Kedarnathe TV

27/09/2025

এটা জাতীয় খবর হওয়া উচিত ছিল কিন্তু আফসোস কোন চ্যানেল এটা এখনো বলেনি। কাশ্মীরে গত ১০ দিনে ১৮ টি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ নিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

১) ৫ লাখ হিন্দু শিখ পরিবার কাশ্মীরের নাগরিক করেছে।

২) ওমর আব্দুল্লাহ ও মেহবুবা মুফতি এর সকল ক্ষমতা প্রত্যাহার।

৩) উমার আবদুল্লাহ ও মেহবুবা মুফতি জম্মু কাশ্মীর ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি থেকে প্রবেশাধিকার ও অধিকার প্রত্যাহার।

৪) হিন্দু মন্দির থেকে নিয়ন্ত্রণ অপসারণ করা হয়েছে।

৫) এখন যে কোন স্থানীয় কর্তৃপক্ষ ১৯৯০ সালের অবৈধ দখলদারিত্বের অভিযোগ করতে পারবে।

৬) ওমর আব্দুল্লাহ ও মেহবুবা মুফতি যাদের ৪২ বছর আগে আইনি সুরক্ষা দেওয়া হয়েছিল তাদের এখন জন নিরাপত্তা আইনে বিচার করা হবে এবং রাজ্যের বাইরে যে কোন জেলে বন্দী হতে পারে।

৭) সচিবালয় স্থানান্তরের যা আগে ঠান্ডার কারণে হত এখন স্থায়ীভাবে জম্মুতে থাকবে।

৮) জম্মু-কাশ্মীরের সমস্ত সুবিধা সরাসরি পাবে কেন্দ্রীয় সরকারের কাছ থেকে, কোন হস্তক্ষেপ থাকবে না রাজ্য সরকারের।

৯) ইতিহাস সেখানে লোক লজ্জাহীন হচ্ছে, কাগজপত্র সম্পূর্ণ চেক করা হচ্ছে।

১০) ওমর আব্দুল্লাহ ও মেহবুবা মুফতি এর বাসভবন ও গাড়ি সুবিধাও সরিয়ে দেওয়া হয়েছে।

১১) নতুন দিল্লি সব বিশ্ববিদ্যালয়ের কিউকিউলাম নিয়ন্ত্রণ করে, কিন্তু এখন তা পরিবর্তন হচ্ছে।

১২) হিন্দু মন্দিরের ট্রাস্ট এখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রণালয়ে রিপোর্ট করছে।

১৩) কাশ্মীর ওয়াকফ বোর্ড এখন দিল্লি ওয়াকফ বোর্ডের অধীনে হয়েছে যা নিয়াজি লোকদের অন্তর্গত।

১৪) ১৯৯০ সালে কাশ্মীরি ব্রাহ্মণদের কাছ থেকে জোর করে কেনা বা গ্রেফতার করা জমিগুলোর জাল নিবন্ধন বাতিল করা হবে। যা খুবই গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত, বিশেষ করে এতদিন পর যখন কোন সরকার এ ব্যাপারে পদক্ষেপ নিয়েছে। কংগ্রেস এ বিষয়ে কোন পদক্ষেপ নেয় নি বা কোন পরিকল্পনাও করেনি।

১৫) পর্যটন কর্তৃপক্ষ, বন বিভাগ এখন সরাসরি দিল্লি থেকে নিয়ন্ত্রণ করা হবে, যাতে কিছু স্থানীয় লোক যারা আক্রমণকারীদের বাইরে লুকিয়ে আশ্রয় দিত তাদের দমন করতে পারে।

১৬) কাশ্মীরের মুখ্যমন্ত্রীকে রাষ্ট্রপতির ভেতরের ৭ম নম্বর থেকে বাদ দিয়ে ১৫ নম্বর করা হল। মানে পদমর্যাদা এখন কমে গেছে। তাই বিশ্ববিদ্যালয় বোর্ড ও ওয়াকফ বোর্ডের উপর মুখ্যমন্ত্রীর অধিকার বাদ দেওয়া হয়েছে।

১৭) কাশ্মীরি আইএস কর্মকর্তাদের বদলী করা হয়েছে।

১৮) ব্যাংকগুলিকে রাজ্য সরকারের কর্তৃত্ব থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে, যাতে এখন কাশ্মীরি পন্ডিত বা বাইরের কেউ আরামে কাশ্মীরে বিনিয়োগ করতে পারে।

16/09/2025

গান গাওয়া-ও আমার দে"শে অ"প"রাধ!
সিলেট থেকে ঢাকা যাওয়ার ক্ষেত্রে যারা রেলপথ ব্যবহার করেছেন, তাদের কাছে ছবির এই লোকটি খুবই পরিচিত মুখ। তিনি একজন অ"ন্ধ শিল্পী। বেহালা সাথে নিয়ে শ্রীমঙ্গল থেকে শায়ে"স্তা"গঞ্জ পর্যন্ত তিনি যাত্রীদের গান শুনিয়ে থাকেন।

যাত্রীরাও গান শুনে সাধ্যমতো লোকটিকে সহায়তা করে থাকেন, যা দিয়ে সংসার চলে এই অ"ন্ধ শিল্পীর।

গত শুক্রবার, লোকটি-কে গান শোনানোর অ"প"রাধে ভরাযাত্রীদের সামনেই গালে থা"প্প"ড় দেয় এবং গ"লা টি/পে ধরলো একজন।

