Priya Vlogs

Priya Vlogs numerologist,tarot
�����

নিজের উন্নতি আর মর্যাদা ধরে রাখার ২০টি জীবনের পাঠ :একসময় আসে, যখন তুমি বুঝে ফেলো—সবাইকে খুশি রাখতে গিয়ে তুমি নিজের মর্যা...
13/10/2025

নিজের উন্নতি আর মর্যাদা ধরে রাখার ২০টি জীবনের পাঠ :

একসময় আসে, যখন তুমি বুঝে ফেলো—সবাইকে খুশি রাখতে গিয়ে তুমি নিজের মর্যাদা হারাচ্ছো।
তখনই শুরু হয় আসল পরিবর্তন।
এই গল্প সেই মানুষটার, যে শিখে নিয়েছে নিজের প্রতি শ্রদ্ধা কেমন জিনিস।

1. যারা তোমাকে খোঁজে না, তাদের খুঁজে বেড়ানো বন্ধ করো।
তুমি কারও পিছনে নয়, নিজের পথে হাঁটার জন্যই জন্মেছো।

2. কারও কাছে কিছু ভিক্ষা কোরো না।
প্রাপ্য জিনিস অর্জন করো নিজের যোগ্যতায়।

3. অযথা কথা বলে নিজের মান কমিয়ে ফেলো না।
নীরবতা অনেক সময় সবচেয়ে জোরালো উত্তর হয়।

4. কেউ অসম্মান করলে সীমা টেনে দাও।
কারণ আত্মসম্মান একবার হারালে, সেটা ফেরত পাওয়া কঠিন।

5. অন্যের জিনিসে নির্ভরশীল হয়ো না।
নিজের সামর্থ্য তৈরি করাই আসল স্বাধীনতা।

6. যারা শুধু নেয়, দেয় না—তাদের থেকে দূরে থাকো।
অসম সম্পর্ক একসময় তোমাকেই ক্লান্ত করে দেবে।

7. নিজের উপর বিনিয়োগ করো।
নতুন কিছু শেখো, নিজেকে উন্নত করো, নিজের সুখকে গুরুত্ব দাও।

8. অন্যদের নিয়ে গসিপ বন্ধ করো।
অন্যকে ছোট করে কেউ বড় হয় না।

9. বলার আগে ভেবে নাও।
তোমার কথাই তোমার চরিত্রের প্রতিচ্ছবি।

10. সবসময় নিজেকে সেরা ভার্সনে রাখো।
পোশাকে, আচরণে, ব্যক্তিত্বে—সব জায়গায় তোমার উপস্থিতি যেন সম্মানের প্রতীক হয়।

11. নিজের লক্ষ্য নিয়ে ব্যস্ত থাকো।
অন্যদের গল্পে সময় নষ্ট না করে নিজের গল্প লিখো।

12. সময়কে সম্মান করো।
সময় নষ্ট করার অভ্যাসই তোমাকে পিছিয়ে দেয়।

13. যেখানে সম্মান নেই, সেখান থেকে দূরে সরে আসো।
নিজের উপস্থিতি কাউকে বোঝানোর দরকার নেই—সম্মান না পেলে চলে আসো।

14. নিজের উপর খরচ করো।
নিজেকে ভালো রাখার অভ্যাসই তোমার মান তৈরি করে।

15. নিজেকে মাঝে মাঝে দুর্লভ করে তুলো।
সবসময় পাওয়া যায় এমন মানুষকে কেউ গুরুত্ব দেয় না।

16. দাতা হওয়ার চেষ্টা করো।
দেয়া শিখো—প্রতিদান আসবেই।

17. যেখান থেকে আমন্ত্রণ নেই, সেখানে যেও না।
আর যেখানেই যাও, সীমা বুঝে থেকো।

18. মানুষকে তাদের প্রাপ্য অনুযায়ী আচরণ করো।
সবাই একই সম্মান পাওয়ার যোগ্য নয়।

19. যদি টাকা ধার না থাকে, তাহলে কাউকে দু’বারের বেশি ফোন কোরো না।
যারা সত্যিই তোমাকে মূল্য দেয়, তারা নিজেরাই ফিরে আসবে।

