LaughaLaughi

LaughaLaughi ভারতের একমাত্র বাংলা মিডিয়া সংস্থা
যারা ফেক নিউজ ছড়ায় না

অবশেষে প্রকাশ করা হলো টেন্টেড লিস্ট তবে সেখানেও রয়ে যাচ্ছে কিছু মারাত্মক প্রশ্ন!২০১৬ সালের এসএসসি পরীক্ষার পুরো প্যানেল ...
30/08/2025

অবশেষে প্রকাশ করা হলো টেন্টেড লিস্ট তবে সেখানেও রয়ে যাচ্ছে কিছু মারাত্মক প্রশ্ন!

২০১৬ সালের এসএসসি পরীক্ষার পুরো প্যানেল বাতিল করে দেওয়ার ফলে প্রায় ২৬ হাজার শিক্ষক-শিক্ষিকার এবং শিক্ষাকর্মীদের চাকরি রাতারাতি চলে যায়।

এমন একটা দুর্নীতি যেটার জন্যে রাজ্য রাজনীতি তোলপাড় হয়ে যায়। হাইকোর্ট, সুপ্রিম কোর্ট ঘুরে অবশেষে গতকাল এসএসসি তে টেন্টেড লিস্ট প্রকাশিত করা হয়। অর্থাৎ যারা অযোগ্য প্রার্থী।

পুরোনো খসড়া তালিকা অর্থাৎ ২০২৩ এর তালিকার সাথে গতকালের তালিকা মেলাতে শুরু করলাম। মোটামুটি ওই তালিকায় যাদের রোল নম্বর এবং নাম ছিল, সেগুলো আছে।

তবে প্রশ্নটা অন্য জায়গায়।

গতকাল এসএসসির তরফ থেকে মোট ৩ টি লিস্ট প্রকাশ করা হয়।

১. ২০১৬ এসএলএসটি অযোগ্য যারা
২. সেই অযোগদের মধ্যে যারা ফের ২০২৫ সালের এসএলএসটি পরীক্ষার জন্যে এপ্লিকেশন জমা করে
৩. ২০১৬ এসএলএসটি অযোগ্য লিস্ট এর বাড়তি দুজন

এবার কোথায় সমস্যাটা আবার হবে দেখো।

২০১৬ -র যারা অযোগ্য তাদের মধ্যে বেশ কিছুজন ফের এই বছর অর্থাৎ ২০২৫ সালের এসএলএসটি পরীক্ষার জন্যে আবেদন করেছে। এবার নাম, ঠিকানা এবং বাবার নাম মিলিয়ে এসএসসি জানাচ্ছে যে তারা সেই ব্যক্তিদের চিহ্নিত করেছে যারা নতুন করে আবেদন করেছে।

কিন্তু এবার ভাববার বিষয়টা হলো যে নতুন সেই তালিকায় যে রোল নম্বর গুলো আছে, সেখানে শুধুমাত্র স্কুলের নাম দেওয়া আছে। দেওয়া নেই তাদের নাম।

আবার কিছু রোল নম্বর ২০২৫ এর তালিকায় আছে অথচ তাদের রোল নম্বর নেই ২০১৬ এর তালিকায়।
এবার এটা হতে পারে যে ২০২৫ এর জন্যে নতুন রোল নম্বর দেওয়া হয়। তাহলে যদি তাই হয়, তাহলে ওটা যে পুরোনো সেই অযোগ্যকেই দেওয়া হচ্ছে না, সেটা কিভাবে যাচাই করা যাবে?

কারণ ওই যে আগেই বললাম ২০২৫ এর অযোগদের তালিকায় কারুর নাম নেই।

বুঝলে কী বললাম?

30/08/2025

এসএসসির লিস্ট গুলো নিয়ে এতক্ষণ ঘাঁটাঘাঁটি করলাম। পরের পোস্টটা দেখলে এবার অনেকের ঘুম উড়ে যেতে পারে।

UGC-র গণিত পাঠ্যক্রমে যোগ হতে চলেছে প্রাচীন ভারতীয় গণিতের নানা উপাদান। খসড়া পাঠ্যক্রম অনুযায়ী, এতে অন্তর্ভুক্ত করা হবে ক...
30/08/2025

UGC-র গণিত পাঠ্যক্রমে যোগ হতে চলেছে প্রাচীন ভারতীয় গণিতের নানা উপাদান।

খসড়া পাঠ্যক্রম অনুযায়ী, এতে অন্তর্ভুক্ত করা হবে কাল গণনা (Kala Gaṇana), সূর্য ও চাঁদের অবস্থানের ভিত্তিতে সময় নির্ণয়ের প্রাচীন পদ্ধতি, ভারতীয় বীজগণিত (Bharatiya Bijaganita), শুল্বসূত্র থেকে নেওয়া জ্যামিতির নিয়ম, সূত্রভিত্তিক অ্যালজেব্রা ইত্যাদি।

