Itz biswa149

Itz biswa149 My YouTube channel Name :- Das biswa

মদ খেয়ে বাড়িতে ঢুকে কারও সাথে কথা বলার রিস্ক নিলাম না। সোওজা বাথরুমে গিয়ে ভা-আলো করে স্নান করে খেতে বসে গেলাম। প্ল্যান ছ...
30/08/2024

মদ খেয়ে বাড়িতে ঢুকে কারও সাথে কথা বলার রিস্ক নিলাম না। সোওজা বাথরুমে গিয়ে ভা-আলো করে স্নান করে খেতে বসে গেলাম। প্ল্যান ছিলো খাওয়া শেষ করেই নিজের ঘরে ঢুকে দরজা বন্ধ করে শুয়ে পড়বো।
খাওয়ার সময় বাবা কিছু একটা বলতে এসেছিলেন, কিন্তু আমি এমন একটা ভাব করলাম যেন তাঁকে দেখতেই পাইনি। পকেট থেকে মোবাইল বের করে কথা বলার অভিনয় শুরু করলাম।
কথা বলতে থাকলাম, "হ্যাঁ বস... না বস! সব কাজ করে গুছিয়ে রেখে এসেছি তো... ও সরি... হুম হুম... আচ্ছা... ও!"
খাওয়া শেষ করলাম। বাবা জিজ্ঞেস করলেন, "অফিসে কি কাজের খুব চাপ?"
বললাম, "হ্যাঁ, খুব।"
বাবা বললেন, "তোমাদের অফিসে কি কেউ মদ্যপান করে?"
বললাম, "নাতো! সবাই খুব ভালো, সম্ভ্রান্ত পরিবারের সন্তান।"
বাবা বললেন, "দেখো আবার, মদ-টদ খাওয়া শুরু কোরো না যেন। এসব ভালো না।"
বললাম, "হ্যাঁ, বাবা।"
বাবা আবার বললেন, "মদ-সিগারেট এসব খাওয়ার অভ্যেস তো তোমার নেই, তাই না?"
বললাম, "নাহ্, ভগবান সাক্ষী। ওসব খাওয়া পাপ।"
এরপর হঠাৎ করে বাবা স্যান্ডেল দিয়ে আমাকে পেটাতে শুরু করলেন। সে কী মার রে ভাই! আমি তো বুঝতেই পারলাম না যে বাবা বুঝলেন কি করে !!
পেটাতে পেটাতে একটু পরে উনি নিজেই উত্তর দিয়ে দিলেন। বললেন, "কুত্তার বাচ্চা, মদ সিগারেট খাস না... তাই না? তাহলে আমাকে এবার বোঝা যে এমন কোন প্রযুক্তি আবিষ্কার হয়েছে, যাতে সিগারেটের প্যাকেট কানে লাগিয়ে বসের সাথে কথা বলা যায়?"

বল্টু নতুন স্কুলে ভর্তি হয়েছে..🥹🫡-ম্যাডাম ক্লাসে বল্টুর সাধারন জ্ঞান যাচাই করতেছে...ম্যামঃ তোর স্কুলের প্রধান ম্যামের না...
29/08/2024

বল্টু নতুন স্কুলে ভর্তি হয়েছে..🥹🫡

-ম্যাডাম ক্লাসে বল্টুর সাধারন জ্ঞান যাচাই করতেছে...

ম্যামঃ তোর স্কুলের প্রধান ম্যামের নাম কি?

•বল্টুঃ জানি না।😕😕

ম্যামঃ তোর বাবা কখন বাড়ি থেকে বের হোন?

•বল্টুঃ তাও জানি না।🫤🫤

ম্যামঃ তোর বাবা কি করেন?

•বল্টুঃ গাড়ী চালান।🥲🥲

ম্যামঃ যাক, এটা তাহলে জানিস, তোর বাবা কত স্পীডে গাড়ী চালান?

