Bigg Boss Fan Official Group

  • Home
  • Bigg Boss Fan Official Group

Bigg Boss Fan Official Group Sab actor ka fan Jo log Pyar Karte Hain Nayak Nayika ko

বুড়ি মরে গেল।বুড়োটা ভাঁজ হয়ে থাকা চামড়ার মাঝে ছোট্ট বসে যাওয়া চোখখানা দিয়ে দেখলো...কিছু জল চোখের কোণ থেকে ঝরে পড়লো...'লো...
24/04/2024

বুড়ি মরে গেল।
বুড়োটা ভাঁজ হয়ে থাকা চামড়ার মাঝে ছোট্ট বসে যাওয়া চোখখানা দিয়ে দেখলো...
কিছু জল চোখের কোণ থেকে ঝরে পড়লো...

'লোক দেখানো শোক'
চললো কিছুদিন, তারপর যেন এক নাটকের সমাপ্তি ঘটলো...

তার ব্যবহৃত শাড়ি নিয়ে মেয়েদের ভাগাভাগি চললো। কেউ বালিশের কভার বানাবে, কেউ বিছানার চাদর হিসেবে ব্যবহার করবে, কেউ কানের দুল নেবে, কেউ বালাজোড়া......

যার যার নিজের সংসারে যেন একটা বোঝা নেমে গেল...

বুড়ো একা বসে বসে দেখে তাদের কান্ডকারখানা...

মনের বাজারে স্মৃতির দর'কষাকষি করতে করতে সেটাও একসময় বিক্রি হয়ে যায় মস্তিকের কোন এক ফাঁক ফোকরে...

যে যার কাজে ব্যস্ত হয়ে যায়, বুড়ো একা হয়ে পড়ে, হাতের লাঠিখানায় ভর করে এদিক সেদিক পায়চারী করে...

সেদিন ছোট নাতনী এসে বলে গেল "দাদু দাদু, তুমি মরে গেলে কিন্ত এই লাঠিখানা আমার, আমি খেলবো.!"

এদিক থেকে বৌমা দৌড়ে আসে "দাঁড়া, তোকে আজ মেরে ফেলবো। এসব কথা বলতে নেই, বলেছি না.?

বুড়ো হাসে...
যে বৌমার এমন শাসন সেও গোপনে প্রতিবেশির কাছে গল্প করে বুড়োটার খালি কষ্ট, মরে গেলেই বাঁচে...

সেদিন নাতি তার বন্ধুদের নিয়ে তার ছোট ঘরে আড্ডা দিচ্ছে আর বলছে "দাদুর অবস্থাও বেশি ভাল না। কিছুদিনের মধ্যে উইকেট পড়ে যেতে পারে। তখন ওই ঘর আমার, তখন জমিয়ে আড্ডা হবে.!"

বুড়ো শুধু আকাশের দিকে তাকিয়ে দীর্ঘশ্বাস ছাড়ে...

দুই ছেলের মাঝে তো প্রায়দিন ঝগড়া লেগেই থাকে,
বুড়ো কার কাছে ক'দিন খাবে এই নিয়ে...

বুড়োটা আজ কারো বাবা নয়, আজ কারো শ্বশুর নয়, কারো দাদুও নয়,
সে আজ শুধুই এক বোঝা...

আজ বুড়োর জন্মদিন। গত বছর বুড়িটা বেঁচে ছিল, তাও একটু পায়েশ রেঁধে খাইয়েছিলো...
আজ সারাটা দিন গেল, কেউ কিছুই বললো না...

কিই বা বলবে.! যার মৃত্যুর জন্য সকলে মুখিয়ে আছে, কি বা দরকার তাকে সেই জন্মের কথা মনে করিয়ে দেওয়ার.!

অথচ কিছুদিন আগে কত লোক খাইয়ে নাতনীর জন্মদিন পালন করা হলো...

বুড়োর হিসেব টা জমা পড়ে আছে, কারণ তার মৃত্যুর পরেও তো অনেক মানুষকে খাওয়াতে হবে...

সেখানেও দুই ভাইয়ের ঝগড়া হবে খরচ করা নিয়ে...

বুড়িটার বেলা তে তো তাই হয়েছিল...

বুড়ো ভাবে, কিসের এ জীবন.? কাদের জন্য এতকিছু.!

বুড়ো চশমাটা চোখ থেকে নামিয়ে একটু মুছে নেয়। কেমন যেন ঝাপসা হয়ে যাচ্ছে...

আকাশের দিকে তাকিয়ে বুড়ো একটা দীর্ঘশ্বাস ছাড়লো,
মনে মনে এটাই বললো "পৃথিবীর সমগ্র বাবা যেন বাবা হয়েই বাঁচে, বোঝা হয়ে নয়...!"

নিজেকে শক্ত করে গড়ে নিন,, এই স্বার্থপর দুনিয়াতে খারাপ পরিস্থিতিতে তোমার পাশে কেউ থাকবে না.....!!

