ করেননি, রীতিমত জয়ী হয়েছেন। পশ্চিমবঙ্গের কালবেলার অক্ষরমালা হিসেবে গল্পগুলি ডকুমেন্ট হয়ে থাকবে।

ক্রিকেট খেলার আইন কানুন অনেক বদলে গেছে। প্রথমদিকে বাংলায় যখন লেখা হয়েছিল তখন আলোচনায় ছিল কেবল টেস্ট ক্রিকেট। পিচ থাকত...
09/06/2025

ক্রিকেট খেলার আইন কানুন অনেক বদলে গেছে। প্রথমদিকে বাংলায় যখন লেখা হয়েছিল তখন আলোচনায় ছিল কেবল টেস্ট ক্রিকেট। পিচ থাকত আঢাকা। বোলারদের জন্যেও কোন নিষেধ থাকত না। ধীরে ধীরে ৫০ ওভারের খেলা এসে অনেক নিয়মকে পাল্টে দেয়। তারপর এল টি টোয়েন্টি ম্যাচ, আবারো বদল হল নিয়মের। নো ওয়াইডের নিয়মও বদল হল ক্রমশ। হেলমেটে বল লাগলে কত রান পায় বিপক্ষ? এমন নানান নতুন নিয়ম একত্রিত এই বইয়ে।

দেবাশীষ দত্তের কলমে প্রকাশিত হল নতুন বই। ভূমিকা লিখেছেন জিওফ্রে বয়কট।

ঘরে বসে ছাড় সহ বইটি পেতে ক্লিক করুন এই লিঙ্কে
https://boichitro.in/?product=cricket-khelar-niyom-kanun-debasish-datta-

হোয়াটস আপ করেও ছাড় সহ বই পেতে যোগাযোগ করুন 9674480588 নম্বরে। Mrp 350

বই পাওয়া যাচ্ছে কলেজ স্ট্রীটে দীপ প্রকাশন সহ সর্বত্র 🏏♥️

পাঠ প্রতিক্রিয়া সায়ন সরকারের কলমে 🙏🏻👇♥️Year 2025 Book 14/15/16/17/18/19 চৌধুরি বাড়ির রহস্য/চন্দ্রলেখা অন্তর্ধান রহস্য/ক...
08/06/2025

পাঠ প্রতিক্রিয়া সায়ন সরকারের কলমে 🙏🏻👇♥️

Year 2025 Book 14/15/16/17/18/19

চৌধুরি বাড়ির রহস্য/চন্দ্রলেখা অন্তর্ধান রহস্য/কুমুদিনী বিত্ত নিগম রহস্য/সৈকত রহস্য/মৃত্তিকার মৃত্যু/গোয়েন্দা আদিত্যর পঞ্চবাণ
অভিরূপ সরকার
মুদ্রিত মূল্য ₹৩৫০/₹৩০০/₹৩৫০l/₹৩০০/₹৩৫০/₹৩৭৫

