20/10/2025
অনেকেই ভাবেন, পার্সোনাল ব্র্যান্ডিং কেবলই সেলিব্রিটিদের ব্যাপার। ইনফ্লুয়েন্সারদের কাজ। আমার মতো সাধারণ মানুষের পার্সোনাল ব্র্যান্ডিং এর দরকার কী?
কিন্তু আসলেও কি ব্যাপারটা তাই?
পার্সোনাল ব্র্যান্ডিং মানে এই না যে আপনাকে ফেসবুকে হাজার হাজার ফলোয়ার বানাতে হবে। বা ইনস্টাগ্রামে রিল বানিয়ে ভাইরাল হতে হবে। পার্সোনাল ব্র্যান্ডিং এর আসল মানে হলো - মানুষ আপনাকে কীভাবে চেনে, কী হিসেবে মনে রাখে, সেটা নিয়ন্ত্রণ করা।
সহজ করে বলি। ধরুন আপনার এলাকায় একজন আছেন যিনি খুব সৎ ব্যবসা করেন। সবসময় ভালো পণ্য দেন। দাম নেন ঠিকমতো। কথা রাখেন। এখন মানুষ যখন তার নাম শোনে, মাথায় কী আসে? "আহা, উনি তো খুব বিশ্বস্ত মানুষ।"
এটাই তার পার্সোনাল ব্র্যান্ড। তিনি হয়তো জানেনই না যে তার একটা ব্র্যান্ড তৈরি হয়ে গেছে। কিন্তু মানুষের মনে তার একটা জায়গা হয়ে গেছে।
আবার ধরুন আরেকজন আছেন যিনি সবসময় দেরি করেন। কথা দিয়ে রাখেন না। কাজে ফাঁকি দেন। তার নামও একটা ব্র্যান্ড হয়ে গেছে। কিন্তু সেটা নেগেটিভ ব্র্যান্ড। মানুষ তাকে বিশ্বাস করে না।
তো দেখা যাচ্ছে, আমরা চাই বা না চাই, আমাদের একটা ব্র্যান্ড তৈরি হয়েই যাচ্ছে। প্রশ্ন হলো - সেই ব্র্যান্ডটা কেমন হবে? আমরা কি সেটা নিয়ন্ত্রণ করতে পারি?
উত্তর হলো - হ্যাঁ, পারি। এবং পারা উচিত।
আসুন ইসলামি দৃষ্টিকোণ থেকে দেখি বিষয়টা।
রাসুল সা. নবুয়ত পাওয়ার আগে কী নামে পরিচিত ছিলেন? আল-আমিন। বিশ্বস্ত। সাদিক। সত্যবাদী। মক্কার মানুষ তাকে চিনত এই দুটো গুণে। এমনকি যারা পরে তার শত্রু হয়ে গিয়েছিল, তারাও স্বীকার করতো - মুহাম্মদ কখনো মিথ্যা বলেন না।
এটা কি তারপার্সোনাল ব্র্যান্ড ছিল না? অবশ্যই ছিল।
এবং এই ব্র্যান্ডটা তিনি সচেতনভাবে তৈরি করেছিলেন। ছোটবেলা থেকে সততা, বিশ্বস্ততা, ভালো ব্যবহার - এগুলো অনুশীলন করেছেন। মানুষের সাথে লেনদেন করেছেন সততার সাথে। কথা দিয়েছেন, রেখেছেন।
তো যখন আল্লাহ তাকে নবী বানালেন, মানুষ তাকে বিশ্বাস করলো। কেন? কারণ তার একটা সুনাম ছিল। একটা বিশ্বস্ত পরিচয় ছিল।
তো দেখা যাচ্ছে, একটা ভালো পার্সোনাল ব্র্যান্ড থাকা শুধু দুনিয়ার কাজের জন্যই দরকার না, দ্বীনের কাজের জন্যও দরকার। এখন প্রশ্ন হলো, পার্সোনাল ব্র্যান্ডিং মানে কি নিজেকে বড় করে দেখানো? অহংকার করা? না। একদমই না।
ইসলামে অহংকার হারাম। কিন্তু নিজের যোগ্যতা তুলে ধরা, নিজের ভালো কাজগুলো মানুষকে জানানো - এটা অহংকার না। মুসা আ. যখন মাদইয়ানে গিয়েছিলেন, তখন এক বৃদ্ধের মেয়েদের সাহায্য করলেন। পরে সেই বৃদ্ধ যখন তাকে চাকরি দিতে চাইলেন, মুসা কিন্তু নিজের যোগ্যতা বললেন। বললেন তিনি শক্তিশালী এবং বিশ্বস্ত।
এটা কি অহংকার ছিল? না। এটা ছিল নিজের সম্পর্কে সত্য তথ্য দেওয়া।
ইউসুফ আ. যখন মিশরের বাদশাহর কাছে বললেন, "আমাকে দেশের ভান্ডারের দায়িত্ব দিন, আমি সংরক্ষণকারী এবং জ্ঞানী" - এটা কি অহংকার ছিল? না। এটা ছিল নিজের দক্ষতা তুলে ধরা।
তো আমরাও যা পারি সেটা বিনয়ের সাথে প্রকাশ করতে হবে। সততার সাথে উপস্থাপন করতে হবে। তো আজ থেকেই শুরু করুন। ভাবুন আপনি কী হিসেবে পরিচিত হতে চান। তারপর সেই অনুযায়ী কাজ করুন। লিখুন। শেয়ার করুন। মানুষকে সাহায্য করুন।
জাযাকাল্লাহ খাইর
_____________________________________________
🎓Admission going on.....
