Tumpa Tak

Tumpa Tak Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Tumpa Tak, Digital creator, Purulia.

যাদের বউকে খরচ দেওয়ার মতো যোগ্যতা, ইনকাম কিংবা মানসিকতাই নেই,তাদের কাছে বিনীত অনুরোধ, দয়া করে বিয়ে করবেন না😇একজন মেয়ের ম...
01/09/2025

যাদের বউকে খরচ দেওয়ার মতো যোগ্যতা, ইনকাম কিংবা মানসিকতাই নেই,তাদের কাছে বিনীত অনুরোধ, দয়া করে বিয়ে করবেন না😇

একজন মেয়ের মাসিক খরচ সাধারণত এমন হতে পারে—
• স্কিন কেয়ার ও হেয়ার কেয়ার: ২,০০০ – ১০,০০০ টাকা
• ড্রেস: ২,০০০ – ২০,০০০ টাকা
• রেস্টুরেন্ট বিল: ১,০০০ – ৫,০০০ টাকা
• মেকআপ (৬ মাস / ১ বছর): ৬,০০০ – ২০,০০০ টাকা

তবে এই খরচ একেকজনের চয়েজ, ব্র্যান্ড, ইনকাম ও লাইফস্টাইল অনুযায়ী ভিন্ন হতে পারে,কারও মাসে মাত্র ২ হাজার খরচ হয়, আবার কারও ২০ হাজার বা তারও বেশি হতে পারে।

প্রশ্ন হলো : আপনার যদি এই খরচ বহন করার মানসিকতা না থাকে, তবে কেন বিয়ে করবেন?

মনে রাখবেন
আপনার স্ত্রী ইনকাম করুক বা না করুক, তার ভরণপোষণ আপনার দায়িত্ব,চাইলে স্ত্রী নিজে নিজের খরচ চালাতে পারে, কিন্তু সেটি তার ইচ্ছা,আপনার দায়িত্ব থেকে আপনি মুক্ত নন।

আজকাল বিয়ের আগেই অনেক মেয়ে নিজের লাইফস্টাইল ও খরচের ধরন স্পষ্ট করে জানিয়ে দেয়। তাহলে বিয়ের পরে অযথা কাহিনী করার মানে কী?

উদাহরণস্বরূপ—
যদি আপনার স্ত্রী একটি সিরাম কিনে ১৬০০ টাকা দিয়ে, আর আপনি বলেন— “এইসব দিয়ে কি হবে?” তবে সেটি কেবলই ছো*টলোকি মা'নসি'কতার পরিচয়।

কারণ, একজন নারী শুধু সংসার টিকিয়ে রাখা আর সন্তান জন্ম দেওয়ার জন্যই বিয়ে করে না। সে ভালোবাসা, সম্মান ও কেয়ারও চায়। সে ইনকাম করুক বা না করুক, প্রত্যেক নারীই চায় তার স্বামী তাকে গুরুত্ব দিক, কেয়ার করুক, ছোট ছোট চাহিদাগুলো পূরণ করুক।

লেখাটি ফেসবুক সংগৃহীতা


゚ tak
゚viralシviralシfypシ゚viralシalシ

আমাদের বাঙালি সমাজে এক অদ্ভুত নিয়ম চলে আসছে বহুদিন ধরে। যতদিন শাশুড়ি বেঁচে আছেন, ততদিন ছেলের বৌকে তার সংসারেই থাকতে হবে।...
29/08/2025

আমাদের বাঙালি সমাজে এক অদ্ভুত নিয়ম চলে আসছে বহুদিন ধরে। যতদিন শাশুড়ি বেঁচে আছেন, ততদিন ছেলের বৌকে তার সংসারেই থাকতে হবে। আলাদা করে নিজের সংসার গড়ার অধিকার যেন তার নেই। সবকিছু চলবে শাশুড়ির নিয়মে, শাশুড়ির অনুমতিতেই। এমনকি নিজের ঘরটুকুও মন মতো সাজানোর স্বাধীনতা নেই বৌয়ের। আর যদি একটু আপত্তি তোলে, সঙ্গে সঙ্গে শুনতে হয় – “নিজের সংসারে গিয়ে যা খুশি করো, এখানে এসব চলবে না।”

