ツ অপূর্ণ ইচ্ছে ツ

ツ অপূর্ণ ইচ্ছে ツ জীবনকে নিয়ে কখনও আফসোস করবেন না, আপনি যে জীবন অনুভব করেন তা অন্য কারও কাছে স্বপ্নের মতো হতে পারে।
(1)

মাতা পিতা 🤝👨‍👩‍👧‍👦💕
13/06/2025

মাতা পিতা 🤝👨‍👩‍👧‍👦💕

শুভ সকাল বন্ধুরা🌅
13/06/2025

শুভ সকাল বন্ধুরা🌅

রাত তখন প্রায় ১২টা। শীতের রাত। হাওয়া থেমে গেছে, চারদিকে নিস্তব্ধতা। পশ্চিমবঙ্গের এক পুরনো রেলস্টেশন — নাম ধুলিয়া ঘাট।...
13/06/2025

রাত তখন প্রায় ১২টা। শীতের রাত। হাওয়া থেমে গেছে, চারদিকে নিস্তব্ধতা। পশ্চিমবঙ্গের এক পুরনো রেলস্টেশন — নাম ধুলিয়া ঘাট। বহু আগেই স্টেশনটা বন্ধ হয়ে গেছে, কারণ এলাকাটা ভূতের উপদ্রবের জন্য "অভিশপ্ত" বলে চিহ্নিত।

কিন্তু কিছু লোকের গল্প শোনা যায় — যাদের দাবি, রাত ১২টার পর এক অদ্ভুত ট্রেন আসে স্টেশনে। কুয়াশার মধ্যে দিয়ে আসা সেই ট্রেনের ইঞ্জিনে কোনও শব্দ নেই, আলো নেই, লোকও নেই। শুধু ধোঁয়া আর একটা ঠান্ডা হাওয়া।

তাহলে এক রাতের কাহিনি শোনো —

একবার কলেজের কয়েকজন ছাত্র মজা করে ঠিক করল, ধুলিয়া ঘাট স্টেশনে যাবে রাত ১২টায়। বিশ্বাস করতে চায়নি ওরা এসব ভূতের কথা। চারজন — রাহুল, শৌনক, অরিজিৎ আর তন্ময়।

তারা চা, সিগারেট আর মোবাইল নিয়ে হাজির হল সেই স্টেশনে। চারদিকে অন্ধকার। মোবাইলের আলোয় দেখে দেখে বসে পড়ল প্ল্যাটফর্মে।

১১:৫৮...

একটা ঠান্ডা হাওয়া বয়ে গেল। কেউ যেন কানে ফিসফিস করে বলল, “টিকিট কেটেছো?”

চারদিকে তাকাল ওরা, কেউ নেই। হাওয়ার শব্দ যেন কারো নিশ্বাসের মত।

১২:০০ বাজল।

দূর থেকে ভেসে আসতে লাগল ট্রেনের আওয়াজ, কিন্তু কোনো আলো নেই। কুয়াশার মাঝে ধীরে ধীরে স্পষ্ট হল একটা কালো ট্রেন। লোক নেই, চালক নেই, গার্ড নেই। দরজা খোলা, জানালায় কেউ বসে আছে — মুখ নেই, শুধু চোখ!

তন্ময় সাহস করে একটা ছবি তুলল।

ফ্ল্যাশ জ্বলে উঠল, সঙ্গে সঙ্গে পুরো ট্রেন চিৎকার দিয়ে উঠল — যেন হাজারটা মানুষ একসঙ্গে চিৎকার করছে!

অবস্থা বেগতিক দেখে সবাই দৌড়ে পালাতে লাগল। তন্ময় পিছিয়ে পড়ে গেল।

সকালবেলা সবাই এসে দেখল — তন্ময় নেই। শুধু পড়ে আছে ওর মোবাইল। মোবাইলের স্ক্রিনে সেই ট্রেনের ছবি — আর তন্ময়ের পিছনে দাঁড়িয়ে একজন, সাদা শাড়ি, রক্তমাখা চোখ, আর ভেসে থাকা পা...

আজও যদি কেউ রাত ১২টায় সেই স্টেশনে যায় — ট্রেন আসবেই। আর টিকিট না কেটে উঠলে... কে জানে তোমার পাশে কে বসে আছে!

এখন এঠাই আমাদের সমাজ 🏠👥💕
12/06/2025

এখন এঠাই আমাদের সমাজ 🏠👥💕

কি করতেছেন ভাই দুনিয়াতে ?
12/06/2025

কি করতেছেন ভাই দুনিয়াতে ?

