09/09/2024
মাসুদ কে বিক্ষুব্ধরা গণ ধোলাই দেওয়ার ফলে হাসপাতালে চিকিৎসা অবস্থায় মারা গেছে,
আল্লাহ তাকে দুনিয়ার অপরাধ ক্ষমা করে জান্নাতে নিক।
(ইন্না-লিল্লাহি ওয়া ইন্না-এলাইহি রাজিউন)
আপনারা নীতিবুলি আওড়াচ্ছেন,আমজনতা তো ক্ষোভে পিটাইছে,, পিটিয়ে চলেও গেছো জীবিত ছেড়ে দিয়েছে।
মেরে ফেলার জন্য মারেনি ও আগে যা অত্যাচার করেছে তার শিক্ষা দেওয়ার জন্য পিটিয়ে ছেড়ে দিছে পরে হাসপাতালে মারা গেছে ,
আপনারা বড় বড় কথা বলতেছেন যে দেশে আইন আছে, বিচার কেন হাতে তুলে নিলো এগুলো হলো আপনাদের নাটকীয় কথা৷
দেশের আইন বিচার ১৫ বছর তাদের অপরাধের বিচার না করে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে চাকরি দিছে,
শরীফুজ্জামান নোমানী মাসুদ ও তার সঙ্গীরা কুপিয়ে কুপিয়ে মেরেই ফেললো তখন কোথায় আইন ছিলো?
কোথায় বিচার ছিলো?
নোমানীর কি মা বোন আত্নীয় স্বজন ছিলোনা?
না শুধু মাসুদেরই আছে,
মাসুদ গণ ধোলাই খেয়েছে হাসপাতালে মারা গেছে
বিষয়টা কষ্টের , ইট মারলে পাটকেল খেতে হয়।
মাসুদ ও তার সঙ্গীরা ১৫ বছর আগে নোমানীকে কুপিয়ে মেরে ফেলছে কিন্তু দেশের আইন অপরাধের বিচার না করে প্রতিটি খুনিকে আশ্রয় দিয়ে কাউকে চাকরি কাওকে দলের পদ দিয়ে অর্থ বিত্তশালী করেছে কিন্তু আল্লাহ নোমানী ও তার পরিবারের চোখের পানিকে অবমূল্যায়ন করেননি,
আল্লাহ ছাড়া দেন কিন্তু ছেড়ে দেননা।
১৫ বছর দুনিয়ার সুখ চাকরি বউ বাচ্চা সব দিয়েছে
তওবা করে অপরাধের জন্য অনুতপ্ত হওয়ার সুযোগটাও দিয়েছিলো কিন্তু
অপরাধ করে অনুতপ্ত না হয়ে এরা আরো অহংকারী ও দানব হয়ে উঠেছিলো।
তাই আল্লাহ বাকি দানবদের শিক্ষা দেওয়ার জন্য
জনগণ বলেন আর আমজনতা বলেন সব মিলে বিক্ষুব্ধ দের হাতে গণ ধোলাই খাওয়ায়ে অপরাধীদের কাছে আলামত রেখে তাকে দুনিয়া থেকে নিলেম।
বাকি অপরাধীরা, ১৫ বছর ধরে করা জুলুমকারী, নোমানীকে কুপিয়ে মারা মাসুদের সাথীদের সুযোগ দিয়েছেন মাসুদ থেকে শিক্ষা নিয়ে তওবা করে অপরাধের জন্য অনুতপ্ত হওয়া।
না হয় আল্লাহ সাধারণ জনতাকে দিয়ে গণ ধোলাই এর মাধ্যমে আল্লাহর বিচার করবে।
দেশের আদালত নিয়মনীতি সাক্ষী সময় এগুলো মানলেও
আল্লাহর আদালতে এগুলোর সুযোগ নেই
আল্লাহ সব দেখেন নিজেই সাক্ষী
আল্লাহ ছাড় দেন,অপরাধের অনুতপ্ত করে মাফ চেয়ে জালেম থেকে ভালো হওয়ার সুযোগ দেন কিন্তু সে সুযোগ যদি অপরাধীরা না গ্রহণ করে তাহলে আল্লাহ তার মনমতো সময়ে অপরাধীকে শাস্তি দেন,
সেটার পদ্ধতি, সময় অবস্থান সম্পর্কে মানুষ অবগত নয়।