Sara Creation

Sara Creation Everything is possible.
(2)

বলিউডের বাদশাহ শাহরুখ খান টানা ৩৩ বছর ধরে চলচ্চিত্র জগতে রাজত্ব করছেন। সম্প্রতি প্রকাশিত Hurun India Rich List ২০২৫–এর ত...
08/10/2025

বলিউডের বাদশাহ শাহরুখ খান টানা ৩৩ বছর ধরে চলচ্চিত্র জগতে রাজত্ব করছেন। সম্প্রতি প্রকাশিত Hurun India Rich List ২০২৫–এর তথ্যমতে, তাঁর সম্পদের পরিমাণ আনুমানিক ১.৪ বিলিয়ন ডলার (প্রায় ১৭ হাজার কোটি টাকা)।

এমন দীর্ঘ ক্যারিয়ারে কঠোর পরিশ্রম, ব্যবসায়িক বুদ্ধিমত্তা এবং অগণিত ভক্তদের ভালোবাসাই তাঁকে পৌঁছে দিয়েছে বিশ্বের অন্যতম ধনী অভিনেতাদের তালিকায়।

🌟 সত্যিই প্রমাণ হয়—মেহনত আর সময়ের সঠিক ব্যবহার মানুষকে কত উচ্চতায় নিয়ে যেতে পারে।
Collected

Pursue it fiercely or accept the void.
08/10/2025

Pursue it fiercely or accept the void.

হাজার বোঝাতে ইংরেজিতে ‘থাউস্যান্ড’ লেখা হয়। অধ্যক্ষ তার পরিবর্তে লিখে ফেলেছেন ‘থার্সডে’। বাংলায় তার অর্থ দাঁড়ায় বৃহস্পত...
04/10/2025

হাজার বোঝাতে ইংরেজিতে ‘থাউস্যান্ড’ লেখা হয়। অধ্যক্ষ তার পরিবর্তে লিখে ফেলেছেন ‘থার্সডে’। বাংলায় তার অর্থ দাঁড়ায় বৃহস্পতিবার। ইংরেজিতে শতক বোঝাতে গিয়ে ‘হান্ড্রেড’ হয়ে গিয়েছে ‘হরেন্দ্র’।
অবিলম্বে হাতে নগদ টাকার প্রয়োজন বলে চেক লিখে দিয়েছিলেন স্কুলের অধ্যক্ষ। স্থির করা হয়েছিল যে, ব্যাঙ্কে গিয়ে সেই চেক জমা দিয়ে টাকা তুলে নেওয়া হবে। কিন্তু ব্যাঙ্কের কর্মীর হাতে চেক তুলে দিতেই রেগে গেলেন তিনি। অধ্যক্ষ স্ট্যাম্প দিয়েছেন, টাকার পরিমাণও লিখে দিয়েছেন। কিন্তু এ যে ভুল বানানে ভর্তি! ইংরেজিতে টাকার পরিমাণ লিখতে গিয়ে হাস্যকর কাণ্ড ঘটিয়ে ফেলেছেন স্কুলের অধ্যক্ষ। সেই চেকের ছবি মডার্ন হিমাচল’ নামের অ্যাকাউন্ট থেকে এক্স (সাবেক টুইটার) হ্যান্ডলের পাতায় একটি ছবি পোস্ট করা হয়েছে।

The modern হিমাচল প্রদেশের রোনহাট জেলার সিরমৌর এলাকার এক স্কুলের অধ্যক্ষ ব্যাঙ্ক থেকে টাকা তোলার জন্য চেক লিখে দিয়েছেন। স্ট্যাম্প দিয়ে সইও করে দিয়েছেন তিনি। ব্যাঙ্ক থেকে ৭ হাজার ৬১৬ টাকা তুলতে চেয়েছিলেন তিনি। গত বৃহস্পতিবার চেকে টাকার পরিমাণ লিখে দিয়েছিলেন তিনি। কিন্তু ব্যাঙ্কের কর্মী সেই চেক দেখেই রেগে আগুন হয়ে যান। সঙ্গে সঙ্গে চেকটি ফিরিয়ে দেন তিনি।

