Shastra Vishleshan

Shastra Vishleshan Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Shastra Vishleshan, Digital creator, Mayapur.

🚩সকল সনাতনীদেরকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করেছি । আমাকে সাহায্য করুন🙏 হাত বাড়িয়ে দিন আমাদের মধ্যে ছোট-বড় ভুলগুলি সংশোধন করিয়ে দেওয়ার জন্য ।🕉️🕉️🕉️🕉️🕉️🕉️🕉️🕉️🕉️🕉️🕉️🕉️🕉️🕉️🕉️🕉️ গীতা সুগীতা কর্তব্য কিমন্যৈঃ শাস্ত্রবিস্তরৈঃ ।
যা স্বয়ং পদ্মনাভস‍্য মুখপদ্মাদ্ বিনিঃসৃতা ॥

যেহেতু ভগবদগীতার বাণী স্বয়ং পরম পুরুষােত্তম ভগবানের মুখনিঃসৃত বাণী , তাই এই গ্রন্থ পাঠ করলে আর অন্য কোন বৈদিক সাহি

ত্য পড়বার দরকার হয় না । গভীর নিষ্ঠা ও আন্তরিকতার সঙ্গে নিয়মিতভাবে ভগবদগীতা শ্রবণ ও কীর্তন করলে আমাদের অন্তর্নিহিত ভগবদ্ভক্তির স্বাভাবিক বিকাশ হয় । বর্তমান জগতে মানুষেরা নানা রকম কাজে এতই ব্যস্ত থাকে যে , তাদের পক্ষে সমস্তু বৈদিক সাহিত্য পাঠ করা সম্ভব নয় । সমস্ত বৈদিক সাহিত্য পড়বার প্রয়ােজনও নেই । এই একটি গ্রন্থ ভাবীতা পাঠ করলেই মানুষ সমস্ত বৈদিক জ্ঞানের সারমর্ম উপলব্ধি করতে পারবে , কারণ ভগবদ্গীতা হচ্ছে বেদের সার এবং এই গীতা স্বয়ং ভগবানের মুখনিঃসৃত উপদেশ বাণী । ( গীতা - মাহাত্ম্য ৪ )

06/07/2025

শ্রীমদ্ভগবদ্গীতা যথাযথ :---- ত্রয়োদশ অধ্যায়; ১৪ শ্লোক ।
এমনই হচ্ছে তাঁর অচিন্ত্য শক্তি। ব্রহ্মসংহিতায় (৫/৩৭) বলা হয়েছে, গোলোক এব নিবসত্যখিলাত্মভূতঃ-যদিও তিনি সর্বদাই তাঁর চিন্ময় ধাম গোলোক বৃন্দাবনে অপ্রাকৃত লীলা বিলাস করছেন, তবুও তিনি সর্বত্রই বিরাজমান। জীবাত্মা কখনই দাবি করতে পারে না যে, সে সর্বত্রই বিরাজমান। তাই এই শ্লোকে বর্ণনা করা হচ্ছে যে, পরমাত্মা পরমেশ্বর ভগবান জীবাত্মা নন।

05/07/2025

শ্রীমদ্ভগবদ্গীতা যথাযথ :---- ত্রয়োদশ অধ্যায় ; ১৩ শ্লোক।
✅পরমেশ্বর ভগবান ক্ষেত্র ও ক্ষেত্রজ্ঞ সম্বন্ধে ব্যাখ্যা করেছেন। তিনি ক্ষেত্রজ্ঞকে জানবার পন্থাও ব্যাখ্যা করেছেন। এখন এখানে তিনি জ্ঞাতব্য বিষয় আত্মা ও পরমাত্মা উভয়ের সম্বন্ধে ব্যাখ্যা দিতে শুরু করেছেন। আত্মা ও পরমাত্মা এই উভয় ক্ষেত্রজ্ঞ সম্বন্ধে জানবার মাধ্যমেই জীবনে অমৃতের আস্বাদন করা যায়। দ্বিতীয় অধ্যায়ে ব্যাখ্যা করা হয়েছে যে, জীব নিত্য।

