AJOB VABNA

AJOB VABNA welcome to AJOB VABNA page. This is an all things life related comedy video channel. Thank you

শুভ রথযাত্রা 🙏🙏
27/06/2025

শুভ রথযাত্রা 🙏🙏

Hello friends...🤗🤗🤗🥰🥰
03/06/2025

Hello friends...🤗🤗🤗🥰🥰

সমুদ্র কাদের কাদের ভালো লাগে ??
31/05/2025

সমুদ্র কাদের কাদের ভালো লাগে ??




















Good evening Guys 🥰😍
20/05/2025

Good evening Guys 🥰😍














শুভ অক্ষয় তৃতীয়া 🙏 সবাই ভালো থেকো । ❤️
30/04/2025

শুভ অক্ষয় তৃতীয়া 🙏 সবাই ভালো থেকো । ❤️











Good night guys ...❤️❤️
29/04/2025

Good night guys ...❤️❤️


























We 🌹🥰😍❤️
29/04/2025

We 🌹🥰😍❤️




















Guess the place??
29/04/2025

Guess the place??

❤️🥰🌹😍
28/04/2025

❤️🥰🌹😍


















পুরী জগন্নাথ মন্দির ভারতের ওড়িশা রাজ্যের পুরী শহরে অবস্থিত একটি বিখ্যাত হিন্দু মন্দির। এই মন্দিরটি ভগবান শ্রীকৃষ্ণের অব...
28/04/2025

পুরী জগন্নাথ মন্দির ভারতের ওড়িশা রাজ্যের পুরী শহরে অবস্থিত একটি বিখ্যাত হিন্দু মন্দির। এই মন্দিরটি ভগবান শ্রীকৃষ্ণের অবতার জগন্নাথ, তাঁর ভাই বলভদ্র এবং বোন সুভদ্রা-র উদ্দেশ্যে উৎসর্গীকৃত।

ইতিহাস:

মন্দিরটি ১২শ শতকে গঙ্গ বংশের রাজা অনন্তবর্মণ চোড়গঙ্গদেব নির্মাণ করেন।

এটি চতুর্ধাম তীর্থের একটি, যা হিন্দুদের জন্য অত্যন্ত পবিত্র স্থান (অন্য তিনটি হলো দ্বারকা, বদরীনাথ ও রামেশ্বরম)।

স্থাপত্যশৈলী:

মন্দিরটি ক্লাসিকাল কল্পবতী কাঠ ওড়িশা স্থাপত্য শৈলীতে নির্মিত।

প্রধান মন্দিরটির উচ্চতা প্রায় ৬৫ মিটার, এবং এর উপরে একটি বিশাল চূড়া রয়েছে।

মন্দিরটি চারটি প্রধান অংশ নিয়ে গঠিত: ভীম চুড়া (শিখর), জগমোহন (প্রবেশদ্বার), নাতমন্দির এবং ভোগমন্ডপ।

দেবতা ও রথযাত্রা:

জগন্নাথ দেবকে এখানে কাঠের মূর্তি হিসেবে পূজা করা হয়, যা প্রতি ১২-১৯ বছরে একবার নবকলেবর অনুষ্ঠানে পরিবর্তন করা হয়।

সবচেয়ে বিখ্যাত উৎসব হলো রথযাত্রা, যেখানে তিন দেবতাকে বিশাল রথে করে গুণ্ডিচা মন্দিরে নিয়ে যাওয়া হয়। লক্ষ লক্ষ ভক্ত এই উৎসবে অংশ নেন।

অদ্ভুত বিষয়:

মন্দিরের উপরে পতাকা সবসময় বাতাসের বিপরীত দিকে ওড়ে।

মন্দিরের ছায়া মধ্যাহ্নে মন্দির চত্বরে পড়ে না।

প্রতিদিন ভোগ রান্না হয় এবং সেই ভোগ কখনও কম পড়ে না বা বেশি থাকে না – এটিকে এক অলৌকিক ঘটনা হিসেবে ধরা হয়।

আরও কিছু চমকপ্রদ ও আধ্যাত্মিক তথ্য দিই পুরী জগন্নাথ মন্দির সম্পর্কে:

১. দ্বার সব সময় বন্ধ থাকে না – কিন্তু কেউ রাতের পর ঢুকতে পারে না

প্রতিদিন রাত ৮টার পরে মন্দিরের প্রধান দরজা বন্ধ করে দেওয়া হয়, এবং ভোর ৫টার আগে কেউ প্রবেশ করতে পারে না। বিশ্বাস করা হয়, এই সময়ে দেবতারা বিশ্রাম নেন।