পেশায় অর্থনীতিবিদ এবং নেশায় প্রাবন্ধিক অভিরূপ সরকার একদিন সিদ্ধান্ত নিলেন তিনি তাঁর আশেপাশে যা দেখছেন এবং যা দেখে এসেছেন সেগুলোকে নিয়ে লিখবেন, অনেকটা স্মৃতিচারণ কিছুটা আত্মজীবনীমূলক। সেই স্মৃতিচারণে ধরা থাকবে মূলত আমাদের শহর কলকাতা এবং সেই শহরের পরিবর্তনশীল চরিত্র, অনেক কিছু যা হারিয়ে যাচ্ছে এবং যা কিছু নতুন আসছে আমাদের এই শহরে। সিদ্ধান্ত তো নিলেন, কিন্তু তারপরেই তিনি ভাবলেন তার এই স্মৃতিচারণমূলক এবং আত্মজীবনীমূলক লেখা পড়বে কে?? তখন তিনি একটি বেড়ে বুদ্ধি বের করলেন। তিনি ভেবে দেখলেন যদি একটা গোয়েন্দা গল্পের মোড়কে যদি তিনি এই স্মৃতিচারণ মূলক লেখাগুলোকে লেখেন। মানে বেশ একটা হুডানইটও হবে, পাঠক গল্পের শেষ অব্দি বেশ টানটান হয়ে অপেক্ষা করবে ফাইনাল কার্টেন রেজার এর জন্য এবং এর মধ্যেই লেখক নিজের শহর নিজের সময় ইত্যাদির গল্প ও শুনিয়ে দেবেন।
এই চিন্তা ভাবনা থেকেই জন্ম হলো গোয়েন্দা আদিত্য মজুমদারের। এই সিরিজটি বেশ কয়েক বছর ধরে চললেও আমি আমার হাতে পাই কয়েক মাস আগে। অফিসের চাপ, বইমেলার চাপ, নতুন পান্ডুলিপি এবং অন্যান্য বই পড়ার মধ্যে শেষ করলাম ছটি বই। এর মধ্যে অবশ্য ষষ্ঠ অর্থাৎ আদিত্যর পঞ্চবান বইটি এসেছে এই বইমেলায়। সিরিজের প্রথম পাঁচটি বইতে রয়েছে মোট ছটি উপন্যাস এবং ষষ্ঠ বইটিতে দুটো উপন্যাস এবং তিনটি গল্প রয়েছে। আগেই বলেছিলাম প্রত্যেকটা উপন্যাস এবং গল্পের মধ্যে রয়েছে হুডানইট এর রোমাঞ্চ যা পাঠককে বইয়ের শেষ অব্দি বসিয়ে রাখতে সক্ষম হয়, কিন্তু আমার কাছে গোয়েন্দা আদিত্য সিরিজটা তার থেকে কিছুটা বেশি এবং তাই জন্যই এই আলোচনা। প্রথমত আদিত্যর মধ্যে গোয়েন্দাসুলভ ব্যাগজটা একদমই নেই। আদিত্য মজুমদার এক পড়ন্ত বনেদি পরিবারের ছেলে, বাবার মৃত্যুর পর আদিত্য র ঘাড়ে এসে পড়ে একগাদা ধারের বোঝা এবং সেই ধার চোকানোর জন্য তাকে ঘটিবাটি বিক্রি করে থাকতে হয় একটি মেস বাড়িতে। পড়াশোনায় ভালো হওয়ার জন্য আদিত্যর চাকরি পেতে কোন অসুবিধা হয়নি কিন্তু তার চরিত্রের মধ্যে এক বোহেমিয়ান নেচার ছিল তাই বিভিন্ন জায়গায় কাজ করার পর অবশেষে সে নিজস্ব ডিটেকটিভ এজেন্সি খোলে। গল্পগুলোকে নিয়ে আলাদা