Dreamful Life

  • Home
  • Dreamful Life
17/07/2025

শুভদৃষ্টির সময় লোকটার মুখ দেখে শিউরে উঠল শিবানী। রোগা কালো চেহারায় নাকের নিচে আবার মস্ত গোঁফ। লোকটার নাকি চৌত্রিশ পঁয়ত্রিশ বছর বয়স। এর মানে শিবানীর থেকে চৌদ্দ পনেরো বছরের বড়। মা গো! জুলজুলে চোখে লোকটা তাকিয়ে আছে শিবানীর দিকে। ভয়ে চোখ বন্ধ
______________________

#বেইমান
✍🏻 #মাধবী_ভট্টাচার্য

Dreamful Life







#সংগৃহীত





#অনুগল্প

সংগৃহীত

17/07/2025
17/07/2025

আমরা জীবন নিয়ে যতই পরিকল্পনা করি না কেনো, সবশেষে সেটাই হবে যেটা ঈশ্বর চাইবেন,
আর সেটাই কল্যাণকর হবে।

17/07/2025

শোনো তোমাকে তো আবার না শেখালে কিছু বলতে পারো না! বাবা-মা এই সময় সিরিয়াল দেখছে তুমি গিয়ে গুছিয়ে বলে এসো যে, আমরা আর দু-মাসের মধ্যেই এই বাড়ি থেকে কলকাতার ফ্ল্যাটে উঠে যাবো।

শোনো তুমি বলবে যে তোমার অফিসে যাতায়াত করতে অসুবিধে হচ্ছে! রচনার কথায় অন্যমনস্ক অনিরুদ্ধ বললো, কিন্তু রচনা বালি থেকে কলকাতার ধর্মতলায় যাতায়াত করতে অসুবিধা হচ্ছে ব্যাপারটা বড্ড সাজানো শোনাচ্ছে যে!

রচনা ঝাঁজ দেখিয়ে বললো, তোমার সবেতেই বেশি বেশি। নিজেদের কলকাতায় ফ্ল্যাট থাকতেও কেন আমি অনিককে এখানে স্কুলে ভর্তি করবো বলতো?

#অভ্যাস_না_বদল॥
✍🏻অপৃতা সরকার॥

Dreamful Life

16/07/2025

--তনুশ্রী? আর আমার প্রেমিকা?!!!

গাঁজা টানছিস নাকি রে আজকাল?

--কেন লুকাচ্ছিস বস? আমরা কিছু বুঝিনা নাকি? সারাদিন তো ফেভিকলের মতো চিপকে আছিস ওর সাথে।

সমীরের গলা পেলো তনুশ্রী।

--আরে! চিপকে থাকলেই প্রেমিকা হয়ে যায় নাকি??কি কল্পনা শক্তি মাইরি তোদের।

--ওহ তাহলে তোদের রিলেশনটা এখনও বন্ধুত্বেই আটকে আছে?

যাহ শ্লা কোথায় ভাবলাম একদিন একসাথে বসে বিয়ার আর কাবাব সাঁটাবো তোর প্রেমিকা পাবার আনন্দে সেসব তাহলে আর হলো না?

(কঠোরভাবে প্রাপ্তমনস্কদের জন্য)

#ফিগার
✍🏻 জয়তী কর্মকার॥






#সংগৃহীত





#অনুগল্প

সংগৃহীত


Dreamful Life

15/07/2025

তুমি একজন অপদার্থ বাবা। ছেলের শখ আহ্লাদ যে মেটাতে পারে না, বাবা হওয়ার যোগ্যতাই তো তার নেই..."

এমন কথাটা কানে যেতেই দেবযানী পাশের ঘর থেকে বেরিয়ে এসে সজোরে একটা চড় কষিয়ে দেয় ছেলের গালে। তারপর বলে, "যত বড়ো মুখ না তত বড়ো কথা? এমন কথা বলার সাহস হয় কি করে তোর?"

