Amar leykha.

Amar leykha. মনের খুশিতে লেখা

28/08/2025

আজ ১৭ নম্বর আদালতের এজলাসে এক অদ্ভুত মামলা উঠেছে।

এক নারী, বয়স পঞ্চাশ ছুঁই ছুঁই, হঠাৎ করে জানিয়ে দিলেন—তিনি আর সংসার করতে চান না। তিনি চুপচাপ নিজের মত বাঁচতে চান। সব সম্পর্ক থেকে নিঃশর্ত মুক্তি চান। কিন্তু বিপরীতে, তার স্বামী এই বিচ্ছেদ কিছুতেই মেনে নিতে পারছেন না। তার যুক্তি—মেয়ে বড় হয়েছে, সংসার অনেকটাই গুছেছে, এখন সময় শুধু দু’জন মিলে একসাথে কাটানোর। তবু অনুপমা, সেই নারীর নাম, তাঁর নিজের মত করে বাঁচতে চাওয়ার সিদ্ধান্তে অটল।

শঙ্খনীল আর অনুপমা—এই দম্পতির গল্প অনেকেই জানে। সমাজে তারা ‘সুখী দম্পতি’র উদাহরণ হিসেবে পরিচিত। পঁচিশ বছরের সংসার, একটি মেয়ে—সব মিলিয়ে বাইরের চোখে নিখুঁত পরিবার। অথচ, আজ অনুপমা দাঁড়িয়েছেন বিচ্ছেদের জন্য, কোর্টের রায় চেয়ে।

বিচারক প্রশ্ন করেন, “আপনার স্বামী কি অন্য কোনো সম্পর্কে জড়িত?”

অনুপমার হাসি মিশ্রিত উত্তর, “আজও ওর জীবনে আমি ছাড়া কেউ নেই। আমিই ওর সবচেয়ে প্রিয়।”

“তাহলে কি কোনো নির্যাতন? গায়ে হাত তোলেন?”

“না। ওরকম কিছু না। আমি নিজেও আয় করি, একজন কর্মজীবী নারী—আমার ওপরে অত্যাচার করার সাহস হয়তো ওর হতো না,” বললেন অনুপমা।

“তাহলে কেন?” — বিচারকের এই প্রশ্নে যেন জমে থাকা এক নদীর জল একসাথে বয়ে গেল।

“আজকের ভালোটা দেখেই আপনি বিচার করতে চাইছেন, বিচারক মহাশয়। কিন্তু কেউ দেখেছে আমার গত পঁচিশ বছরের ক্লান্তি, প্রতিটি দিনের অভিমান, প্রতিটি রাতে চুপচাপ কাঁদা? আমার স্বামী একজন ভালো মানুষ, ভালো বাবা, ভালো অফিসার। কিন্তু ভালো প্রেমিক? না, সে কোনোদিন হতে পারেনি।

আমরা প্রেম করে বিয়ে করেছিলাম। বিশ্বাস ছিল, এই সম্পর্কটা হবে বন্ধুত্ব, ভালোবাসা, যত্নে মোড়া। কিন্তু বিয়ের পর সেই প্রেমিক হারিয়ে গেল। বউ হওয়া মানে রান্না শেখা, কাজের ভার নেওয়া, শাশুড়ির অপমান সহ্য করা—এসবই যেন ‘স্বাভাবিক’ হয়ে গেল। আমি তখনও আয় করতাম, তবু সংসারের প্রতিটি দায়িত্ব নিজের কাঁধে নিয়েছিলাম এই আশায়—প্রেম ফিরে পাবো। কিন্তু তেমন কিছুই হলো না। শাশুড়ির গঞ্জনা, শারীরিক কষ্ট, অফিস আর ঘরের চাপ—সবকিছুর মাঝেও আমি চাইতাম, আমার স্বামী একটিবার পাশে এসে বলুক, ‘চলো, আজ দুজন মিলে কাজ করি।’ কিন্তু সে চুপ থেকেছে।

সন্তান হওয়ার পর শরীরে কিছু বদল এল, চোখে ঘুমের অভাবে কালি, গায়ে ক্লান্তি—তখন আমি বুঝলাম, তার দৃষ্টিতে আমি কেমন যেন অচেনা। অফিসের চটকদার সহকর্মী তার কাছে হয়ে উঠলো বেশি গুরুত্বপূর্ণ। আমি শুধু এক সংসার সামলানো মানুষ, প্রেমিকা নই।

একবার নয়, বহুবার বলেছি, আমি আবার প্রেম পেতে চাই, তোমার প্রেমিকা হয়ে থাকতে চাই। সে শোনেনি। আমি তবুও থেকেছি। কারণ, মেয়েটার মুখের দিকে তাকিয়ে। বাবার স্নেহ থেকে তাকে বঞ্চিত করতে চাইনি। কিন্তু আমার স্বামী? সে কি একবারও আমার অভিমান বুঝতে চেয়েছে?

সে আমাকে দিয়েছে “সবচেয়ে ভালো বউ”র খেতাব, বন্ধুদের সামনে আমার ‘সহ্যশক্তি’র প্রশংসা করেছে। কিন্তু নিজের ভালোবাসাটা কোনোদিন তুলে দেয়নি।

আমি তার একটিবার পাশে থাকাও পাইনি, একটিবার জিজ্ঞেস করাও পাইনি—‘তুমি কেমন আছো?’

