Sushama soe

Sushama soe Recitation
Read
Write
painting
Art & craft
photography
speech ইচ্ছেগুলো ইচ্ছে মতো কল্পনার দানা বাঁধুক তবুও বাস্তবতায় বিচরণ আমার শ্রেষ্ঠ স্বাদ।
✍️- সুষমা সৌ

প্রানের শহরের অন্যতম নিদর্শন ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়াল হল।ব্রিটিশ শাসন চলাকালীন কলকাতা ছিল ভারতের রাজধানী। ইংল্যান্ডের রানি...
07/05/2025

প্রানের শহরের অন্যতম নিদর্শন ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়াল হল।

ব্রিটিশ শাসন চলাকালীন কলকাতা ছিল ভারতের রাজধানী। ইংল্যান্ডের রানি ভিক্টোরিয়া তখন আবার ভারতেরও সম্রাজ্ঞী। তাঁর মৃত্যুর পর ভারতীয় উপনিবেশে তাঁর স্মৃতি সৌধ তৈরির সিদ্ধান্ত নেন ব্রিটিশ শাসকরা। সিদ্ধান্ত হয় যে সেই স্মৃতি সৌধ হবে তাজমহলের আদলে। রানির নামে সেই সৌধের নাম রাখা হয় ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়াল। আগাগোড়া শ্বেত পাথরের তৈরি এই স্মৃতিসৌধটি বর্তমানে একটি জাতীয় সংগ্রহশালা এবং কলকাতার অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ পর্যটন আকর্ষণ।

05/05/2025

এই সেই পৃথিবী কাঁপানো আলোকচিত্র যা তোলার পর ফটোগ্রাফার নিজেই আত্মহত্যা করেছিলেন! ছবিতে একটি শকুন বসে আছে কঙ্কালসার এক শিশুর মৃত্যুর অপেক্ষায়, যেন মারা গেলেই সে ঝাঁপিয়ে পড়বে লক্ষ্যবস্তুর উপর! ছবিটি তুলেছিলেন দক্ষিণ আফ্রিকার ফটোগ্রাফার কেভিন কার্টার।

১৯৯৩ সালের মার্চ মাস। দুর্ভিক্ষ পীড়িত সুদান। কোথাও একফোঁটা দানা নেই। ক্ষুধার যন্ত্রণায় কাতর শিশুটি এক মুঠো খাবারের সন্ধানে আয়োদ শহর থেকে আধা মাইল দূরে জাতিসংঘের খাদ্য গুদামের দিকে অগ্রসর হচ্ছিল। এক পর্যায়ে সে তার মৃতপ্রায় নিথর দেহটি নিয়ে উবু হয়ে মাটিতে মাথা রেখে বসে পড়ে। ঠিক তখন পাশ থেকে একটা শকুন লোলুপ দৃষ্টি হেনে শিশুটির মাংস ভক্ষণ করার জন্য প্রতীক্ষা করতে থাকে।

এই ছবি The New York Times প্রকাশিত হলে বিশ্বজুড়ে তোলপাড় সৃষ্টি হয়। ১৯৯৪ সালে সেরা ফিচার ফটোগ্রাফির জন্য পুলিৎজার পুরস্কার জিতে নেয় ছবিটি। কিন্তু ফটোগ্রাফার কেভিন কার্টার পুরস্কার জেতার ৪ মাসের মাথায় মাত্র ৩৩ বছর বয়সে আত্মহত্যা করে বসেন। পরে জানা যায় ছবিটি তোলার পর থেকেই তিনি মানসিকভাবে ভেঙে পড়েছিলেন! মৃত্যুর আগে ছবিটির বিষয়ে কেভিন কার্টার তার ডায়রিতে লিখেছিলেন :

"হে পরম করুণাময়, আমি প্রতিশ্রুতি দিচ্ছি খাবার তা সে যত খারাপ স্বাদেরই হোক না কেন আমি সেটা নষ্ট করব না, এমনকি আমার পেটে ক্ষুধা না থাকলেও না! আমি প্রার্থনা করি, আমরা চারপাশের পৃথিবীর প্রতি আরো সংবেদনশীল হব এবং আমরা আমাদের ভেতরের স্বার্থপরতা এবং সংকীর্ণতা দ্বারা অন্ধ হয়ে যাব না। আমি আরো প্রার্থনা করি, তুমি ওই ছোট্ট ছেলেটিকে রক্ষা করবে, পথ দেখাবে আর ওকে ওর দুঃখ থেকে মুক্তি দেবে। এই ছবি যেন মানুষকে মনে করিয়ে দেয় ওই শিশুটির তুলনায় তারা কতটা ভাগ্যবান, কারণ তোমার করুণা ছাড়া কারো ভাগ্যে একটি দানাও জোটে না। বিদায়!"