এর পাশাপাশি থাকবে ‘সূর্যসিদ্ধান্ত’, ‘আর্যভটীয়’, ‘লীলাবতী’, ‘সিদ্ধান্ত শিরোমণি’ প্রভৃতি গ্রন্থে বর্ণিত গণিত ও জ্যোতির্বিজ্ঞানের ধারণা।

খসড়ায় উল্লেখ করা হয়েছে যে, এগুলো কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ে মূল বিষয় (Core course), ইলেক্টিভ (Elective) অথবা সাধারণ নির্বাচনী বিষয় (Generic Elective) হিসেবে পড়ানো যেতে পারে, অর্থাৎ শিক্ষার্থীদের জন্য এটি বাধ্যতামূলক নয় বরং বেছে নেওয়ার সুযোগ থাকবে।

তবে বেশ কিছু অধ্যাপক মনে করছে যে এটা ভবিষ্যতে বাধ্যতামূলক হয়ে যেতেও পারে।

যাই হোক কেন্দ্রীয় শিক্ষা দপ্তরের মতে এই পরিবর্তনের উদ্দেশ্য হলো আধুনিক গণিতের পাশাপাশি ভারতের প্রাচীন জ্ঞানতত্ত্ব ও সাংস্কৃতিক উত্তরাধিকারকে শিক্ষার মূলধারায় অন্তর্ভুক্ত করা, যাতে শিক্ষার্থীরা কেবল সমসাময়িক গণিতেই নয়, ঐতিহাসিক ও প্রাচীন গণিতচর্চার দিকেও সমানভাবে সমৃদ্ধ হতে পারে।

তোমাদের কী মনেহয় এই বিষয়?

কলকাতা একদমই নিরাপদ নয় বলছে নারী সমীক্ষা!এবং মুম্বাই সবচেয়ে নিরাপদ!---কলকাতা একের পর এক ধর্ষ*ণ এবং খু*নের ঘটনার পর কলকা...
30/08/2025

কলকাতা একদমই নিরাপদ নয় বলছে নারী সমীক্ষা!
এবং মুম্বাই সবচেয়ে নিরাপদ!

---

কলকাতা একের পর এক ধর্ষ*ণ এবং খু*নের ঘটনার পর কলকাতা যে একটু হলেও নিরাপদ স্থান থেকে নিচে নেমেছে সেটা নিয়ে কোনো দ্বিমত নেই তবে কলকাতা কি সত্যিই সেই তালিকায় একদম তলায়?

যথারীতি আমরা একটু রিসার্চ করলাম।
আগেই বলে দিই এই তথ্য কিন্তু ন্যাশনাল ক্রাইম রেকর্ডস ব্যুরো প্রকাশ করেনি।

দিল্লির জাতীয় মহিলা কমিশন এই তথ্য প্রকাশ করেছে যেখানে তারা গোটা দেশের প্রায় ১৩ হাজার মেয়েদের (মহিলা সমেত) একটি নিরীক্ষা চালায়। সেই নিরীক্ষা অনুযায়ী জানা যাচ্ছে যে কোহিমা, বিশাখাপত্তনম, ভুবনেশ্বর, আইজল, গ্যাংটক, ইটানগর ও মুম্বই - এর মতন শহর সব থেকে সুরক্ষিত বলে তারা মনে করে এবং রাঁচি, শ্রীনগর, দিল্লি, ফারিদাবাদ, পাটনা, জয়পুর ও কলকাতা সব থেকে কম সুরক্ষিত বা নিরাপদ।

---

২০২২ সালে প্রকাশিত ন্যাশনাল ক্রাইম রেকর্ডস ব্যুরো এর প্রকাশ করা তথ্য অনুযায়ী জানা যাচ্ছে যে সেই বছরে দিল্লিতে প্রায় ১৪২০০ টার মতন ধ*র্ষণ, শ্লীল*তাহানির ঘটনা ঘটে। মুম্বাইতে ৬১৭৬ টা ঘটনা এবং কলকাতায় ১৮৯০ টা। অর্থাৎ সরকারি তথ্য অনুযায়ী কলকাতা সেই তালিকায় সবার নিচে ঠিক নয়।

---

এবার কোনটাকে সঠিক বলে মান্যতা দেওয়া যেতে পারে?
আসলে কোনোটাই নয়।

কেন?