20. যা করো, তাতে দক্ষ হও।
তোমার দক্ষতাই হবে তোমার পরিচয়।

---

জীবন মানে সবার সঙ্গে ভালো থাকা নয়—নিজের সঙ্গে ভালো থাকা।
একদিন তুমি বুঝবে, আত্মসম্মান হারিয়ে পাওয়া কোনো সম্পর্ক, কোনো সুযোগ, কোনো জায়গাই আসলে তোমার ছিল না।

নিজেকে তৈরি করো এমনভাবে, যেন একদিন সবাই বুঝে—
তোমার উপস্থিতিই ছিল তাদের জন্য সম্মানের বিষয়।

সংগৃহীত

আপনার সন্তানের বয়স কি ১৮+?আপনার বাচ্চা আঠারো পার করেছে? অভিনন্দন। নিচের লেখাটি আপনার জন্য লিখলাম।সে একটি নতুন জগতে পা দি...
13/10/2025

আপনার সন্তানের বয়স কি ১৮+?
আপনার বাচ্চা আঠারো পার করেছে? অভিনন্দন। নিচের লেখাটি আপনার জন্য লিখলাম।

সে একটি নতুন জগতে পা দিচ্ছে। যে জগত আরেকটু বড়দের জগত। ও আরেকটু বড় হয়ে যাচ্ছে। স্পুন ফিডিংয়ের সময় শেষ। ওকে এখন বাইরের দুনিয়ার জন্য তৈরি করতে হবে।

১। দায়িত্ব দিন।

কিছু দায়িত্ব ওকে দিন। যেমন ছোটো ভাইবোনদের দেখাশুনা, পড়ানো, বাসার টুকটাক সমস্যা সমাধান করা। এতে যে দায়িত্ববোধ তৈরি হবে, তা সারাজীবনের অমূল্য শিক্ষা হয়ে ওকে আলো দেখাবে।

২। বাজারে পাঠান।

সপ্তাহে একদিন অন্তত বাজারে পাঠান। আমাদের পুরো জীবন নানারকম বোঝাপড়ার মধ্যে যেতে হয়।নেগোসিয়েশন করতে হয়।বাজারে দরদাম করা হচ্ছে, সেই নেগোসিয়েশন শেখার প্রাইমারি স্কুল।

৩। অল্প রোজগার করুক।

সম্ভব হলে কিছু রোজগার করার দায়িত্ব দিন। যেমন টিউশনি।
টিউশনি না হলে অন্য কাজও করতে পারে। যেমন প্রোগ্রামিং, ফটোগ্রাফি ইত্যাদি। সংসারে হয়ত তার রোজগারের প্রয়োজন নেই, কিন্তু এটা তাকে স্বনির্ভরশীলতা শেখাবে।সবচে বড় কথা, নিজে আয় করলে টাকার মূল্য বুঝবে। এটি গুরুত্বপূর্ণ মৌলিক শিক্ষা।

৪। ওর উড়ু উড়ু মনকে বোঝান।

শুনতে ভালো না লাগলেও এটা সত্য যে, এসময় ওর মন উড়ু উড়ু হবে। বিপরীত লিঙ্গের প্রতি রোমান্টিকতা তৈরি হবে। এটা এ বয়সের ধর্ম। তাই ওকে খোলাখুলি বুঝিয়ে বলুন, এর কারণে ওর কী কী সমস্যা হতে পারে। লজ্জা পাওয়ার কারণ নেই। পরে হাতির সমান সমস্যা মোকাবেলার চাইতে লজ্জা বাদ দিয়ে ওকে বোঝানো অনেক ভালো।

৫। মতামত দিন।

বিভিন্ন ব্যাপারে ওর মতামত নিন। বিশেষ করে পারিবারিক সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময়। এতে ও সিদ্ধান্ত নিতে শিখবে। যা ওর জীবনে অনেক কাজে লাগবে।

৬। মহৎ মানুষের সান্নিধ্যে নিন।

প্রকৃত বড় মানুষের সান্নিধ্যে নিয়ে যান। মহৎ সান্নিধ্য খুব ভালো টনিক। সাধারণ একজন মানুষ, কিন্তু আপনি মনে করেন তিনি অসাধারণ। তাঁর কাছে নিয়ে যান। দেখবেন এটি বাচ্চার মধ্যে খুব ভালো প্রভাব ফেলবে। মনে রাখবেন, বিখ্যাত মানুষ মানেই বড় মানুষ নন। আমার জীবনের শ্রেষ্ঠ মানুষগুলোর বেশির ভাগ বিখ্যাত ছিলেন না। সাধারণ ভালো মানুষ ছিলেন। এদের কাছেই আপনার বাচ্চা আলোকিত হোক।

