27/02/2025
🌹 #শিব_লিঙ্গের পুজোর পর
#নন্দীর পুজো করতে ভুলবেন না
শাস্ত্রেও বলা হয়েছে যে, মন্দির গেলে শিবলিঙ্গের পুজোর পর অবশ্যই নন্দীর পুজো করা উচিত। প্রচলিত ধারণা অনুযায়ী মন্দিরে গিয়ে শুধু শিবলিঙ্গের পুজো করে বেরিয়ে এলে শিবের পুজো অসম্পূর্ণ থেকে যায়। ব্যক্তি তখন সেই পুজোর পুণ্য লাভ করে না।
#নন্দীর সামনে #প্রদীপ 🪔প্রজ্জ্বলিত করুন
শিবলিঙ্গের পুজো করার পর নন্দীর সামনে প্রদীপ প্রজ্জ্বলিত করার বিধান রয়েছে। এর পর নন্দীর আরতি করে, কারও সঙ্গে কোনও কথা না-বলে নন্দীর কানে নিজের মনস্কামনা বলুন।
#নন্দীর কানে #মনস্কামনা কেন বলা হয়❓
শিব মন্দিরে গেলে শিবের পুজোর পর নন্দীর কানে মনস্কামনা বলেন অনেকেই। পুরাণ মতে, শিব অধিকাংশ সময় নিজের তপস্যায় মগ্ন থাকেন। মহাদেবের তপস্যা যাতে বিঘ্নিত না-হয়, তার জন্য নন্দী সর্বদা তাঁর সেবায় ব্যস্ত। এ সময় যে ভক্তরা শিব দর্শনের জন্য আসেন,
তাঁরা নন্দীর কানে নিজের ইচ্ছা-আকাঙ্খা জানিয়ে ফিরে যান। নন্দীর কানে বলা সমস্ত কথা ভোলানাথ পর্যন্ত আপনাআপনিই পৌঁছে যায়। এ কারণে সকলে মন্দিরে গিয়ে নন্দীর কানে নিজের মনস্কামনা জানিয়ে থাকেন। আবার পুরাণে উল্লেখ পাওয়া যায়, স্বয়ং শিব নন্দীকে আশীর্বাদ দেন যে, যাঁরা তাঁর কানে নিজের মনস্কামনা জানাবে,তাঁদের সমস্ত ইচ্ছে পূরণ হবে।
#নন্দীর_কানে_মনস্কামনা বলার নিয়ম
* নন্দীর কানে নিজের মনস্কামনা ব্যক্ত করার আগে তাঁর পুজো করুন। এই কানে মনস্কামনা বলার বিশেষ মাহাত্ম্য রয়েছে। কিন্তু ডান কানেও বলা যেতে পারে।
* নন্দীর বাঁ কানে নিজের মনস্কামনা বলবেন। নন্দীকে মনস্কামনা বলার সময় নিজের দুই হাত দিয়ে নিজের ঠোঁট ঢাকা দিয়ে দিন। যাতে কেউ দেখতে না-পায়।
* নন্দীর কানে কারও নামে নিন্দা করবেন না। এমন কোনও ইচ্ছে প্রকাশ করবেন না, যা অন্যের ক্ষতি করে। এমন হলে শিবের সামনে আপনার আবেদন খারিজ হবে।
* নন্দীর কানে মনস্কামনা বলার পর তাঁকে কিছু অর্পণ করুন। নন্দীকে ফল, প্রসাদ বা দক্ষিণা অর্পণ করতে পারেন।
🌸🙏 হর হর মহাদেব 🙏🌸
------------------------------------------------------------------------------
পোস্টটি ভাল লাগে অবশ্যই সকলকে শেয়ার করবেন।
প্রনিপাত
সদা সর্বদা শ্রী শ্রী রাধা ও কৃষ্ণের পাদপদ্মের কথা স্মরণ করুন, তাহলে শ্রীকৃষ্ণের দ্বারা আপনার জন্য বরাদ্দকৃত কার্য সম্পাদন করতে কোনও অসুবিধা অনুভব করতে হবে না।
জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে শ্রীকৃষ্ণের কৃপার প্রতি অগাধ বিশ্বাস ও ভরসা রাখতে হবে।
শ্রীকৃষ্ণের পবিত্র নামটিতে অসাধারণ আধ্যাত্মিক শক্তি রয়েছে কারণ শ্রীকৃষ্ণের নাম স্বয়ং শ্রীকৃষ্ণের থেকে আলাদা নয় ....
ঐকান্তিক ভালবাসা এবং নিষ্ঠার সাথে এই নামগুলি জপ করুন তবেই আপনি চিণ্ময় আনন্দ অনুভব করবেন:
হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ কৃষ্ণ কৃষ্ণ হরে হরে
হরে রাম হরে রাম রাম রাম হরে হরে ...(১০৮ বার)
হরে কৃষ্ণ মহামন্ত্র জপ করুন এবং সুখী হন ...
জয় শ্রীল প্রভুপাদ🙌🙌🙌
জয় শ্রীল গুরুদেব🙌🙌🙌
আপনার বিনীত সেবক
সুন্দর নিত্যানন্দ দাস
আপনি যদি আমাদের প্রশ্ন করুন উত্তর পাবেন গ্রুপে যুক্ত হতে চান , তাহলে আজই আমাদের টেলিগ্রাম গ্রুপে যুক্ত করুন নিজেকে। নিচে টেলিগ্রাম গ্রুপে যুক্ত লিংক দেয়া হল :
https://t.me/joinchat/mEs6EdXmyPI1NDg1
YouTube Channel Link:
https://youtube.com/c/SundarNityanandaDas
দয়া করে পোস্টটির নিজস্ব মতামত জানান, এবং আপনার নিকটতম এবং প্রিয় ব্যক্তিদের সাথে লাইক ও শেয়ার করুন যাতে তারা ও কৃষ্ণভাবনাময় হওয়ার সুযোগ থেকে বঞ্চিত না হয়... 🙏🙏🙏