সৌরভ চক্রবর্তী - Sourav Chakraborty

  • Home
  • India
  • KOLKATA
  • সৌরভ চক্রবর্তী - Sourav Chakraborty

সৌরভ চক্রবর্তী - Sourav Chakraborty A person who started his life with some kind of troubles to face with is dreams.But steps never lost

মায়ের কোলে বসেই জীবনের প্রথম পাঠ — তিনিই আমাদের প্রথম এবং শ্রেষ্ঠ শিক্ষক।❤️আন্তর্জাতিক মাতৃ দিবসে জানাই সমস্ত মায়েদের ...
11/05/2025

মায়ের কোলে বসেই জীবনের প্রথম পাঠ — তিনিই আমাদের প্রথম এবং শ্রেষ্ঠ শিক্ষক।❤️
আন্তর্জাতিক মাতৃ দিবসে জানাই সমস্ত মায়েদের জানাই ভালোবাসা ও শ্রদ্ধা।🙏
#মাতৃদিবস #শ্রদ্ধাঞ্জলি "

"আমার মাথা নত করে দাও,হে তোমার চরণধুলার তলে..."সকলকে রবীন্দ্র জয়ন্তীর শুভেচ্ছা 🙏
09/05/2025

"আমার মাথা নত করে দাও,
হে তোমার চরণধুলার তলে..."

সকলকে রবীন্দ্র জয়ন্তীর শুভেচ্ছা 🙏

মুছে যাক গ্লানি, ঘুচে যাক জরা,অগ্নিস্নানে শুচি হোক ধরা।এসো হে বৈশাখ, এসো এসোশুভ নববর্ষের আন্তরিক শুভেচ্ছা 🙏❤️সকলে ভালো থ...
15/04/2025

মুছে যাক গ্লানি, ঘুচে যাক জরা,
অগ্নিস্নানে শুচি হোক ধরা।
এসো হে বৈশাখ, এসো এসো

শুভ নববর্ষের আন্তরিক শুভেচ্ছা 🙏❤️
সকলে ভালো থাকবেন,সুস্থ থাকবেন।
#শুভনববর্ষ

শুভ দোলযাত্রা ❤️আজ দোল, আজ রঙের দিন!কঠিন সময়ের সব ধূসরতা মুছে যাক, হৃদয়ে আসুক নতুন রঙের আলো।🌷
14/03/2025

শুভ দোলযাত্রা ❤️

আজ দোল, আজ রঙের দিন!
কঠিন সময়ের সব ধূসরতা মুছে যাক, হৃদয়ে আসুক নতুন রঙের আলো।🌷

শিব: ব্যাখাতীত মহাদেব ::জগতে যদি সবচেয়ে রহস্যময় কোনো চরিত্র থাকে, তবে তিনি শিব। তাঁকে বোঝা সহজ নয়।কখনো তিনি গায়ে ছাই মেখ...
26/02/2025

শিব: ব্যাখাতীত মহাদেব ::
জগতে যদি সবচেয়ে রহস্যময় কোনো চরিত্র থাকে, তবে তিনি শিব। তাঁকে বোঝা সহজ নয়।

কখনো তিনি গায়ে ছাই মেখে, গলায় সাপ ঝুলিয়ে শ্মশানে ঘুরে বেড়ানো এক সন্ন্যাসী; আবার কখনো স্ত্রীকে পাশে রেখে, কোলে গণেশকে নিয়ে থাকা এক আদর্শ গৃহস্থ।

একদিকে আগম-নিগম-তন্ত্র নিয়ে পার্বতীর সঙ্গে জটিল আলোচনা করা এক পরিণত দার্শনিক, অন্যদিকে স্ত্রীর সঙ্গে অভিমান করে ঘর ছেড়ে বেরিয়ে পড়া এক শিশুসম প্রেমিক।

কখনো তিনি ছোট্ট শিশু মার্কণ্ডেয়র আকুল ডাকে সন্তুষ্ট হয়ে যমকে তাড়িয়ে দেন, আবার কখনো মহাবীর অর্জুনের অসীম তপস্যার পরও তাঁকে দেখা দিতে নানা ছলনার আশ্রয় নেন।

শিবের চরিত্র ব্যাখ্যার অতীত।

গঙ্গাও একদিন ভেবেছিলেন, "এই বৃদ্ধের শক্তি আর কতটুকু? আমাকে ধারণ করা এত সহজ?" কিন্তু ভগীরথের আহ্বানে যখন স্বর্গ থেকে মর্ত্যে নামলেন, তখনই ভুল বুঝতে পারলেন। মহাদেবের জটাজুটে বন্দী হয়ে ঘুরপাক খেতে লাগলেন পথহারানো শিশুর মতো। অহংকারী গঙ্গার তখন বের হওয়ার পথ নেই! শেষমেশ সেই রহস্যময় হাসিমুখ বৃদ্ধের কৃপায় মুক্তি পেলেন—অহংকার চূর্ণ হলো।

শিব অজ্ঞানীর অহংকার বিনাশ করেন, অথচ নিজে সম্পূর্ণ নিরহংকারী। স্ত্রীর পায়ের নিচে শুয়ে পড়তেও তিনি একটুও দ্বিধা করেন না!

