Ananda Publishers Private Limited

Ananda Publishers Private Limited Ananda Publishers is one of the largest Bengali language publishers in the world, with a catalogue
(965)

Ananda Publishers has been the leading publisher of Bengali literary, trade
and academic works for decades. Established in 1957, with the intent of
providing readers with the best of creative literature and studies in Bengali,
Ananda Publishers is today one of the largest publishers in the Bengali
language. The name enjoys the trust, confidence and respect of authors,
readers and the trade alike a

nd its catalogue reads like a glossary of
Bengali intellect and intelligentsia. With many years of experience,
research-oriented publishing objectives and adherence to the highest
production values, Ananda Publishers most deservedly enjoys the
reputation of being the market leader.

ফিরে দেখারআনন্দ বই বাজার-এ আনন্দশঙ্খ ঘোষের কবিতাই উঠে আসছে চেতনায়: ‘এখন আমার সব বই ঘুমন্ত, তার মাঝখানে/চুপ করে বসে আছি’…...
26/09/2025

ফিরে দেখার
আনন্দ

বই বাজার-এ আনন্দ

শঙ্খ ঘোষের কবিতাই উঠে আসছে চেতনায়: ‘এখন আমার সব বই ঘুমন্ত, তার মাঝখানে/চুপ করে বসে আছি’…[বই]। ২৩ এপ্রিল দুপুরবেলা বাংলা আকাদেমির উঠোনে তখন বই বাজারের আয়োজন চলছে। আনন্দ-র স্টল ঘিরে উৎসুক গ্রন্থপ্রেমীদের অধীর অপেক্ষার অবসান হয় হয়। বইপত্রগুলো যেন আড়মোড়া ভেঙে জেগে উঠল। আনন্দ-র সিংহদুয়ার খুলতেই নিমেষে গ্রন্থগুলি ভরে গেল পরশপাথর-সন্ধানীদের ভিড়ে। ধুলো ঘেঁটে বই খুঁজতে বসে গেলেন এক দল। অন্য দল গ্রন্থ-তালিকায় দাগ দিয়ে আবদার পাঠালেন বইয়ের। সহসা ধূলিধূসরিত জীর্ণ একটি বই হাতে নিয়ে আত্মহারা জনৈক। বললেন: ‘কোহিনুর পেলাম মশাই, কোহিনুর!’ চোখে পাড়ল, তাঁর হাতে চুয়াল্লিশ বছর আগে প্রকাশিত ‘চিন্ময় বঙ্গ’ বইটি। শুধু কোহিনুর? রবীন্দ্রভারতীর ছাত্রী সুস্মিতা রায়চৌধুরী বললেন: ‘যেন আলিবাবার মতো ধন-রত্ন ঠাসা এক গুহায় ঢুকে পড়েছি।’ সুস্মিতা উদ্ধার করেছেন সুবোধ ঘোষ, শরদিন্দু বন্দ্যোপাধ্যায়, মনোজ বসু, বিমল মিত্র— এহেন স্মরণীয় লেখকদের উজ্জ্বল গ্রন্থসামগ্রী। ২০ এপ্রিল শেকসপিয়রের জন্মদিন থেকে মে-দিবস অবধি রোজই আনন্দ-র গ্রন্থভূমিতে এসে মিলিত হয়েছেন নানা বয়সের, নানা রুচির বইপ্রেমী। বইবাজারের উদ্যোক্তা ছিল বাংলা আকাদেমি এবং পাবলিশার্স অ্যান্ড বুক সেলার্স গিল্ড।

[সংক্ষেপিত]

‘আনন্দ’ পত্রিকা। ত্রৈমাসিক। এপ্রিল-জুন ২০০২, দ্বিতীয় বর্ষ, দ্বিতীয় সংখ্যা।

👉আনন্দ-র বই সংগ্রহ করতে ক্লিক করুন এই লিংকে: www.anandapub.in

রবীন্দ্রনাথ লিখেছিলেন: ‘বিদ্যাসাগর এই বঙ্গদেশে একক ছিলেন। এখানে যেন তাঁহার স্বজাতি-সোদর কেহ ছিল না।’ নিজের সময়ের ঊর্ধ্বে...
26/09/2025