এই শিক্ষাটা কেন আমাদের কেউ দেয় না??
05/05/2025

এই শিক্ষাটা কেন আমাদের কেউ দেয় না??

আমরা অনেক কিছু শিখি ছোটবেলা থেকে।
“ভদ্র হতে হবে”
“সবাইকে খুশি রাখতে হবে”
“বড়দের না বলতে নেই”
“বন্ধুকে নিরাশ করা যাবে না”
“বিয়ের পর কারোর একটা কথাই শেষ কথা”

আমাদের প্রতিদিনের পাঠ্যবইয়ের কোথাও লেখা থাকে না— “না বলাও একটা অধিকার”।

আমার এক ছাত্রী। ভীষণ হাসিখুশি, চুপচাপ একটা মেয়ে। সবাই তাকে খুব পছন্দ করে। কারণ সে কখনও কাউকে না বলে না। ক্লাস চলাকালীন একদিন ওকে জিজ্ঞেস করলাম,
“তুমি শেষ কবে কাউকে না বলেছ?”

সে কিছুক্ষণ চুপ করে থাকল। তারপর বলল,
“বোধহয় ক্লাস সিক্সে। মা বলেছিল, আমি যেন ভাইয়ের সঙ্গে চকলেট ভাগ করে খাই। আমি তখন বলেছিলাম, না। মা অনেক রেগে গিয়েছিল। তারপর থেকে আর না বলা হয় না।”

আমি কিছু বলিনি। চুপ করে শুধু ভাবছিলাম—আমরা যারা নিজেকে ভদ্র বলে ভাবি, তারাই কি কারও 'না' শুনলেই এতটা অস্বস্তিতে পড়ে যাই?

আমার পরিচিত একজন মানুষ, বড় একজন সাংবাদিক, আমাকে একদিন জিজ্ঞেস করেছিলেন—
“আপনি কখনও নিজের পরিবারকে না বলেছেন?”

আমি বলেছিলাম—
“প্রথমে পারতাম না প্রথমে আমি ভালো মেয়ে ছিলাম। তারপর যবে থেকে খারাপ হলাম বহুবার না বলেছি। সেইজন্যই তো এতো জগঝম্প।"

আমরা এমন একটা সমাজে বড় হই, যেখানে “হ্যাঁ” বলাটাই শিক্ষা, আর “না” বলাটা বিদ্রোহ। যেন “না” বললেই সম্পর্ক ভেঙে যাবে, চাকরি যাবে, সংসার ভেঙে চৌচির হবে। তাই আমরা “না” বলা শিখি না। আমাদের শেখানো হয় না।

আর যখন বুঝতে পারি, সেই “না” বলাটাই আসলে মুক্তির চাবিকাঠি— তখন আমরা অনেক বড় হয়ে গেছি এবং অনেকটাই একা।

আমরা সবাই মাথায় একটা করে খাঁচা বয়ে বেড়াই। কারও খাঁচাটা খুব ভারী, কারও খাঁচাটা হালকা।
কিন্তু খাঁচা আছে। আর তার চাবিটা আমাদের কাছেই।
শুধু দরকার একটু সাহস—“না” বলার সাহস।

শেষে একটা প্রশ্ন রইল।
তুমি শেষ কবে “না” বলেছ?

বসকে?
বন্ধুকে?
মা-বাবাকে?
জীবনসঙ্গীকে?
নিজেকে?

না বলা মানে সব সময় অস্বীকৃতি নয়।
না বলা মানে—আমি আছি, আমি বুঝি, আমি অনুভব করি। না বলা মানে—নিজের কাঁধে একটা হাত রাখা। সবাইকে খুশি করতে গেলে, নিজের মনটাই সবচেয়ে কষ্ট পায়। তাই না বলাটা একরকম ভালোবাসা। নিজের জন্য।

নিজেকে ভালোবাসো।

An Animesh

ভাবো... যুগ পাল্টেছে তাই ভাবাটা ভীষন দরকার। সমাজের বাস্তবতা বুঝতে আর কত দেরি???
19/04/2025

ভাবো... যুগ পাল্টেছে তাই ভাবাটা ভীষন দরকার।
সমাজের বাস্তবতা বুঝতে আর কত দেরি???

