DAILY BARTA ডেইলি বার্তা

DAILY BARTA ডেইলি বার্তা Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from DAILY BARTA ডেইলি বার্তা, Media/News Company, Medinipur.

৭৫ বছর পরে সুকান্ত ভট্টাচার্যের কবিতা গান আকারে রেকর্ড হলো, বিশ্বেশ্বর সরকারের সুরে গাইলেন আশিষ সরকার........ নিজস্ব প্র...
12/09/2025

৭৫ বছর পরে সুকান্ত ভট্টাচার্যের কবিতা গান আকারে রেকর্ড হলো, বিশ্বেশ্বর সরকারের সুরে গাইলেন আশিষ সরকার........ নিজস্ব প্রতিবেদক, মেদিনীপুর .......দীর্ঘ প্রায় ৭৫ বছর পর কিশোর কবি সুকান্ত ভট্টাচার্যের জন্ম শতবর্ষে তাঁর কবিতা গানের রূপ নিয়ে মানুষের মাঝে ফিরে এল। তাঁর লেখা তিন চারটি গান প্রকাশিত হয়েছিল। সলিল চৌধুরী সুরারোপিত 'রানার' অবাক পৃথিবী, ঠিকানা' এই গান গুলো ১৯৪৮ থেকে ১৯৫০ এর মধ্যে হেমন্ত মুখোপাধ্যায়ের কন্ঠে মুক্তি পায়।তারপর দীর্ঘ প্রায় ৭৫ বছর পর কয়েকদিন আগে বিশিষ্ট সুরকার বিশ্বেশ্বর সরকার সুরারোপিত, সুকান্ত ভট্টাচার্যের লেখা 'উদ্যোগ ' কবিতাটি গানের রূপ নিয়ে প্রকাশ পেল। গানটি গেয়েছেন মেদিনীপুর তথা পশ্চিমবঙ্গের পরিচিত শিল্পী আশিস সরকার। কবিতার মধ্যে যে যুক্তাক্ষর আছে, যা সুর তৈরী করার ক্ষেত্রে অন্তরায় হয় সে গুলি অত্যন্ত সুচারু ভাবে কাজে লাগিয়েছেন সুরকার , অসাধারণ। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য ১৯৭৭ সালের ১৬ ই আগস্ট কবির জন্মদিন উপলক্ষে পরিবেশিত হয়েছিল, মূলত এই অনুষ্ঠানের জন্যই বিশ্বেশ্বর বাবু গান টির সুর করেছিলেন বলে জানা যায়।ভারতীয় গণনাট্য মেদিনীপুর শাখা এই অনুষ্ঠানের আয়োজক ছিল। তার প্রায় ৪৮ বছর পরে গান টি রেকর্ড হল। ইতিমধ্যেই গান টি মাইকে বাজতে শুরু করেছে, সোস্যাল মিডিয়াতেও হাজার হাজার ভিউস আসছে। গানটির সঙ্গীতায়োজনে আছেন কিংশুক রায় এবং গ্রন্থনায় আছেন তাপস সিনহা।গানটি সংগ্রহে রাখার মত হয়েছে নিঃসন্দেহে তা বলা যেতে পারে। সঙ্গীত শিল্পীর আশা, পূজার মরসুমে আরো জনপ্রিয় হবে।

ব্রাহ্মণডিহা প্রাথমিক বিদ্যালয়ের উদ্যোগে সপ্তম বর্ষে পদার্পণ করা শিক্ষক দিবসের রক্তদান শিবিরে ব্যাপক সাড়াকেশপুর : মহান...
07/09/2025

ব্রাহ্মণডিহা প্রাথমিক বিদ্যালয়ের উদ্যোগে সপ্তম বর্ষে পদার্পণ করা শিক্ষক দিবসের রক্তদান শিবিরে ব্যাপক সাড়া

কেশপুর : মহান শিক্ষক দিবসের প্রাক্কালে ব্রাহ্মণডিহা প্রাথমিক বিদ্যালয়ের উদ্যোগে প্রতি বছরের ন্যায় এ বছরও আয়োজিত হলো রক্তদান শিবির। এ বছরের আয়োজনটি বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ, কারণ এই রক্তদান শিবিরটি এ বছর তার সপ্তম বর্ষে পদার্পণ করলো। সমাজের কল্যাণে ব্রাহ্মণডিহা প্রাথমিক বিদ্যালয়ের এই মহতী উদ্যোগ ইতিমধ্যেই স্থানীয় ও আশপাশের এলাকার মানুষের মধ্যে এক অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে।

এবারের রক্তদান শিবিরে ছিল চোখে পড়ার মতো সাড়া। মোট ৫৪ জন রক্তদাতা স্বেচ্ছায় অংশগ্রহণ করেন, যার মধ্যে ১৭ জন মহিলাও ছিলেন। রক্ত সংগ্রহের দায়িত্বে ছিলেন ডেবরা ব্লাড ব্যাংক-এর অভিজ্ঞ ডাক্তারবাবুরা ও তাঁদের সহকারীরা।

শিবিরটির উদ্বোধন করেন ধলহারা পাগলিমাতা প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক অমিত পাত্র মহাশয়। উদ্বোধনী বক্তব্যে তিনি বলেন,

> “রক্তদান একটি মহৎ কাজ। এ ধরনের আয়োজন মানুষের মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধি করে এবং সমাজে মানবিকতার বন্ধনকে আরও সুদৃঢ় করে।”

অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বিদ্যালয়ের প্রাক্তন শিক্ষক মহাশয়গণ, বিদ্যালয় পরিচালন কমিটির সদস্যবৃন্দ, পার্শ্ববর্তী বিদ্যালয়ের শিক্ষকগণ, এলাকার শিক্ষা বন্ধু এবং অসংখ্য বিশিষ্ট অতিথি। সবার উপস্থিতি ও সহযোগিতায় রক্তদান শিবিরটি ছিল অত্যন্ত সফল।

শুধু রক্তদান নয়, বিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রীদের পক্ষ থেকেও একটি সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পরিবেশিত হয়। আবৃত্তি, গান ও নৃত্যের মাধ্যমে ছোট্ট ছাত্র-ছাত্রীরা অনুষ্ঠানকে প্রাণবন্ত করে তোলে। পুরো অনুষ্ঠানটি সুন্দরভাবে পরিচালনা করেন বিদ্যালয়ের শিক্ষক দীপ্তিপদ রানা মহাশয়।

এই মহতী কর্মসূচির মূল দিকনির্দেশনা ও তত্ত্বাবধান করেছেন বিদ্যালয়ের টিচার-ইন-চার্জ (TIC) আনন্দ মোহন মন্ডল মহাশয়। তিনি জানান,

> “বিদ্যালয়ের সামাজিক দায়বদ্ধতার অংশ হিসেবেই প্রতিবছর এই রক্তদান শিবিরের আয়োজন করা হয়। ভবিষ্যতেও এই উদ্যোগকে আরও বড় পরিসরে নিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে।”

বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক, শিক্ষকবৃন্দ ও পরিচালন কমিটির সদস্যরা একযোগে প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন যে, আগামী দিনেও এই ধারাবাহিকতা বজায় থাকবে।

এবারের রক্তদান শিবিরের সাফল্যে আনন্দিত স্থানীয় বাসিন্দারা। তাঁরা বিদ্যালয়ের এই সামাজিক উদ্যোগকে অভিনন্দন জানিয়েছেন এবং ভবিষ্যতেও পাশে থাকার অঙ্গীকার করেছেন।

এবিটিএ মেদিনীপুর গ্রামীণ আঞ্চলিক শাখার একাদশ ত্রিবার্ষিক সম্মেলন...নিজস্ব প্রতিবেদক পশ্চিম মেদিনীপুর....নিখিল বঙ্গ শিক্ষ...
01/09/2025

এবিটিএ মেদিনীপুর গ্রামীণ আঞ্চলিক শাখার একাদশ ত্রিবার্ষিক সম্মেলন...

নিজস্ব প্রতিবেদক পশ্চিম মেদিনীপুর....নিখিল বঙ্গ শিক্ষক সমিতির(এবিটিএ) মেদিনীপুর গ্রামীণ আঞ্চলিক শাখার একাদশ ত্রি-বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হলো রবিবার। মেদিনীপুর শহরের রবীন্দ্র নগরে অবস্থিত সংগঠনের জেলা দপ্তর গোলোকপতি ভবনে আয়োজিত এই সম্মেলনের সূচনা হয় সংগঠনের পতাকা উত্তোলন ও শহীদ বেদীতে মাল্যদানের মধ্য দিয়ে। সংগঠনের পতাকা উত্তোলনের পাশাপাশি, শোকপ্রস্তাব উত্থাপন করেন সংগঠনের আঞ্চলিক শাখার সভাপতি সুদীপ কুমার খাঁড়া। সম্মেলনের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন সংগঠনের জেলা সম্পাদকমন্ডলীর সদস্য দিলীপ সাউ। উদ্বোধনী সঙ্গীত পরিবেশন করেন সুব্রত পাত্র , তবলায় সহযোগিতা করেন সরোজ মান্না। সঙ্গীত পরিবেশন করেন মাতুয়ার মল্লিক। সম্পাদকীয় প্রতিবেদন ও জবাবী বক্তব্য পেশ করেন আঞ্চলিক শাখার সম্পাদক গৌরী শংকর সাহু।আয় ব্যয়ের হিসাব পেশ করেন কোষাধ্যক্ষ তারক নাথ ভূঞ্যা। সম্পাদকীয় প্রতিবেদনের উপর আলোচনায় অংশ নেন বিভিন্ন স্কুল ও মাদ্রাসা থেকে আসা ১২ জন প্রতিনিধি। সম্মেলনের সাফল্য কামনা করে বক্তব্য রাখেন জেলা সভাপতি মৃণাল কান্তি নন্দ,সদর মহকুমা সম্পাদক শ্যামল ঘোষ, কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্যা সবিতা মান্না‌। উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের সদর মহকুমা সভাপতি সুরেশ পড়িয়া,জেলা নেতৃত্ব বিষ্ণুপদ দে, বাদল দুয়ারী, অরূপ মাইতি, বিশ্বজিৎ প্রামাণিক,টুলটুল চৌধুরী প্রাক্তন নেতৃত্ব মধুসূদন রায়, নির্মল কুমার প্রামাণিক,সত্যকিংকর হাজারা সহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ। সম্মেলন পরিচালনা করেন সুদীপ কুমার খাঁড়া ও মিলন বটব্যালকে নিয়ে গঠিত সভাপতিমন্ডলী। সম্মেলনে পাঁচটি গুরুত্বপূর্ণ প্রস্তাব উত্থাপিত ও সমর্থিত হয়। বিভিন্ন ক্ষেত্রে সাফল্যের স্বাক্ষর রাখা বিদ্যালয় ইউনিট গুলিকে পুরস্কৃত করা হয়।সম্মেলনের শেষলগ্নে আগামী তিন বছরের জন্য নতুন জোনাল কমিটি গঠিত হয়। আগামী মহকুমা সম্মেলনের জন্য প্রতিনিধির নামও নির্বাচিত হয়। এদিন সম্মেলন স্থলের নাম করণ করা হয়েছিল প্রয়াত বামপন্থী নেতা সীতারাম ইয়েচুরি ও প্রয়াত দুই মুখ্যমন্ত্রী ভি এস অচ্যুতানন্দন এবং বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যের নামে।