স্কুলের অধ্যক্ষ সংখ্যায় টাকার পরিমাণ ঠিক লিখলেও ইংরেজিতে তা লিখতে গিয়ে ভুল বানানে ভরিয়ে দিয়েছেন। ৭ সংখ্যা ইংরেজিতে ‘সেভেন’। তা না লিখে বানান ভুল করে অধ্যক্ষ লিখেছেন ‘সাভেন’। হাজার বোঝাতে ইংরেজিতে ‘থাউস্যান্ড’ লেখা হয়। অধ্যক্ষ তার পরিবর্তে লিখে ফেলেছেন ‘থার্সডে’। বাংলায় তার অর্থ দাঁড়ায় বৃহস্পতিবার। ইংরেজিতে শতক বোঝাতে গিয়ে ‘হান্ড্রেড’ হয়ে গিয়েছে ‘হরেন্দ্র’।

১৬ সংখ্যায় লিখলেও ইংরেজিতে লেখা হয়েছে ‘সিক্সটি’ অর্থাৎ ৬০। অশুদ্ধ বানানে লেখা চেক ব্যাঙ্ক থেকে ফিরিয়ে দেওয়া হলে পরে আবার সঠিক বানানে একটি চেক জমা দেওয়া হয়। কিন্তু হিমাচল প্রদেশের স্কুলের অধ্যক্ষের এই দশা দেখে হাসিতে ফেটে পড়েছেন নেটপাড়ার একাংশ। কেউ কেউ আবার অধ্যক্ষের সমালোচনাও করতে পিছপা হননি। এক নেটাগরিক লিখেছেন, ‘‘স্কুলের অধ্যক্ষই যদি এমন বানানে ইংরেজি লেখেন তা হলে সেখানকার ছাত্রছাত্রীরা কী শিখবে?’’
Collected

আফ্রিকার একটি আদিবাসী সম্প্রদায়ের কিছু শিশুর সাথে কথা বলতে বলতে একজন নৃবিজ্ঞানীর অদ্ভুত উপলব্ধি হয়। তিনি ভেবেছিলেন ওদের...
02/10/2025

আফ্রিকার একটি আদিবাসী সম্প্রদায়ের কিছু শিশুর সাথে কথা বলতে বলতে একজন নৃবিজ্ঞানীর অদ্ভুত উপলব্ধি হয়। তিনি ভেবেছিলেন ওদের সাথে একটা মজার খেলা খেলবেন, কিন্তু শেষ পর্যন্ত ওই শিশুরা তাকে এক কঠিন প্রশ্নের মুখোমুখি দাঁড় করিয়ে দেয়।

নৃবিজ্ঞানী এক ঝুড়ি ফল দূরে একটি গাছের নিচে রেখে শিশুদেরকে বলেন, "তোমাদের মধ্যে যে দৌড়ে প্রথমে ওই গাছের কাছে পৌঁছতে পারবে সেই ঝুড়িভর্তি ফলগুলো পাবে।"

কিন্তু দৌড়ানোর সংকেত দেবার পর তিনি হতভম্ব হয়ে তাকিয়ে রইলেন। কেউ ছুটল না, কেউ আগে গেল না। সবাই হাত ধরাধরি করে একসাথে গাছের কাছে পৌঁছাল আর ফলগুলো ভাগ করে খেতে লাগল মিলেমিশে।

নৃবিজ্ঞানী যখন সেই শিশুদের কাছে জানতে চাইলেন তারা কেন এরকম করল, তখন তারা তাকে একটাই শব্দ বলল, "উবুন্টু"। তাদের ভাষায় "উবুন্টু" শব্দের অর্থ হল, আমি আছি, কারণ আমরা সবাই আছি। বাকিরা যদি দুঃখে থাকে আমি সুখী হব কি করে?

