DIDI LIVE

DIDI LIVE তৃণমূল কংগ্রেসের প্রতিটি সভা লাইভ দেখতে এই পেজটি লাইক আর ফলো করুন ।💚

Operation 'sindoor' Jay hind 🇮🇳🇮🇳🇮🇳
07/05/2025

Operation 'sindoor'
Jay hind 🇮🇳🇮🇳🇮🇳

05/05/2025

একদিকে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ভুয়সী প্রশংসা আবার অন্যদিকে শুভেন্দুকে তীব্র কটাক্ষ; রিপাবলিক বাংলার সাংবাদিক স্বর্ণালীকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে বিজেপিকে তছনছ করে দিলেন দিলীপ ঘোষ। দুর্নীতির বিষয়ে স্পষ্টতই ক্লিনচিট দিলেন মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রীকে!

🔥🔥🔥



03/05/2025

এইবার বুঝলাম পার্শবর্তী রাজ্যের এত আপত্তি কেন দীঘার "জগন্নাথ ধাম" শব্দটা নিয়ে। যতই আপনারা বাঙালীদের নিয়ে হিংসা করুন না কেনো, উড়িষ্যার অর্থনীতির অনেকটাই বাঙালী পর্যটকদের ওপর নির্ভরশীল।
এভাবে চলতে থাকলে কিছুদিনের মধ্যে উরিয়াদের ঘটি-বাটি নিয়ে রাস্তায় বসতে হবে!!
জয় জগন্নাথ🙏🙏 জয় বাংলা✊💪

দেশ আগে, রাজনীতি পরে।United INDIA 🇮🇳❤️
24/04/2025

দেশ আগে, রাজনীতি পরে।
United INDIA 🇮🇳❤️

24/04/2025

কেউ রিপাবেলিক বাংলার ময়ুখরঞ্জন কে এটা দেখাও😁

24/04/2025

নৌবাহিনীর অফিসার লেফটেন্যান্ট বিনয় নারওয়ালের বোন কান্নায় ভেঙে পড়ে বলেন-
"আমার ভাই দেড় ঘণ্টা পর্যন্ত বেঁচে ছিল, কিন্তু কেউ ওকে বাঁচাতে এল না।"

24/04/2025

শুভেন্দু অধিকারী... আপনি আসলে একজন দেশদ্রোহী, একজন দেশবিরোধী! নইলে মুখ ফসকেও কেউ এই কথা বলতে পারে না।

মুখে হিন্দুপ্রেম আর দেশপ্রেমের বুলি, হৃদয়ে দেশবিরোধী বিষের ঝুলি। মুখোশ যে খুলে গেছে। ফেসবুক থেকে ভিডিও ডিলিট করেও লাভ হবে না।

বাংলার মানুষ আপনাকে হাড়ে হাড়ে চেনে!

24/04/2025

Modi Ko Bolo Viral Audio 🤬🤬🤬



জম্মুতে সন্ত্রাসবাদী কার্যকলাপের অন্যতম মাস্টার মাইন্ড বলা হচ্ছে তালিব হোসেন শাহকে। ছবিতে যাকে দেখা যাচ্ছে। কে এই তালিব ...
24/04/2025

জম্মুতে সন্ত্রাসবাদী কার্যকলাপের অন্যতম মাস্টার মাইন্ড বলা হচ্ছে তালিব হোসেন শাহকে। ছবিতে যাকে দেখা যাচ্ছে। কে এই তালিব হোসেন শাহ, কি তার পরিচয়? জানা গেছে যে তালিব হুসেন শাহ জম্মুতে বিজেপির আইটি সেলের প্রধান ছিলেন। শাহ জম্মু প্রদেশের বিজেপি সংখ্যালঘু মোর্চার আইটি এবং সোশ্যাল মিডিয়া ইনচার্জ ছিলেন।

জম্মুর অতিরিক্ত পুলিশ মহাপরিচালক (এডিজিপি) মুকেশ সিংহকে উদ্ধৃত করে দ্য ট্রিবিউন জানিয়েছে, "তালিব হুসেন পাকিস্তানে অবস্থিত লস্কর-ই-তৈবা সন্ত্রাসী কাসিমের সাথে ক্রমাগত যোগাযোগ রাখত এবং রাজৌরি জেলায় বেসামরিক হত্যা এবং গ্রেনেড বিস্ফোরণের পাশাপাশি আইইডি বিস্ফোরণের কমপক্ষে তিনটি ঘটনায় জড়িত ছিল।"