মেদিনীপুর জেলা ভলেন্টারি ব্লাড ডোনার্স ফোরামের কেশপুর ব্লক ইউনিট গঠননিজস্ব সংবাদদাতা, কেশপুর : রবিবার, পশ্চিম মেদিনীপুর ...
31/08/2025

মেদিনীপুর জেলা ভলেন্টারি ব্লাড ডোনার্স ফোরামের কেশপুর ব্লক ইউনিট গঠন

নিজস্ব সংবাদদাতা, কেশপুর : রবিবার, পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার কেশপুর ব্লকের মুগবাসান প্রাথমিক বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে অনুষ্ঠিত হলো কেশপুর ভলেন্টারি ব্লাড ডোনার্স ফোরামের নতুন ইউনিট গঠনের অনুষ্ঠান। রক্তদানের সামাজিক আন্দোলনকে আরও শক্তিশালী, সুসংগঠিত এবং গ্রামীণ স্তরে সহজলভ্য করে তুলতে এই গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।

অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন রাজ্য কমিটির সাধারণ সম্পাদক কবি ঘোষ, সহকারী সম্পাদক রাজেশ পালিত, বিশিষ্ট সমাজসেবী পল্লব দে, পশ্চিম মেদিনীপুর জেলা চেয়ারম্যান অসীম ধর, জেলা শহুরাঞ্চল সম্পাদক মৃত্যুঞ্জয় মাইতি প্রমুখ। তাঁদের বক্তব্যে তাঁরা রক্তদানের গুরুত্ব এবং গ্রামীণ স্তরে স্বেচ্ছাসেবী রক্তদাতা সংগঠনের ভূমিকা নিয়ে বিশদ আলোচনা করেন।

এই অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে নতুন নেতৃত্বের নাম ঘোষণা করা হয়।

সভাপতি: শেখ লিয়াকত আলী

সহ-সভাপতি: শেখ মনিরুল আলম

সম্পাদক: সেখ এহেসান

সহ সম্পাদক: ডা. সেখ কমরুদ্দিন

নবনির্বাচিত সহ্ সম্পাদক সেখ কমরুদ্দীন তাঁর বক্তব্যে জানান, “রক্তদানের এই মহৎ উদ্যোগকে কেশপুরের প্রতিটি প্রান্তে ছড়িয়ে দেওয়াই আমাদের লক্ষ্য।”

সম্পাদক সেখ এহেশানও প্রতিশ্রুতি দেন যে, এই নতুন ইউনিটের মাধ্যমে এলাকায় রক্ত সংকট দূর করতে সর্বাত্মক চেষ্টা চালানো হবে।

বক্তারা তাঁদের বক্তব্যে জানান, রক্তদান কেবল মানবিক কর্তব্য নয়, বরং এটি এক মহৎ সামাজিক আন্দোলন। প্রতিটি গ্রামে সক্রিয় রক্তদাতা ইউনিট গড়ে তুলতে পারলে রক্তের অভাবজনিত সমস্যা অনেকটাই দূর হবে। তাঁরা বলেন, কেশপুর ব্লকের প্রতিটি অঞ্চলেই যদি এই আন্দোলন ছড়িয়ে দেওয়া যায়, তবে প্রয়োজনের সময় যেকোনো মানুষের কাছে দ্রুত রক্ত পৌঁছে দেওয়া সম্ভব হবে।

অনুষ্ঠানের শেষে ঘোষণা করা হয় যে, আগামী দিনে কেশপুরের বিভিন্ন গ্রামে ধারাবাহিকভাবে রক্তদান শিবির আয়োজন করা হবে। প্রতিটি রক্তদাতার নাম, যোগাযোগ নম্বর ও রক্তের গ্রুপের তথ্য একটি কেন্দ্রীয় ডেটাবেসে সংরক্ষণ করা হবে, যাতে জরুরি পরিস্থিতিতে দ্রুত রক্ত সংগ্রহ ও বিতরণ করা যায়।

এই নতুন ইউনিট গঠনের মাধ্যমে কেশপুর অঞ্চলে স্বেচ্ছায় রক্তদানের আন্দোলন আরও শক্তিশালী, সুসংগঠিত ও গতিশীল হওয়ার পথে এক নতুন অধ্যায়ের সূচনা হলো।

সংকল্প ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠা দিবসে রক্তদান, চুলদান ও বস্ত্রদান কর্মসূচি অনুষ্ঠিতমেদিনীপুর: সংকল্প ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠা ...
31/08/2025

সংকল্প ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠা দিবসে রক্তদান, চুলদান ও বস্ত্রদান কর্মসূচি অনুষ্ঠিত