শ্রীমদ্ভগবদ গীতার চতুর্থ অধ্যায়ে, ভগবান শ্রীকৃষ্ণ অর্জুনকে বলেন, "এই যোগের জ্ঞান আমি পূর্বে সূর্যকে দিয়েছিলাম, এবং সূর...
04/07/2025

শ্রীমদ্ভগবদ গীতার চতুর্থ অধ্যায়ে, ভগবান শ্রীকৃষ্ণ অর্জুনকে বলেন, "এই যোগের জ্ঞান আমি পূর্বে সূর্যকে দিয়েছিলাম, এবং সূর্য তা বিভস্থ্য মনুকে প্রদান করেছিলেন, যিনি এই জ্ঞানের প্রচারক হয়ে উঠলেন।"

শ্রীভগবানুবাচ
ইমং বিবস্বতে যোগং প্রোক্তবানহমব্যয়ম্।
বাস্বান্বিবস্বতে যোগং প্রোক্তবানহমব্যয়ম্॥ ৪-১ ॥

অনুবাদ : শ্রীভগবান বলেন—আমি এই অক্ষয় (সবসময় প্রযোজ্য) যোগবিদ্যা বিবস্বানকে (সূর্যদেবকে) প্রথমে শিক্ষা দিয়েছিলাম।
এই শাস্ত্রীয় বর্ণনা এক অপরূপ ঘটনার সূচনা করে।প্রাচীন কালে, দিব্য লোকে, ভগবান শ্রীকৃষ্ণ তাঁর চিরন্তন রূপে সূর্যদেবের কাছে উপস্থিত হন। তিনি তাঁর ফুলে-ফলে সজ্জিত হাতে গীতার জ্ঞানের সারমর্ম প্রকাশ করেন, যা সৃষ্টির প্রতিটি কোণে শান্তি ও কর্মের পথ দেখায়।
সূর্যদেব, আলোকের দেবতা, তাঁর দিব্য চক্ষে এই জ্ঞান গ্রহণ করেন এবং তাঁর হৃদয়ে এর গভীরতা সঞ্চিত হয়। তিনি প্রতিজ্ঞা করেন যে এই জ্ঞান মানবজাতির জন্য প্রকাশ করা হবে।তারপর, সূর্যদেব মেঘাচ্ছন্ন আকাশে মনু মহারাজের কাছে আগমন করেন, যিনি মানব সভ্যতার প্রথম ধর্মনির্দেশক।
সূর্যদেব তাঁর দিব্য হস্তে গীতার শাস্ত্র হস্তান্তর করেন, যা মনু বিনয় ও শ্রদ্ধায় গ্রহণ করেন। এই মুহূর্তে, আকাশে সোনালী আলো ছড়িয়ে পড়ে, এবং মেঘের মাঝে দিব্য শান্তি প্রকাশ পায়।
মনু মহারাজ এই জ্ঞানকে তাঁর সন্তানদের মধ্যে ছড়িয়ে দেন, যা পরবর্তী প্রজন্মের জন্য একটি নির্দেশিকা হয়ে ওঠে।এভাবে, গীতার জ্ঞান শ্রীকৃষ্ণ থেকে সূর্যদেব, এবং সূর্যদেব থেকে মনু মহারাজের মাধ্যমে মানবজগতে প্রসারিত হয়, একটি চিরস্থায়ী আলোর স্রোত হিসেবে প্রবাহিত হয়ে চলে।

ভগবান শ্রীকৃষ্ণের অন্তর্ধান লীলা :—সনাতন ধর্ম, বিশেষত ভাগবত ও মহাভারতের বিভিন্ন গ্রন্থে গুরুত্বপূর্ণ স্থান অধিকার করে আছ...
03/07/2025

ভগবান শ্রীকৃষ্ণের অন্তর্ধান লীলা :—
সনাতন ধর্ম, বিশেষত ভাগবত ও মহাভারতের বিভিন্ন গ্রন্থে গুরুত্বপূর্ণ স্থান অধিকার করে আছে। আমি এখানে বিস্তারিতভাবে ব্যাখ্যা করছি — শ্রীকৃষ্ণের অন্তর্ধান লীলার পটভূমি, কারণ, ঘটনা, ও এর আধ্যাত্মিক তাৎপর্য সহ।