আদিত্য তখন গালে হাতটা একবার বুলিয়ে নিয়ে কিছুক্ষণ চুপ করে থেকে মায়ের দিকে তাকিয়ে জবাব দেয়,

-তুমি কি ভাবছ আমি থেমে যাব?

_____________________

অপদার্থ বাবা॥
কলমে: সরজিৎ ঘোষ॥






#সংগৃহীত





#অনুগল্প

সংগৃহীত

Dreamful Life

12/07/2025

*** জীবনের সবকিছুই আপেক্ষিক-
কারো মার্সিডিজ থামছে রাতের গভীরে নিষিদ্ধ পল্লীতে, ঘরে অপেক্ষারত স্ত্রী দীর্ঘশ্বাস ফেলছে...! কেউ ভাঙা ঘরে থেকে স্ত্রীকে নিয়ে অবিরত স্বপ্নের জোয়ারে ভাসছে।

কেউ ভাবছে আর কয়েকটা দিন! ডিভোর্স পেপারে সাইন করলেই মুক্তি। কেউ কেউ আবার একটা সম্পর্ক টিকিয়ে রাখার জন্য অবিরাম যুদ্ধ করে চলছে।

কেউ সদ্যোজাত সন্তানকে ডাস্টবিনে ফেলে দিয়ে দায়মুক্ত হতে চাইছে। আবার কেউ একটা সন্তানের জন্য সারাটা জীবন হাহাকার করছে!

কেউ বছরে কতোজন ভালবাসার মানুষ বদলে ফেলছে!
কেউ আবার তার ভালবাসার মানুষের জন্য বছরের পর বছর অপেক্ষা করে চলছে।

কেউ দামি শাড়ি হাতে পেয়ে তবু খুশি নয়! আবার কেউ তাঁতের নতুন শাড়ির গন্ধ বারবার শুঁকছে।

কেউ প্রিয়জন এর কাছ থেকে সোনা বা হিরের চুড়ি পেয়ে খুশি নয়,

কেউ প্রিয়জন এর কাছ থেকে পাওয়া কাঁচের চুড়িতে স্বর্গের সুখ খুঁজে পাচ্ছে।

কেউ লাখ টাকার ডাইনিং টেবিলে বসেও তৃপ্তি সহকারে খেতে পারছেনা! কেউ পেঁয়াজ, কাঁচালঙ্কা কচলিয়ে গোগ্ৰাসে পান্তা গিলছে।

কারো দামি খাটে শুয়েও ঘুমের ওষুধ খেতে হচ্ছে! কেউ আবার হিমেল হাওয়ায় অঘোরে ঘুমোচ্ছে।

কারো পড়ার টেবিলে নতুন বইয়ের সমারোহ কিন্তু পড়ার ইচ্ছে নেই। কেউ আবার পুরাতন বইয়ের দোকান চষে বেড়াচ্ছে, পকেট খালি বলে!

কেউ বিলাসবহুল গাড়িতে বসে চিন্তিত, সন্তানগুলো মানুষ হলোনা! এতো সম্পত্তি রাখতে পারবেতো? কেউ পায়ে হেঁটে পথ চলছে, আর মনে মনে ভাবছে... সন্তানতো মানুষ করতে পেরেছি! ঈশ্বর চাইলে, ওরা নিজেরাই নিজের জীবনটা গড়ে নেবে।

নানান রঙের মানুষ,
বিভোর নানা স্বপ্নে,
জীবন এঁকে বেড়ায়
সাদাকালো আলাপনে!!

আসলে এটাই বাস্তবতা। সুখ এবং শান্তি সর্বদাই আপেক্ষিক।

কারো সব থেকেও "সুখ" জিনিসটাই নাই, আবার কারো বাকি সব ঘাটতি থাকলেও সুখটা আছে!