ঘটনা-টি পারাবত ট্রেনে। দৃশ্যটি ধারণ করে সেই ছ"বি"টি আমাকে পাঠালেন ট্রেনে থাকা এক পরিচিত জন।

দৃশ্যটি দেখার পর আমি কী লিখবো ভেবে পাচ্ছিনা। ভাবনার জগতও ছোট হয়ে গেছে। বলা ও লিখার শ"ক্তি"-ও কমে যাচ্ছে দিন দিন।

একজন প্রতি"ব"ন্ধী মানুষ গান গেয়ে জীবিকা নির্বাহ করে, কিন্তু আজ গান গাইতে শুরু করলেও একজন লোক প্রকাশ্যে নি"র্যা"তন শুরু করে মানুষটিকে।

গান কে/ড়ে নিবে, সুর কে/ড়ে নিবে, আনন্দ কে"'ড়ে নিবে, কন্ঠস্বর কে"'ড়ে নিবে ওরা আপনাদের। ফুলে ফলে ভরা, সাত রঙে ভরা দেশে কেবল থাকবে অ"ন্ধ"কার।

যে 'দে"'শে' মৃ/ত মানুষের র/ক্ষা নেই, সে"দে"শে জীবীত মানুষ কতটা নি"রা"পদ? এই প্রশ্ন থাকলেও উত্তর নেই কারো কাছে। প্রতিদিন প্রশ্ন বাড়ছে। জমে থাকা প্রশ্ন গুলো বিড়বিড় করছে ক্রমাগত।

আপনার যা অপছন্দ তা আপনি চাইলেই এড়িয়ে চলতে পারেন, সেটা না করে কারোর পে/টে লা"'থি মা"রা"র অধিকার তো আপনার নেই। যে যেটা করছে, তাকে সেটা করে দু'বেলা দু'মুঠো ভাত খেতে দিন।🙏