স্থান: মেঘলা গ্রামের এক কোণার পুরনো এক তালপাতা কুঁড়েঘরপাত্র: ফজলু, পেশায় একজন অলস কৃষক (যে বেশি সময় ঘুমায় আর কম সময় ...
12/06/2025

স্থান: মেঘলা গ্রামের এক কোণার পুরনো এক তালপাতা কুঁড়েঘর
পাত্র: ফজলু, পেশায় একজন অলস কৃষক (যে বেশি সময় ঘুমায় আর কম সময় চাষ করে)

---

গল্প শুরু

মেঘলা গ্রামের ফজলু ছিল অতি অলস, কিন্তু স্বপ্নবাজ। তার স্বপ্ন — একদিন বড়লোক হবে, বিয়ে করবে এক রূপবতী বউকে, আর সারাজীবন রসগোল্লা খেয়ে কাটাবে।

কিন্তু সমস্যা একটাই, ফজলুর কোনো কাজকর্ম নেই, তাই মেয়ের বাবারা তাকে জামাই বানাতে চায় না। তবুও ফজলুর এক বিশ্বাস — "যেদিন ভূতের সঙ্গে দেখা হবে, সেদিনই কপাল খুলবে।"

একদিন সন্ধ্যায়, ফজলু গেল বনের ভিতর কাঠ কুড়াতে। হঠাৎ মেঘ করল, বাতাস উঠল, আর একটা বিশাল ঠাণ্ডা হাওয়া ফজলুর গা বেয়ে গেল।

তখনই ফজলু দেখল — একটা সাদা শাড়ি পরা মেয়ে গাছের ডালে বসে আছে!

ফজলু বলল,
— "হেই! তুমি কি ভূত?"

মেয়েটা বলল,
— "হুঁ। আমি ভূতের বউ। বিয়ে হবে?"

ফজলুর মাথায় যেন খুশির বাজ পড়ল! সে ভাবল, "এই তো! আর বিয়ের ঝামেলা নেই। এই ভূতের বউকে বিয়ে করলেই হলো!"

সে তৎক্ষণাৎ বলল,
— "হ্যাঁ হ্যাঁ! হব হব! তুমি যদি রান্না করো, ঘর সামলাও, আর মাঝে মাঝে গানে গানে ভয় দেখাও—তাহলে আমি রাজি!"

মেয়েটা খুশি হয়ে বলল,
— "তাহলে এসো, আমার সঙ্গে ভুতপুরে চলো। সেখানেই বিয়ে হবে।"

ফজলু খুশিমনে পিছনে হাঁটতে হাঁটতে চলে গেল একটা কুয়োর দিকে। হঠাৎ সে পড়ে গেল কুয়োয়! আর চোখ খোলার পর সে দেখল—একটা ঘর, ভুতেরা গান গাইছে, এক ডাইনী রসগোল্লা দিচ্ছে, আর এক হাড়-ঝাড় ভূত ডেকোরেশন করছে।

বিয়ে হলো। ভূতের বউ ফজলুকে নিয়ে গেল একটা বিশাল ভুতবাড়িতে।

কিন্তু বিয়ের পর শুরু হলো আসল বিপদ।

ভূতের বউ দিনে ঘুমায়, রাতে রাঁধে — কিন্তু শুধু পেঁয়াজ কচুরি আর আগুনে পোড়া পায়েস।

প্রতিরাতে “টিকটক” বানায় এক হাঁটু ভয়াবহ সাউন্ডে: “ভূতুড়ে ভালোবাসা ❤️🧛‍♀️”

বউ বলে, “আজ রাতেই তোমার আত্মা দিয়ে নতুন মোমবাতি বানাবো!”

এমনকি শ্বশুরবাড়ির আত্মীয়রা আসে বিয়ে খেতে — কেউ হাড় নিয়ে খেলে, কেউ ফজলুকে নিয়ে ‘লুকোচুরি’ খেলে (মানে, একবার লুকিয়ে পড়ে, আর খুঁজেও মেলে না!)

ফজলু চিৎকার করে বলল,
— “আমি বাঁচতে চাই! আমি রসগোল্লা চাই! আমি বউ চেয়েছিলাম, ভূতের কনভেনশন না!”

তখনই এক বুড়ো ভূত বলল,
— “তাহলে যেতে হবে একটি পরীক্ষার মধ্য দিয়ে!”

পরীক্ষা?

একটা ঘরে বসে থাকতে হবে এক রাত

চারদিকে শুধু পেঁয়াজ

আর গান বাজবে: “ভূতের বউ রান্না করে, ফজলু এখন গ্যাস খায় রে!”