রবীন্দ্রনাথ লিখেছিলেন: ‘বিদ্যাসাগর এই বঙ্গদেশে একক ছিলেন। এখানে যেন তাঁহার স্বজাতি-সোদর কেহ ছিল না।’ নিজের সময়ের ঊর্ধ্বে উঠে একের পর এক যেসব কাজ, প্রায় একক প্রচেষ্টায় সম্পূর্ণ করে গিয়েছিলেন বিদ্যাসাগর, তার তুলনা ভূ-ভারতে নেই। শিক্ষা বিষয়ক সংস্কার, সতীদাহ প্রথা বিরোধী আন্দোলন থেকে শুরু করে বিধবাবিবাহ আইন পাশের জন্য লড়াই— এইরকম অজস্র হিতকর কাজের জন্য তিনি আজীবন প্রচেষ্টা ও পরিশ্রম করে গিয়েছেন। তাঁর দেশহিতৈষিতার তুলনা তিনি নিজেই। যেমন তাঁর দয়া-ঔদার্যের তুলনা আজও নেই। অন্যের কষ্টে বিদ্যাসাগর ব্যাকুল হয়েছেন। কিন্তু নিজের কষ্ট নিঃশব্দে সহ্য করেছেন। তাঁর প্রকৃত মহত্ত্ব— হৃদয়ে, অক্ষয় মানবতায়।

ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের জন্মদিনে আমাদের সশ্রদ্ধ প্রণাম।

ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর বিষয়ক বই সংগ্রহের জন্য ক্লিক করুন এই লিংকে: https://www.anandapub.in/book-keyword/Vidyasagar

*https://www.anandapub.in থেকে ২৯৯৯ টাকা বা তার অধিক মূল্যের কেনাকাটায় ডেলিভারি চার্জ ছাড়াই কেবলমাত্র ভারতের যে-কোনও প্রান্তে পৌঁছে যাবে আনন্দ-র বই।

‘‘যদি হাফিজের একটি গজল/ নিয়ে শুকতারা আশমানে মাতে/ যদি নাচে যীশুখ্রীস্ট সে-সুরে/ আশ্চর্যের কী রয়েছে তাতে?’’ এই বই থেকে তু...
25/09/2025

‘‘যদি হাফিজের একটি গজল/ নিয়ে শুকতারা আশমানে মাতে/ যদি নাচে যীশুখ্রীস্ট সে-সুরে/ আশ্চর্যের কী রয়েছে তাতে?’’ এই বই থেকে তুলে-দেওয়া হাফিজের গজলেরই একটি অনুবাদে এই যে ছড়ানো আত্মস্তুতি, হাফিজ-প্রেমিকের কাছে তা কিন্তু একেবারেই অতিশয়োক্তি মনে হবে না। বস্তুত, হাফিজের গজল রসে-প্রকরণে একান্তভাবেই তাঁর নিজস্ব ও অননুকরণীয় এক সৃষ্টি। আপাতবিরোধী নানা প্রসঙ্গের অবতারণা করে অনন্য এক সামঞ্জস্যে পৌঁছে যাওয়া, হাফিজ-পূর্ব গজলে ছিল না। গজলের ঐক্য ক্ষুণ্ণ না করেও হাফিজ তাতে এনেছেন প্রসঙ্গের ভিন্নতা। হাফিজের আগে সাদীর হাতে গজল পেয়েছিল তার প্রায় নিখুঁত, পরিণত রূপ। হাফিজ তাকে নিজের ছাঁচে নতুনভাবে ঢালাই করে যে-চেহারা দিয়েছেন তা প্রায় অসাধ্যসাধন বলা যায়।
হাফিজের কবিতার প্রথম বই ছাপা হয় কলকাতায়। ১৭৯১ সালে। আমাদের সৌভাগ্য যে, কবি সুভাষ মুখোপাধ্যায় স্বেচ্ছা-প্রণোদিত হয়ে আনুমানিক সাড়ে ছ’শো বছর আগের পারস্য শহরের এক কালজয়ী কবির সৃষ্টিকে বাংলা ভাষার পাঠকদের হাতে তুলে দিতে অগ্রণী হয়েছেন। যে-কোনও অনুবাদই দুরূহ। কবিতা থেকে কবিতায় রূপান্তর তো আরও কঠিন কাজ। কিন্তু একজন প্রধান কবি যখন অন্য এক বরেণ্য কবির রচনা সম্ভোগ করে অনুপ্রাণিত হন অন্যের কাছে সেই সৃষ্টিকর্মকে তুলে ধরতে, তখন তাও হয়ে ওঠে অসাধ্যসাধনেরই এক ব্রত। সুভাষ মুখোপাধ্যায়ের এই অনুবাদ-কবিতাবলী সেই ব্রতেরই সার্থক এক উদ্যাপন। আশ্চর্য মমতায় ও দুর্লভ ক্ষমতায় তিনি হাফিজের কবিতাকে করে তুলেছেন বাঙালি কাব্যপিপাসুর পরম উপভোগের সামগ্রী।