"আমি একজন সরকারী ব্যাংকার। ২০২৩ বিয়ে হলো। চেয়েছিলাম মন্দিরে বিয়ে করব কিন্তু সমাজের বাস্তবতা সেটা করতে দেয় নি। আমার নিজের পছন্দের বিয়ে ছিলো। দুই পরিবারের কেউই মন্দিরে বিয়ের পক্ষপাতী না, কারণ আমি বংশের সবার ছোটো আর সে সবার বড়। আমার বাবার শেষ কথা বিয়েতে সব আত্মীয় আর পরিচিতদের খাওয়াতেই হবে না হলে সে বিয়েতে যাবে না, তাঁর একটা সম্মান আছে না!!?

বিয়ে বৌভাত ফটোশ্যুট সব-ই করতে হলো। দুই পরিবারের মিলিয়ে ২৪ লাখ চলে গেলো। আমার নিজের গেলো ১১ আর তার বাবার গেলো ১৩ লাখ। একজন সরকারী ব্যাংকের সিনিয়র অফিসারের কতোই বা বেতন। যারা এই লাইনে আছে তারাই জানেন। তো এই খরচ কোথা থেকে আসলো? ঋণ আর ক্রেডিট কার্ড থেকে। বিয়ের পরে তো আরো খরচ শুরু৷ এই নিমন্ত্রণ ঐ নিমন্ত্রণ। চট্টগ্রামের মানুষের তো আবার অল্পতে মন ভরে না। কোথাও হাতে করে কম নিলেই হলো মেয়ের আত্মীয়ের বাসায় কম নিলে ছেলে নাথা (কিপটা) আর ছেলের আত্মীয়ের বাসায় নিলে বউ এর কথায় উঠাবসা শুরু এই কথা শুনে যেতে হয়।

বিয়েতে ফটোশুটেই গেলো ১ লাখ এর কাছাকাছি। দুই পক্ষ মিলে ৭০০+ অতিথি আর বৌভাতেও ঐরকম ৬০০+ অতিথি সৎকার করা হলো।
এইসব কথা কেনো বলছি!!? এইবার কর্মের ফল নিয়ে বলি?

প্রথমে আমার শ্বশুরের টা বলি। উনি কিছু টাকা জমিয়েছিলেন আর বাকি টাকা ধার। বর্তমানে ধারের টাকা শোধ দিতে দিতে তার ব্যবসার অবস্থা খারাপ। মূলধন শেষ কোনোরকমে দোকান নিয়ে আছে। আমার কথায় আসা যাক। ৫ লাখ ঋণ আর ৩ লাখের ক্রেডিট কার্ড দিয়ে বিয়ে তো করে নিলাম। হাতে তো বেতনের বাইরে আর টাকা আসে না। নতুন বিয়ে দুইটা টিউসান করতাম বিয়ের পর সেই টিউসান গুলোও চলে গেলো। এই সময়ে যা হয় বৃদ্ধ বাবা মায়ের ঔষুধ নিজেদের খরচ সংসার খরচ করে আর কুলিয়ে উঠা সম্ভব হচ্ছে না। ক্রেডিট কার্ড একটা শোধ করতে আরেকটা নিতে লাগলাম। সেটা শোধ করতে আরেকটা এভাবে ক্রেডিট বার্নিং বাড়তে লাগলো। বাবা অসুস্থ হলো। অনেক টাকা দরকার বাবাকে বাঁচানোর জন্য। অনেক ট্রাই করলাম তাও বাবাটা থাকলো না চলে গেলো। শেষ কৃত্য শ্রাদ্ধ কর্ম করতে আরো ঋণ হলো। ব্যাংক ঋণ আরো বাড়লো। মানুষের থেকে ধার নিয়ে ঋণ আরো বাড়লো।

বউ এখন অসুস্থ সামনে আরো খরচ। অফিসের বাইরে ১টা টিউসান করি । মাঝে মাঝে টিউসান না থাকলে ১০ কিমি দূরের অফিস থেকে হেঁটে আসি। মাঝে মাঝে এমন দিন যায় সকালে দুইটা রুটি দুপুরে বাসা থেকে আনা ভাত সবজি আর রাতে দুইটা ভাত খেয়ে আমার দিন কেটে যায়। একটা সিংগারা কিনে খাওয়ার ইচ্ছে হলেও মা আর বৌ এর মুখের কথা ভেসে উঠে চোখে তাই আর কিনি না। বৌ চাকরীর ট্রাই করেছিলো, ঢাকায় গিয়ে এক্সাম দেয় কিন্তু চাকরী হয় নি।

