Taman Dreams

Taman Dreams "Multiple Videos, Endless Fun!"

01/07/2025

Mayapur roth...

 :2যার পরিবার কষ্ট করে, অশেষ ত্যাগ স্বীকার করে সন্তানকে পড়িয়েছেন, তার একটাই স্বপ্ন ছিল — সন্তান যেন প্রতিষ্ঠিত হয়, নিজের...
26/06/2025

:2

যার পরিবার কষ্ট করে, অশেষ ত্যাগ স্বীকার করে সন্তানকে পড়িয়েছেন, তার একটাই স্বপ্ন ছিল — সন্তান যেন প্রতিষ্ঠিত হয়, নিজের পায়ে দাঁড়ায়।
কিন্তু যদি সেই সন্তান কিছু না হতে পারে?
যদি শত চেষ্টা করেও সে বারবার ব্যর্থ হয়?

তখন সমাজ শুধু বলে — "সে পারল না",
কিন্তু কেউ ভাবে না কেন পারল না।
সে চেষ্টা করেছে, হয়তো অনেক বেশি করেছে, কিন্তু তার পথের বাঁধাগুলো কেউ দেখেনি।
তার স্বপ্নগুলো হয়তো বারবার ভেঙেছে — অর্থের অভাবে, সঠিক দিকনির্দেশনার অভাবে, অথবা সমাজ ও পরিবারের অব্যক্ত চাপের তলায়।

এমন মানুষদের সমাজ সহজেই দাগিয়ে দেয় —
"পড়ালেখা করেও কিছুই হলো না",
"আর পাঁচজন পারছে, সে কেন পারছে না?"
এই প্রশ্নগুলোর ভেতরেই লুকিয়ে থাকে হাজারটা উপেক্ষা, ব্যঙ্গ, এবং অবমাননা।

সময় গড়াতে গড়াতে এমন মানুষরা নিজের ডিগ্রি বলতেও লজ্জা পায়।
কারণ তখন কেউ না কেউ টিপ্পনি কাটে —
"এই পড়াশোনার জন্য এই সামান্য কাজ?"
আর তখন সেই সন্তান ভাবে —
"আমার তো জীবনটাই ব্যর্থ, এত পড়েও কিছুই করতে পারলাম না…"

এভাবেই সে হারিয়ে যায়।
নিজেকে আর খুঁজে পায় না।

এখানেই বোঝা যায় —
স্কুল, শিক্ষক, সমাজ, পরিবার, এমনকি পাড়ার পরিবেশ — সব মিলেই একটি সন্তানের ভবিষ্যৎ তৈরি করে।
শুধু পড়াশোনা নয়, সঠিক দিশা, মানসিক সহায়তা, একটা ভালো পরিবেশ — এই জিনিসগুলো ছাড়া কেউ ভিতরে ভিতরে গড়ে উঠতে পারে না।

হ্যাঁ, কিছু ব্যতিক্রম অবশ্যই আছে, যারা সব প্রতিকূলতা ঠেলে সামনে এগিয়ে যায়।
কিন্তু সংখ্যাটা খুবই কম।
বেশিরভাগই হারিয়ে যায় কষ্টের ভিড়ে, ভুল বোঝাবুঝির অন্ধকারে।

আর যখন বয়স বাড়ে, উপলব্ধি হয় —
তখন আর কিছুই করার থাকে না।
শুধু একটা প্রশ্ন সারাজীবন তাড়া করে ফেরে —
"আমি কি সত্যিই ব্যর্থ, নাকি আমার স্বপ্নগুলোকে ব্যর্থ করে দেওয়া হয়েছিল?"

💔 পরিবার, সমাজ, বন্ধুবান্ধব — সবাই প্রশ্ন তোলে,
“তুই কি এই কাজের জন্যই এত পড়েছিস?”
আর এই কথাগুলো তাকে আরও গুটিয়ে দেয়।
একসময় সে নিজেও ভাবতে শুরু করে —
"আমি বোধহয় সত্যিই ব্যর্থ।"

সে আর নিজের ডিগ্রি নিয়েও গর্ব করতে পারে না।
কারণ তাচ্ছিল্যের সুরে কেউ না কেউ বলে দেয় —
"এই পড়াশোনার দামই বা কী হলো!"