গ্রন্থটি সংগ্রহ করতে ক্লিক করুন এই লিঙ্কে: https://www.anandapub.in/book-details/4890

মহাপ্রলয়ের সম্ভাবনায় বিগত শতকে বিশ্ববাসীর জীবনে বড় অভিশাপ ছিল দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ। কয়েক কোটি সামরিক ও অসামরিক মানুষের ...
24/09/2025

মহাপ্রলয়ের সম্ভাবনায়

বিগত শতকে বিশ্ববাসীর জীবনে বড় অভিশাপ ছিল দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ। কয়েক কোটি সামরিক ও অসামরিক মানুষের মৃত্যু এবং এর সর্বধ্বংসী প্রকৃতি মানব জাতিকে শঙ্কিত করে তুলেছিল মহাপ্রলয়ের সম্ভাবনায়। এই যুদ্ধে ভারত ইউরোপীয় দেশগুলির মতো প্রত্যক্ষভাবে চরম বিপর্যয়ের শিকার না হলেও যুদ্ধের যেটুকু আঁচ পড়েছিল, তাতেই ভারত, বিশেষ করে বাংলার জনজীবনে ঘনিয়ে এসেছিল বহুমুখী সমস্যাসঙ্কুল সঙ্কট।
ব্রিটিশ সরকার কেবল যুদ্ধজয়ের প্রশ্ন নিয়েই উদ্বিগ্ন ছিল না। তাকে যুঝতে হয়েছিল চল্লিশের দশকে ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনের চূড়ান্ত পর্ব, ব্রহ্মদেশ থেকে আগত কয়েক লক্ষ উদ্বাস্তু সমস্যা এবং পঞ্চম-বাহিনীর কার্যকলাপের সঙ্গে।
অন্যদিকে বাংলা ও বাঙালির জীবন বিপর্যস্ত হয়েছিল মন্বন্তর, সীমাহীন মূল্যবৃদ্ধি, রেশনিং এবং অপসারণ নীতির প্রয়োগে, যার রেশ স্থায়ী ছিল যুদ্ধের পর এক শতক পর্যন্ত।

সেই দুঃসময়ের ছবি তুলে ধরা হয়েছে বর্তমান গ্রন্থে।

গ্রন্থটি সংগ্রহ করতে ক্লিক করুন এই লিঙ্কে: https://www.anandapub.in/book-details/5408

কালকূট শব্দের অর্থ তীব্র বিষ। হলাহল। বিষে জর্জরিত এক লেখক অমৃতের খোঁজে কলম ধরবেন এতে আর আশ্চর্য কী! ‘দেশ’ পত্রিকায় ধারা...
24/09/2025