ফজলু রাজি হয়ে গেল।
কিন্তু গ্যাসের গন্ধে, ভূতের গানের তালে তালে সে অজ্ঞান হয়ে গেল।

চোখ খুলে সে দেখল—সে কুয়োর পাশে পড়ে আছে।
সব ছিল একটা স্বপ্ন!

কিন্তু তার পাশে রাখা একটা ঠান্ডা রসগোল্লা, আর তার জামার পকেটে একটা চিরকুট:
"বিয়েটা প্র্যাকটিস ছিল, আসল বিয়ে আগামী পূর্ণিমায়। — ভূতের বউ"

---

শেষ কথাঃ
ফজলু এখন প্রতিরাতে আলো জ্বালিয়ে ঘুমায়, আর কোনো মেয়ের সাদা শাড়ি দেখলেই চিৎকার করে বলে—
"আমার রসগোল্লা খাবার ইচ্ছে নেই! আমি বিয়ে করব না!"

😂😂😂

“শেষ ট্রেন”রাত তখন প্রায় ১১টা। কলকাতার শিয়ালদহ স্টেশন প্রায় ফাঁকা। কেবল একটা শেষ ট্রেন বাঁশদ্রোনীর দিকে যাবে। অরিজিৎ, এ...
11/06/2025

“শেষ ট্রেন”

রাত তখন প্রায় ১১টা। কলকাতার শিয়ালদহ স্টেশন প্রায় ফাঁকা। কেবল একটা শেষ ট্রেন বাঁশদ্রোনীর দিকে যাবে। অরিজিৎ, একজন অফিস কর্মচারী, সেদিন একটু বেশি দেরি করে ফেলেছিল অফিস থেকে বের হতে। ট্রেনটা ধরতে পেরে সে হাঁফ ছেড়ে বাঁচলো।

ট্রেনটা ছিল প্রায় ফাঁকা। একটা কামরায় মাত্র তিনজন — অরিজিৎ, এক বৃদ্ধ লোক, আর একজন মহিলা। মহিলা জানালার পাশে বসে বাইরে তাকিয়ে ছিল, আর বৃদ্ধ লোকটা এক কোণে বসে চোখ বন্ধ করে যেন কিছুর জন্য অপেক্ষা করছিল। অরিজিৎ একটা মাঝখানের সিটে বসে মোবাইল ঘাঁটছিল।

ট্রেন কিছুদূর যেতেই হঠাৎ আলো কমে এলো। কিছু একটা শব্দ হল — যেন কেউ দরজায় ধাক্কা মারছে। অরিজিৎ মাথা তুলে দেখে, সেই মহিলা হঠাৎ করেই হাওয়া হয়ে গেছে। কোথাও নেই! সে তো একবার বসে ছিল, অথচ এখন জায়গাটা খালি।

বৃদ্ধ লোকটা ধীরে ধীরে চোখ খুললো, তার ঠোঁটে এক রহস্যময় হাসি।

“তুমি ওকে দেখতে পেরেছো?” — বৃদ্ধ বললো।

“মানে?” — অরিজিৎ অবাক।

বৃদ্ধ বললো, “এই ট্রেনে প্রতিদিন রাত ১১টায় ও উঠে... বাঁশদ্রোনীর আগে নামার কথা ছিল, কিন্তু... ফিরে যেতে পারেনি। আজ তার মৃত্যুর বার্ষিকী... আর সে কাউকে না কাউকে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে।”

হঠাৎই ট্রেনটা প্রচণ্ড ঝাঁকুনি দিয়ে থেমে গেল। অন্ধকার যেন গাঢ় হয়ে উঠলো। দরজার পাশে কে যেন দাঁড়িয়ে ছিল — চুল এলোমেলো, শাড়ি ভেজা, চোখ থেকে জল গড়িয়ে পড়ছে... সেই মহিলা!