মেদিনীপুর: সংকল্প ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠা দিবস উপলক্ষে আজ বিদ্যাসাগর স্মৃতি মন্দির প্রাঙ্গণে এক বিশেষ কর্মসূচির আয়োজন করা হয়। দিনব্যাপী অনুষ্ঠিত এই কর্মসূচিতে রক্তদান, চুলদান ও বস্ত্রদান পর্ব সম্পন্ন হয়। সামাজিক উদ্যোগে ভরপুর এই অনুষ্ঠানে এলাকার বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ, সমাজসেবী, চিকিৎসক, শিক্ষাবিদ ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্বদের উপস্থিতি ছিল চোখে পড়ার মতো।

অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বিদ্যাসাগর বিশ্ববিদ্যালয়ের নিবন্ধক ড. জয়ন্ত কিশোর নন্দী, মেদিনীপুর পৌরসভার পৌরপিতা সৌমেন খান, মেদিনীপুর কলেজের অধ্যক্ষ সত্য রঞ্জন ঘোষ, বিশিষ্ট সমাজসেবী উদ্যোগগতি চন্দন বসু, মদনমোহন মাইতি, স্পন্দন হসপিটালের ডিরেক্টর পার্থ মণ্ডল, বিশিষ্ট সমাজসেবী অঞ্জনা পাল, অরুণ চৌধুরী, অধ্যাপিকা রুবি আদক, পিপলস কো-অপারেটিভ ব্যাংকের চেয়ারম্যান আশীষ চক্রবর্তী, সমাজসেবী প্রসেনজিৎ সাহা, সঙ্গীতশিল্পী সমীর মহান্তি, সময় বাংলার জয়ন্ত মণ্ডল এবং সাংবাদিক তাপস মাইতি প্রমুখ।

এদিন ইংলিশ চ্যানেল জয়ী আফরিন জাবি এবং আন্তর্জাতিক স্ট্রেংথ লিফটিং চ্যাম্পিয়নশিপে পদকপ্রাপ্ত অনীশ সাউ-কে সম্মাননা জানানো হয়। কর্মসূচির অংশ হিসেবে ১০ জন কন্যা চুলদান করেন, যা ক্যান্সার আক্রান্ত রোগীদের সহায়তার উদ্দেশ্যে ব্যবহৃত হবে। পাশাপাশি ১০ জন মহিলার হাতে নতুন বস্ত্র তুলে দেওয়া হয়।

রক্তদান কর্মসূচিতে পুরুষ ও মহিলা মিলিয়ে মোট ৪৫ জন রক্তদান করেন। এদিনের সর্বকনিষ্ঠ রক্তদাতা ছিলেন কঙ্কনা মণ্ডল। এছাড়াও ১০ জন নতুন সদস্যকে সংকল্প ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে অভিনন্দন জানানো হয়।

অনুষ্ঠানে স্বাগত ভাষণ দেন গোপাল সাহা এবং সমগ্র অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন ড. শান্তনু পাণ্ডা। শেষ পর্বে উপস্থিত সকলকে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন সংকল্প ফাউন্ডেশনের সম্পাদিকা পরমিতা সাউ।

সংকল্প ফাউন্ডেশনের এই উদ্যোগ সামাজিক দায়িত্ববোধ ও মানবিকতার এক অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করল।

সংকল্প ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠা দিবসে রক্তদান, চুলদান ও বস্ত্রদান কর্মসূচি অনুষ্ঠিতমেদিনীপুর: সংকল্প ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠা ...
31/08/2025

সংকল্প ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠা দিবসে রক্তদান, চুলদান ও বস্ত্রদান কর্মসূচি অনুষ্ঠিত

মেদিনীপুর: সংকল্প ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠা দিবস উপলক্ষে আজ বিদ্যাসাগর স্মৃতি মন্দির প্রাঙ্গণে এক বিশেষ কর্মসূচির আয়োজন করা হয়। দিনব্যাপী অনুষ্ঠিত এই কর্মসূচিতে রক্তদান, চুলদান ও বস্ত্রদান পর্ব সম্পন্ন হয়। সামাজিক উদ্যোগে ভরপুর এই অনুষ্ঠানে এলাকার বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ, সমাজসেবী, চিকিৎসক, শিক্ষাবিদ ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্বদের উপস্থিতি ছিল চোখে পড়ার মতো।

অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বিদ্যাসাগর বিশ্ববিদ্যালয়ের নিবন্ধক ড. জয়ন্ত কিশোর নন্দী, মেদিনীপুর পৌরসভার পৌরপিতা সৌমেন খান, মেদিনীপুর কলেজের অধ্যক্ষ সত্য রঞ্জন ঘোষ, বিশিষ্ট সমাজসেবী উদ্যোগগতি চন্দন বসু, মদনমোহন মাইতি, স্পন্দন হসপিটালের ডিরেক্টর পার্থ মণ্ডল, বিশিষ্ট সমাজসেবী অঞ্জনা পাল, অরুণ চৌধুরী, অধ্যাপিকা রুবি আদক, পিপলস কো-অপারেটিভ ব্যাংকের চেয়ারম্যান আশীষ চক্রবর্তী, সমাজসেবী প্রসেনজিৎ সাহা, সঙ্গীতশিল্পী সমীর মহান্তি, সময় বাংলার জয়ন্ত মণ্ডল এবং সাংবাদিক তাপস মাইতি প্রমুখ।