করে বলবো না কারণ প্রত্যেকটা গল্পই আমার ভীষণ ভালো লেগেছে। ব্যক্তিগতভাবে "চন্দ্রলেখা অন্তর্ধান রহস্য" এবং "সৈকত রহস্য" আমার পছন্দের শীর্ষতালিকায় থাকবে তবে আমি সাজেস্ট করব প্রত্যেকটা বইকে ক্রমানুসারে পড়লে পাঠকের বেশি ভালো লাগবে তার কারণ এই সিরিজ যত এগোচ্ছে তত রহস্যের পাশাপাশি আদিত্যর জীবনের গল্প ও এগোচ্ছে। একদম সিরিজের প্রথমেই আমরা পরিচিত হই আদিত্যরসবচেয়ে প্রিয় বন্ধু যুগল এবং একমাত্র আত্মীয় অধ্যাপক এবং সংগীত অনুরাগী অমিতাভ এবং তার স্ত্রী রত্নার সাথে। সিরিজ যত এগোয় আমরা পরিচিত হতে থাকি লালবাজার গোয়েন্দা বিভাগের অ্যাডিশনাল কমিশনার এবং আদিত্যর বন্ধু গৌতমের সাথে, যদিও আদিত্যর কোন সহকারী নেই কিন্তু আছে তার ইনফরমার বিমল এবং সিরিজের মাঝামাঝি একটি কেস এর মাধ্যমে আমরা পরিচিত হই কেয়ার সাথে যে পরবর্তী কালে আদিত্যর সহধর্মিনী হয়ে উঠবেন। এদেরই মাঝে আরো একটি চরিত্রকে লেখক দুটো উপন্যাসের জন্য নিয়ে এসেছিলেন যার মধ্যে আদিত্যর সহকারি হয়ে ওঠার সমস্ত গুণ ছিল কিন্তু জানিনা কেন পরবর্তীকালে এই চরিত্রটি আর লেখক ফিরিয়ে আনেন নি। একই রকম ভাবে বইয়ের শেষ কয়েকটি গল্পে অমিতাভ এবং রত্নার অনুপস্থিতি বেশ চোখে পড়ে।
এইসব চরিত্র, দারুন কিছু রহস্য গল্প এবং স্বয়ং আদিত্যর পাশাপাশি এই সিরিজের প্রত্যেকটি উপন্যাস এবং গল্পের একটি মুখ্য চরিত্র কলকাতা শহর নিজেই। লেখকের ভাষা ধার করে বলতে হয় যখন আমি পাঠক হিসেবে গল্পগুলো পড়ছিলাম মনে হচ্ছিল কলকাতা শহরের ট্রামে জানলার ধারে সিট পেয়ে শহরটাকে আস্তে আস্তে দেখতে দেখতে এগোচ্ছি। বহুদিন পর একটা গোয়েন্দা চরিত্র পড়ে পাঠক হিসেবে মনটা ভরে গেল। প্রথমেই যেটা বলেছিলাম যে আদিত্য মজুমদার কোন সুপারহিরো নয়, আর গোয়েন্দা মানেই যে সে অসুস্থ হতে পারে না সেই মিথ্টা যেরকম ব্যোমকেশ ভেঙে দিয়েছিলেন ঠিক সেরকমই এই সিরিজের একটি গল্পে আমরা দেখতে পাবো আদিত্য অসুস্থ হয়ে পড়েছেন। সেই বিশেষ জায়গাটি পাঠক হিসেবে আমাকে ভীষণভাবে প্রভাবিত করেছিল।
মোদ্দা কথা ব্যোমকেশ পরবর্তী বাংলা সাহিত্যে এক যথার্থ গোয়েন্দা চরিত্র হিসাবে উঠে এলেন আদিত্য মজুমদার। লেখক কে এর জন্য আন্তরিকভাবে ধন্যবাদ।