অরিজিৎ আতঙ্কে উঠে দাঁড়াল, দৌড়ে পাশের কামরায় যেতে গেল, কিন্তু দরজা বন্ধ! তার চারপাশে ঘোরাফেরা করতে লাগলো সেই ছায়ামূর্তি... আর একসময় ট্রেন চলতে শুরু করলো।

সকালবেলা খবরের কাগজে একখানা ছোট্ট খবর ছাপা হলো:

“শেষ ট্রেনে এক ব্যক্তি নিখোঁজ। সিসিটিভিতে দেখা গেছে তিনি ট্রেনে উঠলেও আর নামেননি। তদন্ত চলছে।”

11/06/2025
সঙ্গ দোষে লোহা ভাসে 💔❤️‍🩹
11/06/2025

সঙ্গ দোষে লোহা ভাসে 💔❤️‍🩹

একটা ট্রাক রাতের বেলায় লাশ নিয়ে গৌহাটি থেকে হাইলাকান্দি যাচ্ছে। শিলং যাওয়ার পর ড্রাইভার এবং হেলপারের চায়ের নেশা  ধরলো। ...
10/06/2025

একটা ট্রাক রাতের বেলায় লাশ নিয়ে গৌহাটি থেকে হাইলাকান্দি যাচ্ছে। শিলং যাওয়ার পর ড্রাইভার এবং হেলপারের চায়ের নেশা ধরলো। তাই তারা রাস্তার পাশে গাড়ি থামিয়ে ড্রাইভার ও হেলপার দোকানে চা খেতে নামলো।
তারা দোকানে বসে চা খাচ্ছে। এইদিকে এক লোক শিলং থেকে হাইলাকান্দির উদ্দেশ্যে বাড়ী থেকে বের হয়ে গাড়ীর অপেক্ষায় রাস্তার পাশে থাকতে থাকতে অনেক রাত হয়ে গেলে গাড়ি না পেয়ে রাস্তায় বসেছিলো।

হঠাৎ লোকটা ট্রাকটি দেখে ভাবলো এই ট্রাকটি খালি ড্রাইভার এবং হেলপারকে না দেখিয়ে উঠে পড়ি। যেমন ভাবনা তেমনি কাজ উঠে পড়ল ট্রাকে। ট্রাকে উঠে অন্ধকারে লাশের ওপর বসে পড়ল।

কারন, অন্ধকারে কিছুই দেখা যাচ্ছিল না। অতঃপর ( ড্রাইভার & হেলপার) চা খাওয়া শেষ করে যথারীতি গাড়ি চালিয়ে যাচ্ছে।

কিছুক্ষণ পর ট্রাকে বসা লোকটা একটা সিগারেট ধরে মনের সুখে টানতে লাগলো। হঠাৎ হেলপারের চোখ পিছনে পড়তেই দেখলো পিছনে লাশটা বসে সিগারেট টানছে।
হেলপার ভয়ে ভয়ে ড্রাইভারকে বললঃ

হেলপারঃ-- ওস্তাদ গাড়ি থামান!
ওস্তাদঃ-- কেন?
হেলপারঃ-- পিছনে তাকিয়ে দেখেন লাশ বসে সিগারেট টানছে!
ওস্তাদঃ-- দূর বেটা এইটা কেমনে হয়?

হেলপারঃ-- দেখেন না আপনি?
এবার দুইজনে ( ড্রাইভার & হেলপার) গাড়ি থেকে নামল দেখার জন্য যে ব্যাপারটা কি?
লাশের ওপর বসে থাকা লোকটা সিগারেট টানতে টানতে বললঃ-- কিরে গাড়ি থামালি কেন?

এই শুনে ওস্তাদ বলল কাম সারছে অতঃপর দূইজনে মিলে দিল খিচ্ছা দৌড়!
দৌড়ের দৃশ্য দেখে লোকটা ভাবলো মনে হয় কোনো সমস্যা হইছে!
নইলে ওরা দৌড় দিল কেন!

বসে থাকলে সে বিপদে পড়বে ভেবে সেও ওদের পিছনে পিছনে দিল দৌড়।
হেলপার পিছনে তাকাইয়া দেখে লাশটা ওদের পিছনে পিছনে দৌড়াইতাছে!

হেলপার বললঃ ওস্তাদ আজ আর রক্ষা নেই ঐ লাশটাও আমাদের পিছনে দৌড়াচ্ছে তাড়াতাড়ি জান বাঁচাইয়া ভাগেন,

সত্যি করে বলেন মন খুলে কত দিন পর হাসলেন? পড়া শেষে ধন্যবাদ দিতে ভুলবেন না কিন্তু। 😂

আপনার জীবনে এই কথার কোন মিল আছে..?
10/06/2025

আপনার জীবনে এই কথার কোন মিল আছে..?

নিজেকে কারো কাছে ব্যাখ্যা করার দরকার নেই. 💖🌟🎉
09/06/2025

নিজেকে কারো কাছে ব্যাখ্যা করার দরকার নেই. 💖🌟🎉

Address

Lala

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when ツ অপূর্ণ ইচ্ছে ツ posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to ツ অপূর্ণ ইচ্ছে ツ:

Share