ওই আদিবাসীরা জানে সুখের মানে কি। কাউকে বঞ্চিত করে সুখী হওয়া যায় না। সবাই মিলে একসাথে ভালো থাকার নামই হচ্ছে সত্যিকারের সুখ। অথচ ওদেরকেই আমরা বলি অসভ‍্য। আর এদিকে অন্যের সুখের পাঁজরে বর্শা হেনে এগিয়ে চলছে আমাদের সভ‍্যতা। আরেকজনের সুখ ছিনিয়ে নেওয়ার জন্য আমরা হানাহানি রেষারেষি খুনোখুনি করি! স্বার্থে সামান্য আঘাত লাগলেই আমরা পশু হয়ে যাই। মাঝে মাঝে আমার প্রশ্ন জাগে প্রকৃত সভ্য আসলে কারা? আমরা নাকি ওরা?

সুখী হতে গেলে একা নয় সবাইকে সাথে নিয়ে চলুন।
Collected

02/10/2025

“বড় প্রেম শুধু কাছেই টানে না - ইহা দূরেও ঠেলিয়া ফেলে।”

শরৎচন্দ্র

কলকাতার সাথে আমার সম্পর্কটা এমনিতেই একটু নিবিড়, তবে তা শুধু ছবির কারণেই নয় । এর একটা বড় কারণ হচ্ছে রবীন্দ্রসঙ্গীত, ব্...
02/10/2025

কলকাতার সাথে আমার সম্পর্কটা এমনিতেই একটু নিবিড়, তবে তা শুধু ছবির কারণেই নয় । এর একটা বড় কারণ হচ্ছে রবীন্দ্রসঙ্গীত, ব্রহ্মসঙ্গীত, রামপ্রসাদ গীতি, টপ্পা এবং বাংলার কৃষ্ণকীর্তন । ভোরের দিকে বা যখন খুব মন খারাপ করে বাংলার এই মনিমুক্তখচিত সংস্কৃতির সাথে একাত্ম হওয়া আমার একপ্রকার অভ্যেস বলতে পারেন । হয়তো অনেক শব্দই বুঝতে পারিনা, কিন্তু এসবের সুরেলা ধ্বনি আমার মনকে যেন প্রশান্তিতে ভরে তোলে । হ্যাঁ আর কলকাতা বলতে আরেকজনকেও অস্বীকার করা যায় না, তিনি হলেন উত্তমবাবু । কলকাতার মানুষ ওনাকে আলাদা চোখে দেখেন । আজ পর্যন্ত চিত্রতারকার এমন জনপ্রিয়তা আমি খুব কম দেখেছি । হ্যাঁ বোম্বেতে রাজেশজী, দেবসাহেবের একটা অসম্ভব ভালো ক্রেজ তো ছিলই কিন্তু সেটা অনেকটাই গ্ল্যামারকেন্দ্রিক । ওনাদের রূপ, ওনাদের হাসির প্রতি কেউ আকর্ষিত না হয়ে থাকতে পারবেন না, বিশেষ করে মহিলারা । যদিও নায়ক মানেই গ্ল্যামার সর্বস্ব, চিত্রনাট্যের দাবীতে অনেকসময় অবাস্তব কিছুও করতে হয়ে থাকে । কিন্তু উত্তমবাবুর ক্ষেত্রে বিশেষ করে আমি লক্ষ্য করেছি গ্ল্যামারকে নিখুঁতভাবে মেইনটেইন করেও তুরীয় স্তরের অভিনয়শৈলীর নিদর্শন রাখেন । জানি না এই অসম্ভবকে উনি কিভাবে সম্ভব করেন । যেমন 'সপ্লপদী', 'নায়ক' ছবি দুটোয় ওঁর গ্ল্যামার ও অভিনয়রস মিশে গিয়ে একটা মাস্টারপিস তৈরি হয়েছে । আবার যেখানে শুধু অভিনয়রসটাই আসল যেমন 'অগ্নিশ্বর' আর 'সন্ন্যাসী রাজা' ছবিতে ও যে অভিনয়রসে আমাদের সিক্ত করেছিলেন ওরকমভাবে গোটা ব্যাপারটাকে তুলে ধরা ভূভারতে কোনো অভিনেতারই নেই । ছবিতে এধরণের একজন অভিনেতা থাকলে পরিচালকেরও খোলা মাইন্ডে কাজ করতে সুবিধে হয়, আমি অনেকসময় দেখেছি পরিচালক যেটা চাইছেন সেটা অভিনেতা বা অভিনেত্রীরা কিছুতেই আনতে পারছেন না । এতে বাধ্য হয়ে পরিচালককে আবার বিকল্প কিছু ভাবতে হয়, ফলে ছবিতেও একটা ইম্প্যাক্ট পড়তে বাধ্য । অথচ পরিচালকেরও কিছু করার নেই এক্ষেত্রে । অভিনেতা অভিনেত্রীদেরও নিজস্ব কিছু দায়িত্ব থেকে থাকে নিজেদের ক্ষমতার গণ্ডিটাকে বারেবারে অতিক্রম করে যাওয়া, আমার মনে হয় উত্তমবাবুও সে ধারার অভিনেতা ।