>Debabrata Dipon



কেউ অবহেলা করে এড়িয়ে যাবেন না
5-দিনের অনন্য কর্ণাটক গ্রীষ্মকালীন সফরের যাত্রাপথ
দিন 1: ব্যাঙ্গালোরে আগমন এবং কুর্গে স্থানান্তর
সকাল: ব্যাঙ্গালোরে পৌঁছান, তারপর কুর্গে যান (প্রায় 6 ঘন্টা)।
বিকেল:
অ্যাবে জলপ্রপাত: কফির বাগানে ঘেরা এই সুন্দর জলপ্রপাতটি ঘুরে দেখুন।
রাজার আসন: আশেপাশের পাহাড় এবং উপত্যকার অত্যাশ্চর্য দৃশ্য সহ এই বাগানটি দেখুন।
সন্ধ্যা:
মাদিকেরি ফোর্ট: এই ঐতিহাসিক দুর্গটি অন্বেষণ করুন, যেখানে কুর্গের ইতিহাস প্রদর্শনের একটি যাদুঘরও রয়েছে।
রাতের খাবার: পান্ডি কারি এবং বাঁশের শুটের তরকারির মতো খাবারের সাথে একটি ঐতিহ্যবাহী কুর্গি খাবার উপভোগ করুন।
দিন 2: কুর্গ থেকে চিকমাগালুর
সকাল:
দুবারে এলিফ্যান্ট ক্যাম্প: সকালটা হাতির সাথে আলাপচারিতায় কাটান এবং কোরাকল রাইড উপভোগ করুন।
বিকাল: চিকমাগালুর (প্রায় 3-4 ঘন্টা) ড্রাইভ করুন।
সন্ধ্যা:
মুল্লায়ানাগিরি: সময় অনুমতি দিলে, অত্যাশ্চর্য দৃশ্য এবং শীতল বাতাসের জন্য কর্ণাটকের সর্বোচ্চ শৃঙ্গ মুল্লায়ানাগিরি পরিদর্শন করুন।
রাতের খাবার: একটি স্থানীয় রেস্তোরাঁয় খাবার উপভোগ করুন, মালনাদের খাবারের স্বাদ নিন।
দিন 3: চিকমাগালুর অন্বেষণ
সকাল:
কফি প্ল্যান্টেশন ট্যুর: একটি কফি এস্টেটের একটি নির্দেশিত সফর নিন এবং কফি তৈরির প্রক্রিয়া সম্পর্কে জানুন।
হেব্বি জলপ্রপাত: হেব্বি জলপ্রপাত থেকে ট্রেক করুন, কফি বাগানের মাঝে অবস্থিত একটি সুন্দর জলপ্রপাত।
বিকেল:
বাবা বুদাঙ্গিরি: গুহা এবং সুফি সাধক বাবা বুদানের মাজারের জন্য পরিচিত এই পর্বতশ্রেণীতে যান।
সন্ধ্যা:
হিরেকোলালে হ্রদ: এই মনোরম লেকের পাশে একটি শান্তিপূর্ণ সন্ধ্যা উপভোগ করুন।
রাতের খাবার: কাছাকাছি একটি রেস্তোরাঁয় স্থানীয় মালনাদের সুস্বাদু খাবারের স্বাদ নিন।
দিন 4: চিকমাগালুর থেকে হাম্পি
সকাল: হাম্পির জন্য তাড়াতাড়ি প্রস্থান (প্রায় 6-7 ঘন্টা)।
বিকেল:
বিজয়া বিট্টলা মন্দির: পাথরের রথ এবং বাদ্যযন্ত্রের স্তম্ভের জন্য পরিচিত এই আইকনিক মন্দিরটি দিয়ে হাম্পি অন্বেষণ শুরু করুন।
বিরুপাক্ষ মন্দির: ভগবান শিবের উদ্দেশ্যে নিবেদিত এই প্রাচীন মন্দিরটি দেখুন, হাম্পির একটি গুরুত্বপূর্ণ ল্যান্ডমার্ক।
সন্ধ্যা:
হেমাকুটা পাহাড়: হাম্পির ধ্বংসাবশেষের উপর একটি শ্বাসরুদ্ধকর সূর্যাস্ত উপভোগ করতে হেমাকুটা পাহাড়ে চড়ুন।
রাতের খাবার: একটি স্থানীয় রেস্তোরাঁয় ভোজন করুন, উত্তর কর্ণাটকের ঐতিহ্যবাহী খাবারের নমুনা নিন।
দিন 5: হাম্পি অন্বেষণ
সকাল:
হাম্পি বাজার এবং মনোলিথিক ষাঁড়: প্রাচীন বাজারের রাস্তাটি ঘুরে দেখুন এবং বৃহৎ একশিলা নন্দী মূর্তি দেখুন।
রাজকীয় ঘের: মহানবমী ডিব্বা, স্টেপড ট্যাঙ্ক এবং রাণীর স্নান সহ রয়্যাল এনক্লোসারে যান।
বিকেল:
লোটাস মহল এবং হাতির আস্তাবল: রাজকীয় কমপ্লেক্সের অংশ ছিল এই সুন্দর কাঠামোগুলি অন্বেষণ করুন।
হাম্পি প্রত্নতাত্ত্বিক যাদুঘর: বিজয়নগর সাম্রাজ্য সম্পর্কিত নিদর্শন এবং প্রদর্শনী দেখতে কমলাপুরের জাদুঘরে যান।
সন্ধ্যা:
মাতাঙ্গা পাহাড়: হাম্পির ধ্বংসাবশেষ এবং ল্যান্ডস্কেপের একটি মনোরম দৃশ্যের জন্য মাতাঙ্গা পাহাড়ে আরোহণ করুন।
প্রস্থান: আপনার অগ্রবর্তী যাত্রার জন্য ব্যাঙ্গালোর (নিকটতম রেলওয়ে স্টেশন/এয়ারপোর্ট) ফিরে যান।
গ্রীষ্মকালে কর্ণাটকে ভ্রমণের জন্য টিপস
পোশাক: দিনের জন্য হালকা, নিঃশ্বাস নেওয়ার মতো পোশাক এবং হিল স্টেশনে শীতল সন্ধ্যার জন্য একটি হালকা জ্যাকেট।
পাদুকা: আরামদায়ক হাঁটার জুতা অন্বেষণের জন্য আবশ্যক।
স্বাস্থ্য: হাইড্রেটেড থাকুন, সানস্ক্রিন ব্যবহার করুন এবং রোদ থেকে নিজেকে রক্ষা করার জন্য একটি টুপি এবং সানগ্লাস বহন করুন।
বুকিং: শেষ মুহূর্তের ঝামেলা এড়াতে আগে থেকেই থাকার জায়গা এবং প্রয়োজনীয় প্রবেশের টিকিট সংরক্ষণ করুন।
কর্ণাটকে আপনার অনন্য গ্রীষ্মকালীন ভ্রমণ উপভোগ করুন, এই অঞ্চলের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, ঐতিহাসিক ঐশ্বর্য এবং সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্যের মিশ্রণ। বিপদনাশিনী পুজো 🙏🙏🙏

14/09/2025

সকল ধর্মের উদ্দেশ্য হলো মৃত্যুর মাধ্যমে জীবনের মূল্য স্মরণ করিয়ে দেওয়া।

😱 has made a significant impact in the Indian automotive market with several interesting and lesser-known facts about its operations in the country:👈🥰🙏💐🔵🟡🟡😱

1. Early Entry into India: Toyota entered the Indian market in 1997 with the launch of the Toyota Qualis, a popular MPV (multi-purpose vehicle) at the time. It was one of the first foreign automakers to establish a significant presence in India.

2. Joint Venture with Kirloskar: Toyota Kirloskar Motor (TKM) is a joint venture between Toyota Motor Corporation and Kirloskar Group. This partnership began in 1997, and the company has since been a major player in the Indian automotive market.

3. Local Manufacturing Facilities: Toyota’s manufacturing plants in India are located in Bidadi, Karnataka, and at a second plant in Tamil Nadu. These plants are equipped with advanced technology and have a significant local content, contributing to Toyota's commitment to the “Make in India” initiative.

4. Toyota’s Global R&D Hub: Toyota established its Global Business Services (GBS) center in Bengaluru, which is one of the key hubs for Toyota’s global research and development activities. This center focuses on various aspects of automotive technology, including IT and engineering solutions.

5. Hybrid Technology Leader: Toyota was a pioneer in hybrid technology with the introduction of the Toyota Prius, the world’s first mass-produced hybrid car. In India, Toyota introduced its hybrid technology with the Toyota Camry Hybrid in 2013, making hybrid vehicles more accessible in the Indian market.