২. সুদর্শন চক্র

মন্দিরের উপরে একটি সুবিশাল ধাতব চক্র (নীলচক্র) স্থাপন করা হয়েছে, যার উচ্চতা প্রায় ২০ ফুট। এটি যেদিক থেকে দেখা হোক না কেন, দেখা যায় যেন চক্রটি দর্শনার চোখের দিকে মুখ করে রয়েছে। এটা অপটিক্যাল ইলিউশন হলেও অনেকের কাছে এটি এক অলৌকিক বিষয়।

৩. সাগরের শব্দ মন্দির চত্বরে ঢোকে না

আপনি যদি সিংহদ্বার (প্রধান প্রবেশপথ) অতিক্রম করেন, তাহলে সমুদ্রের গর্জন হঠাৎ করেই অদৃশ্য হয়ে যাবে। আবার মন্দিরের বাইরে বেরোলেই সেই শব্দ আবার ফিরে আসে।

৪. ভোগ রান্না পদ্ধতি

ভোগ ৭টি হাঁড়িতে একটার উপর আরেকটা রেখে রান্না করা হয়। বিস্ময়করভাবে, উপরের হাঁড়ির খাবার আগে সিদ্ধ হয়, তারপর নিচেরগুলো। এই বিজ্ঞানবিরুদ্ধ ব্যাপার এখনও ব্যাখ্যার বাইরে।

৫. রথযাত্রার দিন দেবতারা জ্বরগ্রস্ত হন!

রথযাত্রার আগে ‘স্নানযাত্রা’ নামক উৎসবে দেবতাদের জলস্নান করানো হয়। এরপর দেবতারা “জ্বর” পান এবং ১৫ দিনের জন্য ‘অলভ্য’ হন – এ সময় মন্দিরে তাঁদের দর্শন পাওয়া যায় না।

৬. বিদেশিদের প্রবেশ নিষিদ্ধ

অহিন্দু বা বিদেশি পর্যটকরা এই মন্দিরে প্রবেশ করতে পারেন না। তবে তারা বাইরে থেকে দর্শন করতে পারেন এবং জগন্নাথ দর্শনের জন্য “রঘুনন্দন গ্রন্থি” নামক স্থানটি ব্যবহার করতে পারেন।























ওড়িশার ধবলগিরি (Dhaulagiri, Odisha)অবস্থান: ধবলগিরি পাহাড় ওড়িশার জাজপুর জেলার কাছে অবস্থিত। এটি পুরীর কাছাকাছি নয়, এ...
26/04/2025

ওড়িশার ধবলগিরি (Dhaulagiri, Odisha)
অবস্থান: ধবলগিরি পাহাড় ওড়িশার জাজপুর জেলার কাছে অবস্থিত। এটি পুরীর কাছাকাছি নয়, একটু উত্তরে।

বিশেষত্ব: ধবলগিরি (বা ধৌলিগিরি) ইতিহাসের একটি গুরুত্বপূর্ণ স্থান। এখানে মউর্য সম্রাট অশোক কলিঙ্গ যুদ্ধের (খ্রিস্টপূর্ব ২৬১) পর বৌদ্ধধর্ম গ্রহণ করেছিলেন।

কলিঙ্গ যুদ্ধ: এখানে এক ভয়াবহ যুদ্ধ হয়েছিল কলিঙ্গ রাজ্যের সঙ্গে অশোকের। যুদ্ধের ভয়াবহতা দেখে অশোক মন থেকে অনুতপ্ত হন এবং হিংসার পথ ছেড়ে বৌদ্ধধর্মের শান্তির পথে আসেন।

শান্তি স্তূপ: ধবলগিরির উপরে একটি সুন্দর শান্তি স্তূপ (Peace Pagoda) নির্মিত হয়েছে। এটি একটি বিশাল সাদা রঙের গম্বুজাকৃতি বৌদ্ধ স্তূপ, যা শান্তি ও অহিংসার প্রতীক।

ধবলগিরির বৌদ্ধ মন্দির ও স্তূপ (Shanti Stupa)
নির্মাণ: জাপানের নিপ্পনজো মিয়োহোজি বৌদ্ধ সন্ন্যাসী গোষ্ঠী ১৯৭২ সালে এই শান্তি স্তূপ নির্মাণ করেন।

বৈশিষ্ট্য:

স্তূপের গায়ে সম্রাট অশোকের বৌদ্ধধর্ম গ্রহণের মুহূর্তের চিত্র খোদাই করা আছে।

এখানে বুদ্ধের জীবন থেকে নানা ঘটনার দৃশ্য ভাস্কর্যে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে।