অনুলিখন :- শুভঙ্কর মুখার্জি
Collected

যেদিন নিজের সমস্যা অন্যকে বলতে গিয়েথেমে যাবেন সেদিন মনে করবেন আপনি দুনিয়া বুঝেছেন। যেদিন অন্যের তিক্ত কথা সাইডে রেখে হাস...
02/10/2025

যেদিন নিজের সমস্যা অন্যকে বলতে গিয়ে

থেমে যাবেন সেদিন মনে করবেন আপনি দুনিয়া বুঝেছেন। যেদিন অন্যের তিক্ত কথা সাইডে রেখে হাসতে পারবেন সেদিন মনে করবেন আপনি নিজেকে ভালোবাসতে শিখেছেন।

নিজের যত্ন নিন আপনি অনেক দামী..!
Collected

জুবিনের শেষকৃত্য নিয়ে অসমে তরজা তুঙ্গে! গায়কমৃত্যুতে ষড়যন্ত্রের গন্ধ পাচ্ছেন মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত হাসপাতালের বিছানাতেই ম...
20/09/2025

জুবিনের শেষকৃত্য নিয়ে অসমে তরজা তুঙ্গে! গায়কমৃত্যুতে ষড়যন্ত্রের গন্ধ পাচ্ছেন মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত

হাসপাতালের বিছানাতেই মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েন জুবিন গর্গ। তবে এহেন ‘ত্বত্ত’ মানতে নারাজ অসমবাসীদের একাংশ। এবার বিদেশের মাটিতে গায়কমৃত্যুতে ষড়যন্ত্রের গন্ধ পাচ্ছেন অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মা।

হিমন্ত জানান, “আমরা সিঙ্গাপুর সরকারের কাছে আবেদন জানিয়েছিলাম যাতে, ময়নাতদন্ত না করা হয়। তবে অসমে যেহেতু মামলা রুজু হয়েছে, তদন্তের দাবিও উঠছে, তাই সিঙ্গাপুর প্রশাসন কোনও ঝুঁকি নিতে চায়নি।

শনিবার ময়নাতদন্তের পরই ভারতীয় কর্তৃপক্ষের হাতে জুবিনের মরদেহ তুলে দেবে সিঙ্গাপুর প্রশাসন। তাঁরা ইতিমধ্যেই তদন্ত শুরু করেছেন। এদিকে অসম থেকে কোনও ‘অসৎ উদ্দেশে’ গায়ককে নিয়ে যাওয়া হয়েছে কিনা, সেটাও খতিয়ে দেখছে অসম পুলিশ।

এরপরই বিস্ফোরক দাবি করলেন হিমন্ত! অসমের মুখ্যমন্ত্রীর সংযোজন, “সোশাল মিডিয়া এবং বিভিন্ন জায়গা থেকে এরকম খবরও কানে এসেছে যে, বৃহস্পতিবার রাতে এক পার্টিতে যোগ দিয়েছিলেন জুবিন। সেখানে কিছু হয়েছে কিনা, তেমন আশঙ্কাও উড়িয়ে দেওয়া যাচ্ছে না।
Collected