6. First Indian Plant to Produce Hybrid Vehicles: The Toyota Kirloskar Motor plant in Bidadi was one of the first in India to manufacture hybrid vehicles locally. This move helped reduce costs and increase the availability of hybrid technology in the Indian market.

7. Toyota’s Commitment to Sustainability: Toyota India has a strong focus on sustainability and environmental initiatives. The company has invested in various eco-friendly pr

12/09/2025

এত কাছ থেকে কৈলাস পর্বত আগে কখনো দেখিনি।। ড্রোন শর্ট।। হর হর মহাদেব।

12/09/2025

এত কাছ থেকে কৈলাস পর্বত আগে কখনো দেখিনি।। ড্রোন শর্ট।। হর হর মহাদেব।
কেউ অবহেলা করে এড়িয়ে যাবেন না
5-দিনের অনন্য কর্ণাটক গ্রীষ্মকালীন সফরের যাত্রাপথ
দিন 1: ব্যাঙ্গালোরে আগমন এবং কুর্গে স্থানান্তর
সকাল: ব্যাঙ্গালোরে পৌঁছান, তারপর কুর্গে যান (প্রায় 6 ঘন্টা)।
বিকেল:
অ্যাবে জলপ্রপাত: কফির বাগানে ঘেরা এই সুন্দর জলপ্রপাতটি ঘুরে দেখুন।
রাজার আসন: আশেপাশের পাহাড় এবং উপত্যকার অত্যাশ্চর্য দৃশ্য সহ এই বাগানটি দেখুন।
সন্ধ্যা:
মাদিকেরি ফোর্ট: এই ঐতিহাসিক দুর্গটি অন্বেষণ করুন, যেখানে কুর্গের ইতিহাস প্রদর্শনের একটি যাদুঘরও রয়েছে।
রাতের খাবার: পান্ডি কারি এবং বাঁশের শুটের তরকারির মতো খাবারের সাথে একটি ঐতিহ্যবাহী কুর্গি খাবার উপভোগ করুন।
দিন 2: কুর্গ থেকে চিকমাগালুর
সকাল:
দুবারে এলিফ্যান্ট ক্যাম্প: সকালটা হাতির সাথে আলাপচারিতায় কাটান এবং কোরাকল রাইড উপভোগ করুন।
বিকাল: চিকমাগালুর (প্রায় 3-4 ঘন্টা) ড্রাইভ করুন।
সন্ধ্যা:
মুল্লায়ানাগিরি: সময় অনুমতি দিলে, অত্যাশ্চর্য দৃশ্য এবং শীতল বাতাসের জন্য কর্ণাটকের সর্বোচ্চ শৃঙ্গ মুল্লায়ানাগিরি পরিদর্শন করুন।
রাতের খাবার: একটি স্থানীয় রেস্তোরাঁয় খাবার উপভোগ করুন, মালনাদের খাবারের স্বাদ নিন।
দিন 3: চিকমাগালুর অন্বেষণ
সকাল:
কফি প্ল্যান্টেশন ট্যুর: একটি কফি এস্টেটের একটি নির্দেশিত সফর নিন এবং কফি তৈরির প্রক্রিয়া সম্পর্কে জানুন।
হেব্বি জলপ্রপাত: হেব্বি জলপ্রপাত থেকে ট্রেক করুন, কফি বাগানের মাঝে অবস্থিত একটি সুন্দর জলপ্রপাত।
বিকেল:
বাবা বুদাঙ্গিরি: গুহা এবং সুফি সাধক বাবা বুদানের মাজারের জন্য পরিচিত এই পর্বতশ্রেণীতে যান।
সন্ধ্যা:
হিরেকোলালে হ্রদ: এই মনোরম লেকের পাশে একটি শান্তিপূর্ণ সন্ধ্যা উপভোগ করুন।
রাতের খাবার: কাছাকাছি একটি রেস্তোরাঁয় স্থানীয় মালনাদের সুস্বাদু খাবারের স্বাদ নিন।
দিন 4: চিকমাগালুর থেকে হাম্পি
সকাল: হাম্পির জন্য তাড়াতাড়ি প্রস্থান (প্রায় 6-7 ঘন্টা)।
বিকেল:
বিজয়া বিট্টলা মন্দির: পাথরের রথ এবং বাদ্যযন্ত্রের স্তম্ভের জন্য পরিচিত এই আইকনিক মন্দিরটি দিয়ে হাম্পি অন্বেষণ শুরু করুন।
বিরুপাক্ষ মন্দির: ভগবান শিবের উদ্দেশ্যে নিবেদিত এই প্রাচীন মন্দিরটি দেখুন, হাম্পির একটি গুরুত্বপূর্ণ ল্যান্ডমার্ক।
সন্ধ্যা:
হেমাকুটা পাহাড়: হাম্পির ধ্বংসাবশেষের উপর একটি শ্বাসরুদ্ধকর সূর্যাস্ত উপভোগ করতে হেমাকুটা পাহাড়ে চড়ুন।
রাতের খাবার: একটি স্থানীয় রেস্তোরাঁয় ভোজন করুন, উত্তর কর্ণাটকের ঐতিহ্যবাহী খাবারের নমুনা নিন।
দিন 5: হাম্পি অন্বেষণ
সকাল:
হাম্পি বাজার এবং মনোলিথিক ষাঁড়: প্রাচীন বাজারের রাস্তাটি ঘুরে দেখুন এবং বৃহৎ একশিলা নন্দী মূর্তি দেখুন।
রাজকীয় ঘের: মহানবমী ডিব্বা, স্টেপড ট্যাঙ্ক এবং রাণীর স্নান সহ রয়্যাল এনক্লোসারে যান।
বিকেল:
লোটাস মহল এবং হাতির আস্তাবল: রাজকীয় কমপ্লেক্সের অংশ ছিল এই সুন্দর কাঠামোগুলি অন্বেষণ করুন।
হাম্পি প্রত্নতাত্ত্বিক যাদুঘর: বিজয়নগর সাম্রাজ্য সম্পর্কিত নিদর্শন এবং প্রদর্শনী দেখতে কমলাপুরের জাদুঘরে যান।
সন্ধ্যা:
মাতাঙ্গা পাহাড়: হাম্পির ধ্বংসাবশেষ এবং ল্যান্ডস্কেপের একটি মনোরম দৃশ্যের জন্য মাতাঙ্গা পাহাড়ে আরোহণ করুন।
প্রস্থান: আপনার অগ্রবর্তী যাত্রার জন্য ব্যাঙ্গালোর (নিকটতম রেলওয়ে স্টেশন/এয়ারপোর্ট) ফিরে যান।
গ্রীষ্মকালে কর্ণাটকে ভ্রমণের জন্য টিপস
পোশাক: দিনের জন্য হালকা, নিঃশ্বাস নেওয়ার মতো পোশাক এবং হিল স্টেশনে শীতল সন্ধ্যার জন্য একটি হালকা জ্যাকেট।
পাদুকা: আরামদায়ক হাঁটার জুতা অন্বেষণের জন্য আবশ্যক।
স্বাস্থ্য: হাইড্রেটেড থাকুন, সানস্ক্রিন ব্যবহার করুন এবং রোদ থেকে নিজেকে রক্ষা করার জন্য একটি টুপি এবং সানগ্লাস বহন করুন।
বুকিং: শেষ মুহূর্তের ঝামেলা এড়াতে আগে থেকেই থাকার জায়গা এবং প্রয়োজনীয় প্রবেশের টিকিট সংরক্ষণ করুন।
কর্ণাটকে আপনার অনন্য গ্রীষ্মকালীন ভ্রমণ উপভোগ করুন, এই অঞ্চলের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, ঐতিহাসিক ঐশ্বর্য এবং সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্যের মিশ্রণ। বিপদনাশিনী পুজো 🙏🙏🙏