কেউ দুইবেলা খাওয়ার জন্য সারাদিন হাটে, আবার কেউ খাবার হজম করার জন্য হাটে।

সংগৃহীত॥

12/07/2025

ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়ার পরের এনিভার্সারিতে আমার হাজবেন্ড আমার কাছে গিফট হিসেবে 'দ্বিতীয় বিয়ের অনুমতি' চাইল। আমি তখন বড় আপার বাসায় সেকেন্ড কেমো দিয়ে এসেছি, শরীরে অসহনীয় যন্ত্রণা, সেইসব ছাড়িয়ে গেল আমার মনের বেদনার কাছে। শওকত ঝলমলে গলায় যখন জানাল, রুনি, আমি আমার লাইফটা নতুন করে শুরু করতে চাচ্ছি। দেখো আমার তো বাকি জীবন টা পড়ে আছে। এভাবে থেমে গেলে...

আমি তখন অবাক বিস্ময়ে মানুষটার দিকে তাকিয়ে, বিশ্বাস করতে কষ্ট হলেও বিশ্বাস করে নিলাম, মানুষ টার হৃদয়ে আমার জন্য শুধুই___________

গল্প- একশো তেত্রিশটা নক্ষত্র
লেখনীতে - মৃধা মৌনি
কন্ঠে: ফুল॥

Dreamful Life






#সংগৃহীত





#অনুগল্প

সংগৃহীত

বাবলু তাড়াতাড়ি খেয়ে নে বাবাআমাকে আবার বাবুর বাড়ি কাজ করতে যেতে হবেআজ আবার বাবুর বাড়িতে অনেক লোকজন আসবেতাই একটু তাড়াতাড়ি ...
11/07/2025

বাবলু তাড়াতাড়ি খেয়ে নে বাবা
আমাকে আবার বাবুর বাড়ি কাজ করতে যেতে হবে
আজ আবার বাবুর বাড়িতে অনেক লোকজন আসবে
তাই একটু তাড়াতাড়ি যেতে বলেছে ।
আয় বাবা তাড়া তাড়ি খেয়েনে,

আসলে রিতাদেবী আর তার ছেলে বাবলু দুজন থাকে
রিতা দেবীর স্বামী মারা যাওয়া রিতাদেবী এখন লোকের বাড়ির
কাজ করে ছেলেমানুষ করছেন ।

রিতা দেবীর অনেক স্বপ্ন তাই ছেলেকে অনেক কষ্ট করে
পড়াশোনা শেখাচ্ছেন, ছেলে যাতে মানুষের মতন মানুষ হয়ে নিজের পায়ে দাঁড়াতে পারে ।

রিতাদেবী কাজে বেরোনোর সময় বাবলুকে বলে ভালো করে
দরজা লাগিয়ে রাখবে,
আর ঘর থেকে একদমই বেরোবে না ।
তখন বাবলু বলে
ও মা আজকে কাজ থেকে ফেরার সময়
আমার জন্য দুটো রসগোল্লা আনবে,

রিতাদেবী মনে মনে ভাবে বাবুর বাড়িতে তো আজকে অনেক লোকজন আসবে ওখানে নিশ্চয়ই অনেক মিষ্টি আনবে, ওখান থেকে ছেলেটার জন্য দুটো মিষ্টি না হলে আমি চেয়ে নেব ।

তারপর রিতাদেবী বলেন
হ্যাঁ বাবা আমি তোমার জন্য মিষ্টি আনবো
তুমি দুষ্টুমি করবে না
ঘরের দরজা বন্ধ করে দাও ।

এই বলে রিতাদেবী কাজে চলে যান।

রিতা দেবী সকালে ছেলেকে খাইয়ে ঘরের মধ্যে রেখে দুটো বাড়ি কাজে চলে যান।আর ফিরেন বিকেলে ।

বাবুর বাড়িতে কোন সময় বাসি খাবার থাকলে বা খাওয়ার বেঁচে গেল খাওয়ার গুলো রিতা দেবীকে দিয়েদেন। আর রিতদেবী খুব খুশি সঙ্গে ওই খাবার নিয়ে এসে মা ছেলে মিলে খান,সেই মতো আজও কিছু খাবার দিয়েছে বাবুর বাড়ি থেকে তাই খুশি হয়ে ছেলের জন্য নিয়ে ফিরছিলেন ।