সে নিজের মতো জীবনের স্বাদ নিয়েছে—বন্ধুদের সাথে ঘোরা, রাত জেগে আড্ডা, নিজের সময়কে নিজের মতো করে কাটানো। কিন্তু আমার সময়?

আমি পঁচিশ বছর সংসার করেছি, তেইশ বছর মায়ের দায়িত্ব পালন করেছি, নিজের জীবনকে ফুরিয়ে দিয়েছি যেন। বিনিময়ে আমি পেয়েছি—শূন্যতা।

তবে আজ আর না। আজ আমি শুধু একজন ‘বউ’ হয়ে বাঁচতে চাই না। আমি স্বাধীন মানুষ হয়ে বাঁচতে চাই। আমি সকালে সূর্য দেখার সময় চাই, রাতে ডায়েরির পাতায় নিজের অনুভব লেখার সময় চাই। আমি চাই না, ভোরে উঠে কারো জন্য চা বানাতে গিয়ে আমার ঘুম কেটে যাক।

আমি একটু সুখ চাই, নিজের মতো করে। একটু শান্তি চাই, যেটা কাউকে বোঝাতে হয় না। একটু ভালোবাসা চাই—নিজের জন্য।

বেশি কিছু চেয়েছি কি আমি?

নারী হয়ে জন্মেছি বলে সারাজীবন দিয়ে যাব, আর কিছুই ফিরবে না? মনুষ্যজন্ম পেয়েছি বলেই না এই পৃথিবীর স্বাদ নিতে চাই।

তাই, আমি নিজেকে মুক্ত করতে চাই। সম্পর্কের মেকি দায় থেকে নয়, জীবনের প্রতি নতুন ভালোবাসার খোঁজে।”

অনুপমার কথা শুনে পুরো আদালত স্তব্ধ। এমন সৎ, এমন গভীর হৃদয়ের কথা শুনে কিছু বলার থাকে না কারোরই। বিচারকের চোখেও যেন জল।

এই দাবি কি অনুপমার একার? না কি, এই গল্পটা পৃথিবীর অনেক অনুপমার?

কারও জানা নেই।

তবে এটুকু বোঝা যায়—জীবনের প্রতিটি সম্পর্কেই হৃদয় ছুঁয়ে যাওয়া ভালোবাসা না থাকলে, তা শুধু দায়িত্ব হয়ে পড়ে। আর দায়িত্বে মন তুষ্ট হলেও, আত্মা হয়তো চুপিচুপি কাঁদে...

লেখা সংগৃহীত









স্ত্রী বড্ড বেশি কথা বলে---------------------------------------তুমি কি জানো,তোমার প্রতিটি শব্দে যেন সুর বাজে—কিন্তু সমাজ...
26/01/2025

স্ত্রী বড্ড বেশি কথা বলে
---------------------------------------

তুমি কি জানো,
তোমার প্রতিটি শব্দে যেন সুর বাজে—
কিন্তু সমাজ বলে, ‘‘চুপ থাকো,তোমার কথা বেশি শুনতে চাই না।’’
তোমার হাসি, তোমার ভাবনা—
অসংখ্য প্রশ্নের মতো উড়ে আসে,
তবু সবাই বলে, ‘‘স্ত্রী, বেশি কথা বলো কেন?’’

তুমি কি জানো,
এ সমাজ চায় তোমাকে—
তোমার স্নেহ, তোমার হালচাল,
কিন্তু তোমার মতামত, তোমার ভাবনা
কোনোদিন প্রশ্রয় পায় না।
তোমার শান্ত থাকা উচিত,
তোমার নিজস্বতা যেন মুছে যায়।

কিন্তু তুমি তো নদী,
তুমি তো স্রোত,
তোমার শব্দগুলো চুপ থাকতে পারে না,
তুমি প্রতিবাদী—
এটাই তোমার অধিকার।
তোমার কথাগুলো মেনে নাও,
তুমি, শুধু ‘‘স্ত্রী’’ নও—
তুমি এক স্বাধীন কণ্ঠস্বর।

Happy reppublic day all

টক্সিক মানুষ চিনেন? আপনার খুব ক্লোজ কেউ আছে, যাকে দেখে মনে হয় সবকিছু ঠিকঠাক, কিন্তু ভিতরে ভিতরে তিনি আপনাকে ধ্বংস করে দি...
23/12/2024

টক্সিক মানুষ চিনেন?

আপনার খুব ক্লোজ কেউ আছে, যাকে দেখে মনে হয় সবকিছু ঠিকঠাক, কিন্তু ভিতরে ভিতরে তিনি আপনাকে ধ্বংস করে দিচ্ছে।

টক্সিক মানুষের উপস্থিতি ধীরে ধীরে আপনার জীবনে বিষের মতো কাজ করে। প্রথমে হয়তো টের পাবেন না, কিন্তু একটা সময় মনে হবে—আপনার চারপাশটা ভারী, মনটা ক্লান্ত।

হঠাৎ একটা দিন বুঝবেন, এই ভারটা আসলে মানুষেরই তৈরি।

কিন্তু কীভাবে বুঝবেন যে কেউ টক্সিক?