06/09/2025

বাউফলের জয়ন্ত দাস জয়ের সাথে একটি মুসলিম মেয়ের সাথে সম্পর্ক হয় । ওই মেয়েটি তাকে বলে আমাকে বিয়ে করতে হলে তোমাকে নওমুসলিম হতে হবে,পিতা মাতা আত্মীয়স্বজন, ধর্ম ত্যাগ করতে হবে।
সেই জন্য জয় বিয়ে করার জন্য ধর্মান্তরিত হয়ে যান।
কিন্তু আরভী ধর্মন্তরিত হওয়ার কিছু দিন পর মেয়েটি তার সাথে যোগযোগ বন্ধ করে দেয়। এতে তিনি হতাশাগ্রস্থ হয়ে পরেন। পরে নিরুপায় হয়ে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেন।

😡কেউ আংরি রিয়াক্ট দিবেন না,এতে আইডির রিচ কমে যাবে,,

30/08/2025

পুলিশের হাতে গ্রেফতার হলেও তাকে ছাড়িয়ে নেয় সুজিত রায় নন্দী নামের একজন হিন্দু।
অথচ এই স্বজাত শত্রুরা দুষ্টকে রক্ষা করছে,
যে দুষ্টের কারণে ২০২১ সালে পুরোহিতসহ বহু হিন্দু নিহত হয়েছিল।

ভারতীয় প্রশাসনের প্রতি আহ্বান: অবিলম্বে অপারেশন চালিয়ে এদের ধরে বাংলাদেশে ফিরিয়ে দিন।

ভারতীয় রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি আবেদন:
যেভাবে মঞ্চে বাংলাদেশের হিন্দুদের জন্য আওয়াজ তোলেন, সেভাবেই নিজের দেশে লুকিয়ে থাকা হিন্দু বিদ্বেষীদের ধরিয়ে দিন প্রশাসনের হাতে।
অন্যথায় আর কখনো বাংলাদেশের হিন্দুদের জন্য মায়া কান্না করবেন না।যদি এদের ধরিয়ে দিতে না পারেন, প্রমাণিত হবে যে আপনারা কেবল রাজনীতি করছেন.