তিনি ছিলেন বিশ্বের মঞ্চ কাঁপানো কিশোর কণ্ঠের বিস্ময়—জাস্টিন বিবার। ‘বেইবি’ গেয়ে পুরো পৃথিবীকে মাতিয়ে দেওয়া সেই ছেলেটিই আ...
19/09/2025

তিনি ছিলেন বিশ্বের মঞ্চ কাঁপানো কিশোর কণ্ঠের বিস্ময়—জাস্টিন বিবার।
‘বেইবি’ গেয়ে পুরো পৃথিবীকে মাতিয়ে দেওয়া সেই ছেলেটিই আজ জীবনের কঠিন বাস্তবতার মুখোমুখি।
নাম, যশ, টাকা, খ্যাতি—সবই ছিল তার ঝুলিতে। এমনকি নেশার জিনিসে বোঝাই প্রাইভেট জেটে চড়ে ঘোরা ছিল তার রোজকার ব্যাপার।
কিন্তু জীবন কীভাবে সবকিছুর জবাব দেয়, তার প্রমাণ আজকের বিবার।

আজকের দিনে তার কাঁধে রয়েছে ৩১.৫ মিলিয়ন ডলারের বিশাল ঋণ। একসময় যে হাত মাইক্রোফোন ধরত, আজ সে হাত ধরছে স্ত্রীর সাহায্যের জন্য। একসময় যে মানুষ লক্ষ কোটি ডলারের চেক স্বাক্ষর করতেন, আজ তাকিয়ে আছেন স্ত্রী হেইলির ‘রোড’ ব্র্যান্ড বিক্রির অর্থের দিকে। জীবন একেবারে বদলে গেছে।

কোনোদিন কি তিনি ভেবেছিলেন, এই দিনও আসবে? সেই যে হঠাৎ করে আকাশচুম্বী জনপ্রিয়তা, তার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে চলতে থাকা অহঙ্কার, নেশা, অবিন্যস্ততা—সব মিলে একসময় নিজেরই নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেললেন। তখন কেউ বুঝিয়ে বললেও হয়তো শোনার মতো সময় ছিল না, কারণ সাফল্যের শব্দে মানুষের নিজের অন্তরের সতর্ক সংকেতও ঢেকে যায়।

সেই বিবার আজ শারীরিকভাবে অসুস্থ, ক্যারিয়ার ধুঁকছে, কনসার্ট বাতিল হচ্ছে একের পর এক। অথচ একসময় তার কনসার্টের টিকিট পাওয়া মানে ছিল ভাগ্যের ব্যাপার। যে মানুষ ২০০ মিলিয়ন ডলারে নিজের মিউজিক ক্যাটালগ বিক্রি করেন, তিনিই এখন তারই ট্যাক্স, আইনজীবী, ম্যানেজারের বিল মেটাতে হিমশিম খাচ্ছেন।

জীবনে উড়তে চাইলে আগে শিখতে হবে কিভাবে নামতে হয়। বিবার শিখতে পারেননি। তার ভুল ছিল—জীবনকে হিসাব ছাড়া চালানো। এখন শিখছেন। কিন্তু ততদিনে পেছনে ফেলে এসেছেন স্বাস্থ্য, শান্তি, আত্মসম্মান—সবকিছু। যেকোনো সাফল্যই যদি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায়, তবে তা নিজের ধ্বংস ডেকে আনে।

এখানেই যদি শেষ হতো, তাহলে জীবন শুধুই ট্র্যাজেডি হয়ে থাকত। কিন্তু বিবারের জীবনে একটা শক্তি রয়ে গেছে—ভরসার আরেক নাম, তার স্ত্রী হেইলি। যিনি নিজের কসমেটিক ব্র্যান্ড বিক্রি করে স্বামীর পাশে দাঁড়িয়েছেন, ঋণের বোঝা হালকা করতে সাহায্য করছেন। এটাও জীবন শেখায়—সত্যিকারের সম্পর্ক খারাপ সময়েই চিনতে হয়।