আমি জানি আমার মতো এই অবস্থা অনেকেরই। আমি কোনো সাহায্যের জন্য এই পোস্ট করি নি। শুধু চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দিতে চেয়েছি বর্তমান সনাতনী সমাজের কঙ্কালসার অস্তিত্বকে। পকেটে টাকা না থাকলেও শুধু সামাজিক ভাবে হেয় না হওয়া ভয়ে আর আত্ম অহংকারকে সঙ্গী করে চলা এই আমরাই আমাদের আর্থিকভাবে শেষ করে দিচ্ছি। আমি জানি আমি উঠে দাঁড়াবো হয়তো ৫ বছর লাগবে বা আরো বেশি, কিন্তু এই সময়ে যে কষ্ট পাচ্ছি তা আমার আমাদের কর্মের-ই ফল।"

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক চট্রগ্রামের একজন দাদার আত্ম-উপলব্ধি।

চিরকুট

কিছু কিছু অনুভূতি মনকে এমন প্রশান্তি যোগায় যা অন্য কিছুতে পাওয়া যায় না।নিজের বিয়েতে দেওয়া আলপনা.….. 😌
09/04/2025

কিছু কিছু অনুভূতি মনকে এমন প্রশান্তি যোগায় যা অন্য কিছুতে পাওয়া যায় না।
নিজের বিয়েতে দেওয়া আলপনা.….. 😌

❤️
25/02/2025

❤️

কাজ করতে বয়স লাগে না।

১০০ বছর বয়সী মুম্বাই নিবাসী পদ্মাম নাইর ঠিক তাই বুঝিয়ে দিচ্ছেন এই পৃথিবী কে। পদ্মাম এর শখ ছিলো পেইন্টিং । তরুনী বয়স থেকে ই পেইন্টিং করে যাচ্ছেন। পেইন্টিং এর পাশাপাশি তিনি কাপড় বোনা, কুশি কিংবা উল বোনার কাজ ও পছন্দ করেন কিন্তু ঝোঁক টা পেইন্টিং এর দিকেই একটু বেশী।

একশ বছর বয়সে তিনি সকালে ঘুম থেকে উঠে নিউজপেপার ও ম্যাগাজিন পরেন নিজে কে যুগের সাথে তাল মিলিয়ে চলতে এবং তারপর ই তিনি রোজ সকালে পেইন্টিং এর কাজ নিয়ে বসে পরেন।

এবং পুরো বিশ্ব থেকে ওর্ডার কালেক্ট করেন হোয়াটসঅ্যাপ এর মাধ্যমে। পদ্মাম নাইর এর সব গুলো কাজ ই শেষ হওয়ার আগেই বুকিং হয়ে যায় ক্রেতাদের কাছে। সোসাল মিডিয়া কে কাজে লাগাতে সাহায্য করেন তার সন্তান এবং নাতিপুতিরা। অদম্য ইচ্ছে শক্তি থেকেই তিনি এই বয়সে ও ই কমার্স বিজনেস চালিয়ে যাচ্ছেন স্বাচ্ছন্দ্যের সাথে। পরিবারের কেউ তা কে বাধা তো দেয় ই না বরং আরো বেশী উৎসাহিত করেন।

পদ্মাম নাইর নিজের পছন্দ মতো ই মোটিফ আকেন এবং সব মোটিফ ই সৃজনশীলতা প্রকাশ করে।
বিশেষ করে ওরনার পাড়,শাড়ি,জামায় তিনি পেইন্টিং করতে ভালোবাসেন।

পদ্মাম নাইর এর ৫ সন্তান আছে এবং ৭ নাতি নাতনি এবং সেই নাতি নাতনির ঘরে আছে আর ৪ সন্তান।

মুম্বাইয়ের এই নারী দেখিয়ে দিয়েছেন শখ কে কিভাবে লালন করতে হয় জীবনের শেষ মুহুর্ত পর্যন্ত। শুধু এটাকে চালিয়ে নিতে হয় শেষ মুহুর্ত পর্যন্ত।

সংগৃহীত

25/11/2024

আমি সুন্দরী নই,
সাদামাটা সাধারণ এতটাই যে,
কারোও গল্পে নায়িকা হওয়া যায় না।

আমি সুচিস্মিতা নই,
বরং হাসলে আমাকে খারাপই লাগে।
আমি সুবক্তা নই,
মেপে কথা, পরিমিত আলাপ আমার দ্বারা হয় না।
উল্টে প্রাণ খুলে কথা বলতেই ভালোবাসি,
সবার সাথে হাসিমুখে কথা বলতেই শান্তি লাগে মনে।
বিদ্যেবতী বা বুদ্ধিমতী কোনোটাই আমার বিশেষণ নয়,
অতি সাধারণ নগণ্য একটা মেয়ে, এতটাই যে,
কারও কবিতায় কল্পিত নারী হওয়া যায় না।