পাঠ প্রতিক্রিয়ার জন্যে শ্রাবণী পালকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই ♥️🙏🏻👇 #দুষ্প্রাপ্য_রোমাঞ্চ_২৫ - এটি একটি গল্পের সংকলন। এই সংক...
08/06/2025

পাঠ প্রতিক্রিয়ার জন্যে শ্রাবণী পালকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই ♥️🙏🏻👇

#দুষ্প্রাপ্য_রোমাঞ্চ_২৫ - এটি একটি গল্পের সংকলন। এই সংকলনটি সম্পাদনা করেছেন লেখক #অমিতাভ_চক্রবর্তী মহাশয়। বইটি প্রকাশিত হয়েছে #দীপ_প্রকাশনী থেকে........ মূল্য ₹৩৫০
📒 বইতে বিভিন্ন ধরনের ২৫ টি গল্প রয়েছে। ধীরেন্দ্রলাল ধর থেকে আরম্ভ করে একালের সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়, মানবেন্দ্র পাল, মঞ্জিল সেন, স্বপন বন্দ্যোপাধ্যায় সকলেই আছেন। রহস্য থেকে শুরু করে অলৌকিক, গোয়েন্দা থেকে শুরু করে কল্প-বিজ্ঞান, সমস্ত ধরনের কাহিনিই অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে এই বইতে।
📒 এবার বলবো, বইটি পড়ে আমার কেমন লাগলো। এর সাথে তুলে ধরবো বেশ কিছু গল্প....
প্রথম যে গল্পটা নিয়ে কথা বলবো সেটা হলো
✓ “ফাঁসির পর” এই গল্পের শুরুতেই দেখা যায় প্রিয়সুখবাবু মতিহারির সাবজজ থেকে পাটনার ছোটো আদালতের বড়ো জজ হয়ে এলেন। বেশিদিনের জন্য নয়, মাত্র দু'মাসের জন্য। এরপর চাকরির মেয়াদ ফুরিয়ে গেল, অবসর নিতে হবে....
এই শেষের দু'মাসে একটা শক্ত কেস তিনি চালালেন, এক প্রসিদ্ধ ডাকাতের মামলা। দাগি আসামি পালিয়ে বেড়িয়ে বহু দিন বাদে ধরা পড়েছে। এর নামে সতেরোটা খুন-জখমের কেস, আর চুরি-ডাকাতি যে কত তার কোনো হিসাব-নিকাশ নেই। ডাকাত মশাইয়ের নামটি বেশ, রঘুনন্দন আনন্দ-প্রসাদ!
রঘুর ফাঁসির হুকুম হল। প্রিয়সুখবাবু কলম দিয়ে নাম সই করে কলম ছুড়ে ফেলে এজলাস থেকে বেরিয়ে এলেন। এই ছিল তাঁর কাজের শেষ দিন। প্রিয়সুখবাবু যখন কলকাতায় আসবার তোড়জোড় করছে, ঠিক সেই সময় ‘রঘুনন্দন' জেল থেকে পালিয়ে যায়। আর জেলকর্তারা মিছামিছি রটিয়েছেন 'যে তার ফাঁসি হয়ে গেছে-নিজেদের চাকরি যাওয়ার ভয়ে। রঘুর যত আক্রোশ এবার প্রিয়সুখবাবুর উপর। সে সুবিধা খুঁজে বেড়াচ্ছে, এবং ওঁত পেতে অপেক্ষা করছে.....
‘প্রিয়সুখবাবু’ কি পারবে ‘রঘুনন্দন'-এর হাত থেকে রক্ষা পেতে?? জানতে হলে অবশ্যই এই গল্পটি পড়তে হবে!
✓ “দু'ফোঁটা রক্ত” রাত প্রায় বারোটা নাগাদ প্রিয়নাথ অধিকারীর ওখান হতে নিমন্ত্রণ খেয়ে কিরীটি এসে শুয়েছিল এবং টেলিফোনের মূহুর্মুহু শব্দে ঘুম যখন ভাঙল রাত তখনও শেষ হয়নি। ঠিক সেই সময় টেলিফোনটা এলো ....