🌱

একজন ভালো শিক্ষকের একটা কথা একটা শিশুকে জীবনভর পথ দেখাতে পারে।
একটা উৎসাহ, একটা প্রশংসা তার বিশ্বাস গড়ে দিতে পারে।
আর সেই জায়গাতেই যাদের পরিবারে সঠিক দিশা, পরামর্শ বা মানসিক সমর্থন নেই — তারা অনেকসময় হেরে যায়।

তাই আমরা অনেক সময় বলি, "ওমুক স্কুলে পড়ে কি কেউ ডাক্তার হতে পারে না?"
হ্যাঁ, হতে পারে, কিন্তু সেটা কঠিন, কারণ স্কুল, শিক্ষক, পরিবেশ — সবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।

সবসময় ব্যতিক্রম মানুষ থাকবে, যারা প্রতিকূলতা জয় করে সাফল্য পায়, কিন্তু তাদের সংখ্যা খুব কম।
বেশিরভাগ মানুষ যখন উপলব্ধি করে, তখন হয়তো সময়টা হাতছাড়া হয়ে গেছে।
তখন আর কিছুই করার থাকে না — শুধু একটা দীর্ঘশ্বাস থেকে যায়,
“যদি একটু ভালো পরিবেশ পেতাম… যদি কেউ পাশে থাকত…”

স্বপ্ন, চেষ্টা, সমাজ এবং বাস্তবতা।
আমরা অনেকেই চেষ্টা করি, কিন্তু সবাই পৌঁছাতে পারি না।
কারণ সবার শুরু এক জায়গা থেকে হয় না।
তাই যারা পিছিয়ে পড়েছে, তারা ব্যর্থ নয় — বরং তারা লড়াকু।
তাদের দরকার সমর্থন, বোঝাপড়া আর একটু মানবিকতা।

Part :1      আমরা যখন ছোট ছিলাম, অনেক স্বপ্ন দেখতাম।সেই স্বপ্নগুলো ছিল একদম নিখাদ, কারণ তখনো জীবনের কঠিন বাস্তবতা, সংসার...
25/06/2025

Part :1


আমরা যখন ছোট ছিলাম, অনেক স্বপ্ন দেখতাম।
সেই স্বপ্নগুলো ছিল একদম নিখাদ, কারণ তখনো জীবনের কঠিন বাস্তবতা, সংসারের জটিল হিসাব-নিকাশ আমাদের মন-মানসে জায়গা করে নেয়নি। আমরা বুঝতাম না দায়-দায়িত্ব কাকে বলে, ভবিষ্যৎ কেমন হতে পারে — তাই স্বপ্নগুলোও হতো একদম খাঁটি আর মুক্ত।

তখন যদি কেউ আমাদের জিজ্ঞেস করত, “বড় হয়ে কী হতে চাস?”,
আমরা একেক সময় একেক রকম উত্তর দিতাম — কখনো ডাক্তার, কখনো শিক্ষক, আবার কখনো লরির ড্রাইভার বা কাঠমিস্ত্রি। আমাদের ভাবনাগুলোও ছিল খেলাধুলোর মতো বদলে বদলে যেত, কিন্তু তাতে ছিল একটুকরো নির্মল আনন্দ।

আসলে আমরা ছোটবেলা থেকেই বড়দের অনুকরণ করতে ভালোবাসি।
যার বাবা কাঠমিস্ত্রি, সে হয়তো ছোট থেকেই কাঠের ঘ্রাণে অভ্যস্ত, আর না জেনেও হাতে তুলে নেয় হাতুড়ি-করাত। যার বাবা ডাক্তার, তার মুখে শোনা যায় প্যাথলজি, ইনজেকশন কিংবা থার্মোমিটারের মতো শব্দ।