•বল্টুঃ এটা জানি না।🫡🫡

ম্যামঃ আচ্ছা, মুরগী কি পাড়ে?

•বল্টুঃ জানি না।🙂🙂

ম্যামঃ এটাও জানিস না? কাল সব প্রশ্নের উত্তর তোর বাবার কাছ থেকে জেনে আসবি।

#বল্টু বাড়িতে গিয়ে বাবার কাছে জানতে চাইলো...

•বল্টুঃ আমাদের স্কুলের প্রধান ম্যামের নাম কি! 🤗🤗

বাবাঃ সাদিয়া ম্যাডাম।

•বল্টুঃ তুমি কখন বাড়ি থেকে বের হও!🫡🫡

বাবাঃ রোজ সকালে।

বল্টুঃ তুমি কত স্পীডে গাড়ী চালাও🥲🥲

বাবাঃ ফুল স্পীডে।

•বল্টুঃ আচ্ছা বাবা, মুরগী কি পাড়ে!🙂??

বাবাঃ ডিম পাড়ে।

#পরের দিন স্কুলের ক্লাসে...

ম্যামঃ সব প্রশ্নের উত্তর জেনে এসেছিস বল্টু!

•বল্টুঃ জ্বি, ম্যাম।🫣🫣

ম্যামঃ ঠিক আছে, শুধু উত্তরগুলো পটাপট বলে ফেল!

•বল্টুঃ সাদিয়া ম্যাডাম রোজ সকালে ফুল স্পীডে ডিমপাড়ে!🥹🥹

সমাপ্ত।

যারা প্রতিদিন এমন অসাধারণ সব গল্প পড়তে চান,,তারা পেজটা ফলো করে রাখতে পারেন। আমি কথা দিলাম পেজের গল্পগুলা আপনাদের মন ছুঁয়ে যাবে।🥰

বিয়ে বাড়িতে বইসা আছি। সবাই দেখি আমারেই দেখতাছে।দেখুক!আমি তো সুন্দরী। কিন্তু খাইতে দিবো কখন?খাবারের চিন্তায় অস্থির হইয়া এ...
28/08/2024

বিয়ে বাড়িতে বইসা আছি। সবাই দেখি আমারেই দেখতাছে।
দেখুক!
আমি তো সুন্দরী। কিন্তু খাইতে দিবো কখন?
খাবারের চিন্তায় অস্থির হইয়া এদিক ওদিক তাকাইতাছি,

তখনই দেখি ব্ল্যাক শার্ট পরা হ্যান্ডসাম একটা পোলা ঢুকলো।ওফ!কী লাগতাছে।আরেকটু পর দেখি নীল শার্ট পরা একটা পোলা ঢুকলো। ব্যাপারটা কি?
দুনিয়ার সব হ্যান্ডসাম পোলা কি এই বিয়া বাড়িতে আইসা পড়লো নাকি!!যাইহোক আমার তাতে কি!আমি তো ক্রাশ খামু।
কিছুক্ষণ পর দেখি কয়েকটা পোলা একসাথে দাড়াইয়া সেলফি তুলতাছে।বাবারে বাবাহ্!!!একটার চেয়ে একটা চু/ম্মা লেভেলের পোলা। তারপর দেখি ওরা আর ওই ব্ল্যাক শার্ট পড়া পোলাটা আইসা আমার সাথে ছবি তোলা শুরু করলো।

ক্রাশগুলারে এতো কাছ থেইকা দেইখা তো আমার হার্টবিট বুলেট ট্রেনের গতির মতো বাইড়া গেছে।উত্তেজনার ঠেলায় পাশে থাকা বান্ধবীরে বলেই ফেললাম,
-"দোস্ত,পোলাগুলা কি সুন্দর দেখছোস!!যেকোনো একটার লগে লাইন করাইয়া দে।"

-কিইইইইই????