জানা গিয়েছে আরও চাঞ্চল্যকর তথ্য। শাহ কেবল একজন অনলাইন সদস্যই ছিলেন না, বরং বিজেপির একজন গুরুত্বপূর্ণ পদাধিকারী ছিলেন। গত 2022 সালের ৯ই মে শাহকে বিজেপি আইটি সেলের ইনচার্জ করা হয়েছিল। শাহকে নিয়োগের সময়, বিজেপি এক বিবৃতিতে বলেছিল, "রাজৌরি জেলার বুধনের দ্রাজ কোটরাঙ্কার জনাব তালিব হুসেন শাহ তাৎক্ষণিকভাবে বিজেপি সংখ্যালঘু মোর্চার জম্মু প্রদেশের নতুন আইটি এবং সোশ্যাল মিডিয়া ইনচার্জ হবেন।"

প্রসঙ্গত উল্লেখযোগ্য যে, পহেলগাঁওয়ে গণহত্যার ঘটনা ঘটবার সাথে সাথেই ভারতের মেন স্ট্রিম মিডিয়ার পক্ষ থেকে প্রচার করা হতে থাকে এক চাঞ্চল্যকর তথ্য। বলা হয়, বেছে বেছে হিন্দুদের উপর আক্রমণ করা হয়েছিল। মিডিয়া আরও বলে যে, গুলি চালানোর আগে জানতে চাওয়া হয় তাদের ব্যক্তিগত পরিচয়। কোনও কোনও ক্ষেত্রে আই কার্ড দেখে নিশ্চিত হয়ে তবে গুলি করা হয়। কলমা পড়তে বলা হয়। অথচ মিডিয়া এই ধরনের কোনও ভিডিও সামনে আনতে পারেনি উল্টে প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান যে, এলো পাথারি ভাবে গুলি চালানো হয়েছিল [ লিঙ্ক নিচে দেওয়া রয়েছে]। খবরে জানা গিয়েছে, মৃতদের মধ্যে ছিলেন সৈয়দ আদিল হুসেন। তিনি সন্ত্রাসবাদীদের থেকে বন্দুক ছিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করতে গিয়েছিলেন। ঝাঁঝড়া করে দেওয়া হয়েছে তাকে। সুতরাং বাছাই করে হিন্দুদের মারার অভিযোগটি টিকছে তো নাই উল্টে উঠে আসছে নানান প্রশ্ন।

সত্যের জায়গায় মিথ্যার বিনির্মান করা হয়েছে ইচ্ছাকৃত ভাবেই। আজতক চ্যানেলের শ্রেতা সিং তো এটাকে "কাশ্মীর 2" বলে চিহ্নিত করে বসেন। আর বাংলায় ময়ুখ তো এক ধাপ এগিয়ে বলে, ট্রাম্প, নেতাহুরু আর মোদী মিলে এর বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করলো বলে। মেন স্ট্রিম মিডিয়ার পাশাপাশি ক্রমাগত ভাবে উস্কানিমূলক প্রচার করা হয় সোশ্যাল মিডিয়ায়। আসলে রাজনৈতিক ভাবে একটা ন্যারেটিভ তৈরির কাজ চলছে রাষ্ট্রের ধর্ম নিরপেক্ষ চরিত্রের বিরুদ্ধে। বিভ্রান্তিকর নানান ধরনের প্রচারে অনেকেই বিভ্রান্ত হয়ে পড়ছেন এবং কোনও কোনও ক্ষেত্রে উষ্মা প্রকাশ করে ফেলছেন। মতামত বিনির্মানের খেলায় মতামত হিন্দু-মুসলমানের মধ্যে বিভাজিত হচ্ছে যা এক ভয়ঙ্কর দিককে ইঙ্গিত করছে। যারা এই কাজ করছে তারা এটাই চায়। তাই ধর্মের দোকান খুলে বসে আছে। এই দোকানগুলির ঝাঁপ এখনই বন্ধ করতে না পারলে সমূহ বিপদ। এই বিপদের মধ্যে গোটা দেশবাসীকে পাঠানোর ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে এখনই রুখে দাঁড়ানো দরকার। এখনই তো দেশপ্রেমের আদর্শ সময়...
(কপিড)

24/04/2025

পেহেলগামের সন্ত্রাসী হামলায় সন্ত্রাসীরা পুরুষদের হত্যা করেছিল, কিন্তু নারীদের ছেড়ে দিয়েছিল। কেন?

সন্ত্রাসীরা কি কাউকে ছেড়ে দেয়?
না, তাহলে নারীদের কেন ছেড়ে দেওয়া হলো?