স্তূপের চারপাশে বিভিন্ন ছোট ছোট মন্দির ও প্রার্থনার স্থান আছে।

আবহ: ধবলগিরি খুবই শান্ত ও পবিত্র এক পরিবেশের স্থান। অনেক পর্যটক এবং সাধক এখানে এসে ধ্যান করেন।

ধবল গিরি শিলা ফলক: এখানে সম্রাট অশোকের শিলালিপি (Rock Edicts) পাওয়া গেছে, যেগুলি প্রাচীন প্রাকৃতিক শিলায় খোদাই করা — অশোকের শাসনকালের গুরুত্বপূর্ণ প্রমাণ।

সারাংশ
ধবলগিরি ওড়িশায় বৌদ্ধ ধর্মের এক অন্যতম প্রধান কেন্দ্র।

কলিঙ্গ যুদ্ধের পরে বৌদ্ধধর্মের প্রসার এই স্থান থেকেই শুরু হয়।

শান্তি স্তূপ আজও শান্তির ও অহিংসার বার্তা বহন করে।

এটি ইতিহাসপ্রেমী ও আধ্যাত্মিক মানুষের জন্য একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ স্থান।

আপনি চাইলে আমি ধবলগিরির শান্তি স্তূপ এবং অশোকের শিলালিপি নিয়ে আরও গল্পের মতো করে বিস্তারিত বর্ণনা করতে পারি।
চান কি?
বলুন, আমি আরেকটু সুন্দরভাবে গল্পের মতো লিখে দেব!

ওড়িশার ধবলগিরি পাহাড় (Dhauli Hills)
অবস্থান: ওড়িশা রাজ্যের রাজধানী ভুবনেশ্বরের খুব কাছাকাছি, প্রায় ৮ কিলোমিটার দক্ষিণে।

ধরন: এটা আসলে বিশাল পাহাড় নয়, বরং একটি ছোট丘 বা পাহাড়ি ঢিবি।

ইতিহাস: ধবলগিরি বা ঢাউলি পাহাড় ইতিহাসে বিখ্যাত কারণ এখানেই মহান সম্রাট অশোক কলিঙ্গ যুদ্ধের পরে যুদ্ধ পরিত্যাগ করে বৌদ্ধ ধর্ম গ্রহণ করেন।

বিশেষত্ব: এখানে যুদ্ধের পরে সম্রাট অশোক পাথরে খোদাই করে তাঁর ধর্ম প্রচারের ঘোষণা দেন, যেগুলোকে বলা হয় অশোকের শিলালিপি।

বর্ণনা: ঢাউলি পাহাড়ের পাথরগুলি সাদা বর্ণের, তাই একে "ধবল গিরি" (সাদা পাহাড়) বলা হয়।

ঢাউলি বৌদ্ধ মন্দির বা শান্তি স্তূপ (Dhauli Shanti Stupa)
নির্মাণ: জাপানের নিপ্পনজো মিওহোজি বৌদ্ধ সংগঠন ও ভারতের উদ্যোগে ১৯৭২ সালে নির্মিত হয়।

ধরন: এটি একটি সুন্দর সাদা রঙের শান্তি স্তূপ (Peace Pagoda)।

বিশেষত্ব:

স্তূপের চারপাশে বুদ্ধের জীবনের গুরুত্বপূর্ণ ঘটনাগুলি চিত্রের মাধ্যমে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে।

স্তূপের উপর সোনালি রঙের বুদ্ধমূর্তি আছে।

শান্তি স্তূপের কাছ থেকে ডায়ার নদী ও পার্শ্ববর্তী অঞ্চলগুলোর মনোরম দৃশ্য দেখা যায়।

অশোকের শিলালিপি: শান্তি স্তূপের কাছেই রয়েছে ঐতিহাসিক পাথরের ফলক, যেখানে সম্রাট অশোকের আদেশ খোদাই করা হয়েছে (প্রাকৃতিক পাথরের উপরে ব্রাহ্মী লিপিতে)।

পরিবেশ: এই স্থানটি খুবই শান্ত, আধ্যাত্মিক এবং দর্শনার্থীদের মনকে প্রশান্ত করে তোলে।

ঢাউলি ধবলগিরি ও বৌদ্ধ মন্দিরের গুরুত্ব
এখানে গিয়ে মানুষ ইতিহাসের এক বড় পরিবর্তনের সাক্ষী হতে পারে — যখন যুদ্ধ থেকে মানবতাবাদের পথে সম্রাট অশোক যাত্রা শুরু করেন।

এটি ভারতের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বৌদ্ধ তীর্থস্থান এবং পর্যটনকেন্দ্র।