কালকূট শব্দের অর্থ তীব্র বিষ। হলাহল। বিষে জর্জরিত এক লেখক অমৃতের খোঁজে কলম ধরবেন এতে আর আশ্চর্য কী! ‘দেশ’ পত্রিকায় ধারাবাহিকভাবে ‘অমৃত কুম্ভের সন্ধানে’ প্রকাশিত হবার পর থেকেই বিখ্যাত হতে শুরু করেন কালকূট। কিন্তু কে এই কালকূট? নতুন লেখক না কোনও পরিচিত লেখকের ছদ্মনাম? অবশেষে বাংলা সাহিত্যপ্রেমী পাঠক জেনে যায়, কালকূট সমরেশ বসুরই ছদ্মনাম। ‘গাহে অচিন পাখি’ রচনায় বিষয়টি সম্পর্কে অনেকটাই লিখেছেন তিনি।
১৯৫২ সালে ভারত জুড়ে অনুষ্ঠিত হয় সাধারণ নির্বাচন। উত্তর ২৪ পরগনার চটকল এলাকার বাঙালি-অবাঙালিদের মধ্যে এই নির্বাচনকে কেন্দ্র করে সেই সময় শুরু হয় তুমুল সংঘর্ষ। এই সংঘর্ষের প্রেক্ষাপটে লেখা শুরু করলেন কালকূট। একাধিক গল্প ও উপন্যাস লিখে ফেলেছেন সমরেশ। ততদিনে ছোটগল্পকার সমরেশ ও ঔপন্যাসিক সমরেশ— দুই সত্তা বেশ পরিচিতি পেয়েছে পাঠকমহলে। তবুও তাঁকে ছদ্মনামে লিখতে হয়েছিল বাম মতাদর্শের রাজনৈতিক কর্মী হবার কারণে। লিখে ফেললেন ‘ভোটদর্পণ’ (১৯৫২)। কালকূট ছদ্মনামে এটাই প্রথম লেখা, এটাই তাঁর প্রথম ও একমাত্র রাজনৈতিক রচনা।
‘আদাব’ (১৯৪৬) দিয়ে শুরু করলেও কালকূট অমৃত কুম্ভের সন্ধান পেয়েছিলেন ১৯৫৪ সালে। প্রকৃতপক্ষে প্রয়াগের কুম্ভ মেলায় সমরেশ বসু আবিষ্কার করেছিলেন কালকূটকে। ‘ভোটদর্পণ’ রচনার মধ্যে দিয়ে কালকূট ছদ্মনামের উদ্ভব হলেও তা প্রতিষ্ঠা পায় প্রয়াগে, ‘অমৃত কুম্ভের সন্ধানে’ উপন্যাসের মাধ্যমে। কালকূট আর সমরেশ বসু একই ব্যক্তি হলেও মনে কিন্তু তাঁরা ভিন্ন। ‘কালকূটের চোখে সমরেশ বসু’ (১৯৮১) রচনায় তিনি লিখেছেন, ‘…ওকে তাকিয়ে তাকিয়ে দেখি। অথচ আমার দিকে ও ফিরে তাকায় না। আমার প্রবাহটা ও অনুভব করে না। তার কারণ, ওর বেগটা এতই প্রবল যে আমার দিকে ফিরে তাকাবার ওর অবকাশ নেই।’

গ্রন্থটি সংগ্রহ করতে ক্লিক করুন এই লিঙ্কে: https://www.anandapub.in/book-details/5409

সিজার বাগচীপঞ্চাশটি গল্প তিন দশক ধরে গল্প লিখছেন সিজার বাগচী। চারপাশের জীবন থেকে উঠে আসে তাঁর গল্প। যার ভাঁজে ভাঁজে ধরা ...
22/09/2025