একজন শিশুর স্বপ্ন, তার বেড়ে ওঠা — অনেকাংশেই নির্ভর করে তার আশপাশের পরিবেশ, অভিভাবক, আদর্শ আর শিক্ষকের উপর।
তাই শুধু বড় হওয়ার বয়স নয়, একজন মানুষ হয়ে ওঠার পেছনে প্রয়োজন সঠিক দিকনির্দেশনা, ভালোবাসা আর অনুকরণযোগ্য উদাহরণ।

সবচেয়ে বড় ভূমিকা রাখেন আমাদের বাবা-মা।
বাবা-মা ছাড়া একজন সন্তান সত্যিকার অর্থে পরিপূর্ণ মানুষ হতে পারে না। তারা শুধু জন্মদাতা নন, বরং জীবনের প্রতিটা ধাপে ছায়ার মতো পাশে থাকা নির্ভরতার প্রতীক।

অনেক বাবা-মা আছেন, যারা নিজেরা শিক্ষিত নন — হয়তো তাঁরা ভালো স্কুলে সন্তানকে ভর্তি করাতে পারেননি, জীবনে নানা ধাক্কা খেতে খেতে নিজে কিছুটা এগিয়েছেন। কিন্তু এমন পরিবারেই দেখা যায়, কঠোর পরিশ্রমের পরেও সন্তানেরা সমাজে প্রতিষ্ঠা লাভ করতে ব্যর্থ হন, কারণ অভাব, সুযোগের অভাব, আর একটি সুস্থ পরিবেশের অভাব সবসময় তাদের পেছনে টানতে থাকে।

অন্যদিকে, যেসব পরিবারে বাবা-মা শিক্ষিত, অর্থ-সম্পদে সাবলম্বী এবং জীবনের বাস্তবতাকে বুঝে, সন্তানদের সামনে দিশা দেখাতে পারেন — তাদের সন্তানদের স্বপ্ন পূরণে খুব কম বাধা আসে। না অর্থের সমস্যা, না শিক্ষা বা পরিবেশের সীমাবদ্ধতা। ফলে অনেকসময় তারা অনেক সহজেই পৌঁছে যায় সাফল্যের সিঁড়ি বেয়ে।

এই বৈষম্যটা খুব বাস্তব।
যে পরিবারগুলো প্রতিকূলতার মধ্যেও সন্তানকে বড় করে তোলে, তাদের সেই লড়াইয়ের কাহিনি অনেকেই দেখে না। আর যখন সেই সন্তান সমাজে প্রতিষ্ঠা লাভ করতেও পারে না, তখন উপহাস, ব্যঙ্গ, তুচ্ছ-তাচ্ছিল্যের শিকার হতে হয়। মানুষ তখন শুধু ফলাফল দেখে, কিন্তু লড়াইটা বোঝে না। ফলে সেই সন্তান হয়তো আর পাঁচজনের মতো হতে চাইলেও, তার ভিতরে চিরকাল একটা অপূর্ণতা থেকে যায় — শুধু না-পারার যন্ত্রণা নয়, সমাজের উপেক্ষাও।

“টাকাই সব নয়” — এই কথা বলা যতটা সহজ, বাস্তবে মানা ততটাই কঠিন। এই সমাজে টাকা ছাড়া কোনো মানুষের অস্তিত্বই স্বীকৃত নয়। যার...
25/06/2025

“টাকাই সব নয়” — এই কথা বলা যতটা সহজ, বাস্তবে মানা ততটাই কঠিন। এই সমাজে টাকা ছাড়া কোনো মানুষের অস্তিত্বই স্বীকৃত নয়। যার হাতে টাকা নেই, তার কণ্ঠস্বর শোনা হয় না, তার দুঃখ-ব্যথা অনুভব করা হয় না।

একজন মানুষ যখন অর্থহীন হয়ে পড়ে, তখন শুধু তার প্রয়োজনগুলোই অপূর্ণ থাকে না, সাথে সাথে সমাজ তার উপর ছুঁড়ে দেয় অবহেলার, অবজ্ঞার আর অপমানের তীক্ষ্ণ বাক্য।

টাকা না থাকলে আপনি আপনার ও পরিবারের শখ পূরণ করতে পারবেন না, আপনার সন্তানের মুখে হাসি ফোটাতে পারবেন না, আপনার মা-বাবার শেষ বয়সে চিকিৎসাটুকু পর্যন্ত করাতে পারবেন না।