৬। সেরা গল্পগুলো বলুন।

আপনার জীবনের শ্রেষ্ঠ ঘটনাগুলো ওকে বলুন। সেরা মুহূর্তগুলোর গল্প শোনান। রিয়েল লাইফ স্টোরির মতো মোটিভেশান আর কিছু নেই।

৭। বন্ধু/আত্মীয়দের সাথে ঘনিষ্ঠ করুন।

আপনার সবচে বিশ্বস্ত বন্ধু বা আত্মীয়ের সাথে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক গড়ে তুলতে ওকে সাহায্য করুন। কঠিন পৃথিবীতে এধরনের সম্পর্ক খুব দরকার। আপনার অকৃত্রিম বন্ধু/ আত্মীয়দের সাথে পরিচয় থাকলে সে দরকারে তাদের কাছে যেতে পারবে। আমার- আপনার অবর্তমানে সে গার্ডিয়ান ফিগার খুঁজে পাবে।

৮। সমস্যা শেয়ার করুন।

এখন ওর সাথে সমস্যা শেয়ার করার সময়। আমরা সন্তানদের কাছ থেকে সমস্যা গোপন রাখি। আমার মতে, এটা ঠিক নয়। ওদের আমাদের সমস্যার কথাও বলা উচিত। যাতে তারা সেটা অনুধাবণ করে। এটা হলে তারা সহজে পথভ্রষ্ট হবে না। মা-বাবার দুঃখ যারা বোঝে তারা খারাপ হয় না। ( তবে বলার মাত্রায় সীমা বজায় রাখতে হবে। সবকিছু বলবেন না, কিছু কিছু বলবেন।যাতে ও হতাশ না হয়ে পড়ে)

আপনার বাচ্চার চাইতে পাঁচ বছর কম বয়সে বাদশা আকবর মুঘল সাম্রাজ্যের দায়িত্ব নিয়েছিলেন। ওকে মুঘল সাম্রাজ্যের দায় নিতে হবে না। কিন্তু নিজের জীবনের দায়িত্ব নেওয়া শুরু করতে হবে। সেটা শুরু করার এটাই শ্রেষ্ঠ সময়।

Collected

✅ যারা প্রতিদিন এমন সব আর্টিকেল পড়তে চান,, তারা পেজটা ফলো করে রাখতে পারেন। সময় করে আর্টিকেলটি পড়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ

Kodak কোম্পানির কথা মনে আছে? ১৯৯৮ সালে কোড্যাক কোম্পানিতে ১ লক্ষ ৭০ হাজার কর্মচারী কাজ করতেন এবং বিশ্বে ছবি তোলার ৮৫%ই ক...
29/09/2025

Kodak কোম্পানির কথা মনে আছে? ১৯৯৮ সালে কোড্যাক কোম্পানিতে ১ লক্ষ ৭০ হাজার কর্মচারী কাজ করতেন এবং বিশ্বে ছবি তোলার ৮৫%ই কোড্যাক ক্যামেরায় তোলা হত। গত কয়েক বছরে মোবাইল এবং ডিজিটাল ক্যামেরার বাড়বাড়ন্ত হওয়ায় এমন অবস্থা হয় যে Kodak কোম্পানিটাই উঠে যায়। এমনকি Kodak সম্পূর্ণ দেউলিয়া হয়ে পড়ে এবং এদের সমস্ত কর্মচারীকে বাধ্যতামূলক ছাঁটাই করা হয়।

ওই একই সময়ে বা এর কিছু আগে পরে আরো কতগুলি বিখ্যাত কোম্পানি তাদের ঝাঁপ পাকাপাকি বন্ধ করতে বাধ্য হয়। যেগুলো এখনও কোনমতে টিকে আছে তাদের অবস্থাও নিভু নিভু। যেমন:

১. National (টিভি)
২. Raledy (ক্যাসেট প্লেয়ার)
৩. Casio (ঘড়ি)
৪. Ambassador (গাড়ি)
৫. Nokia (মোবাইল)
৬. Murphy (রেডিও)
৭. Compaq (পিসি ব্র্যান্ড)
৮. Oldsmobile (গাড়ি নির্মাতা)
৯. Pan Am (বিমান সংস্থা)
১০. Blockbuster (ভিডিও চেইন)
১১. Borders (বই বিক্রেতা)
১২. Toys "R" Us (খেলনা বিক্রেতা)
১৩. Enron (বৈশ্বিক জ্বালানি কোম্পানি)
১৪. Woolworth's (বিশ্বের বৃহত্তম খুচরা বিক্রেতা)
১৫. Tower Records (মিউজিক স্টোর)

এই কোম্পানিগুলোর মধ্যে কারুরই কোয়ালিটি খারাপ ছিল না। তবুও এরা উঠে গেল কেন? কারণ, সময়ের সাথে নিজেকে বদলাতে পারেনি।

এখনকার সময়ে দাঁড়িয়ে আপনি হয়তো ভাবতেও পারছেন না যে সামনের ১০ বছরে দুনিয়া কতটা পাল্টে যেতে পারে! আজকের ৭০ থেকে ৯০% চাকরিই সামনের ১০ বছরে সম্পূর্ণভাবে বিলুপ্ত হতে চলেছে। আমরা ধীরে ধীরে ঢুকে পড়েছি চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের যুগে।

আমার কথা বিশ্বাস হচ্ছে না? আজকের বিখ্যাত কোম্পানিগুলোর দিকে তাকান।

Uber কেবলমাত্র একটি software এর নাম। এদের নিজস্ব কোনো গাড়ি নেই। তবুও আজ তারা পৃথিবীর বৃহত্তম ট্যাক্সিভাড়ার কোম্পানি।

Airbnb হল আজকে দুনিয়ার সবথেকে বড় হোটেল কোম্পানি। কিন্তু মজার ব্যাপার হলো, পৃথিবীর একটি হোটেলও তাদের মালিকানায় নেই। একইভাবে Paytm, Ola Cabs, Oyo rooms ইত্যাদি অসংখ্য প্রতিষ্ঠানের উদাহরণ দেওয়া যেতে পারে।

আজকে উন্নত দেশগুলোতে জুনিয়র আইনজীবীদের জন্য কোনো কাজ নেই, কারণ Clio, My Case, Practice Partner নামের সফটওয়্যারগুলো যে কোনো নতুন উকিলের থেকে অনেক ভালো ওকালতি করতে পারে। নতুন ডাক্তারদেরও চাকরি যেতে বসেছে। Medscape, Merative, Telemedicine, eClinicalWorks, Doctor on Demand নামের অ্যাপগুলো মানুষের থেকে ৪ গুণ নিখুঁতভাবে ক্যান্সার এবং অন্যান্য রোগ শনাক্ত করতে পারে।

পরের ১০ বছরে ৯০% মানুষের কোনো চাকরি থাকবে না। বাকি থাকবে কেবল ১০%। এই ১০% হলো বিশেষ বিষয়ে বিশেষজ্ঞ। ২০৩০ সালের মধ্যে AI এর বুদ্ধিমত্তা এক অন্য উচ্চতায় পৌঁছে যাবে, যার ফলে কর্মী হিসেবে মানুষের প্রয়োজনীয়তা একেবারেই কমে যাবে।

সামনের ২০ বছরে আজকের ৯০% গাড়িই রাস্তায় দেখা যাবে না। বেঁচে থাকা গাড়িগুলো হয় ইলেক্ট্রিকে চলবে অথবা হাইব্রিড হবে। রাস্তাগুলো ক্রমশ ফাঁকা হতে থাকবে। পেট্রোলের ব্যবহার কমবে এবং পেট্রোল উৎপাদনকারী দেশগুলি ক্রমশ অর্থনৈতিক সংকটে পড়বে।

তখন গাড়ি লাগলে, উবারের মত কোনো software এর কাছেই গাড়ি চাইতে হবে। আর গাড়ি চাইবার কিছুক্ষণের মধ্যেই সম্পূর্ণ চালক বিহীন একটা গাড়ি আপনার দরজার সামনে এসে দাঁড়াবে। আপনি যদি অনেকের সাথে ওই একই গাড়িতে যাত্রা করেন, তাহলে মাথাপিছু গাড়িভাড়া বাইকের থেকেও কম হবে।