তোমার ছুটি নীল আকাশে, তোমার ছুটি মাঠে,তোমার ছুটি থইহারা ওই দিঘির ঘাটে ঘাটে।তোমার ছুটি তেঁতুল-তলায়, গোলাবাড়ির কোণে,তোমার ...
24/04/2024

তোমার ছুটি নীল আকাশে, তোমার ছুটি মাঠে,
তোমার ছুটি থইহারা ওই দিঘির ঘাটে ঘাটে।
তোমার ছুটি তেঁতুল-তলায়, গোলাবাড়ির কোণে,
তোমার ছুটি ঝোপেঝাপে পারুল-ডাঙার বনে।
তোমার ছুটির আশা কাঁপে কাঁচা ধানের ক্ষেতে,
তোমার ছুটির খুশি নাচে নদীর তরঙ্গেতে॥

আমি তোমার চশমা-পরা বুড়ো ঠাকুরদাদা,
বিষয়-কাজের মাকড়সাটার বিষম জালে বাঁধা।
আমার ছুটি সেজে বেড়ায় তোমার ছুটির সাজে,
তোমার কণ্ঠে আমার ছুটির মধুর বাঁশি বাজে।
আমার ছুটি তোমারই ওই চপল চোখের নাচে,
তোমার ছুটির মাঝখানেতেই আমার ছুটি আছে॥

তোমার ছুটির খেয়া বেয়ে শরত্‍ এল মাঝি,
শিউলিকানন সাজায় তোমার শুভ্র ছুটির সাজি।
শিশির-হাওয়া শিরশিরিয়ে কখন রাতারাতি
হিমালয়ের থেকে আসে তোমার ছুটির সাথি।
আশ্বিনের এই আলো এল ফুল-ফোটানো ভোরে
তোমার ছুটির রঙে রঙিন চাদরখানি প'রে॥

আমার ঘরে ছুটির বন্যা তোমার লাফে ঝাঁপে,
কাজকর্ম হিসাবকিতাব থরথরিয়ে কাঁপে।
গলা আমার জড়িয়ে ধর, ঝাঁপিয়ে পড় কোলে -
সেই তো আমার অসীম ছুটি প্রাণের তুফান তোলে।
তোমার ছুটি কে যে জোগায় জানি নে তার রীত -
আমার ছুটি জোগাও তুমি, ওইখানে মোর জিত॥

*ছবিতে গুরুদেবের সাথে ওঁর আদরের নাতনি (রথীন্দ্রনাথ ঠাকুর ও প্রতিমা দেবীর পালিতা কন্যা) পুপে দিদিমণি ওরফে নন্দিনী দেবী।*

সবচেয়ে বড় অভাগা হলেন কবি কাজী নজরুল ইসলাম। তার চার বছরের শিশু বুলবুল যে রাতে মা/ রা গিয়েছিল, সে রাতে তার পকেটে একটা ক...
05/04/2024

সবচেয়ে বড় অভাগা হলেন কবি কাজী নজরুল ইসলাম। তার চার বছরের শিশু বুলবুল যে রাতে মা/ রা গিয়েছিল, সে রাতে তার পকেটে একটা কানাকড়িও ছিল না।

অথচ কাফন,দাফন,গাড়িতে করে দেহ নেওয়া ও গোরস্থানে জমি কেনার জন্য দরকার ১৫০ টাকা, সে সময়ের ১৫০ টাকা মানে অনেক টাকা। এত টাকা কোথায় পাবে। বিভিন্ন লাইব্রেরীতে লোক পাঠানো হল। না, টাকার তেমন ব্যবস্থা হয়নি। শুধুমাত্র ডি. এম লাইব্রেরি দিয়েছিল ৩৫ টাকা। আরো অনেক টাকা বাকি। টাকা আবশ্যক।

ঘরে দেহ রেখে কবি গেলেন এক প্রকাশকের কাছে। প্রকাশক শর্ত দিল- এই মুহূর্তে কবিতা লিখে দিতে হবে। তারপর টাকা......💔

কবি মনের নীরব কান্না, যাতনা লিখে দিলেন কবিতায়.....

"ঘুমিয়ে গেছে শ্রান্ত হয়ে
আমার গানের বুলবুলি।
করুণ চোখে চেয়ে আছে
সাঝের ঝরা ফুলগুলি।।

ফুল ফুটিয়ে ভোর বেলা কে গান গেয়ে,
নীরব হ’ল কোন নিষাদের বান খেয়ে,
বনের কোলে বিলাপ করে সন্ধ্যারাণী চুল খুলি।।

কাল হতে আর ফুটবে না হায়, লতার বুকে মঞ্জরী
উঠছে পাতায় পাতায় কাহার করুণ নিশাস মর্মরী।

গানের পাখি গেছে উড়ে শূণ্য নীড়,
কন্ঠে আমার নেই যে আগের কথার ভিড়,
আলেয়ার এই আলোতে আর আসবে না কেউ কুল ভুলি।।

একজন সন্তানহারা পিতার কি নিদারুণ কষ্ট। যদিও এই মানুষটাই বাংলা সাহিত্যকে অনেক কিছু দিয়েছেন....। দেশের জন্য অনেক কিছু করেছেন, জেল খেটেছেন স্বাধীনতা সংগ্রামের পক্ষে দাঁড়িয়ে...। কিন্তু হঠাৎ করে সেই মানুষটার পিছন থেকে সবাই সরে যায়..., একেবারে ভুলে যায়....., যাদের জন্য তিনি সর্বস্ব উজাড় করে দিয়ে গেছেন....💔