ফলস্বরূপ, বৌটি বুঝে যায়, তার নিজের সংসার বলতে বোঝায় কেবল শাশুড়ির মৃত্যুর পরের সময়টুকু। তখনই হয়তো সে নিজের মতো ঘর গড়তে পারবে। ততদিনে বয়স পেরিয়ে যায় ত্রিশ-পঁয়ত্রিশ, চল্লিশে এসে পৌঁছয়। তার সব শখ, সব ইচ্ছে, সব ছোট ছোট আনন্দ কোথায় যেন হারিয়ে যায়। দিনের পর দিন সংসারের কাজ, সন্তানদের পড়াশোনা আর ভবিষ্যৎ নিয়ে দুশ্চিন্তা করতে করতে কপালে পাক ধরা চুল দেখা দেয়। জীবনের হিসেব মিলাতে গিয়ে মনে হয় বুকের ভেতরটা দম বন্ধ হয়ে আসছে।

যখন একসময় সে স্বামীকে বলে, “আমাদেরও যদি আলাদা একটা সংসার থাকতো!”, তখন স্বামী মৃদু হেসে উত্তর দেয়, “তুমি কি পারবে বৃদ্ধ মানুষটাকে ফেলে চলে যেতে?” তখন মেয়েটার মুখে আর কোনো কথা থাকে না। সব আশা, সব ইচ্ছে গিলে নিয়ে সে আবার চুপ হয়ে যায়। কিন্তু যে শাশুড়ির জন্য নিজের ইচ্ছেগুলো বিসর্জন দিল, সেই শাশুড়ি কি একবারও ভেবেছেন বৌটির অনুভূতির কথা? বেশিরভাগ সময়ই না। বরং বৌটিকে সারাজীবন মানসিক চাপে, ভয় আর আতঙ্কে বাঁচতে হয়। কখন কী ভুল হল, কখন আবার অশান্তি শুরু হবে—এই চিন্তাতেই দিন কেটে যায়।

বছর কেটে যায়। একদিন হঠাৎ মনে পড়ে যায় মেয়েটার—স্বামীর সঙ্গে একটু আলাদা হয়ে বসে গল্প করার মতো সময়ই তো তার হয়নি। নতুন শাড়ি পরে স্বামীর জন্য সাজা হয়নি। দু’জনে হাত ধরে বৃষ্টিতে ভিজতে পারেনি কোনোদিন। সংসারের ভিড়ে, লজ্জা-আড়ষ্টতায় কখনো রাতের আকাশের নিচে গল্পও হয়নি।

অবশেষে যখন মনে জাগে—আজ হয়তো একটু খোলা আকাশের নিচে বসে জমিয়ে কথা বলবে—তখনই সে টের পায়, স্বামীর সঙ্গে দূরত্বটা আকাশের মতো বিশাল হয়ে গেছে। গল্প করার বয়স অনেক আগেই ফুরিয়ে গেছে। সন্তানরা বড় হয়ে গেছে, এখন এসব করা মানায় না—এই ভেবে লজ্জা পায়।

শেষমেশ মেয়েটি আঁচলে মুখ লুকিয়ে অন্ধকার ঘরের চার দেওয়ালের মাঝে নিজেকে আটকে ফেলে। যে জীবন সে ভেবেছিল ভালোবাসা আর আপনত্বে ভরা হবে, সেটাই পরিণত হয় এক অদৃশ্য কারাগারে। 💔🥀

লেখা সংগৃহীত





Tumpa tak





স্ত্রীর সঙ্গে কথা বলেননি ২০ বছর, একই ছাদের নিচে সংসার, হয়েছে সন্তানও২০ বছর— সময়টা কোনোভাবেই ছোট নয়। এই দীর্ঘ দুই দশক ধরে...
28/08/2025