কারণ, তারা ফিরে যাক —
এবং বলুক কীভাবে ধর্ম জিজ্ঞেস করা হয়েছিল, পরিচয় নির্ধারণ করা হয়েছিল…
তারপর পুরুষদের বেছে বেছে কপালে গুলি করা হয়েছিল।
এটা শুধু হত্যাকাণ্ড বা রক্তপাত ছিল না, এটা ছিল একটা সুচিন্তিত মানসিক হামলা।

সন্ত্রাসীদের লক্ষ্য শুধুই প্রাণ নেওয়া নয় —
লক্ষ্য ছিল বার্তা দেওয়া, ভয় ছড়ানো, সমাজে বিভাজন তৈরি করা।
একটা এমন বিভাজন, যেখানে সন্দেহ, ভয় ও ঘৃণা জন্মায়…
আর মানুষ একে অপরকে জিজ্ঞাসা করে — “তুমি কে?”

*এখন ভাবুন —

যদি লক্ষ্য শুধুই আতঙ্ক ছড়ানো হতো, তাহলে কি সবাইকে হত্যা করা হতো না?

*ধর্ম জিজ্ঞেস করে হত্যা কেন?

*পুরুষদেরই কেন টার্গেট করা হলো?

*নারীদের ছেড়ে দেওয়া কি মানবিকতা ছিল, না একটা পরিকল্পিত কৌশল

আর তারপর আবার হয় সেই একই দৃশ্য —
হিন্দু-মুসলিম বিতর্কে ডুবে থাকা মানুষ ভুলে যায় এই প্রশ্ন করতে,
*নিরাপত্তায় গলদ কোথায় ছিল?
*এত কড়া নিরাপত্তার মধ্যেও সন্ত্রাসীরা এলো কীভাবে?
*ইন্টেলিজেন্স ইনপুট কোথায় ছিল?
আর থাকলেও, তা উপেক্ষা করল কে?

আসল কথা হল —
এটা শুধুই সন্ত্রাসী হামলা নয়, এটা ছিল একটা গভীর রাজনৈতিক ষড়যন্ত্র।
একটা এমন ষড়যন্ত্র, যার লক্ষ্য ছিল —
ভারতকে হিন্দু বনাম মুসলিম বিতর্কে ঠেলে দেওয়া।

কারণ এটা খুব সহজ —
ধর্ম জিজ্ঞেস করো, হত্যা করো, ছেড়ে দাও…
যাতে বেঁচে ফেরাদের দিয়ে ধর্মীয় বিদ্বেষ ও ভয় ছড়ানো যায় এবং রাজনৈতিক ফায়দা তোলা ও বিভাজন করা করা যায়। এটাই তো হয়েছে।

আর যখন এই ভয় আরও বাড়বে,
যখন সোশ্যাল মিডিয়ায় ধর্মীয় বিতর্ক তুঙ্গে উঠবে,
তখন কোনও এক রাজনৈতিক দল থাকবে — যে তাতে হাত সেঁকবে।

কারণ এটা নিশ্চিত —
*যত বেশি হিন্দু-মুসলিম হবে, তত বেশি লাভ হবে তাদের, যাদের এজেন্ডা ঘৃণায় চলে, উন্নয়নে নয়।

তাই আমাদের ভাবতে হবে —

*আমরা কি বারবার এমনই ভাগ হয়ে যাবো?
*প্রতিবার কি কোনও মৃতদেহের ওপর রাজনৈতিক রুটি সেঁকা হবে?
*প্রতিটা সন্ত্রাসী হামলা কি আমাদের আরও ভাঙবে?

এই হামলা কেবল নিরাপত্তা ব্যবস্থার ওপর ছিল না।
*এটা ছিল ভারতের সামাজিক ঐক্যের ওপর আঘাত, আমাদের বোধের ওপর আঘাত।

সন্ত্রাসীরা ইচ্ছে করেই এমন হামলা করে —
যাতে হিন্দু-মুসলমানের মধ্যে বিদ্বেষ বাড়ে,
মানুষ ভয় পায়, ঘৃণা করে…
আর কেউ একজন রাজনৈতিক লাভ তোলে।

আমাদের সবাইকে বুঝতে হবে —
*এটা একটা সন্ত্রাসী হামলা, কোনও ধর্মের চেহারা নয়।
*এটাকে হিন্দু বনাম মুসলিম হিসেবে দেখা মানে সন্ত্রাসীদের জয়।
**আমাদের হার।

তাই এই ফাঁদে পা দেবেন না। সত্যকে জানুন। ভাবার সময় এসেছে, এখনও যদি না জাগি, তাহলে পরের হামলা শুধু গুলিতে হবে না,আমাদের চিন্তাভাবনার ওপর হবে।


20/04/2025

দিঘার সমুদ্রে হঠাৎ ভেসে এল জগন্নাথদেবের কাঠের মূর্তি।
মন্দির এখনও উদ্বোধিত হয়নি, তার আগেই সমুদ্রপথে প্রভুর আগমন—এই ঘটনাকে অনেকেই ঈশ্বরের ইচ্ছা বলেই মনে করছেন।✨


Address

MEDINIPUE
Medinipur
721436

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when DIDI LIVE posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share