কিন্তু রাস্তার মধ্যে মনে পড়ল তার ছেলে বাবলু তাকে রসগোল্লা নিয়ে বাড়ি ফিরতে বলেছিল কিন্তু আজকের মধ্যে রসগোল্লা তো ছিল না,

তাই ভাবল সামনের দোকান থেকে দুটো রসগোল্লা নিয়ে নেই বলব পয়সা বাকি রাখতে, পরে দেবো
কিন্তু দোকানদার কে বোলাতে
দোকানদার রাজি হয় না ।
রিতাদেবী দেখেন দোকানের সামনে একটা নোংরা কড়া পড়ে আছে,
রিতা দেবী তখন দোকানদারকে বলে
আমি যদি নোংরা কড়া টা পরিষ্কার করে দিই
তাহলে কি তুমি আমাকে দুটো রসগোল্লা দেবে?
দোকানদার কিছুক্ষণ চুপ থাকার পর বলল আচ্ছা
ঠিক আছে..

রিতা দেবী দোকানের নোংরা কড়া টা ভালোভাবে পরিষ্কার করে দিয়ে ছেলের জন্য দুটো রসগোল্লা নিয়েবাড়ি আসেন ।

রিতাদেবী তার সামর্থ মতো ছেলের সমস্ত শখ আল্লাদ পূরণ
করার চেষ্টা করতেন,

এইভাবে বাবলু বড় হতে থাকে.....

বেশ কয়েক বছর পর ,,,,,,,,,,,,,,

এখন বাবলু একটা ভালো চাকরি করে, মা কে আর আগের মতো বাবুর বাড়ি কাজ করতে দেয় না।
মাছেলে খুব আনন্দে থাকে..

বাবুলু একদিন জানায় সে একটা মেয়েকে ভালবাসে এবং তাকে সে বিয়ে করতে চায়..
রিতা দেবী এক কথায় রাজি হয়েযায় আর বাবলুকে বলেন তুমি তাহলে বিয়টা করে নাও ,তাই শুনে বাবলু খুব খুশি হয়েযায় ।

ছেলে ভালো চাকরি করে তাই মেয়ের বাড়িতে ও রাজি থাকায় দুজনের বিয়ে হয়েযায়।

নুতুন বৌমা পেয়ে রিতা দেবী খুব আনন্দে দিন কাটাতে থাকেন

কিন্তু ভগবানের বোধহয় অন্যরকম ইচ্ছে ছিল

হঠাৎ রিতা দেবী চোখের দৃষ্টি হারায় রিতা দেবী এখন চোখে আর কিছু দেখতে পান না, তাই রিতা দেবীর সব কাজ বৌমাকে করতে হয়, আর বৌমা ও মাঝে মাঝে রেগে জায় আর রিতা দেবীকে বলেন
বয়স তো হয়েছে আর চোখেও দেখতে পান না
এবারে তো স্বর্গে যেতে পারেন..
কেনো এতো জলাছেন বলুন তো,
রিতাদেবী কিছু না বলে না।
শুধু কান্না করে থাকে,

রিতা দেবীর বৌমার মাথায় একটা বুদ্ধি আসে

বৌমা ভাবে রিতা দেবীকে ডাক্তার দেখানোর নাম করে গাড়ি করে অনেক দূরে ছেড়ে চলে আসবো তাহলে উনি আর বাড়ি ফিরতে পারবেন না,
আর আমারও একটু বেঁচে যাবো।
আর বাবলুকে বলব মা কোথায় চলে গেছে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না, তো যেমন বাবা তেমন কাজ সত্যি সত্যি রিতা দেবীকে অনেক দূরে ছেড়ে বাড়ি চলে আসে বৌমা।