রক্তবীজের রক্ত পান করে মা কালি যখন উন্মত্ত হয়ে ধ্বংসযজ্ঞ চালাচ্ছিলেন, তখন মহাদেবই তাঁকে শান্ত করেছিলেন—নিজের বুক পেতে দিয়ে, স্ত্রীর রোষে নিজেকে সমর্পণ করে।

শিব ছাড়া প্রকৃতি যেন শব! পুরুষ ও প্রকৃতির এমন অপূর্ব মিশেল আর কোথায়?

তবু এই শান্ত-শিষ্ট শিবই আবার ক্রুদ্ধ রুদ্র হয়ে ওঠেন। সতীর দেহ নিয়ে উন্মত্ত তাণ্ডব নৃত্যে মেতে ওঠেন, দক্ষযজ্ঞ ধ্বংস করে দক্ষের গলা কাটেন, তবু তাঁর ক্রোধ থামে না! সদ্যমৃত স্ত্রীর দেহ কোলে নিয়ে তিনি প্রলয় সৃষ্টি করেন।

কাজী নজরুল তাই লিখেছেন—

"হে শিব, সতীহারা হয়ে নিষ্প্রাণ
ভূ-ভারত হইয়াছে শবের শ্মশান!"

তাঁর ক্রোধে পুড়ে যান কামদেব, তাঁর পিনাকে ধ্বংস হয় ত্রিপুরা, তাঁর ত্রিশূলে বিদ্ধ হয় জলন্ধর!

অথচ এই ভয়ংকর মহাশিবই আবার এক ডাকেই চলে আসেন ভক্তের কাছে, কোনো অভিযোগ ছাড়াই।

সমুদ্র মন্থনে হলাহল বিষে যখন সৃষ্টির অস্তিত্ব বিপন্ন, তখন মহাদেব নির্বিকারভাবে এসে বিষ পান করেন—
He came like a boss, He saved like a boss, He walked off like a boss.

শিব সহজ-সরল, ভোলানাথ! একটুখানি বেলপাতা আর একটু ভালোবাসাই তাঁর জন্য যথেষ্ট। তাই সীতামাতার হাতে তৈরি মাটির শিবলিঙ্গেও তিনি বিরাজ করেন, আর দামী শ্বেতপাথরের শিবলিঙ্গ এনে রাখলেও তাঁর অবস্থান বদলায় না।

হনুমান, যিনি এক লাফে সমুদ্র পেরিয়েছেন, যিনি একাই লঙ্কা ধ্বংস করেছেন—তিনিও শিবের সামনে শিশু! মহাদেব যেখানে থাকতে চান, সেখান থেকে তাঁকে সরানোর সাধ্য কারও নেই।

শিব ভক্তের ভালো-মন্দ বিচার করেন না। কে ডাকলো, কেন ডাকলো—এসবের পরোয়া নেই!

রাক্ষসরাজ রাবণের ডাকেও তিনি আসেন, বর দিয়ে প্রায় অমরত্ব দেন।
মহাবীর অর্জুনের ডাকেও আসেন, সহজেই দিয়ে দেন বিধ্বংসী পাশুপত অস্ত্র।
ছোট্ট এক গোপালের আহ্বানেও তিনি চলে আসেন—উজ্জয়ীনিতে বিরাজ করেন মহাকাল হয়ে।
এমনকি মধ্যরাতে ঘুমন্ত পান্ডবদের হত্যার জন্য বের হওয়া অশ্বত্থামার ডাকেও তিনি সাড়া দেন—তাঁর হাতে তুলে দেন ব্রহ্মশস্ত্র!

শিব ভয়ংকর! শ্মশানে বসবাস, গায়ে মাখেন মৃতের ছাই, গলায় বিষধর সাপ, ধ্বংসই তাঁর আনন্দ!

তবু শিব সুন্দর! সত্যম শিবম সুন্দরম।
শিব মানেই সত্য, শিব মানেই সৌন্দর্য।

তাই নজরুলও গেয়ে ওঠেন—

"কে শিব সুন্দর শরৎ-চাঁদ চূড়
দাঁড়ালে আসিয়া এ অঙ্গনে,
পীড়িত নরনারী আসিল গেহ ছাড়ি
ভরিল নভোতল-ক্রন্দনে..."