সিজার বাগচী

পঞ্চাশটি গল্প

তিন দশক ধরে গল্প লিখছেন সিজার বাগচী। চারপাশের জীবন থেকে উঠে আসে তাঁর গল্প। যার ভাঁজে ভাঁজে ধরা সাধারণ মানুষের পাওয়া না-পাওয়ার দ্বন্দ্ব-টানাপড়েন। তেমনই পঞ্চাশটি গল্প নিয়ে এই সংকলন। গল্পগুলো প্রকাশিত হয়েছে ‘দেশ’, ‘আনন্দবাজার পত্রিকা’, ‘আরও আনন্দ অ্যাপ’, ‘সানন্দা’, ‘এবেলা’, ‘উনিশ কুড়ি’, ‘কৃত্তিবাস’-এর মতো বিভিন্ন সংবাদপত্র এবং পত্রিকায়।
সিজারের গল্প মুখ্যত শহর-মফস্‌সলের মধ্যবিত্ত জীবন নিয়ে। সম্পর্কের নানা চোরাস্রোত, ভালবাসার ভাঙাগড়া, আপাতসুখের আড়ালে থাকা অন্তঃসারশূন্য জীবন— এমন অনেক বিষয় জায়গা করে নিয়েছে তাঁর কাহিনিতে। সহজ ভাষায় লেখা গল্পগুলোয় বিশ্বায়ন-পরবর্তী বাঙালি জীবনের অনেক জটিলতা তুলে ধরে। তবে নাগরিক পরিধিতে থেমে থাকেননি তিনি। গানের অ্যাপ, সোশ্যাল মিডিয়ার ফেক প্রোফাইল ছাড়াও তাঁর গল্পের পটভূমিতে জায়গা করে নিয়েছে বাঁকুড়ার রাবণকাটা নাচ। ন্যাড়াপোড়া। উত্তরবঙ্গের প্রকৃতি। হরিদ্বারের তীর্থযাত্রী। তাই গল্পগুলো হয়ে উঠেছে এই সময়ের প্রতিচ্ছবি। যে প্রতিচ্ছবি কখনও চেনা জগতের গভীরে থাকা অচেনা অন্ধকারকে তুলে ধরে। আবার কখনও গাঢ় অন্ধকারের অতল থেকে খুঁজে আনে আলো।

গ্রন্থটি সংগ্রহ করতে ক্লিক করুন এই লিঙ্কে: https://www.anandapub.in/book-details/5406

অসিত পালকলকাতার লিথো কলকাতা বরাবরই নতুন কিছু পেলে তাকে তার নিজের মতো করে গড়ে নেয়। বিদেশ থেকে আসা মানুষজনকেও সে গড়ে নি...
22/09/2025

অসিত পাল

কলকাতার লিথো

কলকাতা বরাবরই নতুন কিছু পেলে তাকে তার নিজের মতো করে গড়ে নেয়। বিদেশ থেকে আসা মানুষজনকেও সে গড়ে নিতে পারত। উনিশ শতকের গোড়ায় কলকাতায় এল সুদূর দেশে আবিষ্কৃত এক ছাপার যন্ত্র, যেখানে ইচ্ছেমতো অনেক কিছু পাথরে লেখা যায়, আবার তা থেকে ছাপাও যায়। সাহেবরা খুশি তাদের ম্যাপ, বড় বড় হরফে পোস্টার বা বিল ছাপতে পারবে এই সব যন্ত্রে। সেই পাথুরে ছাপার যন্ত্রকেই বাঙালি শিল্পীরা তাঁদের অসাধারণ ক্ষমতা ও বুদ্ধি প্রয়োগ করে শিল্পের এক নতুন মাধ্যমকেই খুঁজে পেলেন। কলকাতায় গড়ে উঠতে থাকল একের পর এক লিথো ছাপার স্টুডিয়ো। বিদেশ থেকে অনেকেই তাঁদের কাজ এবং লিথোর জনপ্রিয়তা দেখে রীতিমতো আশ্চর্য হলেন। তাঁরাও চেষ্টা করলেন এঁদের কাজ নকল করে বাজার ধরতে। কলকাতার শিল্পীরাও তাঁদের সহজাত শিল্পবোধ দিয়ে ওঁদের সঙ্গে সমানে পাল্লা দিয়ে যান। পুণে থেকে রবি বর্মার কাজ যখন বাজার দখল করতে শুরু করে, তখনও কলকাতার শিল্পীরা না দমে নিজেদের শিল্প নিয়ে এগিয়ে গেছেন। ঘরে ঘরে ছবির রুচি গড়ে দিতে সক্ষম হল এই লিথোতে ছাপা হরেক ছবি। কালের নিয়মে সে-সব একসময় থিতিয়ে এল। পরিবর্তন এল এর কারিগরি পদ্ধতিতে। শিল্পীরা যেমন একাধারে এই মাধ্যমে অনেক ছবি করে গেছেন, তেমনি প্রকাশকরা এই মাধ্যমে তাঁদের অনেক কাজ করতে পেরেছেন। ফলত ইতিহাসের পাতায় থেকে গেল এর অবদান।