গাড়িগুলো চালকবিহীন হবার ফলে ৯৯% দুর্ঘটনা কমে যাবে। এবং সেই কারণেই গাড়ি বীমা করানো বন্ধ হবে এবং গাড়ি বীমার কোম্পানিগুলো সব উঠে যাবে।

গাড়ি চালানোর মতো কাজগুলো আর বেঁচে থাকবে না। ৯০% গাড়িই যখন রাস্তা থেকে উধাও হয়ে যাবে, তখন ট্রাফিক পুলিশ এবং পার্কিং এর কর্মীদেরও কোনো প্রয়োজন থাকবে না।

ভেবে দেখুন, আজ থেকে ১০ বছর আগেও রাস্তার মোড়ে মোড়ে STD বুথ ছিল। দেশে মোবাইল বিপ্লব আসার পর, এই সবকটা STD বুথই কিন্তু পাততাড়ি গুটাতে বাধ্য হলো। যেগুলো টিকে রইল, তারা মোবাইল রিচার্জের দোকান হয়ে গেল। এরপর মোবাইল রিচার্জেও অনলাইন বিপ্লব এল। ঘরে বসেই অনলাইনে লোকে মোবাইল রিচার্জ করা শুরু করল। এই রিচার্জের দোকানগুলোকে তখন আবার বদল আনতে হল। এরা এখন শুধুই মোবাইল ফোন কেনাবেচা এবং সারাইয়ের দোকান হয়ে দাঁড়িয়েছে। তবে সেটাও বদলাবে খুব শিগগিরই। কারণ Amazon, Flipkart থেকে সরাসরি মোবাইল ফোন বিক্রি দিনকে দিন বাড়ছে।

টাকার সংজ্ঞাও পাল্টাচ্ছে। একসময়ের নগদ টাকা আজকের যুগে প্লাস্টিক টাকায় পরিণত হয়েছে। ক্রেডিট কার্ড, ডেবিট কার্ডের যুগ ছিল কদিন আগেও। এখন সেটাও বদলে গিয়ে হয়ে যাচ্ছে মোবাইল ওয়ালেট এর যুগ। bKash, Nagad, Paytm, GoodLeap, Brex, Plaid এর রমরমা বাজার — মোবাইলের এক টিপে টাকা এপার ওপার।

যারা সময়ের সাথে বদলাতে পারে না, সময় তাদেরকে ডাস্টবিনে ফেলে দেয়। তাই টিকে থাকতে চাইলে ক্রমাগত নিজেকে আপডেট করতে থাকুন।

29/09/2025
আমার প্রার্থনা একটাই 😊
29/09/2025

আমার প্রার্থনা একটাই 😊

"আমি গর্বের সঙ্গে শাড়ি পরি। যখন রাত আড়াইটের সময় টাইম্‌স স্কোয়্যারে শাড়ি পরে হাঁটছিলাম, কেউ দেখে হাসেনি, কটাক্ষ করেনি।...
28/09/2025

"আমি গর্বের সঙ্গে শাড়ি পরি। যখন রাত আড়াইটের সময় টাইম্‌স স্কোয়্যারে শাড়ি পরে হাঁটছিলাম, কেউ দেখে হাসেনি, কটাক্ষ করেনি। বরং লোকে এসে জিজ্ঞেস করেছে, তুমি কি বাঙালি? এটাই বাংলার সৌন্দর্য।".........পৌষালী বন্দ্যোপাধ্যায়

কুকুর আসিয়া এমন কামড় দিল পথিকের পায়কামড়ের চোটে বিষদাঁত ফুটে বিষ লেগে গেল তায়।ঘরে ফিরে এসে রাত্রে বেচারা বিষম ব্যথায় জাগে...
28/09/2025

কুকুর আসিয়া এমন কামড়
দিল পথিকের পায়
কামড়ের চোটে বিষদাঁত ফুটে
বিষ লেগে গেল তায়।

ঘরে ফিরে এসে রাত্রে বেচারা
বিষম ব্যথায় জাগে,
মেয়েটি তাহার তারি সাথে হায়,
জাগে শিয়রের আগে।

বাপেরে সে বলে ভৎসনা ছলে
কপালে রাখিয়া হাত,
তুমি কেন বাবা, ছেড়ে দিলে তারে
তোমার কি নাই দাঁত?

কষ্টে হাসিয়া আর্ত কহিল
তুইরে হাসালি মোরে,
দাঁত আছে বলে কুকুরের গায়ে
দংশি কেমন করে?

