Ashiqur Rahman Akash

Ashiqur Rahman Akash Life is a onetime offer to get the best outcome. https://www.facebook.com/Md.AshiqurRahman
(4)

অতিরিক্ত ‘পাকনা’ হলে যা হয়! 😀😜
23/07/2025

অতিরিক্ত ‘পাকনা’ হলে যা হয়! 😀😜

বর্ষাকাল স্বমহিমায় হাজির, এবং যথারীতি আনাগোনা বেড়েছে সর্পকূল - এর। তাই প্রয়োজন সতর্কতা!নিচে রইল আমাদের আশেপাশের কিছু ...
22/07/2025

বর্ষাকাল স্বমহিমায় হাজির, এবং যথারীতি আনাগোনা বেড়েছে সর্পকূল - এর।

তাই প্রয়োজন সতর্কতা!

নিচে রইল আমাদের আশেপাশের কিছু সাপের প্রজাতির পরিচিতি ও ছবি -- মোদ্দা কথাগুলো।
সাপ চিনে রাখলে অনেক ধরনের বিপদ এড়ানো যায়, মানুষেরও, সাপেরও।

এছাড়া আরও যা যা মাথায় রাখা জরুরি:

১। সাপ মাত্রই বিষধর নয়। নির্বিষ সাপের সংখ্যাই বরং বেশি।

২। সাপ মা*রা, ধরা দন্ডনীয় অপরাধ। তাই ঘরে সাপ ঢুকলে বনবিভাগ বা সর্প উদ্ধারকারী দের খবর দিন (সাপুড়ে নয়)। অযথা সাপ হ*ত্যা করবেন না।

৩। ঘরবাড়ি পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখলে সাপের আনাগোনা কম হবে। অপরিষ্কার জমে থাকা জঞ্জাল সরিয়ে ফেলুন।

৪। কার্বলিক অ্যাসিড দিয়ে সাপ তাড়ানো যায় না। বরং কার্বলিক অ্যাসিড গায়ে লেগে মানুষের ক্ষতি হতে পারে।

৫। বিষধর সাপে কামড়ালে ---
- ক্ষতস্থানে কোন প্রকার কাঁটাছেঁড়া, শক্ত বাঁধন দেওয়া একদম নয়।

- ক্ষতস্থান যতটা সম্ভব অনড় রেখে যত দ্রুত সম্ভব সরকারি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া (যেখানে Antivenom ইনজেকশন আছে)।

- কোন ওঝা, কবিরাজ, গুণীন, তান্ত্রিকের বাবার সাধ্য নেই সাপের বিষ নামানোর, ওগুলো শুধুমাত্র কুসংস্কার। সাপের বিষের চিকিৎসা একমাত্র হাসপাতাল। কামড়ানোর ১০০ মিনিটের মধ্যে হাসপাতালে নেওয়া জরুরি।

- রোগীকে আশ্বস্ত করা, অনেকসময় ভয়ই মৃত্যুর কারণ হয়।

- সাপ ধরে/ মে*রে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া নিষ্প্রয়োজন।

৬। রাত্রে হাঁটাচলার সময় টর্চ ব্যবহার। ক্ষেতে যেতে হলে গামবুট জাতীয় জুতো ব্যবহার।

৭। রাত্রে মশারি খাটিয়ে ঘুমোনো।

৮। সাপ দেখলে তাকে দেবতা জ্ঞানে দুধ/কলা খাওয়ানোর চেষ্টা করবেন না। সাপ মাংসাশী, দুধ/কলা খায় না।

৯। সাপ মানুষের শত্রু নয়, মানুষও সাপের শত্রু বা খাদ্য নয়। বিষ সাপের খাবার পচন ও আত্মরক্ষায় সাহায্য করে। কোন সাপ নিজে থেকে তেড়ে এসে কামড়ায় না। সাপের কোন প্রতিশোধমূলক প্রবৃত্তি নেই।

বাকি কিছু তথ্য ছবিতে। ছবিতে রইল বাংলার ২৬টি প্রজাতির সাপের পরিচয়। অধিকাংশই স্থলের সাপ, শেষ দুটি সামুদ্রিক। সামুদ্রিক সাপের প্রজাতি দুটি মারাত্নক বিষধর হলেও কামড়ের রেকর্ড কম, স্বভাবে তুলনামূলক শান্ত।

এদের মধ্যে কোবরা (দুই প্রজাতি), কালাচ, চন্দ্রবোড়া ও ফুরসা বোড়া, এই চারটিকে "Big Four" বলা হয়, এদের ছোবলের কারণেই মৃত্যুর হার সবচেয়ে বেশি বলে।

#সাপ fans

🚨 এক্স-রে, সিটি এবং এমআরআই এর মধ্যে পার্থক্য কি জানেন?!🔹 এক্স-রে:📸 দ্রুত এবং সাধারণ ছবি💵 সবচেয়ে সস্তা এবং সবচেয়ে বিখ্য...
22/07/2025

🚨 এক্স-রে, সিটি এবং এমআরআই এর মধ্যে পার্থক্য কি জানেন?!