তিনি আমাদের বিদ্রোহী কবি। বিনম্র শ্রদ্ধা।🙏🏼

স্ত্রীর হঠাৎ প্রস"ব বেদনা উঠলো,ডেলিভারি হবে।পকেটে শুধু এক হাজার টাকা!লজ্জা ভুলে আত্মীয়-স্বজনদের কাছে টাকা চাইলাম।একেকজন ...
05/04/2024

স্ত্রীর হঠাৎ প্রস"ব বেদনা উঠলো,ডেলিভারি হবে।পকেটে শুধু এক হাজার টাকা!লজ্জা ভুলে আত্মীয়-স্বজনদের কাছে টাকা চাইলাম।

একেকজন একেক বাহানা দিয়ে এড়িয়ে গেলো।কেউ কেউ উল্টো কথা শুনালো

" জানো না ঘরে পোয়াতি বউ?টাকার জোগাড় করে রাখতে হব জানোই তো "

বললাম " ওর ডেট আরো দেড় মাস পর।হঠাৎ এখন ব্যথা উঠবে কে জানতো!"

আমার অবস্থা দেখে মুদি দোকানদার পাঁচ হাজার টাকা দিয়ে বললো " এম্বুলেন্স আমার এক পরিচিতর আছে।কল দিছি,এক্ষুনি চলে আসবে।আর এই টাকাটা রাখেন "

দোকানীর হাত ধরে বললাম " ভাই,কি যে উপকার করলেন!কতজনের কাছে ধার চাইলাম।কেউ দেয়নি,আজ আপন মানুষ চিনলাম "

" ভাই এখন এসব ভাবিয়েন না।আমার নাম্বার তো আছে,আরো লাগলে কল দিয়েন।পাঠিয়ে দিবো "

সেই রাতে ফুটফুটে একটা মেয়ে সন্তান হলো।কাজের বুয়াও এসছে স্ত্রীর সাথে।উনি আমার কাছে এসে হেসে বললেন " ভাইজান,রাজকন্যার মতো মেয়ে হইছে।আহা,কি সুন্দর!মনডা ভরে গেছে "

কথাটা বলে উনি আঁচল থেকে টাকা বেড় করে আমার হাতে দিয়ে বললেন " ভাইজান,এই টেহা টা দিয়া মিষ্টি আনেন।হাসপাতালের সবাইকে মিষ্টি খাওয়ান "

দেখলাম এক হাজার টাকার নোট! বললাম " এতো টাকা!তুমি টাকাটা রাখো।আমার কাছে টাকা আছে "

" ভাইজান এইটা খুশী হইয়া দিছি।মাইয়াডাকে খুব মনে ধরছে।ফুটফুটে বাচ্চা,এত সুন্দর বাচ্চা কখনো দেহি নাই "

বুয়ার টাকার মিষ্টি হসপিটালের সবাইকে খাওয়ালাম।পরেরদিন বাড়িতে আসলাম ফ্লাস্ক,কাঁথা আর প্রয়োজনীয় জিনিস নেওয়ার জন্য।নিয়ে হসপিটালে যাওয়ার রাস্তায় দেখলাম ছোট কাকুর হাতে বিরাট এক রুই মাছ।বাজার থেকে বাড়ি ফিরছেন।অথচ গতরাতে কাকুর কাছে টাকা চাইলে বলেছিলেন

" বাবা এখন তো টাকা নাই।হাত একদম খালি,তুমি ব্যবস্থা করো, আমি কাল সকালে তোমায় টাকা পাঠাবো! "

খুব কান্না পেয়ে গেলো।যাদের আপন ভাবতাম তারা আমায় কিছুই ভাবেন না!মেয়েকে হসপিটালে দেখতে পর্যন্ত গেলো না।অথচ এলাকার মুদি দোকানী টাকা দিলো।কাজের বুয়া নিজের টাকা দিয়ে সবাইকে মিষ্টি খাওয়ালো!

আফসোস!দুঃসময়ে পাশে থাকা এই লোকগুলোকেই কখনো আপন ভাবিনি! ভুল ভাঙলো।

গল্প ে_কাঁদিয়া_বেড়াই_যে_মোরে_করিল_পর
লেখক #জয়ন্ত_কুমার_জয়

সামাজিক রোমান্টিক গল্প পেতে পেজটা ফলো করে রাখতে পারেন।এইটা লেখকের নিজস্ব পেজ 🤍

একজন নারী যদি জানতো বাঁ বুঝতে পারতো পুরুষ তাঁর দিকে কোন দৃষ্টি দিয়ে তাকায়,সে কাপড় দিয়ে নয় বরং লোহা দিয়ে শরীর ডাকার...
05/04/2024

একজন নারী যদি জানতো বাঁ বুঝতে পারতো পুরুষ তাঁর দিকে কোন দৃষ্টি দিয়ে তাকায়,সে কাপড় দিয়ে নয় বরং লোহা দিয়ে শরীর ডাকার চেষ্টা করতো।