এমন কিছু আচরণ আছে, যেগুলো যদি লক্ষ্য করেন, তাহলে বুঝতে পারবেন আপনার জীবনের মানুষটি আসলে আপনার জন্য কতটা ক্ষতিকারক। চলুন, টক্সিক মানুষের আচরণগুলো একটু ভালোভাবে বিশ্লেষণ করি।

১. সবকিছুতে খুঁত ধরার অভ্যাস

টক্সিক মানুষ এমনভাবে সমালোচনা করে, যেন আপনি কিছুই জানেন না, পারেন না। আপনার ভালো কাজেও তারা ভুল খুঁজে পায়। মজার ব্যাপার হলো, এই সমালোচনা মোটেও গঠনমূলক নয়। বরং, তারা আপনাকে ছোট করার জন্যই এটা করে।

২. কথা দিয়ে আপনাকে বেঁধে ফেলে

তারা এমনভাবে কথা বলে বা কাজ করে যে আপনি নিজের ওপর বিশ্বাস হারাতে শুরু করেন। তারা আপনাকে দোষারোপ করে নিজের সুবিধামতো পরিস্থিতি গড়ে তোলে। সবসময় মনে হবে আপনি তাদের ইচ্ছার ক্রীড়নক হয়ে গেছেন।

৩. আপনাকে সবসময় ভুল প্রমাণ করার চেষ্টা

তারা আপনার সিদ্ধান্ত বা কাজ নিয়ে সবসময় সন্দেহ প্রকাশ করে। হয়তো আপনি নিশ্চিত ছিলেন একটা বিষয়ে, কিন্তু তাদের কথায় সেটা ভুল বলে মনে হতে শুরু করবে।

৪. তাদের সমস্যার জন্য আপনি দায়ী!

তারা সবসময় ভিকটিম। সব সমস্যার দায় তাদের না, বরং পৃথিবীর! তারা কখনো নিজের দোষ স্বীকার করবে না, বরং আপনাকেই দায়ী করবে। আপনি সবসময় অপরাধবোধে ভুগবেন।

৫. কথায় কথায় অভিযোগ

তাদের চারপাশে সবকিছুই যেন খারাপ। সবকিছুতে তারা অভিযোগ করে। এই নেতিবাচক মানসিকতা ধীরে ধীরে আপনার জীবনেও ছাপ ফেলে।

৬. আপনার অনুভূতি নিয়ে খেলা

তারা কখনোই আপনার সুখ বা দুঃখ নিয়ে ভাবে না। আপনার কষ্ট, আপনার সুখ—কিছুতেই তাদের কিছু যায় আসে না। এমনকি যখন তারা আপনাকে আঘাত করে, তখনও তাদের মনের কোণায় বিন্দুমাত্র মায়া জন্মায় না।

৭. আপনার ভালো দেখলে অস্বস্তি বোধ করা

আপনার সফলতা দেখলে তারা কখনোই আনন্দিত হয় না। বরং ঈর্ষান্বিত হয়। আপনার অর্জনকে হালকা করে দেখা, ঠাট্টা করা বা আপনাকে নিচু করার চেষ্টা তারা চালিয়ে যায়।

৮. আচরণে একধরনের দ্বিচারিতা

একদিন তারা খুব মিষ্টি, আবার পরের দিন হুট করেই দুর্ব্যবহার। এই অস্থিরতা আপনাকে সবসময় একটা মানসিক চাপের মধ্যে রাখে। আপনি বুঝতেই পারবেন না, কখন কীভাবে তাদের সঙ্গে মিশতে হবে।

৯. শুধু নেওয়ার অভ্যাস, কিছুই না দেওয়া

টক্সিক মানুষের কাছে সম্পর্ক মানে শুধু নেওয়া। তারা আপনাকে ব্যবহার করবে, আপনাকে থেকে সুবিধা নেবে, কিন্তু বিনিময়ে কিছু দেবে না।

১০. আপনার ‘না’কে গুরুত্ব না দেওয়া

তারা আপনার ব্যক্তিগত সীমানাকে রেসপেক্ট করে না। আপনার সময়, মতামত বা আরামের কোনো মূল্যই তাদের কাছে নেই।

টক্সিক সম্পর্ক থেকে বের হয়ে আসা সহজ নয়, কিন্তু এটা অত্যন্ত জরুরি।

জীবনের প্রতিটা মুহূর্তই মূল্যবান। এমন মানুষের সঙ্গে সময় নষ্ট করার চেয়ে নিজের মানসিক শান্তি এবং সুখকেই প্রাধান্য দিন।

মনে রাখবেন,

যারা আপনাকে ভালোবাসে, তারা কখনো আপনাকে মানসিকভাবে বিপর্যস্ত করে তুলবে না।
🙏🙏🙏🙏🙏

✅️মা-বাবার মধ্যে ভালোবাসা দেখলে সন্তান নিজেও অনেক খুশি থাকে। তাদের মানসিক বিকাশ ভালোভাবে হয়। যে পরিবারের সন্তানেরা মা-বা...
01/12/2024