বান্ধবী দেখি আমার কথা শুইনা টাস্কি খাইয়া গেছে!

-এতো অবাক হইতাছোস ক্যান?ক্রাশ খাইছি পারলে সেটিং কইরা দিবি না পারলে নাই!
এমন ভেলকার মতো এক্সপ্রেশন দিতাছোস ক্যান??

-এইবারতো সুন্দর পোলা দেখলেই ক্রাশ খাওয়া বন্ধ কর!! এইডা তোর বিয়াবাড়ি, আর আজকে তোর বিয়া ফইন্নি..!!

(সমাপ্ত)

রম্যগল্প- ক্রাশ

মিলি আমার গালে একটা চুমু দিয়ে বললো, " আবিদ আমারও মা হতে ইচ্ছে হয়। কিন্তু এই বা/জে অবস্থায় তা আর কি করে সম্ভব বলো?"- এসব ...
28/08/2024

মিলি আমার গালে একটা চুমু দিয়ে বললো, " আবিদ আমারও মা হতে ইচ্ছে হয়। কিন্তু এই বা/জে অবস্থায় তা আর কি করে সম্ভব বলো?"

- এসব ভাবতে হবে না। তুমি ড্র/য়া/র থেকে ঔষধ নিয়ে আসো। খেয়ে ঘুমাই।

- আবিদ ভালোবাসা যেমন সুন্দর, ভালোবাসার শেষটা আরো হাজার গু/ন কষ্টের।

- ঔষধ নিয়ে পাশে এসে শোও।

ঔষধ আমার হাতে দিয়ে মিলি আমার মাথার কাছে এসে বসলো। মাথায় আস্তে আস্তে হাত বুলিয়ে দিচ্ছে আর কপালটা চেপে দিচ্ছে। আমার মুখের দিকে একপলকে তাকিয়ে আছে। আমি হেসে দিয়ে মিলিকে বললাম..

- আমাদের বাচ্চা তোমার কোলে আসলে এমন আদর কি করতে পারতে? বাচ্চা নিয়েই থাকতে। আমার ভালোবাসায় ভা/গ বসাতো। আমার দিকে তোমার খেয়াল'ই থাকতো না।

- আচ্ছা শোনো না, আমি কি আমার বাবা মাকে আসতে বলবো? অনেকদিন হলো তাদের দেখি না।

- আরে নাহ, এসবের কি দরকার। এভাবেই ভালো আছি।

মিলির মনটা হঠাৎ করে খা/রা/প হয়ে গেলো। মিলির বাবা মায়ের সাথে যোগাযোগ নেই প্রায় দুই বছর। আমরা ভালোবেসে পরিবারের বি/রু/দ্ধে গিয়ে বিয়ে করেছি।
মিলির বাবা আমার বড় মামা হন। আমার বাবা প্র/চ/ন্ড রাগী মানুষ তার চেয়ে বড় কথা হলো তার কাছে আগে সন্মান। আমরা বিয়ে করলে নাকি তাদের মান সন্মান ন/ষ্ট হয়ে যাবে। সেই জন্য তাদের কাছ থেকে আমরা দুজন মানুষ অনেক দূরে।

যদিও পালিয়ে বিয়ে করার আগে থেকেই আমি ভালো একটা কো/ম্পানি/তে চাকরি করেছি। যার কারণে বেশি বে/গ পেতে হয়নি। বিয়ে করেই আলাদা বাসা নিয়ে দুজনে থাকছি। হয়তো বাবা মায়ের কাছ থেকে অনেক দূরে আছি। কিন্তু আমাদের দুজনের একেঅপরের ভালোবাসা একটুও কমেনি। বরং অনেক বেড়েছে।

আমার মা মাঝে মাঝে আমার সাথে যোগাযোগ করে। কান্নাকাটি করে। ছোট বোনটাও বায়না ধরে ওর কাছে যেতে। কিন্তু বাসায় গেলে বাবা তো মেনেই নিবে না। বরং আমি এবং মিলি দুজনেই বি/পদে পড়ে যাবো।