কেউ অবহেলা করে এড়িয়ে যাবেন না
5-দিনের অনন্য কর্ণাটক গ্রীষ্মকালীন সফরের যাত্রাপথ
দিন 1: ব্যাঙ্গালোরে আগমন এবং কুর্গে স্থানান্তর
সকাল: ব্যাঙ্গালোরে পৌঁছান, তারপর কুর্গে যান (প্রায় 6 ঘন্টা)।
বিকেল:
অ্যাবে জলপ্রপাত: কফির বাগানে ঘেরা এই সুন্দর জলপ্রপাতটি ঘুরে দেখুন।
রাজার আসন: আশেপাশের পাহাড় এবং উপত্যকার অত্যাশ্চর্য দৃশ্য সহ এই বাগানটি দেখুন।
সন্ধ্যা:
মাদিকেরি ফোর্ট: এই ঐতিহাসিক দুর্গটি অন্বেষণ করুন, যেখানে কুর্গের ইতিহাস প্রদর্শনের একটি যাদুঘরও রয়েছে।
রাতের খাবার: পান্ডি কারি এবং বাঁশের শুটের তরকারির মতো খাবারের সাথে একটি ঐতিহ্যবাহী কুর্গি খাবার উপভোগ করুন।
দিন 2: কুর্গ থেকে চিকমাগালুর
সকাল:
দুবারে এলিফ্যান্ট ক্যাম্প: সকালটা হাতির সাথে আলাপচারিতায় কাটান এবং কোরাকল রাইড উপভোগ করুন।
বিকাল: চিকমাগালুর (প্রায় 3-4 ঘন্টা) ড্রাইভ করুন।
সন্ধ্যা:
মুল্লায়ানাগিরি: সময় অনুমতি দিলে, অত্যাশ্চর্য দৃশ্য এবং শীতল বাতাসের জন্য কর্ণাটকের সর্বোচ্চ শৃঙ্গ মুল্লায়ানাগিরি পরিদর্শন করুন।
রাতের খাবার: একটি স্থানীয় রেস্তোরাঁয় খাবার উপভোগ করুন, মালনাদের খাবারের স্বাদ নিন।
দিন 3: চিকমাগালুর অন্বেষণ
সকাল:
কফি প্ল্যান্টেশন ট্যুর: একটি কফি এস্টেটের একটি নির্দেশিত সফর নিন এবং কফি তৈরির প্রক্রিয়া সম্পর্কে জানুন।
হেব্বি জলপ্রপাত: হেব্বি জলপ্রপাত থেকে ট্রেক করুন, কফি বাগানের মাঝে অবস্থিত একটি সুন্দর জলপ্রপাত।
বিকেল:
বাবা বুদাঙ্গিরি: গুহা এবং সুফি সাধক বাবা বুদানের মাজারের জন্য পরিচিত এই পর্বতশ্রেণীতে যান।
সন্ধ্যা:
হিরেকোলালে হ্রদ: এই মনোরম লেকের পাশে একটি শান্তিপূর্ণ সন্ধ্যা উপভোগ করুন।
রাতের খাবার: কাছাকাছি একটি রেস্তোরাঁয় স্থানীয় মালনাদের সুস্বাদু খাবারের স্বাদ নিন।
দিন 4: চিকমাগালুর থেকে হাম্পি
সকাল: হাম্পির জন্য তাড়াতাড়ি প্রস্থান (প্রায় 6-7 ঘন্টা)।
বিকেল:
বিজয়া বিট্টলা মন্দির: পাথরের রথ এবং বাদ্যযন্ত্রের স্তম্ভের জন্য পরিচিত এই আইকনিক মন্দিরটি দিয়ে হাম্পি অন্বেষণ শুরু করুন।
বিরুপাক্ষ মন্দির: ভগবান শিবের উদ্দেশ্যে নিবেদিত এই প্রাচীন মন্দিরটি দেখুন, হাম্পির একটি গুরুত্বপূর্ণ ল্যান্ডমার্ক।
সন্ধ্যা:
হেমাকুটা পাহাড়: হাম্পির ধ্বংসাবশেষের উপর একটি শ্বাসরুদ্ধকর সূর্যাস্ত উপভোগ করতে হেমাকুটা পাহাড়ে চড়ুন।
রাতের খাবার: একটি স্থানীয় রেস্তোরাঁয় ভোজন করুন, উত্তর কর্ণাটকের ঐতিহ্যবাহী খাবারের নমুনা নিন।
দিন 5: হাম্পি অন্বেষণ
সকাল:
হাম্পি বাজার এবং মনোলিথিক ষাঁড়: প্রাচীন বাজারের রাস্তাটি ঘুরে দেখুন এবং বৃহৎ একশিলা নন্দী মূর্তি দেখুন।
রাজকীয় ঘের: মহানবমী ডিব্বা, স্টেপড ট্যাঙ্ক এবং রাণীর স্নান সহ রয়্যাল এনক্লোসারে যান।
বিকেল:
লোটাস মহল এবং হাতির আস্তাবল: রাজকীয় কমপ্লেক্সের অংশ ছিল এই সুন্দর কাঠামোগুলি অন্বেষণ করুন।
হাম্পি প্রত্নতাত্ত্বিক যাদুঘর: বিজয়নগর সাম্রাজ্য সম্পর্কিত নিদর্শন এবং প্রদর্শনী দেখতে কমলাপুরের জাদুঘরে যান।
সন্ধ্যা:
মাতাঙ্গা পাহাড়: হাম্পির ধ্বংসাবশেষ এবং ল্যান্ডস্কেপের একটি মনোরম দৃশ্যের জন্য মাতাঙ্গা পাহাড়ে আরোহণ করুন।
প্রস্থান: আপনার অগ্রবর্তী যাত্রার জন্য ব্যাঙ্গালোর (নিকটতম রেলওয়ে স্টেশন/এয়ারপোর্ট) ফিরে যান।
গ্রীষ্মকালে কর্ণাটকে ভ্রমণের জন্য টিপস
পোশাক: দিনের জন্য হালকা, নিঃশ্বাস নেওয়ার মতো পোশাক এবং হিল স্টেশনে শীতল সন্ধ্যার জন্য একটি হালকা জ্যাকেট।
পাদুকা: আরামদায়ক হাঁটার জুতা অন্বেষণের জন্য আবশ্যক।
স্বাস্থ্য: হাইড্রেটেড থাকুন, সানস্ক্রিন ব্যবহার করুন এবং রোদ থেকে নিজেকে রক্ষা করার জন্য একটি টুপি এবং সানগ্লাস বহন করুন।
বুকিং: শেষ মুহূর্তের ঝামেলা এড়াতে আগে থেকেই থাকার জায়গা এবং প্রয়োজনীয় প্রবেশের টিকিট সংরক্ষণ করুন।
কর্ণাটকে আপনার অনন্য গ্রীষ্মকালীন ভ্রমণ উপভোগ করুন, এই অঞ্চলের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, ঐতিহাসিক ঐশ্বর্য এবং সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্যের মিশ্রণ। বিপদনাশিনী পুজো 🙏🙏🙏