✅️মা-বাবার মধ্যে ভালোবাসা দেখলে সন্তান নিজেও অনেক খুশি থাকে।
তাদের মানসিক বিকাশ ভালোভাবে হয়।

যে পরিবারের সন্তানেরা মা-বাবাকে ঝগড়া করতে দেখে তাদের মনে নেগেটিভ ধারনা সৃষ্টি হয়। সবসময় মনের মধ্যে ভয় নিয়ে বড় হতে থাকে।

মা-বাবা থেকেই একটা বাচ্চা শিক্ষা পায়।
এখন সেটা পজেটিভ হোক বা নেগেটিভ তার জন্য মা-বাবা ই দায়ী।
পরবর্তীতে সন্তান সেই শিক্ষাটা নিজের সাংসারিক জীবনেও ঘটায়।

নিজের বাচ্চা না শুধু কোন বাচ্চার সামনেই ঝগড়া করবেন না। তাদের সামনে এমন আচরণ করবেন না যেটা তাদের মনে বিরূপ প্রভাব ফেলে।

প্রতিটি বাচ্চা সুস্থ- সুন্দর পরিবার পাক!❤️

সংগৃহীত

মা হয়ে ওঠা 🥰আচ্ছা একটা মেয়েকে মা হওয়ার জন্য ঠিক কি কি বিসর্জন দিতে হয় জানেন তো?  একটা মেয়ে তার সৌন্দর্য, তার ফিটনেস,  তা...
30/11/2024

মা হয়ে ওঠা 🥰
আচ্ছা একটা মেয়েকে মা হওয়ার জন্য ঠিক কি কি বিসর্জন দিতে হয় জানেন তো? একটা মেয়ে তার সৌন্দর্য, তার ফিটনেস, তার সুন্দর মেঘ কালো চুল, তার ঘুম, কখনো কখনো তার পেট ভরে খাওয়াটাও হয় না। কতদিন যে সে তৃপ্তি নিয়ে খেতে পারে না শুধুমাত্র সেই জানে, কতো রাত যে জেগে জেগেই কেটে যায় কিন্তু এতকিছুর পরেও সে খুশি থাকে তার মাথায় এগুলো আসেই না যে সে আর আগের মতো সুন্দর নেই, তার চেহারায় গ্লো নেই, সে ফিট থাকে না তার সব চিন্তা জুড়েই শুধু তাঁর সন্তান 😊সন্তান কি খাবে, কি নিবে, কি করবে, কখন ঘুমাবে সব কিছু। তার পরেও তার সংসার টাও তাকেই সামলাতে হয়, এতসব করার পরেও সে অভিযোগ রাখে না। সে বেশ খুশি থাকে কিন্ত কোন একটা মানুষ যদি দিনশেষে বলে তুমি আর সুন্দর নেই, তুমি আার ফিট নেই, তোমাকে আর আগের মতো ভালো লাগে না, তার মনের অবস্থা টা কেমন হতে পারে বুঝেন?সে কি কখনো আপনাকে এগুলো বলেছে? আপনার ৩০+ বয়সেও কি আপনি একই রকম সুন্দর আছেন? নিজের দিক টা কি কখনও ভেবেছেন? একটা মেয়ে সংসারের এক টাকা বাঁচানোর জন্য যে মেয়ে একসময় একহাজার টাকার ক্রিম ব্যাবহার করতো সেটা ৫০-৬০ টাকায় নামিয়ে আনে আর আপনার যে মেয়েকে দেখে সুন্দরী মনে হয় গিয়ে দেখুন সে হয়তো এখন কোনো আদরের ঘরের দুলালী নাহলে কোনো বিজনেস ম্যাগনেট এর বৌ মধ্যবিত্ত ঘরের বৌ এর মতো তাকে হাজার টা ইচ্ছা বিসর্জন দিতে হয় না 🙂 বাবা হওয়ার স্বাদ বা বাবা ডাকটা শুনাতে যে মানুষ টা এতো কষ্ট করে দিন শেষে তাকে সাহস দিন, ভালোবাসা আদরে আগলে রাখুন সে হয়তো এর থেকে বেশি কিছু চায় না তার শরীরের যত্ন আপনি নিন তাকে সুন্দর রাখার ভালো রাখার দায়িত্ব আপনার ❤️রাতে এসে খোঁজ নিয়ে দেখুন তার শরীর ঠিক আছে কি না? একটু মাথায় হাত বুলিয়ে কি গল্প শুনিয়ে ঘুম পাড়ালে সকালে হয়তো খুব একটা দেরি হবে না আপনার অফসের বা কাজের 🙂 মনে রাখবেন সংসার টা আপনারও সেটাকে সুখী করতে আপনার দিনশেষে সামান্য যত্ন ছোট কয়েকটা সুন্দর কথাই যথেষ্ট আপনার যত্ন আর ভালোবাসায় আরেকজনের সুন্দর ভাবে বেঁচে থাকার জন্য অনুপ্রেরণা সে সারাদিনের শক্তি খুঁজে পায় ❤️
ভালোবাসার মানুষটির খুঁত না ধরে তাকে বুঝান যে আপনার দেখা পৃথিবীর সবথেকে সুন্দর নারীটা আপনার সন্তানের মা🥰
আমার তো মনে হয় আমি যাকে ভালোবাসি তার থেকে সুন্দর কোন মানুষ আমি পৃথিবীতে দেখি না🤗