আর তাছাড়া যেখানে বাবা তার সন্মানের জন্য আমাদের মেনে নেয়নি, আর একটাবার ফোনও দিতে পারলো না, সেখানে তার সন্মান নিয়েই থাকুক। আমার মত সন্তান দিয়ে আর কি হবে। ভালোবেসে বিয়ে করাটা তার কাছে খুবই খা/রা/প। বাসা থেকে বের হওয়ার আগে অনেক রিকোয়েস্ট করেছি। মামা এবং বাবার পা ধরেছি আমি আর মিলি। কিন্তু কোনো লাভ হয়নি। তাই বাধ্য হয়ে বাসা থেকে বের হয়ে এসেছি।

কয়েকদিন ধরে মা এবং ছোট বোনের সাথে কোনো যোগাযোগ নেই। ইচ্ছা করেই ফোন অফ করে রেখেছি। তাদের সাথে কথা বললে কষ্ট অনেক বেড়ে যায়। সন্তানদের মায়ের প্রতি মায়া,টান থাকবে স্বাভাবিক। যে মায়ের হাতে খাবার না খেলে পেট ভরতো না। সেই মাকে ছাড়া আজ কতদূরে আছি। কতদিন দেখিনা তাদের।

মিলি হঠাৎ করে আমাকে জড়িয়ে ধরে কান্না করতে লাগলো। সমস্ত ভাবনায় ছেদ ঘটিয়ে দিলো। আমি মিলির হাতটা ধরলাম। কি জবাব দিবো বুঝে উঠতে পারছি না। ক্র/মা/ন্ব/য়ে মিলির কান্না বেড়েই চলছে। আমি ওর হাতটা ধরলাম...

- মিলি তুমি যদি এমন করো এতে তো আমি আরো অসুস্থ হয়ে যাবো। যেখানে তুমি আমাকে সাহস দিবে সেখানে তুমি আমাকে ভে/ঙে দিচ্ছো। এটা কি ঠিক?

- আবিদ তুমি ছাড়া আমার কেউ নাই। সেখানে তোমার এই অবস্থায় আমি কিভাবে ঠিক থাকি বলো?

- আল্লাহের উপরে ভরসা রাখো। আর আমার জন্য দোয়া করো। দেখবে একদিন ঠিকই স্বাভাবিক হয়ে উঠবো।

- হুম।

মিলি আমার জন্য প্রায়ই নামাজ পড়ে দোয়া করে। মিলির আল্লাহের কাছে একটাই চাওয়া। তা হলো আমাকে ওর জীবনে সারাজীবনের জন্য রাখা। সুস্থ্য স্বাভাবিক হয়ে যেনো উঠতে পারি।

কিন্তু বিধাতা হয়তো তা চায়নি। বিচ্ছেদ কপালে লিখে রাখছিলাম। তিনি যা করবেন ভালোর জন্যই করবেন। হয়তো মিলির জন্য ভালো কিছু অপেক্ষা করছে নয়তো খা/রা/প।

হাসিখুশিতে থাকতে থাকতে দেহে কখন যে
ম/র/ণব্যা/ধি রোগ বাধিয়ে ফেলেছি বুঝতেই পারিনি।

হঠাৎ করে আমি অসুস্থ হয়ে পড়ি। কিছুদিন বাসায় বসে রেস্ট নিচ্ছিলাম, আর ফার্মেসী থেকে ঔষধ এনে খাচ্ছিলাম। কিন্তু কোনো পরিবর্তন আসেনি। বরং আস্তে আস্তে আরো অসুস্থ হয়ে পড়ছি। শেষমেশ বাধ্য হলাম মেডিকেলে যেতে। ডাক্তার চেকাপ করে বললেন ভালো কোনো মেডিকেলে যেতে। ক্লিয়ারলি কিছুই বললেন না। শুধু বললেন খুবই তাড়াতাড়ি ভালো কোথাও যেতে। তখন আমার শারীরিক ক/ন্ডি/শন আরো খারাপ।