কুকুরের কাজ কুকুর করেছে
কামড় দিয়েছে পায়,
তা বলে কুকুরে কামড়ান কি রে
মানুষের শোভা পায় ,,,,,,

শাশুড়ি তার হবু জামাইকে জিজ্ঞাসা করলেন, বাবা, বিয়েতে তুমি কি কি উপহার চাও?জামাই লাজুক হেসে জবাব দিল, কি যে বলেন মা! আপনার...
28/09/2025

শাশুড়ি তার হবু জামাইকে জিজ্ঞাসা করলেন, বাবা, বিয়েতে তুমি কি কি উপহার চাও?

জামাই লাজুক হেসে জবাব দিল, কি যে বলেন মা! আপনার মেয়ে এমন গুণবতী...আমার আর কি চাই!! আপনি শুধু আমাকে কয়েকটা "টর" দেবেন, তাহলেই হবে।

শাশুড়ীঃ (খুব অবাক হয়ে) "টর" জিনিসটা কি বাবা? খুলে বলো তো।

জামাইঃ (কাচুমাচু হয়ে) এই ধরুন মা...রেফ্রিজারে"টর", জেনারে"টর", স্কু"টর", কম্পিউ"টর", ম"টর"সাইকেল।

শাশুড়ীঃ (মজা করে) আমার আদরের জামাই, It doesn't ম্যা"টর"। তুমি তো একজন মাস"টর" (শিক্ষক), আমি তোমাকে পড়াব কাশ্মীরি সুয়ে"টর"! তারপর তোমার হাতে তুলে দেব আমার ড"টর", সে হবে তোমার মেন"টর"। তার হাতে থাকবে একটা হান"টর", সে তোমাকে দিয়ে রান্না করাবে বা"টর"। রান্না খারাপ হলে শরীরে ঢালবে হট ওয়া"টর", তখন তোমাকে দেখতে লাগবে বে"টর"। কি বুঝলে মিস"টর"!

এই কথা শুনে জামাই দিল এক দৌড়!
ঠিক যেন হেলিকপ"টর"!!

কালেক"টর" আর প্রেজেন"টর" না হয়ে করবেন শেয়ার। তাহলে খুশি হবেন রাই"টর"। Advance ধন্যবাদ সকল কমেন"টর"।

এক গ্রামে এক যুবক ও তার সুন্দরী স্ত্রী বাস করত। একদিন গ্রামের মোড়লের কুদৃষ্টি পড়ল মেয়েটির প্রতি।মোড়ল ফন্দি আঁটেন — ক...
28/09/2025

এক গ্রামে এক যুবক ও তার সুন্দরী স্ত্রী বাস করত। একদিন গ্রামের মোড়লের কুদৃষ্টি পড়ল মেয়েটির প্রতি।

মোড়ল ফন্দি আঁটেন — কীভাবে যুবককে কিছুদিনের জন্য দূরে পাঠিয়ে সুযোগ বুঝে তার স্ত্রীকে নিজের করে নেওয়া যায়।

কয়েকদিন পর এক আসরে মোড়ল আলোচনা তুললেন, "শহরে আমার পরিচিত এক ফ্যাক্টরিতে কিছু লোক নেবে। কে কে যেতে চাও?"

এরপর তিনি ৪ জন লোক বাছাই করলেন, যার মধ্যে যুবকটিও ছিল। কয়েকদিনের মধ্যেই তারা শহরের উদ্দেশ্যে রওনা দিল।

সেদিন রাতে মোড়ল চুপিচুপি যুবকের বাড়ির দিকে এগোলেন। অন্ধকার বারান্দায় বাঁশের খুঁটিতে ধাক্কা খেয়ে তিনি শব্দ করে ফেললেন। যুবকের স্ত্রীর ঘুম ভেঙে গেল। ভয় পেয়ে সে জিজ্ঞাসা করল, "কে ওখানে?"

মোড়ল নিজের পরিচয় দিলেন। মেয়েটি অবাক হয়ে বলল, "এত রাতে? সব ঠিক আছে তো?"