28/08/2025

কেউ অবহেলা করে এড়িয়ে যাবেন না
5-দিনের অনন্য কর্ণাটক গ্রীষ্মকালীন সফরের যাত্রাপথ
দিন 1: ব্যাঙ্গালোরে আগমন এবং কুর্গে স্থানান্তর
সকাল: ব্যাঙ্গালোরে পৌঁছান, তারপর কুর্গে যান (প্রায় 6 ঘন্টা)।
বিকেল:
অ্যাবে জলপ্রপাত: কফির বাগানে ঘেরা এই সুন্দর জলপ্রপাতটি ঘুরে দেখুন।
রাজার আসন: আশেপাশের পাহাড় এবং উপত্যকার অত্যাশ্চর্য দৃশ্য সহ এই বাগানটি দেখুন।
সন্ধ্যা:
মাদিকেরি ফোর্ট: এই ঐতিহাসিক দুর্গটি অন্বেষণ করুন, যেখানে কুর্গের ইতিহাস প্রদর্শনের একটি যাদুঘরও রয়েছে।
রাতের খাবার: পান্ডি কারি এবং বাঁশের শুটের তরকারির মতো খাবারের সাথে একটি ঐতিহ্যবাহী কুর্গি খাবার উপভোগ করুন।
দিন 2: কুর্গ থেকে চিকমাগালুর
সকাল:
দুবারে এলিফ্যান্ট ক্যাম্প: সকালটা হাতির সাথে আলাপচারিতায় কাটান এবং কোরাকল রাইড উপভোগ করুন।
বিকাল: চিকমাগালুর (প্রায় 3-4 ঘন্টা) ড্রাইভ করুন।
সন্ধ্যা:
মুল্লায়ানাগিরি: সময় অনুমতি দিলে, অত্যাশ্চর্য দৃশ্য এবং শীতল বাতাসের জন্য কর্ণাটকের সর্বোচ্চ শৃঙ্গ মুল্লায়ানাগিরি পরিদর্শন করুন।
রাতের খাবার: একটি স্থানীয় রেস্তোরাঁয় খাবার উপভোগ করুন, মালনাদের খাবারের স্বাদ নিন।
দিন 3: চিকমাগালুর অন্বেষণ
সকাল:
কফি প্ল্যান্টেশন ট্যুর: একটি কফি এস্টেটের একটি নির্দেশিত সফর নিন এবং কফি তৈরির প্রক্রিয়া সম্পর্কে জানুন।
হেব্বি জলপ্রপাত: হেব্বি জলপ্রপাত থেকে ট্রেক করুন, কফি বাগানের মাঝে অবস্থিত একটি সুন্দর জলপ্রপাত।
বিকেল:
বাবা বুদাঙ্গিরি: গুহা এবং সুফি সাধক বাবা বুদানের মাজারের জন্য পরিচিত এই পর্বতশ্রেণীতে যান।
সন্ধ্যা:
হিরেকোলালে হ্রদ: এই মনোরম লেকের পাশে একটি শান্তিপূর্ণ সন্ধ্যা উপভোগ করুন।
রাতের খাবার: কাছাকাছি একটি রেস্তোরাঁয় স্থানীয় মালনাদের সুস্বাদু খাবারের স্বাদ নিন।
দিন 4: চিকমাগালুর থেকে হাম্পি
সকাল: হাম্পির জন্য তাড়াতাড়ি প্রস্থান (প্রায় 6-7 ঘন্টা)।
বিকেল:
বিজয়া বিট্টলা মন্দির: পাথরের রথ এবং বাদ্যযন্ত্রের স্তম্ভের জন্য পরিচিত এই আইকনিক মন্দিরটি দিয়ে হাম্পি অন্বেষণ শুরু করুন।
বিরুপাক্ষ মন্দির: ভগবান শিবের উদ্দেশ্যে নিবেদিত এই প্রাচীন মন্দিরটি দেখুন, হাম্পির একটি গুরুত্বপূর্ণ ল্যান্ডমার্ক।
সন্ধ্যা:
হেমাকুটা পাহাড়: হাম্পির ধ্বংসাবশেষের উপর একটি শ্বাসরুদ্ধকর সূর্যাস্ত উপভোগ করতে হেমাকুটা পাহাড়ে চড়ুন।
রাতের খাবার: একটি স্থানীয় রেস্তোরাঁয় ভোজন করুন, উত্তর কর্ণাটকের ঐতিহ্যবাহী খাবারের নমুনা নিন।
দিন 5: হাম্পি অন্বেষণ
সকাল:
হাম্পি বাজার এবং মনোলিথিক ষাঁড়: প্রাচীন বাজারের রাস্তাটি ঘুরে দেখুন এবং বৃহৎ একশিলা নন্দী মূর্তি দেখুন।
রাজকীয় ঘের: মহানবমী ডিব্বা, স্টেপড ট্যাঙ্ক এবং রাণীর স্নান সহ রয়্যাল এনক্লোসারে যান।
বিকেল:
লোটাস মহল এবং হাতির আস্তাবল: রাজকীয় কমপ্লেক্সের অংশ ছিল এই সুন্দর কাঠামোগুলি অন্বেষণ করুন।
হাম্পি প্রত্নতাত্ত্বিক যাদুঘর: বিজয়নগর সাম্রাজ্য সম্পর্কিত নিদর্শন এবং প্রদর্শনী দেখতে কমলাপুরের জাদুঘরে যান।
সন্ধ্যা:
মাতাঙ্গা পাহাড়: হাম্পির ধ্বংসাবশেষ এবং ল্যান্ডস্কেপের একটি মনোরম দৃশ্যের জন্য মাতাঙ্গা পাহাড়ে আরোহণ করুন।
প্রস্থান: আপনার অগ্রবর্তী যাত্রার জন্য ব্যাঙ্গালোর (নিকটতম রেলওয়ে স্টেশন/এয়ারপোর্ট) ফিরে যান।
গ্রীষ্মকালে কর্ণাটকে ভ্রমণের জন্য টিপস
পোশাক: দিনের জন্য হালকা, নিঃশ্বাস নেওয়ার মতো পোশাক এবং হিল স্টেশনে শীতল সন্ধ্যার জন্য একটি হালকা জ্যাকেট।
পাদুকা: আরামদায়ক হাঁটার জুতা অন্বেষণের জন্য আবশ্যক।
স্বাস্থ্য: হাইড্রেটেড থাকুন, সানস্ক্রিন ব্যবহার করুন এবং রোদ থেকে নিজেকে রক্ষা করার জন্য একটি টুপি এবং সানগ্লাস বহন করুন।
বুকিং: শেষ মুহূর্তের ঝামেলা এড়াতে আগে থেকেই থাকার জায়গা এবং প্রয়োজনীয় প্রবেশের টিকিট সংরক্ষণ করুন।
কর্ণাটকে আপনার অনন্য গ্রীষ্মকালীন ভ্রমণ উপভোগ করুন, এই অঞ্চলের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, ঐতিহাসিক ঐশ্বর্য এবং সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্যের মিশ্রণ। বিপদনাশিনী পুজো 🙏🙏🙏