প্রিয়নাথবাবু মারা গেছেন।'স্তম্ভিত বিস্মিত কিরীটিকে আর দ্বিতীয় প্রশ্নের অবকাশ মাত্রও না দিয়েই অকস্মাৎ যেমন তারের বুকে শব্দতরঙ্গ জেগে উঠেছিল তেমনি অকস্মাৎই আবার নিশ্চুপ হয়ে গেল'। প্রিয়নাথবাবু বয়স সত্তরের কাছাকাছি হলেও অকৃতদার কর্মঠ প্রিয়নাথের শরীরে কোথাও বার্ধক্য তার দাঁত বসাতে পারেনি। এখনও অটুট স্বাস্থ্য। মাত্র ঘণ্টা পাঁচেক আগেও কিরীটি ভদ্রলোককে জীবিত দেখে এসেছে। সন্ধ্যা হতে রাত সাড়ে আটটা পর্যন্ত এবং সাড়ে নয়টায় আহারাদির পর রাত সাড়ে এগারোটা পর্যন্ত একসঙ্গে বসে দাবা খেলেছে। তারপর শুভরাত্রি জানিয়ে বিদায় নিয়ে এসেছে। এই কয়েক ঘণ্টার মধ্যে এমন কী হল যে হঠাৎ তিনি মারা গেলেন?? আর কেই বা ফোন করলে এবং অমন করে হঠাৎ কথা না শেষ করে ফোন ছেড়েই বা দিল কেন? ভীষণ interesting গল্প! আর শেষটা উফ্...
✓ “শেষ পর্যন্ত” রাত তখন ন'টা; ক্লাবেই সদ্য খাওয়া-দাওয়া সেরে ক্লাবের দোতলার বারান্দায় নিরালা কোণে চেয়ারে বসে ক্ষিতীশ চক্রবর্তী সিগার সেবন করছেন। ক্লাবের বয় এসে জানাল, 'এক সাহেব এসেছেন...দেখা করতে চান।' ক্ষিতীশের যেন চমক ভাঙল। এসেছেন ইন্সপেক্টর শেখর সান্যাল, ক্যালকাটা পুলিশ ডি.জি...এখানে বলে রাখি ক্ষিতীশের বন্ধু করুণাময়। পুলিশ জানায় ব্যাঙ্কের ম্যানেজার করুণাময় মিত্র তিনি নিরুদ্দেশ, ক্ষিতীশ খুব আশ্চর্য-বোধ করেন এবং ভাবেন বয়স হয়েছে... বিচক্ষণ মানুষ... অত বড়ো ব্যাঙ্কের ম্যানেজার, দায়িত্ববোধ আছে। তিনি নিরুদ্দেশ হবেন কিন্তু কেনো?? এই কেনো এর মধ্যেই লুকিয়ে রয়েছে গোপন তথ্য। তা জানতে হলে অবশ্যই গল্পটি পড়তে হবে!
✓ “অভিনেত্রী” দর্শকদের হাততালির মধ্যে ড্রপসিন পড়ে গেল। চমৎকার অভিনয় করেছে বন্দনা ও অরুণাংশু। যদিও এই দৃশ্যে নায়ক-নায়িকা একটু বাড়াবাড়িই করেছে বলে অনেকের ধারণা, তবুও খুব খারাপ লাগেনি তাঁদের। আর একটিমাত্র দৃশ্য বাকি। এই দৃশ্যেই ঘটনার পরিণতি। ড্রপসিনের ওপাশ থেকে শেষ দৃশ্যের মঞ্চ সাজানোর আভাস পাওয়া যাচ্ছে। মৃদু কথাবার্তার আওয়াজ ভেসে আসছে এপাশে। দপ করে নিভে গেল অডিটোরিয়ামের আলো। অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছেন দর্শকবৃন্দ। মিনিটখানেক কেটে গেল। কিন্তু কেউ ঢুকল না স্টেজের ভেতর.......ওপাশ থেকে শোনা গেল পরিচালকের উত্তেজিত কণ্ঠস্বর 'কই, বন্দনা কোথায়? শেষে পর্যন্ত পরিচালক নিজেই ছুটলেন বন্দনাকে ডেকে আনতে। ধনী পিতার একমাত্র আদুরে কন্যা বন্দনার প্রাণহীন দেহ পড়ে আছে ড্রেসিং-রুমের মেঝেয়। চোখদুটো বিস্ফারিত। মুখের দু'কষ বেয়ে ঝরে পড়ছে ক্ষীণ রক্তের ধারা.... এই কয়েক মুহূর্তের মধ্যে কি এমন ঘটলো ড্রেসিং-রুমে ? হত্যাকাণ্ডের কোনো প্রত্যক্ষদর্শী ছিল না। কেবলমাত্র একটি চশমা... এর সাহায্যেই হত্যাকারীকে খুঁজে বের করতে হবে পুলিশকে। কে বন্দনার হত্যাকারী ? আর কেনই বা এই হত্যা হলো তা জানতে হলে অবশ্যই গল্পটি পড়তে হবে!