প্রথম কথা প্রত্যেকটা ঘটনার অফিসিয়াল রেকর্ড থাকে না অর্থাৎ অনেক ক্ষেত্রেই থানা পুলিশ অবধি গড়ায় না। তো সেই ক্ষেত্রে সেটা এই তালিকায় যোগ হয় না।

দ্বিতীয়ত একটি তথ্য ২০২২ এর আরেকটা হলো সমীক্ষা অর্থাৎ যেটা সাধারণ মানুষ মনে করছে।

তাহলে কি কলকাতা সম্পূর্ণ নিরাপদ?
না।

তাহলে কী করণীয়?
প্রশাসন কে কড়া হাতে আইন শৃঙ্খলা সামলাতে হবে। সিসিটিভি আরো বেশি করে বসাতে হবে। যেই সব এলাকায় একটু সন্দেহ আছে, সেখানে বেশি করে নজরদারি চালাতে হবে।

আমাদের প্রাণের শহরে যাতে কোনো ধরণের ঘটনা না ঘটে আর তার জন্যে পাড়ায় পাড়ায় স্কুলে কলেজে বিভিন্ন উদ্যোগ নিতে হবে।

সর্বোপরি মানুষকেও এগিয়ে আসতে হবে। এমন বহু ঘটনায় দেখা যায় যে মানুষ হাতে মোবাইল নিয়ে ভিডিও করতে ব্যস্ত কিন্তু এগিয়ে আসতে নারাজ।

সচেতনতা ছাড়া এটা একদমই সম্ভব না। কেন্দ্র হোক বা রাজ্য সরকার, সেখানে যেই রাজনৈতিক দল থাকুক না কেন, সেখানে তাদেরকে আমরা যতটাই অপছন্দ করি না কেন, যেই যেই কাজ গুলো করার দরকার সেগুলো করতে হবে। তার জন্যে আওয়াজ তুলতে হবে।

শুধুমাত্র রাস্তায় সেল্ফি তুলবো বলে মিছিল করলেই হবে না। নিজের চিন্তাভাবনা বদলাতে হবে। কারণ অনেকেই আছে যারা পোটেনশিয়াল রেপি*স্ট দের মতন ভাবনা চিন্তা থাকা সত্ত্বেও আর জি কর এর পর রাস্তায় প্রতিবাদ মিছিলে হেঁটেছে।

তাতে লাভ টা কার?

এই মুহূর্তে যেমন এটা বলা যাবে না যে কলকাতা একমাত্র সব থেকে নিরাপদ, তেমন এটাও বলা যাবে না কোনোভাবেই যে কলকাতা বিপজ্জনক অবস্থায় আছে। তবে যেই শহরে বেড়ে ওঠা, সেই শহরে নিয়ে খারাপ কথা শুনতে কারই বা ভালো লাগে বলো তো?

জয় শ্রী শ্রী ভগবানের জয়। 🙏
30/08/2025

জয় শ্রী শ্রী ভগবানের জয়। 🙏

পেট্রোলের সাথে ইথানল মেশানো নিয়ে সকালেই একটা পোস্ট করেছি। সেখানে ইথানল গাড়ির ইঞ্জিন এর জন্যে ভালো না খারাপ সেটা নিয়ে বিস...
30/08/2025

পেট্রোলের সাথে ইথানল মেশানো নিয়ে সকালেই একটা পোস্ট করেছি। সেখানে ইথানল গাড়ির ইঞ্জিন এর জন্যে ভালো না খারাপ সেটা নিয়ে বিস্তারিত জানালাম। এবার আসি সেই পোস্ট এর দ্বিতীয় অংশে। অর্থাৎ এই ইথানল নিয়ে এতো মাতামাতি কেন এবং সেখানে সিয়ান এগ্রো ইন্ডাস্ট্রিজ অ্যান্ড ইনফ্রাস্ট্রাকচার লিমিটেড সংস্থার নাম কেন বারবার উঠে আসছে দেশে এতো সংস্থা থাকা সত্ত্বেও?

১৯৮৫ সালে শুরু হওয়া এই সংস্থা রান্নার মশলা থেকে খাবার তেল বিক্রি করতো। কিন্তু ২০২৩-২৪ সাল থেকে হঠাৎ করেই ইথানল বানানোর কাজে লেগে পড়ে। তবে শুধু সেটাই নয়। রয়েছে কিছু প্রশ্নও।

CIAN Agro-এর নাম হঠাৎ করেই আলোচনায় এসেছে, কারণ কোম্পানির আয় ও মুনাফা কাগজে-কলমে অস্বাভাবিকভাবে বেড়ে গেছে। কী রকম?

২০২৪ সালের প্রথম কোয়ার্টারে যেখানে কোম্পানির আয় ছিল প্রায় ১৭ কোটি টাকা, সেখানে ২০২৫ সালের প্রথম কোয়ার্টারে দেখানো হচ্ছে ৫১১ কোটি টাকা আয়ের হিসাব।

স্বাভাবিকভাবেই শেয়ারবাজার উত্তেজিত হয়েছে, আর শেয়ারের দাম আকাশছোঁয়া হয়েছে।

কিন্তু একজন বিনিয়োগকারীর চোখে এখানে কয়েকটা অস্বাভাবিকতা চোখে পড়ছে—

“Other Income” এর ওপর নির্ভরশীলতা।

FY24 ও FY25 দুই বছরেই কোম্পানির লাভের বড় অংশ এসেছে এককালীন বা পুনরাবৃত্তি-না-হওয়া আয়ের উৎস থেকে।

যদি এগুলো বাদ দেওয়া হয়, তাহলে মুনাফা অনেকটাই হালকা হয়ে যায়, এমনকি ক্ষতিও দেখা দিত।