টাকা না থাকায়, অনেক বাবা-মা বিনা চিকিৎসায় পৃথিবী ছেড়ে চলে যায়। অনেক মানুষ নিজের স্বপ্ন ছুঁতে না পেরে আত্মহত্যা করে, কেবল টাকার অভাবে।
টাকা না থাকলে আপনি যতই ভালো ব্যবহার করুন না কেন, কেউ মূল্য দেবে না। আপনি যতই সম্পর্ক ধরে রাখতে চান, শখের মানুষ আপনাকে ছেড়ে চলে যাবে। এই সমাজ কেবল তখনই আপনাকে আপন ভাবে, যখন আপনার হাতে টাকা থাকে। আর যদি না থাকে, তখন আপনি তাদের চোখে শুধু একটা ‘বোঝা’।

টাকা ছাড়া সুখ কেনা যায় না, ভালোবাসার মানুষটাকে পাশে রাখতেও টাকা লাগে। টাকা না থাকলে, সময়ের সাথে সাথে সবাই দূরে সরে যায়। কারণ এই সমাজ কারো স্বপ্ন পূরণের দায় নেয় না। কেউ যদি ভাবে, কিছু মানুষ কেন কেবল টাকার পেছনে ছোটে, তবে সে বোঝে না, যারা টাকার পেছনে ছোটে, তারা জানে অভাবের কষ্ট কতটা গভীর, তারা জানে মুখে একটু হাসি ফোটাতে কতটা যন্ত্রণা সহ্য করতে হয়, তারা জানে সম্পর্ক টিকিয়ে রাখতে কতটা ত্যাগ স্বীকার করতে হয়, তারা জানে জীবনের প্রতিটা মুহূর্তে নিজের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখতে কতটা যুদ্ধ করতে হয়।

টাকাই কি সব? না, তা হয়তো নয়। কিন্তু টাকাই সেই ভিত্তি, যার ওপর দাঁড়িয়ে থাকে জীবন, দায়িত্ব, সম্পর্ক, স্বপ্ন আর আত্মসম্মান। যারা বলে টাকা দিয়ে সুখ কেনা যায় না, তাদের বোঝা উচিত, সুখ যদি না-ও কেনা যায়, সুখে বাঁচার রাস্তাটা কিন্তু টাকা দিয়েই তৈরি হয়। জীবন শুধু আবেগ দিয়ে চলে না, চলে প্রয়োজন পূরণের সক্ষমতা দিয়ে।

ইয়া বড় রুই মাছ শ্বশুরবাড়ি থেকে আমার বাড়িতে আগমন শশুর মশায়ের পক্ষ থেকে উপহার বৃষ্টির দিনে.
23/06/2025

ইয়া বড় রুই মাছ শ্বশুরবাড়ি থেকে আমার বাড়িতে আগমন শশুর মশায়ের পক্ষ থেকে উপহার বৃষ্টির দিনে.

---💍 "সুমন ও অনিতার গল্প – বাস্তব থেকে ভালোবাসায়"একটা দিন ছিল, ১৫ জুলাই ২০২৪ — যেদিন প্রথম প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলাম একসাথে ...
09/06/2025

---
💍 "সুমন ও অনিতার গল্প – বাস্তব থেকে ভালোবাসায়"
একটা দিন ছিল, ১৫ জুলাই ২০২৪ — যেদিন প্রথম প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলাম একসাথে পথচলার। তারপর সময় গড়িয়েছে, ভালোবাসা বেড়েছে, আর আজ আমরা একে অপরের চিরসঙ্গী।
এই গল্পটা নিছকই কোনও প্রেমের গল্প নয় — এটা বিশ্বাস, বন্ধুত্ব আর জীবনযুদ্ধের পাশাপাশি এগিয়ে চলার গল্প।
কৃষ্ণনগরের আলো-আঁধারিতে, আমরা লিখলাম আমাদের নতুন অধ্যায়।
সাজ-পোশাক ছিল, ক্যামেরার ঝলকানিও ছিল… কিন্তু তার থেকেও বড় ছিল — চোখে চোখ রেখে বলা একটাই কথা —
"চলো শুরু করি… সারা জীবনের জন্য একসাথে থাকার গল্প।