---

🌿 অন্তর্ধান লীলার পটভূমি

দ্বারকা নগরী প্রতিষ্ঠা করে শ্রীকৃষ্ণ যাদুবংশের সঙ্গে অবস্থান করছিলেন। মহাভারত যুদ্ধ শেষে যদুবংশ ক্রমেই অহংকার, বিলাসিতা ও অসৎ আচরণে নিমজ্জিত হতে থাকে। শ্রীকৃষ্ণ জানতেন, তাঁর লীলা-সমাপ্তি এবং যদুবংশের অবসান শ্রীমহাবিষ্ণুর ইচ্ছা ও বিশ্বচক্রের নিয়ম অনুযায়ী অবশ্যম্ভাবী।

---

🌿 যদুবংশ ধ্বংসের কারণ

ভাগবত পুরাণ (স্কন্ধ ১১) ও মহাভারতের মাউসলপর্ব অনুযায়ী —

ঋষিদের শাপে যদুবংশ ধ্বংসের আভাস পাওয়া যায়। একবার কিছু যাদব কুমার (যেমন শ্রীকৃষ্ণের পুত্র শাম্ব) মজা করে ঋষিদের কাছে নারীবেশে গিয়ে প্রশ্ন করে, “এই গর্ভিণী নারী ছেলে-না-মেয়ে প্রসব করবে?” ঋষিগণ লজ্জিত ও ক্রুদ্ধ হয়ে বলেন, “এ নারী লৌহমুষ্টি সদৃশ এক অশুভ কৌশল জন্ম দেবে, যা যদুবংশকে ধ্বংস করবে।”

শাপ অনুযায়ী শাম্বের উদর থেকে লৌহমুষ্টি সদৃশ এক দণ্ড জন্মে। সেই লৌহদণ্ড গুঁড়িয়ে সমুদ্রতীরে ছড়িয়ে ফেলা হয়। সেখানকার তৃণ ও বালি লৌহময় হয়ে যায় এবং শেষে সেই লৌহ তৃণ দিয়েই যদুবংশ নিজেরাই নিজেদের বিনাশ ঘটায়।

এক মদ্যপান পর্বে যদুবংশীয়রা পরস্পরের প্রতি ক্রোধান্ধ হয়ে বর্শা সদৃশ তৃণ দিয়ে একে অপরকে হত্যা করে।

---

🌿 শ্রীকৃষ্ণের অন্তর্ধান

যদুবংশ ধ্বংসের পর শ্রীকৃষ্ণ একা হয়ে পড়েন। তিনি বনমালা (প্রভাস ক্ষেত্র) ত্যাগ করে গিয়ে একটি বটবৃক্ষের নিচে যোগাসনে বসেন।

👉 অন্তর্ধানের ঘটনা

একজন শিকারি (জরা নামক ব্যাধ) দূর থেকে শ্রীকৃষ্ণের পদতলের লাল আভা হরিণের মুখ ভেবে ভুল করে বাণ নিক্ষেপ করে।

সেই বাণ শ্রীকৃষ্ণের পদে বিদ্ধ হয়।

শিকারি যখন কাছে আসে, বুঝতে পারে সে ভগবানকে আঘাত করেছে। শ্রীকৃষ্ণ শিকারিকে ক্ষমা করেন এবং আশীর্বাদ প্রদান করেন।

এরপর শ্রীকৃষ্ণ স্বেচ্ছায় তাঁর পার্থিব লীলা শেষ করে বিষ্ণুধামে প্রত্যাবর্তন করেন।

---

🌿 আধ্যাত্মিক ব্যাখ্যা

শ্রীকৃষ্ণের অন্তর্ধান লীলা কেবল শারীরিক মৃত্যু নয়, বরং তাঁর লীলার সমাপ্তি ও মহাবিশ্বের পরবর্তী যুগ চক্র (কলিযুগ) আরম্ভের সূচনা।

এটি পৃথিবীর উপর থেকে শ্রীকৃষ্ণ-অবতাররূপে ভগবানের প্রত্যাহার, যাতে ধর্ম ক্রমশ কলিযুগের ধারায় পতিত হতে থাকে।

এই লীলা আমাদের শেখায় যে ঈশ্বর স্বেচ্ছায় লীলা করেন এবং স্বেচ্ছায় লীলার পরিসমাপ্তি ঘটান।