🔹 এক্স-রে:
📸 দ্রুত এবং সাধারণ ছবি
💵 সবচেয়ে সস্তা এবং সবচেয়ে বিখ্যাত চেক
🦴 ফ্র্যাকচার, নিউমোনিয়া এবং কিছু টিউমার শনাক্ত করার জন্য চমৎকার
⚠️ একটি হালকা বিকিরণ অনুপাত রয়েছে
নিয়মিত চেক আপের জন্য উপযুক্ত ✅

🔹 সিটি-স্ক্যান:
🧠 সাধারণ বিমের চেয়ে আরো সঠিক এবং ব্যাপক
📷 এটা ৩৬০° কোণ থেকে শরীরের ছবি তোলে এবং একটি ৩ডি ছবি দেয়
🩻 অঙ্গ, টিস্যু এবং হাড়ের সমস্যা শনাক্ত করতে ব্যবহার করা হয়
⚠️বিক্রিকরণের শতাংশ এক্স-রে থেকে বেশি
জটিল বা জরুরী পরিস্থিতিতে প্রায়ই অনুরোধ করা হয়

🔹 এমআরআই (এমআরআই):
🔍 সর্বোচ্চ নির্ভুলতা, বিশেষ করে মস্তিষ্ক, মেরুদণ্ড এবং পেশীতে
💫কখনো বিকিরণ নয় (চুম্বক এবং রেডিও ঢেউয়ের সাথে কাজ করে)
এটা সময় নেয়, এবং সামান্য খরচ হয় ⌛
🧠 স্নায়ু এবং নরম টিস্যু জন্য আদর্শ
🚫 যাদের শরীরে ধাতব যন্ত্র লাগানো আছে তাদের জন্য হারাম (যেমন পেসমেকার)

🔸 ঠিক আছে এবং পিইটি-স্ক্যান?
💉একটি সাধারণ তেজস্ক্রিয় পদার্থের সাথে ইনজেক্ট করা হয়েছে
🔥 ক্যান্সার সনাক্ত এবং ছড়াতে ব্যবহৃত
📊 কোষের কার্যকলাপ পরিমাপ করে এবং শরীর কতটা চিকিৎসায় সাড়া দেয়
কেমোথেরাপি বা বিকিরণ এর কার্যকারিতা মূল্যায়ন করার জন্য খুব দরকারী

🎯 দ্রুত সারসংক্ষেপ:

এক্স-রে = দ্রুত এবং প্রাকৃতিক

সিটি = আরো সঠিক, পূর্ণ, কিন্তু আরো বিকিরণ আছে

এমআরআই = কোন বিকিরণ এবং সর্বোচ্চ টিস্যু নির্ভুলতা নেই

পিইটি = ক্যান্সার এবং কোষের কার্যকলাপ বিশ্লেষণ।

fans

যুগান্তকারী এক আবিষ্কার – তার ছাড়াই বিদ্যুৎ পাঠানো এখন আর কল্পনা নয়, বাস্তব! যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা গবেষণা সংস্থা ড...
22/07/2025

যুগান্তকারী এক আবিষ্কার – তার ছাড়াই বিদ্যুৎ পাঠানো এখন আর কল্পনা নয়, বাস্তব! যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা গবেষণা সংস্থা ডারপা (DARPA) সম্প্রতি ৯ কিলোমিটার দূরে তারবিহীনভাবে বিদ্যুৎ প্রেরণ করে বিশ্বকে চমকে দিয়েছে।

এই সাফল্যের মধ্য দিয়ে স্মার্ট সিটি, মহাকাশ যান, সামরিক ঘাঁটি এমনকি দুর্গম অঞ্চলেও বিদ্যুৎ পৌঁছে দেওয়ার এক নতুন দিগন্ত উন্মোচিত হয়েছে।

কীভাবে কাজ করে এই প্রযুক্তি?