দ্বিতীয় হলো Cash Flow-এ অসামঞ্জস্যতা।

ব্যালান্সশিটে যা দেখানো হয়েছে আর ক্যাশ ফ্লো স্টেটমেন্টে যা দেখানো হয়েছে—দুটো মিলছে না।

অডিটর অনুমোদন দিলেও, এই রকম অস্পষ্টতা সাধারণত লাল সংকেত।

Promoter Pledging খুব বেশি।

প্রোমোটাররা যদিও ৬৭% শেয়ার ধরে রেখেছে, তার মধ্যে প্রায় ৪৪% শেয়ারই ঋণের জামানত হিসেবে বন্ধক রাখা।

শেয়ারের দামে বড় পতন হলে ঋণদাতারা শেয়ার বিক্রি করতে বাধ্য করতে পারে, তখন শেয়ারের দাম হঠাৎ করে ভেঙে পড়তে পারে।

Subsidiary ও নতুন সেগমেন্টের তথ্য অস্পষ্ট।

কোম্পানি একসাথে চিনি, ডিস্টিলারি, সার, LPG, ফুড প্রোডাক্ট—সব খাতে ঢুকে পড়েছে।

কিন্তু প্রতিটি সেগমেন্ট আসলে কত আয় করছে বা লাভ করছে, সে বিষয়ে খুব কম তথ্য পাওয়া যায়।

Valuation বাস্তবের থেকে অনেক এগিয়ে।

শেয়ার বাজার এখন ধরে নিচ্ছে CIAN ভবিষ্যতের ethanol জায়ান্ট হবে।

কিন্তু এখনো তাদের ব্যবসার গুণমান (quality of earnings) প্রমাণিত হয়নি।

আর মজার বিষয় হলো এই সংস্থা ইথানল ব্যবসায় আছে বলে দাবি করছে কিন্তু বাস্তবে এমন কোনো প্রমাণ এখনো পর্যন্ত মেলেনি!

এবার এই সংস্থার সাথে যেই নামটা জড়িয়ে আছে, সেটা জানার পর SEBI তারপর CAG কি নিরপেক্ষ তদন্ত চালাবে?

কারণ ওই অর্থ এলো কথা থেকে?

হোমওয়ার্ক করেও শাস্তি পেলো যোগ্য শিক্ষকরা!মাঝখান থেকে পকেট মোটা হলো আইনজীবীদের!নিশ্চই ভাবছো যে এতো বড়ো কথা কেন বলে দিলা...
30/08/2025

হোমওয়ার্ক করেও শাস্তি পেলো যোগ্য শিক্ষকরা!
মাঝখান থেকে পকেট মোটা হলো আইনজীবীদের!

নিশ্চই ভাবছো যে এতো বড়ো কথা কেন বলে দিলাম?
তাহলে শুরু করা যাক।

---

২০১৬ এর এসএসসি দুর্নীতি নিয়ে নতুন করে কিছু আর বলার নেই। কিন্তু কিছু প্রশ্ন যেগুলোর উত্তর স্বয়ং মহামান্য আদালত এবং বাকিরা যদি দিতেন তাহলে খুবই ভালো লাগতো।

১. আজকে দাঁড়িয়ে যখন টেন্টেড লিস্ট অর্থাৎ ঘুষ দিয়ে যারা চাকরিতে ঢোকে, সেই লিস্ট প্রকাশ করা হচ্ছে। মানে একতরফা জোর করেই করানো হচ্ছে এসএসসি কে, তাহলে এই জোর খাটানো টা এতদিন কেন করা হয়নি?

করা হলে তো যোগ্য শিক্ষক শিক্ষিকাদের চাকরিটা যেত না।

২. এসএসসি দুর্নীতি করেছে বলে যেমন নেতাদের জেল এ পাঠানো হচ্ছে, তেমন আমলাদের কেন সেটা করা হলো না? এমন তো নয় যে নেতা বসে বসে গড়বড় গুলো করেছে। সে তো আদেশ দিয়ে দিয়েছে।

৩. সিবিআই এতদিন পর কেন চার্জশিট জমা দিলো? সামনে নির্বাচন এসে যাচ্ছে বলে কাজ দেখাতে হবে?

৪. আজকে যখন এসএসসি টেন্টেড লিস্ট প্রকাশ করবে, তখন আইনজীবীরা এই প্রশ্ন কেন রাখলো না আদালতে যে তাহলে নতুন করে পরীক্ষা দেওয়ার কী দরকার যোগ্য শিক্ষক শিক্ষিকাদের?

৫. যারা টাকা দিয়েছে এবং টাকা নিয়েছে– এরা দুজনেই সমান দোষী। আর মাথাপিছু ৩-৪ লক্ষ টাকা করে সব দিয়েছে। সেই টাকা দিয়ে নিজেরা তো একটা ছোটোখাটো ব্যবসা শুরু করে দিতে পারতো।

৬. যোগ্য শিক্ষক শিক্ষিকাদের আবার নতুন করে পরীক্ষা দিতে হবে। তাদের মধ্যে কেউ যদি কোনো একটা কারণে পাশ করতে না পারে, তাহলে তার জন্যে কে শাস্তি পাবে? কে তার সংসারের দায়িত্ব নেবে? রাজ্য সরকার, নেতা, আমলা, আইনজীবী নাকি খোদ বিচারক?