---

🌿 অন্তর্ধান লীলার স্থান

👉 প্রভাস ক্ষেত্র — এটি আজকের গুজরাট রাজ্যে অবস্থিত। এখানে দ্বারকা নগরী ছিল এবং এখানেই অন্তর্ধান লীলা সংঘটিত হয় বলে বিশ্বাস করা হয়। আজও এখানে পুণ্যার্থীরা শ্রীকৃষ্ণের অন্তর্ধান স্থল দর্শন করতে যান।

---

🌿 প্রধান উৎস

✅ ভাগবত পুরাণ (১১তম স্কন্ধ)
✅ মহাভারত (মাউসলপর্ব)
✅ হরিবংশ পুরাণ

---

🌿 শেষ কথা

শ্রীকৃষ্ণের অন্তর্ধান লীলা আমাদের স্মরণ করায়—

> “যে এসেছেন, তিনি একদিন বিদায় নেন, কিন্তু তাঁর লীলা, শিক্ষা ও প্রেম চিরজীবী হয়ে থাকে।”
🌸

**রিপোর্ট: কুমিল্লার মুরাদনগরে ধর্ষণের ভয়াবহ ঘটনা ও সরকারের পদক্ষেপ**সম্প্রতি কুমিল্লার মুরাদনগর উপজেলায় একটি হৃদয়বিদ...
29/06/2025

**রিপোর্ট: কুমিল্লার মুরাদনগরে ধর্ষণের ভয়াবহ ঘটনা ও সরকারের পদক্ষেপ**

সম্প্রতি কুমিল্লার মুরাদনগর উপজেলায় একটি হৃদয়বিদারক ঘটনা ঘটেছে, যা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ব্যাপক আলোচনা ও সমালোচনার কেন্দ্রে রূপ নিয়েছে। গত ২৬ জুন রাতে রামচন্দ্রপুর দক্ষিণ ইউনিয়নের বাহেরচর পাচকিত্তা গ্রামে একজন হিন্দু নারীকে (২৫) ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে। ভুক্তভোগী নারী নিজেই বাদী হয়ে ২৭ জুন শুক্রবার মুরাদনগর থানায় অভিযুক্ত ফজর আলীকে আসামি করে মামলা দায়ের করেন।

**ঘটনার বিবরণ:**
ভুক্তভোগী নারী প্রায় ১৫ দিন আগে স্বামীর বাড়ি থেকে বাবার বাড়িতে সন্তানদের নিয়ে বেড়াতে এসেছিলেন। ২৬ জুন রাত আনুমানিক ১০-১১টার মধ্যে ফজর আলী তাঁর ঘরের দরজা খুলতে বাধ্য করেন। দরজা না খোলার পর কৌশলে ঘরে প্রবেশ করে তাকে ধর্ষণ করা হয়। চিৎকার শুনে স্থানীয়রা এসে তাকে উদ্ধার করেন, তবে ঘটনার ভিডিও ধারণ করে সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়া হয়, যা বিতর্কের কারণ হয়ে উঠেছে।

**সরকারের পদক্ষেপ:**
- **তদন্ত ও গ্রেপ্তার:** পুলিশ অভিযান চালিয়ে ফজর আলীসহ মোট পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করেছে। ২৯ জুন ভোরে ফজর আলীকে ঢাকার সায়েদাবাদ থেকে আটক করা হয়, এবং ভিডিও ছড়ানোর অভিযোগে চারজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
- **আইনি ব্যবস্থা:** হাইকোর্ট নির্দেশ দিয়েছে ভুক্তভোগীর নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এবং চিকিৎসা প্রদানে ব্যবস্থা গ্রহণ করতে। ধর্ষণের ভিডিও ২৪ ঘণ্টার মধ্যে সামাজিক মাধ্যম থেকে অপসারণের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
- **বিচারের প্রতিশ্রুতি:** আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল জানিয়েছেন, এই ঘটনার বিচার সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে দ্রুত সম্পন্ন করা হবে। ধর্ষণ সংক্রান্ত আইন সংশোধন করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছে।