আর এদিকে বাবলু সন্ধ্যায় ,বাড়ি এসে মাকে অনেক খোঁজা খুঁজি করে কিন্তু পায়না।
আর কাগজেও বিজ্ঞাপন দেয়,
তাও কোনো খোঁজ পায়না।
এই ভাবে কেটে যায় ছয় মাস ....
তারপর বাবলু কিছু দরকারী কাজের জন্য শহরের বাইরে জায় আর বাড়ি ফেরার সময় কিছু ফল কিনবেন বলে ফল দোকানে জায় আর ফল দোকানে গিয়ে দেখেন
তার মা রিতাদেবী দোকানে দোকানে ভিক্ষা করছে,
বাবলু তখন মা বলে জড়িয়ে ধরে
আর রিতা দেবী কিছুক্ষণ পর বুজতে পারে যে
এটা তার ছেলে বাবলু
তখন রিতাদেবীও ছেলেকে জড়িয়ে ধরে খুব কান্না করতে থাকে আর সব বলে বৌমা কি ভাবে তাকে ডাক্তার দেখানোর নাম করে ছেড়ে চলে গেছে....

বাবলু তখন মা কে নিয়ে বাড়িতে ডুকলে রিতা দেবীর স্ত্রী সম্পা অবাক হয়ে যায়,

আর বাবলু ঘরে ঢুকেই সম্পাকে ঠাস ঠাস করে গালে চড় মারে আর সম্পা তখন রিতা দেবীর পা ধরে ক্ষমা চায় আর বলে আমার ভুল হয়ে গেছে আমাকে ক্ষমা করে দিন.......

বাবলু চেয়েছিল সম্পকে পুলিশে দেওয়ার জন্য
কিন্তু...
রিতা দেবী তার একমাত্র বৌমাকে পুলিশে দিতে চাননি,তাই
ক্ষমা করে দেন।

এর পর জীবনের বাকি দিন গুলো ছেলে বৌমার সঙ্গে আনন্দে দিন কাটায়......

✍️কলমে - সুষমা বাগ প্রধান

কেমন লাগলো অবশ্যই জানাবেন

কেউ শেয়ার করলে নাম সহ শেয়ার করবেন

প্রতিনিয়ত এরকম লেখা পেতে প্রোফাইলটি ফলো করে রাখতে পারেন 🙏🏼






#সংগৃহীত





#অনুগল্প

সংগৃহীত

আমার বয়স ৪২। প্রায় ১১বছর আগে আমার ডি"ভো"র্স হয়। একমাত্র সন্তানের বয়স এখন ১৫ বছর, যাকে সাথে নিয়ে আমি একা হয়েছিলাম। তাকে ন...
11/07/2025

আমার বয়স ৪২। প্রায় ১১বছর আগে আমার ডি"ভো"র্স হয়। একমাত্র সন্তানের বয়স এখন ১৫ বছর, যাকে সাথে নিয়ে আমি একা হয়েছিলাম। তাকে নিয়েই এতদিন ব্যস্ত ছিলাম। এখন তার নতুন সার্কেল হচ্ছে আর আমি একা হচ্ছি। একটা ছোট খাটো জব করি। সিংগেল মাদার বলে প্রতিনিয়ত যু"দ্ধ করতে হয়েছে, হচ্ছে।

মানসিক শক্তি আর সন্তানের মুখের হাসিকে পুঁজি করেই এতটা বছর সামনে এগিয়েছি। এখন আর পারছিনা। প্রচন্ড একা'কি"ত্বে দ"ম বন্ধ হয়ে আসে। কেউ নেই কোনখানে। এই সমাজের মানুষগুলো আমাকে স্বাভাবিক দৃষ্টিতে দেখতেই পারেনা।

ডি"ভো"র্সের কারন কী ছিল? তা কারো জানার আগ্রহ যতটা, তার চেয়ে বেশি আগ্রহ আমার চ"রি"ত্র নিয়ে। যদিও ডি"ভো'র্স"টা আমিই দিয়েছিলাম, তবুও যেহেতু আমি নারী, দো"ষ"টা তো অবশ্যই আমারই। কোন দো"ষ না থাকলেও আমার জে"দ বেশি তাই স্বামীর সংসার করতে পারিনি।