একজন স্ত্রী মানসিক ভাবে সুস্থ থাকার জন্য স্বামীর মুখের মিষ্টি কথা আর পরিবারের সকলের একটু ভালোবাসাই যথেষ্ট ***

জীবনের এই তিনটি ধাপে দুঃ/খ করবেন না:(১) প্রথম ক্যাম্প: ৫৮ থেকে ৬৫ বছরকর্মক্ষেত্র থেকে আপনি দূরে সরে যান, আপনার ক্যারিয়া...
30/11/2024

জীবনের এই তিনটি ধাপে দুঃ/খ করবেন না:

(১) প্রথম ক্যাম্প: ৫৮ থেকে ৬৫ বছর

কর্মক্ষেত্র থেকে আপনি দূরে সরে যান, আপনার ক্যারিয়ারে যত সফল বা ক্ষম/তাবানই হোন না কেন, এই সময় আপনাকে একজন সাধারণ ব্যক্তি হিসেবেই দেখা হবে, তাই পুরোনো চাকরি বা ব্যবসার মানসিকতা এবং শ্রেষ্ঠত্বের অনু/ভূতি আঁ/কড়ে ধরে রাখবেন না।

(২) দ্বিতীয় ক্যাম্প: ৬৫ থেকে ৭২ বছর

এই সময় সমাজ ধীরে ধীরে আপনাকে দূরে সরিয়ে দেয়, বন্ধু-বান্ধব এবং সহকর্মীদের সংখ্যা কমতে শুরু করবে। আগের কর্মস্থলে হয়তো খুব কম মানুষই আপনাকে চিনবে, "আমি আগে ছিলাম..." বা "আমার এক সময় ছিল..." এই কথাগুলি বলার প্রয়োজন নেই, কারণ তরুণ প্রজন্ম আপনাকে চেনার প্রয়োজন মনে করবে না। এতে দুঃখ করবেন না।

(৩) তৃতীয় ক্যাম্প: ৭২ থেকে ৭৭ বছর

এই পর্যায়ে, পরিবারও আপনাকে ধীরে ধীরে দূরে সরিয়ে দেয়, আপনার সন্তান-সন্ততি বা নাতি-নাতনি যতই থাকুক, বেশিরভাগ সময় আপনি হয়তো সঙ্গীর সাথে বা একাই থাকবেন, যখন তারা মাঝে মাঝে দেখা করতে আসে, সেটিকে স্নেহের প্রকাশ হিসেবে দেখুন, তারা কম দেখা করার জন্য তাদের দোষারোপ করবেন না, কারণ তারা তাদের জীবনের কাজ নিয়ে ব্যস্ত।

এবং ৭৭-এর পর থেকে, পৃথিবী আপনাকে ধ্বং/স করতে চায়, এই সময়ে মন খা/রাপ বা দুঃ/খ করবেন না, কারণ এটি জী/ব/নের শে/ষ ধা/প, এবং সবাই একদিন এই পথেই যাবে

তাই যতদিন শরীর সুস্থ থাকে, জীবনটাকে আনন্দে পূর্ণ করে তুলুন।

আপনার যা ভালো লাগে তা খান,
পান করুন, খেলুন, এবং যা ইচ্ছে তাই করুন।

সুখে থাকুন, আনন্দে জীবন কাটান।

প্রিয় প্রবীণ নাগরিক বন্ধু ও বোনেরা,

উপরের লেখা লেখক অত্যন্ত সুন্দরভাবে লিখেছেন।
লেখকের জন্য অনেক ধন্যবাদ এবং অভিনন্দন

সংগৃহীত

স্বরচিত কবিতা ----------------------মা থাকবে কতক্ষণ মা যাবে বিসর্জন  এখন আর নয়  মা তুমি থেকো সর্বক্ষণ  আমাদের জুড়ে প্র...
12/10/2024

স্বরচিত কবিতা
----------------------

মা থাকবে কতক্ষণ
মা যাবে বিসর্জন

এখন আর নয়

মা তুমি থেকো সর্বক্ষণ
আমাদের জুড়ে প্রাণ মন 🙏
মা তুমি হৃদয় জুড়ে থেকো
আমাদের সঠিক দিশায় রেখো 🙏
মা তুমি মানুষের মনুষত্বকে করো জাগ্রত
মানুষরূপে পিশাচের জন্য হতে হয় না যেন আর বিব্রত 🙏

নারী রূপে জন্মেছি বলে
পেতে হয় না যেন সর্বক্ষণ ভয়
মা তুমি আমাদের মনো শক্তিকে তোমার রূপে জাগ্রত করো
বিপদে পড়লেও হয়না যেন একবিন্দু ক্ষয় 🙏

মা দিও এত শক্তি যেন বিপদে পড়লে
করতে পারি তোমার মত মানুষরূপী অসুরদের বদ
মা শুধু চাই একটু সম্মান একটু মূল্য
চাইনা কোন অভিনয়ের স্বর্গ রথ 🙏