গতকাল স্টুডেন্ট পড়াচ্ছি। এমন সময় আন্টি আসলো।-মা তোমার টাকাটা ঈদের পরে দিলে চলবে? একটু প্রবলেমে আছি।যদিও টাকাটা আমার খুবই...
05/04/2024

গতকাল স্টুডেন্ট পড়াচ্ছি। এমন সময় আন্টি আসলো।
-মা তোমার টাকাটা ঈদের পরে দিলে চলবে? একটু প্রবলেমে আছি।

যদিও টাকাটা আমার খুবই প্রয়োজন তবুও ভদ্রতার খাতিরে বললাম,
-সমস্যা নেই চলবে।

আজ স্টুডেন্ট পড়াচ্ছি। হঠাৎ ছাত্র জিজ্ঞেস করলো।
-ম্যাম কোন ব্রান্ডের ফ্রীজ ভালো?
-কেন?
-সোমবারে আমরা একটা ফ্রীজ কিনবো।
-কত টাকার মধ্যে কিনবা?
-৫০/৬০ হাজার।

ভাবতে লাগলাম আমার টাকাটা দিতে পারবেনা, প্রবলেমে আছে। অথচ ফ্রিজ কিনবে। এমন সময় ছাত্র বলে উঠল,
-ম্যাম, সোমবারে সম্ভবত পড়াতে পারবেন না।
-কেন?
-আমাদের আরো কিছু শপিং বাকি।

ভাবতে লাগলাম দুনিয়াতে কত বিচিত্র ধরনের মানুষের বসবাস। আমার ৩ হাজার টাকা তোমাদের জন্য প্রবলেম। ঈদ তোমাদের জন্য। তোমরাই ঈদ কর, কেনাকাটা কর। মেসের এক ছোট বোন জুতা ধার করে ব্যবহার করি। ভাবছিলাম টিওশনির টাকা পেলে একজোড়া জুতা আর ছোট ভাই এর জন্য কিছু কিনব। পারলাম না। 😰💔

গল্পঃ োমাদের'ই
লেখাঃ (সংগৃহীত)

আমার গিটার কাভার শুনতে চাইলে RAFiK👈 এ ক্লিক করে পেজ টা ফলো করুন।

 #শবে_ক্বদরের_জন্য_কিছু_আমলআজ রাত থেকে লাইলাতুল ক্বদর তালাশ করুন।  যদি লাইলাতুল কদর পেয়ে যান তবে সে রাত্রের আমল হবে টানা...
31/03/2024

#শবে_ক্বদরের_জন্য_কিছু_আমল
আজ রাত থেকে লাইলাতুল ক্বদর তালাশ করুন। যদি লাইলাতুল কদর পেয়ে যান তবে সে রাত্রের আমল হবে টানা ৮৩ বছর ৪ মাসের সমান। কারন এই রাত হাজার মাস ইবাদত করার চেয়েও উত্তম। ছোট ছোট কিছু আমল প্রতি রাতে করতে পারেন।
১) সূরা ইখলাস (কুলহু আল্লাহু আহাদ) বেশিবেশি বুঝে বুঝে পড়বেন। তিনবার পড়লে একবার পুরো কোরআন পড়ার সাওয়াব পাবেন। (সহীহ বুখারি ৫০১৫)
২) মসজিদে/ অন্য কোথাও নিজে সাধ্যের আলোকে প্রতিরাতে ২ টাকা হলেও দান করুন। যদি রাতটি লাইলাতুল ক্বদর হয় তবে আপনি লিটেরালি ৮৩ বছর টানা ২ টাকা দানের সাওয়াব পাবেন। বোনেরা আপনার ভাই/হাজবেন্ডের মাধ্যমে টাকা পৌছাতে পারেন।
৩) কয়েক পৃষ্টা কোরআন তেলোয়াত করুন। রাতের বেলায় যে ১০০ আয়াত কোরআন পাঠ করবে তাঁকে সারারাত তাহায্যুদ পড়ার সাওয়াব দিবেন। (সহিহুল জামে ৬৪৬৮)