27/08/2025

সম্পত্তির ভাগাভাগি জেরে আপন ভাইয়ের চোখ উঠিয়ে বাবা আশেদ বেপারী হাতে তুলে দিয়েছে অপর দুই ভাই রোকন বেপারী তার স্ত্রী ও মেয়ে, সপন বেপারী। এই ঘটনায় থমথমে পুরো এলাকায়। বরিশাল জেলার মুলাদি উপজেলা নাজিরপুর ইউনিয়ন সাহেবের চর গ্রামে এই ঘটনা ঘটে।

25/08/2025

25/08/2025

ব্রেকিং নিউজ‼️কলকাতা পুলিশ গ্রেফতারের পরেও ছেড়ে দিল বাংলাদেশের হিন্দুদের নির্যাতনকারী মোঃ বাহাউদ্দিন বাহারকে! ভারত কখনোই বাংলাদেশে বসবাসরত হিন্দুদের নিয়ে ভাবেনি, ভবিষ্যতেও ভাববে না! বাংলাদেশে বসবাসরত ৯০% হিন্দু বোকার স্বর্গে বাস করে! বাংলাদেশ থেকে যারা অবৈধভাবে পশ্চিমবঙ্গে গিয়েছে তাদেরকেও আস্তে আস্তে পুশ-ব্যাক করবে ভারত সরকার....

উল্লেখ্য, কুমিল্লা-৬ আসনের এমপি বাহাউদ্দিন বাহার কে কলকাতা পুলিশ গ্রেফতার করেছিল! আওয়ামী শাসন আমলের একজন হিন্দু এমপির সুপারিশের কারণে তাকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে! এই ঘটনা থেকে বাংলাদেশের হিন্দুদের শিক্ষা নেওয়া উচিত! আসলে হিন্দুদের শত্রু হিন্দুরাই! এই স্ববিরোধী হিন্দুদের বিলুপ্তির হাত থেকে কেউ রক্ষা করতে পারবে না, এমনকি স্বয়ং ভগবানের পক্ষেও সম্ভব নয়!

23/08/2025

জমি দখলের প্রতিবাদ করার কারনে নরসিংদী জেলার মনোহরদী উপজেলার রামপুরের শ্যামল ( জুয়েল)বনিকের উপর নৃশংস হামলা ও হত্যার চেষ্টা,মারত্বক জখম অবস্থায় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।