এই বইয়ে ধরা হয়েছে উনিশ শতকের সেই অধ্যায়ের চিত্রকেই।

গ্রন্থটি সংগ্রহ করতে ক্লিক করুন এই লিঙ্কে: https://www.anandapub.in/book-details/5407

পুজোর আনন্দ: দুর্গাপুজো কুইজ়, নতুন বই, অফার, উপহার, নতুন সাজে আনন্দ-র ওয়েবসাইট দেখতে ক্লিক করুন: www.anandapub.in      ...
22/09/2025

পুজোর আনন্দ: দুর্গাপুজো কুইজ়, নতুন বই, অফার, উপহার, নতুন সাজে আনন্দ-র ওয়েবসাইট দেখতে ক্লিক করুন: www.anandapub.in

ফিরে দেখার আনন্দ প্রতিমা ও পুজো নিয়ে আনন্দ-র বইকলকাতার প্রাচীনতম নাগরিক লোকশিল্প প্রতিমা-শিল্প। এই মুহূর্তে সহস্রাধিক মা...
22/09/2025

ফিরে দেখার
আনন্দ

প্রতিমা ও পুজো নিয়ে আনন্দ-র বই

কলকাতার প্রাচীনতম নাগরিক লোকশিল্প প্রতিমা-শিল্প। এই মুহূর্তে সহস্রাধিক মানুষ এই শিল্পের বিভিন্ন স্তরের সঙ্গে জড়িয়ে। এক দল সুন্দরবন থেকে খড় তুলে আনেন তো অন্যদল উলুবেড়িয়া বা বজবজের গঙ্গা থেকে তোলেন মাটি। কাঠ, বাঁশ, চুল, বস্ত্রসম্ভার, অলংকার, অস্ত্রশস্ত্র— সব সামগ্রীর সঙ্গেই রয়েছে শ্রম-ঘামের কথাকাহিনী। সবাই মিলেই লালন করছেন এই লোকশিল্পকে। কিন্তু কেমন মানুষ এঁরা? কাজের প্রতি কতটা দায়িত্ববদ্ধ? কেমন করে দিন কাটে ওঁদের? কী এঁদের ভবিষ্যৎ? বছর বছর জলাঞ্জলি হওয়া এই শিল্প নিয়ে আমাদের ভাবনা কদ্দূর? পঞ্চাশ কি একশো বছর পরে পটুয়াপাড়া, কুমোরটুলি বা উলটোডাঙা অথবা বৈষ্ণবঘাটায় এইসব লোকশিল্পীদের কী অবস্থায় দেখব আমরা? —এমন অজস্র প্রশ্নর উত্তর খুঁজেছেন অনিতা অগ্নিহোত্রী ‘কলকাতার প্রতিমাশিল্পীরা’ গ্রন্থে। লেখিকার কলমে এমন একটি তথ্যপূর্ণ গবেষণা অন্য মাত্রায় হাজির এ বইতে। আমাদের অন্য একটি গ্রন্থ অঞ্জন মিত্রের ‘কলকাতা ও দুর্গাপুজো’। পুজো নিয়ে শহরের মানুষজন, তাদের আবেগ, মণ্ডপসজ্জায় পরিবেশের রূপান্তর, নান্দনিকতার বহিঃপ্রকাশ— এসব নিয়েই বিশ্লেষণে বসেছেন লেখক। শেষ অবধি সামাজিক, রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, সাংস্কৃতিক প্রভাবগুলি কীভাবে পুজোর উপর বিস্তারিত হচ্ছে তার অনুপুঙ্খ বর্ণনায় ব্রতী হয়েছেন তিনি। তাঁর বক্তব্য: ‘‘এত ব্যাপক এই ক্যানভাস যে, শুধু কথায় কুলিয়ে উঠতে পারিনি, তাই সাহায্য নিতে হয়েছে ছবি, ড্রয়িং আর স্কেচ।” মোট ১৮টি বিভাগে সাজানো এই বইয়ের কয়েকটি পর্ব: কলকাতা-দুর্গাপুজোর বিবর্তন, থিম শিল্প উপস্থাপনা, প্রযোজক ও পৃষ্ঠপোষক-উদ্যোক্তা এবং স্পনসর, নাট্যকার ও নির্দেশক— পুজোর থিমমেকার...। এ থেকেই বইটির চরিত্র এবং অভিনবত্ব বুঝে নেওয়া যায়। কলকাতার পুজো নিয়ে বাংলায় এমন গ্রন্থ আর আছে কি?