---

এই গোটা ঘটনার জন্যে দোষী শুধুমাত্র নেতা বা যারা টাকা দিয়েছে বা নিয়েছে তারা নয়, সিবিআই থেকে শুরু করে প্রত্যেকটা আইনজীবী এবং আদালত নিজেই। একটা ঘুণ ধরা সিস্টেম যেখানে শুধু টাকার খেলা চলে। নেতা মন্ত্রীরা ঘুষ খাচ্ছে, সিবিআই, ইডি তদন্ত করছে। এমনই তদন্ত করে চার্জশিট তৈরী করছে যে তারা জামিন-এ ছাড়া পেয়ে যাচ্ছে। আইনজীবী ঘুষ খাচ্ছে। বিচারকের বাড়ি থেকে টাকা পাওয়া যাচ্ছে।

আর মাঝখান থেকে যারা বছরের পর বছর পড়াশুনা করে পরীক্ষা দিয়ে, পাশ করে, ইন্টারভিউ দিয়ে, চাকরি করে দেশের নতুন প্রজন্মকেও কে শিক্ষার আলো দেখাবে বলে রাত দিন পরিশ্রম করেছে, তাদেরকে শাস্তি দেওয়া হলো।

দেশের সর্বোচ্চ আদালতের কাছে এই প্রশ্ন গুলো কেউ যদি একটু করেন, তাহলে খুব ভালো হয়।

পেট্রোলের সাথে মেশানো হচ্ছে ইথানল! গাড়ির ইঞ্জিন এর জন্যে ভালো না খারাপ?রান্নার মশলা এবং খাবার তেল বিক্রি করার সংস্থা রাত...
30/08/2025

পেট্রোলের সাথে মেশানো হচ্ছে ইথানল! গাড়ির ইঞ্জিন এর জন্যে ভালো না খারাপ?

রান্নার মশলা এবং খাবার তেল বিক্রি করার সংস্থা রাতারাতি ত্রৈমাসিক আয় প্রায় ১৭ কোটি টাকা থেকে বাড়িয়ে ফেললো ৫১১ কোটি টাকায়!

বিষয়টা কি জলের মতন পরিষ্কার? নাকি এতটাই তেল মেশানো আছে এখানে যে আমরা জানি না?

---

দুদিন ধরে একটা সংস্থার কথা নিয়ে অনেক বেশি আলোচনা হচ্ছে। সংস্থাটির নাম সিয়ান এগ্রো ইন্ডাস্ট্রিজ অ্যান্ড ইনফ্রাস্ট্রাকচার লিমিটেড। ১৯৮৫ সালে শুরু হওয়া এই সংস্থা রান্নার মশলা থেকে খাবার তেল বিক্রি করতো। কিন্তু ২০২৩-২৪ সাল থেকে হঠাৎ করেই এই সংস্থা ইথানল বানানোর কাজে লেগে পড়ে।

সেই ইথানল যেটা এই মুহূর্তে পেট্রোলের সাথে মেশানো হচ্ছে।

ইথানল কী?
ইথানল হলো একটি জৈব জ্বালানী যা সাধারণত আখ, ভুট্টা বা উদ্বৃত্ত শস্য থেকে তৈরী করা হয়।
১৯৭০ - ৮০ দশকে ব্রাজিল এবং আমেরিকাতে পেট্রোলের সাথে ইথানল এর চল প্রথম শুরু হয়।

এটা করার কারণ?
প্রধানত তেল আমদানি কমাতে, শক্তি সুরক্ষা উন্নত করতে এবং দূষণ কমাতে। যেহেতু ইথানল যে কেউই বানাতে পারবে তাই যদি পেট্রোলের সাথে মেশানো হয়, তাহলে সেই অর্থে পেট্রল আমদানি কম করতে হবে।

এর জন্যে গাড়ির ইঞ্জিন আস্তে আস্তে বলদাতে শুরু করে। এবার এই পেট্রোলের সাথে কতটা ইথানল মেশানো উচিত বা মেশানো হয়, তার নিরিখে বিভিন্ন নাম রয়েছে।

যেমন–

ই-৫ পেট্রল -> অর্থাৎ ১০০ ভাগ তেল এর মধ্যে ৫% ইথানল আছে
ই-১০ পেট্রল -> অর্থাৎ ১০০ ভাগ তেল এর মধ্যে ১০% ইথানল আছে
ই-২০, ই-৩০, ই-৮৫