মোড়ল নিজের আসল উদ্দেশ্য প্রকাশ করলেন, "তোমায় দেখার পর থেকে মনে শান্তি নেই! তোমাকে আমি চাই।"

মেয়েটি অত্যন্ত ধীরস্থির কণ্ঠে বলল, "ভালোবাসা চাইলে ঠিক আছে, তবে আগে আমার একটা প্রশ্নের উত্তর দিন। যদি সঠিক উত্তর দিতে পারেন, তবে আপনার মনের ইচ্ছা পূর্ণ হবে।"

মোড়ল খুশি হয়ে বললেন, "বলো!"

মেয়েটি বলল, "মাংস নষ্ট হওয়া থেকে রক্ষা করতে আমরা লবণ ব্যবহার করে থাকি। কিন্তু প্রশ্ন হলো লবণই যদি নষ্ট হয়ে যায় তাহলে মাংসকে পচন থেকে রক্ষা করব কীভাবে?"

মোড়ল গভীর চিন্তায় ডুবে গেলেন। একদিন, একরাত পেরিয়ে গেল, কিন্তু তিনি কোনো উত্তর খুঁজে পেলেন না। পরদিন আসরে তিনি সকলকে প্রশ্নটি করলেন, কিন্তু কারো কাছ থেকেই সন্তোষজনক উত্তর এলো না। এক কোণে বসে থাকা এক বৃদ্ধ নীরবে তাকিয়ে ছিলেন। মোড়ল তাকে জিজ্ঞেস করলেন, "আপনি কিছু বলছেন না কেন?"

বৃদ্ধ উত্তর দিলেন, "কারণ, এটা কেবল একটা প্রশ্ন নয়, এটি একটি নীরব বার্তা। পুরো ঘটনাটা আমি জানি — মেয়েটি আমাকে সবকিছু খুলে বলেছে! সে চাইলে আপনাকে অপমান করতে পারত। কিন্তু তা না করে আপনার বিবেক জাগিয়ে দিল।"

তারপর তিনি ব্যাখ্যা করলেন, "লবণ মাংসকে পচে যাওয়া থেকে রক্ষা করে। কিন্তু লবণ যদি নিজেই নষ্ট হয়ে যায়, তবে মাংসকে রক্ষা করবে কে? অর্থাৎ, সাধারণ মানুষ ভুল করলে নেতা তাদের সঠিক পথ দেখান, কিন্তু নেতা যদি নিজেই বিপথগামী হয়, তখন জনগণকে কে রক্ষা করবে?"

মোড়ল লজ্জায় মাথা নিচু করলেন।

পিতা-মাতা যদি বিপথে যায়, কে সন্তানকে পথ দেখাবে? যদি শিক্ষক পথ হারায়, কে জ্ঞানের আলো ছড়াবে? যদি বিচারক, নেতা, সেনাবাহিনী, পুলিশ পথভ্রষ্ট হয়, কে জাতিকে রক্ষা করবে?

collected ✍️

🚺যে নারী স্বামীর হতে পারে না, সে কারও হয় না—শুধুই সবার খেলনা হয়ে যায়আপনি কি জানেন, একজন নারীর সবচেয়ে বড় পরিচয় কী?সে কারও...
27/09/2025

🚺যে নারী স্বামীর হতে পারে না, সে কারও হয় না—শুধুই সবার খেলনা হয়ে যায়

আপনি কি জানেন, একজন নারীর সবচেয়ে বড় পরিচয় কী?
সে কারও প্রেমিকা নয়, কারও বান্ধবী নয়, কারও সহকর্মীও নয়—তার সবচেয়ে বড় পরিচয় হলো সে একজনের স্ত্রী।

🚺স্ত্রী মানে আশ্রয়, স্ত্রী মানে বিশ্বাস, স্ত্রী মানে প্রতিশ্রুতির নাম।
কিন্তু যে নারী সেই প্রতিশ্রুতির দেয়াল ভেঙে অন্য কারও বাহুতে আশ্রয় খোঁজে, সে আসলে নিজের পরিচয়টাই মাটিতে গুঁড়িয়ে ফেলে।

একবার ভেবে দেখুন—
✴️ যে নারী নিজের স্বামীর প্রতি বিশ্বস্ত থাকতে পারে না, সে কি সত্যিই অন্য কারও কাছে সম্মান পাবে?
✴️যে নারী স্বামীর বিছানায় শুয়ে থেকেও পরের পুরুষের স্বপ্ন দেখে, তাকে কি কখনও "পবিত্র" বলা যায়?
✴️ যে নারী নিজের সন্তানদের চোখে নিজের সম্মান নষ্ট করে, সে আসলে কোন সম্পর্কেই নিরাপদ থাকতে পারে?