এই কারণেই শিব কারও কাছে হিরো, কারও কাছে ভিলেন! তিনি ব্যাখাতীত—তাঁকে বোঝার চেষ্টাই বৃথা।

শিব আদর্শ পুরুষ! তাঁর কাছে নর-নারী ভেদ নেই। তাঁর দৃষ্টিতে সবাই সমান। তাই তিনি বিরাজ করেন অর্ধনারীশ্বর রূপে—অর্ধেক পুরুষ, অর্ধেক নারী! বিশ্বে এমন দৃষ্টান্ত আর কোথাও আছে?

নারীরা শিবের মতো বর চান। অনেকেই বলেন, "শিব? সে আবার কেমন বর?"

জ্বি, শিবই আসল বর! সত্যিকারের আদর্শ পুরুষ। স্ত্রীর কঠোর তপস্যায় তিনি প্রসন্ন হন, স্ত্রীর পায়ের নিচে শুয়ে থাকতেও হাসিমুখে রাজি।

স্ত্রীর মৃত্যুতে তিনি পাগলপ্রায়, স্ত্রীর প্রতিশোধে তিনি দক্ষযজ্ঞ ধ্বংসকারী।
স্ত্রী বিয়োগে তিনি সংসারত্যাগী, স্ত্রীর সঙ্গে তিনি আনন্দনৃত্যে মেতে ওঠেন।
স্ত্রীকে তিনি শিবপুরাণ ও তন্ত্র ব্যাখ্যা করেন, আবার স্ত্রীর কাছ থেকেই তিনি শাক্ততত্ত্ব ও তন্ত্র শোনেন।
স্ত্রীর কোলেও তিনি শিশু হয়ে বসেন, আবার স্ত্রীর রোষ শান্ত করতেও বুক পেতে দেন।

তিনি দুর্গারূপী স্ত্রীর হাতে তুলে দেন মহিষাসুর বধের ত্রিশূল, আবার অন্নপূর্ণারূপী স্ত্রীর কাছে ভিক্ষার ঝুলি নিয়ে আসেন।

"পার্বতী পতি হর হর মহাদেব!"
স্ত্রীর নামেই যার শুরু, তাঁকে পার্বতী থেকে আলাদা করা সম্ভব?

তাই নারীরা শিবের মতো বর চায়—এতে অবাক হওয়ার কিছু নেই!

শিবকে ব্যাখ্যা করতে যাবেন না—এ বৃথা চেষ্টা।

তিনি যোগী ও গৃহী, তিনি রাগী ও ভোলা, তিনি জ্ঞানী ও পাগলা, তিনি বৃদ্ধ ও শিশু—সবকিছু একসঙ্গে মিলেমিশে এক অনির্বচনীয় সত্তা।

অর্ধনারীশ্বর রূপে নারী-পুরুষের সমান অধিকার, সম্মান, ও ভালোবাসা প্রতিষ্ঠিত হোক—জগতে, সমাজে, পরিবারে। হর-গৌরীর মতো সম্পর্কই হোক আদর্শ।

বিশেষত আজকের সমাজে, এই শিক্ষার প্রয়োজন আরও বেশি।

𝐖𝐢𝐬𝐡𝐢𝐧𝐠 𝐘𝐨𝐮 𝐚 𝐕𝐞𝐫𝐲 𝐇𝐚𝐩𝐩𝐲 𝐍𝐞𝐰 𝐘𝐞𝐚𝐫✨🎉As we step into 2025, let's embrace new beginnings, cherish the moments that bring us...
31/12/2024

𝐖𝐢𝐬𝐡𝐢𝐧𝐠 𝐘𝐨𝐮 𝐚 𝐕𝐞𝐫𝐲 𝐇𝐚𝐩𝐩𝐲 𝐍𝐞𝐰 𝐘𝐞𝐚𝐫✨🎉

As we step into 2025, let's embrace new beginnings, cherish the moments that bring us joy, and create memories that last a lifetime. 🌟

May this year bring you and your family happiness, health, and success in abundance. Here's to making 2025 truly special! 🥂

Stay happy, stay positive, and let’s make this year incredible together! 🎊

আইনের চোখ আর বাঁধা নয়, চন্দ্রচূড়ের নির্দেশে সুপ্রিম কোর্টে বসল ন্যায়ের নতুন মূর্তি! হাতে সংবিধানএর আগে ন্যায়ের প্রতিমূর...
16/10/2024

আইনের চোখ আর বাঁধা নয়, চন্দ্রচূড়ের নির্দেশে সুপ্রিম কোর্টে বসল ন্যায়ের নতুন মূর্তি! হাতে সংবিধান