ইন্ডিয়াতে এই ইথানল মেশানোর উদ্যোগ নেওয়া হয় ২০০৩ সালে এবং ২০১৩-১৪ সাল অবধি ই-৫ অর্থাৎ ৫% ইথানল মেশানো হতো। তার বেশি নয়। কারণ বর্তমানে আমাদের দেশে যে সব গাড়ি আছে, সেই সব গাড়ির ইঞ্জিন ই-১০ অবধি সামলে নিতে পারে। তার বেশি হলে নতুন গাড়ি কিনতে হবে।

কিন্তু এই ইথানল মেশানো পেট্রল ই-৫ থেকে ই-১০ হয় ২০২২-২৩ সালে। আর ই-১০ থেকে ই-২০ করে দেওয়া যাচ্ছে ২০২৫-২৬ সালের মধ্যে।

প্রশ্ন উঠছে যে ইথানল মেশানো পেট্রল যখন দূষণ নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করবে, তখন এতে কিসের ক্ষতি?

ইথানল বেশি পরিমাণে মেশানো হলে সাধারণ পেট্রোল ইঞ্জিনের জন্য তা ক্ষতিকর হতে পারে। এর প্রধান কারণ হলো ইথানলের হাইগ্রোস্কোপিক স্বভাব, অর্থাৎ এটি সহজেই বাতাস থেকে জল শোষণ করে। ফলে জ্বালানিতে ফেজ সেপারেশন বা স্তর বিভাজন ঘটে—একদিকে জল ও ইথানল মিশ্রণ নিচে বসে যায় আর ওপরে পেট্রোল ভেসে থাকে। এতে গাড়ির ইঞ্জিনে সঠিক জ্বালানি না পৌঁছে কর্মক্ষমতার সমস্যা, মিসফায়ার বা ক্ষতি হতে পারে।

পাশাপাশি ইথানল ধাতু, রাবার ও প্লাস্টিকের মতো অংশে ক্ষয় ও জং ধরাতে পারে। তাছাড়া ইথানলের শক্তি বা ক্যালোরিফিক ভ্যালু পেট্রোলের তুলনায় প্রায় ৩৩% কম, যার ফলে গাড়ির মাইলেজ কমে যায়।

যে সব অঞ্চলে একটু বেশি ঠান্ডা আবহাওয়া থাকে সেখানে ইঞ্জিন স্টার্ট করাও কঠিন হয়ে পড়ে। এই কারণে E5 বা E10-এর মতো কম মাত্রার মিশ্রণ সাধারণ গাড়ির জন্য নিরাপদ হলেও, E20 বা তার বেশি মিশ্রণে বিশেষ পরিবর্তন প্রয়োজন এবং E85 বা E100-এর মতো উচ্চ মাত্রার মিশ্রণের জন্য আলাদা ফ্লেক্স-ফুয়েল ইঞ্জিন দরকার হয়।

যেটা ভারতে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই নেই। অর্থাৎ তোমাদের শখের গাড়ি (পেট্রল চালিত) এবার হয় বদলানোর সময় হয়ে এসেছে আর নয়তো...

আরেকটা জিনিস খেয়াল করে দেখো যে পেট্রোলের সাথে যখন ইথানল মেশানো হচ্ছে, তখন তো পেট্রোলের দাম কমে যাওয়া উচিত। কিন্তু বাস্তবে কি সেটা হচ্ছে?

উত্তরটা তোমরাও জানো।

এই ইথানল যেহেতু আখ, ভুট্টা বা উদ্বৃত্ত শস্য থেকে তৈরী হয়, তাই এটা বলা যেতে পারে যে হয়তো কিছু চাষীরা আয় করার সুযোগ পাবে। তাই এই গোটা বিষয়টায় একটা ভালো দিক যদি থেকে থাকে, তাহলে হলো এটা।

---

জাপান সফরের পর পরই জানা যাচ্ছে যে জাপান সরকার ভারতে প্রায় ৩৫৮৪ কোটি টাকা বিনিয়োগ করতে চলেছে এই ইথানল বানানোর জন্যেই।

আর যেই সংস্থার কথা বললাম যে এক বছরের মধ্যে ত্রৈমাসিক আয় প্রায় ১৭ কোটি টাকা থেকে বাড়িয়ে ৫১১ কোটি টাকায় পৌঁছে নিয়ে গেছে, ২০১৭ সাল থেকে সেই সংস্থার অন্যতম ডিরেক্টর হলেন কেন্দ্রীয় পথ পরিবহন ও মহাসড়ক মন্ত্রী নিতিন গডকরির পুত্র নিখিল গডকরি।

এই নয় যে ভারতে আর কোনো সংস্থা নেই যারা ইথানল তৈরী করতে পারে কিন্তু ওই যে "না খাউংগা, না খানে দুঙ্গা"

আসলে ওটা দেশের মানুষের জন্যে বার্তা ছিল সেটা আমরা বুঝতে পারিনি।

আর ওই সংস্থার হঠাৎ করে ১৭ কোটি থেকে ৫১১ কোটির গল্পটা নিয়ে আলাদা করে একটা পোস্ট নিয়ে আসবো। কারণ সেখানে তেল নয়, একটু বেশিই জল মেশানো আছে।