**বর্তমান পরিস্থিতি:**
এই ঘটনায় জনগণের মধ্যে উত্তেজনা ও প্রতিবাদ দেখা দিয়েছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা মিছিল করে ধর্ষকের দ্রুত গ্রেপ্তার ও শাস্তি দাবি করেছেন। তবে, ভিডিওর সত্যতা নিয়ে বিভিন্ন সূত্রে বিতর্ক রয়েছে, যা তদন্তের অপেক্ষা রাখে।

এ ধরনের অপরাধ বন্ধের জন্য আমরা সবাইকে একসঙ্গে দাঁড়াতে হবে। আপনার মতামত ও প্রতিক্রিয়া জানান।

28/06/2025

কুমিল্লার মুরাদনগরে হিন্দু নারী ধর্ষণ । ধর্ষকের নাম—ফজর আলী!

26/06/2025

হিন্দুত্বের আহ্বান: খিলক্ষেতে মন্দির উচ্ছেদের বিরুদ্ধে সনাতনী ঐক্য
খিলক্ষেতে শ্রী শ্রী দুর্গা মন্দিরের উচ্ছেদ: সনাতন ধর্মের উপর আঘাত, আমাদের ঐক্যের সময়!
ঢাকার খিলক্ষেতে কোনো পূর্ব নোটিশ ছাড়াই শ্রী শ্রী দুর্গা মন্দির ভেঙে ফেলা হয়েছে, যা হিন্দু সম্প্রদায়ের হৃদয়ে গভীর ক্ষত সৃষ্টি করেছে। মা দুর্গার প্রতিমা অপমানিত হয়েছে, রথযাত্রার জন্য সময় দেওয়া হয়নি। এই অন্যায়ের বিরুদ্ধে আমরা একত্রিত হব! হিন্দুত্বের গর্ব ও সনাতন সংস্কৃতির রক্ষায় আমাদের কণ্ঠ তুলে ধরুন। #হিন্দুত্ব #মন্দিররক্ষা #খিলক্ষেত

25/06/2025

লালমনিরহাটে এক বৃদ্ধ হিন্দুকে ধর্ম অবমাননার মিথ্যা অভিযোগে মারধর ও গ্রেফতার করা হয়েছে। এই অবিচারের বিরুদ্ধে কথা বলুন। আপনার মতামত কমেন্টে জানান এবং শেয়ার করে সচেতনতা ছড়ান।

23/06/2025

জাত-পাত থেকে বেরিয়ে আসুন ।
কর্মই আপনার পরিচয় ...

09/02/2025

শ্রীমদ্ভগবদ্গীতা যথাযথ :----- ত্রয়োদশ অধ্যায় ; ৫ শ্লোক ।

এই তত্ত্বজ্ঞান বিশ্লেষণ করার ব্যাপারে পরমেশ্বর ভগবান শ্রীকৃষ্ণ হচ্ছেন সর্বশ্রেষ্ঠ শিক্ষক। তবুও চিরাচরিত প্রথা অনুসারে, পণ্ডিত ও আচার্যেরা সর্বদাই পূর্বতন আচার্যদের নজির দিয়ে থাকেন। আত্মা ও পরমাত্মা সম্পর্কে অত্যন্ত বিতর্কমূলক দ্বৈতবাদ ও অদ্বৈতবাদ ব্যাখ্যা করতে গিয়ে ভগবান শ্রীকৃষ্ণ সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য প্রামাণ্য গ্রন্থ বেদান্ত শাস্ত্রের উল্লেখ করেছেন। প্রথমে তিনি বিভিন্ন ঋষিদের মতের উল্লেখ করেছেন। সমস্ত ঋষিদের মধ্যে বেদান্ত-সূত্রের প্রণেতা ব্যাসদেব হচ্ছেন মহর্ষি এবং বেদান্ত-সূত্রে দ্বৈতবাদকে পূর্ণরূপে ব্যাখ্যা করা হয়েছে। ব্যাসদেবের পিতা পরাশর মুনিও ছিলেন একজন মহর্ষি এবং তাঁর প্রণীত ধর্মশাস্ত্রে তিনি লিখেছেন, অহং ত্বং চ তথান্যে...."আমরা, আপনি, আমি এবং অন্য সমস্ত জীব









Address

Mayapur

Telephone

+917034935809

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Shastra Vishleshan posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Shastra Vishleshan:

Share