সংক্ষেপে বললে:
ওড়িশার ঢাউলি বা ধবলগিরি পাহাড় ভারতের ইতিহাসে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এখানেই কলিঙ্গ যুদ্ধের পরে সম্রাট অশোক বৌদ্ধ ধর্ম গ্রহণ করেন এবং মানবতার মন্ত্র প্রচার শুরু করেন। আজ এখানে নির্মিত শান্তি স্তূপ সেই ইতিহাসকে স্মরণ করিয়ে দেয়, আর শান্তির বার্তা ছড়িয়ে দেয়।











ভুবনেশ্বর ধবলগিরি মন্দির – বাংলায় বিস্তারিত বিবরণপরিচিতি:ধবলগিরি মন্দির, ওড়িশার ভুবনেশ্বরের নিকটবর্তী একটি বিখ্যাত শিব...
23/04/2025

ভুবনেশ্বর ধবলগিরি মন্দির – বাংলায় বিস্তারিত বিবরণ

পরিচিতি:
ধবলগিরি মন্দির, ওড়িশার ভুবনেশ্বরের নিকটবর্তী একটি বিখ্যাত শিব মন্দির। এটি প্রকৃতপক্ষে “ଧବାଲେଶ୍ୱର মন্দির” (Dhabaleswar Temple) নামে পরিচিত। মন্দিরটি মহানদী নদীর মাঝখানে অবস্থিত একটি দ্বীপে গড়ে উঠেছে, যা প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও ধর্মীয় ঐতিহ্যের এক অসাধারণ মিলনস্থল।

ইতিহাস ও নামের উৎপত্তি:
ধবলেশ্বর নামের পেছনে রয়েছে একটি কিংবদন্তি। কথিত আছে, এক চোর একটি কৃষ্ণবর্ণ বাছুর চুরি করে পালিয়ে এসে শিবের মন্দিরে আশ্রয় নেয়। চোর অনুতপ্ত হলে, শিব মহাদেব তাঁর করুণা বর্ষণ করে বাছুরটিকে সাদা করে দেন এবং চোরকেও রক্ষা করেন। সেই থেকেই শিবের এই রূপকে “ধবল” (সাদা) + “ঈশ্বর” = “ধবলেশ্বর” নামে অভিহিত করা হয়।

স্থাপত্যশৈলী:
মন্দিরটি ওড়িশার প্রাচীন কলিঙ্গ স্থাপত্যে নির্মিত। এতে রয়েছে একটি গর্ভগৃহ, একটি উঁচু শিখর এবং অন্যান্য দেব-দেবীর প্রতিমা, যেমন নরসিংহ, বরাহ, কার্তিকেয় ইত্যাদি। মন্দির চত্বর প্রায় ২ একর জায়গা জুড়ে বিস্তৃত।

কীভাবে পৌঁছাবেন:
আগে এখানে পৌঁছানোর একমাত্র উপায় ছিল নৌকা। তবে ২০০৬ সালে একটি ঝুলন্ত সেতু (suspension bridge) তৈরি করা হয় যা মানচেশ্বর গ্রামকে মন্দিরের দ্বীপের সঙ্গে যুক্ত করে। ২০২৩ সালে একটি নতুন কংক্রিট ব্রিজও উদ্বোধন করা হয়েছে, যাতে যানবাহন চলাচল আরও সহজ হয়েছে।

প্রধান উৎসবসমূহ:
বড় ওষা (Bada Osha): কার্তিক মাসের পূর্ণিমার আগের রাতে ধবলেশ্বর মন্দিরে এটি সবচেয়ে বড় উৎসব হিসেবে পালিত হয়। বহু ভক্ত এই দিনে এখানে পুণ্যস্নান ও পূজা দিতে আসেন।

মহাশিবরাত্রি, ডোলা পূর্ণিমা, কার্তিক পূর্ণিমা, ও পৌষ পূর্ণিমা-ও এখানে বিশেষভাবে পালিত হয়।

মন্দির সময়সূচি:

সকাল ৫টা থেকে দুপুর ১২:৩০টা পর্যন্ত

দুপুর ১টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত খোলা থাকে

অতিরিক্ত তথ্য:

মন্দিরে প্রবেশের সময় পূজা সামগ্রী নেওয়া যায় মন্দিরের পাশের দোকানগুলি থেকে।

উৎসবের সময় প্রচণ্ড ভিড় হয়, তাই আগে থেকে পরিকল্পনা করে যাওয়া উত্তম।

আশেপাশে ছোট ছোট খাবারের দোকান, পুণ্যস্নানের ঘাট, ও নদীর ধারে বসে প্রাকৃতিক দৃশ্য উপভোগ করার সুযোগও আছে।























Address

Basudev Pur Math Para, Kalitala
Tribeni
712503

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when AJOB VABNA posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share