একটা ব্যাংকে আমরা কিছু টাকা জমিয়ে রেখেছিলাম ভবিষ্যতের চিন্তা করে। আমাদের সন্তানের কথা চিন্তা করে। কথায় আছে ভাগ্য কোনদিকে টা/র্ন করবে কেউই বলতে পারবে না। সব মিলিয়ে দেড়লাখ টাকার মত ম্যানেজ করলো মিলি। ভালো মেডিকেলে নিয়ে যাওয়ার পরে ডাক্তার জানিয়ে দিলো আমার লিভার ড্যা/মেজ। এবং শেষ স্টেজে গিয়ে পৌঁছেছে। এখান থেকে আর ব্যাক করার সময় নেই।
মেডিকেলে ভর্তী হলাম।

মিলি চেয়েছিলো আমাদের দুই পরিবারের সাথে যোগাযোগ করতে এবং জানাতে। আমি না করে দিয়েছি। যেখানে আমাদের কোনো মূল্য দেয়নি,সেখানে এই সময়ে এসে কাউকে কিছু জানানোর প্রয়োজন মনে করছি না। আমার মত সন্তান ম/রে গেলে তাদের কিছুই হবে না। আমার নিষেধ করায় মিলি আর যোগাযোগ করলো না।

আমার হাতে আর সময় নেই। অল্প সময় এই পৃথিবীতে আছি। যতটুকু সময় আছে ততটুকু সময়ে মিলিকেই পাশে চাই।

আমার খুব বাঁচতে ইচ্ছা করছে। ফুটফুটে সন্তানের বাবা হতে ইচ্ছা করছে। কিন্তু তা আর সম্ভব না। আমার যতটা কষ্ট হচ্ছে তা মিলিকে একটুও বুঝতে দেই না। মিলির জন্য দোয়া করছি ও যেনো ভালো থাকতে পারে। স্মৃতিগুলো সহজেই যেনো ভুলে যেতে পারে।



গল্পটা এখানেই শেষ হতে পারতো। কিন্তু না গল্পটা এখানেই নতুন করে শুরু হচ্ছে। একটা ভালোবাসার গল্প, একটা সুখে থাকার গল্প। আবিদের লিখে যাওয়া ডায়েরি থেকে এতক্ষণ পড়লাম ওর ভালোবাসার গল্প।

আবিদ পৃথিবী থেকে চলে গেলো। এম্বু/লে/ন্স
সা/ই/রেন বাজিয়ে আবিদদের বাসার গেইট থেকে ঢুকলো। সাইরেনের শব্দ পেয়ে সবাই ভীড় করে ফেললো। গাড়ি থেকে দুইটা লোক সাদা কাপড়ে মোড়ানো একটা লাশ উঠানে নামিয়ে রাখলো। আবিদের বাবা হেটে এসে সামনে দাঁড়ালো। কার লা/শ এখন পর্যন্ত কেউই শিওর না।
একটু পরে আরেকটা লা/শ নিয়ে আবিদের পাশে রাখা হলো। হ্যা পরেরটা মিলির লা/শ। আবিদের চলে যাওয়া মিলি মেনে নিতে না পেরে হস্পিটালে বসেই হার্ট অ্যাটাক করে কিছুক্ষণের মধ্যে প্রানটা চলে গেলো।

অল্প সময়ের মধ্যে একটা ভালোবাসার গল্প সমাপ্তি ঘটলো। ভালোবাসা ভালোবাসাকেই কেড়ে নেয়। হস্পিটালে এড/মি/ট করার সময় আবিদের বাবার বাড়ির ঠিকানা দেওয়া ছিলো। সেখান থেকেই লা/শ নিয়ে আসছে।