সূরা কদর থেকে সর্বশেষ সূরা নাস পর্যন্ত পড়তে পারেন। কম সময়ে অতি সহজে ১০০ আয়াত পূর্ন করতে পারবেন।
৪) সুবহানাল্লাহি ওয়াবিহামদিহি বেশি পাঠ করবেন। কারন এটি একবার পাঠ করা আল্লাহর রাস্তায় পাহাড় পরিমান স্বর্ণ দান করার চেয়েও উত্তম। [তাবরানি ফিল কাবির: (৭৭৯৫)]
৫) বেশি দুরুদ, ইস্তেগফার ও অন্যান্য যিকির করবেন।
৬) মসজিদে ফরয নামায পড়তে গেলে বাসা থেকে ওযু করে যাবেন। তাহলে পুরোপুরি একটি কবুলযোগ্য হজ্বের সাওয়াব পাবেন। (মিশকাত ৭২৮) বোনেরা আপনার পরিচিত সবাইকে আমলটিতে উদ্বুদ্ধ করুন। ইনশাআল্লাহ, আপনি সমান সাওয়াব পাবেন।
৭) আর বিশেষ করে লাইলাতুল কদরের ছোট্ট এই দোয়াটি পড়বেন।
"আল্লাহুম্মা ইন্নাকা আফুউন তুহিব্বুল আফওয়া ফা'ফু আন্নি"...
অর্থঃ হে আল্লাহ তুমি ক্ষমাশীল, ক্ষমা পছন্দ কর।তাই আমাকে ক্ষমা করো। (আহমাদ ৬/১৮২)
৮) কিছু সময় পিতামাতার খেদমত করতে পারেন।
৯) কয়েক রাকাত নফল সালাত আদায় করবেন। সেহরির পূর্বে অন্তত দুই রাকাত তাহায্যুদ পড়বেন।
১০) সুন্দর করে দু রাকাত সালাত পড়ে আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাইবেন। তওবা করবেন।
রামাদানের একটা মুহূর্তকেও অপচয় করবেননা। কারন রাতটি যদি শবে ক্বদর হয়ে যায় তবে আপনি অনেক সাওয়াব থেকে বঞ্চিত হবেন। আল্লাহ আমাদেরকে আমল করার তাওফিক দান করুক। াস্ট_টেন_ডেইজ
[কপি-পেস্ট/শেয়ার করুন। কারন আপনার পোস্টের কারনে কেউ আমল করলে আপনি সমান সাওয়াব পাবেন ইনশাআল্লাহ]

যিকির
♥দ্বীন প্রচারে নারীদের পথচলা♥ (Only Sisters)

এটাই সত্য!!!
24/02/2024

এটাই সত্য!!!

সামান্য ঝগড়ায় স্বামী রেগে বললো " কি পারো তুমি?কোন কাজটা হয় তোমার দারা?  "স্ত্রী চুপচাপ,মুখে একটা কথা নেই,শান্ত দৃষ্টি।স্...
24/02/2024

সামান্য ঝগড়ায় স্বামী রেগে বললো " কি পারো তুমি?কোন কাজটা হয় তোমার দারা? "

স্ত্রী চুপচাপ,মুখে একটা কথা নেই,শান্ত দৃষ্টি।স্বামী আরো কিছুক্ষণ কথা শোনালো।

স্ত্রীর মুখ এখনো বিষণ্ণ।স্বামীর বিকৃত চিৎকার " কিছু বললে চুপ করে থাকো কেন? কথার জবাব দাও? "

স্ত্রী মুচকি হেসে বললো " এখন রেগে আছো।কথা বললে ঝগড়া আরো বাড়বে।একটু পর রাগ কমলে নিজেই এসে ভাব জমাবে "

স্ত্রীর কথায় স্বামীর মুখ প্যাচার মতো বিকৃত হয়ে গেলো।খানিক্ষন যেতেই স্বামীর রাগ গলে জল হয়ে গেলো।স্ত্রীর আঁচলে নখ প্যাঁচাতে প্যাঁচাতে বললো

" তুমি আমার সাথে তর্ক কেন করো না? "

" মাকে দেখেছি,বাবা রেগে গেলে মা চুপ থাকতো "

" তাই বলে এতোটা চুপ থাকবে? একটু তর্ক তো করতেই পারো! "

" হৃদয়জয়ী আমি,তর্কজয়ী হয়ে কি করবো?তাছাড়া একটু আধটু শাসনে থাকতে ভালোই লাগে।তখন মনে হয় আমার খেয়াল রাখার জন্য,ভুল ধরিয়ে দেওয়ার জন্য একজন তো আছেই।নিজেকে সুরক্ষিত মনে হয় "

গল্প #হৃদয়জয়ী
লেখক #জয়ন্ত_কুমার_জয়

সামাজিক রোমান্টিক গল্প পেতে পেজটা ফলো করে রাখতে পারেন।এটা লেখকের নিজস্ব পেজ 🤍 শূন্য চিঠি

হি"জরা দলের সাথে বাবার খুব ঘনিষ্ঠতা।বিষয়টা প্রচন্ড গা"য়ে লাগে।হি!জরার মতো নীচু শ্রেণীর সাথে বাবার এতো গদোগদো ভাব কিসের? ...
24/02/2024

হি"জরা দলের সাথে বাবার খুব ঘনিষ্ঠতা।বিষয়টা প্রচন্ড গা"য়ে লাগে।হি!জরার মতো নীচু শ্রেণীর সাথে বাবার এতো গদোগদো ভাব কিসের?