✓ “রক্তের সম্পর্ক” এই গল্পটা বেশ অন্যরকম। দুই ভদ্রলোক পুরীর সমুদ্রের ধারে বসে কথা বলছে। প্রথম ভদ্রলোক বলে চলেছে তার আবিস্কারের কথা, আর দ্বিতীয় ভদ্রলোক অবাক হয়ে শুনে যাচ্ছে সেই গল্প......গল্পে কোনো ব্যক্তির নাম উল্লেখ নেই। প্রথম ভদ্রলোক ‘রক্ত নিয়েই গবেষণা করেছে’। এবং একটা নয় বরং দুটো আবিষ্কার ও করেছেন। 'যে তত্ত্ব নিয়ে গবেষণা করছিলেন তার মূল বক্তব্য হল প্রত্যেক মানুষের রক্তের গঠনে তার নিকট আত্মীয়দের রক্তের একটা মিল থাকবেই'। আর দ্বিতীয় আবিষ্কারটি ছিলো, প্রথম আবিস্কারের পরিক্ষা-নিরীক্ষা চালানোর জন্য নিজের ছেলেকেই বেছে নিয়ে ছিলো........
আর তার ফল হয়েছিলো সাংঘাতিক! সেটাই জানতে হলে অবশ্যই গল্পটি পড়তে হবে।
✓ “হাতের রেখায় খুন” অনুপম আর অসিত এসেছে দার্জিলিং-এ। দার্জিলিং-এ যেহেতু এই সময় সিজেন চলছে তাই হোটেল আর পাওয়া গেলো না! হেটেলের গেটের বাইরে স্যুটকেস আর বেডিং রেখে তারা দু'জন ক্লান্ত হয়ে বসে পড়েছিলো। একজন স্যুট পরা ভদ্রলোক অনুপমকে দেখে হঠাৎ থেমে দাঁড়িয়ে বললেন, 'আরে? অনুপম না?'
অনুপম লাফিয়ে উঠে বলল, 'অনিল চৌধুরী!'
অনিলের বাড়িতে ওঠে অনুপম আর অসিত।
অনুপম জ্যোতিষী। যারা তাকে হাত দেখায় তাদের মতে, অনুপম নাকি দারুণ ভবিষ্যৎ গণনা করতে পারে। অনুপম, অনিল চৌধুরীর ও ভবিষ্যৎ গননা করে জানান যে তোমার বউ হবে খুনি!' অনিলের হাতে নাকি ভীষণই স্ট্রং সাইন আছে। কোষ্ঠীতেও। কিন্তু অনিল চৌধুরী অনুপমকে তার বউ সম্পর্কে বিস্তারিত জানায় এবং প্রশংসাই করে। অনুপম এই ব্যাপারটা কিছুতেই মেনে নিতে পারছিলো না, এর পর ই সেই চরম সত্যির সামনে দাঁড় করিয়ে দেয় অনিল চৌধুরীর বউ মিনতিকে। এবং
মিনতিও সবটা মেনে নিতে বাধ্য হয়.....
কি ছিলো সেই চরম সত্যি জানতে হলে অবশ্যই গল্পটি পড়তে হবে!
✓ “নিয়তি পুরুষ” এই গল্পে কোনো চরিত্রের নাম উল্লেখ নেই। তবে মূখ্য চরিত্রে যে রয়েছে তার সাথে ঘটে চলে সব অদ্ভুত ঘটনা, প্রতিবারই মৃত্যুর মুখ থেকে ফিরে আছে। আর এইই মৃত্যুর মুখ থেকে ফিরে আসে তার নিয়তি পুরুষের কারণে, কে এই নিয়তি পুরুষ?? কেনোই বা প্রতিবার তার মৃত্যুর মুখ থেকে ফিরিয়ে আনছে?? কি রহস্য লুকিয়ে রয়েছে এর পিছনে? জানতে হলে অবশ্যই গল্পটি পড়তে হবে!
📒 প্রতিটি গল্পের ঘটনাগুলো ভীষণই রোমাঞ্চকর এ নিয়ে কোনও সন্দেহ নেই। বাংলা সাহিত্য এই ধরনের গল্পের জন্য বেশ সমৃদ্ধ। বিভিন্ন লেখকের লেখা এই ধরনের গল্পেসমগ্ৰে যেমন থ্রিলার, সাসপেন্স, এবং রহস্যের উপাদান রয়েছে, তেমনই কিছু বই বাংলা সাহিত্যের বিভিন্ন ধারায় নতুনত্বের পরিচয় দেয়। এই বই ঠিক তেমনিই একটি.......
এই বইতে যেমন রয়েছে রহস্যের উপাদান, রোমাঞ্চের অনুভূতি, এবং থ্রিলারের টান টান অনুভব ......অনেক গল্পে গোয়েন্দার কাজ, পুলিশি তদন্ত, এবং অপরাধের বিভিন্ন দিক তুলে ধরা হয়। সত্যিই অনবদ্য একটি সংকলন। অনেক দিন পর আবারও একটি ছোট গল্পের বই পড়লাম। অভিজ্ঞতা ভীষণ ভালো সেটাই আমার রিভিউ এর মাধ্যমে আপনাদের কাছে তুলে ধরলাম। ধন্যবাদ 🙂 🙏🏻