এদিন ইংলিশ চ্যানেল জয়ী আফরিন জাবি এবং আন্তর্জাতিক স্ট্রেংথ লিফটিং চ্যাম্পিয়নশিপে পদকপ্রাপ্ত অনীশ সাউ-কে সম্মাননা জানানো হয়। কর্মসূচির অংশ হিসেবে ১০ জন কন্যা চুলদান করেন, যা ক্যান্সার আক্রান্ত রোগীদের সহায়তার উদ্দেশ্যে ব্যবহৃত হবে। পাশাপাশি ১০ জন মহিলার হাতে নতুন বস্ত্র তুলে দেওয়া হয়।

রক্তদান কর্মসূচিতে পুরুষ ও মহিলা মিলিয়ে মোট ৪৫ জন রক্তদান করেন। এদিনের সর্বকনিষ্ঠ রক্তদাতা ছিলেন কঙ্কনা মণ্ডল। এছাড়াও ১০ জন নতুন সদস্যকে সংকল্প ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে অভিনন্দন জানানো হয়।

অনুষ্ঠানে স্বাগত ভাষণ দেন গোপাল সাহা এবং সমগ্র অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন ড. শান্তনু পাণ্ডা। শেষ পর্বে উপস্থিত সকলকে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন সংকল্প ফাউন্ডেশনের সম্পাদিকা পরমিতা সাউ।

সংকল্প ফাউন্ডেশনের এই উদ্যোগ সামাজিক দায়িত্ববোধ ও মানবিকতার এক অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করল।

27/08/2025

ধলহারাতে প্রথমবারের মতো গণেশ পূজার শুভ সূচনা : ভক্তিমুখর পরিবেশে জমকালো আয়োজন
নিজস্ব সংবাদদাতা, কেশপুর

কেশপুর থানার ১৩ নম্বর অঞ্চলের ধলহারাতে এবার প্রথমবারের মতো অনুষ্ঠিত হলো গণেশ পূজা। গ্রামের একদল উৎসাহী যুবকের উদ্যোগে আয়োজিত এই পূজোয় গ্রামজুড়ে বিরাজ করছিল এক অনন্য আনন্দমুখর পরিবেশ। ভক্তদের ঢল, সাজসজ্জার বাহার এবং আয়োজনের জাঁকজমক দেখে মনে হচ্ছিল, ছোট্ট এই গ্রামটি যেন পরিণত হয়েছে উৎসবের এক মিলনমেলায়।

গতকাল সকালে আনুষ্ঠানিকভাবে পূজোর সূচনা হয়। কেশপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) অমিত মুখার্জি ফিতে কেটে এই গণেশ পূজার শুভ উদ্বোধন করেন। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে স্থানীয় বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব, পূজা কমিটির সদস্য, গ্রামবাসী ও বহু দূরদূরান্ত থেকে আসা ভক্তদের উপস্থিতি ছিল চোখে পড়ার মতো।

আজ সকালে ঠিক সকাল সাতটায় গ্রামবাসী ও ভক্তদের অংশগ্রহণে আয়োজিত হয় এক বর্ণাঢ্য নগর পরিক্রমা। শঙ্খধ্বনি, উলুধ্বনি, ঢাকের বাদ্য এবং ভক্তিমূলক গান-বাজনার মধ্যে দিয়ে শোভাযাত্রাটি গ্রামের প্রধান রাস্তা অতিক্রম করে বাবা বটেশ্বর মন্দিরের পুকুরে পৌঁছায়। সেখানে ধর্মীয় আচার মেনে পুকুরের জল সংগ্রহ করে ঘট উত্তোলনের মাধ্যমে পূজোর মূল আচার শুরু হয়। গ্রামের যুবকেরা সজ্জিত ধুপ, প্রদীপ ও ফুলের থালা নিয়ে শোভাযাত্রায় সামিল হন।

পুজো সফল করতে গ্রামের মানুষ একযোগে এগিয়ে এসেছেন। কেউ ঠাকুরের উপকরণ, কেউ আবার অন্ন ও বস্ত্র দিয়ে সহযোগিতার হাত বাড়িয়েছেন। পুজো মণ্ডপ সাজাতে স্থানীয়দের মধ্যে দেখা গেছে অপরিসীম উদ্দীপনা। আলোকসজ্জা, ফুলের তোড়া ও রঙিন ব্যানারে সজ্জিত মণ্ডপে ভক্তদের ভিড় ছিল উপচে পড়া। সন্ধ্যায় অনুষ্ঠিত হয় প্রথম দিনের আরতি, যেখানে নারী-পুরুষ, ছোট-বড় নির্বিশেষে সকলে মিলিত হয়ে প্রার্থনায় অংশ নেন।

পূজা উপলক্ষে কমিটির পক্ষ থেকে প্রায় ১,০০০ ভক্তকে নাড়ু বিতরণ করা হয়েছে। শুধু তাই নয়, পূজায় আগত ভক্তদের জন্য ছিল বিশেষ মধ্যাহ্ন ভোজনের আয়োজন। গ্রামের রাস্তার পথচারী থেকে শুরু করে দূরদূরান্ত থেকে আগত পূণ্যার্থীদেরও খিচুড়ির ভোগ খাওয়ানো হয়। পুজোর আয়োজনকারীদের মধ্যে ছিল এক ধরনের আন্তরিকতা ও ভক্তদের প্রতি শ্রদ্ধার ছাপ।