বাবাকে এই নিয়ে অনেক কথা শুনিয়েছি,রোজ রাগারাগি করি।তবুও সেই এক ঘটনা! রোজ সন্ধা হলেই বেড়িয়ে পড়ে ওই হি"জরা পট্টির উদ্দেশ্য।সেখানে ওদের সাথে বসে চা খায়,আড্ডা দেয়।

ছোট থেকেই এই বিষয়টা লক্ষ্য করেছি।এখন বড় হয়েও বাবার এই ধরনের স্বভাব আর সহ্য হলো না।বাবাকে কঠিন স্বরে বললাম

" বাবা,তোমায় কতদিন বলবো ওই হি!জরা দলের সাথে মিশবে না "

বাবা আমতা আমতা করে বললো " রাগছিস কেনো বাবা?ওরাও তো মানুষ! "

" বাবা আমি এখন বড় হইছি।আমার বন্ধুরা, এলাকার লোকেরা এসব দেখে হাসাহাসি করে,বুঝো না কেন? তোমার কি গল্প করার লোকের অভাব আছে?ওদের সাথেই কেন তোমার মিশতে হবে? "

" ওরা খুব ভালো "

" বুঝেছি,তোমার মতিভ্রম আছে "

বলে বাবার ঘর থেকে বেড়িয়ে এলাম।রাগ যেন আর সামলাতে পারলাম না।হি!জরা মহল্লার দিকে রওনা হলাম।বাবা যার সাথে বসে গল্প করে তাকে খুঁজে বেড় করে বললাম

" আপনি আমার বাবার সাথে আর গল্পগুজব করবেন না।বাবা আসলেও আপনি তাড়িয়ে দিবেন,বুঝতে পেরেছেন? "

হি!জরার চোখে জল।আমার গা"লে হাত রেখে বললো " তুমি এসছো! খুব খুশি হয়েছি।বসো ভাই,চা খাবে?যদিও আমাদের হাতের খাবার সবাই খায় না! "

" কি আজব! গা"লে হাত দিচ্ছেন কেনো? আমার মাথা কিন্তু গরম,যা বললাম তা শুনবেন।নইলে ঝামেলা হবে।বাবাকে এখানে আসতে দিবেন না "

হি!জরার চোখে মুখে বেদনার ছাপ স্পষ্ট ফুটে উঠলো।আর কথা বাড়ালাম না।বাড়িতে চলে আসলাম।কিছুদিন বন্ধ ছিলো,তারপর বাবা আবারো ওদের কাছে যাওয়া শুরু করলো।এরপরেও কি মাথা ঠিক থাকে!বাবাকে তো কিছু বলতে পারিনা,বন্ধুদের নিয়ে গেলাম মহল্লায়।যার সাথে বাবার এতো খাতির তাকে দেখে আর ঠিক থাকতে পারলাম না।ক"ষে একটা চ"ড় মা"রলাম।তাল সামলাতে না পেরে সে পড়ে গেলো কংক্রিটের রাস্তায়।গা"ল ছিলে গিয়ে র"ক্তার"ক্তি কান্ড! আসার সময় শুধু বললাম " এটা ডেমো দেখালাম।তোরা তো ভালো কথা বুঝতে চাস না "।

এই ঘটনা বিকেলের।সন্ধায় লক্ষ্য করলাম বাবা কাঁদছে।বাবার কান্না দেখে আমার বু" ক হুহু করে উঠলো।বাবাকে আমি অত্যন্ত সমীহ করি।কাছে গিয়ে বললাম

" বাবা,তুমি কাঁদছো কেনো? "

" আমার বড় সন্তানটা খুব কষ্ট পাচ্ছে "

বাবার মুখে এই কথা শুনে আমার চারপাশটা কেঁপে উঠলো।বললাম

" বড় সন্তান মানে?তোমার একমাত্র সন্তান তো আমি! "

বাবা চোখের জল মুছে বললো " হি!জরা পল্লিতে যার সাথে বসে গল্প করি,ও তোমার বড় বোন।জন্মের পর ওর অস্বাভাবিকতা দেখে হি!জরা মহল্লায় দিয়েছিলাম।তুমি কষ্ট পাবে ভেবে জানাইনি।ওর পরিচয় কেউ জানেনা।আমি তো বাবা,কিকরে ওকে দূরে সরিয়ে দিই?সন্ধায় কিছুক্ষণ গল্পগুজব করে আসি।এতেই ওর সুখ!প্রতিদিন তোমার কথা জিগ্যেস করে।সেদিন আমি কিনেছি বলে যে পাঞ্জাবিটা তোমায় দিলাম,সেই পাঞ্জাবিটা ও দিয়েছে।ভাইফোঁটার উপহার হিসেবে "

বাবার কথায় আমায় দম আঁটকে যাওয়ার মতো অবস্থা হলো।বাবা বললো

" কারা যেন ওকে মে"রেছে।দেখে এলাম,মেয়েটা আমার ব্যথায় ছটফট করছে "

" কে মে"রেছে বলেনি তোমায়? "

" না,বারবার বলছিলো রাস্তায় পড়ে গেছে।একজন এসে আড়ালে ডেকে নিয়ে বললো কারা যেন বিকেলে এসে ওকে মে"রেছে।ওর সাথে কার এতো শত্রুতা?মুখ ফুলে গেছে,র"ক্তে মাখামাখি।বাবা হয়ে আমি কিচ্ছু করতে পারছি না।আমার বাঁচার আর বিন্দুমাত্র ইচ্ছে নাই "

আমি বাকরুদ্ধ!এই পাপের প্রায়শ্চিত্ত কিকরে করবো? ওই রাতে ডাক্তারকে সাথে নিয়ে মহল্লার কাছে আসতেই ডাক্তার বললো

" এদিকে কোথায় যাচ্ছেন? "