মা তুমি প্রত্যেক নারীর অন্তরে দাও
তোমার তেজ তোমার শক্তি
এ সমাজ যেন আর নারীকে লাঞ্ছিত না করে
আর অভিনয় নয়
করে শুধু অন্তর থেকে অন্তরের ভক্তি 🙏

**সকলকে শুভ দশমীর অনেক অনেক শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা 🙏 বড়দের প্রণাম 🙏 ছোটদের অনেক অনেক ভালোবাসা 🙏
**সবশেষে লেখাটি কেমন হয়েছে অবশ্যই সবাই জানিও কিন্তু 🙏*****

পারিবারিক শিক্ষা কি জানেন  ??একেই বলে পারিবারিক শিক্ষা !!বিয়ে করতে যাওয়া এক পুত্রকে তার পিতার উপদেশ মালা।বাবা বললেন, তোম...
03/06/2024

পারিবারিক শিক্ষা কি জানেন ??

একেই বলে পারিবারিক শিক্ষা !!

বিয়ে করতে যাওয়া এক পুত্রকে তার পিতার উপদেশ মালা।
বাবা বললেন, তোমার দাদা বলেছিলেন,

১. নতুন বউকে পালকি করে কেন আনা হয় জানিস? তাকে তো গরুর গাড়িতেও আনা যেত।
তা না করে পালকিতে আনা হয়, কারণ সে কত সম্মানিত তা বোঝানোর জন্য।
পালকিতে নামানোর পর এ সম্মান কমানো যাবে না। সারাজীবন পালকির সম্মানেই তাকে রাখতে হবে।

২. নতুন বউ পালকিতে উঠে কী করে জানিস?
কাঁদে। কেন কাঁদে?
শুধু ফেলে আসা স্বজনদের জন্য না।
নতুন জীবন কেমন হবে সে ভয়েও কাঁদে।
তোর চেষ্টা হবে পালকির কান্নাই যাতে তার শেষ কান্না হয়।
এরপর আর মাত্র দুটো উপলক্ষ্যে সে কাঁদবে।
একটি হলো মা হওয়ার আনন্দে, আরেকবার কাঁদবে তুই চলে যাওয়ার পর।
মাঝখানে যত শোক আসবে তুই তার চোখের পানি মুছে দিবি।

৩. স্ত্রী সবচেয়ে কষ্ট পায় স্বামীর বদব্যবহারে,
দ্যাখ, আমি খুবই বদমেজাজি,
কিন্তু কেউ বলতে পারবে না আমি তোর মায়ের সামনে কোনোদিন উঁচু গলায় কথা বলেছি।

৪. বিয়ে মানে আরেকটি মেয়ের দায়িত্ব নেওয়া।
এটা ঠিকভাবে পালন না করলে ঈশ্বরের কাছে দায়ী থাকতে হয়।

৫. আরেকটি কথা, সব মেয়ের রান্নার হাত ভালো না, কিন্তু সবাই রান্না ভালো করার সর্বোচ্চ চেষ্টা করে।
তাই রান্না নিয়ে বউকে কখনো খোঁটা দিবি না।

৬. বউয়ের মা-বাবাকে কখনো 'আমার শ্বশুর, আমার শাশুড়ি' এগুলো ডাকবি না।
মা-বাবা ডাকবি।
আগের ডাকগুলো কোনো মেয়ে পছন্দ করে না, তুই ওগুলো ডাকলে বউও আমাদের ওই ডাকেই ডাকবে।
তুই ওনাদের সম্মান না করলে সে আমাদের সম্মান করবে না। এটাই নিয়ম।

ভগবান এর পাল্লা সমান, এক পাল্লায় তুই যা করবি, আরেক পাল্লায় তিনি তাই রেখে দুই পাল্লার ওজন ঠিক রাখেন।

দুধ খারাপ হলে দই হয়ে যায়। দই দুধের চেয়ে দামি। যদি এটা আরো খারাপ হয়, এটা পনির হয়ে যায়। দই এবং দুধের চেয়ে পনিরের মূ...
29/05/2024

দুধ খারাপ হলে দই হয়ে যায়। দই দুধের চেয়ে দামি। যদি এটা আরো খারাপ হয়, এটা পনির হয়ে যায়। দই এবং দুধের চেয়ে পনিরের মূল্য অনেক বেশি।

আর আঙুরের রস টক হলে তা ওয়াইনে রূপান্তরিত হয়, যা আঙ্গুর রসের চেয়েও দামী। তুমি খারাপ না কারণ তুমি ভুল করেছ। ভুল হল সেই অভিজ্ঞতা যা আপনাকে একজন ব্যক্তি হিসেবে আরো মূল্যবান করে তোলে।

ক্রিস্টোফার কলম্বাস একটি নেভিগেশন ভুল করেছেন যা তাকে আমেরিকা আবিষ্কার করতে বাধ্য করেছে। আলেকজান্ডার ফ্লেমিং এর ভুল তাকে পেনিসিলিন আবিষ্কার করতে বাধ্য করেছে।টমাস আলভা এডিসন কে জিজ্ঞেস করা হয়েছিলো, আপনি জীবনে ভুল করেছেন? তিনি বলছিলেন, 'অসংখ্যবার!' তা শুনে প্রশ্নকর্তা বলেছিলেন, 'তাহলে তো আপনার মাথায় বুদ্ধি কম?' উত্তরে এডিসন যে উত্তর করেছিলেন তা এমন, 'মাথায় বুদ্ধি কম ছিলো কিন্তু অসংখ্যবার ভুল করার কারণে তা বেড়ে অসংখ্য গুণ হয়ে গিয়েছে!'