স্ত্রীর সঙ্গে কথা বলেননি ২০ বছর, একই ছাদের নিচে সংসার, হয়েছে সন্তানও

২০ বছর— সময়টা কোনোভাবেই ছোট নয়। এই দীর্ঘ দুই দশক ধরে একই ছাদের নিচে সংসার করেও স্ত্রীর সঙ্গে একটি শব্দও উচ্চারণ করেননি এক স্বামী। খাওয়া-দাওয়া, ঘুম, এমনকি দাম্পত্যজীবনের সবকিছুই চলেছে নিয়মমাফিক, কিন্তু বাক্যালাপ শূন্য। জাপানের নারা শহরের বাসিন্দা ওটো কাতায়ামার এই অদ্ভুত ‘মৌনব্রত’-এর গল্প চমকে দিয়েছে বিশ্বকে।

ওটো ও তাঁর স্ত্রী ইউমি একই বাড়িতে থেকেছেন, একসঙ্গে সন্তানদের বড় করেছেন। এই নীরবতার মাঝেই জন্ম নিয়েছে তাঁদের তৃতীয় সন্তানও। ইউমি বহুবার চেষ্টা করেছেন স্বামীকে কথা বলাতে, কিন্তু ওটো কেবল মাথা নেড়ে বা হাতের ইশারায় উত্তর দিয়েছেন।

সন্তানেরা বড় হওয়ার পর থেকেই বাবার এই অদ্ভুত নীরবতাকে স্বাভাবিক হিসেবে দেখে এসেছে। পরে তাঁরা বাবা-মায়ের কথা বলার উদ্যোগ নিতে জাপানের একটি টিভি চ্যানেলের শরণাপন্ন হয়। চ্যানেলটি এক অনুষ্ঠানে ওটো ও ইউমিকে আমন্ত্রণ জানায়—স্থানটি সেই পার্ক, যেখানে বহু বছর আগে তাঁদের প্রথম দেখা হয়েছিল।

অনুষ্ঠানে এসে অবশেষে নীরবতার কারণ জানান ওটো। তিনি বলেন, ঈর্ষা ও রাগ থেকেই স্ত্রীকে কথা বলা বন্ধ করে দিয়েছিলেন। তখন ইউমি সন্তান ও সংসারে বেশি মন দিচ্ছিলেন, ফলে তাঁদের মধ্যে কথাবার্তা প্রায় বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। একদিন তুচ্ছ এক বিষয় নিয়ে মনোমালিন্যের পর তিনি স্থির করেন, স্ত্রীর সঙ্গে আর কথা বলবেন না। অভিমানে ভেবেছিলেন, নীরব থাকাই শ্রেয়।

প্রথমে স্ত্রীকে সামনে পেয়ে দ্বিধায় ভুগলেও কিছুক্ষণ পর নীরবতা ভেঙে কথা বলেন ওটো। জানান, তাঁর এই আচরণ ইউমিকে কষ্ট দিয়েছে, যার জন্য তিনি দুঃখপ্রকাশ ও ক্ষমা চান। একইসঙ্গে এত বছর তাঁর পাশে থাকার জন্য স্ত্রীকে ধন্যবাদ জানান।

দুই দশক পর স্বামীকে কথা বলতে শুনে ইউমি চুপচাপ শুনে যান। অনুষ্ঠানটি সম্প্রচারিত হওয়ার পর জাপানজুড়ে তা ভাইরাল হয়, পরে সারা বিশ্বের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও ছড়িয়ে পড়ে এই বিস্ময়কর গল্প।

লেখাটি ফেসবুক সংগৃহীতা

🔴 লোন: যে ঋণ নয়, বরং জীবনের বিষ!অনেকেই ভেবেচিন্তে ফিনানশিয়াল ইন্সটিটিউট বা ব্যাংক থেকে লোন নিয়ে থাকেন। উদ্দেশ্য থাকে বিজ...
26/08/2025

🔴 লোন: যে ঋণ নয়, বরং জীবনের বিষ!

অনেকেই ভেবেচিন্তে ফিনানশিয়াল ইন্সটিটিউট বা ব্যাংক থেকে লোন নিয়ে থাকেন। উদ্দেশ্য থাকে বিজনেস দাঁড় করানো, বাড়ি তৈরি, গাড়ি কেনা, বা অন্য কিছু। তবে একটা কথা মাথায় রাখুন—লোন মানেই শুধু টাকা ধার নয়, বরং প্রতিমাসে সুদের জ্বালায় নিঃশেষ হওয়ার শুরু!