ডারপার POWER প্রোগ্রামের অধীনে লেজার প্রযুক্তি ব্যবহার করে উচ্চক্ষমতার বিদ্যুৎ রূপান্তর করা হয়েছে আলোর বিমে, যা পাঠানো হয়েছে বহু দূরের গ্রাহকের কাছে।
সেখানে ফটোভোল্টেইক সেল প্রযুক্তি ব্যবহার করে আলোকে আবার বিদ্যুতে রূপান্তর করা হয়।

ডারপার দাবি, তারা ২০২৫ সালের মে মাসে ৮.৬ কিমি দূরে ৮০০ ওয়াটের বেশি শক্তি পাঠাতে সক্ষম হয়েছে। এমনকি পরীক্ষায় লেজারের শক্তি ব্যবহার করে দূরবর্তী এক স্থানে পপকর্ন পর্যন্ত তৈরি করে এর কার্যকারিতা দেখানো হয়েছে।

উল্লেখযোগ্য যে, উনবিংশ শতকে বিজ্ঞানী নিকোলা টেসলা প্রথম এমন বিদ্যুৎ প্রেরণের স্বপ্ন দেখেছিলেন। তবে প্রযুক্তিগত সীমাবদ্ধতার কারণে তা সফল হয়নি। এবার ডারপার গবেষণাই সেই স্বপ্নকে বাস্তবে রূপ দিল।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এ প্রযুক্তি এখনো প্রাথমিক পর্যায়ে। নিরাপত্তা সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ – কারণ উচ্চশক্তির লেজার ভুল লক্ষ্যবস্তুতে পৌঁছালে তা হতে পারে মারাত্মক ক্ষতির কারণ।

তবে যথাযথ নিরাপত্তা প্রোটোকল ও অবকাঠামো নিশ্চিত করা গেলে, এটি হয়ে উঠবে আগামী দিনের বিপ্লবী শক্তি সমাধান।.

#তারবিহীন #বিদ‍্যুৎ fans

ইজেক্ট করলে বাঁচতে পারতেন। একটা বোতাম টিপলেই তিনি আবার বাড়ি ফিরতে পারতেন। কিন্তু Flight Lieutenant Towkir ফিরলেন না।তিন...
21/07/2025

ইজেক্ট করলে বাঁচতে পারতেন। একটা বোতাম টিপলেই তিনি আবার বাড়ি ফিরতে পারতেন। কিন্তু Flight Lieutenant Towkir ফিরলেন না।তিনি থেকে গেলেন, শেষ মুহূর্ত অবধি ...জীবনের চেয়েও বড় কিছু রক্ষা করতে।
একটা পুরনো F-7,যেটা আকাশে থাকার কথা না ২০২৫ সালে। দুর্নীতির প্রতীক হিসাবে উড়ছে, কারণ দুর্নীতি আকাশ ছুঁয়েছে!

ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট তৌকির আকাশে মারা যাননি। তিনি মরে গিয়েছিলেন আরও আগে, যখন বাজেট চুরি হয়েছিল। যখন ১৯৭৬ সালের বিমান দিয়ে আজও ট্রেনিং করানো হচ্ছিল। তাঁকে বাঁচার সুযোগ দেওয়া হয়নি। সিস্টেম তাঁর জন্য কিছু রাখেনি শুধু ঝুঁকি আর পুরনো লোহা ছাড়া

এটা দুর্ঘটনা না।
এটা অন্যায়।
এটা খুন।

আজ শুধু একজন পাইলট না, নিচে থাকা নিষ্পাপ শিক্ষার্থীরাও জীবন হারিয়েছে।এই মৃত্যু দুর্ঘটনা নয়, এটা ব্যর্থতা, এটা দুর্নীতি, এটা বিশ্বাসঘাতকতা।

সবশেষে বলতে চাই যারা আহত অবস্থায় আছে আল্লাহতালা যেন তাদেরকে সুস্থতা দান করেন, আমিন।

#বিমান #দূরঘটনা fans

হারানো অঙ্গ ফিরে পাওয়ার গোপন সূত্র কি টিকটিকির লেজে লুকিয়ে আছে?আপনি কি জানেন, টিকটিকির লেজ কেটে গেলেও সেটা আবার নতুন ক...
20/07/2025

হারানো অঙ্গ ফিরে পাওয়ার গোপন সূত্র কি টিকটিকির লেজে লুকিয়ে আছে?

আপনি কি জানেন, টিকটিকির লেজ কেটে গেলেও সেটা আবার নতুন করে গজিয়ে ওঠে? এটা কিন্তু কোনো জাদুবিদ্যা নয়, বরং একেবারে খাঁটি বিজ্ঞান। এখন প্রশ্ন হচ্ছে, এই বিশেষ ক্ষমতা যদি মানুষের শরীরে কাজে লাগানো যায়! তাহলে কি ভবিষ্যতে কাটা হাত বা পা আবার গজাবে?