🚸 #সম্পাদকীয়:
●সমস্ত প্রশংসা সেই মহান স্রষ্টার যিনি মানব জাতিকে সর্বশ্রেষ্ঠ জাতি রূপে সৃষ্টি করেছেন।সেই মানবজাতির জ্ঞান, বিজ্ঞান, আর্থসামাজিক উন্নয়নের এবং সর্বোপরি জীবনের চূড়ান্ত সাফল্য অর্জনের মূল চালিকা শক্তিই হল শিক্ষা।তাই জীবনের মানোন্নয়নে ও সভ্যতার বিকাশে শিক্ষার কোনো বিকল্প নেই।
আশা রাখি, আমাদের এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠান দায়িত্বের সহিত আধুনিক মানের শিক্ষার যথাযথ পরিবেশ রচনা করে সমাজে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখবে ইন-শা-আল্লাহ।।
🚸 #প্রতিষ্ঠানের_আবেদনপত্র_পূরণ:
●আবেদনপত্র পাওয়া যাবে Arjunpur Vocational training Institute-এর অফিসে।
●এই আবেদনপত্র পূরণ করতে হলে অবশ্যই অষ্টম শ্রেণীর ছাত্র/ছাত্রী ও ১৪(চোদ্দ বছর)বয়স হতে হবে।
●আবেদনপত্র পূরণ করতে হবে বাংলা/ইংরেজি ভাষায়।ও ইংরেজি বড় অক্ষরে।(জন্মের প্রমাণপত্র অনুসারে)।
●আবেদনপত্রের সঙ্গে জন্মসার্টিফিকেট/এডমিট কার্ড, আঁধার কার্ড, ভোটার কার্ড, প্যান কার্ড, তিনটি প্রমাণপত্র অবশ্যই দেওয়া লাগবে।
●আবেদনপত্রের সঙ্গে সাম্প্রতিক তোলা ৩কপি পাসপোর্ট মাপের রঙিন ফটো দিতে হবে।
●আবেদনপত্র জমা দিতে হবে Arjunpur Vocational training Institute-এর অফিসে।
🚸 #প্রতিষ্ঠানের_কোর্স_ফি_সমূহ:
●টেলারিং কোর্স ফি: ৬মাস মাত্র ৩৬০০টাকায়।
●টেলারিং কোর্স ফি:১২মাস মাত্র ৬৬০০টাকায়।
●ক্লাস: সপ্তাহে তিন দিন।
●ক্লাসের সময়: ১:৩০মিনিট।
●রবিবার বন্ধ।
🚸 #প্রতিষ্ঠানের_বৈশিষ্ট্য:
●বিষয় ভিত্তিক ট্রেনিংপ্রাপ্ত অভিজ্ঞ দায়িত্বশীল শিক্ষক ও শিক্ষিকা দ্বারা শিক্ষার্থীদের শিক্ষা দান করা হয়।
●কোর্স শেষে ফাইনাল পরীক্ষা নেওয়া হয়।
🚸 #প্রতিষ্ঠানের_নিয়মাবলী:
●কোনো অবস্থাতেই জমা দেওয়া ফি ফেরৎ যোগ্য নহে।
👉যাহারা দর্জির কাজ শিখতে ইচ্ছুক তাহারা অতিসত্বর নিম্নের ঠিকানায় যোগাযোগ করুন।(ছেলে- মেয়ে উভয়)পৃথক ব্যাবস্থা আছে।
● এখানে যেসব সুবিধাগুলো রয়েছে:___ (১)প্রাক্টিক্যালি,(২)থিওরি,(৩)এমব্রয়ডারি, ও (৪)পিকো।
● কোর্স শেষে যে cartificate দেওয়া হয় তা পশ্চিম বঙ্গ (WB) সরকার স্বীকৃত।
● সর্ব ভারতীয় Employment Exchange-তে গ্রহণযোগ্য।
🇮🇳 #ঠিকানা:- শিবনগর দক্ষিণ পাড়া(বাবলু টেলার্স মাস্টারের বাড়ি),অর্জুনপুর, ফরাক্কা, মুর্শিদাবাদ, পিন নং ৭৪২২০২,পশ্চিম বঙ্গ।
089187 56800
💯 #গ্যারান্টি সহকারে মাত্র ৬মাসের মধ্যে টেলার্সের কার্টিং শেখানো হয় নিখুঁত থিওরিসহ সঙ্গে সরকারি রেজিস্টার সার্টিফিকেট দেওয়া হয়।
Head Master
Mohammad Hasanujjaman
📞8⃣9⃣1⃣8⃣7⃣5⃣6⃣8⃣0⃣0⃣
https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=183786417514664&id=100076499198428