যাই হোক। এবার থেকে গাড়িতে তেল (পেট্রল) ভরাতে গেলে অন্তত একবার জিজ্ঞাসা করে নিও যে ই-১০ না ই-২০ দিচ্ছে। আর তোমার গাড়ির ইঞ্জিন এর কতটা ক্ষমতা, সেটাও একবার যাচাই করে নিও।

কারণ ক্ষতিটা তোমারই।

29/08/2025

আজকে সকালে একটা সার্ভে ফর্ম দেবো। সেখানে অনেক গুলো প্রশ্ন থাকবে।

মূলত ২০০৪ - ২০১৪ সাল অবধি অর্থনীতি, দৈনন্দিন জীবন কেমন ছিল, কী কী সমস্যা ছিল বনাম ২০১৪ - ২০২৪ সাল -এ কী কী বদলেছে বা বদলায়নি বা সমস্যা আছে বা নেই সেটা নিয়ে।

এটা কোনো রাজনৈতিক দলকে দেওয়া হবে না। আর যাতে কেউ ফেক তথ্য দিয়ে ফর্ম ফিল আপ করতে না পারে বা করলেও সেটা যাতে গণ্য না করা হয়, সেটার ব্যবস্থা থাকবে।

যেহেতু এটা দেশ নিয়েই হবে তাই সবার মতামত জানতে চাই।

চাকরি, চাকরি আর শুধুই চাকরি। ছোটবেলা থেকেই আমাদের একটাই জিনিস শেখানো হয়, ভালো পড়াশোনা করে ভালো চাকরি পেতেই হবে। বাঙালি এ...
29/08/2025

চাকরি, চাকরি আর শুধুই চাকরি।

ছোটবেলা থেকেই আমাদের একটাই জিনিস শেখানো হয়, ভালো পড়াশোনা করে ভালো চাকরি পেতেই হবে। বাঙালি এবং চাকরি একে অপরের পরিপূরক।

এর বাইরেও যে একটা জগত আছে তা নিয়ে আমাদের কোনো ভ্রূক্ষেপই নেই। বাঙালির শিল্প, সাহিত্য, সংস্কৃতি নিয়ে আমরা গর্ব করি ঠিকই, কিন্তু অর্থনীতির দৌড়ে আমরা যেন ক্রমশই পিছিয়ে যাচ্ছি।

যেখানে অন্য রাজ্যের মানুষজন তাঁদের নিজস্ব ব্যবসা খুলে কর্মসংস্থান বাড়াচ্ছে, সেখানে আমরা বাঙালিরা চাকরির জন্য লড়ে যাচ্ছি। এই “ব্যবসা বিমুখতা” কি বাঙালির মজ্জাগত (জন্মগত স্বভাব), নাকি এর পেছনে রয়েছে অন্য কোনো কারণ?

বাঙালির মেধা আছে, বুদ্ধি আছে, তবুও চাকরির জন্য হাঁপিত্যেশ করে আমরা বসে থাকি।

তবে একসময় পশ্চিমবঙ্গের কলকাতাই ব্যবসা-বাণিজ্যের জন্য সবচেয়ে উপযুক্ত জায়গা ছিল।

ব্রিটিশ শাসনকালে ১৭৭২ থেকে ১৯১১ সাল অবধি কলকাতা ছিল গোটা ভারতের রাজধানী। অবশ্য তখন কলকাতা নয়, নামটা ছিল ক্যালকাটা। সেই সময়ে কলকাতা থেকেই একে একে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি তাঁদের ব্যবসা ও আধিপত্য বিস্তার করে।

ধীরে ধীরে গোটা বাংলা হয়ে ওঠে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির প্রধান কার্যালয়। প্রসঙ্গত বলে রাখা ভালো, সেই সময়ে বাংলা বলতে শুধু পশ্চিমবঙ্গ নয়, বরং পশ্চিমবঙ্গ-সহ বিহার, ওডিশা ও বাংলাদেশের গোটা অঞ্চলজুড়ে বিস্তৃত ছিল অবিভক্ত বাংলা।

কিন্তু প্রশ্ন হলো, ব্যবসা-বাণিজ্যের এত প্রভাব থাকা সত্ত্বেও কিভাবে এই রাজ্যের মানুষ ব্যবসা থেকে পিছিয়ে যেতে পারে?