পুজো আয়োজন কমিটির সভাপতি প্রদীপ ঘোষ আনন্দ প্রকাশ করে বলেন,
“এই প্রথমবার আমরা ধলহারাতে গণেশ পূজা আয়োজন করলাম। গ্রামবাসীদের সাহায্য ও সহযোগিতায় যে পরিমাণ সমর্থন পেয়েছি, তা আমাদের অনুপ্রাণিত করেছে। আগামী বছর থেকে আমরা এই পূজো আরও বড় করে, আরও জাঁকজমকপূর্ণভাবে করার পরিকল্পনা নিয়েছি। আমরা চাই এই পূজা শুধু ধলহারায় নয়, কেশপুরের অন্যান্য গ্রামেও এক নতুন দৃষ্টান্ত স্থাপন করুক।”

পূজা আয়োজন কমিটির পক্ষ থেকে ধলহারার প্রতিটি পরিবার, প্রত্যেক দাতা ও স্বেচ্ছাসেবককে আন্তরিক কৃতজ্ঞতা জানানো হয়েছে। যারা ঠাকুর, অন্ন, বস্ত্র, শ্রম ও অর্থ দিয়ে সহযোগিতা করেছেন, তাদের সহায়তায়ই সম্ভব হয়েছে এই বিশাল আয়োজন।

প্রথমবারের মতো আয়োজিত এই গণেশ পূজোকে ঘিরে ধলহারার গ্রামে যে মিলনমেলার পরিবেশ তৈরি হয়েছে, তা নিঃসন্দেহে আগামী দিনের জন্য এক নতুন প্রেরণা। স্থানীয় বাসিন্দারা জানিয়েছেন, “এমন আনন্দ, এমন উৎসব এর আগে আমাদের গ্রামে দেখা যায়নি। এবার থেকে প্রতিবছরই আরও বড় পরিসরে গণপতি বাপ্পার আগমন উদ্‌যাপন করা হবে।”

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণাবর্ত, উপকূল জুড়ে বিপদসঙ্কেত – মৎস্যজীবীদের সমুদ্রে যেতে নিষেধ 🌊⚠️আলিপুর আবহাওয়া দফতর সূত্রে খবর, বঙ্গ...
26/08/2025

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণাবর্ত, উপকূল জুড়ে বিপদসঙ্কেত – মৎস্যজীবীদের সমুদ্রে যেতে নিষেধ 🌊⚠️

আলিপুর আবহাওয়া দফতর সূত্রে খবর, বঙ্গোপসাগরে তৈরি হওয়া ঘূর্ণাবর্ত ক্রমশ শক্তি সঞ্চয় করে নিম্নচাপে পরিণত হচ্ছে। ফলে আপাতত দুর্যোগের আশঙ্কা একেবারেই কাটছে না। আগামী কয়েকদিন পশ্চিমবঙ্গ ও ওড়িশার উপকূলবর্তী এলাকায় প্রবল বৃষ্টিপাত ও ঝোড়ো হাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

হাওয়া অফিস জানিয়েছে, উপকূলবর্তী অঞ্চলে ঘণ্টায় ৩৫ থেকে ৪৫ কিলোমিটার বেগে ঝোড়ো হাওয়া বইতে পারে। এর ফলে সমুদ্র অত্যন্ত উত্তাল থাকবে বলে পূর্বাভাস। ইতিমধ্যেই আবহাওয়া দফতরের পক্ষ থেকে সতর্কতা জারি করে মৎস্যজীবীদের সমুদ্রে না যাওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

পাশাপাশি, উপকূলবর্তী জেলাগুলির প্রশাসনকে দুর্যোগ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। পরিস্থিতির উপর কড়া নজর রাখছে আবহাওয়া দফতর।

ছবি : AI

মেদিনীপুরে সংকল্প ফাউন্ডেশনের সচেতনতা শিবিরে ছাত্র-ছাত্রীদের উৎসাহবাল্যবিবাহ, শিশু পাচার, স্বাস্থ্য ও মোবাইল ব্যবহারে সা...
23/08/2025

মেদিনীপুরে সংকল্প ফাউন্ডেশনের সচেতনতা শিবিরে ছাত্র-ছাত্রীদের উৎসাহ

বাল্যবিবাহ, শিশু পাচার, স্বাস্থ্য ও মোবাইল ব্যবহারে সাবধানতা নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা

নিজস্ব প্রতিনিধি, মেদিনীপুর | ১৯ আগস্ট —
বাল্যবিবাহ, শিশু পাচার, স্বাস্থ্য ও পুষ্টি এবং মোবাইল ফোন ব্যবহারের উপর সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে মঙ্গলবার মেদিনীপুরের কলিজিয়েট Girls High School-এ সংকল্প ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে একদিনের বিশেষ সচেতনতা শিবির অনুষ্ঠিত হয়।
শিক্ষার্থী, শিক্ষক ও অভিভাবকদের উপস্থিতিতে আয়োজিত এই শিবিরে সমাজের বর্তমান প্রেক্ষাপটে নানা গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে বিশদ আলোচনা হয়।