[সংক্ষেপিত]

‘আনন্দ’ পত্রিকা। ত্রৈমাসিক। জুলাই-সেপ্টেম্বর ২০০৪। চতুর্থ বর্ষ, তৃতীয় সংখ্যা।

👉প্রতিমা ও পুজো নিয়ে আনন্দ-র এই দুটি সংগ্রহ করতে ক্লিক করুন এই লিংকে: https://www.anandapub.in/book-details/2540

স্মৃতিভ্রংশের সমস্যা নিয়ে আনন্দ-র বই:জীবন চলছিল স্বাভাবিক ছন্দেই। হঠাৎই এক সময়ে খেয়াল করলেন আপনার কোনও প্রিয়জন অনেক কিছু...
21/09/2025

স্মৃতিভ্রংশের সমস্যা নিয়ে আনন্দ-র বই:

জীবন চলছিল স্বাভাবিক ছন্দেই। হঠাৎই এক সময়ে খেয়াল করলেন আপনার কোনও প্রিয়জন অনেক কিছু ভুলে যাচ্ছেন। শুধু ঘটনা, ব্যক্তি বা সম্পর্ক ভুলছেন তা নয়, তিনি ভুলছেন কার্যকারণ সম্পর্ক, যুক্তি, বিচারবোধ, সামাজিকতা, সবই। আর যে ভাবে ভুলছেন, তাকে আর যাই হোক, স্রেফ ‘বয়সজনিত সমস্যা’ বলে লঘু করে দেখানো চলে না। কী করবেন সে ক্ষেত্রে? কার কাছে যাবেন? কে দেবে আপনাকে সঠিক পথের দিশা? বহু ক্ষেত্রেই তেমন কাউকে পাওয়া যায় না। মানুষের গড় আয়ু যত বাড়ছে, সমাজে যত বাড়ছে প্রবীণদের সংখ্যা, ডিমেনশিয়া বা স্মৃতিভ্রংশের সমস্যাও ততই বাড়ছে। প্রতি তিন সেকেন্ডে পৃথিবীর কোথাও না কোথাও একজন করে মানুষ স্মৃতি হারাচ্ছেন। জীবনের অনেকটা অংশ স্রেফ মুছে যাচ্ছে তাঁদের জীবন থেকে। অথচ এখনও এ নিয়ে সচেতনতা তলানিতে। স্মৃতিভ্রষ্ট মানুষের পরিচর্যার পরিকাঠামোও নামমাত্র। ডিমেনশিয়া রোগটা ঠিক কী, এর উপসর্গ কী কী, এর কি কোনও চিকিৎসা রয়েছে, ডিমেনশিয়া রোগীর পরিচর্যা কীভাবে করা উচিত, পরিবারের বাইরে কোন কোন সংস্থা ডিমেনশিয়া রোগীর দেখভালের দায়িত্ব নেয়, ডিমেনশিয়া রোগীর কেয়ারগিভারদের কর্তব্য কী, সব সামলে তাঁরা কী ভাবে ঠিক রাখবেন নিজের শরীর-মন, সেই সংক্রান্ত নানা খুঁটিনাটি তথ্যের হদিশ মিলবে এই বইয়ে। এই বই শুধু অসংখ্য শব্দের সমষ্টি নয়, এই বই একটা ভরসার হাত, অন্ধকারে যাকে আঁকড়ে ধরলে কিছুটা স্বস্তি মিলতে পারে।

সোমা মুখোপাধ্যায়ের ‘ডিমেনশিয়া’ গ্রন্থটি সংগ্রহ করতে ক্লিক করুন: https://www.anandapub.in/book-details/4852

ফিরে দেখার আনন্দ  বাংলার পটের দুর্গা: দীপঙ্কর ঘোষবাংলার দুর্গোৎসবের সঙ্গে শিল্পকলার এক পরম্পরাগত বিষয়-বিন্যাস গড়ে উঠেছে।...
19/09/2025