এই গল্প থেকে আমরা কী শিখতে পারি?
• সাফল্য যদি হিসাব না জানে, তবে সে শত্রু।
• শরীর, সম্পর্ক আর অর্থ—এই তিনের সমতা না রাখলে জীবন গড়াতে পারে ধ্বংসের দিকে।
• প্রতিটি উত্থানের পেছনে থাকে এক সম্ভাব্য পতনের গল্প। প্রস্তুত থাকাই বুদ্ধিমানের কাজ।
• এবং সবশেষে, পাশে দাঁড়ানো মানুষই হয় জীবনের আসল সম্পদ।

জাস্টিন বিবার আমাদের শিখিয়ে গেলেন—তারকা মানেই অমরত্ব নয়। সাফল্য মানেই স্থায়িত্ব নয়। কিন্তু ভুল থেকে ফিরে আসা, সেটাই জীবন। হয়তো এই অভিজ্ঞতা তাকে নতুনভাবে জন্ম দেবে—আর আমাদের দেবে আরও একটা শিক্ষা, আরও একবার ভাবার সুযোগ।

কারণ পতন কখনো শেষ নয়, যদি শেখা শুরু হয়।

Collected

এক মাস হল বিয়ে হয়েছে। তাই হাতের নোয়া খোলা যাবে না। রবিবার এসএসসি পরীক্ষাকেন্দ্রে পৌঁছে পরীক্ষার ‘সিস্টেম’ শুনে নিজের সিদ...
16/09/2025

এক মাস হল বিয়ে হয়েছে। তাই হাতের নোয়া খোলা যাবে না। রবিবার এসএসসি পরীক্ষাকেন্দ্রে পৌঁছে পরীক্ষার ‘সিস্টেম’ শুনে নিজের সিদ্ধান্ত জানিয়ে পরীক্ষা না দিয়েই ফিরলেন এক তরুণী।

তাঁর এক বন্ধুও তাঁর সঙ্গে পরীক্ষা দিতে গিয়েছিলেন। দুজনেই একই কথা শুনে বেঁকে বসেন। তর্কাতর্কি হয় পরীক্ষাকেন্দ্রের কর্মীদের সঙ্গে। শেষে বন্ধু মেনে নেন।

কিন্তু তরুণী জানান পরীক্ষা না দিতে পারি দেব না, কিন্তু হাতের নোয়া খুলব না।

শিক্ষা প্রশাসনের তরফে জানানো হয়েছে, এটি এখানকার ‘সিস্টেম’ বলে ভেবে কেউ ভ্রান্ত হবেন না। যে কোনও সর্বভারতীয় পরীক্ষার এটাই নিয়ম। পরীক্ষা হলে ঢোকার আগে ধাতব কোনও বস্তু সঙ্গে রাখা যায় না। পুরুষদের ক্ষেত্রেও বেল্টে লোহার অংশ থাকায় তা খুলে ফেলতে বলা হয়েছে।

স্কুলের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষিকা যদিও জানিয়েছেন, এমন কোনও অভিযোগ তাঁদের কাছে আসেনি। তবে ‘সিস্টেম’ নিয়ে প্রশ্ন ওঠায় তাঁরা জানিয়েছেন, শুধু নোয়া খুলতে বলা হয়েছিল, কারণ সেটি ধাতব। শাঁখা-পলা খুলতে বলা হয়নি কাউকে।

স্কুল সার্ভিস কমিশনের চেয়ারম্যান সিদ্ধার্থ মজুমদার এ নিয়ে বলেন, “নিয়োগবিধির বিজ্ঞপ্তিতেই এই সমস্ত নির্দেশিকা দিয়ে দেওয়া ছিল। কী কী নিয়ে ঢোকা যাবে এবং কী কী নেওয়া যাবে না, সে বিষয়ে পরীক্ষার বিজ্ঞপ্তিতেও নির্দেশ দেওয়া ছিল।”
Collected

14/09/2025

Address

Barogachhiya , Chanchal
Old Malda
732123

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Sara Creation posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Sara Creation:

Share