এর আগে ন্যায়ের প্রতিমূর্তি হিসাবে যে নারীমূর্তি প্রচলিত ছিল, তার চোখে কালো কাপড় বাঁধা থাকত। আইনের চোখে সকলেই সমান— মূলত এই বার্তাই দিত সেই কাপড় বাঁধা চোখ। অর্থাৎ, বিচারের সময় আদালতের কাছে ক্ষমতা, ধনদৌলত, সামাজিক মানমর্যাদা কোনও কিছুই বিবেচ্য হয় না। সকলকে সমান চোখে দেখে বিচার করা হয়। ন্যায়মূর্তির এক হাতে তরোয়াল ছিল আইনের শাস্তি দেওয়ার ক্ষমতার পরিচায়ক।

প্রধান বিচারপতির নির্দেশে ন্যায়ের এই মূর্তি বদলে গিয়েছে। অনেকে বলছেন, এই পদক্ষেপের মাধ্যমে আসলে ঔপনিবেশিক রীতির গণ্ডি ছেড়ে বেরিয়ে আসতে চাইছেন চন্দ্রচূড়। যে ভাবে ভারতীয় দণ্ডবিধি বদলে ন্যায় সংহিতা চালু করা হয়েছে, তেমন ভাবেই বদলে ফেলা হচ্ছে নারীমূর্তিটিকেও। প্রধান বিচারপতি এর মাধ্যমে বার্তা দিতে চান— আদৌ আইনের চোখ বাঁধা নয়। সকলকে সমান চোখে দেখে বিচার করে আদালত। তরোয়ালের পরিবর্তে সংবিধান রাখার ক্ষেত্রেই এই ধরনের যুক্তি কাজ করছে। এ ক্ষেত্রে বলা হচ্ছে, তরোয়ালটি আসলে হিংসার দ্যোতক। প্রধান বিচারপতির বার্তা— আইনের চোখে হিংসার কোনও স্থান নেই। বরং সংবিধান অনুযায়ী আদালত বিচার পরে এবং রায় শোনায়। এ ক্ষেত্রে ন্যায়মূর্তির হাতে তাই তরোয়ালের পরিবর্তে সংবিধানই উপযুক্ত।

ন্যায়মূর্তির ডান হাতে আগে যেমন দাঁড়িপাল্লা ছিল, তেমনই আছে। তাতে কোনও পরিবর্তন করা হয়নি। ওই দাঁড়িপাল্লা সমাজের ভারসাম্যের প্রতিফলন ঘটায়। বাদী এবং বিবাদী উভয়পক্ষের যুক্তি শুনে বিচার করে আদালত। কোনও এক দিকে বিচার ঝুঁকে থাকে না। দাঁড়িপাল্লাটি সেই বার্তা দিয়ে থাকে। তাই তা যেমন ছিল, তেমনই রাখা হয়েছে নতুন মূর্তিতেও।

#ন্যায়মূর্তি

এ কিসের ইঙ্গিত! জানি না, তবে বড় ইঙ্গিতবহ...
16/10/2024

এ কিসের ইঙ্গিত! জানি না, তবে বড় ইঙ্গিতবহ...

শুভ বিজয়ার প্রীতি শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন 🙏
13/10/2024

শুভ বিজয়ার প্রীতি শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন 🙏

শুভ শারদীয়া সকলের পুজো ভালো কাটুক  🙏
09/10/2024

শুভ শারদীয়া
সকলের পুজো ভালো কাটুক 🙏

A brilliant article in today's IE. Backed by facts and judgments of the SC. "The Constitution does not recognize, it doe...
15/09/2024

A brilliant article in today's IE. Backed by facts and judgments of the SC. "The Constitution does not recognize, it does not permit, mixing religion and State power. Both must be kept apart," This solidified the status of secularism as a basic feature. Ma'am, you are inimitable.

Senior Advocate Indira Jay Singh told, "For the sake of “institutions of integrity” for the sake of “ constitutional morality “ respecting ” for the sake of respecting your own judgements"

14/09/2024

কলকাতা হাইকোর্টকে অনুরোধ স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে নির্দেশ দিয়ে ভিডিওগ্রাফি করুক মহামান্য কলকাতা হাইকোর্ট থেকে আর হাইকোর্টে জমা থাকুক। সরকার এবং জুনিয়র ডাক্তারদের কাউকেই ভিডিও রেকর্ডিং করতে হবে না।

Address

Kolkata
700085

Telephone

+918335042151

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when সৌরভ চক্রবর্তী - Sourav Chakraborty posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to সৌরভ চক্রবর্তী - Sourav Chakraborty:

Share