অনুষ্ঠানের শুরুতে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিকা স্বর্ণলতা বেরা স্বাগত ভাষণ রাখেন। এরপর একে একে বিভিন্ন বিশেষজ্ঞ অতিথিরা শিক্ষার্থীদের সামনে গুরুত্বপূর্ণ বক্তব্য উপস্থাপন করেন। মেদিনীপুর মেডিক্যাল কলেজের চিকিৎসক ডা. দুর্গাপদ দলাই স্বাস্থ্য, স্বাস্থ্যবিধি ও সুষম পুষ্টি নিয়ে প্রয়োজনীয় দিকনির্দেশনা দেন। ডলি নায়ক বাল্যবিবাহের ক্ষতিকর প্রভাব, আইন এবং তার প্রতিরোধের উপায় নিয়ে আলোকপাত করেন।

গবেষক ড. শান্তনু পান্ডা শিশু ও নারী পাচারের বর্তমান পরিস্থিতি এবং এর বিরুদ্ধে সচেতনতা তৈরির উপায় নিয়ে বিশদ আলোচনা করেন। সংকল্প ফাউন্ডেশনের সম্পাদিকা পরমিতা শ’ শিক্ষার্থীদের মোবাইল ফোন ব্যবহারের সুবিধা ও ক্ষতিকর দিক সম্পর্কে সতর্ক করেন এবং নিরাপদ ব্যবহার সম্পর্কে পরামর্শ প্রদান করেন।

শিবিরের শেষ পর্বে অনুষ্ঠিত হয় শিক্ষার্থীদের মধ্যে কুইজ প্রতিযোগিতা, যা পরিচালনা করেন ড. শান্তনু পান্ডা। কুইজে বিজয়ী শিক্ষার্থীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন অতিথিরা। অনুষ্ঠানের সমাপ্তি ঘটে বিদ্যালয়ের শিক্ষিকা শ্রাবণী ম্যাডামের ধন্যবাদ জ্ঞাপনের মাধ্যমে।

সংকল্প ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, ছাত্র-ছাত্রীদের সামাজিক ও স্বাস্থ্য সচেতন করে তুলতে এবং তাদের সঠিক পথে পরিচালিত করতে এই ধরনের উদ্যোগ ভবিষ্যতেও অব্যাহত থাকবে। বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ ও অভিভাবক মহল এই উদ্যোগকে সাধুবাদ জানিয়েছেন।

🇮🇳 কেশপুরের বগছড়ি বি.এড কলেজে জাঁকজমকপূর্ণভাবে স্বাধীনতা দিবস উদযাপনপতাকা উত্তোলন, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও ক্রীড়া প্রতিয...
17/08/2025

🇮🇳 কেশপুরের বগছড়ি বি.এড কলেজে জাঁকজমকপূর্ণভাবে স্বাধীনতা দিবস উদযাপন

পতাকা উত্তোলন, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও ক্রীড়া প্রতিযোগিতায় মুখরিত হলো কলেজ প্রাঙ্গণ

নিজস্ব সংবাদদাতা, কেশপুর:
দেশের ৭৯তম স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে আজ পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার কেশপুরের বগছড়ি বি.এড কলেজে অনুষ্ঠিত হলো এক জাঁকজমকপূর্ণ অনুষ্ঠান। সকাল থেকেই কলেজ চত্বর ছাত্রছাত্রী ও শিক্ষকদের পদচারণায় জমজমাট হয়ে ওঠে। ত্রিবর্ণ পতাকা ও ফুলের মালায় সেজে ওঠে গোটা প্রাঙ্গণ।

---

সকাল ৮টায় জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন কলেজেরসভাপতি বাদল চন্দ্র পাল। এরপর বাজানো হয় জাতীয় সঙ্গীত, যেখানে উপস্থিত শিক্ষক-শিক্ষার্থী সকলে একসাথে কণ্ঠ মিলিয়ে গান করেন। পতাকা উত্তোলনের সময় গোটা প্রাঙ্গণ দেশাত্মবোধক স্লোগানে মুখরিত হয়ে ওঠে।

---

পতাকা উত্তোলনের পর শুরু হয় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। ছাত্রছাত্রীদের পরিবেশনায় দেশাত্মবোধক গান, কবিতা আবৃত্তি, নাটিকা ও নৃত্য দর্শকদের মন কেড়ে নেয়। কলেজের সভাপতি তাঁর বক্তব্যে বলেন—

> “স্বাধীনতার অর্থ কেবল শোষণমুক্ত হওয়া নয়; দায়িত্ববান নাগরিক হিসেবে দেশ গঠনে নিজেকে নিবেদিত করাই প্রকৃত স্বাধীনতা।”

শিক্ষকেরা দেশপ্রেমের গুরুত্ব তুলে ধরেন এবং ছাত্রছাত্রীদের আদর্শ নাগরিক হিসেবে গড়ে ওঠার আহ্বান জানান।

মুগবসান স্পোর্টিং ক্লাবের উদ্যোগে ৭৯তম স্বাধীনতা দিবস উদ্‌যাপনমুগবসান, ১৫ আগস্ট:দেশজুড়ে যথাযোগ্য মর্যাদায় ৭৯তম স্বাধীন...
16/08/2025

মুগবসান স্পোর্টিং ক্লাবের উদ্যোগে ৭৯তম স্বাধীনতা দিবস উদ্‌যাপন

মুগবসান, ১৫ আগস্ট:
দেশজুড়ে যথাযোগ্য মর্যাদায় ৭৯তম স্বাধীনতা দিবস পালনের পাশাপাশি মুগবসান এলাকায়ও অনুষ্ঠিত হলো নানা আয়োজন। মুগবসান স্পোর্টিং ক্লাবের উদ্যোগে সারাদিনব্যাপী নানা সাংস্কৃতিক ও ক্রীড়া প্রতিযোগিতার মধ্য দিয়ে দিনটি উদ্‌যাপন করা হয়।