" আমার বোন ভেতরে আছে "

" হি!জরা? "

" ওকে হি!জরা বলবেন না।ও আমার বোন "

" ধুর মিয়া,মাথা খারাপ নাকি আপনার?হি!জরার চিকিৎসা করতে ডেকেছেন? করবো না চিকিৎসা "

" ব্যান্ডেজ,ঔষধ যা যা লাগে আমায় দিন।আমি নিজেই ওর চিকিৎসা করবো "

ডাক্তার প্রয়োজনীয় সব আমার হাতে দিলো।নিয়ে ঢুকলাম মহল্লায়।বোনের কাছে আসতেই আমার বু"ক হাহাকার করে উঠলো।

সযত্নে কে"টে যাওয়া অংশ পরিষ্কার করলাম।ঔষধ লাগালাম,ব্যা"ন্ডেজ করলাম।বোনের চোখে জল,জিগ্যেস করলাম " ব্যথা করছে? "

বোন হাউমাউ করে কান্না করতে করতে বললো " এই ব্যথা মনের,কখনো নিরাময় হবে না।এই ব্যথার ব্যা"ন্ডেজ নাই "

গল্প ার_বোন
লেখক #জয়ন্ত_কুমার_জয়

সামাজিক রোমান্টিক গল্প পেতে পেজটা ফলো করে রাখতে পারেন।এইটা লেখকের নিজস্ব পেজ 🤍

দেখে মনে হতে পারে সাধারণ একটি ছবি। কিন্তু না, ভালো করে দেখলে চোখে পড়তে পারে অদ্ভূত ও অস্বাভাবিক কিছু বিষয়। কী তা? ১৯৪১ ...
18/02/2024

দেখে মনে হতে পারে সাধারণ একটি ছবি। কিন্তু না, ভালো করে দেখলে চোখে পড়তে পারে অদ্ভূত ও অস্বাভাবিক কিছু বিষয়। কী তা? ১৯৪১ সালে কানাডার গোল্ড ব্রিজ থেকে একটি ছবি তোলা হয়। সেই ছবিতে আরও অনেকের সঙ্গে ছিলেন একজন ব্যক্তি, কিন্তু তিনি সকলের থেকেই আলাদা। বাকিদের পোশাকের সঙ্গে ওই ব্যক্তির পোশাকের কোনও মিলই নেই। মানে ওই ব্যক্তির পোশাক মোটেই ১৯৪১ সালের মতো নয়, বরং তাঁর পোশাক অনেক বেশি এখনকার মতো। ব্যক্তিটির পরনে ছিল একটি চেন লাগানো হুডি, টি-শার্ট। অবাক করার বিষয় এখানেই শেষ নয়, কারণ ১৯৪১ সালের ওই সময়ে মানুষটির হাতে ছিল একটি ডিএসএলআর ক্যামেরা! কী করে সম্ভব? ওই ছবির পর ব্যক্তিটিকে আর খুঁজে পাওয়া যায়নি। অমীমাংসিত রয়ে গিয়েছে রহস্যও।
বলাবাহুল্য এটা কোনো ইডিট নয়

sorce এই সময়

বিয়ের পর যখন,আমি বাসর ঘরে গেলাম।তখন,আমার বউ এর মুখ থেকে শুনতে পাই সে ধর্ষিতা!কথাটা শুনে যে,কোনো ছেলের-ই কিছু সময় এর জন্য...
14/02/2024