ব্যাপারটা এমন, প্রতিবার ভুলের পর এডিসন নতুন নতুন পদ্ধতি আবিষ্কার করতেন । এভাবে সৃষ্ট সফল আবিষ্কারের মধ্য দিয়ে পৃথিবী অনেক এগিয়ে গেছে।

কানাডিয়ান বিখ্যাত লেখক রবিন শর্মা বলেছিলেন, 'ভুল বলে কিছু নেই সবই নতুন শিক্ষা।'

বিজ্ঞানী অ্যালবার্ট আইনস্টাইন বলেছিলেন, 'কেউ যদি বলে সে কখনো ভুল করেনি, তার মানে সে কখনো চেষ্টাই করেনি।'

'How to change a life' বইটি একবার দ্বিতীয় সংস্করণে নামের ভুলে 'How to change a wife' হয়ে বের হয়েছিলো, তারপর তা বেস্ট সেলার !

কথায় আছে, মাঝে মাঝে ভুল বলো নাহলে তুমি বুঝতে পারবে না লোকে তোমার কথা শুনছে কি না !

মাঝে মাঝে ভুল লিখো তাহলে যে তোমাকে জিন্দেগীতে কমেন্ট করবে না বলে পণ করেছে সে ও কমেন্ট করবে।

বেঞ্জামিন ফ্রাঙ্কলিন বলেছিলেন, 'উন্নয়ন হলো চেষ্টা এবং ভুলের একটি সমন্বিত পক্রিয়া।'

বিজনেস গুরু রিচার্ড ব্রানসনের মতে, 'নিয়ম মেনে কেউ হাঁটা শিখতে পারে না বরং চেষ্টা এবং বার বার ভুল পদক্ষেপের মধ্য দিয়ে হাঁটা শিখতে হয়।'

কলিন পাওয়েলের মতে, 'যোগ্য নেতা জন্ম নেয় না তৈরী হয় চেষ্টা, ভুল এবং অভিজ্ঞতার মধ্য দিয়ে।'

অন্যতম সেরা ক্রীড়াবিদ মাইকেল জর্ডান বলেছিলেন, 'আমি অসংখ্যবার ভুল করেছি এবং ফেইল করেছি বলে আমি আজ সফল।'

হেনরি ফোর্ড বলেছিলেন, 'ভুল হলো একমাত্র সুযোগ যার মাধ্যমে নতুন করে শুরু করার আরো সুযোগ পাবেন।'

এক প্রেমিকের ভাষ্য, 'ভুল মানুষের প্রেমে পড়া মানে আরেকটি শুদ্ধ মানুষের প্রেমে পড়ার অন্যতম সুযোগ।'

কথায় আছে, সত্যিকার মানুষ কখনো নির্ভুল হতে পারে না!

যদি সবকিছু নির্ভুল থাকে তাহলে তুমি কখনো কিছু শিখতে পারবে না!

পেন্সিল মানসিকতা হওয়ার চেষ্টা করো, যাতে ভুল হলে পিছন দিয়ে ঘষে মুছে নতুন করে চেষ্টা করার সুযোগ থাকবে! মুছা না গেলে চিত্র হয় না!

কলম মানসিকতার মানুষগুলো নিজেকে নির্ভুল ভাবে ! তাই কলম দিয়ে সুন্দর চিত্র হয় না!

তাই আসুন আমরা ভুল কে ভুলে গিয়ে আবার নতুনভাবে চেষ্টা করে ফুলের মত জীবন গড়ি।
আপনার ভুলগুলিকে আপনাকে নীচে নামাতে দেবেন না। এটি অনুশীলন নয় যা নিখুঁত করে তোলে। আমরা ভুল থেকে শিখি যা নিখুঁত করে তোলে!

"খাবার রেডি, সবাই খেতে এসো"এই কথাটা কখনোই বলবেন না। বিশেষত নিজের সন্তানদের সামনে তো নয়ই।আপনার পরিবারের অন্যান্য সদস্যরা ...
28/05/2024

"খাবার রেডি, সবাই খেতে এসো"
এই কথাটা কখনোই বলবেন না। বিশেষত নিজের সন্তানদের সামনে তো নয়ই।
আপনার পরিবারের অন্যান্য সদস্যরা নিমন্ত্রণ খেতে আসেনি ঘরে , যে আপনি সব কিছু সাজিয়ে তাদের খেতে ডাকবেন।
খাবার টেবিলে রেডি করার সময় বাড়ির অন্যান্য সদস্যদের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করুন।

একজন জল ভরবে জগে, অন্যজন প্লেট আনবে, আরেকজন টেবিলে ভাত, তরকারী নিয়ে যাবে। সালাড কাটার দায়িত্ব দিন অপর একজনের কাঁধে।