দুজনের মাথার কাছে ডায়েরিটা রেখে হস্পিটালে মানুষ চলে গেলো সব বুঝিয়ে দিয়ে।

দুইটা লাশ কবরে পাশাপাশি শুয়ে আছে। ডায়েরি শেষ পাতায় কয়েকটা লাইন আবিদ লিখে রেখেছিলো।

" ভালোবাসা পেয়েছি এবং ভালোবাসা হারিয়েছি। সব ভালোবাসার শেষটা সুন্দর হয় না। কারো কারো জন্য ভ/য়ং/কর বেদনারও হয়ে থাকে। তবে পরিবারের ভালোবাসাটা আসলেই অনেক সুন্দর ছিলো। যে ভালোবাসা সন্মানের কাছে ভি/ত্তি/হীন। ভালোবাসা সুন্দর। ভ/য়ং/কর সুন্দর। মিলির আবিদ হয়েই থেকে গেলাম।"

সমাপ্ত

চাকরির ইন্টারভিউ দিতে গেছে বল্টু...🤣🤣🤣প্রশ্নকর্তাঃ একটা প্লেনে ৫০টা ইট আছে, একটা ইট ফেলে দিলে থাকে কয়টা?বল্টুঃ এটা তো স...
25/08/2024

চাকরির ইন্টারভিউ দিতে গেছে বল্টু...🤣🤣🤣

প্রশ্নকর্তাঃ একটা প্লেনে ৫০টা ইট আছে, একটা ইট ফেলে দিলে থাকে কয়টা?

বল্টুঃ এটা তো সোজা। ৪৯টা।

প্রশ্নকর্তাঃ আচ্ছা, একটা ফ্রিজে হাতি রাখার তিনটা স্টেপ কী কী?

বল্টুঃ ফ্রিজটা খুলুন, হাতিটা ঢোকান, এরপর ফ্রিজের দরজা বন্ধ করে দিন।

প্রশ্নকর্তাঃ একটা ফ্রিজে একটা হরিণ রাখার চারটা স্টেপ কী কী?

বল্টুঃ ফ্রিজটা খুলুন, হাতিটা বের করুন, হরিণটা ঢোকান, এরপর ফ্রিজের দরজা বন্ধ করে দিন।

প্রশ্নকর্তাঃ বনে সিংহের আজকে জন্মদিন। সবাই এসেছে শুধু একজন ছাড়া। কে আসেনি এবং কেন?

বল্টুঃ হরিণ আসেনি। কারণ সে ফ্রিজে।

প্রশ্নকর্তাঃ এক বৃদ্ধা কুমির ভর্তি একটা খাল পার হলো কোনো ক্ষতি ছাড়াই, কীভাবে?

বল্টুঃ কারণ সব কুমির সিংহের জন্মদিনে গিয়েছে।

প্রশ্নকর্তাঃ শেষ প্রশ্ন, তার পরও বৃদ্ধা মা'রা গেলেন,
কেন?

বল্টুঃ প্লেন থেকে যে ইটটা পড়ে গিয়েছিল, সেটা তার
মাথায় পড়েছিল,
তাই সে মা'রা যায়।??😂

প্রতিবেদন টি ভালো লাগলে একটা সেয়ার করে বন্ধুদের দেখার সুযোগ করে দেবেন 🙏🙏 পেজটি ভালো লাগলে একটা ফলো দিয়ে সঙ্গে থাকবেন🙏🙏 সকলে খুব ভালো থাকুন 💞💞 ধন্যবাদ 🙏

12/08/2024
02/06/2024

Mera_Intkam_Dekhegi💗Heart_Touching_Sad_Song💘Sad_Love_Story🦋Rick_Rupsa🌸Sneha_Rochit💃Ujjal_Dance_Group

Address

Patua Bhanga
Krishna Nagar
741124

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Itz biswa149 posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share