মেয়েদের আবার কীসের আত্মসম্মানবোধ? যারা মুখ ফুটে বলতে না পারে, তারা এসব আচরণে বুঝিয়ে দেয়। সামনে বাচ্চার পড়াশোনার বিশাল খরচের টেনশন, নিজের শা"রী"রিক অ"সু"স্থ"তা, সমাজের অবিবেচনায় আমি প্রতিনয়ত ধা"ক্কা খেতে খেতে ক্লান্ত। আর পারছিনা। তাই আজ মন খুলে লেখলাম। লেখলাম আর কাঁদলাম। অনেক দিন পর মন খুলে কাঁদলাম...।

কী করবো আমি? শুধু মনেহয় আমি হে''রে গেলাম আমার জীবনের কাছে। আমি হারতে চাইনা। আমি একটু দেখতে চাই, ভালো থাকলে আসলে কেমন লাগে। 😓
প্রচুর মোটিভেশনাল বই পড়ি। কাজ হয়না। মাঝেমাঝে মনেহয় পা"গ"ল হয়ে যাচ্ছি।

>নাম প্রকাশ করবেন না। 🙏






#সংগৃহীত





#অনুগল্প

সংগৃহীত

ছোট্ট একটা অবুঝ বাচ্চাকে আলাদা ঘরে রাখা কি এতটাই জরুরী?? স্বামী-স্ত্রীর আনইন্টেরাপ্টেড কোয়ালিটি টাইম কি এতটাই জরুরী যে ~...
11/07/2025

ছোট্ট একটা অবুঝ বাচ্চাকে আলাদা ঘরে রাখা কি এতটাই জরুরী??
স্বামী-স্ত্রীর আনইন্টেরাপ্টেড কোয়ালিটি টাইম কি এতটাই জরুরী যে ~ ইনফ্যান্ট বা টডলার স্টেজেই বাচ্চাকে আলাদা ঘরে বিছানা করে দিতে হবে !! 😰
সাইকোলজিক্যাল ওভারভিউস দিয়ে আপনি যতই এ বিষয়টির পক্ষে সাফাই গান না কেন আমি মনে করি এটা রীতিমতো একটা ক্রাইম।হয়তো অনেকে বলবেন মা-বাবার শরীরের নিচে চাপা পড়ে 'সাডেন ইনফ্যান্ট ডেথ' এড়াতে এমনটা করা হয়। আসলে না, পশ্চিমারা নিজেদের ঘুম আর ব্যক্তিগত চাহিদাগুলোর সাথে কোনভাবেই নেগোশিয়েট করতে রাজিনা।ওরা নিজেরাও বড় হয়েছে এভাবে, তাই ওদের মধ্যে এসব ইমোশন কাজই করেনা।
যে বয়সে মা-বাবার সাথে ইমোশনাল বন্ডিং তৈরি হয়, মায়ের শরীরের গন্ধে বাচ্চার শরীর প্রশান্ত হয়, ডায়াপার ভারী হয়ে গেলে বা পেট ব্যথা করলে মায়ের স্পর্শের দরকার হয়, রাতে কোন দুঃস্বপ্ন দেখে ভয় পেলে মা-বাবার সান্ত্বনার প্রয়োজন হয় ~ সেই বয়সের একটা বাচ্চাকে কিভাবে একা ঘুমাতে দেয়া হয় ?? এন্ড অব দ্য ডে, একটা শক্তপোক্ত বেবিবেড আর সিসি ক্যামেরাই কি বাচ্চার প্রোটেক্টর??
আপনার সোনামণির আবেগ আর প্রয়োজন বুঝুন।একটা নির্দিষ্ট বয়স হওয়ার আগে তাকে আলাদা ঘরে রাখবেন না। শৈশবে সন্তানের মধ্যে ইমোশনের বীজ না বুনে দিলে, বার্ধক্যে সে আপনার ইমোশনকেও থোরাই কেয়ার করবে....।।







#সংগৃহীত





#অনুগল্প

সংগৃহীত

Address


Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dreamful Life posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Shortcuts

  • Address
  • Alerts
  • Claim ownership or report listing
  • Want your business to be the top-listed Media Company?

Share