প্রথম কারণ হলো ১৯৪৭-এর দেশভাগ।

দেশভাগের ফলে দেশের অর্থনীতি মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। অনেক ব্যবসায়ী অন্য রাজ্যে চলে যান, ফলে রাজ্যে শিল্প ও ব্যবসা ধীরে ধীরে কমে যায়।

দ্বিতীয় কারণ হলো শ্রমিক অসন্তোষ ও বন্ধ সংস্কৃতি।

দীর্ঘদিন ধরে বিশেষ করে বামফ্রন্ট সরকারের সময় এই রাজ্যে ঘন ঘন ধর্মঘট দেখা যেত। ফলে ব্যবসায়ীরা বিনিয়োগ করতে ভয় পেতেন, কারণ রাজনৈতিক অস্থিরতা কোনো ব্যবসার জন্যই উপযুক্ত নয়।

তবে একসময় পশ্চিমবঙ্গের শিল্পব্যবস্থা খুবই উন্নত ছিল। কিন্তু পুরোনো প্রযুক্তির ব্যবহার ও বিনিয়োগের অভাবে অনেক ঐতিহ্যবাহী শিল্প যেমন পাটকল, ইস্পাত কারখানা ইত্যাদি বন্ধ হয়ে যায়।

তৃতীয় কারণ হলো আমলাতান্ত্রিক জটিলতা।

যদিও বর্তমানে এর খানিকটা উন্নতি হয়েছে, অতীতে পশ্চিমবঙ্গে ব্যবসা করা বা চালানোর জন্য অনেক আমলাতান্ত্রিক জটিলতা ছিল যা বিনিয়োগকারীদের নিরুৎসাহিত করত।

চতুর্থ কারণ হলো গঠনমূলক সংস্কৃতির অভাব।

কেউ নতুন কোনো উদ্যোগ নিলে তাকে যতটা না সাহায্য করি, তার থেকেও বেশি করি সমালোচনা। যার জেরে একসময় সমর্থনের অভাবে কোথাও যেন সেই উদ্যোক্তা হারিয়ে যায়।

তবে যেটার কথা না বললেই নয়, তা হলো রোল মডেলের অভাব।

ভারতের অন্যান্য সম্প্রদায় যেমন মারওয়ারি, গুজরাতিদের মধ্যে তুমি অতীতে অনেক বড় বড় ব্যবসায়ীর নাম পাবে, কিন্তু বাঙালিদের মধ্যে তার সংখ্যা খুবই কম।

ফলে সঠিক রোল মডেল না থাকাটাও বাঙালির “ব্যবসা বিমুখতার” অন্যতম কারণ।

আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো ঝুঁকি না নেওয়ার মানসিকতা।

কথায় আছে— “নো রিস্ক, নো গেন”।

বহু বাঙালি পরিবারে এখনও ব্যবসার থেকে চাকরির নিরাপত্তাতেই বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয়। ফলে ব্যবসা থেকে বাঙালি আরও পিছিয়ে পড়ছে।

যুগের সাথে তাল না মেলাতে পারা বাঙালি আজ ব্যবসা থেকে অনেক দূরত্ব বজায় রেখে চলে।

বর্তমান যুগ হলো এআই-এর যুগ। তাই সেটা শিখে নিজের দক্ষতা বাড়িয়ে নানা ধরনের ব্যবসা দাঁড় করানো যায়। কিন্তু সেসব না শিখে সিংহভাগ মানুষজন সরকারি চাকরির পিছনেই পড়ে থাকে।

আর সরকারি চাকরি নিয়ে এই পোস্ট-এ আর নতুন করে কিছু বলার নেই। বাস্তবের কী হাল, সেটা তোমরাও জানো।

ফলে সব মিলিয়ে ব্যবসা-বাণিজ্যের দিক থেকে বাঙালি আজও বাকিদের থেকে অনেক পিছিয়ে রয়েছে।

লেখা - ঋতম এবং রয়

ফেসবুক খুললেই শুধু মাংকো ভাত মাংকো ভাত করে যাচ্ছে সব। :)
29/08/2025

ফেসবুক খুললেই শুধু মাংকো ভাত মাংকো ভাত করে যাচ্ছে সব। :)

আইটি সেলের হেড দের কাছে একটাই অনুরোধ।"দেশ", "পজিটিভ" এই বানান গুলো অন্তত যেন ঠিক ভাবে লিখতে শিখিয়ে তারপরই কাজে যোগ দেওয...
29/08/2025

আইটি সেলের হেড দের কাছে একটাই অনুরোধ।

"দেশ", "পজিটিভ" এই বানান গুলো অন্তত যেন ঠিক ভাবে লিখতে শিখিয়ে তারপরই কাজে যোগ দেওয়ার ব্যবস্থা করা হয়।

না তো

"আরা ভি তুই শুধু দাসার প্রসেটিভ গুলু বল" শুনতে লাগে।

Address

Behala
Kolkata
700034

Website

https://www.laughalaughi.in/

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when LaughaLaughi posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to LaughaLaughi:

Share

Why should you choose LaughaLaughi?

LaughaLaughi is a leader in marketing, content writing and branding of events and companies. Founded in 2014, the company has been committed to providing integrated end-to-end innovations to deliver excellence and value to clients, followers, businesses and public sector customers from over 42 countries around the world to enable increased connectivity and productivity.

We provide a workplace to be one that operates in a smooth, creative manner with all employees satisfied and productive.

We drive sustainability through various initiatives across our operations, supply chain and community.

SUSTAINABILITY STRATEGY