🚺সত্যিটা হলো—
পরকীয়ার প্রথম কিছু মুহূর্ত হয়তো রঙিন মনে হয়। নিষিদ্ধ স্পর্শ, গোপন কথাবার্তা, একধরনের উত্তেজনা।
কিন্তু সেই উত্তেজনা খুব দ্রুত ফুরিয়ে যায়। তারপর কী থাকে?
থাকে শুধু অপরাধবোধ, সামাজিক লজ্জা আর এক জীবন্ত কবর।

আপনার প্রেমিক আপনাকে সত্যিকারের ভালোবাসে না, সে আপনাকে শুধু ব্যবহার করে।
আপনি তার কাছে নতুন খেলনা, নতুন রোমাঞ্চ। আপনার শরীর পুরনো হয়ে গেলে, সে অন্য খেলনা খুঁজে নেবে।
তখন আপনি কী হবেন?
✴️ আপনার স্বামী আপনাকে আর গ্রহণ করবে না,
✴️ সমাজ আপনাকে নষ্ট চরিত্রের নারী বলবে,
✴️সন্তান আপনাকে ঘৃণার চোখে দেখবে।

🚺মনে রাখবেন—
যে নারী নিজের স্বামীর হতে পারে না, সে আসলে কারও হতে পারে না।
সে শুধু কারও কিছু সময়ের বিনোদন হয়, কারও শরীরের ক্ষুধা মেটানোর মাধ্যম হয়।
অবশেষে তার ভাগ্যে থাকে একা হয়ে যাওয়া, অবহেলিত হয়ে যাওয়া, আর সারাজীবন অন্যের খেলনা হিসেবে বেঁচে থাকা।

🚺আজ আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে নিজেকে শেষ প্রশ্নটা করুন—
✴️ আপনি কি সত্যিই স্ত্রী, নাকি কেবল কারও ক্ষণিকের বিনোদনের খেলনা?

🚮🚮 এতক্ষণ লেখাটিতে একজন নারীকে দোষী সাব্যস্ত করেছি ।কিন্তু তা হবে এ লেখার মারাত্বক দুর্বল দিক।কোন নারী এ সন্পর্কে একজন বিবাহিত ও অবিবাহিত অন্য একজন পুরুষের সাথেই করে।আবার কোন পুরুষ হতে পারে লেডী কিলার।তাই এর জন্য পুরুষ কিন্তু সাধু না।সমান দায়ী কোন কোন ক্ষেত্রে পুরুষেই সবচেয়ে বেশি দায়ী। কিন্তু আমাদের পুরুষ শাসিত সমাজে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্হ হয় একজন নারী ও তাদের সন্তানেরা।তাই প্রত্যেকটি নারীকে কোন পুরুষের মিষ্টি কথা শুনে স্বপ্নে ভাসাবেন না নিজেকে।মনে রাখতে হবে এ লেখাটি সেই নারীর কথা বলা হয়েছে যে স্বামীকে ঠকায়।কোন পুরুষের জন্য ঠকায় সেটি নিয়ে এ টপিকস নয়।
আর সেই টপিকসে পুরুষকে দায়ী আর আর তার শেষ পরিণতি তুলে ধরা হবে।

⚛️সমাজের মানুষের পরিবর্তনের জন্য সমাজকে পরিবর্তনের জন্য যারা এমন ভুলে পড়ে আছে তাদের বিবেক কে জাগ্রত করতে পোষ্ট গুলো শেয়ার করবেন।যদি ভালো কিছু থাকে গ্রহন করবেন।খারাপ কিছু হলে বর্জন করবেন।আমরা সকলে চেষ্টা করি ভালোটা গ্রহন করতে খারাপটা বর্জন করতে।বলতে পারেন মডেল হিসেবে ছবির কথা তা শুধমাত্র দৃষ্টি আকর্ষনের জন্য।আপনি ছবিটা বর্জন করুন।লেখাটায় সমাজের বিবেক জাগ্রত হতে পারে মনে হলে শেয়ার করুন।কমেন্ট করুন।

Address

Tinsukia

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Priya Vlogs posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Priya Vlogs:

Share

Category