প্রথমেই জানা দরকার, টিকটিকির লেজ কীভাবে পুনরায় গজায়। বিজ্ঞানীরা বলছেন, এর মূল রহস্য লুকিয়ে আছে কিছু নির্দিষ্ট কোষের মধ্যে। এগুলোকে বলা হয় স্টেম সেল এবং প্রোলিফারেটিভ সেল। যখন টিকটিকির লেজ ভেঙে যায়, তখন এই বিশেষ কোষগুলো খুব দ্রুত বিভাজিত হয়ে নতুন টিস্যু তৈরি করে। শুধু লেজ নয়, হাড়, স্নায়ু, রক্তনালী সবকিছুই ধাপে ধাপে তৈরি হয়।

এখন প্রশ্ন হচ্ছে, মানুষের দেহে এমন কিছু করা সম্ভব কি? এই প্রশ্নের উত্তর খুঁজতেই অনেক দেশের বিজ্ঞানীরা বছরের পর বছর গবেষণা চালাচ্ছেন। আপনি হয়তো শুনেছেন, মানুষের শরীরেও স্টেম সেল রয়েছে। এগুলো এক ধরণের অলরাউন্ডার কোষ, যেগুলো থেকে নতুন কোষ তৈরি করা যায়। সমস্যাটা হচ্ছে, মানুষের শরীরে এই ক্ষমতা সীমিত। ছোটখাটো কাটা বা ক্ষত মেরামত হলেও বড় অঙ্গ যেমন হাত, পা কিংবা হার্ট গজানো একেবারে অসম্ভব।

তবে বিজ্ঞান এখানে থেমে নেই। ২০২২ সালের দিকে কিছু গবেষণায় দেখা গেছে, টিকটিকির লেজ গজানোর পিছনে Wnt নামের এক বিশেষ জিন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। এই Wnt সিগনালিং পাথওয়ে যদি মানুষের কোষে সক্রিয় করা যায়, তাহলে হয়তো কোষগুলো অনেক বেশি কর্মক্ষম হয়ে উঠবে। আবার কিছু গবেষণায় দেখা গেছে, টিকটিকির লেজে microRNA নামের ছোট জিনগত উপাদানও কোষের পুনরায় গঠন প্রক্রিয়া নিয়ন্ত্রণ করে। এগুলো মানুষের কোষে কৃত্রিমভাবে ব্যবহার করার কাজও শুরু হয়েছে।

আমেরিকার একদল গবেষক ইঁদুরের শরীরে টিকটিকির এই কোষ ও জিনগত প্রক্রিয়া কৃত্রিমভাবে প্রয়োগ করেছেন। সেখানে আংশিক সফলতাও মিলেছে। কিছু ক্ষেত্রে ইঁদুরের ছোটো আঙ্গুল আংশিকভাবে পুনর্গঠিত হয়েছে। তবে পুরোপুরি হাত বা পা গজানোর মতো বড় সাফল্য এখনও আসেনি।

এখনও পর্যন্ত মানুষের ক্ষেত্রে সবচেয়ে বড় সাফল্য হচ্ছে lab-grown organs বা ল্যাবরেটরিতে অঙ্গ তৈরি করার চেষ্টা। এই প্রযুক্তিতে স্টেম সেলের সাহায্যে ছোট ছোট টিস্যু বা অঙ্গাংশ তৈরি করা হচ্ছে। তবে পুরো অঙ্গপুনর্গঠন মানে হাত-পা গজানো, এই জায়গায় বিজ্ঞান এখনও পরীক্ষামূলক পর্যায়ে রয়েছে।

সংক্ষেপে বললে টিকটিকির লেজ মানুষের জন্য একপ্রকার আশা জাগানিয়া সূত্র। এই ধারণা থেকে বিজ্ঞানীরা শিখছেন কীভাবে কোষকে আরও বেশি মেরামতক্ষম করা যায়, কীভাবে জিনগত স্তরে পুনরায় গজানোর ক্ষমতা বাড়ানো যায়। তবে বাস্তবে মানুষের শরীরে হাত-পা নতুন করে গজানোর দিন এখনো অনেক দূরে। তবে যে গতিতে গবেষণা এগোচ্ছে, হয়তো আগামী কয়েক দশকে আমরা অঙ্গপুনর্গঠনের নতুন যুগ দেখতে পাবো।

fans

             fans
20/07/2025

fans

কি বুঝলেন? কমেন্ট প্লিজ।             fans
17/07/2025

কি বুঝলেন? কমেন্ট প্লিজ।

fans

Indirizzo

Italia 61

Notifiche

Lasciando la tua email puoi essere il primo a sapere quando Ashiqur Rahman Akash pubblica notizie e promozioni. Il tuo indirizzo email non verrà utilizzato per nessun altro scopo e potrai annullare l'iscrizione in qualsiasi momento.

Condividi