সদস্যসংখ্যা বেশি হলে একেকদিন একেকজনের পালা তৈরি করে দিন।

আপনার সন্তানদের এটা শেখাবেন না, যে, খাবার রেডি করে মুখের সামনে সাজানোর দায়িত্ব মায়ের আর তাদের দায়িত্ব শুধু খাওয়া।

শুধু তাই নয়, খাবার শেষে নিজের প্লেট ধুয়ে রাখতে শেখান।

"মা, ভাত দাও" - এটা বলে যে সন্তান খাবার টেবিলে অপেক্ষা করে কখন মা সব সাজিয়ে সামনে রাখবে, এই শিক্ষাটাতেই পরিবর্তন আনাতে হবে বর্তমান সন্তানদের মধ্যে।

পরিবারে একজনকে সব দায়িত্ব না দিয়ে সকলে মিলে দায়িত্ব গুলো যদি ভাগ করে নিতে পারে তাহলে পরিবার যেমন সুখের হয় তেমনি পরিবারে সন্তানদের মধ্যে সুশিক্ষা জাগ্রত হয়। এবং সেটাকেই প্রকৃত পরিবার বলে।

~সংগৃহীত



১.কেউ যন্ত্রণা দিচ্ছে? 👤চুপ হয়ে যান। ২.কেউ অনেক ভালবাসার পরও প্রাপ্যটা দেয়নি? 👤চুপ হয়ে যান। ৩.কোন মানুষ অনেক অপমান করছে?...
24/05/2024

১.কেউ যন্ত্রণা দিচ্ছে?
👤চুপ হয়ে যান।
২.কেউ অনেক ভালবাসার পরও প্রাপ্যটা দেয়নি?
👤চুপ হয়ে যান।
৩.কোন মানুষ অনেক অপমান করছে?
👤চুপ হয়ে যান।
৪.কেউ ঠকিয়ে গেছে?
👤চুপ হয়ে যান।
৪.কেউ আপনাকে নিয়ে তুমুল মিথ্যা দোষারোপ করছে?
👤চুপ হয়ে যান।
৫.কেউ বিশ্বাস ঘাতকতা করছে?
👤চুপ হয়ে যান।

👀এমন নিরব হয়ে যান, সে মানুষগুলো যেনো আর কখনই আপনার শব্দ কিংবা ছায়া না দেখে। মৃত হয়ে যান তাদের কাছে।
প্রতিজ্ঞা করুন আর কখনই ঘুরে তাকাবেন না। শুধু এই প্রতিজ্ঞাটা করতে পারলে আপনি কষ্ট পাবেন না। এই যে নিরবতা আপনাকে দম বন্ধ করা আর্তনাদ দিবে কিন্তু অপর পক্ষকে দিবে আফসোস।
আসলে আমরা হারাবার ভয়ে শব্দ দিয়ে প্রতিবাদ করি।
কিন্তু আপনি জানেন কি?
যে মানুষগুলো আপনাকে মানুষ বলে মূল্যায়ন করেনি , আপনাকে দমবন্ধ কান্নার অনুভূতি দিয়েছে তারা আপনার কেউ না।

👀তাই নিজের স্বার্থে বাঁচুন, নিজেকে ভালোবাসুন,,
আপনার একজন "সৃষ্টিকর্তা" আছেন।
সকল দুঃখ, কষ্ট, চাওয়া,পাওয়া'র কথা সৃষ্টিকর্তাকে বলুন তিনি সব কিছুর সমাধান করবেন।

পুরনো সব ক্লান্তি        জীর্ণতা ধুয়ে মুছে গ্লানি।আবারও নতুন রুপে সাজি         হৃদয়ে স্বপ্ন আনি।দূরে যাক আবর্জনা        ...
14/04/2024

পুরনো সব ক্লান্তি
জীর্ণতা ধুয়ে মুছে গ্লানি।
আবারও নতুন রুপে সাজি
হৃদয়ে স্বপ্ন আনি।
দূরে যাক আবর্জনা
আজ ভুলে যাও স্মৃতি
নতুনকে বুকে নেও
ভুলে যাও পুরাতন গীতি।
ফুটিছে কাননে হরেক ফুল
হৃদয়টা যাচ্ছে উড়ি,
আবার নতুন আসায়
ভালোবাসায় স্বপ্ন নগর গড়ি।
বাজারে ঢোল, তবলা
হারমোনিয়াম,করতাল আর শাঁখ
বছর ঘুরে নতুন সাজে
এসেছে পহেলা বৈশাখ।
পান্তা ভাত আর কাঁচালংকা
ইলিশ দারুণ মজা।
বাঙ্গালীয়ানা রক্তে আছে
ভুলে যাওয়া নয় সোজা।
বড় ছোট সবাই মিলে
চলো যাই মেলায়
মজার মন্ডা মিঠাই খেয়ে
ফিরে আসি বেলায়।
সবাই আছে নতুন আশায় মনে বড় হর্ষ
মানুষ জাতি সুখে থাকুক শুভ হোক নববর্ষ।

সকলকে শুভ নববর্ষের অনেক অনেক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানাই, সুস্থ ও সুন্দর কাটুক সকলের আগামী সময় 💖💐🙏

Address

Raiganj

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Amar leykha. posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Category