#রিভিউ #গল্প #আলোচনা #পাঠক_পতিক্রিয়া

সাপ্তাহিক বর্তমানের সাম্প্রতিক সংখ্যায় প্রকাশিত হয়েছে আমাদের প্রকাশনার বইয়ের সচিত্র রঙিন  বিজ্ঞাপন ♥️🙏🏻👇
07/06/2025

সাপ্তাহিক বর্তমানের সাম্প্রতিক সংখ্যায় প্রকাশিত হয়েছে আমাদের প্রকাশনার বইয়ের সচিত্র রঙিন বিজ্ঞাপন ♥️🙏🏻👇

শক্তি ফিল্মসের অফিসে বসে "আজনবি" -র স্ক্রিপ্টটা পড়ছি। এমন সময় অফিসের সামনে একটা বড় দামী গাড়ি এসে দাঁড়াল। পিছনে আরও চার প...
07/06/2025

শক্তি ফিল্মসের অফিসে বসে "আজনবি" -র স্ক্রিপ্টটা পড়ছি। এমন সময় অফিসের সামনে একটা বড় দামী গাড়ি এসে দাঁড়াল। পিছনে আরও চার পাঁচটা গাড়ি। বড় গাড়িটার সামনের দুটো দরজা খুলে নামল ড্রাইভার এবং একটি অল্প বয়সী ছেলে। ড্রাইভার গাড়ির পেছনের দরজাটা খুলতেই রাজকীয় স্টাইলে গাড়ি থেকে নেমে এলেন রাজেশ খান্না! পরনে লাল সিল্কের লুঙ্গি, লাল সিল্কের পাঞ্জাবি। এসি গাড়ি থেকে নেমেই সম্ভবত ঘেমে গেলেন তিনি। তাই কমবয়সী ছেলেটি একটি রুমালের বাক্স ধরল রাজেশের সামনে। তাতে ধবধবে সাদা রুমাল থাক থাক করে সাজানো। রাজেশ একটা রুমাল তুলে মুখ মুছলেন এবং পাশে ছুঁড়ে ফেলে দিলেন! আমি অবাক বিস্ময়ে তাকিয়ে রইলাম। পরে শুনেছিলাম একটা রুমালে একবারের বেশি মুখ মুছতেন না রাজেশ খান্না!

আত্মজীবনী ক্ল্যাপস্টিকে অকপট পরিচালক প্রভাত রায়। দশকের পর দশক ক্যামেরার মাধ্যমে গল্প বলে দর্শককে মোহিত করেছেন যিনি তাঁর জবানিতে সেলুলয়েডের অজানা কথা এবার দুই মলাটে বন্দী। সহ লিখন - একতা ভট্টাচার্য

ঘরে বসে ছাড় সহ বইটি পেতে ক্লিক করুন এই লিঙ্কে

https://boichitro.in/?product=clapstik-autobiography-of-prabhat-roy

হোয়াটস আপ করেও ছাড় সহ বই ডেলিভারি পেতে যোগাযোগ করুন 9674480588 নম্বরে। Mrp 350/-

বই পাওয়া যাচ্ছে কলেজ স্ট্রীটে দীপ প্রকাশন সহ বই বাজারের সর্বত্র।

*** সুইফট বুকস-এ EXCLUSIVE ***আগে বলেননি | গৌতম ভট্টাচার্য (সাংবাদিক) | দীপ প্রকাশন ডাইরেক্ট লিঙ্ক - https://swiftboox.a...
07/06/2025

*** সুইফট বুকস-এ EXCLUSIVE ***

আগে বলেননি | গৌতম ভট্টাচার্য (সাংবাদিক) | দীপ প্রকাশন

ডাইরেক্ট লিঙ্ক - https://swiftboox.app/?book_id=1506

রিডিং অ্যাপের লিঙ্ক :
Android অ্যাপ ডাউনলোড লিঙ্ক - https://tinyurl.com/swiftboox
iPhone / iPad অ্যাপ ডাউনলোড লিঙ্ক - https://tinyurl.com/swiftboox-ios-download

পড়ুন শুধুমাত্র সুইফটবুকসে !!

*** এবার বই পড়া যত্রতত্র, হাতে থাকলেই মোবাইল যন্ত্র 😍😊 ***

আমাদের সেরা সেরা রকমারি বইয়ের সম্ভার এখন  আপনার হাতের নাগালে ♥️
07/06/2025

আমাদের সেরা সেরা রকমারি বইয়ের সম্ভার এখন আপনার হাতের নাগালে ♥️

Address

College Street Kolkata
Kolkata

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Deep Prakashan posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Category