📸 "১৫ ডিসেম্বর ২০২৪ — শুধু একটা দিন নয়, আমাদের জীবনের নতুন শুরু। কৃষ্ণনগরের আকাশের নিচে, আমি আর তুমি — আজ থেকে আমরা।"

💕

"প্রেম মানে শুধু চোখে চোখ রাখা নয়, প্রেম মানে একসাথে হাঁটার অঙ্গীকার। তোমার পাশে দাঁড়িয়ে বুঝলাম—ভালোবাসা আসলে খুব সাধ...
08/06/2025

"প্রেম মানে শুধু চোখে চোখ রাখা নয়, প্রেম মানে একসাথে হাঁটার অঙ্গীকার। তোমার পাশে দাঁড়িয়ে বুঝলাম—ভালোবাসা আসলে খুব সাধারণ হয়, কিন্তু সেই সাধারণের মধ্যেই লুকিয়ে থাকে অসাধারণ অনুভব। এই ছবিগুলোর প্রতিটা ফ্রেম যেন আমাদের ভালোবাসার একটি করে অধ্যায়, যেখানে তুমি আছো, আমি আছি, আর আছে আমাদের চিরসবুজ গল্প।"

—ভালোবাসা আসলে কোনো সাজসজ্জা বা দৃশ্যের সৌন্দর্যে নয়, বরং একে অপরের সঙ্গে স্বচ্ছন্দ থাকার মাঝেই তার গভীরতা লুকিয়ে থাকে। প্রতিটি ফ্রেম যেন বলে, ওরা একে অপরের সঙ্গে থাকলেই পূর্ণ। হাসি, চোখের ভাষা, ছোট ছোট মুহূর্ত ভাগ করে নেওয়া—সব মিলিয়ে যেন এক নির্ভেজাল সম্পর্কের ছায়াপথ তৈরি হয়েছে। না এখানে অতিরিক্ত কিছু নেই, নেই সাজানো দৃশ্যের বাহুল্য—আছে শুধু সত্যি একটা 'আমরা', যা সময়ের পরীক্ষায়ও টিকে থাকবে।"

দ্বিতীয় ছবিগুলো দেখে যেটা স্পষ্ট বোঝা যায়, তা হলো—এটা শুধুই একটি ফটোশ্যুট নয়, বরং একটি গল্পের দৃশ্য, যেখানে দুইজন মানুষ একসাথে থাকার সহজ-সরল অথচ গভীর অনুভূতিকে প্রকাশ করছে। তাদের চোখে চোখ রাখা, খুনসুটি, পাশাপাশি হাঁটা কিংবা একে অপরকে নির্ভর করে থাকা—সবটাই যেন বলে, "আমরা একে অপরের সঙ্গে ঠিক যেমন, তেমন থাকতেই ভালোবাসি।"

এই ছবিগুলো দেখে মনে হয়, প্রেম মানে শুধু বড়ো কিছু পরিকল্পনা নয়, বরং ছোট ছোট মুহূর্তগুলো একসাথে ভাগ করে নেওয়া। ঠিক যেন বাস্তব জীবনের মধ্যেই স্বপ্নের কিছু মুহূর্ত তৈরি হয়েছে।

প্রতিটা ফ্রেম যেন সম্পর্কের পরিপক্কতা আর স্নিগ্ধতা ফুটে উঠেছে—না আছে বাড়াবাড়ি, না আছে অভিনয়, শুধু দুটো মন একসাথে থাকার সহজ সত্যটা। এই ছবিগুলো দেখে মনে হয়—ভালোবাসা মানেই একে অপরের পাশে থাকা, নিঃশর্তভাবে।
Suman Mondal

।।সাদামাটা জীবন যাপনে অনেক বেশি শান্তি আছে।।
07/06/2025

।।সাদামাটা জীবন যাপনে অনেক বেশি শান্তি আছে।।

Address

Krishnagar
741103

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Taman Dreams posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share