ফিরে দেখার
আনন্দ

বাংলার পটের দুর্গা: দীপঙ্কর ঘোষ

বাংলার দুর্গোৎসবের সঙ্গে শিল্পকলার এক পরম্পরাগত বিষয়-বিন্যাস গড়ে উঠেছে। উৎসবের ঐতিহ্যে, বাংলার জনসমাজের বিশেষ সাংস্কৃতিক রূপবৈচিত্র্য আছে দুর্গার এই পটচিত্রে। পারিবারিক প্রথানুগ নিয়ম-আচারের সঙ্গে যোগ হয়েছে স্থান ও কালের প্রেক্ষিতে শিল্পীর স্বকীয় অঙ্কনরীতি। লোকায়ত শিল্পকলায় এই পটদুর্গার রূপ, আঞ্চলিক পটভূমিতে বঙ্গসংস্কৃতির এক সমৃদ্ধ দিক-নির্দেশক উপাদান। এই তথ্য-চর্চায় আছে শিল্প-ইতিহাসের মহার্ঘ সূত্র। এই গ্রন্থ, বাংলার জনপদ পরিক্রমার সঙ্গে দুর্গার বিচিত্র চিত্ররূপের সন্ধান দেয় পাঠককে।

[সংক্ষেপিত]

‘আনন্দ’ পত্রিকা। ত্রৈমাসিক। জুলাই-সেপ্টেম্বর ২০০৯। নবম বর্ষ, তৃতীয় সংখ্যা।

✅দীপঙ্কর ঘোষের ‘বাংলার পটের দুর্গা’ গ্রন্থটি করতে ক্লিক করুন এই লিংকে: https://www.anandapub.in/book-details/3134

কিছু স্বপ্ন কিছু গদ্যে গড়া এই বাস্তবতা। শুরুতে নরক, তাই বস্তুত আকাশের গায়ে জানলা দরজা ফোটাতে হয়। নতুন চাঁদনি কিংবা গো...
19/09/2025

কিছু স্বপ্ন কিছু গদ্যে গড়া এই বাস্তবতা। শুরুতে নরক, তাই বস্তুত আকাশের গায়ে জানলা দরজা ফোটাতে হয়। নতুন চাঁদনি কিংবা গোপন মলম কাব্যগ্রন্থে প্রবাহিত, অন্তহীন কালো স্রোত, ভেজা বারুদ আর ছিটেফোঁটা রূপকথার মধ্যে মন শুয়ে থাকে,অসাড়ে। তারপর হয়তো-বা একদিন বসন্ত খুলে যায়। ধানের শিষের মুখ থেকে তুলে নেওয়া অক্ষরসমূহ আলো পাবে বলে ফিরে চায়!

চৈতালী চট্টোপাধ্যায়র 'নতুন চাঁদনি কিংবা গোপন মলম' গ্রন্থটি সংগ্রহ করতে ক্লিক করুন এই লিঙ্কে: https://www.anandapub.in/book-details/4482

Address

45, Beniatola Lane
Kolkata
700009

Opening Hours

Monday 10am - 5:30pm
Tuesday 11am - 5:30pm
Wednesday 9am - 6:30pm
Thursday 10am - 5:30pm
Friday 9:30am - 5:30pm

Telephone

+918777540036

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Ananda Publishers Private Limited posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Ananda Publishers Private Limited:

Share

Category

Our Story

Instituted in 1957, with the intent of providing readers with the best of creative literature and studies in Bengali, Ananda Publishers has come a long way to where it stands today — one of the largest publishers in the Bengali publishing industry. A name that enjoys the confidence of authors, readers and the trade, Bengali readers recognise Ananda Publishers as a publishing house that caters to every variety of interest and taste — fiction or non-fiction, for adults or for children. With many years of experience, research-oriented publishing objectives and adoption of the latest in printing technology, Ananda Publishers deservedly enjoys the reputation that hundreds of acclaimed titles have brought to it — the market leader. Disclaimer: Ananda Publishers Private Limited should not be held responsible for the comments or pictures posted by others on this page.