বিয়ের পর যখন,আমি বাসর ঘরে গেলাম।
তখন,আমার বউ এর মুখ থেকে শুনতে পাই সে ধর্ষিতা!কথাটা শুনে যে,কোনো ছেলের-ই কিছু সময় এর জন্য পৃথিবী টা উলটে যাবে।
কিন্তু,আমি একটুও অবাক হইনি।
সাধারণত বাসর রাতে সবাই তাদের ভবিষ্যৎ জিবনের গল্প করে।
কিন্তু,আমার বউ তার,ধর্ষণ হবার গল্প করেছে।
আমি চাইলে তাকে ওখানেই ফিরিয়ে দিতে পারতাম।কিন্তু,সেটা করিনি কারণ,তাহলে মেয়েটা সকল পূরুষ জাতিকে জানোয়ার ভাবতো।
আমি বিচলিত হই তখন-ই।যখন,জানতে পারি একটা মানুষ রুপি জানোয়ার শুধু মাত্র তার পূরুষত্বের চাহিদা মেটানোর জন্য একটা মেয়ের সত্বিত হরন করেছে।
আমি সেই রাতেই ভেবে নিয়েছিলাম আমার জন্য যদি একটা মানুষ তার শেষ হয়ে যাওয়া জীবন টা নতুন করে সাজাতে পারে তাহলে,দোষ কি।
তাই,সব হাসি মুখে বরন করে নিই।
বিয়ের সপ্তাহ খানেক পরে ওর বমি,বমি ভাব,,,,মাথা-ব্যাথ এইসব যখন শুরু হয় তখন ,ও খুব ভয় পেয়ে গেছিলো।
আর,কেও কিছু বুঝে ফেলার আগেই,, আমি আমার লজ্জা সরমের মাথা খেয়ে এটা রটিয়ে দিই যে,আমি বিয়ের আগের ওর সাথে শারীরিক ভাবে মেলা মেশা করি।
এর জন্য আমি পরিবার থেকে ত্যাগ হয়েছি।
কিন্তু,ওকে ত্যাগ করতে পারিনি।
প্রতিরাত-ই ও খুব কান্না করতো যে,আমি যদি কোনো একদিন ওর পাশে না থাকি তাহলে,ওর কি হবে।
তখন,আমি ওর চোখের পানি মুছে দিয়ে বুকে জড়িয়ে বলতাম আমি আছিতো পাগলি।
আর,সব সময় এভাবেই তোমার পাশে থাকবো।
তখন,ও একটু ভরসা পেতো।
একদিন ও আমাকে বলেছিলো যে,ও আমাকে ঠকানোর পরো কেনো আমি ওর সাথে বন্ধুর মতো আচরণ করি।জবাবে আমি বলেছিলাম, কেও ওকে বিশ্বাস করিয়ে ঠকিয়েছিলো সেটা ছিলো ওর নিয়তি।
আর,আমি সে নিয়তি কে মুছে দিতে চেয়েছি।
ও সন্তান টা নষ্ট করতে চেয়েছিলো।
কিন্তু,আমি না করি।
কারণ, সব কিছুই তো আমি মেনেনিয়েছি ঘর ছাড়াও হয়েছি।তাহলে,একটা নিষ্পাপ বাচ্চা কি দোষ করেছে যে,পৃথিবীর আলো দেখার আগেই তাকে বিদাই নিতে হবে।
তাই,আর বাচ্চা টা নষ্ট করতে দেইনি।
বিয়ের ৭ মাস পর ওর প্রসব ব্যাথা উঠে।
ও এবং আমি দুজনেই জানতাম যে ওই বাচ্চা টা আমার না। তার পরো আমি সেই সময় দূরে সরে যাইনি।
পাশে থেকেছি।একজন মা ওই সময় তার সন্তান কে বাচানোর জন্য নিজের সাথে জিবন মরণ লড়াই করে।কিন্তু,নিয়তি ওকে আবারো ঠকালো।
বাচ্চা জন্মনিলো ঠিকি কিন্তু মৃত!
একটা মৃত সন্তান জন্ম হবার কিজে বেদনা,সেটা কেবল একজন মা-ই জানে।
এর পর দেখতে,দেখতে কেটে গেলো ৫ বছর।
আজো ও আর মা হতে পারেনি।
সেই দিনি মাত্রিত্বের স্বাধ হারিয়েছে ও।
আমি ওকে জিবনে ঠাই দেবার পর থেকে অনেক,বিপদের মুখো মুখি হয়েছি।অনেক বাধা এসেছে।অনেক কিছু ছেড়েছি।
কিন্তু,ওকে ছাড়িনি।
ওর বেচে থাকার মূল খুটি টাই আমি।সারাদিন-রাত যখন,কাজ করে মৃত প্রাই সরির নিয়ে বাড়ি ফিরি।
তখন,ওর মুখের একটু হাসি আমাকে শুধু শান্তিই দেয়না।আমি আবার প্রাণ ফিরে পাই।
প্রতিটা সময় ও একটা কস্টের ভিতর পড়ে থাকে।
রাতে আমার বুকে মাথা রেখে কেঁদে,কেঁদে যখন,আমার জামা ভিজিয়ে ফেলে তখন আমি ওকে সাহস দেই। নতুন একটা স্বপ্ন দেখাই। হাজারো ব্যাথা বুকে চাপা দিয়ে ওকে একটু হাসি খুশি রাখা টাই আমার নৃত্য দিনের কাজ।
এভাবে ওকে ভালো রাখা টা এখন রুটিন হয়ে গেছে।
এর মধ্যে মেয়েটা সুইসাইড করতেও গিয়েছিলো।কিন্তু,পারেনি।
আমি ওকে কখনো স্ত্রী মনে করিনি।
নিজের দুনিয়া মনে করে সব সময় আগলে রেখছি।
ওর সব আবাদার পূরন করেছি।
আমি ওর সব ভুল গুলো সুদ্রে দিয়ে ওকে নতুন জীবন দান করেছি।
যে,বিধাতাকে সাক্ষী রেখে বিয়ে করার সময় যে প্রতিজ্ঞা করেছিলাম।
যে,মৃত্তুর আগ পর্যন্ত আমি ওর সাথে থাকবো,ওর কোনো ক্ষতি হতে দেবোনা।
আর,আমি আমার প্রতিজ্ঞা অটল ভাবে রেখে চলেছি।
আমি বাবা হতে পারিনি ঠিকি।
কিন্তু,ওর কাছে একজন সেরা স্বামি হতে পেরেছি....
👉গল্প -গল্পঃ "ধর্ষিতা_বউ"
ধন্যবাদ সবাইকে, সবাই পেইজটা ফলো করে রাখুন
মুর্খ

Address

Shivaji Nagar

104

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Bigg Boss Fan Official Group posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Bigg Boss Fan Official Group:

  • Want your business to be the top-listed Media Company?

Share