প্রভাতফেরি ও জাতীয় পতাকা উত্তোলনের মধ্য দিয়ে শুরু হয় অনুষ্ঠানমালা। জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন মুগবসান স্পোর্টিং ক্লাবের সভাপতি শেখ আফতাবুল হক। এ সময় ক্লাবের অন্যান্য সদস্যরা শহিদদের প্রতিকৃতিতে মাল্যদান করে তাঁদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।

সকালে ৫ কিমি মশাল দৌড়ের মধ্য দিয়ে ক্রীড়া প্রতিযোগিতার সূচনা হয়। এরপর পর্যায়ক্রমে অনুষ্ঠিত হয় ২০০ মিটার ও ১০০ মিটার দৌড় প্রতিযোগিতা—বালক ও বালিকাদের পৃথক বিভাগে। ক্লাবের সদস্যদের মধ্যে আয়োজন করা হয় হাড়িভাঙ্গা প্রতিযোগিতা, যা উপস্থিত দর্শকদের মধ্যে ব্যাপক উৎসাহ সৃষ্টি করে। বিকেলে মাঠে জমে ওঠে সিনিয়র বনাম জুনিয়র ফুটবল প্রতিযোগিতা, যেখানে ক্লাবের বর্তমান ও প্রাক্তন খেলোয়াড়রা অংশগ্রহণ করেন।

ক্রীড়া প্রতিযোগিতার পাশাপাশি দিনভর চলতে থাকে শিশু ও কিশোরদের জন্য বিভিন্ন সাংস্কৃতিক আয়োজন। বসে আঁকো প্রতিযোগিতা, যেমন খুশি সাজো, মিউজিক্যাল চেয়ার ও কুইজ প্রতিযোগিতা ছিল দিনটির অন্যতম আকর্ষণ। প্রতিযোগিতায় ছোট থেকে বড় সবার সক্রিয় অংশগ্রহণ মুগবসান এলাকায় এক আনন্দঘন পরিবেশ সৃষ্টি করে।

অনুষ্ঠান উপলক্ষে ক্লাব প্রাঙ্গণ ছিল রঙিন পতাকা, আলোকসজ্জা ও দেশাত্মবোধক গানে মুখরিত। গ্রামের শত শত মানুষ প্রতিযোগিতা উপভোগ করতে উপস্থিত হন।

মুগবসান স্পোর্টিং ক্লাবের সম্পাদক আসিক চৌধুরী জানিয়েছেন, “প্রতি বছরই স্বাধীনতা দিবসকে কেন্দ্র করে আমরা এই ধরনের সাংস্কৃতিক ও ক্রীড়া প্রতিযোগিতা আয়োজন করি। এর মাধ্যমে শিশু-কিশোর থেকে শুরু করে সকলের মধ্যে দেশপ্রেম, ঐক্যবদ্ধতা ও সুস্থ ক্রীড়া-সংস্কৃতির চর্চা গড়ে ওঠে। ভবিষ্যতেও আমরা এই ধারা অব্যাহত রাখব।”

দিনব্যাপী এই আয়োজনের মাধ্যমে মুগবসানবাসী স্বাধীনতার আনন্দে ভেসে ওঠে, আর তরুণ প্রজন্মের মধ্যে দেশপ্রেম জাগ্রত করার এক অনন্য উদ্যোগ হিসেবে অনুষ্ঠানটি প্রশংসিত হয়।

ইছাইপুরে বেহাল রাস্তার দাবিতে কেশপুর বিডিও অফিস ঘেরাওপ্রশাসনের আশ্বাসে বিক্ষোভ প্রত্যাহারকেশপুর, বৃহস্পতিবার:দীর্ঘদিনের ...
14/08/2025

ইছাইপুরে বেহাল রাস্তার দাবিতে কেশপুর বিডিও অফিস ঘেরাও

প্রশাসনের আশ্বাসে বিক্ষোভ প্রত্যাহার

কেশপুর, বৃহস্পতিবার:
দীর্ঘদিনের বেহাল রাস্তা সংস্কারের দাবিতে কেশপুর ব্লকের ইছাইপুর গ্রামের বাসিন্দারা বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে এগারোটায় বিডিও অফিস ঘেরাও করে বিক্ষোভ দেখান। “রাস্তা চাই আমাদের” লেখা প্ল্যাকার্ড হাতে নিয়ে ক্ষুব্ধ গ্রামবাসীরা জানান, বারবার আবেদন সত্ত্বেও প্রশাসন কোনো ব্যবস্থা নেয়নি।

বিক্ষোভ চলাকালীন গ্রামবাসীদের প্রতিনিধি দল জয়েন্ট বিডিও সৌমিক সিংহের সঙ্গে দেখা করেন। তিনি দ্রুত রাস্তা সংস্কারের আশ্বাস দেন এবং ব্লক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের কর্মীদের সঙ্গে ক্ষতিগ্রস্ত রাস্তা পরিদর্শন শুরু হয়।

প্রশাসনের সুনির্দিষ্ট আশ্বাসের পর গ্রামবাসীরা শান্তিপূর্ণভাবে বিক্ষোভ প্রত্যাহার করেন।

ছবি :AI

Address

Medinipur

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when DAILY BARTA ডেইলি বার্তা posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share