❗ একটি উদাহরণ চিন্তা করুনঃ
ধরা যাক, আপনি ২৫ লাখ টাকার লোন নিলেন ৫ বছরের জন্য, ইন্টারেস্ট রেট ১৪.৪৯%।
EMI (প্রতিমাসের কিস্তি) দাঁড়াল প্রায় ৫৫,৫০০ টাকা।
মানে বছরে প্রায় ৬,৬৬,০০০ টাকা।

🔍 এখন আপনি ভাবলেন, “ঠিক আছে, আমি বছরে প্রায় ৬.৬ লাখ দিচ্ছি, নিশ্চয়ই অন্তত ৫ লাখ তো প্রিন্সিপালে যাচ্ছে, আর ১.৫ লাখ ইন্টারেস্টে।”
কিন্তু বাস্তব চিত্র সম্পূর্ণ ভিন্ন!

প্রথম বছরে আপনি এই ৬.৬ লাখ টাকা দিলেও আপনার মূল লোন কমে এসেছে মাত্র ৩-৩.৫ লাখ টাকার মতো।
বাকি ৩ লাখ বা তার বেশি টাকা কেটে নিয়েছে ‘সুদ’ নামে শোষণব্যবস্থা!

🤯 তখন মনে হবে, “ইন্টারেস্ট তো ১৪.৪৯% ছিল! তাহলে ৫০%-এর মতো কেটে নিচ্ছে কেন?”

✅ কারণ হলো: এটি "Reducing Balance Loan" বা "Amortized Loan"।
এই সিস্টেমে শুরুতে প্রতি মাসের কিস্তি থেকে বেশি অংশ সুদ হিসেবে কেটে নেয়, আর প্রিন্সিপালের অংশ কম রাখে। সময় যত এগোয়, সুদের অংশ কমতে থাকে, প্রিন্সিপালের অংশ বাড়ে।

📉 কিন্তু আপনি যদি মাঝপথে ইনকাম হারিয়ে ফেলেন, চাকরি যায়, রোগ-অসুস্থতা আসে, ব্যবসা ডুবে যায়—তখনো EMI আপনাকে দিতে হবে। না পারলে...

👉 লোনের ফাঁস হয়ে দাঁড়ায় আপনার পরিবার, সম্পদ, মানসিক শান্তির জন্য এক অভিশাপ।

📌 তাই কী করবেন?
1️⃣ লোন নিতে হলে আগে সম্পূর্ণ EMI Schedule বুঝে নিন।
2️⃣ কবে কবে কত টাকা ইন্টারেস্ট যাচ্ছে এবং কতটা প্রিন্সিপাল যাচ্ছে সেটা জানুন।
3️⃣ চেষ্টা করুন ১-২ বছরের মধ্যে আর্লি সেটেলমেন্টের পরিকল্পনা করতে।
4️⃣ সর্বোপরি, লোন না নিয়েই সামনের দিকে আগানোর চেষ্টা করুন।

সুদের ব্যবসাতে ধনী আরও ধনী হয়, গরীব আরও নিঃস্ব হয়।
সুদভিত্তিক অর্থনীতি হলো নিপীড়নের চরম রূপ—ধনীর গলায় মালা, গরীবের গলায় দড়ি!

---

✅ সতর্ক হোন। সচেতন হোন।
আপনার একটি ভুল সিদ্ধান্ত আপনার আগামী দশ বছর ছিনিয়ে নিতে পারে।

📢 দয়া করে এই পোস্টটি আপনার পরিবার, বন্ধু, আত্মীয়—সবাইকে শেয়ার করুন। অনেকে হয়তো আজই লোন নিতে যাচ্ছেন, জানেন না এর ভেতরের ভয়াবহতা!
আমি নিজেও এই সমস্যাতে ভুগছি

লেখা সংগৃহীত

Address

Purulia

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Tumpa Tak posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share