আমি ভীষণ একগুঁয়ে, জেদি, নাছোড়বান্দা ধরণের।
বারণ শুনি কিন্তু অকারণে বারণ মানি না।
অন্যায়ের সাথে আপোষ করতে পারি না কোনোদিন।
কথায় কথায় চোখে জল আসে ঠিকই কিন্তু সেটা অস্ত্র নয় বরং আড়াল করি।
আমি ভীষণ রকম ভঙ্গুর কিন্তু টের পেতে দিই না,
পাছে আঘাতকারীর অনুকম্পা হয়।
আমি আদতে অচল আজকের দুনিয়ায়,
সবাই যখন ভীষণ ভাবে আধুনিক আমি তখন
পুরোনো দিনে বাঁচি।
প্রাগৈতিহাসিক বলে ঠাট্টা করে অনেকে আড়ালে জানি,
তবু বদলাতে ইচ্ছে করে না।

আধুনিকতার বিরোধী নই তবে বিশ্বাস করি,
আধুনিকতা পোশাকে নয় মনে হয়।
আমি ঈশ্বর বিশ্বাসী কিন্তু কুসংস্কারে নয়।
আমি মনে করি কাউকে দেওয়া শ্রেষ্ঠ উপহার হলো সময় যা ক্রয় করা যায় না।
আমি প্রার্থনায় বিশ্বাসী কিন্তু ভণ্ডামিতে নয়।
লোক দেখানো লৌকিকতা আমার আসে না,
যেটুকু মন থেকে আসে সেটুকুই করি।
আমি বদমেজাজি, কঠোর এটা জেনেও পাল্টাতে পারি না নিজেকে।
নিজের অসহয়তা যতটা না পীড়া দেয় তার চেয়েও বেশি পীড়িত হই, প্রিয়জনের অসহায় অবস্থায়।
আমি এরকমই, হয়তো তাই আজ পর্যন্ত কারও প্ৰিয় হয়ে উঠতে পারি নি।

#সংগৃহীত

জীবনের কাছে সর্বদা কৃতজ্ঞ থাকুন, হোক পরিস্থিতি ভীষন জটিল.. হতে পারে প্রত্যেকটা দিন দুর্বিসহ... হতে পারে লড়াই করতে করতে ...
04/11/2024

জীবনের কাছে সর্বদা কৃতজ্ঞ থাকুন, হোক পরিস্থিতি ভীষন জটিল.. হতে পারে প্রত্যেকটা দিন দুর্বিসহ... হতে পারে লড়াই করতে করতে দেওয়ালে পিঠ ঠিকে গেছে ... হতে পারে কাছের মানুষরা দুমুখো রুপ নিয়ে প্রতিনিয়ত আপনার সাথে নাটক করে যাচ্ছে... আপনি সব শুনছেন -বুঝছেন, আপনার কাছে হাজার একটা জবাব আছে তবু কিন্তু কাওকে কোনো জবাব না দিয়ে তার দায়ভার একজনের ওপর ছেড়ে দিয়েছেন.. সবটা বুঝেও হাসিমুখে গ্ৰহন করছেন তাচ্ছিল্য ...
বা হতে পারে আর্থিক, সাংসারিক, পারিবারিক, এসমস্ত দিক দিয়ে সমস্যা আপনাকে ঘিরে ধরেছে আর তাতে আপনি মানসিকভাবে বিদ্ধস্ত.....
এমন শত প্রতিকূলতার মধ্য দিয়ে হয়তো জীবন আপনাকে নিয়ে যাচ্ছে...তবু, হ্যাঁ! তবুও সর্বদা সৃষ্টিকর্তা আর জীবনের কাছে কৃতজ্ঞ থাকুন। আর নিজের কাছে নিজে সৎ থাকুন, নিজের কর্ম টুকু করে যান.. দেখবেন সময়ের সাথে সাথে এইসমস্ত ক্ষত মিলিয়ে যাবে। কারন একদিনে সবটা ঠিক না হলেও একদিন সব হয়।
আর ততদিন অপেক্ষা করুন আর বিশ্বাস রাখুন জীবন এবং সৃষ্টি কর্তার ওপর।

✍️- সুষমা সৌ

গৃহকোন ✨
31/10/2024

গৃহকোন ✨

Address

Nabagram

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Sushama soe posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share